নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইউনূস ও গ্রামীণ ব্যাংক চুরি!!! [ভিডিও সহ]

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০২



গ্রামীণ ব্যাংকে হাত দিলে হাত ভেঙে দিবেন,

গ্রামীণ ব্যাংকের চেয়ারে বসলে মাজা ভেঙে দিবেন,

গ্রামীণ ব্যাংকের দেয়ালে পিশাব করলে ..... কেটে দিবেন,

What exactly is wrong with Grameen Bank ???



১৯৮৩ সালে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠার পর প্রতিটি সরকারই এই ব্যাংক কে সর্বাত্মক সহায়তা দিয়েছে। ৩০ বছরে এই ব্যাংকের গ্রাহক হয়েছে ৮৫ লাখ। কিন্তু গোল বাঁধে মূলত ২০১০ সালে নরওয়ের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন যখন প্রচার করে দাতা সংস্থা নোরাডের ৭০০ কোটি টাকা গ্রামীণ ব্যাংক থেকে গ্রামীণ কল্যাণে স্থানান্তর করেছেন ড.ইউনূস। নরওয়ে সরকার এই অর্থ গ্রামীণ ব্যাংকে ফেরত আনার কথা কঠোরভাবে জানালে ড.ইউনূস মাত্র ৩০ মিলিয়ন ডলার ফেরত দেয় আর এক ব্যক্তিগত চিঠির মাধ্যমে এই পুরো বিষয়টি গোপন করার অনুরোধ জানায় নোরাডকে। ফলে নোরাড বিষয়টি চেপে যায় এবং সব নথিপত্র গোপনে রেখে দেয়।



এরপরে ২০১১ সালে গ্রামীণ ব্যাংক রিভিউ কমিটি এবং ২০১৩ তে গ্রামীণ ব্যাংক কমিশন গঠন করে সরকার। কমিটি এবং কমিশনের রিপোর্টে ড.ইউনূসের নানা অনিয়ম উঠে আসে। অনুমোদনের শর্ত অনুযায়ী গ্রামীণ ব্যাংকের ভূমিহীন নারীদের নিয়ে কাজ করার কথা, কোন শিল্প বা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দেয়ার কথা নয়। কিন্তু ২০০৫ সালে ড.ইউনূস তার পারিবারিক প্রতিষ্ঠান 'প্যাকেজেস কর্পোরেশন' কে ঋণ দেন ৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। এ প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ দুলা মিয়া সওদাগর ড.ইউনূসের বাবা। আর ইউনূস নিজেই এই প্রতিষ্ঠানের একজন শেয়ারহোল্ডার পরিচালক। ড.ইউনূসের নিজের এই প্রতিষ্ঠানের ঋণ মওকুফ করা হয়েছে ১ কোটি ৩৭ লাখ টাকা।



১৯৯৬ পর্যন্ত আয়কর অব্যাহতির সুবিধা ছিল গ্রামীণ ব্যাংকের। এরপরও কর অব্যাহতি পাওয়ার জন্য গ্রামীণ কল্যাণের কাছে তহবিল হস্তান্তর করে গ্রামীণ ব্যাংককে ঋণগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে তুলে ধরা হয়। কেবল তাই নয়, গ্রামীণ ব্যাংক অন্য কোন প্রতিষ্ঠান তৈরির ইখতিয়ার না রাখলেও গঠন করা হয় গ্রামীণ ফান্ড আর গ্রামীণ কল্যাণ। এরপর এই দুই প্রতিষ্ঠানের অর্থায়নে গত ২০ বছরে গড়ে তোলা হয় ৫৪ টি প্রতিষ্ঠান। আর বাকী প্রতিষ্ঠানগুলো যাতে আয়কর অব্যাহতি পায় সেজন্য বারবার সরকারের কাছে আবেদন করেন ড.ইউনূস।



* যখন নারী সাংবাদিককে প্রকাশ্যে পেটানো হয়, তখন তিনি নীরব!

* যখন নারীদের ‘তেঁতুল’ বলা হয়, তখনো তিনি নীরব!

* যখন গ্রামের পর গ্রাম, গাড়ীর পর গাড়ী পোড়ানো হয়, উজাড় করা হয় শত শত সড়কবর্তী নিরীহ বৃক্ষ, তখনো তিনি নীরব!

* যখন পিটিয়ে হত্যা করা হয় পুলিশ এবং স্বাধীনতাকামী মানুষদের, তখনো তিনি নীরব!

* যখন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের মধ্যযুগীয় কায়দায় রগ কাটা হয়, তখনো তিনি ঘুমান!

* যখন ক্রসফায়ারের নামে মানুষ হত্যার উৎসব হয়, নীরব দর্শক তিনি!

* উনি শিবিরের সংবর্ধনা নিতে পারেন হাসিমুখে, কিন্তু গণজাগরণের তরুণদের প্রতি তার যতো নীরবতা!

* যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের পক্ষে না বিপক্ষে তিনি, তিনি ছাড়া কেউ জানেনা!

* উনি স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু উনি কোনদিন শহীদ মিনার-সৃতিসৌধে যান না!

* যে সম্পদ উনি একাই ভোগ করে, সেই সম্পদকে উনি ৮৪ লাখ নারীর সম্পদ হিসেবে প্রচার করে, আস্তিক দলের নাস্তিক ইউনুস!



ইউনুসকে কি কেউ কখনো কোন মসজিদে দেখেছেন? ইউনুসের সাথে কি কেউ কোন ঈদের নামাজে কোলাকুলি, করমর্দন করেছেন? কেউ কি ইউনুসের মাথায় কখনো টুপি পড়ে কারো জানাজায় যোগদান করতে দেখেছেন? না! কেউ দেখেননি। কারন ইউনুস শুধু মুসলিম নামধারী একজন আস্ত ধর্মহীন নাস্তিক অর্থলিপ্সু ড্রাকুলা। ইউনুসের মার্কিনী বধু ইহুদী বংশোদ্ভূত খ্রিষ্টান (মনিকা ইউনুসের মাজননী) এবং ইউনুসকে বিয়ে করেছিল এ শর্তে যে ইউনুস তার স্ত্রীর ধর্মকেই ফলো করবে। ব্যাসিক্যাল্লি ইউনুসের বঊও কোনদিন কোন ধর্মকে মানেনি বা কোনদিন জীবনে গির্জা বা মন্দিরে যাননি। ইউনুসের নাম হযরত ইউনুস (রাঃ) নবীর নামানুসারে রাখা হলেও ইউনুস প্রকৃতপক্ষে মুসলিম নামধারী একজন পরিপূর্ণ অমুসলিম। এখন অমুসলিমকে নাস্তিক বলবেন, নাকি ইসলামের হেফাজতকারী বলবেন? যারা বিষয়টি নিয়ে কখনো ভুলেও ভাবেননি। তাদের বলছি একবার ভেবেই দেখুন না। ইউনুস কি নাস্তিক না আস্তিক?

অন্যের হাত ভাঙ্গার হুমকী দেন তিনি। তারপরেও এই নির্লজ্জ বেহায়া সুদখোরের পক্ষে কথা বলে, কিছু তথাকথিত প্রগতিবাদী বন্ধু। ফেসবুকে তাদের স্ট্যাটাস আর তর্ক জুড়ে দেয়ার নমুনা, জামাতি ‘বাঁশেরকেল্লার’ সাথে মিলে মিশে একাকার হয়ে যায়। হায়রে বাংলাদেশ, হায়রে প্রগতিশীল! ভেতরের খোলস চেপে রাখা যায়না দীর্ঘ সময়, মুখোশ ঠিকই বেরিয়ে আসে....কারণে, অকারণে....সময়ে, অসময়ে!

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১২

প্রকৌশলী রিয়াদ হাসান চৌধুরী বলেছেন: নরওয়ে সরকার এই অর্থ গ্রামীণ ব্যাংকে ফেরত আনার কথা কঠোরভাবে জানালে ড.ইউনূস মাত্র ৩০ মিলিয়ন ডলার ফেরত দেয় আর এক ব্যক্তিগত চিঠির মাধ্যমে এই পুরো বিষয়টি গোপন করার অনুরোধ জানায় নোরাডকে। ফলে নোরাড বিষয়টি চেপে যায় এবং সব নথিপত্র গোপনে রেখে দেয়।




মূলত হিলারী ক্লিনটনের চাপে দাতা সংস্থাটি বিষয়টি চেপে যায়। ইউনুস সাহেব হিলারী ক্লিনটনের সহায়তা না পেলে বড় ধরনের ফাসা ফাসতেন।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২০

তালপাতারসেপাই বলেছেন: মূলত হিলারী ক্লিনটনের চাপে দাতা সংস্থাটি বিষয়টি চেপে যায়। ইউনুস সাহেব হিলারী ক্লিনটনের সহায়তা না পেলে বড় ধরনের ফাসা ফাসতেন।

২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫২

বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: এইরে বালের ইসলাম বেচা শুরু হইলো । বাল ধর্ম ব্যাচা বন্ধ কর । কে নামাজে গেলো তা দেখার দায়িত্ব তোমারে কে দিছে পেঙ্গুইন মিয়া?

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৬:১৮

তালপাতারসেপাই বলেছেন: কোন মসজিদে দেখেছেন?

৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:০৩

এই আমি সেই আমি বলেছেন: আর ইদানীং দেখেন উনার চলাফেরা রেল লাইনে দৌড়ানো বদ চৌধুরী , এরশাদের গৃহ পালিত নেতা রব , গামছা কাদের , নেড়ি কুত্তা শফিক রেহমান ,মছুয়া ইব্রাহিম প্রমুখের সাথে ।

৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:৩৯

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: পড়শি হঠাত ইউনুসের উপর এত খেপলেন কেন?

২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৩১

তালপাতারসেপাই বলেছেন: আকবড় ভাই দুই গরু ৫ ছাগু কুরবানী দিলেন মাংস দিলেন না

৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৩২

বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: পড়শির ইচ গার্ড লাগবো। উনি নামাজে দাড়াতে গেলে চুলকানির ফলে মনোযোগ অন্যখানে চলে যায়। আর সেই অন্য চিন্তার পথ ধরে ড: ইউনুসের নামাজে গমন বিশ্লেষণ।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২৯

তালপাতারসেপাই বলেছেন: ইচ গার্ড পিলিছ!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.