![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দীর্ঘ ২৩ বছরে কঠিন সাধনা আর অধ্যবসায়ের মাধ্যমে মহানবী (সাঃ) মহান স্রষ্টার ইচ্ছার স্বরূপে আরব জাহানকে গড়ে তুলেছিলেন। দশম হিজরি জিলহজ্ব মাসের ৯ তারিখে আয়োজিত হয় বিশ্বমানবতায় এক মহাসমাবেশ। মহানবী (সাঃ)ইসলামের অন্যতম রুকুন হজ্ব আদায়ের জন্য বিপুলসংখ্যক ভক্তকে সঙ্গে নিয়ে অনবরত আট দিন পথ চলে মক্কাধামে উপনীত হন। হজ্বের আনুষ্ঠানিকতা সম্পুর্ন করে মহানবী (সাঃ)আরাফাত ময়দানে,মহাসমাবেশে দাঁড়িয়ে মহাগুরুত্বপুর্ণ এক ভাষণ দান করেন। মহানবী (সাঃ) এর ভাষণ ছিল মূলত আল্লাহর দ্বীনের বিজয়ের চূড়ান্ত ঘোষণা। আর তাই তো সেদিন নাজিল হয়েছিল “আজ আমি তোমাদের ধর্ম হিসেবে মনোনীত করলাম এবং তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহকারীকে সুসম্পন্ন করলাম, আর ইসলামকে তোমাদের ধর্ম হিসেবে মনোনীত করলাম(সুরা মায়েদা, আয়াত-৩)।
আরাফাত ময়দানে বিদায় হজ্বের ভাষণে মহানবী (সাঃ) এর কণ্ঠে ধ্বনিত হয়েছিল ইসলামের মর্মবানী। মহানবী (সাঃ) বিশাল জনসমুদ্রে মাঝে দাঁড়িয়ে মহান প্রভুর গুনকীর্তন করেন, তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সমবেত জনমণ্ডলীকে সম্বোধন করে বললেন, "হে লোকেরা। আমার কথাগুলো মনোযোগ সহ শ্রবণ করো। আমার মনে হয়, এরপর আমার পক্ষে হজের মহান আনুষ্ঠানিকতায় যোগদান করা সম্বব হবে না। শুনে রেখো, অন্ধকার যুগের সব কুসংস্কার, সব অন্ধবিশ্বাস এবং সব ধরনের অনাচার আজ আমার পায়ের নিচে দাফন করা হল। বর্বর যুগের শোণিত-প্রতিশোধ প্রথা আজ থেকে রহিত করা হলো, মুখতা যুগের সব সুদ আজ থেকে বাতিল করা হলো। আমি সর্বপ্রথম আমার স্বগোত্রের প্রাপ্য সুদ ও সব ধরনের রক্তের দাবি রহিত ঘোষণা করছি। মনে রেখো, একজনের অপরাধে অন্যকে দণ্ড দেওয়া যাবে না। পিতার অপরাধে পুত্রকে এবং পুত্রের অপরাধে পিতাকে অভিযুক্ত করা চলবে না। যদি কোন নাক কাটা হাবশি ক্রিতদাশকেও তোমাদের আমির নিযুক্ত করা হয় এবং সে আল্লাহর কিতাব অনুসারে তোমাদের পরিচালনা করে, তাহলে তোমরা
সর্বতোভাবে তাঁর অনুগত করবে। তাঁর আদেশ মান্য করবে। সাবধান! ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করবে না। এতদ্বিষয়ে সীমা লঙ্ঘনে কারণে তোমাদের পুর্ববতী বহু জাতি ধ্বংশ হয়ে গেছে। মনে রেখো! তোমাদের সবাইকে আল্লাহর দরবারে উপস্থিত হতে হবে। তাঁর কাছে এসব কথার জবাবদিহি করতে হবে। সাবধান, তোমরা পথভ্রষ্ট হয়ে যেওনা, খোদাদ্রোহী হয়ে পরস্পরে রক্তপাতে লিপ্ত হয়ো না।
২য় পর্ব এখানে
২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৮
বোকামন বলেছেন: আস সালামু আলাইকুম
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
তাজুল_ইসলাম বলেছেন: ওয়াইলাইকুম আসসালাম
৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪১
মাহিরাহি বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা রইল ভাই। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুক। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৫
তাজুল_ইসলাম বলেছেন: আল্লাহ বাঁচিয়ে রাখলে আশা রাখি আগামী কাল পাবেন। আল্লাহ আপনারও মঙ্গল করুন।
৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
টি-ভাইরাস বলেছেন: ধন্যবাদ
৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৭
আশফাক সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ
আল্লাহ আপনার ভাল করুন
ওয়াআসসালাম
৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৮
মোহাম্মদ হারুন বলেছেন: ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করবে না। এতদ্বিষয়ে সীমা লঙ্ঘনে কারণে তোমাদের পুর্ববতী বহু জাতি ধ্বংশ হয়ে গেছে।
৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৭
পথ-হারা এক পথিক বলেছেন: এখানে ২য় পর্বের লিংকটা অ্যাড করে দিলে ভালো হয়।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
তাজুল_ইসলাম বলেছেন: ভাই লিংক এড করে দিলাম। ধন্যবাদ
৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪১
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। এই সম্পর্কে প্রত্যেকের জানা উচিত। লিখতে থাকুন, বাঁকি পর্বগুলো কবে পাচ্ছি?
১০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪১
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। এই সম্পর্কে প্রত্যেকের জানা উচিত। লিখতে থাকুন, বাঁকি পর্বগুলো কবে পাচ্ছি?
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
তাজুল_ইসলাম বলেছেন: উপরে লিঙ্ক দেওয়া আছে, ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহ...
আমরা যদি তিনার সকল বাক্য মেনে চলতে পারতাম!
পৃথিবীটাই জান্নাত হয়ে যেত।
সালাত সালাম ইয়া রাসূলাল্লাহ সা: