নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

২৫ অক্টোবর হেফাজতের আড়ালে মরণ-কামড়নেশায় আবারও তৎপর জঙ্গিবাদী শকুনেরা!

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১৬

সংকট নিরসনে সরকার ও বিরোধী দলের মধ্যে আলোচনার প্রক্রিয়া চলমান থাকা সত্ত্বেও। বাংলাদেশের অবস্থা অনেকটা ২০০৩-২০০৫ এর মতোই। দেশে কোনো জঙ্গি নেই বলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা! আমাদের সবই মনে আছে। দেশে মৌলবাদী জঙ্গিরা তুফান তুলেছিল। আর বেগম জিয়া ও তার রাজাকার মন্ত্রীদ্বয় নিজামী-মুজাহিদ বলেছিল- দেশে কোনো জঙ্গি নেই। দেশে কোনো যুদ্ধাপরাধী নেই। বাংলাদেশ আবারো কাঁপাতে চাইছে সেই পুরোনো শকুনেরা।

২৫ অক্টোবরকে ঘিরে রাজপথসহ সারাদেশে হেফাজতের আড়ালে সাংগঠনিক শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে নাশকতার পরিকল্পনা রয়েছে জামায়াত-শিবিরের। ওই পরিকল্পনা সফল করতেই সম্প্রতি নতুন করে মাঠে নেমেছে তারা। এখন প্রায় প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন স্থানে নিজেদের শক্তির জানান দিচ্ছে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি হিসেবে পরিচিত জামাত-শিবির। তাদের এই তৎপরতা বড় ধরনের নাশকতার মহড়া বলেই মনে হচ্ছে। জামায়াত-শিবির তাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে জানান দিতে চায় সারাদেশের মতো রাজধানীতেও তাদের দলের সাংগঠনিক শক্তি ও সামর্থ রয়েছে। এই মহড়ার মাধ্যমে তারা একদিকে যেমন লাগাতার নাশকতার জন্য নিজেদের প্রস্তুত করে নিচ্ছে, তেমনি কাজে লাগাচ্ছে জনমনে ভয় ঢুকিয়ে দেয়ার কৌশল। অস্ত্র-গুলি-বোমার উৎপাদন ও সরবরাহ ফাইনাল একশনের সময়ে কতোটা নির্বিঘœ রাখা যায় তার প্রস্তুতিও হয়ে যাচ্ছে এ মহড়ায়।

রাজপথে নেমে পড়ার পর পুলিশ ও রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা বাধা দিলে কীভাবে তাদেরকে প্রতিহত করা হবে সে ব্যাপারেও নাশকতার পরিকল্পনা রয়েছে জামায়াত-শিবিরের। জামায়াত-শিবির ২৫ অক্টোবর হেফাজতের ব্যানারে থেকে সহিংস ঘটনার মাধ্যমেই তাদের রাজনৈতিক শত্রুকে ঘায়েল করতে চায়। কারণ পুলিশ যেন তাদেরকে সন্দেহ না করে, হেফাজতে ইসলামকে দায়ি করে। তাছাড়া দলটির নানা কৌশলে ২৫ অক্টোবরের পরও রাজধানীতে শক্ত অবস্থান নেওয়ার চিন্তা ভাবনাও রয়েছে।

প্রতিষ্ঠার পর থেকে আজ পর্যন্ত সংকটময় সময়ে ১৮ দলের শরিক এ দলটির দুঃসময়ে প্রধান শরিক বিএনপিও পাশে দাঁড়াচ্ছে না। তাই চূড়ান্ত আন্দোলনের প্রস্তুতি নিতে হেফাজতে ইসলামের উপর ভর করে এগুচ্ছে দলটি। রাজপথ উত্তপ্ত করতে জামায়াত-শিবির ২৫ অক্টোবর আন্দোলনের নামে রাজধানীতে সংিসতা চালানোর টার্গেট করেছে। যে কোন উপায়ে রাজধানীতে তাদের শক্ত অবস্থান নিশ্চিত করতে চায়। দলটির নেতারা মনে করেন, ঢাকায় মাঠ উত্তপ্ত করতে না পারলে প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক শক্তিকে ঘায়েল করা যাবে না। বিগত আন্দোলনে রাজধানীতে তেমন প্রভাব দেখাতে পারেনি জামায়াত। যার ফলে দলটি রাজধানী ঢাকা ও ঢাকার আশপাশের প্রত্যেক জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড ও গ্রামের প্রতিটি নেতা-কর্মীকে রাজধানীতে বিএনপি-জামায়াত নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের সমাবেশে সর্বাÍক প্রস্তুতি নিয়ে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।

জামায়াত-শিবির ও মওদুদিবাদের উৎপাদনকেন্দ্র আলিয়া মাদ্রাসা ও ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়সহ রাজধানী ঢাকা ও ঢাকার আশপাশে কেরানীগঞ্জ, কামরাঙির চর, ডেমরা, কাঁচপুর, সাভার, আশুরিয়া ও টঙ্গীসহ বিভিন্ন স্থানের কওমি, আলীয়া ও হাফেজিয়া মাদ্রাসার ছাত্র ও শিক্ষকদেরকে ২৫ অক্টেবর সমাবেশের নামে রাজপথে আন্দোলনে নামিয়ে অরাজগতা সৃষ্টি করার প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।

জামাত-শিবিরের এমন প্রস্তুতি ও পরিকল্পনা মূলত তাদের অতীত সহিংসতার কথাই মনে করিয়ে দিচ্ছে। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রতিপক্ষের রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের হাত-পায়ের রগ কেটে কুখ্যাতি কুড়ানো শিবিরই এক্ষেত্রে থাকছে মূল ভূমিকায়। তাই জামাত-শিবিরের নাশকতা ঠেকানোর প্রস্তুতি নিয়েছে সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পাল্টা আক্রমণে সহিংস জামাত-শিবিরকে প্রতিহত করার কৌশলও নেয়া হয়েছে। নির্বাচনকে সামনে রেখে সশস্ত্র জঙ্গিরা মরণকামড় দেবে। এই অবস্থা মোকাবেলার জন্য সরকারকে সুদৃঢ় থাকতে হবে। রাষ্ট্র সংবিধান অনুযায়ীই চলবে, দেশের মানুষ রক্তাক্ত সহিংসতা চান না। দেশ যেন মৌলবাদী-জঙ্গিবাদীদের খপ্পরে আবার না পড়ে। এই সময়ে ভ্যানগার্ডের দায়িত্ব পালনে সজাগ থাকতে হবে।



সংকট নিরসনে সরকার ও বিরোধী দলের মধ্যে আলোচনার প্রক্রিয়া চলমান থাকা সত্ত্বেও। বাংলাদেশের অবস্থা অনেকটা ২০০৩-২০০৫ এর মতোই। দেশে কোনো জঙ্গি নেই বলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা! আমাদের সবই মনে আছে। দেশে মৌলবাদী জঙ্গিরা তুফান তুলেছিল। আর বেগম জিয়া ও তার রাজাকার মন্ত্রীদ্বয় নিজামী-মুজাহিদ বলেছিল- দেশে কোনো জঙ্গি নেই। দেশে কোনো যুদ্ধাপরাধী নেই। বাংলাদেশ আবারো কাঁপাতে চাইছে সেই পুরোনো শকুনেরা।

২৫ অক্টোবরকে ঘিরে রাজপথসহ সারাদেশে হেফাজতের আড়ালে সাংগঠনিক শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে নাশকতার পরিকল্পনা রয়েছে জামায়াত-শিবিরের। ওই পরিকল্পনা সফল করতেই সম্প্রতি নতুন করে মাঠে নেমেছে তারা। এখন প্রায় প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন স্থানে নিজেদের শক্তির জানান দিচ্ছে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি হিসেবে পরিচিত জামাত-শিবির। তাদের এই তৎপরতা বড় ধরনের নাশকতার মহড়া বলেই মনে হচ্ছে। জামায়াত-শিবির তাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে জানান দিতে চায় সারাদেশের মতো রাজধানীতেও তাদের দলের সাংগঠনিক শক্তি ও সামর্থ রয়েছে। এই মহড়ার মাধ্যমে তারা একদিকে যেমন লাগাতার নাশকতার জন্য নিজেদের প্রস্তুত করে নিচ্ছে, তেমনি কাজে লাগাচ্ছে জনমনে ভয় ঢুকিয়ে দেয়ার কৌশল। অস্ত্র-গুলি-বোমার উৎপাদন ও সরবরাহ ফাইনাল একশনের সময়ে কতোটা নির্বিঘœ রাখা যায় তার প্রস্তুতিও হয়ে যাচ্ছে এ মহড়ায়।

রাজপথে নেমে পড়ার পর পুলিশ ও রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা বাধা দিলে কীভাবে তাদেরকে প্রতিহত করা হবে সে ব্যাপারেও নাশকতার পরিকল্পনা রয়েছে জামায়াত-শিবিরের। জামায়াত-শিবির ২৫ অক্টোবর হেফাজতের ব্যানারে থেকে সহিংস ঘটনার মাধ্যমেই তাদের রাজনৈতিক শত্রুকে ঘায়েল করতে চায়। কারণ পুলিশ যেন তাদেরকে সন্দেহ না করে, হেফাজতে ইসলামকে দায়ি করে। তাছাড়া দলটির নানা কৌশলে ২৫ অক্টোবরের পরও রাজধানীতে শক্ত অবস্থান নেওয়ার চিন্তা ভাবনাও রয়েছে।

প্রতিষ্ঠার পর থেকে আজ পর্যন্ত সংকটময় সময়ে ১৮ দলের শরিক এ দলটির দুঃসময়ে প্রধান শরিক বিএনপিও পাশে দাঁড়াচ্ছে না। তাই চূড়ান্ত আন্দোলনের প্রস্তুতি নিতে হেফাজতে ইসলামের উপর ভর করে এগুচ্ছে দলটি। রাজপথ উত্তপ্ত করতে জামায়াত-শিবির ২৫ অক্টোবর আন্দোলনের নামে রাজধানীতে সংিসতা চালানোর টার্গেট করেছে। যে কোন উপায়ে রাজধানীতে তাদের শক্ত অবস্থান নিশ্চিত করতে চায়। দলটির নেতারা মনে করেন, ঢাকায় মাঠ উত্তপ্ত করতে না পারলে প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক শক্তিকে ঘায়েল করা যাবে না। বিগত আন্দোলনে রাজধানীতে তেমন প্রভাব দেখাতে পারেনি জামায়াত। যার ফলে দলটি রাজধানী ঢাকা ও ঢাকার আশপাশের প্রত্যেক জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড ও গ্রামের প্রতিটি নেতা-কর্মীকে রাজধানীতে বিএনপি-জামায়াত নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের সমাবেশে সর্বাÍক প্রস্তুতি নিয়ে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।

জামায়াত-শিবির ও মওদুদিবাদের উৎপাদনকেন্দ্র আলিয়া মাদ্রাসা ও ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়সহ রাজধানী ঢাকা ও ঢাকার আশপাশে কেরানীগঞ্জ, কামরাঙির চর, ডেমরা, কাঁচপুর, সাভার, আশুরিয়া ও টঙ্গীসহ বিভিন্ন স্থানের কওমি, আলীয়া ও হাফেজিয়া মাদ্রাসার ছাত্র ও শিক্ষকদেরকে ২৫ অক্টেবর সমাবেশের নামে রাজপথে আন্দোলনে নামিয়ে অরাজগতা সৃষ্টি করার প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।

জামাত-শিবিরের এমন প্রস্তুতি ও পরিকল্পনা মূলত তাদের অতীত সহিংসতার কথাই মনে করিয়ে দিচ্ছে। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রতিপক্ষের রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের হাত-পায়ের রগ কেটে কুখ্যাতি কুড়ানো শিবিরই এক্ষেত্রে থাকছে মূল ভূমিকায়। তাই জামাত-শিবিরের নাশকতা ঠেকানোর প্রস্তুতি নিয়েছে সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পাল্টা আক্রমণে সহিংস জামাত-শিবিরকে প্রতিহত করার কৌশলও নেয়া হয়েছে। নির্বাচনকে সামনে রেখে সশস্ত্র জঙ্গিরা মরণকামড় দেবে। এই অবস্থা মোকাবেলার জন্য সরকারকে সুদৃঢ় থাকতে হবে। রাষ্ট্র সংবিধান অনুযায়ীই চলবে, দেশের মানুষ রক্তাক্ত সহিংসতা চান না। দেশ যেন মৌলবাদী-জঙ্গিবাদীদের খপ্পরে আবার না পড়ে। এই সময়ে ভ্যানগার্ডের দায়িত্ব পালনে সজাগ থাকতে হবে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.