নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

সন্ত্রাস - বোমাবাজই রাজনীতি?

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২৬











প্রধান নির্বাচন কমিশনার ২৫ নভেম্বর সন্ধ্যায় দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছেন। সেই অনুযায়ী মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ২ ডিসেম্বর আর এই মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই এর তারিখ নির্ধারিত হয়েছে ৫ ও ৬ ডিসেম্বর।

মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৩ ডিসেম্বর এবং প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করা হবে ১৪ ডিসেম্বর। প্রতীক বরাদ্দের সময় থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের প্রচার- প্রচারণা শুরু হয়। মূলত এটি এমন একটি সময় যে সময়ে দলসমূহের নির্বাচনী ইশতেহার জনগণকে উপহার দেবার কথা। বাস্তবে দৃশ্যমান হচ্ছে, নির্দলীয় সরকারের দাবিতে প্রধান বিরোধী দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে চাইছেন না।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মীর্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিএনপির সমাবেশে বলেছিলেন, নির্বাচনের তফসিল ঘোষিত হবার সঙ্গে সঙ্গে দেশকে অচল করে দেয়া হবে। ঐদিন রাত ৯টায় জনাব ফখরুল বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের পক্ষে ২৬ ও ২৭ নভেম্বর অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। এখানেই শেষ নয়, এই কর্মসূচি ২৯ তারিখ সকাল পর্যন্ত প্রলম্বিত হয়। মাঝখানে শুধু একটি শুক্রবার কোন কর্মসূচি ছিল না। আবার ৩০ নভেম্বর থেকে ২ ডিসেম্বর পর্যন্ত অবরোধ কর্মসূচি ঘোষিত হয়েছে। এর আগেও কোরবানী ঈদের পরে কয়েক দফা বিধ্বংসী হরতাল পালিত হয়েছে।

একটি গণতান্ত্রিক দেশে একাধিক রাজনৈতিক দল থাকবে, সেই দলের নানা দৃষ্টিভঙ্গি থাকবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু রাজনীতির সঙ্গে যারা সরাসরি সম্পৃক্ত এবং যারা রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত নন নিতান্তই সাধারণ মানুষ তাদের মধ্যে একটা পার্থক্য থেকেই যায়। আর এই সাধারণ মানুষই রাজনৈতিক নেতা নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রভাবকের ভূমিকা পালন করেন। তাদের ভোটেই যে কোন নির্বাচনের ফলাফল বদলে যায়। বাংলাদেশের বর্তমান রাজনীতির ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, বিরোধী দলের নানা কর্মসূচির কারণে সাধারণ মানুষকে প্রতিনিয়ত নিষ্পেষিত হতে হচ্ছে। তাদের তো আর ব্যাংক ব্যালেন্স নেই যে, তারা এসব দিনগুলোতে ঘরে বসে খাবে। নিজের এবং পরিবারের জন্য দু'বেলা দু'মুঠো অন্নের যোগাড়ের জন্য তাদের ঘরের বাইরে বেরুতেই হয়। প্রতিটি কর্মসূচি ঘোষিত হবার সঙ্গে সঙ্গেই মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত শ্রেণির মানুষ ভয়ে কুঁকড়ে যায় এ কারণেই যে, তারা আবার সুস্থ শরীরে ঘরে ফিরতে পারবে তো!
২০১৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত রাজনৈতিক সহিংসতায় প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় ৩৬০ জন ব্যক্তি। অপরপক্ষে ১৯৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে মারা গিয়েছিলেন ৪৯ জন মানুষ। এখন হরতাল এবং অবরোধের নামে চলে বোমাবাজি, অগ্নিসংযোগ, যানবাহন ভাংচুর, ট্রেন লাইন উপড়ে ফেলা, হত্যা এবং হানাহানি। রেললাইন উপড়ে ফেলা এবং ফিশপ্লেট খুলে ফেলার কারণে এ পর্যন্ত কয়েকটি ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। ৮০টির উপরে নাশকতা এবং হামলার ঘটনা ঘটেছে সারাদেশে। যার ফলে দীর্ঘ সময় রেল যোগাযোগ বন্ধ থেকেছে। ইতোমধ্যে কয়েক কোটি টাকার সম্পদ বিনষ্ট হয়েছে। বন্ধ ছিল মালবাহী এবং ডেমু ট্রেনের চলাচলও। দূরপাল্লার কোন বাস চলাচল করতে পারছে না। ছাড়ছে না লঞ্চও। ত্রাস সৃষ্টি করার জন্য যানবাহন নির্দ্বিধায় ভাঙা হচ্ছে, রাস্তায় টায়ার জ্বালানো হচ্ছে। সবচেয়ে ভয়াবহ হচ্ছে বোমা! ছোঁড়া হচ্ছে সাধারণ বোমা এবং সেই সঙ্গে পেট্রোল বোমা। হরহামেশাই বাস, সিএনজি এবং লেগুনা জ্বালিয়ে দেয়া হচ্ছে পেট্রোল বোমা মেরে। প্রতিদিনই আমরা অগ্নিদগ্ধদের মৃত্যুর খবর পাচ্ছি। এক একজন মানুষের মৃত্যুর সঙ্গে জড়িত রয়েছে তার পরিবারের ভরণ-পোষণের বিষয়টি। সেই দৃষ্টিকোণ থেকে ভাবতে গেলে ঐ ব্যক্তির সঙ্গে পরিবারেরও মৃত্যু ঘটেছে। এই মুহূর্তে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের বার্ন ইউনিটে চিকিত্সাধীন রয়েছেন অসংখ্য মানুষ। তাদের অধিকাংশের অবস্থা সঙ্কটাপন্ন। ২৮ নভেম্বর সন্ধ্যায় রাজধানীর শাহবাগে শিশু পার্কের সামনে একটি বাসে পেট্রোল বোমা ছোঁড়া হয়। বিহঙ্গ পরিবহনের এই বাসটি সদরঘাট থেকে মিরপুরের দিকে যাচ্ছিল। এই বাসের যাত্রী ছিলেন বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ। পেট্রোল বোমা ছোঁড়ার ফলে ঐ বাসের ১৯ জন যাত্রী অগ্নিদগ্ধ হয়ে এখন চিকিত্সাধীন রয়েছেন। এদের মধ্যে শুধু একজন প্রাথমিক চিকিত্সা নিয়ে চলে গেছেন। বার্ন ইউনিটের পরিচালক সামন্ত সেন জানিয়েছেন এসব রোগীর শরীরের ১০ থেকে ৫৯ শতাংশ অংশ পুড়ে গেছে। ভয়াবহ বিষয় হচ্ছে এদের সিংহভাগেরই গলা এবং শ্বাসনালি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এদের মধ্যে কেউ কেউ মৃত্যুবরণ করেছেন। যারা বেঁচে আছেন তারা প্রতি মুহূর্তে জীবনের যন্ত্রণা কাকে বলে তা অনুভব করছেন। তবে তাদের এই যন্ত্রণাক্লিষ্ট এবং বিভীষিকাপূর্ণ অভিজ্ঞতার মুখোমুখি যারা করছেন তাদের কঠোর শাস্তি হওয়া উচিত। সুস্থ স্বাভাবিক মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে মারা কোন স্বাভাবিক মানুষের কাজ নয়। সরকারকে বিপদে ফেলতে অচল করে দিতে কি সাধারণ মানুষের গায়ে আগুন ধরিয়ে দিতে হবে এটা কী রাজনীতির ভাষা? যদিও বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের একজন নেতা বলেছেন, পেট্রোল বোমা অবরোধকারীরা নয় সরকারের লোকেরা ছুঁড়ছে। এটি বিশ্বাসযোগ্য কথা নয়, সরকার নিশ্চয়ই নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারবে না। বর্তমান অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, পাটা-নোড়ার ঘষাঘষি, হলদির মরণ। দুই রাজনৈতিক দলের ক্ষমতায় থাকবার অথবা ক্ষমতায় যাবার মরণ কৌশলে পরিণত হয়েছে সাধারণ মানুষ। বিহঙ্গ পরিবহনের বাস চালক হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে মরণ যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন এবং আহাজারি করছেন আমার শিশুপুত্রের কী হবে। এই প্রশ্নের উত্তর দেবার মত কোন ভাষা কী রাজনৈতিক নেতাদের জানা আছে? ঐদিন বিহঙ্গ পরিবহনের অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ হয়েছেন নিম্নবিত্ত শ্রেণির মানুষের পাশাপাশি মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষও। এদের মধ্যে ছিলেন ব্যাংক কর্মকর্তা, মাসুমা, শফিকুল ইসলাম, ইটিভির মুক্ত খবরের শিশু সাংবাদিক সুস্মিতা সেন, তার মা এবং আইনজীবী খোদেজা নাসরীন প্রমুখ। তারা কার কাছে এই অন্যায়ের প্রতিকার খুঁজবেন। অত্যাচারিত মানুষ কোথায় তার শেষ আপিল পৌঁছে দেবে? এদিন সভ্য সমাজে যা ঘটেছে তা কল্পনাকেও হার মানায়।
প্রতিটি হরতাল এবং অবরোধে দেশের ক্ষতি হয় শত শত কোটি টাকার। শুধুমাত্র পোশাক শিল্পেই একদিনে ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়ায় ২০০ কোটি টাকা। দেশের এই নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে বহিরাগতরা মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে কোনাবাড়ি এলাকার স্ট্যান্ডার্ড গ্রুপের কারখানা পুড়িয়ে দিয়েছে। মাঝে মাঝেই সীতাকুন্ড শহর রণক্ষেত্রে পরিণত হচ্ছে। সেখান দিয়ে কোন যানবাহন চলাচল করতে পারছে না। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে ক্লাস এবং পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে না পারায় শিক্ষা ব্যবস্থা পুরোপুরি হুমকির সম্মুখীন। দূরপাল্লার যানবাহন না চলতে পারার কারণে নিত্য ব্যবহার্য পণ্যের মূল্য বেড়ে যাচ্ছে, যার ফলে নাভিশ্বাস বইছে সাধারণ মানুষের জীবনে।

এ থেকে পরিত্রাণের উপায় কী?

এখন পর্যন্ত দুটি প্রধান রাজনৈতিক দল নিজেদের অবস্থানে অনড় রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বিরোধী দলীয় নেত্রী খালেদা জিয়া উভয়েই জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুনের চিঠি পেয়েছেন। তিনি উভয় নেত্রীকে সংঘাত নয়, সংলাপের মাধ্যমে সমঝোতার পথে এগোতে পরামর্শ দিয়েছেন। ৬ ডিসেম্বর ঢাকায় আসবেন জাতিসংঘের সহকারী সেক্রেটারী জেনারেল অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকো। এর আগে ২০১৩ সালের মে মাসে তিনি এসেছিলেন বান কি মুনের চিঠি নিয়ে, সেই চিঠিতেও মিস্টার মুন দুই নেত্রীকে সংকট নিরসনের উদ্যোগ নিতে বলেছিলেন।
৩০ নভেম্বর বিয়াম ফাউন্ডেশনে আয়োজিত বিবিসি সংলাপে বক্তারা দেশের এই পরিস্থিতির জন্য উভয় পক্ষকে দায়ী করেছেন। বিশিষ্টজনেরা সহিংসতায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তারা বলেছেন, সরকারের দমন-পীড়নমূলক পদক্ষেপ পরিস্থিতিকে আরো জটিল করে তুলতে পারে। বিবৃতিতে তারা বিএনপির শীর্ষ নেতাদের মুক্তি চেয়েছেন। বিশিষ্টজনেরা বলেন, উভয় দলই যে কোনভাবেই হোক ক্ষমতা আঁকড়ে ধরতে অথবা ক্ষমতায় যেতে বদ্ধপরিকর। আসলে সমস্যা শুরু হয় এভাবেই। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ পঞ্চদশ সংশোধনীর কথা বলে দলীয় সরকার অথবা সর্বদলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে যেতে চায়। আর বিএনপি চায় নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার। তাদের যুক্তি হল, আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে ১শত ২৩ দিন হরতাল এবং অসহযোগ আন্দোলন করেছিল। তার ভিত্তিতেই সংবিধান তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান সংযুক্ত হয়েছিল। প্রশ্ন হল, উভয় দলই যদি নিজেদের অবস্থানে অনঢ় থাকেন, তবে দেশের সাধারণ মানুষের কী হবে? রাজপথ হয়ে উঠেছে ভয়ঙ্কর, দেশের জেলা শহরসমূহে এবং প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকেও মানুষের মৃত্যুর খবর পাওয়া যাচ্ছে। সংখ্যালঘুদের প্রতিও চলছে সহিংসতা।
২০০৬ সালের শেষের দিকে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমান বলেছিলেন, 'কখনও কখনও শান্তির জন্য শক্তি প্রয়োগের প্রয়োজন হয়।' হ্যাঁ, শান্তির জন্য শক্তি প্রয়োগের প্রয়োজন হয়েছে। তৃতীয় একটি শক্তি সেই শক্তি প্রয়োগ করেছে, যার ফল আমাদের দেশের রাজনীতিবিদদের বহন করতে হয়েছে।
আমরা সেই তৃতীয় শক্তির উত্থান প্রত্যক্ষ করতে চাইব না। রাজনীতি রাজনীতিবিদদের জন্য। দেশবাসী আকুল আগ্রহে প্রতীক্ষা করছে উভয় দলের ফলপ্রসূ সংলাপের জন্য। সংলাপের মাধ্যমে যেন তারা সমঝোতায় পৌঁছাতে পারেন এবং সর্বদলের অংশগ্রহণে দেশে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। লেগুনা চালক মোজাম্মেল হোসেনের মত কাউকে যেন অকালে প্রাণ দিতে না হয়, যে মোজাম্মেল অন্ধ মায়ের চোখে আলো এনে দিতে চেয়েছিল।



সুত্র

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৩৬

কয়েস সামী বলেছেন: বিহঙ্গ পরিবহনের মালিক নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে। তাই আপনার লেখার বিহঙ্গ অংশটা মানতে পারলাম না। এটা নিয়ে নিশ্চিত প্রমান না পেয়ে কিচু লেখা উচিত না।
এবং আমাদের মতো সাধারন দলকানা মানুষ আছে বলেই সরকার বা বিরোধী দল জনগণকে নিয়ে খেলায় মেতে উঠার সাহস পায়। প্লিজ সবাইকে ঘৃণা করুন। তবেই রাজনীতিবীদরা সাবধান হয়ে যাবে। তারা কেন এমন কাজ করার সাহস পায় জানেন? তারা জানে তাদের কারু না কারু পক্ষে আমরা সাধারন মানুষরা যুক্তিতর্ক সহকারে দাড়িয়ে যাবো। আমাদের বোধহয় কোন পার্টিকুলার দলের কথা চিন্তা না করে দেশের কথা ভাবা উচিত।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৮

তালপাতারসেপাই বলেছেন:
শুধু বিহঙ্গ কেন বাকি দের কথা মানতেও সমস্যা? দেখে নিন আমার দেশের ছবি।

২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪২

শোয়াইব আহেমদ বলেছেন: জ্বী ভাই আওয়ামী লীগ ই শুধু গনতন্ত্রের রাজনিতি করে আর বাকীরা সবাই লগি বইঠার রাজনিতি করে। আমি ১০০% নিশ্চিত আগামী বার যদি BNP ক্ষমতায় যায় তাহলে মেয়াদ শেষে হাসিনার এই রুপ দেখবো খালেদার মাঝে আর ছাত্রদল শিবিরের রূপ দেখবো ছাত্রলীগ আর যুবলীগের মাঝে। আর আপনাকে দেখবো এরশাদের মত পল্টি খেতে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.