নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

লন্ডনে জিয়া পরিবারের ঈদ উৎসব এবং অন্তরালের রাজনীতি

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:২৮


১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখ রাতে বেগম খালেদা জিয়া লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন। সেখানে তিনি তার বড় ছেলে তারেক রহমান এবং প্রয়াত ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর পরিবারের সঙ্গে একত্রে ঈদ উদযাপন করবেন এমনটিই জানা গেছে। আরাফাত রহমান কোকোর পরিবার মালয়েশিয়ায় থাকে। তারা একই উদ্দেশে লন্ডন যাওয়ার কথা। সেভাবেই পরিকল্পনা করা হয়েছে। যেহেতু তারেক রহমানের দেশে আসা বা লন্ডন ত্যাগ করা নিয়ে জটিলতা রয়েছে তাই অন্যদেরই লন্ডন যেতে হচ্ছে। বিষয়টি মনে হয় সেভাবেই নির্দিষ্ট হয়েছে। এর আগেও একবার বেগম খালেদা জিয়ার লন্ডনে যাওয়ার কথা ছিল। ভিসা সংক্রান্ত জটিলতা, একত্রিত হওয়ার বাস্তবতা ইত্যাদি নিয়ে সৃষ্ট সমস্যার কারণেই বোধ হয় সেই যাত্রায় বেগম খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রা বাতিল করা হয়েছিল। এবার সেই সব বাধা অতিক্রম করা গেছে বিধায়ই হয়তো তার সেখানে যাওয়াও নিশ্চিত হয়েছে। সব ঠিক হওয়ার পরই বেগম খালেদা জিয়া দলের কয়েক নেতাকে নিয়ে সভা ডেকে তার লন্ডন যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। এর পরই দেশের মানুষ জানতে পারেন যে বেগম খালেদা জিয়া এ বছর ঈদে দেশে থাকছেন না। বিষয়টি দেশবাসীর জন্য যতটা আলোচনায় নেয়া না নেয়ার বিষয়, তার চাইতে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে বিএনপির নেতাকর্মীদের কাছে। কেননা, ঈদের দিন বড় দুই দলের প্রধানই দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠান করার একটি রেওয়াজ চালু রয়েছে দেশের রাজনীতিতে। দলীয় নেতাকর্মীরা ঈদ শেষে ছুটে যান। প্রিয় নেত্রীকে এক নজর দেখার জন্য দেশের মিডিয়াগুলো সেই দৃশ্য বেশ গুরুত্বের সঙ্গে প্রচারও করে থাকে। বিদেশি কূনীতিবিদরাও তাদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান। এবার সেদিক থেকে বিএনপির নেতাকর্মীরা ঈদের দিন সেই দর্শন শুভেচ্ছার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হলেন। তারা নিজ নিজ পরিবারে ঈদ করবেন।
এমনিতেই বিএনপির নেতাকর্মীরা বেশ হতাশার মধ্যে রয়েছেন। দলের রাজনীতি, সিদ্ধান্ত ইত্যাদি নিয়েও তারা অন্ধকারে রয়েছেন বলে বিভিন্ন সময় মিডিয়ায় খবর প্রচারিত-প্রকাশিত হতে দেখা গেছে। বস্তুত বিএনপির শীর্ষ থেকে ২০১২ সালে যে ধরনের ধারণা দলের নেতাকর্মীদের দেয়া হয়েছিল এবং যার ওপর বিশ্বাস স্থাপন করে স্থানীয় পর্যায়ের নেতাকর্মীরা ঘোষিত কর্মসূচিতে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন ও নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনকে সহিংস পন্থায় চলে যেতে দেয়া হয়েছিলÑ এর পরিণতি এতটা বিপর্যয়কর ও করুণ হবে তা অনেকেই ভাবতে পারেননি। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জন ও প্রতিহত করার পরিণতিতে এমন বিপর্যয়কর হবে অনেকেই তাও ভাবতে পারেনি। একইভাবে ২০১৫ সালের জানুয়ারি-মার্চ মাসের পেট্রলবোমা নির্ভর আন্দোলন, সরকার উৎখাতের নানা উদ্যোগ ও স্বপ্ন এভাবে বিফলে যাবে তাও আগে থেকে ভাবা হয়নি। দলের অবস্থা কী হতে পারে তাও আগাম কেউ চিন্তা করতে চায়নি। এমনকি এ পর্যন্ত দলের ভেতরে, শীর্ষ পর্যায়ে কোথাও ২০১২ থেকে সূচিত সরকার উৎখাতের আন্দোলন কি কি কারণে ব্যর্থ হয়েছে এর কোনো বিশ্লেষণ দলের ভেতরে হচ্ছে না। তেমন কোনো রাজনৈতিক বিশ্লেষণের ঝুঁকিই হয়তো দলের শীর্ষ পর্যায় থেকে নিতে চাচ্ছেন না নেতারা। ফলে বিএনপির দলীয় রাজনীতি, নির্বাচন সম্পর্কীয় চিন্তা-ভাবনা, আন্দোলনের কৌশল, ২০ দলীয় জোটের অবস্থান ইত্যাদি নিয়ে নানা প্রশ্ন দলের ভেতরে ঘুরপাক খাচ্ছে। যেহেতু দলে নানাজনের কর্মকাণ্ড ও ভূমিকা নিয়ে বিস্তর সন্দেহ, প্রশ্ন, ক্ষোভ, হতাশা, দূরত্ব সৃষ্টির মতো বিষয় রয়েছে তাই দলের ভেতরে কেউ কোনো কথা বলছেন না। দলের বাইরে যারা বিএনপির শুভানুধ্যায়ী তাদের সঙ্গে শীর্ষ পর্যায়ের কেউ কেউ যতটা খোলামেলা কথা বলতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন দলের নেতাদের সঙ্গে তেমনটি করছেন না এও প্রায় স্পষ্ট। সে কারণে দলের শীর্ষে এখন পাথরসম ওজন যেন ভর করে আছে। প্রায় প্রত্যেকেই যার যার জীবন-জীবিকা নিয়ে ব্যস্ত রয়েছেন। হয়তো অপেক্ষায় আছেন, হয়তো খুব বেশি আশা ভরসাও করছেন না। এ ধরনের দ্বিধা-দ্বন্দ্ব নিয়েই বিএনপির নেতাকর্মীরা এখন সময় অতিবাহিত করছেন।
লন্ডনে জিয়া পরিবারের ঈদ উৎসব এবং অন্তরালের রাজনীতিএ ধরনের পরিস্থিতিতে বিএনপির চেয়ারপার্সন আবার কী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন তাও তারা বেশ সতর্কভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন বলে মিডিয়ায় প্রচার রয়েছে। যারা বিএনপি করেন তাদের শেষ ভরসা তো তাদের নেত্রীর ওপরই রাখতে হচ্ছে। যদিও দলের অনেকেই বিএনপির মূল ক্ষমতা বেগম খালেদা জিয়া নাকি তারেক রহমানের ওপর ন্যস্ত এ নিয়ে বেশ সংশয়ে আছেন, হতাশায়ও রয়েছেন। অনেকে তা যে পছন্দ করছেন না এও বিভিন্ন সময় টেলিফোন কথোপকথনে বের হয়ে এসেছে। তার পরও দল করলে অনেক কিছুই নীরবে সহ্য বা হজম করতে হয় এমন বাস্তবতা বাংলাদেশে নতুন নয়। এটি শুধু বিএনপির ক্ষেত্রেই নয়, আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, জামায়াত, এমনকি বাম দলগুলোর মধ্যেও কম-বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বিএনপির নেতাকর্মীরা কিছুদিন থেকে শুনে আসছেন যে, দলের চেয়ারপার্সন দলকে নতুনভাবে ঘোচাতে যাচ্ছেন। শিগগিরই তিনি আবার আন্দোলনের কর্মসূচিও দিতে যাচ্ছেন। সবাইকে প্রস্তুতি নিতেও বলছেন। এ সবই সাম্প্রতিক সময়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত-প্রচারিত বিভিন্ন বক্তব্যের সার কথা; যা শুধু বিএনপির নেতাকর্মীরাই নয়, সাধারণ মানুষের মধ্যেও অনেকেই জানেন। তার পরও বিএনপির নেতাকর্মীরা আশায় বুক বেঁধে আছেন দলীয় প্রধান হয়তো তাদের এমন কিছু করতে সক্ষম হবেন কিংবা পারবেন যার মাধ্যমে দল আবার ক্ষমতায় যেতে পারবে। এ ধরনের বিশ্বাস থেকে অনেকেই মনে করছেন, এবার তাদের নেত্রী লন্ডনে গিয়ে বড় ছেলে তারেক রহমানের সঙ্গে একটা কিছু করে আসবেন এবং এর ফলে দল আবার চাঙ্গা হয়ে যাবে। নতুন দিকনির্দেশনা পেয়ে যাবে। আসলে এ ধরনের ধারণা রাজনীতিতে অনেকটাই ভ্রান্তি বিলাস। কেননা, বড় কোনো দলের শীর্ষ একজন বা দুজন নেতাই দলের রাজনীতির জন্য এমন কোনো জাদুমন্ত্র দিতে পারেন না যা হিপনোটাইজিং কিছু করে ফেলতে পারে। দলকে তৃণমূল থেকে সর্বোচ্চ পর্যায় পর্যন্ত রাজনৈতিক বাস্তবতা নিয়ে আলোচনা-পর্যালোচনা করেই আন্দোলনের নীতি, কৌশল নির্ধারণ করতে হবে। তাহলেই সব কিছুর সঙ্গে সবার সংশ্লিষ্টতা তৈরি হয়। আন্দোলন যৌক্তিক পরিণতি লাভে অনেক বেশি সক্ষম হয়। বাংলাদেশে এমন ধারা কিংবা চর্চা কোনো দলেই নেই। ফলে সবাই তাকিয়ে থাকেন দলের শীর্ষ নেতা শেষ পর্যন্ত কি সিদ্ধান্ত দেন সেই দিকে। তিনি যদি সঠিক সিদ্ধান্ত দিতে পারেন তাহলে রাজনীতি এক রকম হয়, না দিতে পারলে অন্য রকম হয়। আসলে এই মৌলিক সমস্যা থেকে বিএনপি মুক্ত হওয়ার কোনো ইঙ্গিত দেখা যাচ্ছে না।
এখন যা আশা করা হচ্ছে তাহলো লন্ডনে বেগম খালেদা জিয়া তারেক রহমানের সঙ্গে বোঝাপড়ার এমন কোনো স্তরে উপনীত হবেন যেখান থেকে দল এবং আন্দোলন অদূর ভবিষ্যতে নিকট অতীতের মতো টানাপড়েনের মধ্যে আর পড়তে না পারে। নিকট অতীতে দেখা গেছে বেগম খালেদা জিয়া দেশে কখনো এককভাবে, কখনো দলীয় নেতা বা ২০ দলীয় জোট নেতাদের নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সেভাবে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। আবার পরক্ষণেই দেখা গেছে লন্ডন থেকে তারেক রহমানের টেলিফোনে তা থেকে সরে গেছেন বেগম জিয়া। এখানে মাতৃত্ব এবং নেতৃত্বের বিরোধে মাতৃত্বের বোধ বড় হয়ে দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক নেতৃত্বের ভূমিকা গৌণ হয়ে গেছে এবং এ কারণেই আন্দোলন ভিন্ন খাতে প্রভাবিত হয়েছে এমনটিই অনেক বিশ্লেষকের ধারণা। তা ছাড়া লন্ডন থেকে তারেক রহমান এমন কিছু পরিকল্পনা বাস্তবায়নের নির্দেশ দিয়েছেন যা সম্পর্কে আগে থেকে অনেকেই অবহিত ছিলেন না। নেতাকর্মীরা কার নির্দেশকে বেশি গুরুত্ব দেবেন বিএনপিতে কিংবা জোটে নিয়েও বিভ্রান্তি বেশ গভীরে। বিএনপিতে একটি ধারণা ক্রমেই পুষ্ট হচ্ছে যে, বেগম খালেদা জিয়ার বয়স হয়েছে। তার শরীরও ভালো নয়। তিনি দলকে যে দেয়ার তার বেশিটাই দিয়ে ফেলেছেন। বেগম জিয়াও অনেক বেশি দুর্বল তার বড় ছেলের প্রতি। ভবিষ্যৎ দলের নেতৃত্ব তার হাতে দেয়ার জন্য মা হিসেবে তিনি অনেক বেশি উদগ্রীব। এ কারণে দলের একটি বড় অংশ ভবিষ্যৎ নেতা হিসেবে এখনই তারেক জিয়ার বন্দনা তথা নেক নজরে পড়ার জন্য সচেষ্ট রয়েছেন। ফলে এখানেও মস্তবড় সংকট দলটির নেতাকর্মীদের মধ্যে রয়েছে। এমনটি প্রায়ই দলের রাজনীতি, আন্দোলন, নীতিনির্ধারণীর বিষয় থেকে বড় হয়ে ওঠে। রাজনীতিতে এমন উভয় কূল রাখা বা উভয় সংকট মোকাবিলা করা বেশ কঠিন বিষয়। রাজনীতিতে বিশেষত বিএনপিতে আদর্শের অবস্থানের চাইতে ব্যক্তিগত প্রাপ্তি ও প্রতিষ্ঠার বিষয়টি অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ এমন বাস্তবতাকে অস্বীকার করার উপায় খুব একটা নেই। এমন অপধারায় এখন অন্যান্য বড় দলেও সংক্রমিত।
বেগম খালেদা জিয়া লন্ডনে মূলত চিকিৎসার উদ্দেশে গেছেন এটি প্রচারিত হলেও বাস্তবে তা নয়। কিন্তু মুখ্য বিষয় কি তা নিয়েও পুরোপুরি কেউই নিশ্চিত নন। তবে তিনি পারিবারিকভাবে ঈদ পালন করবেন, এক সঙ্গে ক’টি দিন কাটাবেন এবং পুত্র, পুত্রবধূ, নাতনিদের নিয়ে সময় কাটাবেন এটি অনেকটাই পুরোপুরি সত্য। রাজনীতিবিদদের পারিবারিক জীবন কতটা বিস্তৃত হবে কিংবা হবে না তা নিয়ে নানা মত বা প্রশ্ন রয়েছে। তবে বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন পরিবারের সদস্যদের থেকে বিচ্ছিন্ন থাকতে থাকতে কিছুটা ক্লান্তও হতে পারেন এমন ভাবনা অসঙ্গত নয়। ঢাকায় তার রাজনীতি অনেকটাই নিজ বাসা বা গুলশান অফিসকেন্দ্রিক। আগের মতো নেতাকর্মীদের সঙ্গেও তার গভীর মেলামেশা নেই। কয়েকজন নির্ধারিত নেতাকর্মীর সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ-বিদেশি কিছু নেতার সঙ্গে কালেভদ্রে দেখা-সাক্ষাৎ। এর মাঝেই আটকে আছে তার রাজনীতি। তার হয়তো পারিবারিক সদস্যদের সঙ্গে এই ঈদে একত্রিত হওয়ার প্রয়োজনীয়তা তীব্রতর হয়ে উঠেছিল বিদ্যমান বাস্তবতার কারণেই। তবে লন্ডনে অবশ্যই তারেক রহমানের সঙ্গে রাজনৈতিক শলাপরামর্শও তো হবেই। সেটি কতদূর দল ঘুচিয়ে আন্দোলনের জন্য কিংবা দলকে সংগঠিত করতে সহায়ক হবে তা বোঝা যাবে তিনি দেশে ফেরার পর কি কি উদ্যোগ গ্রহণ করেন এবং তাতে নতুনত্ব কতটা কি আছে সেসব দেখার পর। আপাতত এর বেশি কিছু মন্তব্য করার আছে বলে মনে হচ্ছে না।
সুত্র

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৫৭

nirjoyণ বলেছেন: খুব প্রয়োজন একটা চাকরি,,,, যাতে করে আমার
পরিবারের সবার মুখে দুবেলা ভাত তুলে দিতে
পারি, এবং পড়ালেখা চালিয়ে যেতে পারি,,,, আমি খুব
খুব গরিব ঘরের ছেলে,,, মা অসুস্ত, কিন্তু টাকার
জন্য ডাক্তার তো দুরের কথা দোকান থেকে
ঔষদ ও কিনে খাববেতে পারছি না,,, টাকার জন্য,,,
আমার ছোট ভাইটা এইবার jsc xm দিবে কিন্তু টাকার
জন্য এখনও ফরম পিলাফ হয়নি,,, আমি কি করবো,,,
এইজে এখন খাবার নেই তাই না খেয়ে শুয়ে
আছি,,,,,,,,,,,,,,,,, ফেইস বুক চালাই কাকার মোবাইল
দিয়ে,,,, উনি যা পারেন সাহায্যে করেন কিন্তু উনি
তেমন বড়ো লোক না,,,, তাই চাকরি দরকার,,,
তাহলে আমার পড়ালেখা বনধ হয়ে যাবে আর না
খেয়ে মরবো,,,,
ssc, hsc,,, and now BBS পড়তেছি,,,, sub:::
accounting,,,, ,

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.