![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুসলিমগন বিশ্বাস করে থাকে ইমাম মাহদী পুরো মুসলিম বিশ্বের নেতা হবেন । তার প্রতি পক্ষ হবে কানা দাজ্জাল । এক সময় ইমাম মাহদী দাজ্জাল এর সাথে পেরে উঠবেন না তখন তাকে সাহাজ্য করার জন্য আবির্ভাব হবেন ঈসা নবী ।
বিভিন্ন গ্রন্থে বলা হয়েছে ঈসা নবীর আবির্ভাব হবে বাইতুল মুক্কাদাসে আসর নামাজের ওয়াক্তে । তার চুল থাকবে ভেজা , দেখে মনে হবে যেন সদ্য স্নান করেছেন । এর পর ইমাম মাহদী মিলিত হবে ঈসা নবীর সাথে । তারা একত্রে যুদ্ধ করবেন কানা দাজ্জালের বিরুদ্ধে । এবং কানা দাজ্জাল নিহিত হবেন ঈসা নবীর হাতে । দাজ্জালের মৃত্যুর মধ্য দিয়েই বিজয়ী হবেন মুসলিমগন । এবং সারা বিশ্ব শাসন করবে মুসলিম রা ।
পুরো ঘটনা জুড়ে শুধু মাত্র আরব অঞ্চলের বর্ননা দেয়া হয়েছে । যুদ্ধের বর্ননায় বুঝা যায় , যুদ্ধ হবে সম্মুখ সমরের । এখানেও ইহুদীদের প্রতি ছড়ানো হয়েছে ঘৃনা । দাজ্জাল হবে ইহুদী ধর্ম গোত্রীয় । ইয়াজুজ মাজুজ নামের যে প্রানীর কথা বলা হয়েছে তা পৃথিবীর মাঝে আজও কেউ দেখেছে কিনা জানি না তবে বলতে হবে নবী মুহাম্মদের কল্পনা শক্তি আসলেই প্রখর । তার প্রমান পাওয়া যায় তার কিয়ামতের আলামতের বর্ননায় ।
কিছু উল্লেখ্য করছি ঃ
১) মানুষ ব্যাপক ভাবে ধর্ম বিমূখ হয়ে যাবে।
২) নাচে গানে মানুষ মত্ত থাকবে ।
৩) মানুষের মাঝে ভক্তি-শ্রদ্ধা , স্নেহ-ভালবাসা কমে যাবে ।
৪) বৃষ্টির সাথে বড় বড় পাথর বর্ষিত হবে #
৫) সুর্য পশ্চিম থেকে উদয় হবে #
৬) পৃথিবীর এক কোনে দেয়াল দিয়ে বন্দি করে রাখা ইয়াজুজ-মাজুজ , দেয়াল ভেঙ্গে বের হয়ে আসবে #
মনে আছে ছোট বেলায় ঠাকুর মার ঝুলি খুব পছন্দ করতাম । পড়ার সময় কল্পনার রাজ্যে দেখতে পেতাম দৈত্য , রাক্ষস , পেত্নী , ভুত । রাজ কন্যার জন্য পাড়ি দিতাম তেপান্তরের মাঠ । পৃথিবীর ওপর প্রান্ত সাত সমুদ্র তের নদীর পরে ।
নবী মুহাম্মদ আমাদের দেশে জন্ম নিলে , ইসলামের পুরো বর্ননা টাই হত অন্য রকম । সুর্য ডুবতো সাত সমুদ্র তের নদীর পরে । হাশরের মাঠ হত তেপান্তরের মাঠ । জ্বীনের বদলে কোরানে ঠাই পেত ভুত । দাজ্জালের স্থানে আসতো রাক্ষস । আর ঈসা নবীর প্রান থাকতো কোন এক টিয়া পাখির ভিতর !!
২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪২
রিফাত হোসেন বলেছেন: ওহ আরেকটা কথা , রূপ কথার ডেফিনেশন কি ?
আর ধর্মের ডেফিনেশন কি ?
মোবাইলে কল করা এইটা রূপ কথাই ছিল ।
কম্পুতে বা টিভিতে মানুষকে প্রতিচ্ছবি হিসেবে দেখা রূপ কথাই ছিল
বৃষ্টির সাথে মাছও বর্ষিত হলে .. ভয় পাবেন না , আশা করি সবই সম্ভব । শুধু হালকা অবাক হলে সমস্যা নাই, কিন্তু সমস্যা হল মেনে নেওয়া ও সরাসরি অস্বীকার করা
৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৫৩
১১স্টার বলেছেন: ফালতু
৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৫৮
মেহেদী পরাগ বলেছেন: হাস্যকর গল্পের ১% ও বলেন নাই তাতেই হাস্যকর লাগছে। ইমাম মাহদী আর ঈসা নবীর পুরো কাহিনী পড়লে অবাক না হয়ে থাকা যায়না। এইসব কথা শুনলেই বুঝা যায় এর কোন সত্যতা নেই, গল্পের ডালপালা যেভাবে পেরেছে এক মুখ থেকে শতমুখে ছড়িয়েছে। মেশিনগান থাকতে আগামী দিনে তলোয়ার নিয়ে কেউ লড়াই করবেনা এটা কেউ চিন্তা করে দেখেনা। সত্যিই তলোয়াড় নিয়ে লড়াই করলে মেশিনগানের আঘাতে ঈসা নবী আর ইমাম মাহদীর জিতে যাবার কোন প্রশ্নই আসেনা। তবে অন্ধ বিশ্বাসীগন আল্লাহর কেরামতিতেই কাল্পনিক ভাবে তাদের জিতিয়ে ছাড়বেন, বাস্তবে কস্মিন কালেও এই দুজনের কাহারো আগমন ঘটবেনা।
৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০০
আহসান২০২০ বলেছেন: ক্যাচাইল্যা পোষ্ট।
৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০৩
ব্যতীপাত বলেছেন: ধর্মমাত্রই রূপকথা বা উপকথা । এগুলোর মধ্যে মিথ আছে-কিংবদন্তি । মানুষের অসহায়তা ,জীবনযাপনে অনিশ্চয়তা ,মৃত্যু ,মহাবিশ্ব সম্পর্কে তার অজ্ঞানতা, প্রভৃতি কারণে এটি এখনও টিকে আছে ।
মার্ক্স ব্যপারটিকে সুন্দরভাবে ব্যখ্যা করে-
‘ধর্ম হচ্ছে বাস্তব দুঃখের প্রকাশ ও বাস্তব দুঃখের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ । ধর্ম হচ্ছে নির্যাতিত জীবের দীর্ঘশ্বাস , হৃদয়হীন জগতের হৃদয় , আত্মাহীন জগৎ পরিবেশে কল্পিত আত্মা । এ হচ্ছে জনতার আফিম ।'
ধর্মকে আফিম বলার অর্থ- শোষিত মানুষ যখন বাস্তবে তার শোষণ নির্যাতনের প্রতিবাদ করতে ব্যর্থ হয় , তখন মানসিক ভাবে তার ক্ষতিপূরণের আশায় দ্বারস্থ হয় ধর্মবিশ্বাসের ও ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতায় । এটি আসলে ধর্মবিশ্বাসের আধারে ধৃত প্রতিবাদ ।
এসব কারণে ধর্ম এখনও টিকে আছে ।
৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪৩
মাহিরাহি বলেছেন: Albert Einstein was often quoted as saying "I know not with what weapons World War III will be fought, but World War IV will be fought with sticks and stones."
৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪৬
দিশার বলেছেন: সহমত , যেকোনো সুস্থ বেক্তি, খোলা মন নিয়ে , কোরান, বাইবেল, গীতা পড়লে , নাস্তিক হতে বাধ্য . নুহ নবীর গল্প রূপকথার চেয়ে কম কোন অংশে? আমার কাছে এতে আশ্চর্য লাগে, এত তা বিবেক হীন কিভাবে হয় মানুষ। সমস্ত নবীরা কেন আরবের মুরুভুমি তে আসে যায়? চীন যে কোনো নবী নাই, আফ্রিকায় নাই, আশ্চর্য ঘটনা . সমস্ত বর্ণনা থমকে যায় আরবের মরু প্রান্তরে , আরবের মানুষ যত টুকু জানত ঠিক অত টুকুই কোরান/বাইবেল এর বর্ণনায়। বাইবেল তো এক ধাপ সরেস, পৃথিবী নাকি সমতল! আর সূর্য পৃথিবীর চারপাশে ঘুরতেসে। জিও satelite এর যুগে মানুষ কিভাবে বিসসাস করে কোরানিক য়াজুজি মাযুজির কথা আমার বুঝে আসে না। আর পৃথিবীর আবার "কোনা " কি? পৃথিবী তা তো গোল !! আমাদের মুক্তি নাই ততদিন, যত দিন এই ধর্মের শৃঙ্খল থেকে আমাদের সমাজ বের না হয়ে আসতে পারবে।
পুরা ব্লগ জুড়ে দেখলাম একটাই কেচাল ধার্মিক দের ভিতর, একদল রাজার বর্গীর পায়ে পারলে পানি ঢেলে সেই পানি খায়, আরেকদল নামসে রাজার বর্গী রে পায়ের তল যে নামানোর ধান্দায়।
দুই দোল য়ে হাদিস কোরান ঘটতেসে ইন্টারনেট যে। যেখানে তারা সমগ্র বিশ্বের জ্ঞান এর ভন্ডার হাতের কাছে রেখে, মধ্য যুগিয় একটা বই নিয়ে পরে আসে .
যেখানে আজকের দিন য়ে ঘর যে বসে MIT , STANFORD এর কোর্স করা যায়, আবার ফ্রি !! সেখানে তারা মাসিক আল বায়েনাত পরতেসে আর বদনার পানি পবিত্র কিনা, বা ছবি তোলা যাবে কি যাবে না নিয়ে মেধা খাটাচ্ছে।
ওহে মেষ শাবকেরা , তোমার পীর তো তোমার দুর্বলতার, সুযোগ নিয়ে নিজে পেটমোটা হচ্ছে। তোমাকে আখেরাতের মিথ্যা স্বপ্ন দেখিয়ে , জীবন টা বরবাদ করে দিচ্ছে।
ধার্মিক মাত্রয় আমার কাছে মনে হয় আধা পাগল, আবার পীরের মুরিদ মানে পুরা পাগল।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৪
তানভির রানা বলেছেন: সহমত ।
৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৫৯
রাজ্জাক বলেছেন: My request to all atheists to study the book "Quran Bible & Science" of Dr. Moris bhukhaili.
১০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০৯
সোনালী প্রান্তর বলেছেন: নাস্তিকদের না কি মা বাবা থাকেনা ?
থাকলে এমন পোষ্ট দেওয়া সম্ভব নয় ।
সে হিসেবে লেখকের সাথে পোষ্ট সঙ্গতিপুর্ন ।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৪
তানভির রানা বলেছেন: যার যেমন চিন্তা সে তেমন জবাবই দিবে তাই নয় কি ?
১১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২০
দিশার বলেছেন: ভাই এই বই আমি, বয়স ১৬ হবার আগে পরসি। বুকাইলি নিজেই তো মুসলিম হন নাই এমন একটা বই লেখার পর, এটার পরে আর কিসু বলার আসে?
@সোনালী প্রান্তর , ভ্রান্ত যুক্তি আর চিন্তা ভাবনা থেকে বের হয়ে আসেন .
১২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৭
আমিল বলেছেন: নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক-এর খিলাফ কথা বলায় ওলীদ বিন মুগীরার প্রতি অসন্তুষ্ট হয়ে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)! আপনি তার কথায় কর্ণপাত করবেন না। সে (ওলীদ বিন মুগীরা) মিথ্যে শপথকারী, অপমানিত, নিন্দাকারী, পরের দোষ বর্ণনাকারী, চোগলখোর, সৎকাজে নিষেধকারী, সীমা লংঘনকারী, পাপিষ্ঠ, বদ চরিত্র এবং অধিকন্তু সে অবৈধ সন্তান।” (পবিত্র সূরা ক্বলমঃ পবিত্র আয়াত শরীফ ১০-১৩)। সুতরাং যে বা যারা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সংশ্লিষ্ট কোন বিষয়ে বিরূপ ধারণা পোষণ করবে সে ওলীদ বিন মুগীরার কায়মোক্বাম হবে।
এখন আপনি আপনারটা মিলিয়ে নিন, আমাদেরকে না বললেও চলবে।
১৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১৪
দিশার বলেছেন: @অমিল , আপনে চিন্তা করেন (যদি চিন্তা সক্তি থাকে) কোরান সর্বকালের সব মানবের জন্য হইলে, এমন একটা বাজে আয়াত কিভাবে স্থান পায় কোরান য়ে ? সালাত য়ে আপনারা কোরান পরে, একজন মানুষ কে স্রেফ গালাগালি করলে, "সয়াব" পেয়ে যাবেন এবং বেহেস্তে ঢুকবেন? এটাই কি ইনসাফ? is this god you speak of just?
আমি যখন কোরান এর আয় আয়াত গুলা পরি, তখন মনে হয় যে আরবের স্রেফ দলাদলি, বেক্তি গত রেষা রেসির জন্য কিসু আয়াত আল্লাহ কোরান যে লিকসে, ( যা কিনা মানুষ সৃষ্টির আগে লাও হে মাহফুজ যে আল্লহ কোরান এর অরিগিনাল কপি তে লিখে রাখসে রাইট?) তাইলে কি আল্লহ দায়ী না মুগিরার / আবু লাহাব, লাহাবের স্ত্রীর দোষ এর জন্য? কারণ মুগীরা, লাহাব, এনারা যদি "ভালো" কাজ করত , তাহলে তো কোরান মিথ্যা হয়ে যায়!! চিন্তা করেন, ভাবেন জানান।
১৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:২২
মেহেদী পরাগ বলেছেন: অদ্ভুত আর আজব চিড়িয়া
২০ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:২৮
তানভির রানা বলেছেন: কে ?
১৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৮
হাছন রাধা করিম বলেছেন: ভাই কোন গ্রন্হগুলোয় ঈসা (আঃ) এর বাইতুল মুকাদ্দাসে আগমনের কথা লেখা হয়েছে? দয়াকরে গ্রন্হগুলোর নাম বলুন।
@মেহেদি পরাগ: আপনার ব্যাপারে আমার সন্দেহ আরো পাকাপোক্ত হচ্ছে। আপনার উদ্দেশ্যটা কি ভাই একটু বলেনতো।
২০ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:২৭
তানভির রানা বলেছেন: আপনি মনে হয় ধর্মগ্রন্থ গুলো কম পড়েছেন । এটা বহুল প্রচলিত কাহিনী । ধর্মগ্রন্থ গুলো পড়া শুরু করেন পেয়ে যাবেন ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৩৯
রিফাত হোসেন বলেছেন: মহানবী সা: এ ভুল থাকতে তিনি মানুষ কিন্তু সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ তাতে সন্দেহ নাই । তিনি যা বলে গেছেন তা লিপি বদ্ধ হয়েছে ও পরিবর্তিত হয়েছে ।
সব বিশ্বাস করতে হবে , সেটা কোন কথা নাই ।


আল্লাহকে বিশ্বাস করুন, কেয়ামত পর্যন্ত বেচেঁ থাকার সময় থাকবে কিনা সন্দেহ ? সেটা নিয়ে না ভাবলেও চলবে আপনার আমার
ইয়াজুজ মাজুজ থাকুক আর কাকতাড়ুয়া থাকুক যায় আসে না কিছু । ততদিন পর্যন্ত আমল গড়াবে না ।
ইসলামকে ধর্ম না মনে করে সিস্টেম মনে করতে পারেন, অন্য সব সিস্টেম থেকে উন্নত তাতে সন্দেহ নাই ।