নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

>>>>নিজেকে এখনো চিনতে পারি\nনাই ভাল করে।\nতবে\nআমি\nবাস্তববাদী মানুষ।\nখুব সহজে মানুষর বন্ধু হতে পারি।আর\nপারি প্রান খুলে হাঁসতে। প্রচন্ড\nরকমের সরাসরি কথা বলি এতে\nঅাপনার কোমল মনে স্ট্রাচ পড়তে\nপারে, তাই অামার সাথে বুঝে শুনে\nকথা বলুন। অথবা দ

তমাল মোহাম্মাদী

আমি বাস্তববাদী মানুষ। খুব সহজে মানুষর বন্ধু হতে পারি।আর পারি প্রান খুলে হাঁসতে। বর্তমানে জীবনের সবচেয়ে সুখের দিন গুলো পার করছি।তাই দুনিয়ার সব সুখি মানুষের তালিকার মধ্যে আমিও একজন দাবী করতেই পারি। আকাশ প্রিয় তাই বড় হওয়ার ইচ্ছা তাড়া করে নিয়ে বেড়ায় প্রতিনিয়ত । অার এই সব কিছুর জন্য মহান সৃষ্টি কর্তাকে ধন্যবাদ।।

তমাল মোহাম্মাদী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্ কুর’আনের কিছু তথ্য

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩৪

ð কুর’আন শব্দটির অর্থঃ আরবি ব্যাকরণে “কোরআন” শব্দটি মাসদার তথা ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি “ক্বারা'আ” ক্রিয়া পদ থেকে এসেছে যার অর্থ পাঠ করা বা আবৃত্তি করা। এই ক্রিয়াপদটিকেই কোরআন নামের মূল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

ð কুর’আনের অন্যান্য নামসমূহ হলো- আল-ফুরকান, আল-কিতাব, আল-জিকির, আল-নুর, আল-হুদা।

ð কুর’আনের মানজিল (stages) সমূহঃ
মানজিল হচ্ছে কোরআনের প্রথম সূরা ফাতিহা ব্যাতীত অন্য সূরাগুলো নিয়ে করা একটি শ্রেনী। এতে ৭ টি মানজিলের মাধ্যমে সবগুলো সূরাকে একসাথে করা হয়েছে।

মানজিলগুলো হচ্ছেঃ

• মানজিল-১= ৩ টি সূরা। যথাঃ ২ থেকে ৪ নং সূরা পর্যন্ত।

• মানজিল-২= ৫ টি সূরা। যথাঃ ৫ থেকে ৯ নং সূরা পর্যন্ত।

• মানজিল-৩= ৭ টি সূরা। যথাঃ ১০ থেকে ১৬ নং সূরা পর্যন্ত।

• মানজিল-৪= ৯ টি সূরা। যথাঃ ১৭ থেকে ২৫ নং সূরা পর্যন্ত।

• মানজিল-৫= ১১ টি সূরা। যথাঃ ২৬ থেকে ৩৬ নং সূরা পর্যন্ত।
• মানজিল-৬= ১৩ টি সূরা। যথাঃ ৩৭ থেকে ৪৯ নং সূরা পর্যন্ত।
• মানজিল-৭= ৬৫ টি সূরা। যথাঃ ৫০ থেকে ১১৪ নং সূরা পর্যন্ত।


ð কুর’আনে রুকুর (paragraph) সংখ্যা- ৫৪০ টি।

ð কুর’আনে “আল্লাহ” শব্দটি আছে- ২৬৯৮ বার।

ð প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) হচ্ছেন কুর’আনের প্রথম হাফেজ।

ð হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর মৃত্যুর আগ পযর্ন্ত কুর’আনের হাফেজ ছিলেন- ২২ জন।

ð পবিত্র কুর’আনে নামাজের কথা উল্লেখ করা হয়েছে- ৭০০ বার।

ð কুর’আনে যাকাতের গুরুত্ব উল্লেখ করা হয়েছে- ১৫০ বার।

ð কুর’আনে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে ১১বার “ইয়া আয়্যুহান নাবী” বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

ð কুর’আনের ২৮ পারার সূরা আছ-ছফ্ (৬১) এর ৬ নম্বর আয়াতে নবীজি মুহাম্মাদ (সাঃ) কে “আহাম্মদ” বলা হয়েছে।

ð নবীজি মুহাম্মদ (সাঃ) কে কুর’আন শরীফে মুহাম্মদ নামে ৪ বার এবং আহাম্মদ নামে ১ বার উল্লেখ করা হয়েছে।

ð কুর’আন শরীফে হযরত মুসা (আঃ) এর নাম সবচেয়ে বেশি উল্লেখিত হয়েছে।

ð কুর’আনের খতিবে ওহী (Copyists of the revelations) ছিলেন- হযরত আবু বকর (রাঃ), হযরত ওসমান (রাঃ), হযরত আলী (রাঃ), হযরত জায়ীদ বিন হারিদ (রাঃ) এবং হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ (রাঃ)।

ð হযরত আয়েশা কুর’আনের আয়াতগুলো সর্বপ্রথম গনণা করেন।



(সংগৃহিত)

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.