![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বর্তমান সময়ে যারা বহির্বিশ্বের খবরা খবর রাখেন তাঁরা হয়তো লক্ষ্য করেছেন কয়েক দিন পরপর ইসলাম ধর্ম টি আলোচনা-সমালোচনায় বিতর্কিত হচ্ছে । ২০০০ হাজার ধর্মের ভীরে শুধুমাত্র ইসলামই কেন আলোচনার শীর্ষে উঠে আসচ্ছে ?
খুব স্বাভাবিক প্রশ্ন যদিও তারপরও মুসলিমগন এই প্রশ্নের উত্তর খোজার বদলে প্রশ্নটিকেই দূরে ঠেলে দিচ্ছেন !
সন্দেহের কোন অবকাশ নেই , ইসলাম খুব কৌশলী একটা ধর্ম ! যে কোন প্রশ্নের উত্তর অন্য দিকে প্রভাবিত করতে এর জুড়ি নেই । শুধু তাই নয় ইসলামের অনেক বর্বরতা, নিষ্ঠুরতা কে খুব সুন্দর করে এমন ভাবে উপস্থাপন করা হয় যে , যেটা অনেকেই অনুধাবন করতে পারেন না বা তাদের কাছে সেটা স্বাভাবিক মনে হয় ।
ইসলামের কয়েক টি কৌশল উপস্থাপন করার চেষ্টা করছি ।
ইসলামের খুব জনপ্রিয় একটি তত্ব হচ্ছে ইহুদী-নাসারাদের ষড়যন্ত্র । সারা বিশ্বের যেকোন ঘটনা মুসলিম বা ইসলামের বিরুদ্ধে যায় তখন "ইহা ইহুদী-নাসারাদের ষড়যন্ত্র" তত্ব টি সাধারন মুসলিমদের সামনে উপস্থাপন করা হয়, যাতে করে প্রকৃত ঘটনার কারন গুলো সাধারন মুসলিমদের থেকে দূরে রাখা যায় ।
উদাহরন সরূপ বলা যায়, টুইন টাওয়ার ধ্বংস হবার ঘটনা টি , বেশীর ভাগ মুসলিম বিশ্বাস করেন এটা ঘটনার সাথে কোন মুসলিম জড়িত নেই । শুধু মাত্র ইসলাম ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে ইহুদী-নাসারাই এটা ঘটিয়েছে ।
ধর্মীয় গ্রন্থের বিশাল অংশ জুড়ে রয়েছে মৃত্যু পরবর্তি জীবনের শাস্তি ও পুরুষ্কারের বর্ননা । শাস্তির বর্ননা এতটাই ভয়াবহ যে মানুষের কল্পনা শক্তির সীমানা পাড় হতে হয়, কল্পনা দূরে থাক শাস্তির বর্ননা শুনে একজন সাধারন মানুষ ও শিউড়ে উঠবে । সাধারন মুসলিম পরিবার গুলো তে শিশুদের খুব ছোট বেলা থেকেই ধর্মীয় শিক্ষা দেয়া হয়ে থাকে এবং সেই সাথে কচি মনে ঢুকিয়ে দেয়া হয় শাস্তির ভয়াবহতা । যা এত বেশী প্রভাবিত করে যে সেই শিশুটি বড় হয়েও এর প্রভাব থেকে মুক্ত হতে পারে না । সে নিজেও বুঝে না সে যে পরিনত হয়েছে ধর্মান্ধে ।
(পরিবারের কেউ হাফেজ হলে পুরো পরিবার জান্নতে বিনা হিসাবে জান্নাতে যাবে , এই লোভে পড়ে অনেক পিতা-মাতা তার সন্তান কে স্কুলে না পাঠিয়ে মাদ্রাসায় পাঠিয়েছেন এমন ঘটনা প্রচুর রয়েছে )
ইসলাম ধর্মে সবচেয়ে হাস্যকর ও কার্যকারী কৌশল হচ্ছে "ইমান" ।
ইমানের অর্থ হচ্ছে বিশ্বাস ! মানে অন্ধ ভাবে ইসলাম কে বিশ্বাস করতে হবে ।
মনের মাঝে যতই প্রশ্ন আসুক না কেন কিন্তু কোন প্রশ্ন করা যাবে না ! প্রশ্ন করলে ইমান চলে যাবে আর চলে গেলে সে হয়ে যাবে কাফের ! কাফের মানেই অনন্ত কাল ধরে দোজখের আগুনে পোড়া । তাই কোন কিছু জানার চেয়ে একজন মুসলিমের কাছে ইমান অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ন । এটা মানুষ কে এত বেশী প্রভাবিত করে যে তার চোখে ইসলামের ভুল গুলো ধরা পড়ে না ।
ইসলাম কে নির্দোষ প্রমান করতে বর্তমান সময়ে খুব প্রচলিত বুলি হচ্ছে " ইহা সহীহ ইসলাম নহে" । যখন আফগানিস্থানে পাথর ছুড়ে কোন নারীকে হত্যা করা হয়, সিরিয়াতে সামান্য চুরির অপরাধে জন সম্মুখে কেটে নেয়া হয় হাত, সৌদির বৃদ্ধ শেখ ১২ বছরের মেয়ে কে শয্যা সঙ্গিনী বানায় , যখন জিহাদের নামে সারা পৃথিবীতে অশান্তির সৃষ্টি করা হয়, যখন বাংলাদেশে আল্লাহর আইন কায়েম করার জন্য জামাত-শিবির ধ্বংস যজ্ঞ চালায় তখন সাধারন মুসলিমরা জিকির তোলেন "ইহা সহীহ ইসলাম নহে" । কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে এরাই ইসলামের বাহক , এরাই রক্ষাকারী ।
উন্নত বিশ্বের দিকে তাকিয়ে মুসলিমরা স্বান্তনা খোজে " এরা আখেরাতে দোজখে যাবে তাই আল্লাহ দুনিয়াতেই তাদের সব কিছু দিয়েছেন আবার প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঘটলে বলেন আল্লাহ গজব নাজিল করেছেন " এভাবে এক মুখে ২ কথা অন্য ধর্মালম্বীরা বলে কিনা জানি না ।
আপনারা একটি ব্যাপার লক্ষ্য করেছেন কিনা জানিনা , এই আধুনিক যুগে আল্লাহ ও তার ধর্ম বড্ড অসহায় ! তাকে ও তার ধর্ম কে রক্ষা করতে মানুষের জীবন দিতে হয় , জীবন নিতে হয় । তার জন্য মানুষ হাঁসি মুখে জীবন দিলেও তিনি কাউকে রক্ষা করতে পারছেন না ।
২৪ শে মার্চ, ২০১৪ ভোর ৬:২৭
তানভির রানা বলেছেন: তো জ্ঞানী মহাজ্ঞানী সাহেব , আপনি তো অনেক বুঝেন ইসলাম নিয়ে তো আমি কোন টা ভুল বলেছি সেটা খুলে বলেন ।
ম্যা ম্যা ম্যা করলেই বড় হওয়া যায় না , মাথার ভিতর কিছু থাকতে হয় ।
২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ ভোর ৬:৫৫
এম এস নিলয় বলেছেন: যে বইয়ের ভুল ধরা নিষিদ্ধ সেই বই আজীবন নির্ভুল বই এবং যে মানুষের সমালোচনা নিষিদ্ধ সেই মানুষ আজীবন শ্রেষ্ঠতম মানব; এদের নিয়ে আসলেই গর্বের কিছু নেই
লেখাটি ভালো লাগলো
চালিয়ে জান
২৪ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৭:০৩
তানভির রানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই ।
৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৭:১৮
জগ বলেছেন: আপনের মায়ের নাম কি "কদবান"?
২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:২৩
তানভির রানা বলেছেন: আমার মায়ের নাম টি না হয় গোপনই থাক , তবে আপনার মায়ের নাম যে "বদনা" সেইটা বুঝতে পেরেছি ।
অঃটঃ আপনার প্রো পিক টা পছন্দ হয়েছে
৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:০৩
কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: দুইদিন পর পর এই সব বেজম্মা গুলা কোথা থেকে জম্ম নেয় তা কে জানে, কুকুরগুলার এই সাহসও নেই ভালো লাগা অন্য ধর্ম গ্রহন করে তাতে নিষ্ঠাবান থাকা ।
৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:১২
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: হুমমম...বুঝলাম।
আমার একটি ধারণাও শেয়ার দিলাম স্রষ্টার ধর্মচিন্তা
৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:১৪
অস্তিত্বহীন বলেছেন: দুই দিন পরপর এই রামছাগলগুলা কোথা থেকে বের হয়।
৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:০০
দ্যা ফ্রীল্যান্সার বলেছেন: আল্লাহর মতো অক্ষম আর কেউ নয়। একটা পিঁপড়াও তার চেয়ে ক্ষমতাধর। বুশ ইরাক দখল করে দশ লাখ মানুষ মেরে ফেল্ল, অথচ আল্লাহ বুশের একটা লোমও ছিড়তে পারল না! মোহাম্মদের নাতিকে এজিদ নৃশংসভাবে হত্যা করে বর্শার আগায় মাথা নিয়ে দৌড়াল। তখনও অক্ষম আল্লাহ কেবল চেয়ে চেয়ে দেখল।
২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:২৬
তানভির রানা বলেছেন: সত্যি কথা বললেই হাজ্বি সাহেবের মুখ খারাপ
এইভাবে সত্যি কথা বলতে নেই ভাই
৮| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:০১
দ্যা ফ্রীল্যান্সার বলেছেন: অসাধারণ পোস্টে +++++++++++++++++
২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:২৮
তানভির রানা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৯| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:২৯
িরয়াজ উিদ্দন বলেছেন: "তোমরা জেনে রাখো, এ পার্থিব
জীবন খেলাধুলা, তামাশা,জাঁকজমক,
পরস্পর অহংকার প্রদর্শনের
প্রতিযোগিতা,ধন সম্পদ ও সন্তান
সন্ততি বাড়ানোর
চেষ্টা সাধনা ছাড়া আর কিছুই
নয়;যেন আকাশ থেকে বর্ষিত বৃষ্টি,
যার ফসলের সমাহার কৃষকের
মনকে ভরে দেয়,অতঃপর
তা শুকিয়ে যায়
এবং আস্তে আস্তে তুমি দেখতে পাও,
তা হলুদ রঙ ধারণ করতে শুরু
করেছে,তারপর তা খড়কুটায় পরিণত
হয়ে যায়,(কাফেরদের জন্যে পার্থিব
জীবনের চেষ্টা সাধনা এমনি এক
অর্থহীন কাজ ছাড়া আর কিছুই নয়);আর
পরকালের জীবনে
(তাদের জন্যে) আছে কঠোর আযাব
এবং(ঈমানদারদের জন্যে থাকবে)
আল্লাহর পক্ষ থেকে ক্ষমা ও সন্তুষ্টি;
দুনিয়ার এ জীবন কতিপয়
ধোঁকা প্রতারণার সামগ্রী বৈ কিছুই
নয়।"
[ সূরা হাদীদ: 20-57 ]
”যে ব্যক্তি দয়াময় আল্লাহর স্মরণ
থেকে বিমুখ থাকে,আমি তার জন্যে এক
শয়তান নিয়োজিত করে দেই,অতঃপর
সে-ই হয় তার সঙ্গী। শয়তানরাই
মানুষকে সৎ পথে বাধা দান করে,
আর মানুষ মনে করে যে,
তারা সৎ পথে রয়েছে।
অবশেষে যখন সে আমার কাছে আসবে,
তখন সে শয়তানকে বলবে, হায়! আমার
ও তোমার মধ্যে যদি পূর্ব-পশ্চিমের
দূরত্ব থাকত!
কত হীন সঙ্গী সে।
[সূরা যুখরুফ: ৩৬-৩৮]
১০| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:০৮
মুদ্দাকির বলেছেন:
পড়তে পারেন "মুসলমানের পোরাণিক মিরাজ"
আমার মৃত্যুতেই সব শেষ
আরো পড়তে পারেন,
আমার আবু লাহাব প্রেম
আল্লাহের মানবিক গুনাবলী
১১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:২৭
বৈকুন্ঠ বলেছেন: হুমম....খুব কৌশলী পোস্ট.......
১২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:১১
ঢাকার কুতুব বলেছেন: ধর্ম একটা ডেট এক্সপায়ার্ড জিনিস ছাড়া এখন আর কিছু না।
১৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:০০
ব্ল্যাক_ডাইমণ্ড বলেছেন: সামুতে এখন ইসলামের সমালোচনা করে পোস্ট দেওয়া নিষিদ্ধ। আপনি কিভাবে দুঃসাহস দেখালেন? সম্ভবত ইহুদি-নাসারাদের চক্রান্ত। যাইহোক দেশ এখন মদিনা সনদ অনুযায়ী চলছে, লাইনে আসুন।
১৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:০৩
ব্ল্যাক_ডাইমণ্ড বলেছেন: সামুতে এখন ইসলামের সমালোচনা করে পোস্ট দেওয়া নিষিদ্ধ। আপনি কিভাবে দুঃসাহস দেখালেন? সম্ভবত ইহুদি-নাসারাদের চক্রান্ত। যাইহোক দেশ এখন মদিনা সনদ অনুযায়ী চলছে, লাইনে আসুন।
১৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:১১
মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: @ তানভির রানা :
নাস্তিকরা এবং বিধর্মীরাই এই পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশী বর্বর এবং মিথ্যুক।
তারা নিজেদের বর্বরতা ঢাকার জন্যই অন্যের উপর দোষ চাপায়।
বিশেষ করে বিধর্মীরা যখন বুঝতে পারে, তাদের ধর্ম একেবারে মিথ্যা এবং আধনিক যুগে অচল, তখন তারা চোখ বুজেই ইসলামের বিরোধীতা করতে থাকে।
ইহুদী-নাসারাদের ষড়যন্ত্রের কথা সকলেই জানে এবং সেটাই প্রকৃত ঘটনা।
দুইএকটা ফালতু ধর্ম বাদ দিলে প্রায় সকল ধর্মেই রয়েছে মৃত্যু পরবর্তি জীবনের শাস্তি ও পুরুষ্কারের বর্ননা ।
পৃথিবীর সকল ধর্মেই তাদের অনুসারীরা অন্ধ ভাবে নিজে ধর্মকে বিশ্বাস করে।
সেখানে আলাদা করে ইসলামের নামে প্যাচাল পারার মানে কি??
আর প্রশ্ন যেকোন ধর্মই করতে দেয়, তবে তার আগে প্রশ্ন করার এবং তার উত্তর ধারণ করার যোগ্যতা অর্জন করতে হয়।
মূর্খের মতো প্রশ্ন করাকে কেউ মেনে নেয়না।
আর একটা ধর্ম জানতেও বেশ কয়েক বছর সময় লাগে।
কেউ যদি ভাবে কোন বিদ্দেষীর কাছে কিছু জানবে, তবে সেটা এক ধরণের বোকামী। কারণ বিদ্দেষী মিথ্যা বলবেই।
আপনি বলেছেন।-
"উন্নত বিশ্বের দিকে তাকিয়ে মুসলিমরা স্বান্তনা খোজে " এরা আখেরাতে দোজখে যাবে তাই আল্লাহ দুনিয়াতেই তাদের সব কিছু দিয়েছেন আবার প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঘটলে বলেন আল্লাহ গজব নাজিল করেছেন " এভাবে এক মুখে ২ কথা অন্য ধর্মালম্বীরা বলে কিনা জানি না ।"
এখানে এক মুখে দুই কথা কি ভাবে হলো।
যারা অবিশ্বাসী তাদেরকে পৃথিবীতে যতই দেওয়া হোক সেটা অল্পই স্থায়ী, কারণ পৃথিবী একসময় ধংস হবে।
অন্যদিকে মুসলিমরা চরস্থায়ী জান্নাত পাবে।
আর গজবের কথা আসলে, সেটার কারণ হলো সারা বিশ্বে কোথাও কোনো দেশ ১০০ ভাগ ইসলামের উপর চলেনা অথবা চলতে পারেনা অথবা চলতে দেওয়া হয়না।
কাজেই তাদেরকে অস্থায়ী পৃথিবীতে সাময়িক একটা শাস্তি দিলেও, স্থায়ী ভাবে জান্নাত দেওয়া হচ্ছে।
আর যারা অবিশ্বাসী তাদেরকে স্থায়ী ভাবে জাহান্নামে পাঠানো হচ্ছে।
কারা ইসলামের সঠিক পথে আছে এবং কারা ইসলামের সঠিক পথে নেই সেটার সার্টিফিকেট কি কোনো জাহান্নামী নাস্তিক এবং বিধর্মী দিবে?
আল্লাহ কি জাহান্নামীদের কাছে লিখে পাঠিয়েছে কে সঠিক আর কে বেঠিক?
২৫ শে মার্চ, ২০১৪ ভোর ৪:৫১
তানভির রানা বলেছেন: //বিশেষ করে বিধর্মীরা যখন বুঝতে পারে, তাদের ধর্ম একেবারে মিথ্যা এবং আধনিক যুগে অচল, তখন তারা চোখ বুজেই ইসলামের বিরোধীতা করতে থাকে।//
হু ভাই , ইসলাম আধুনিক যুগে খুব সচল । তাই তো মুসলিম দেশ গুলো তে এত অশান্তি ।
আর বিধর্মীরা ইসলামের বিরোধিতা করে ইসলামের সহিংসতার জন্য অন্য কোন কারন নাই । কারো দায় পড়ে নাই বেহুদা ইসলামের বিরোধিতা করার, তাদের সেই সময় কোথায় ? তাদের কাছে ইসলাম মূল্যহীন ।
১৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:২৫
ইনফা_অল বলেছেন: যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের সাথে সংগ্রাম করে এবং দেশে হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়, তাদের শাস্তি হচ্ছে এই যে, তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা শূলীতে চড়ানো হবে অথবা তাদের হস্তপদসমূহ বিপরীত দিক থেকে কেটে দেয়া হবে অথবা দেশ থেকে বহিষ্কার করা হবে। এটি হল তাদের জন্য পার্থিব লাঞ্ছনা আর পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি। (Al-Maaida: 33)
১৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩৫
মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন:
@ তানভির রানা :
আপনি বলেছেন।-
"আপনারা একটি ব্যাপার লক্ষ্য করেছেন কিনা জানিনা , এই আধুনিক যুগে আল্লাহ ও তার ধর্ম বড্ড অসহায় ! তাকে ও তার ধর্ম কে রক্ষা করতে মানুষের জীবন দিতে হয় , জীবন নিতে হয় । তার জন্য মানুষ হাঁসি মুখে জীবন দিলেও তিনি কাউকে রক্ষা করতে পারছেন না । "
একেবারে ভুল কথা।
আল্লাহ যদি ইচ্ছা করতেন, তবে একসাথে সকল নাস্তিক এবং বিধর্মী জাহান্নামীদেরকে শেষ করে ফেলতে পারতেন।
কিন্তু সেটা হলে আর মানুষের জন্য কোন পরীক্ষা বলে কিছুই থাকতো না।
এইযে মানুষ জীবন দিচ্ছে এবং তার স্বজনরা বিচ্ছেদের জ্বালা ভোগ করেও ইসলামের উপর রয়েছে এটাই হচ্ছে পরীক্ষা উত্তর এবং এর ফলাফল নিশ্চিত ভাবেই জান্নাত।
তাছাড়া নাস্তিক এবং বিধর্মীদের জন্যও এটা একটা পরীক্ষা।
তাছাড়া কোরআনে আল্লাহ বলেই দিয়েছেন, সকল মানুষকে একবারে কেয়ামতেই চুড়ান্ত বিচার করা হবে এবং তার আগে কিছু ব্যতিক্রম বাদে আর কোনো হস্তক্ষেপ নয়।
তাই এখই আপনি কিছু আশা করেন কি করে?
আর যদি আল্লাহ মুসলিমদের বাচাতেই থাকতেন তবে কি আপনাদের কোনো অস্তিত্ত থাকতো?
আপনারা অনেক আগেই ধংস হয়ে যেতেন।
আরেটু চিন্তা করে দেখুন,
যদি কোন প্রতিষ্ঠানের দুইজন কর্মকর্তার অধিনস্ত দুই দল কর্মচারীরা দুটি দলে ভাগ হয়ে গোলমাল পাকায়, তবে প্রত্যেক কর্মকর্তাই তার নিজ নিজ অধিনস্ত কর্মচারীর পাশে দ্বাড়িয়ে তাকে সাহায্য করবে।
কিন্তু প্রতিষ্ঠানের মালিক কিন্তু আলাদা ভাবে কাউকে সাহায্য করবেনা।
বরং হয় সে দৃ-পক্ষকেই কৈফিয়ত তলব করবে অথবা অবাধ্য কর্মচারীদেরকে নিজ ক্ষমতাবলে তাড়িয়ে দিবে।
যেহেতু আল্লাহ সকলের মালিক, তাই তিনি সকলকেই কেয়ামতে পাকড়াও করবেন এবং বিচার করবেন।
এর আগে কিছু করলে, তাহলে পুরোপুরি পরীক্ষা বলে কিছুই থাকবে না অথবা ভবিষ্যতের মানুষ পরীক্ষার বাইরে পরে যাবে।
সকলকে পরীক্ষার আওতায় আনার জন্যই আল্লাহ এখন কিছু করছেন না।
২৫ শে মার্চ, ২০১৪ ভোর ৫:০২
তানভির রানা বলেছেন: আমি প্রথমেই স্বিকার করে নিয়েছি, অজুহাত তৈরীতে আপনারা বেশ ওস্তাদ ।
১৮| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪৫
ইনফা_অল বলেছেন: সৎকর্ম শুধু এই নয় যে, পূর্ব কিংবা পশ্চিমদিকে মুখ করবে, বরং বড় সৎকাজ হল এই যে, ঈমান আনবে আল্লাহর উপর কিয়ামত দিবসের উপর, ফেরেশতাদের উপর এবং সমস্ত নবী-রসূলগণের উপর, আর সম্পদ ব্যয় করবে তাঁরই মহব্বতে আত্নীয়-স্বজন, এতীম-মিসকীন, মুসাফির-ভিক্ষুক ও মুক্তিকামী ক্রীতদাসদের জন্যে। আর যারা নামায প্রতিষ্ঠা করে, যাকাত দান করে এবং যারা কৃত প্রতিজ্ঞা সম্পাদনকারী এবং অভাবে, রোগে-শোকে ও যুদ্ধের সময় ধৈর্য্য ধারণকারী তারাই হল সত্যাশ্রয়ী, আর তারাই পরহেযগার। Al- Qur’an---Surah (2) Al Baqara-----Ayat---- - 177
১৯| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪৭
ইনফা_অল বলেছেন: হযরত সাওবান (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, "অচিরেই আমার উম্মতের উপর এমন দুঃসময় আসবে, যখন অন্যান্য জাতিগুলো তাদের উপর এমনভাবে ঝাঁপিয়ে পড়বে যেমনভাবে ক্ষধাতুর মানুষ খাদ্য সামগ্রীর উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। সাহাবাদের কেউ একজন জিজ্ঞেস করেন, তখন আমরা সংখ্যায় এতোই কম থাকবো? তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ না, সেদিন তোমাদের সংখ্যা কম হবে না। বরং তোমরা সংখ্যায় অধিক হয়েও প্লাবনের ভাসমান ফেনার ন্যায় ভেসে যাবে। তোমাদের শত্রুর অন্তর থেকে তোমাদের ভয়-ভীতি ও প্রভাব-প্রতিপত্তি উঠে যাবে। তোমাদের অন্তরে প্রবল ভীতি ও কাপুরুষতা সৃষ্টি হবে। জনৈক সাহাবী জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রাসূল! কাপুরুষতা কি? রাসূলুল্লাহ (সঃ) বললেন, দুনিয়া প্রীতি ও মৃত্যু-ভীতি।" (সুনানে আবু দাউদ, রাহে আমল- ৩৮০)
২০| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪৯
ইনফা_অল বলেছেন:
রসূল (স) বলেছেনঃ
“প্রতিটি মানুষই দায়িত্বশীল, সুতরাং প্রত্যেকেই অবশ্যই তার অধীনস্থদের দায়িত্বশীলতা বিষয়ে জিজ্ঞাসিত হবে। দেশের শাসক জনগণের দায়িত্বশীল, সে তার দায়িত্বশীলতা ব্যাপারে জবাবদিহী করবে। একজন পুরুষ তার পরিবারের দায়িত্বশীল, অতএব সে তার দায়িত্বশীলতা বিষয়ে জিজ্ঞাসিত হবে। স্ত্রী তার স্বামী ও সন্তানের দায়িত্বশীল, কাজেই সে তার দায়িত্বশীলতা বিষয়ে জিজ্ঞাসিতা হবে। তোমরা প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল। অতএব প্রত্যেকেই নিজ নিজ অধীনস্থদের দায়িত্বশীলতা ব্যাপারে জিজ্ঞাসিত হবে।”
সহীহ আল-বুখারী, হাদীস ৮৯৩
২১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:২২
বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ইসলাম ঠিকই আছে। সমস্যা আপনার মধ্যে। নিজে ঠিক হন। সব কিছু ঠিক হয়ে যাবে।
২২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:২৬
মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন:
@ তানভির রানা :
লেখক বলেছেন: আমি প্রথমেই স্বিকার করে নিয়েছি, অজুহাত তৈরীতে আপনারা বেশ ওস্তাদ
স্বীকার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আর সত্যিকারের অজুহাত যদি থাকে, তবে সেটাকে অস্বীকার করা বা আমলে না নেয়া নির্বোধের কাজ।
ইসলাম সত্য ছাড়া মিথ্যা বলে না।
২৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০৫
মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন:
@ তানভির রানা :
হু ভাই , ইসলাম আধুনিক যুগে খুব সচল । তাই তো মুসলিম দেশ গুলো তে এত অশান্তি ।
হ্যা, ইসলাম সর্বকালেই সচল।
কিন্তু এটাকে অচল করার চেষ্টা বা আঘাত করা বা অশান্তি সৃষ্টি করা, এই সব ইসলাম বিদ্দেষীদের কাজ।
আর এরজন্যই তারা অপরাধী।
আর বিধর্মীরা ইসলামের বিরোধিতা করে ইসলামের সহিংসতার জন্য অন্য কোন কারন নাই । কারো দায় পড়ে নাই বেহুদা ইসলামের বিরোধিতা করার, তাদের সেই সময় কোথায় ? তাদের কাছে ইসলাম মূল্যহীন ।
আপনাকে তো ইসলাম আঘাত করেনি।
তবে আপনি কেন ইসলামের বিরোধীতা করছেন?
আপনি করছেন হয় আপনার জাত্যাভীমানের জন্য, অথবা আপনার ইচ্ছা করেছে এবং সময় আছে তাই। অন্যরাও একই কাজ করছে।
পৃথিবীতে কিছু রাষ্ট্র আছে যারা অন্যদের স্বাধীনতা, সম্পদ, নিরাপত্তা, অধীকার ইত্যাদিতে অন্যায় ভাবে হস্তক্ষেপ করে এবং শোষণ করে।
আর কিছু রাষ্ট্র আছে যারা শক্তিশালী রাষ্ট্রে হাতে এই সব অধিকার হারাতে থাকে।
এখন কোনো রাষ্ট্রের স্বাধীনতা, সম্পদ, নিরাপত্তা, অধীকার ইত্যাদি যখন অন্য রাষ্ট্র বা গোষ্ঠির হাতে নষ্ট হতে থাকে, তখন স্বাভাবিক ভাবে সকলেই অপরাধী রাস্ট্রের বা গোষ্ঠির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।
অন্যদিকে সেই অপরাধীদেরকে অন্য অপরাধীরাই সমর্থন এবং সাহাজ্য করে।
বর্তমানে পৃথিবীর ৭৫০ কোটি মানুষের মধ্যে মাত্র ১৫০ কোটি মানুষ হয়তো মুসলিম এবং বাকীরা অমুসলিম অথবা অন্যায় ভাবে শোষণকারী।
কাজেই সহজেই বুঝা যায় অমুসলিমরাই নিজেদের ভোগের জন্য ইসলামের উপর সহিংসতা চালায়।
যেমনঃ-
বিশ্ব সন্ত্রাসী মার্কিনরা তেল এবং ব্যাবসা দখলের জন্য অন্যদের উপর মিথ্য অযুহাতে হামলা করেই চলছে।
ভারত কাশ্মিরের স্বাধীনতা হরণ করে বসে আছে।
এছাড়াও ভারত নিজ দেশের মুসলিমদের উপর নানা ধরণের গনহত্যা চালায়।
চিন সেখানে সংখ্যালঘু মুসলিমদের উপর নানা ধরণের অত্যাচার চালিয়ে শেষ করে দিতে চাচ্ছে।
বার্মা সেই দেশে আরাকন মুসলিমদের উপর বিনা কারণে গনহত্যা চালাচ্ছে।
ফিলিস্তিনের ভুখন্ড জবরদখল করে বিশ্ব সন্ত্রাসী ইহুদীরা ইসরাইল দেশ সৃষ্টি করেছে, অথচ তারা ওই খানে ইউরোপ থেকে বিতারিত হয়ে এসেছে।
এরপরে বিশ্ব সন্ত্রাসী ইহুদীরা প্রতিদিন ফিলিস্তিনিদের উপর হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে এবং একটু একটু করে তাদের ভুমি দখল করে নিচ্ছে।
রাশিয়েতেও বিভিন্ন জায়গায় মুসলিমরা নির্যাতিত।
আফ্রিকাতে বিশ্ব সন্ত্রাসীদেশগুলো সম্পদ দখলের জন্য মুসলিমদের উপর নানা ধরণের রাজনৈতিক চাল চেলেই যাচ্ছে।
যখন মুসলিমরা এইসব আত্মরক্ষার জন্য এবং এই সব নির্যাতনের বিরুদ্ধে খুব সামান্য হলেো একটুও প্রতিশোধ নিচ্ছে বা নিতে যাচ্ছে, অমনি বিশ্বের বাদবাকী ৬৫০ কোটি মানুষ একযোগে লাফিয়ে উঠে এইসব স্বাধীনতাকমীদের উপর সন্ত্রাসী ট্যাগ দিয়ে দিচ্ছে।
এবং যেহেতু মিডিয়ার বেশির ভাগ এই অমুসলিমদের হাতে কাজেই এইসব মিথ্যুক মিডিয়াও একই সাথে তাল মিলাচ্ছে।
এসবের একটাই কারণ।
অমুসলিমরা সকলে একত্রিত হয়ে মুসলিমদের স্বাধীনতা, সম্পদ, নিরাপত্তা, অধীকার ইত্যাদিতে অন্যায় ভাবে হস্তক্ষেপ করে এবং শোষণ করতে চায়।
এইসবই তারা করে শুধু নিজেদের অন্যায় ভোগবিলাস কারার জন্যই।
তারা অন্যদের চোখে ঠুলি পড়িয়ে দিতে চায়, যাতে কেউ তাদের অন্যায় ভোগবিলাসে বাধা দিতে না পারে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে মার্চ, ২০১৪ ভোর ৬:০৬
সবুজ সংকেত বলেছেন: পাগলে কি না বলে ছাগলে কী না খায়!
ইসলামের ই বোঝার যোগ্যতা ও তো তোমার নেই, তুমি এসেছ ইসলামের ভুল ধরতে? নির্বোধ কোথাকার!