নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাজধানীকে ‘নরক’ বানানোর আরো কিছু মহান কারিগরের উপাখ্যান

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৬:৪৬

বেশ কয়েক বছর থেকে ‘ভাবমূর্তি’ নামক একটি শব্দকে সমাজে দস্তরমতো প্রতিষ্ঠিত করে দেয়া হয়েছে। শব্দটি একটু ‘বাজার’ পেতেই তার অপব্যবহারও চলছে বিপুল বেগে। এখন আর কেউ মাটি, পিতল, তামা-কাঁসার মূর্তি নিয়ে ততোটা মাথা ঘামাচ্ছে না। সবারই মাথা এবং চিত্ত ঘামানোর নতুন উপলক্ষ মিলেছে। যে কোনো সময় যার-তার ওই ‘ভাবমূর্তি’ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে! কারো কারো ‘ভাবমূর্তি’ ক্ষুণœ হতে পারে ভেবে তিনি আগাম তা প্রতিকারের ব্যবস্থা নিচ্ছেন। হালে তথ্যপ্রযুক্তি আইন পাস হওয়ার পর ‘ভাবমূর্তি’ এখন বেজায় স্পর্শকাতর এক অনুভূতি। ওই আইনের ৫৭ ধারায় কারো ভাবমূর্তি ক্ষুণœ হয়েছে মনে হলেই তিনি আদালতে মামলা ঠুকে দিতে পারেন। কোনো আঁইগুঁই ছাড়াই চৌদ্দ বছর জেল। এক কোটি টাকা জরিমানা। তো ওই ‘ভাবমূর্তি’ নিয়ে বেচাইন হওয়ার কারণে হোক বা অন্যান্য ‘ভাব’ বা ‘মূর্তি’ বিষয়ে বেহুঁশ থাকার কারণে হোক দেশের বই-পুস্তকে যে ‘আত্মমর্যাদা’ বলে একটি শব্দ ছিল তা বেমালুম ভুলে বসে আছে পাওয়ার বেল্টের মানুষজন থেকে শুরু করে আম পাবলিক পর্যন্ত। এখানে অবশ্যই আম পাবলিকের বিষয়টি আলোচনায় আসার দরকার করে না, কারণ আত্মমর্যাদা রক্ষা করা কিংবা জাগরুক রাখার প্রধান দায় রাষ্ট্র এবং তার পরিচালকদের। তারা যে এ বিষয়ে মোটেই সজাগ নন সেটা গত কয়েক বছরের আলামতে বোঝা যাচ্ছে।



আগেও হয়েছে, তবে সব চেয়ে জোরোশোরে হয়েছে এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময়। সে সময় প্রায় ‘নিয়ম করে’ বিদেশী দূতাবাসের কর্মচারীরা আমাদের রাজনৈতিক নেতাদের নিয়ে বসতেন। শলাপরামর্শ করতেন। বলা ভালো শলা করতেন এবং পরামর্শ দিতেন। সেই শুরু। এরপর প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে ওই দূতাবাস কর্মচারীরা এদেশের রাজনীতিবিদদের ছবক দিয়ে আসছেন। আমাদের রাজনীতিবিদরাও খুশিমনে সেই ছবক গ্রহণ করে সমস্যার সমাধান করতে পারছেন বা পারবেন ভেবে প্রতিপক্ষের সঙ্গে এক ফার্লং এগিয়ে থাকার পুলক লাভ করছেন। বিদেশী দূতাবাস কর্মচারীদের ছবকে আমাদের নেতাদের যেমন আত্মমর্যাদার কোনো ব্যত্যয় হয় না, তেমনি প্রায় নিয়ম করে প্রতি বছর দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার ‘গৌরবজনক খেতাব’ পেয়েও ওই আত্মমর্যাদায় কোনো আঁচড় পড়ে না। ঠিক একইভাবে বসবাসের জন্য বিশ্বের নিকৃষ্টতম শহর খেতাব পাওয়ার পরও এই দেশের এই শহরের এই রাজধানীর কর্তাব্যক্তিদের আত্মমর্যাদার উনিশ-বিশ হয় না। যেন এটা বিশ্বের এক বিরল সম্মান যা আর কোনো দেশ পায়নি, এবং আমরা পেয়েছি নেহায়েত সৌভাগ্যবশত!



এই নগরীর, এই শহরের দেখভাল করার জন্য বিভিন্ন বিভাগ আছে। আছে বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ। অনেক সময় নয়, সব সময়ই ওই ‘কর্তৃপক্ষ’ এক অদ্ভুত টার্ম। প্রয়োজনের সময় ওর দেখা পাওয়া যাবে না। আবার বিনা প্রয়োজনে সে এসে হাজির হবে। এই কর্তৃপক্ষের একটি যেমন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ, তেমনি আর এক কর্তৃপক্ষ সড়ক ও জনপথ বিভাগ। এর সঙ্গে আছে ঢাকা সিটি করপোরেশন, ঢাকা আরবান ডেভেলপমেন্ট অথোরিটি, নগর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, রাজউক এবং আরো অনু বা উপবিভাগ। এরা এক একটি বিভাগ একেক ধরনের দায়িত্ব পালন করে। কিছুদিন আগে সাড়ম্বরে চালু হওয়া যমুনা ফিউচার পার্কের সামনে দুঃসহ যানজট নিয়ে ট্রাফিক (উত্তর) এর এক কর্মকর্তা বললেনÑ ‘ট্রাফিকের দায়িত্ব যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা, যানচলাচল নির্বিঘœ করা। কিন্তু সড়কের পাশে কোথায় কি বসবে বা কোথা থেকে কি উঠে যাবে সেটা দেখে ঢাকা সিটি করপোরেশন। তারা পরামর্শ নেয় বুয়েট থেকে। এ পরামর্শ আবার যেনতেন নয়! রীতিমতো দীর্ঘদিনের গবেষণালব্ধ! নিয়মমতো সরকারের বিশেষ দপ্তরের আদেশ পাওয়ার পর বুয়েট কর্তৃপক্ষ গবেষণা-টবেষণা করে শত শত পৃষ্ঠার ‘থিসিস’ জমা দেয়। সেই থিসিসকে কোনোভাবেই অবজ্ঞা বা অবহেলা করার জো নেই। একেবারে বিশেষজ্ঞ পর্যায়ে গবেষণালব্ধ থিসিস। আসুন দেখা যাক সেই সব মহতী থিসিসের বাস্তব প্রয়োগ এবং বাস্তবে তা কী হয়েছে তার সামান্য কিছু নমুনা :



১। আজ পর্যন্ত ঢাকা শহরে যতোগুলো যাত্রী ছাউনি হয়েছে তার কোনোটির সামনে বাস দাঁড়ায় না। কেন দাঁড়ায় না? তা কি কেবলই ওই চালকদের খামখেয়ালিপনা? কেবলই শিক্ষার অভাব? কেবলই আইনের প্রতি অশ্রদ্ধা? না। পুরোপুরি না। অবশ্যই চালকদের চ-ালি-নষ্টামি তো আছেই, কিন্তু প্রধান সমস্যা বাধিয়ে রেখেছে কোনো একটি বিশেষজ্ঞ কর্তৃপক্ষ। যাত্রী ছাউনিগুলো প্রতিটি করা হয়েছে মোড় ছাড়িয়ে প্রায় আড়াইশ মিটার দূরে। সঙ্গত কারণেই তা করা হয়েছে। কেননা মোড়ের ওপর করলে মোড়টা বন্ধ হয়ে যেতো। কিন্তু বাসচালকরা দেখছে সব যাত্রী মোড়ের ওপরই দাঁড়িয়ে। তাহলে কেন সে যাত্রীদের ছেড়ে স্থায়ীভাবে দোকানপাট দিয়ে দখল করা যাত্রী ছাউনিতে বাস থামাবে? তারপরও সে থামাতে বাধ্য, যদি তাকে বাধ্য করা হতো। কিন্তু কে করবে? ট্রাফিক পুলিশ? না। ট্রাফিক পুলিশের অতো সময় নেই।



২। ঢাকায় প্রায় শ’খানেকের মতো ওভারব্রিজ আছে। কোনোটি কংক্রিটের কোনোটি লোহার। তবে এতোগুলো ওভারব্রিজের মধ্যে শুধুমাত্র ফার্মগেট আর বিমানবন্দর ওভারব্রিজ দিয়ে কিছু পথচারী চলাচল করে। বাকি ওভারব্রিজে মানুষ তো দূরের কথা কুকুরও ওঠে না। সে কারণে সেখানে “োর চলে অসামজিক কার্যকলাপ। কেন পথচারীরা ওভারব্রিজে ওঠে না? খুব সহজ উত্তর-মালপত্তরসমেত ওগুলোতে ওঠা এবং নামার মতো শারীরিক সক্ষমতা সবার নেই। ঘিঞ্জি, চিপা, নোংরা এবং ব্যবহারের অযোগ্য এইসব ওভারব্রিজ তাহলে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে কী করছে? কংকালের মতো দেখতে এই কাঠামোগুলো কার কল্যাণে আসছে? তার পরও পথচারীরা বাধ্য হতো চড়তে, যদি রাস্তায় যানবাহনের গতি বেশি থাকতো। মোড়ের কাছে ৩০/৪০ কি.মি. গতিতে গাড়ি চললে বাধ্য হয়েই পথচারীরা ওভারব্রিজ ব্যবহার করতো। তা যেহেতু হচ্ছে না, তাই ধীরগতির গাড়ির ফাঁক গলে অনায়াসেই রাস্তা পেরুনো যায়। পাবলিক পেরুচ্ছেও। গত বছরখানেক আগে বাড্ডা-গুলশান-১ লিংক রোডে একটি ওভারব্রিজ খাড়া করা হয়েছে। এটি একটি চৌ-ক্রসিংয়ের কাছেই। উঠতে হলে বেশি ঘুরপাক দিতে হয় না। তারপরও ওটায় আজ পর্যন্ত কোনো মানুষকে উঠতে! দেখা যায়নি! কেন? কারণ, ওখানে রাস্তাটা দুপাশে মিলিয়ে মাত্র ত্রিশ ফুট। এক ফুট ডিভাইডার বাদ দিলে দুপাশে চৌদ্দ ফুট করে। এখানে যে কোনো বয়োবৃদ্ধও চড়াই-উৎরাই মিলিয়ে ৬০/৭০টি সিঁড়ির ধাপ পার হতে চাইবে না। তার চেয়ে সহজ ৩০ ফুট রাস্তা হেঁটে পার হয়ে যাওয়া। এবং যেহেতু এখানেও গাড়ি চলাচলের গতি হাঁটার গতির চেয়েও কম, সেহেতু কেউই চড়াই-উৎরাই করবে না।



৩। এইরূপ কোনো একটি কর্তৃপক্ষ এই শহরের প্রায় প্রতিটি মোড়ে একটি করে পুলিশ চেকপোস্ট বসিয়েছে। চেকিংয়ের জোশ দেখলে মনে হবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে এবং এই মুহূর্তে ঢাকায় ব্ল্যাকআউট চলছে। ধরুন বনানী-গুলশানের কথা : বনানী-গুলশান এলাকাকে কি স্বায়ত্তশাসন দেয়া হয়েছে? তা না হলে ওই এলাকায় ঢোকার সবগুলো পথে সীমান্তের মতো চেকপোস্ট কেন? মানলাম ওখানকার বিদেশী দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা দরকার। তাই বলে এমন কি ঘটলো যে ওখানে যুদ্ধাবস্থার মতো র‌্যান্ডাম চেকিং চলবে?



সিএনজি বা মোটরসাইকেল ওই চেকপোস্টের পুলিশদের প্রধান টার্গেট। প্রতিদিন সন্ধ্যার পর লাইট জ্বালিয়ে, বাঁশি বাজিয়ে গড়ে সব মোটরসাইকেল, সিএনজি আটকে থরো চেক করা হয়। তাও যদি ভদ্রতা রেখে করা হতো! ‘ব্যাগ খোলেন’ বলার আগে একটা সøামালেকুম দিয়ে শুরু করে ঠিকই, তার পর পরই শুরু হয় গরুখোঁজা! ব্যাগের সবগুলো পকেট, সিগারেটের প্যাকেট, চশমার বক্স, টিফিন বক্স, পানির বোতল, মোবাইল, কাগজপত্র সব ঘেঁটেঘুঁটে দেখে। সিগারেট বের করে শুঁকে দেখে। এমনকি পেনড্রাইভ উল্টেপাল্টে দেখে! দেখো শেষ হলে হুকুমের সুরে ‘যান’ বলে অন্যজনের ব্যাগে হাত দেয়। চেক করা শেষ হলে ‘কিছু মনে করবেন না, এটা আমাদের ডিউটি’ কথাটাও বলতে শেখায়নি কেউ। এদের এই চেকিং দেখে মনে হবে বনানী-গুলশানকেই নিরাপত্তা চাদর দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। বাকি শহর যেন আম জলসাঘর! অপ্রশস্ত রাস্তায় বিজ্ঞাপনী লোহার বাক্স (যার দৈর্ঘ্য ছয় ফুট, প্রস্থ পাঁচ ফুট) দুপাশে বসিয়ে রাস্তাটাকে ‘জিগজ্যাগ’ করে দেয়া হয় যাতে করে কেউ দ্রুত চেকিং এড়িয়ে পালাতে না পারে। রাইফেল ক্লাব পয়েন্ট, লিংকরোড পয়েন্ট, গুলশান ক্লাব পয়েন্ট, টিএন্ডটি পয়েন্ট, মানারত পয়েন্ট, বারিধারা পয়েন্ট, কাকলী পয়েন্ট, নর্দা পয়েন্ট, নিকেতন পয়েন্টসহ প্রায় সবগুলো রাস্তায় পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে ২৪ ঘণ্টা চেকিং করা হচ্ছে। বিশেষ করে রাতে লম্বা লাইনে দাঁড় করিয়ে চেকিং করা হয়। একটা বাস কোনোমতে যেতে পারে এতোটুকু ফঁাঁক রেখে বাকি রাস্তা বন্ধ করে চেক করা হয়। এই চেকিংয়ের কারণে বনানী-গুলশানে যানজট এখন নিয়মিত দৃশ্য। তার ওপর আছে হাজার হাজার প্রাইভেট কারের অলস দাঁড়িয়ে থাকা।



৪। কর্তৃপক্ষের আর এক তুঘলকি হচ্ছে যত্রতত্র মার্কেট বানানোর অনুমোদন। এমনিতেই ঢাকার প্রাচীন পরিচয়-বাহান্ন বাজার তেপান্ন গলি! এখন আর সেই বাহান্ন বাজার নেই। হয়েছে চার বাহান্ন দুশ আট বাজার আর আট তেপান্ন চারশ চব্বিশ গলি! এক একটা মার্কেট বা শপিংমল মানেই বেজমেন্টে গোটা বিশেক পার্কিংয়ের ব্যবস্থা রেখে কর্তৃপক্ষের চোখে ধুলো দিয়ে মার্কেটের সামনে শত শত গাড়ির জট লাগানো। এ নিয়ে গত ত্রিশ বছরে অন্তত নয়শ বার লেখালেখি হয়েছ। অশরীরী কর্তৃপক্ষ সেই সব লেখা কাগজকে ঝালমুড়ির ঠোঙা বিবেচনা করেছেন বোধ করি। তা না হলে মার্কেটের সামনে যানজটে জেজবার হওয়ার পরও কেন নতুন নতুন মার্কেট গড়ে উঠছে? কেনই বা সেই সব মার্কেট কোনো আইন-কানুনের তোয়াক্কা করছে না?



ঢাকা শহরটিকে ‘নরক’ বানানোর জন্য (সেই নরকে তাদের কোনো বোধদয় নেই। ফি বছর জঘন্য, বসবাসের অযোগ্য শহরের খেতাব পাওয়ার পরও তাদের আত্মমর্যাদা নামক কোনো উপসর্গ আছে বলে মনে হয় না) ওপরে যে সব কর্তৃপক্ষের সামান্য বয়ান পেশ করা হলো তাদের বাইরেও এই নরককে আরো গুলজার করার জন্য গা্গংুতেলি, হরিদাশপাশ, সগিরুদ্দিন, ইন্তাজমার্কা কর্তৃপক্ষ এবং বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গ, আমর্ত্যবর্গ, চেলাবৃন্দ, মুরিদান রয়েছেন, যাদের বিষয়ে বারান্ত আলোচনা করা হবে। সুত্র

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৫১

সোহানী বলেছেন: এত চমৎকারভাবে ঢাকার সমস্যা তুলে ধরার জন্য অনেক ধন্যবাদ। কর্তৃপক্ষের কি আদৈা টনক নড়বে????? মনে হয় না.. যেভাবে চলছে সেভাবেই চলবে আর আমরা ১৫ মিনিটের পথ ৩ ঘন্টায় পার হব। ++++ (যদিও কেন যেন আমি ইদানিং "+" নিচ্ছে না)।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫২

তালপাতারসেপাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯

সূর্য হাসান বলেছেন: সমস্যাগুলো খুব সুন্দর লেখনিতে ফুটিয়ে তুলেছেন। কিন্তু এর থেকে আমাদের কোনো পরিত্রাণ নেই। কোনো সমস্যা নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রশ্ন করলে মুখস্ত উত্তর পাওয়া যায় 'আমাদের প্রয়োজনীয় লোকবল নেই, তাই ব্যবস্থা নিতে পারছি না।' কর্তৃপক্ষের লোকবলের এই অভাবও কোনোদিন যাবে না আর তারা তাদের জন্য নির্ধারিত কাজও করবে না। তাই জনগণের দুর্ভোগও পিছু ছাড়বে না। এটাই বাস্তবতা আমাদের দেশে।

৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: আপনি বাড্ডা গুলশানের এত খবর রাখেন আপনার নিবাস কোথায় ভ্রাতঃ?

১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫১

তালপাতারসেপাই বলেছেন: আপনার কছেই

৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: আপনার বাসা কোথায় সেটা তো পরিস্কার করে বললেন না!!!

ওই এলাকায় সামুর ব্লগার আছে শুনলেই ভালো লাগে। কিন্তু কাউকে তো খুঁজে পাইনা :( :( :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.