নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

পিলখানা হত্যাকাণ্ডঃ সেদিন থেকে গতকাল!

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০১



বিডিআর বিদ্রোহকে কেন্দ্র করে দায়েরকৃত এই মামলাটি ছিল পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে বড় হত্যা মামলা (ফৌজদারি আদালতে)। দণ্ডাদেশের ক্ষেত্রেও পৃথিবীর সকল রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। এই হত্যা মামলার রায়ে ফাঁসির হুকুম হয়েছে ১৫২ জনের। কোন একটি মামলায় এত অধিক সংখ্যক ফাঁসির কোন নজির আর নেই। তবে এই দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিলের সুযোগ পাবেন দণ্ডপ্রাপ্তরা। হাইকোর্টের মৃত্যুদণ্ডাদেশ নিশ্চিতকরণ বেঞ্চে এই মামলার আপিলের শুনানি হবে।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিডিআরদের বিদ্রোহে পিলখানার সদর দপ্তরে সংঘটিত হয়েছিল এক নারকীয় হত্যাযজ্ঞ।

আসুন এক নজরে দেখে নেই সেদিন যা ঘটেছিল

২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি, সকাল ৯টা ২৫ মিনিটে পিলখানায় বিডিআর সদর দফতরের দরবার হলে শুরু হয় বিডিআর বিদ্রোহ। বাংলাদেশ রাইফেলস সপ্তাহ উপলক্ষে দরবার হলে বিডিআর মহাপরিচালক ও পদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিডিআর সদস্যদের অনুষ্ঠিত দরবার থেকেই এ ঘটনার সূত্রপাত হয়।

সকাল ১০টা ২০ মিনিটে দরবার হলে একদল বিডিআর সদস্য আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে প্রবেশ করে। সেনা কর্মকর্তারা হাত তুলে দরবার হল থেকে বের হতেই গুলি করা হয়। প্রথমেই বিডিআর মহাপরিচালক ও অতিরিক্ত মহাপরিচালক গুলিবিদ্ধ হয়ে লুটিয়ে পড়েন। বাকি কর্মকর্তারা দরবার হলে প্রবেশ করেন। তারা আত্মরক্ষার্থে দরবার হলের বাথরুম, মঞ্চের গ্রিণ রুমসহ পর্দার আড়ালে আত্মগোপন করেন। কিন্তু বিডিআর সদস্যরা দরবার হলে খুঁজে খুঁজে সেনা কর্মকর্তাদের হত্যা করে। বিডিআর সদস্যরা অস্ত্রাগার লুট করে আগ্নেয়াস্ত্র হাতে তুলে নেয়।

পিলখানায় সেনা কর্মকর্তাদের কোয়ার্টারে হামলা চালিয়ে কর্মকর্তাদের স্ত্রী ও সন্তানদের আটক করে কোয়ার্টার গার্ডকে জিম্মি করে। প্রায় দেড় ঘন্টা পর পিলখানার আশপাশে পুলিশ ও র্যাবের পাশাপাশি সেনাবাহিনী অবস্থান নেয়। পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বিদ্রোহীদের মধ্যে ১৪ বিডিআর সদস্যের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বৈঠক করেন। কিন্তু বিডিআর সদস্যরা আত্মসমর্পণে অস্বীকৃতি জানায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে সরকারের একাধিক মন্ত্রী, সংসদ সদস্যসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রধানগণ পিলখানায় ব্রিদোহী বিডিআর সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করেন।

রাতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী পিলখানায় প্রবেশ করে বিডিআর সদস্যদের আগ্নেয়াস্ত্র জমা নেয়া শুরু করলেও আধঘন্টা পর আবারও বিডিআর সদস্যরা আগ্নেয়াস্ত্র হাতে তুলে নেয়। রাত পোহালেই দেশের অন্যান্য ব্যাটালিয়নে বিডিআর সদস্যরা বিদ্রোহ করে। রাজশাহী, রংপুর, কুড়িগ্রাম, বান্দরবান, রাঙামাটি, সাতক্ষীরা, খুলনা, চট্টগ্রাম, সিলেট, নওগাঁ, যশোর, কুমিল্লাসহ বেশিরভাগ ব্যাটালিয়ন ও সেক্টরে বিডিআর সদস্যরা বিডিআর কর্মকর্তাদের (সেনা কর্মকর্তা) জিম্মি করে। পরদিন দুপুর ২টার দিকে শুরু হয় জিম্মি উদ্ধার। বেলা ৪টার দিকে পিলখানায় সেনা কর্মকর্তারা প্রবেশ করেন।



বিভীষিকাময় সেই দৃশ্য : প্রায় ৩৬ ঘন্টার এ বিদ্রোহের পর পিলখানা তৈরি হয় একটি মৃত্যুপুরীতে। শুধু রক্ত আর রক্ত। ব্যাটালিয়নের বিভিন্ন অফিস ভাংচুর করা হয়েছে। সেনা কর্মকর্তাদের কোয়ার্টারগুলো জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছে। প্রথম দফায় কামরাঙ্গীরচরে একটি সুয়্যারেজ লাইন থেকে কয়েক দফায় ৯ সেনা কর্মকর্তার লাশ উদ্ধার করা হয়। ২৭ ফেব্রুয়ারি বিডিআর হাসপাতালের পেছনে একটি গণকবর থেকে উদ্ধার হয় ৩৯টি লাশ। এমটি গ্যারেজ মাঠের পাশে থেকে আরো একটি গণকবর থেকে উদ্ধার হয় ৯টি লাশ।



এ বিদ্রোহে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তা, ১ জন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা, ১ জন সৈনিক ও ২ জন সেনা কর্মকর্তার স্ত্রীসহ মোট ৬১ জন নিহত হন। এছাড়া পিলখানায় সেনা কর্মকর্তাদের বাঁচাতে গিয়ে বিদ্রোহী বিডিআর সদস্যদের বুলেটে প্রাণ হারান ৭ জন বিডিআর সদস্য। বিডিআর সদর দফতরের বিভিন্ন গেট থেকে ফাঁকা গুলি করায় আশপাশের আরো ৭ জন পথচারী নিহত হন।



নিহতরা হলেনঃ

মে. জে. শাকিল আহমেদ, তার স্ত্রী নাজনীন শাকিল শিপু,

ব্রি. জে. জাকির হোসেন, ব্রি. জে. এমএ বারী,

কর্নেল মজিবুল হক,

কর্নেল আনিস উজ জামান,

কর্নেল মসীউর রহমান,

কর্নেল কুদরত ইলাহী রহমান শফিক,

কর্নেল আখতার হোসেন,

কর্নেল রেজাউল কবীর,

কর্নেল নাফিজ উদ্দিন আহমেদ,

কর্নেল কাজী এমদাদুল হক,

কর্নেল বিএম জাহিদ হোসেন,

কর্নেল সামসুল আরেফিন আহাম্মেদ,

কর্নেল নকিবুর রহমান,

কর্নেল কাজী মোয়াজ্জেম হোসেন,

কর্নেল গুলজার উদ্দিন আহমেদ,

কর্নেল শওকত ইমাম,

কর্নেল এমদাদুল ইসলাম,

কর্নেল আফতাবুল ইসলাম,

লে.কর্নেল এনশাদ ইবন আমিন,

লে. কর্নেল শামসুল আজম,

লে. কর্নেল কাজী রবি রহমান,

লে. কর্নেল গোলাম কিবরিয়া মোহাম্মদ নিয়ামতউল্লাহ,

লে. কর্নেল বদরুল হুদা,

লে. কর্নেল এলাহী মন্জুর চৌধুরী,

লে. কর্নেল এনায়েতুল হক,

লে. কর্নেল আবু মুছা মো. আইউব কাইসার,

লে. কর্নেল সাইফুল ইসলাম,

লে. কর্নেল লুত্ফর রহমান,

লে কর্নেল সাজ্জাদুর রহমান,

লে. কর্নেল লুত্ফর রহমান খান,

মেজর মকবুল হোসেন,

মেজর আব্দুস সালাম খান,

মেজর হোসেন সোহেল শাহনেওয়াজ,

মেজর কাজী মোছাদ্দেক হোসেন,

মেজর আহমেদ আজিজুল হাকিম,

মেজর মোহাম্মদ সালেহ,

মেজর কাজী আশরাফ হোসেন,

মেজর মাহমুদ হাসান,

মেজর মুস্তাক মাহমুদ,

মেজর মাহমুদুল হাসান,

মেজর হুমায়ুন হায়দার,

মেজর আজহারুল ইসলাম,

মেজর হুমায়ুন কবীর সরকার,

মেজর খালিদ হোসেন,

মেজর মাহবুবুর রহমান,

মেজর মিজানুর রহমান,

মেজর মোহাম্মদ মাকসুম-উল-হাকিম,

মেজর এস এম মামুনুর রহমান,

মেজর রফিকুল ইসলাম,

মেজর সৈয়দ মো. ইদ্রিস ইকবাল,

মেজর আবু সৈয়দ গাযালী দস্তগীর,

মেজর মুহাম্মদ মোশারফ হোসেন,

মেজর মমিনুল ইসলাম সরকার,

মেজর মোস্তফা আসাদুজ্জামান,

মেজর তানভীর হায়দার নূর,

ক্যাপ্টেন মাজহারুল হায়দার,

লে.কর্নেল (অব.) দেলোয়ার হোসেন, তার স্ত্রী রৌশনী আক্তার হোসেন, সেন্ট্রাল সুবেদার মেজর নুরুল ইসলাম,

সৈনিক জহিরুল ইসলাম,

এডি খন্দকার আব্দুল আউয়াল,

ডিএডি মাসুম খান,

ডিএডি ফসিউদ্দিন,

সুবেদার সহকারী আবুল কাশেম,

নায়েক সহকারী বসির উদ্দিন,

ল্যান্স নায়েক মানিক মিয়া,

সিপাহী রুহুল আমিন,

আয়া কল্পনা বেগম,

মালি ফিরোজ মিয়া,

ছাত্র তারেক আজিজ,

রিকশা চালক আমজাদ আলী ও

সবজি বিক্রেতা হূদয় মিয়া।

সুত্র



শহীদ পরিবারের জন্য গৃহীত ব্যবস্থা

পিলখানা দরবার হলে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিচার সম্পাদন করা ছিল এই সরকারের অন্যতম চ্যালেঞ্জ। সরকারের শেষ প্রান্তে এসে ইতিহাসের জঘন্যতম হত্যাযজ্ঞের বিচারের রায় গতকাল প্রদান করা হল।

সেনাবাহিনী রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে। সশস্ত্র বাহিনী সংশ্লিষ্টরা বলেন, এই রায় প্রদানের ফলে আর কেউ এ ধরনের বিদ্রোহ করার সাহস পাবে না। তবে রায় দ্রুত কার্যকর করার দাবি জানিয়েছেন সেনা কর্মকর্তারা। বর্তমান সরকার নিহত অফিসারদের (শহীদ অফিসার) পরিবারবর্গের জন্য বেশ কিছ আর্থিক ও অন্যান্য সহায়তা কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। এগুলো বাস্তবায়নও হচ্ছে। এর ফলে ওই সকল পরিবার বেঁচে থাকার জন্য আর্থিক সংকটে পড়বে না বলে কর্মকর্তারা জানান।



আর্থিক সহযোগিতাসমূহ হচ্ছে: প্রত্যেক পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর ১০ লাখ টাকা করে অনুদান, সেনাবাহিনী কল্যাণ তহবিল থেকে প্রত্যেকের জন্য ৫ লাখ টাকা করে অনুদান, বিডিআর তহবিল হতে প্রত্যেকের জন্য অনুদান ৫০ হাজার টাকা, বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব ব্যাংকস কর্তৃক প্রতি বছর প্রত্যেক পরিবারকে ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা করে সর্বমোট ২৪ লাখ টাকা প্রদান, শহীদ পরিবারবর্গকে ২ লাখ টাকা ট্রাস্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডে প্লেসমেন্ট শেয়ার প্রদান।



এছাড়াও নিয়মানুযায়ী প্রত্যেক শহীদ পরিবারবর্গকে পরিবার নিরাপত্তা প্রকল্প তহবিল, ডিএসওপি ফান্ড, কল্যাণ তহবিল হতে অনুদান, মৃত্যু আনুতোষিক, ছুটির পরিবর্তে নগদ অর্থ, কম্যুটেশন এবং মাসিক পেনশন প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া শহীদ পরিবারের জন্য চাকরি, তাদের সন্তানদের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি ও বিনা বেতনে অধ্যয়নের ব্যবস্থা, আবাসিক ব্যবস্থা নিশ্চিতসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা হয়েছে। সুত্র



বিডিয়ার হত্যাকান্ডের পরে সরকার কাল বিলম্ব না করে তিন পর্যায়ে উক্ত ঘটনার তদন্ত কাজ সম্পন্ন করে। যা হলো, বিডিআর কর্তৃক তদন্ত, সেনাবাহিনী কর্তৃক তদন্ত এবং জাতিীয় তদন্ত। তদন্ত শেষে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে কয়েকটি দাবী-দাওয়া উন্থাপিত হয়। দাবী সমূহের মধ্যে অনুতম দাবী ছিল বিদ্রোহের বিচার সামরিক আইনে করা। সরকার অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে সেনা কর্মকর্তাদের সকল দাবী পূরণ করেছেন।

একই সাথে বিচার প্রক্রিয়াকে সর্বপ্রকার বিতর্কের উর্ধ্বে রাখার জন্য ১৭ আগষ্ট ২০০৯ তারিখে মহামন্য রাষ্ট্রপতি কর্তৃক সংবিধানের আর্টিকেল ১০৬ এর অধীনে সুপ্রীম কোর্টে রেফারেন্স প্রেরণ করেন। ১৯ আগষ্ট ২০০৯ তারিখে সুপ্রিম কোর্ট কর্তৃক ১০ জন সিনিয়র আইনজীবীকে এ্যামিকাস কিউরী নিয়োগ করা হয়।

১৯ আগষ্ট ২০০৯ তারিখে সুপ্রিম কোর্ট কর্তৃক ১০ জন সিনিয়র আইনজীবীকে এ্যামিকাস কিউরী নিয়োগ করা হয়। দু:খজনক হলেও সত্য, বিএনপি-জামাত জোট আজ বিডিআর এর বিচার সংক্রান্ত বিভিন্ন অপপ্রচার চালিয়ে সেনাবাহিনী এবং দেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চক্রান্তে জড়িত।



তাদের অনেকেই ঐ সময় সেনা বিধি ০৫ (পাঁচ) মোতবেক সেনা আইনে এ বিদ্রোহের বিচারের বিরোধিতা করেছিলেন। সে সময় এ্যামিকাস কিউরি বিএনপি ও জামায়াত পন্থী আইনজীবীগণ নিুলিখিত বক্তব্য প্রদান করেছিলেন:

ক। এ্যাডভোকেট টি এইচ খান। বিএনপি পন্থী এই আইনজীবী বলেছিলেন, ”সেনা আইনে বিচার সম্ভব নয়। এই রেফারেন্স ষড়যন্ত্রমূলক এবং সুপ্রিম কোর্ট মতামত দিতে বাধ্য নয়।”

খ। এ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব উদ্দিন। বিএনপি নেতা বলে পরিচিত এই আইনজীবী বলেন,” সেনা আইনে বিচার সম্ভব নয়, এক্ষেত্রে সেনা বিধির ০৫ (পাঁচ) ধারায় দুইটি প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে।”

গ। এ্যাডভোকেট মাহমুদুল ইসলাম। জামায়াত-বিএনপি জোটের আদর্শ পুষ্ট এ আইনজীবী বলেছিলেন,” প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে ভূতাপেক্ষা কার্যকারিতা দেয়া সম্ভব নয় বিধায় সেনা আইনে বিচার সম্ভব নয়।”

ঘ। এ্যাডভোকেট এম এ হাসান আরিফ। বিএনপির শাসনামলে নিয়োজিত এ্যাটর্নি জেনারেল এ্যাডভোকেট হাসান আরিফ বলেন,” সেনা আইনে বিচার সম্ভব নয়। তবে দ্রুত বিচার আইনে বিচার সম্ভব।” অধিকন্ত রেফারেন্স পাঠানো ঠিক হয়নি বলে তিনি মনে করেন।”



এখানে উল্লেখ্য, বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত আইনজীবীগণ উক্ত মতামত প্রদানের পূর্বে বিএনপির স্ট্যান্ডিং কমিটির মিটিং ে যোগদান করেন এবং উক্ত পার্টির রাজনৈতিক মতাদর্মের বহিধপ্রকাশই তাদের বক্তব্যে প্রকাশ পেয়েছে। শুধু তাই নয়, সেদিন ব্যারিষ্টার মওদুদ আহদেও সেনা আইনে উক্ত হত্যাযজ্ঞের বিচারের ঘোর বিরোধিতা করেন।



পরবর্তীতে হাইকোর্টের নির্দেশনা মেনে উক্ত বিচারকে প্রশ্নাতীতভাবে স্বচ্ছ করার জন্য বর্তমান সরকার এই বিচারের কার্যক্রম চালিয়ে যায়।



অপরাধের গুরুত্ব অনুযায়ী উক্ত বিচার তিনটি কোর্টে সম্পন্ন হচ্ছে, যথা: বিদ্রোহের সাথে সংশ্লিষ্টতার জন্য ইউনিট পর্যায়ে আদালত, বিদ্রোহে অংশ গ্রহণের জন্য বিশেস আদালত এবং বিদ্রোহ অংশগ্রহণের প্রেক্ষিতে হত্যা, লুন্ঠন ও অগ্নিসংযোগের সাথে পরিচালিত হচ্ছে। এখানে উল্লেখ করা প্রাসঙ্গিক হবে যে, ইউনিটচ পর্যায়ে আদলতের প্রায় ৯৭ (সাতানব্বই) ভাগ বিচারকার্য, বিশেষ আদালতে শতকরা ৬০ (ষাট) ভাগ কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে এবং বিশেষ বেসামরিক আদালতে বিচারের কাজ দ্রূত গতিতে এগিয়ে চলছে। উল্লেখ্য, বেসামরিক আদালতে ইতোমধ্যে ৯০ (নব্বই) তম কার্যদিবস শেস হয়েছে যার সর্বশেষ স্বাক্ষী সংখ্যা ছিল ১৯৮ (একশত আটানব্বই)। প্রতি সপ্তাহে তিনটি কার্যদিবসে বেসামরিক আদালত অনুষ্ঠিত হয় এবং বাকী দুইটি বিচার কার্যক্রম বিরতিহীনভাবে চলছে। আশা করা যাচ্ছে যে, আগামী আগষ্ট ২০১২ এর মধ্যে বিশেষ আদালতের চলমান সকল বিচার কার্যক্রম সম্পন্ন হবে। অন্যদিকে বিশেষ বেসামরিক আদালতের বিচার কার্যক্রম আগামী বৎসরের মধ্যে (২০১৩ নাগাদ) শেষ হবে বলে আশা করা হয়েছিল।



পৃথিবীর ইতিহাসে আসামীর সংখ্যা বিবেচনায় এত বড় বিচার কার্যক্রম কোথাও কখনও অনুষ্ঠিত হয়নি। সংগত কারণেই এই বিচারকে স্বচ্ছ, নিরপ্ক্ষে ও প্রশ্নাতীত করার লক্ষ্যে কিছুটা সময় লাগছে। এরই সুযোগ নিয়ে বিএনপি-মাায়াত জোট এই বিচার বাধাগ্রস্থ করার লক্ষ্যে বিরতিহীনভাবে নানাবিধ অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। এমন কি তারা ক্ষমতায় গেলে বিজিবি এর নাম পরিবর্তন করে পূর্বের নাম এবং পেশাক বহাল রাখার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে বলেও জানা যায়।

শুধু তাই নয়, বিজিবিতে ভবিষ্যতে যেকোন প্রকার বিদ্রোহ বন্ধের জন্য বর্তমান সরকার” বিজিবি এ্যাক্ট-২০১০” সংসদে পাস করেছে, যা আর্মি এ্যাক্টের অনুর্রপ। এই আইনে বিদ্রোহের সর্বোচ্চ শাস্থি মৃত্যূদন্ড। এ প্রেক্ষিতে বিএনপি-জমাত জোট ইতমধ্যেই ঘোষনা দিয়েছে যে, ক্ষমতায় গেলে তার এই আইন বাতিল করে র্পর্বের আইন বহাল করবে।

এহেন অভিপ্রায় মূলত: খুনীদের উৎসাহ প্রদান করারই নামান্তর। আমাদের সেনাবাহিনঅীর দেশপ্রেমিক সদস্যদের এবয় দেশের আপামার জনগণের আজ বুঝতে বাকী নেই বিডিআর হত্যাকান্ডের বিচার নিয়ে স্বাধিনতা বিরোধী বিএনপি-জামাত জোট ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার পায়তার করছে। বিডিআর বিচারের ব্যাপারে দেশের সাধারণ মানুষের অনেকেই যে তথ্যটি জানে না, তা হলো দেশপ্রেমিক মেধাবী সেনা সদস্যদের খুনী, পথভ্রস্ট বিডিআর সদস্যদের রক্ষার জন্য জমায়াত-বিএনপি জোট তথা স্বাধীনতা বিরোধী আদর্শে বিশ্বাসী আইনজীবীগণ আজ খুনীদের রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হয়েছে।



ইতিহাসের বর্বরতম হত্যাযজ্ঞের আসমীদের পক্ষের আইনজীবীদের তালিকা দেখলেই সচেতন দেশবাসী এই সত্য উপলব্ধি করবেন।

হত্যাকারীদের পক্ষের আইনজীবীদের কয়েকজনের পরিচয় নিুরূপ:

ক। এ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম। বিএনপি-জামায়াতের আদর্শপুষ্ট এই আইনজীবী বিএনপি এ্যাডভোকেট মাহবুব উদ্দিনের জুনিয়র হিসেবে কাজ করতেন এবয় বিএনপির একজন সক্রিয় রাজনৈতিক নেতা।

খ। এ্যাডভোকেট ফারুক আহমেদ। জামায়াত পন্থী এ আইনজীবী ছাত্রজীবনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামী ছাত্রশিবিরের হল কমিটির আহবায়ক ছিলেন। এছাড়া তিনি বিগত জামায়াত-বিএনপি সরকারের আমলে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পিপি ছিলেন।

গ। এ্যাডভোকেট সুলতান আহমেদ। বিএনপি রাজনীতির সাথে সক্রিয়ভাবে জড়িত এ আইনজীবী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিষ্টার রফিকুল ইসলাম মিঞার জুনিয়র হিসেবে কাজ করেন।

ঘ। এ্যাডভোকেট মো: জামাল উদ্দিন খন্দকার । তিনি বিএনপি সমর্থিত একজন আইনজীবী বলে সমধিক পরিচিত।

ঙ। এ্যাডভোকেট শফিকুর রহমান। জামায়াত ইসলামী রাজনীতির সাথে সক্রিয় ভাবে সংশ্লিষ্ট এ আইনজীবী এ্যাডভোকেট হাজী নজরুল ইসলামের জুনিয়র হিসেবে কাজ করেন।

চ। এ্যাডভোকেট শাহিন সুলতানা। বিএনপির সমর্থক আইনজীবী বলে পরিচিত।

ছ। এ্যাডভোকেট মো: সাইফুল ইসলাম। বিএনপির-জামায়াত আদর্শপুষ্ট একজন আইনজীবী।

জ। এ্যাডভোকেট মো: রেজাউল করিম সরকার। বিএনপি-জামায়াত আদর্শে বিশ্বাসী একজন আইনজীবী।



উপরোক্ত তথ্য বিশ্লেষন করলে এটি সহজেই অনুমেয় বিএনপি-জামায়াত এবং তার আদর্শপুষ্ট ব্যক্তিবর্গ স্পষ্টত:ই খুনীদের পক্ষে অস্থান নিয়েছেন। তারা নানাবিধ উস্কানীমূলক বক্তব্য প্রদান করে সেনাবাহিনী তথা দেশের সকল মানুষের অত্যন্ত মর্মস্পর্শী এবং আবেগপ্রবন একটি বিষয়কে কাজে লাগিয়ে মিথ্যা প্রচারণা ও ভূল ব্যাখ্যার মাদ্যমে ধুম্রজাল সৃস্টি করে রাজনৈনতিক ফায়দা লোটার হীন চক্রে লিপ্ত । কিন্তু এ দেশ ও জাতির গর্ব সেনাবাহিনীর সদস্যগণ এবয় দেশের আপামার দেশপ্রেমিক জনগণ এহন অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হয়নি, হবেও না।



পৃথিবীর ইতিহাসে আসামীর সংখ্যা বিবেচনায় এত বড় বিচার কার্যক্রম কোথাও কখনও অনুষ্ঠিত হয়নি। সংগত কারণেই এই বিচারকে স্বচ্ছ, নিরপ্ক্ষে ও প্রশ্নাতীত করার লক্ষ্যে কিছুটা সময় লেগেছে। এরই সুযোগ নিয়ে বিএনপি-জামায়াত জোট এই বিচার বাধাগ্রস্থ করার লক্ষ্যে বিরতিহীনভাবে নানাবিধ অপপ্রচার চালিয়ে গেছে। এমন কি তারা ক্ষমতায় গেলে বিজিবি এর নাম পরিবর্তন করে পূর্বের নাম এবং পেশাক বহাল রাখার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে বলেও জানা যায়। শুধু তাই নয়, বিজিবিতে ভবিষ্যতে যেকোন প্রকার বিদ্রোহ বন্ধের জন্য বর্তমান সরকার” বিজিবি এ্যাক্ট-২০১০” সংসদে পাস করেছে, যা আর্মি এ্যাক্টের অনুর্রপ। এই আইনে বিদ্রোহের সর্বোচ্চ শাস্থি মৃত্যূদন্ড।



দু:খজনক হলেও সত্য, বিএনপি-জামাত জোট আজ বিডিআর এর বিচার সংক্রান্ত বিভিন্ন অপপ্রচার চালিয়ে সেনাবাহিনী এবং দেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চক্রান্তে জড়িত। তাদের অনেকেই ঐ সময় সেনা বিধি ০৫ (পাঁচ) মোতবেক সেনা আইনে এ বিদ্রোহের বিচারের বিরোধিতা করেছিলেন।



বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার বিডিয়ার বিদ্রোহ চলাকালীন সময়ে রহস্য জনক অবস্থান অনেক প্রশ্নের উদ্রেক করেছে। তৎলীন বিএনপি শাসনামলে ১৯৭৭-১৯৮১ সাল পর্যন্ত সংগঠিত ২১ টি সামরিক অভ্যুত্থানে ১৫০০'র বেশি সেনা সদস্য নিহত হলেও এসব অভ্যুত্থানের কোন দৃশ্যমান বিচার হয়নি। এমনকি অনেক মামলার নথিও গায়েব হয়ে গেছে।



আপনি বলেছেন "বিডিআর সদরদপ্তরে সেনা কর্মকর্তা হত্যার পেছনে ছিল রহস্য। সেখানে ষড়যন্ত্র করে সেনাবাহিনী ও বিডিআরকে দুর্বল করা হয়েছে।" ২৫ ও ২৬ শে ফেব্রুয়ারি ২০০৯ পিলখানা হত্যা কান্ডের সময় আপনি কোথায় ছিলেন? তা আরো বড় রহস্য। শত খুজেও এই দুই দিন তো কোথাও আপনাকে পাওয়া যায়নি।



১ লা মার্চ, ২০০৯ রাত ৯:৩০ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংসদ ভাষনে আপনার সামনেই বললেন, ২৫ ফেব্রুয়ারি
বিরোধী দলীয় নেতা খেলেদা জিয়ার সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও আপনাকে পাননি । “ঘটনা শুরুর পরপরই খালেদা জিয়া একটা কালো
 কাচ ঘেরা গাড়ীতে করে সেনানিবাসের বাসা থেকে বেরিয়ে যান। দুই রাত 
তিনি বাসায় ছিলেন না !
” সেদিন আপনি প্রতিবাদ করতে পারেননি। কেন এই আত্মগোপণ ? তবে কি, ষড়যন্ত্র করতে? অন্তর্ধানের আগের রাতে লন্ডন থেকে ৮৮ মিনিটের ফোনালাপে ছেলে তাকে কিসের সলাপরামর্শ দিচ্ছিলেন?



বি জি বি এলাকায় বি এন পি নেতা পিনটু কার নির্দেশে ওই দুই দিন বি ডি আর বাহিনীকে খাবার, পানি যোগান দেন ও পরে পালিয়ে যাওয়ার সব ব্যবস্থা করে দেয়। এমনকি বেসামরিক কাপড় ও নৌকাও যোগাড় করে। এই বি এন পি নেতা কার নির্দেশে পরিকল্পিতভাবে দায়িত্ব পালন করেছে? কার নির্দেশে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন হিযবুত তাহরীর প্রচার পত্র বিলি করে বি ডি আর বাহিনীকে অশান্ত করে ছিল?



গতকাল রায় ঘোষিত হওয়ার মধ্যদিয়ে, ইতিহাসের ন্যাক্কার জনক হত্যাকান্ডের কলন্ক মোচন হলো।



সকাল ৮টা থেকেই ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারসহ বিভিন্ন কারাগার থেকে আসামিদের প্রিজন ভ্যানে করে আদালতে আনা হয়। সকাল পৌনে ১০টা পর্যন্ত তাদের আদালতে আনা হয়। অধিকাংশ আসামিদের ডাণ্ডাবেরি লাগানো ছিল। এরপর একে একে আসতে থাকনে আইনজীবী, সাংবাদিক ও নিহতদের স্বজনরা। তারা অপেক্ষায় থাকেন কখন রায় ঘোষণা করা হবে। সাধারণত এই বিশেষ আদালত প্রতিদিন ১০টায় বসলেও গতকাল ১২টা ৩৫ মিনিটে এজলাসে আসেন বিচারক। এসময় জনাকীর্ণ আদালতে পিনপতন নিরবতা নেমে আসে। দেরিতে আসন গ্রহণ করায় বিচারক দুঃখ প্রকাশ করেন। এ সময় জজ ড. আখতারুজ্জামান বলেন, আমি যে রায় দিব, সেটি কারো পক্ষে যাবে; কারো বিপক্ষে যাবে। আমার বিবেচনায় যেটি মনে হয়েছে, সেটি রায়ে চূড়ান্ত করা হয়েছে। যদি কেউ রায়ে সংক্ষুব্ধ হন, তাদের আপীল বিভাগে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। কারণ এটি চূড়ান্ত আদালত নয়। তিনি বলেন, এই বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা ছিল মর্মান্তিক। সেখানে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নির্মমভাবে প্রাণ হারান। আমি লাশের সুরতহাল রিপোর্ট পড়েছি। ঐ রিপোর্ট পড়ে আমার গা শিউরে উঠেছে। লাশের প্রতি যে সম্মান দেখানো দরকার ছিল, তার ন্যূনতম কোন সন্মান দেখানো হয়নি।



বহুল আলোচিত বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে হত্যা ও অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের দায়ে ডিএডি তৌহিদুল আলমসহ ১৫২ জন বিডিআর জওয়ানকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে বিশেষ আদালত। একই অভিযোগে বিএনপি'র সাবেক সংসদ সদস্য নাসির উদ্দিন আহমেদ পিন্টু ও আওয়ামী লীগ নেতা সুবেদার (অব.) তোরাব আলীসহ ১৬১ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। খুনের উদ্যোগ গ্রহণ, লাশ গুম, গণকবর, অপরাধের আলামত নষ্ট, ডাকাতি করে সম্পত্তি অর্জন, অস্ত্রাগার লুট ও সেনা কর্মকর্তাদের গৃহে অনধিকার প্রবেশের দায়ে দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় ২৬২ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান ও জরিমানা করা হয়েছে।

তবে সন্দেহাতীতভাবে রাষ্ট্রপক্ষ অভিযোগ প্রমাণ করতে না পারায় ২৭১ জনকে বেকসুর খালাস দেয় আদালত। রায়ে বলা হয়েছে যারা বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড পেয়েছে তাদের সাজা একের পর এক কার্যকর হবে। এই সাজা হাজতবাস থেকে বাদ যাবে।



এরপর বিচারক এ রায় নিয়ে তাঁর পর্যবেক্ষণ ও সুপারিশ ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, এটি একটি বড় মামলা। আসামির সংখ্যাও অনেক। সবার নাম পড়া সম্ভব হবে না। শুধু চার্জশিটে আসামির উল্লেখ করা নম্বর ধরে সাজার অংশ ঘোষণা করা হবে। এরপরই বিচারক তাঁর চূড়ান্ত রায় ঘোষণা করেন।



ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন :



রায়ে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে হত্যা এবং অপরাধ সংগঠনের সহায়তার অভিযোগে দণ্ডবিধির ৩০২ ও ১২০(বি) ধারায় ১৫২ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন,

ডিএডি তৌহিদুল আলম,

ডিএডি নাছির উদ্দিন খান,

ডিএডি মীর্জা হাবিবুর রহমান,

ডিএডি আব্দুল জলিল,

সিপাহি সেলিম রেজা,

সিপাহি শাহ আলম,

ল্যা. নায়েক আব্দুল করিম,

জেসিও সুবে. মেজর গোফরান মল্লিক,

সিপাহি এসএম আলতাফ হোসেন,

সিপাহি আব্দুল মতিন,

জাকির হোসেন,

সুবেদার (অব.) তোরাব আলী,

হাবিলদার আবু তাহের,

সিপাহি আজিম পাটোয়ারী,

সিপাহি রেজাউল করিম,

সিপাহি রফিকুল ইসলাম,

সিপাহি মিজানুর রহমান,

হাবিলদার রফিকুল ইসলাম,

সাজ্জাদ হোসেন,

ল্যা. নায়েক সিগন্যাল জাকারিয়া মোল্লা,

ল্যা. নায়েক শাহাবুদ্দিন তালুকদার,

সিপাহি হাবিবুর রহমান,

সিপাহি জিয়াউল হক,

সিপাহি রুবেল মিয়া,

হাবিলদার সহকারী খন্দকার মনিরুজ্জামান,

সিপাহি আজাদ খান,

সিপাহি খন্দকার শাহাদত,

সিপাহি এমরান চৌধুরী,

ল্যান্স. নায়েক ইকরামুল ইসলাম,

সিগন্যালম্যান আবুল বাশার,

সিপাহি আইয়ুব আলী,

হাবিলদার খায়রুল আলম,

নায়েক সুবেদার শাজাহান আলী,

সিপাহি ওবায়দুল,

সিপাহি শামীম আল মামুন জুয়েল,

সিপাহি সিদ্দিক আলম,

সিপাহি আমিনুল ইসলাম,

সিপাহি সাইফুল ইসলাম,

সিপাহি রিয়ান আহাম্মদ,

সিপাহি রাজিবুল হাসান,

সিপাহি সুমন মিয়া,

সিপাহি হারুনর রশিদ মিয়া,

সিপাহি আতোয়ার রহমান,

সিপাহি ইব্রাহিম,

সিপাহি কামাল মোল্লা,

সিপাহি আব্দুল মুহিত,

সিপাহি রমজান আলী,

সিপাহি শাহীন,

হাবিলদার ইউসুফ আলী,

সিপাহি বজলুর রহমান,

ল্যা. নায়েক আনোয়ারুল ইসলাম,

হাবিলদার জালালউদ্দিন আহমেদ,

সিপাহি আলিম রেজা,

হাবিলদার শাহজালাল,

জেসিও সুবেদার খন্দকার একরামুল হক,

জেসিও নায়েব সুবেদার সাইদুর রহমান,

জেসিও সুবেদার মেজর শহিদুর রহমান,

জেসিও নায়েব সুবেদার আজিজ মিয়া,

এমএলএস সাইফুদ্দিন মিয়া,

জেসিও নায়েব সুবেদার আলী আকবর,

সিপাহি কাজী আরাফাত হোসেন,

সিপাহি হায়দার আলী,

সিপাহি আবুল বাশার,

জেসিও নায়েব সুবেদার ফজলুল করিম,

হাবিলদার আনিসুজ্জামান,

সিপাহি মতিউর রহমান,

নায়েক সিগন্যাল ওয়াজেদুল ইসলাম,

সিগন্যালম্যান মনির হোসেন,

সিপাহি মনিরুজ্জামান,

নায়েক আবু সাঈদ,

সিপাহি তারিকুল ইসলাম,

নায়েব সুবেদার ওয়ালি উল্লাহ,

সিপাহি আতিকুর রহমান,

সিপাহি ড্রাইভার হাবিবুর রহমান,

সিপাহি রমজান আলী,

হাবিলদার চালক আব্দুস সালাম,

সিপাহি তারিকুল ইসলাম,

হাবিলদার বিলাল হোসেন খান,

হাবিলদার মাসুদ ইকবাল,

নায়েক আব্দুল কাইয়ুম,

হাবিলদার আক্তার আলী,

হাবিলদার শফিকুল ইসলাম,

ল্যান্স নায়েক মোজাম্মেল হক,

নায়েক সুবেদার মনোরঞ্জন সরকার,

নায়েব সুবেদার আবুল খায়ের,

হাবিলদার জাকির হোসেন,

হাবিলদার মেডিক্যাল সহকারী আবুল বাসার,

জেসিও সুবেদার ইউসুফ আলী খান,

জেসিও নায়েব সুবেদার তোরাব হোসেন,

নায়েক নজরুল ইসলাম,

নায়েক চালক আলী হোসেন,

হাবিলদার হুমায়ুন কবির (সুধীর),

হাবিলদার ওমর আলী,

সিপাহি রাজু মারমা,

সিপাহি আল মাসুম,

নায়েক শফিকুল ইসলাম ওরফে শফি,

হাবিলদার জসিম উদ্দিন,

সিপাহি লাভলু গাজী,

সিপাহি জিয়াউল হক,

সিপাহি ওয়াহিদুল ইসলাম,

নায়েক ফিরোজ মিয়া,

সিপাহি শাহীনুর আল মামুন,

নায়েক নুরুল ইসলাম,

নায়েক শহিদুর রহমান,

সিপাহি মহসিন আলী,

সিপাহি এস এম সাইফুজ্জামান,

সিপাহি নিওয়েন মার্মা,

সিপাহি উত্তম বড়ুয়া,

জেসিও নায়েব সুবেদার

সিপাহি এস এম রেজওয়ান আহম্মেদ,

সিপাহি নাজমুল হোসাইন,

সিপাহি আমিনার রহমান,

সিপাহি জাহিদুল ইসলাম,

সিপাহি রাখাল চন্দ্র,

নায়েক রফিকুল ইসলাম,

সিপাহি এরশাদ আলী,

ল্যা. নায়েক হাবিবুল্লাহ বাহার,

নায়েক (চালক) নজরুল ইসলাম,

নায়েক আসাদুজ্জামান,

সিপাহি সালাউদ্দিন,

ল্যান্স নায়েক রেজাউল করিম,

ডিএডি নূরুল হুদা,

নায়েক সুবেদার ইসলাম উদ্দিন,

ল্যান্স নায়েক মোজাম্মেল হোসেন,

হাবিলদার দাউদ আলী বিশ্বাস,

সিপাহি জসীম উদ্দিন,

নায়েক শাহী আক্তার,

ল্যান্স নায়েক মজিবুর রহমান,

ল্যান্স নায়েক আনোয়ার হোসেন,

ল্যান্স নায়েক হাসনাত কামাল,

ল্যান্স নায়েক এমদাদুল,

ল্যান্স নায়েক সহকারী সেলিম মিয়া,

ল্যান্স সহকারী নজরুল ইসলাম,

হাবিলদার বেলায়েত হোসেন,

সিপাহি আবুল কাশেম এবং



পলাতক ১২ জন আসামীর মধ্যে-

সিপাহি মইন উদ্দিন (নওগাঁ),

বিশ্ব মিত্র বড়ুয়া (চট্টগ্রাম),

আতিকুর রহমান (শরীয়তপুর),

মিজানুর রহমান (শেরপুর),

পুলতন চাকমা (খাগড়াছড়ি),

কামরুল হাসান (লক্ষ্মীপুর),

নূরুল ইসলাম (কক্সবাজার),

হামিদুল ইসলাম (ফরিদপুর),

হাসিবুর রহমান (শেরপুর),

আনিসুর রহমান (সিরাজগঞ্জ),

ফরহাদ হোসাইন (নওগাঁ),

মিজানুর রহমান (চট্টগ্রাম) ও

সাদুল্লাহ (কক্সবাজার)।



যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন :



হত্যাকাণ্ডে সহায়তা করার অভিযোগে বিএনপি নেতা নাসিরউদ্দিন আহমেদ পিন্টুকে দণ্ডবিধির ৩০২ ও ১০৯ ধারায় যাবজ্জীবন এবং



আওয়ামী লীগ নেতা তোরাব আলীকে হত্যা ও অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ৩০২ ও ১২০(বি) ধারায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়।



এছাড়া তাদেরকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে আরো ৫ বছর কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।



এছাড়া হত্যা ও হত্যার উদ্দেশ্যে সাধনকল্পে কৃত কার্যাবলীর দায়ে দণ্ডবিধির ৩০২ ও ৩৪ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে ১৫৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে ৫ বছরের কারাদণ্ড দেয় আদালত।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেনঃ

সিপাহি চন্দ্রনাথ,

সিপাহি আলতাব হোসেন,

নায়েক কামরুজ্জামান,

সিপাহি রায়হান চৌধুরী,

সিপাহি গৌতম দেব,

সিপাহি আনোয়ার হোসেন,

সিপাহি শরিফ উদ্দিন,

সিপাহি হাফিজুর রহমান,

ডিএডি সিরাজুল ইসলাম,

সিপাহি নিজাম উদ্দিন,

ল্যান্স নায়েক গাউসুল আজম,

না. সুবেদার হেলাল উদ্দিন,

সিপাহি মঞ্জুর আলম,

সিপাহি রাসেল সওদাগর,

সিপাহি শহিদুল ইসলাম,

সিপাহি আবু তাহের,

নায়েব সুবেদার আলা উদ্দিন,

পাচক শহিদুল্লাহ,

পাচক জিকরুল শেখ,

ঝাড়ুদার আব্দুল কাদের,

হাবিলদার নাসিরউদ্দিন,

ঝাড়ুদার এমদাদুল হক,

ঝাড়ুদার রাশেদ আলী খোকা,

ঝাড়ুদার মো: আলম,

ঝাড়ুদার মানিক চন্দ্র নাথ,

ঝাড়ুদার আলমগীর হোসেন,

ল্যান্স নায়েক মামুদ হোসেন সরদার,

হাবিলদার সিরাজুল ইসলাম,

সিপাহি মজিবুর রহমান,

সিপাহি মাজহারুল ইসলাম,

সিপাহি জাহাঙ্গীর আলম,

সিপাহি আব্দুল্লাহ আল মামুন,

সিপাহি মুকুল হোসেন,

সিপাহি জাকির হোসেন,

সিপাহি আ. রহমান,

সিপাহি আমজাদ হোসেন,

ল্যা. না. মনিরুজ্জামান,

সিপাহি রবিউল ইসলাম,

সিপাহি জিল্লুর রহমান,

সিপাহি জামিরুল ইসলাম,

সিগনালম্যান দেলোয়ার হোসেন,

সিপাহি বুলবুল হোসেন,

সিপাহি উচিং মার্মা,

সিপাহি জাকিরুল ইসলাম,

সিপাহি রিনেল চাকমা,

সিপাহি মাসুদুর রহমান,

সিপাহি জিয়াউর রহমান,

সিপাহি আব্দুর রশিদ,

সিপাহি আব্দুল গোফরান,

সিপাহি সফিকুল ইসলাম,

সিপাহি হারুন মিয়া,

ল্যা. নায়েক মফিজুল হক,

সিগ. মাসুদ রানা,

সিপাহি আশরাফুল ইসলাম,

সিপাহি ওয়াসিম আকরাম,

হাবি. আবুল কাশেম,

ল্যা. না. একরামুল ইসলাম,

সিপাহি অভিজিত রায়,

সিপাহি মাসুদ রানা,

সিপাহি কামাল উদ্দিন,

সিপাহি শাহীন ইমরান,

জেসিও সুবে. মেজর শেখ জুবায়ের হোসেন,

হাবিলদার মোক্তার হোসেন,

সিপাহি রিয়াদ,

সিপাহি জফুর আলী,

সিপাহি মেহেদী হাসান,

সিপাহি জাহাঙ্গীর আলম,

ল্যা. না. গোলাম সরোয়ার,

জেসিও সুবেদার শেখ আশরাফ আলী,

সিপাহি কলিম উলাহ,

সিপাহি রিপন পাঠান,

নায়েব সুবেদার নজরুল ইসলাম,

সিপাহি নাজির হোসেন,

হাবিলদার আ. রহমান,

সিপাহি আ. রহিম,

ল্যা. নায়েক জহিরুল ইসলাম,

ল্যা. নায়েক হারুন অর রশীদ,

সিপাহি ফরহাদ খান,

নায়েক সেকেন্দার আলী খান,

সিপাহি আলমাস উদ্দিন,

সিপাহি রাসেল,

সিপাহি আলম হোসেন,

সিপাহি নজরুল ইসলাম,

সিপাহি আ. রশিদ,

সিপাহি গোলাপ শাহিন,

নায়েক আব্দুল বারী সরকার,

ল্যান্স নায়েক মাসুম হাওলাদার,

নায়েক শরিফুল ইসলাম,

সিপাহি আবুল হোসেন,

সিপাহি হেজবুল্লাহ,

সিপাহি আবু হানিফ,

সিপাহি শফিকুল ইসলাম,

ল্যা. না. আমির হোসেন,

সিপাহি জসিম উদ্দিন,

সিপাহি ইমাম হাসান,

হাবিলদার আলম মিয়া,

সিপাহি জাকারিয়া,

নায়েক গোলাম মোস্তফা,

সিপাহি সহকারী সাইদুল ইসলাম,

সিপাহি শফিকুল ইসলাম,

সিপাহি রাশেদ আলী,

সিপাহি জামালুর রহমান,

হাবিলদার গোলাম কিবরিয়া,

সিপাহি নাজির আক্তারুজ্জামান,

সিপাহি আবুবক্কর সিদ্দিক,

সিপাহি শাহীনুল আলম,

হাবিলদার শহীদুল ইসলাম,

সিপাহি রফিকুল ইসলাম,

সিপাহি শেখ ফারুক আহম্মেদ,

সিপাহি আবু মোয়াজ্জেম,

সিপাহি আলতাফুজ্জামান,

সিপাহি সিগ. শাহ আলম,

সেলিম ভূঁইয়া,

হাবিলদার হাতেম আলী,

হাবিলদার নুরুল ইসলাম,

সিপাহি আব্দুল করিম,

ল্যা. না. সিগ. জাহাঙ্গীর আলম,

হাবিলদার লুত্ফর রহমান,

ল্যা. না. (চালক) গিয়াস উদ্দিন,

নায়েক আজিজুর রহমান,

হাবিলদার আবুল কাশেম,

সিপাহি দেলোয়ার খান,

সিপাহি লাভলু গাজী,

নায়েক এস এম দলিল উদ্দিন,

সিপাহি মেহেদী হাসান,

সিপাহি নূরুল ইসলাম,

সিপাহি আসাদুজ্জামান,

সিপাহি ফেরদৌস,

সিপাহি আলাউদ্দিন শেখ,

সিপাহি আবু তৈয়ব,

সিপাহি সোহেল রানা,

সিপাহি ওমর ফারুক,

সিপাহি জাহাঙ্গীর আলম,

সিপাহি আলমগীর হোসেন,

সিপাহি অসিম কুমার কুণ্ডু,

আশরাফ আলী,

সিপাহি (সিগন্যালম্যান) শামীম শেখ,

হাবিলদার মিজানুর রহমান,

সিগন্যালম্যান মিজানুর রহমান,

হাবিলদার শহিদুল ইসলাম,

সিপাহি নজরুল ইসলাম,

সিপাহি আতিকুর রহমান,

ল্যান্স নায়েক কামরুল ইসলাম,

সিপাহি মাঈনুল ইসলাম,

সিপাহি আলম আলী,

সিপাহি জাহাঙ্গীর হোসেন,

সিপাহি জিল্লুর রহমান বাদল,

সিপাহি জাহাঙ্গীর আলম,

সিপাহি রায়হানুল ইসলাম,

ল্যান্স নায়েক সুবেদার কায়সার আলী,

নায়েক সুবেদার ইউনুস আলী,

সুবেদার রফিকুল ইসলাম,

ল্যান্স নায়েক মাহতাব উদ্দিন,

চালক রফিকুল ইসলাম,

সিপাহি মাসুম বিল্লাহ, হাবিলদার শাজাহান,

সিপাহি জসিম মল্লিক ও

সিপাহি মিন্টু শেখ।

শেষোক্ত চারজনকে আদালত অস্ত্রগার লুটের অভিযোগে দণ্ডবিধির ৩৮২ ধারায় ১০ বছর, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ের ১৪৮ ধারায় তিন বছর এবং সেনা কর্মকর্তারদের গৃহে অনধিকার প্রবেশের দায়ে আরো ১ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। রায়ে আরো বলা হয় এদের সাজা একের পর এক কার্যকর হবে।



বিভিন্ন মেয়াদে সাজাপ্রাপ্তরা হলেন :

খুনের উদ্যোগ গ্রহণ, লাশ গুম, গণকবর, অপরাধের আলামত নষ্ট, ডাকাতি করে সম্পত্তি অর্জন, অস্ত্রাগার লুটসহ বিভিন্ন অপরাধে দণ্ডবিধির ১৪৭, ১৪৮, ২০১, ৩০৭, ৩৪২, ৩৮০, ৩৮২, ৪১১ ও ৪৪৮ ধরায় সর্বোচ্চ ১০ বছর থেকে সর্বনিম্ন এক বছর করে ২৬২ জনকে কারাদণ্ড দেয়া হয়। আদালত বলেছে এদের সাজাও একের পর এক কার্যকর হবে।

তবে হাজতবাস থেকে কারাদণ্ডের মেয়াদ বাদ যাবে।



দণ্ডপ্রাপ্ত হলেনঃ

সিপাহি চালক মাসুম মিয়া,

সিপাহি হাদিউল ইসলাস,

সিপাহি আবুল হোসেন,

সিপাহি জুয়েল মিয়া,

নায়েক ইন্তাজ আলী,

সিপাহি মাজাহারুল ইসলাম,

হাবিলদার জুমারত আলী,

হাবিলদার শাহাবুদ্দিন,

ল্যান্স নায়েক শেখ গাউস উদ্দিন,

সিপাহি রাজীব আহমেদ,

সিপাহি কামাল হোসেন,

সিপাহি সারোয়ার হোসেন,

হাবিলদার এনামুল হক,

ল্যা. না. জাহাঙ্গীর আলম,

ল্যান্স নায়েক মুসা মোল্লা,

সিপাহি নজরুল ইসলাম,

সিপাহি আল মুরাদ খান,

সিপাহি মাকসুদুর রহমান,

সিপাহি আলমগীর শেখ,

সিপাহি আলাউদ্দিন,

সিপাহি আনিসুর রহমান,

নায়েক সুরুজ্জামান,

সিপাহি লুত্ফর রহমান,

সিপাহি জিয়াউর রহমান,

সিপাহি আকবর হোসেন,

ল্যা. না. মনিরুল ইসলাম,

হাবিলদার আনন্দ ঘোষ,

সিপাহি সহ. গোলাম রব্বানী,

সিপাহি মাহমুদুল হাসান,

সিপাহি ফরহাদ হোসেন,

সিপাহি আজহারুল ইসলাম,

ল্যা. নায়েক রফিজ উদ্দিন খান,

সিপাহি আহসান হাবীব,

সিপাহি ছানোয়ার হোসেন,

সিপাহি জুয়েল মিয়া,

সিপাহি সোলাইমান,

সিপাহি আনোয়ার হোসেন,

সিপাহি মিলন তরফদার,

সিপাহি রেজাউল করিম,

সিপাহি সুমন মির্জা,

সিপাহি গোলাম মোস্তফা,

ল্যান্স নায়েক কামরুল হাসান,

নায়েক সামসুল হক মোল্লা,

হাবিলদার মতিউর রহমান,

সিপাহি খোরশেদ, সিপাহি আবুল,

সিপাহি জহিরুল ইসলাম,

হাবিলদার আনোয়ার হোসেন,

ল্যা. নায়েক হাফিজ উদ্দিন,

সিপাহি মোজাম্মেল হক,

সিপাহি মবিদুল ইসলাম,

সিপাহি আবুল কাশেম,

সিপাহি ফেরদৌস রহমান,

নায়েক শমসের আলী,

সিপাহি জিয়াউল হক,

সিপাহি সেলিম,

সিপাহি বনি আমিন,

সিপাহি আব্দুল মান্নান,

হাবিলদার আ. ছালাম,

সিপাহি রাশেদুল ইসলাম,

সিপাহি শফিকুল ইসলাম,

সিপাহি ওমর ফারুক,

সিপাহি ইসমাইল সরকার,

সিপাহি বিনয় কুমার কর্মকার,

নায়েক আ. রাজ্জাক,

ল্যা. না. সিগ. কে এম ইকরামুল হক,

ল্যা. নায়েক মোফাজ্জল হোসেন,

সিপাহি শংকর কুমার,

ল্যা. নায়েক মানিক হাওলাদার,

ল্যা. না. সিগ. আব্দুল বারেক,

সিপাহি আতিকুর রহমান,

হাবিলদার আলম মিয়া,

সিপাহি মাসুম আলী,

সিপাহি বেলায়েত হোসেন,

কামরুল হাসান,

ল্যা. না. বাদশা মিয়া,

ল্যা. না. বাবুল মিয়া,

সিপাহি জুলফিকার আলী,

সিপাহি আব্দুল বাছেত,

সিপাহি রায়হান আলী,

হাবিলদার আব্দুল বারিক,

সিপাহি মাহবুবুল আলম,

সিপাহি জিল্লুর রহমান,

সিপাহি এজাজুল হক রাহী,

সিপাহি সোহরাব হোসেন,

সিপাহি সেকেন্দার আলী,

সিপাহি মামুনুর রশিদ,

নায়েক ওয়াজেদ আলী,

সিপাহি পলাশ হোসেন,

সিপাহি হেকমত আলী,

না. সুবে. সিদ্দিকুল ইসলাম,

সিপাহি ফাকের আলী মীর,

সিপাহি অসিম চাকমা, না.

সুবে. ফারুক আহম্মেদ,

সিপাহি আনিসুল হক,

সিপাহি গোলাম নবী,

ল্যান্স নায়েক তৈয়বুর রহমান,

সিপাহি প্রবীর সিংহ,

সিপাহি শেখ মশিউর রহমান,

সিপাহি আজাদুল ইসলাম,

সিপাহি রবিউল ইসলাম,

সিপাহি আনোয়ার হোসেন,

সিপাহি এমদাদুল,

নায়েক জিন্দার আলী,

সিপাহি সেলিম,

সিপাহি আসাদুল ইসলাম,

সিপাহি মশিউর রহমান,

সিপাহি ইকরামুর ইসলাম,

সিপাহি নাজমুল শিকদার,

সিপাহি ফারুক হোসেন,

সিপাহি এনামুল হক,

সিপাহি জাকিরুল তারেক,

সিপাহি সরোয়ার হোসেন,

নায়েক সম্বু কুমার সর্মা,

সিপাহি চালক মশিউর রহমান,

সিপাহি তরিকুল ইসলাম,

সিপাহি গিয়াস উদ্দিন,

সিপাহি নিশান মোল্লা,

সিপাহি ফারুক হোসেন ওরফে ফারুক আলম,

না. সুবেদার মো. আবু সাঈদ মিয়া,

সিপাহি খলিল,

সিপাহি শফিকুল ইসলাম,

সিপাহি শরীফুল ইসলাম,

সিপাহি অহিদুর রহমান,

সিপাহি আব্দুর রহমান,

নায়েক হাতেম আলী,

সিপাহি হেদায়েত হোসেন,

সিপাহি রতন মিয়া,

ল্যা. না. নাছির উদ্দিন,

সিপাহি শ্রী রমেন সিংহ,

সিপাহি ফিরোজ আলী,

সিপাহি নাজমুল হাসান,

নায়েক আব্দুল ওয়াদুদ,

সিপাহি আশরাফুল আলম,

হাবিলদার সুধাংশু রঞ্জন আচার্য,

সিপাহি মঞ্জুর এলাহী,

সিপাহি ফয়জুল্লাহ কবির,

নায়েক সহকারী নূর মোহাম্মদ।



বিভিন্ন মেয়াদে সাজাপ্রাপ্তরা আরো হলেন-

ল্যান্স নায়েক আনোয়ারুল হক,

সিপাহি ইলিয়াস চৌধুরী,

নায়েক সহকারী সাইফুল ইসলাম,

সিপাহি নান্নু মিয়া,

সিপাহি আ. রউফ,

সিপাহি জয়দেব চন্দ্র বর্মন,

নায়েক সাইদুর রহমান,

সিপাহি আখতারুজ্জামান,

নায়েক সহকারী মেজবাহ উদ্দিন,

হাবিলদার মকছের আলী,

হাবিলদার নজরুল ইসলাম,

নায়েক শহিদুল্লাহ,

নায়েক শহীদ হোসেন,

হাবি. সচীন্দ্রনাথ রায়,

ল্যা. না. আবু জাফর মো. মহিউদ্দিন,

সিপাহি ল্যা. নায়েক একেএম নজরুল ইসলাম,

কাউছার আলী,

হাবিলদার জোবায়েদুল করিম,

সিপাহি আকরাম হোসেন,

না. সু. আবুল কাশেম,

সিপাহি মোল্লা সাইদ হোসেন,

নায়েক রজব আলী,

সিপাহি মাহফুজ আহম্মেদ,

ল্যান্স না. শওকত হোসেন,

সিপাহি জুলফিকার হোসেন,

সিপাহি বিল্লাল হোসেন,

সিপাহি নূর হোসেন,

সিগন্যালম্যান সোহরাব হোসেন,

সিপাহি শহিদুল্লাহ,

পাচক কাউছার আলী,

সিপাহি শেখর প্রসাদ চৌধুরী,

সিপাহি আরাফাত হোসেন,

সিপাহি মামুন হাসান,

সিপাহি জিয়াউল হক,

সিপাহি সেলিম হোসেন,

সিপাহি কলিম উল্লাহ,

সিপাহি মনির হোসেন,

নায়েক রেজাউল করিম,

হাবিলদার বাবুল ইসলাম,

নায়েক মো. মান্নান,

না. জিয়াউল হক,

সিপাহি জামাল হোসেন,

নায়েব সুবেদার শহিদুল ইসলাম,

সিপাহি বাবুল মিয়া,

সিপাহি শফিকুল ইসলাম চৌধুরী,

সিপাহি মিজানুর রহমান,

সিপাহি শাহাব উদ্দিন,

সিপাহি সোহেল মাহমুদ,

সিপাহি আব্দুল হাসিম,

সিপাহি আনোয়ার হোসেন,

সিপাহি ফেরদৌস আলম,

সুবেদার মেডিক্যাল সহকারী রমেন্দ্র নাথ বিশ্বাস,

সিপাহি আরিফুল ইসলাম,

সিপাহি ইয়াছিন আলী,

সিপাহি সুরঞ্জিত বড়ুয়া,

সিপাহি বিপ্লব হোসেন,

সিপাহি মোসলেম উদ্দিন,

সিপাহি আহসান হাবীব,

সিগন্যাল ম্যান ফারুক হোসেন,

ল্যা. না. সিগ. ফজলুর রহমান,

কার্পেন্টার শামসুল হক,

সম্মু মারমা,

পলাতক বিডিআর সদস্য মুকুল আলম (গাইবান্ধা),

কামরুল ইসলাম (খুলনা),

মোহাম্মদ সেলিম (চট্টগ্রাম) ও

আল মামুন (সাতক্ষীরা)।



খালাসপ্রাপ্তরা হলেন :



অভিযোগ রাষ্ট্রপক্ষ সন্দেহতীতভাবে প্রমাণ করতে না পারায় ২৭১ জনকে আদালত বেকসুর খালাস প্রদান করেন। খালাসপ্রাপ্ত হলেন, পাচক মিলন শেখ, সিপাহি রেজাউল আলম, হাবিলদার মাহতাব জি ক্লার্ক, পাচক ঝাড়ুদার লাভলু মিয়া, ল্যা. নায়েক রেজাউল করিম, সুবেদার হাজী মো. শফিজউদ্দিন, সিপাহি শামীম, সিপাহি মেডি. সহ. মো. রবিউল আউয়াল, জেসিও নায়েব সুবেদার সনত কুমার মালাকার, হাবিলদার সহ. রফিকুল আলম, নায়েক মোক্তার হোসেন, জেসিও না. সুবেদার মেডি. সহ. মো. ওয়ালি উল্লাহ, নায়েক ওবায়দুল্লাহ, হাবিলদার (ড্রাইভার) মাহাবুব আলম, ল্যা. না. মো. আ. হামিদ, কার্পেন্টার নারায়ণ কুমার দাস, নায়েক মতিউর রহমান, ল্যা. নায়েক শহিদুল ইসলাম, সিপাহি হাবিবুর রহমান, সিপাহি নূর আলম সরকার, হাবিলদার আতিয়ার রহমান, সিপাহি মোশারফ হোসন, সিপাহি রাশেদুল ইসলাম, সিপাহি তরিকুল ইসলাম, হাবিলদার তরিকুল ইসলাম, সিপাহি সাইদুর রহমান, সিপাহি আলী আকবর, সিপাহি বাবুল হোসেন, সিপাহি নাফিউল কাজী, সিপাহি শফিউল, সিপাহি শাহীনুর রহমান, হাবি. সোলায়মান, পাচক আব্দুল করিম, সিপাহি আব্দুল বারী রুবেল, এনসি (ই) বাবুল হোসেন, এনসি (ই) কামাল হোসেন, এনসি (ই) আইনুল হক, এনসি (ই) শফিকুল ইসলাম, এনসি (ই) সান চন্দ্র, এনসি (ই) রেজাউল করিম, হাবি. নূরুল হক, সিপাহি জিয়াউর রহমান, জেসিও জাকির হোসেন, ল্যা. না. হারুন, নায়েক মেডি. সহ. মো. গোলজার হোসেন, হাবি. এমদাদুল হক, ল্যান্স নায়েক শাহিন হোসেন, হাবিলদার বারিক, সিপাহি আলীমুজ্জামান, সিপাহি ইমতিয়াজ আহমেদ, সিপাহি মেডি. সহ.মো. শামসুল হক, সিপাহি মেডি. সহ. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, সিপাহি মেডি. সহ. লেলিন চাকমা, সিপাহি মেডি. সহ. মো. আলমগীর কবির, সিপাহি মেডি. সহ. মো. জিয়া উদ্দিন বাবলু, সিপাহি বিটিটি মো. আরিফুল ইসলাম, সিপাহি বিটিটি মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, সিপাহি বিটিটি মো. জোবায়ের হোসেন, সিপাহি বিটিটি মো. আ. রাজ্জাক, সিপাহি বিটিটি মো. ইউসুফ, সিপাহি বিটিটি মো. মোতাহার হোসেন, সিপাহি মেডি. সহ. মো. আ. সহিদ, জেসিও না. সুবে. মো. আ. মতিন মিয়া, সিপাহি নিওয়েন মার্মা, সিপাহি কামরুল হাসান, হাবিলদার আ. সালাম, সিপাহি হাসান আলী, নায়েক সিগন্যালম্যান মইনুল হক, জেসিও সুবেদার মোজাফর হোসেন, সিপাহি এনামুল হোসেন, সিপাহি মিজানুর রহমান, সিপাহি সুজাউল ইসলাম, সিপাহি কাওসার আহমদ, হাবিলদার এমদাদুল হক, সিপাহি মনসুর আলী, সিপাহি ফারুক আহম্মেদ, সিপাহি শাহজাহান হোসেন, সিপাহি হামিদুল ইসলাম, সিপাহি কবির হোসেন, সিপাহি শাহ কবীর ভুঁইয়া, সিপাহি সাইদুজ্জামান, সিপাহি নিজাম উদ্দিন, সিপাহি আতাউর রহমান, সিপাহি জাহেদুল ইসলাম, সিপাহি আ. মুনাফ, সিপাহি হরিকিং কর চক্রবর্তী, সিপাহি বাবুল মিয়া, সিপাহি মহিউদ্দিন, সিপাহি সহ. মুন্সী সোহেল রানা, সিপাহি ফয়সাল বালা, হাবিলদার শহিদুল ইসলাম, সিপাহি আলতাফুজ্জামান, সিপাহি আকিদুল ইসলাম, পাচক হাবিবুর রহমান, সিপাহি শরিফুল ইসলাম, ল্যা. নায়েক জহুরুল ইসলাম, সিপাহি মোশারফ হোসেন, সিপাহি খলিলুর রহমান, নায়েক (বিএম) মো. সামসুদ্দিন, সিপাহি মিজানুর রহমান, সিপাহি রফিকুল বারী, নায়েক কৌতুক কুমার, সিপাহি জামাল উদ্দিন, নায়েক গোলাম মোস্তফা, জেসিও না. সুবেদার নূরুল ইসলাম, হাবিলদার আব্দুল মতিন, হাবিলদার সালাউদ্দিন, হাবিলদার আবু সাইদ, সিপাহি আলমগীর হোসেন, পাচক শাহীন, সিপাহি দারুল ইসলাম, সিপাহি শুক্লব চন্দ্র সিংহ, নায়েক মোয়াজ্জেম, ওবিএম রুহুল আমিন, সিপাহি আতিকুর রহমান, ল্যা. নায়েক আবদুল আজিজ, মোসাম্মত সুরাইয়া বেগম (পাবলিক), আবু সাদাত/মো. রাজ্জাক সুমন (পাবলিক), সিপাহি শ্রী সুমন চক্রবর্তী, নায়েক ফিরোজ মিয়া, মো. জাবেদ (পাবলিক), সিপাহি বিল্লাল হোসেন, সিপাহি (চালক) মফিজুর রহমান, সিপাহি মাসুম মণ্ডল, সিপাহি সুলাইমান, ল্যা. না. সহ. আবু সাইদ, হাবিলদার মাহবুবুল আলম, সিপাহি (চালক) বেলায়েত হোসেন, সিপাহি হাবিবুর রহমান, সিপাহি (চালক) মো. জাকির হোসেন, সিপাহি মাসুদুর রহমান, সিপাহি সেজান মাহমুদ, হাবিলদার আ. রশিদ শেখ, ল্যা. নায়েক আব্দুল মজিদ, ল্যা. নায়েক (মেডি. সহ.) মিজানুর রহমান, সিপাহি রিপন হোসেন, সিপাহি আবুল কালাম, সিপাহি মিলকান আহমেদ, সিপাহি মোস্তফা কামাল, সিপাহি সেলিম, ল্যা. না. আলতাফ হোসেন, জেসিও সুবে. মেজর মো. আনছার আলী, সিপাহি বিধান কুমার সাহা, সিপাহি বাদল হোসেন, সিপাহি শওকত আলী, জেসিও সুবে. হাফিজুর রহমান, সিপাহি হারুন অর রশিদ, ল্যান্স না. আবুল হাসান, হাবিলদার ওমর ফারুক সরকার, ডব্লিউ বি/০৮ ওয়ার্ডবয় মো. আব্দুস সালাম, নায়েক বিল্লাল উদ্দিন, ঝাড়ুদার মো. আব্দুল হাকিম, সিপাহি সোহেল, সিপাহি সাইফুল ইসলাম, সিপাহি নয়ন ইসলাম, সিপাহি আবুল কাশেম জারজিস, সিপাহি রবিউল আলম, পাচক আল আমিন মোল্লা, সিপাহি লিমন মিয়া, সিপাহি আনোয়ারুল ইসলাম, সিপাহি ফিরোজ মিয়া, সিপাহি মো. মিজানুর রহমান, সিপাহি তাপস কুমার, হাবিলদার সোহরাব হোসেন, সিপাহি বিনয় চাকমা, সিপাহি হাসিনুর রহমান সিপাহি দুলাল মিয়া, সিপাহি সাজ্জাদ হোসেন, সিপাহি রাকিবুল ইসলাম, নায়েক মাহবুবুল আলম, ল্যা. নায়েক তারিকুল ইসলাম, সিপাহি রেজাউল, সিপাহি মেহেদী হাসান, হাবিলদার সহকারী নুরুল আমিন, সিপাহি মামুন শিকদার, নায়েক শাহজাহান, নায়েব সুবেদার ইদ্রিস মিয়া, সিপাহি হাবিবুর রহমান ল্যা. নায়েক রাজকুমার পাল, পাচক সেলিম, সিপাহি আবু হাসান, রাখাল সবুজ মিয়া, নায়েক রফিকুল ইসলাম, শাকিল আহাম্মদ, সিপাহি সিরাজুল ইসলাস, সিপাহি ছাইফুল ইসলাম, সিপাহি সিরাজুল ইসলাম, সিপাহি আল আমিন, সিপাহি সিগ. তরিকুল ইসলাম, সিপাহি আনোয়ার হোসেন, নায়েক রফিকুল ইসলাম, ঝাড়ুদার লুকাস মাদ্রি, সিপাহি খয়বর, নায়েক শেখ মো. ইউনুস আলী, ল্যা. নায়েক আবেদ আলী, সিপাহি (ইলেক.) কামরুল হাসান, সুবেদার ইলিয়াস সিকদার, সুবেদার আ. মালেক, নায়েক (ভিএম), পাচক কামাল হোসেন, হাবিলদার পরিতোষ চক্রবর্তী, সুবেদার ইসাহাক, ল্যা. নায়েক আশরাফ আলী, সিপাহি সহকারী গাজী মাসুদুল হক, সিপাহি আব্দুল খালেক, সিপাহি তোফাজ্জল হোসেন, সিপাহি বাকী বিল্লাহ, সিপাহি তুহিন আলম, সিপাহি আজাদুল ইসলাম ও ল্যা.নায়েক মুসা মিয়া।

সুত্র

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬

তালপাতারসেপাই বলেছেন: একটি প্রশ্ন মনে জাগছে, স্বাধীনতার পর ঘটেযাওয়া প্রায় শতাধিক সেনা বিদ্রোহের বিচার পিলখানা হত্যাকান্ডের মত নিয়ম তান্ত্রিক হয়েছে কি?

দয়াকরে তথ্য দিন!

২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ডিটেইল তথ্যের জন্য ধন্যবাদ। প্রিয়তে।

৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:০৯

তালপাতারসেপাই বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.