নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পলিগেমি আহমাদ

পলিগেমি আহমাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সরিষাতে ভূত, বাংগালি মৌলভীরা ভূল শিখাচ্ছে৷পরিনতি নাস্তিকতা৷

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:৩০

ছোট বেলা থেকে বাংগালি যুবক শিখে আসছে প্রাচীন অপসংস্কৃতির ধারাবাহিকতায় ইসলামের প্রাথমিক যুগে বহুবিবাহ ছিল, দাস প্রথা ছিল৷ ইসলাম এই খারাপ জিনিসগুলিকে পুরোপুরি বিলুপ্ত না করে চারটি বিবাহ অনুমোদন করে ও দাস প্রথাকে ইসলাম রহিত করে৷
কিন্তু যখন বেশী হাদিস ঘাটাঘাটি করতে যায় ও নাস্তিকদের ব্লগ পড়ে তখন দেখতে পায় নবী ও তাহার সাহাবীদের নিকট দাসপ্রথা আর বহুবিবাহ ছিল সকালে চা নাস্তা করার মতো৷ তখন বাংগালি মুসলিম যুবকটি ইসলাম সম্পর্কে ঘৃণা করতে শুরু করে৷
অথচ মিশরের মুসলিম যুবকটি ছোটবেলা থেকে শিখে আসছে "বহু বিবাহ মহিলাদের জন্যে শরীয়া ও রহমত" দাসপ্রথা সামাজিক বৈষম্য কমায়৷ " বহু বিবাহে নারীদের চাহিদা বাড়ে, ফলে নারীর মূল্যায়ন বাড়ে অন্যদিকে পুরুষ সমকামিতায় লিপ্ত হলে মহিলারা পচে মরবে৷ " বহুবিবাহ ইসলামের নিয়ামত ৷ এতে খারাপ কিছুই নাই৷ বরং বহুনারীর সাথে সেক্স করা মানুষের জন্মগত ফিতরাত৷ আর ইসলাম ফিতরাতের উপর প্রতিষ্ঠিত সঠিক দ্বীন৷ এতে মন স্বাস্থ্য ভালো থাকে৷ নারীরা চাপমুক্ত ও প্রফুল্ল থাকে৷ তাই তারা ছোট বেলা থেকে শিখে আসা কুরআন-হাদিস ও বাস্তবতার মাঝে অসংগতি দেখতে পায় না৷ কারন তারা বহুবিবাহ ও দাসপ্রথাকে খারাপই মনে করে না৷
ফলে সেখানে আবদুল্লাহ মাসুদ, মুফাসসিল ইসলাম, আসিফ তৈরী হওয়ার সম্ভাবনা কম৷ ওয়াশিকুর রহমান যিনি খুব ধার্মিক থেকে নাস্তিক হযেছিলেন উইকিতে লেখা আছে যে তিনি দাস প্রথাকে খারাপ ভাবেন ও ধারনা করেন কুরআন আল্লাহর বানী হতে পারে না৷ তার মানে সরিষাতে ভুত৷ আমাদের হুজুররাই আমাদের সঠিক কুরআনের শিক্ষা না দেওয়ায় পরবর্তীতে যখন অসংগতি দেখতে পাচ্ছে মানুষ নাস্তিক হয়ে যাচ্ছে৷

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:৪০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বলেন কি!

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১৪

পলিগেমি আহমাদ বলেছেন: বহুবিবাহে শ্রেনী বৈষম্য কমে যাবে: গরিব ধনী ঘরে যাবে
বর্তমানে দেখা যায় এসপির বউ ডাক্তার। তার ভাই আবার ইনজিনিয়ার। ফলে এসপি সাহেবের হাসপাতালে গেলেও টাকা লাগে না। আবার বাড়ির ডিজাইন করলেও টাকা লাগে না। ধনীরা ধনীর সাথে একচেটিয়া সম্পর্কের কারনে সব সুযোগ ধনীরাই নিয়ে নিচ্ছে। অন্যদিকে গরিবরা চরম অবহেলিত হচ্ছে। অনেক সময় ডাক্তার না থাকায় গরিব রোগী মারা যাচ্ছে, গরিব রোগিটি না পারছে টাকা খরচ করে ক্লিনিকে যেতে না পারছে মামু চাচার প্রভাব কাটিয়ে ডাক্তারকে কল করে হাসপাতালে নিয়ে আসতে। অথচ এসপি সাহেবের দুটিই আছে। টাকা ও প্রভাব কাটানো। অথচ রোগী চিকিৎসা পেতে দুটির দরকার ছিল না। একটি হলেই হতো। গরিবের কোনটাই নেই। গরিব নির্ঘাত মারা যাচ্ছে।
বহুবিবাহ কায়েম থাকলে একজন ডাক্তার প্রথমবার ডাক্তার বিয়ে করলেও বহু বিবাহে গেলে দ্বিতীয় বউ এমন দামি মহিলা পাবেন না। আর প্রথম বউয়ে ডাক্তারের তৃপ্তি হচ্ছিল না। সে কালো ও বেটে ছিল। তাই প্রথম বউকে অনেক কথা শুনাত। একদিন বুদ্ধি করে ডাক্তার গরিব কৃষকের সুন্দরী মেয়েকে বিয়ে করে আনে। ফলে প্রথম বউ খোটা থেকে বেচে যায়, অন্যদিকে অবহেলিত কৃষকের গোষ্ঠীর হাসপাতালে একটি প্রভাব প্রতিষ্ঠিত হয়।

ধনী ততক্ষন গরিবের দুখ বুঝবে না যতক্ষন না রক্তের ধারা বিয়ের মাধ্যমে গরিবে প্রবাহিত করবে যেমনটি ততক্ষন মায়ের মমতা আসবে না যতক্ষন নিজের সন্তান না হয়৷আবার এক বিবাহ সিস্টেমে ধনী গরের ছেলেরা গরিব ঘরে আসতে চাইবে না৷

২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:৫১

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: তাই নাকি!

৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: নাস্তিক আস্তিক পড়ে। সবার আগে মানূষ।

৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৬

কিশোর মাইনু বলেছেন: Complicated!!!

৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২৩

কে ত ন বলেছেন: আপনি কি পলিগামিতে আক্রান্ত? আপনি ইসলাম সম্পর্কে কি ভাবেন? কোন হাদীস পড়ে আপনার মনে হল সাহাবীদের কাছে বহুবিবাহ হল চা নাস্তা করার মত? বহুবিবাহ কোন ধর্মে নেই? মহাভারতের পঞ্চ পান্ডবেরা একেকজন কতটি করে বিবাহ করেছিল আপনার জানা আছে?

আপনার যদি বহুবিবাহের সামর্থ্য থাকে আপনি করবেন। ইসলাম বাধা হয়ে দাড়াবেনা। তবে শর্ত হচ্ছে সকল স্ত্রীর প্রতি সমান আচরণ করতে হবে। সেটা কি পারবেন?

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯

পলিগেমি আহমাদ বলেছেন: সব মহিলারাই বহুবিবাহকে নেগেটিভ মনে করে। লুল। মহিলাদের এ ভুল ধারনা কমানোর জন্যে মিশরের বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে অনুষ্ঠান হয়। রানিয়া হাশেম (মহিলা)তাদের মধ্যে অন্যতম। বহুবছর ধরে তিনি বহুবিবাহের জন্যে সংগ্রাম করছেন তাদের লেখা কালজয়ী বই : বহুবিবাহ মহিলাদের জন্যে রহমত ও শরীয়া (تعدد رحمة و شرع)
তিনি বলেন : স্বামীকে বিয়ে করাও (زوج زوجك

কিন্তু খুব কষ্ট লাগে যখন আমাদের হুজুরদের বক্তৃতা " প্রাচীন অপসংস্কৃতির ধারাবাহিকতায় ইসলামের প্রাথমিক যুগে বহুবিবাহ ছিল, দাস প্রথা ছিল৷ ইসলাম এই খারাপ জিনিসগুলিকে পুরোপুরি বিলুপ্ত না করে চারটি বিবাহ অনুমোদন করে ও দাস প্রথাকে ইসলাম রহিত করে৷"" এজন্যেই নাস্তিকরা প্রশ্ন করে " তাহলে কি নবী ও সাহাবীরাই খারাপ কাজে অধিক লিপ্ত ছিল না? হ্যা নাস্তিকরা মিশরীয় হুজুরদের এ প্রশ্ন করতে পারবে না৷ কারনঃ কারন তারা বহুবিবাহকে ইসলামের নেয়ামত বলে৷

৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৪

কানিজ রিনা বলেছেন: এমটি উল্লাহর ১১ অক্টবরের লেখাটি আস্তিক
নাস্তিক সবাই পড়া উচিৎ।
নাস্তিক বা ইসলাম বিদ্যেশীরা আছে ভুল
ব্যাক্ষায় মানুষকে ভুল বুঝিয়ে ইসলামের
কলংক দেওয়া। যেমন একজন ছেলে মেয়ে
নিয়ে দিন কাটাতো, কিন্তু নাস্তিক বলবে
সে মেয়ে ছেলে নিয়ে দিন কাটাতো এই হোল
নাস্তিক।

৭| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:১৭

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ইসলাম সম্পর্কে আমাদের আলেমসমাজ স্পষ্ট ধারনা দিতে পারতেছেন না। সত্য। যেমন: ১৪০০ বছর পূর্বের সমাজব্যবস্থা আর বর্তমান সমাজব্যবস্থা এক নয়। সময়ের সাথে সাথে মানুষের জীবনযাত্রায় অনেক পরিবর্তন এসেছে। নবী (সঃ) যা যা করেছেন তা আমাদের জন্য আদর্শ। এখন নবী পায়ে হেটে হিজরত করেছেন বলে কি আমরা পায়ে হেটে হিজরত করবো। না। এখানে তখনকার যোগাযোগব্যবস্থা আর এখনকার যোগাযোগব্যবস্থা বিবেচনা করে চলতে হবে।
১৪০০ বছর পূর্বে দাসপ্রথা প্রচলিত ছিলো। নারীদের মর্যাদা কম ছিলো। তখনকার মানুষদের কাছে এসব ছিলো খুব স্বাভাবিক। নবী(সঃ) সমাজ সংস্কার বা সমস্যা সমাধানে এইসব উদ্যোগ নিয়েছিলেন। (তখনকার ইতিহাস টুকটাক স্টাডি করে আমি যা বুঝলাম।)
এখন নারী পুরুষদের মর্যাদা প্রায় সমান। দাসপ্রথা নেই। সুতরাং, অযথা এসব নিয়ে বিতর্ক করার মানে নেই।

নোট: বর্তমান সময়ের সাথে হাদিস ও কোরানের আলোকে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা শুনলে বা কিছু বললে আমাদের তথাকথিত নাস্তিক এবং আলেমসমাজের বড় অংশ ক্ষেপে যায়। তাই বলতেও ভয় করে।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৬

পলিগেমি আহমাদ বলেছেন: এক বিবাহে পুরুষের নারী চাহিদা পুরোপুরি পূরন হয় না৷ ঘাটতি থেকে যায়৷ যা মারাত্মক পরিনতি ঢেকে আনে৷ এই ঘাটতি থেকেই ধর্ষন, ব্যভিচার, পরনারী লালসা, নিজ মেয়েকে ধর্ষন, কাজের মেয়েকে ধর্ষন ইত্যাদি ঘটে থাকে৷ তারপরও কুরআনের বিপক্ষে গিয়ে বলবেন এক বিবাহ ভালো?

৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:২৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই জন্যই বলি সহী ইসলাম জানলে দুটো পথ খোলা থাকে একটা হলো জঙ্গি হওয়া আরেকটা হলো ইসলাম বিদ্বেষ হওয়া।


একজন সুস্থ বিবেকসম্পন্ন মানুষ শিশুকামী ডাকাত ধর্ষকের প্রবর্তিত মিথ্যা ধর্ম কখনোই মেনে নিতে পারে না। তাই দিন যতই যাচ্ছে এই জঙ্গিবাদ ধর্মের স্বরূপ জানতে পারছে এবং হয় তারা ইসলাম বিদ্বেষী হচ্ছে অথবা নিব্রাস রাহমানী বাংলা ভাই এর মতো জঙ্গি হচ্ছে।

তাই আমাদের সকলের সহী ইসলাম জানা উচিত। তখনই আমরা জানতে আর বুঝতে পারবো মানবতার শত্রু কারা এবং তাদের কিভাবে নিকেশ করতে হবে

এইজন্যই মধ্যপ্রাচ্যের সকল মুসলমানদের চোখ বন্ধ করে বলা যায় এরা জঙ্গি আইএসআইএস

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:০৬

পলিগেমি আহমাদ বলেছেন: এক বিবাহে পুরুষের নারী চাহিদা পুরোপুরি পূরন হয় না৷ ঘাটতি থেকে যায়৷ যা মারাত্মক পরিনতি ঢেকে আনে৷ এই ঘাটতি থেকেই ধর্ষন, ব্যভিচার, পরনারী লালসা, নিজ মেয়েকে ধর্ষন, কাজের মেয়েকে ধর্ষন ইত্যাদি ঘটে থাকে৷ তারপরও কুরআনের বিপক্ষে গিয়ে বলবেন এক বিবাহ ভালো?
বহুপুরুষ কুরআনের এ সমাধানে না গিয়ে বিকল্প হিসেবে স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও ব্যভিচারে লিপ্ত হয়ে স্ত্রী থেকে কম পাওনাটা পুষিয়ে নিচ্ছে। কিন্তু দ্বিতীয় বিবাহে যাচ্ছে না।যদি তারা বিকল্পটা বন্ধ করে দেয় তবে বহুবিবাহের আন্দোলনের জন্যে মিছিল হতো । বিশ্বজুড়ে বহুবিবাহ কমে যাওয়ার প্রধান কারন ব্যভিচার করে স্ত্রী থেকে কম পাওনাটা পুষিয়ে নিচ্ছে।

৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:২৪

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আপনি নেক্সট কিছু লিখলে আশাকরি কোরান হাদিসের রেফারেন্স দিয়ে লিখবেন। গুগল, উইকি, ব্লগ থেকে বুঝে না বুঝে পড়ে আজাইরা পোস্ট করে নিজের সীমাবদ্ধতার প্রমাণ দেবেন না।

১০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি বলবো কোরানের মতো মিথ্যা ত্রুটিপূর্ন হিংসাত্মক ঘৃন্য বইয়ের বিপরীতে যে বা যারাই কিছু করুক আমার সমর্থন থাকবে। ইসলাম হলো কলংক, মানবজাতির ভাইরাস। ১৪০০ বছর আগে এক ডাকাতের প্রতারনার দায়ভার এখনো মানুষ বহন করছে ভাবতেই ঘৃনা লাগে

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৪

পলিগেমি আহমাদ বলেছেন: কুরআন নাযিলের কয়েক শতাব্দী পর — যখন এটা আমাদের কাছে বই আকারে রয়েছে, কম্পিউটারাইজড করা আছে — তখন আমরা কিছু জিনিস দেখতে পাই, যেমন কুরআনে —

‘দুনিয়া’ শব্দটা এসেছে ১১৫ বার
‘আখিরাত’ শব্দটা এসেছে ১১৫ বার

‘ফেরেশতা’ শব্দটা এসেছে ৮৮ বার
‘শয়তান’ শব্দটা এসেছে ৮৮ বার

‘জীবন’ শব্দটা এসেছে ১৪৫ বার
‘মরণ’ শব্দটা এসেছে ১৪৫ বার

‘ভালো কাজ’ এসেছে ১৬৭ বার
‘মন্দ কাজ’ এসেছে ১৬৭ বার

‘অবিশ্বাস’ এসেছে ১৭ বার
‘বিশ্বাস’ এসেছে ১৭ বার

‘ইবলিস’ নাম এসেছে ১১ বার
ইবলিস থেকে ‘আশ্রয় চাওয়া’ এসেছে ১১ বার (অথচ, নামের পাশে সর্বাবস্থায় আসেনি!!!!)

“তারা বলে” এসেছে ৩৩২ বার
“বল” এসেছে ৩৩২ বার

“মাস” এসেছে ১২ বার
“দিন” এসেছে ৩৬৫ বার
“সালাওয়াত” — নামাযের বহুবচন এসেছে ৫ বার!!!!

একবার একটা কিছু মিলে গেলে আপনি বলতে পারেন কাকতালীয়ভাবে মিলে গেছে। দুইবার হলেও বলতে পারেন কোনোভাবে মিলে গেছে। কিন্তু, এতবার কীভাবে সম্ভব? তাও আবার দীর্ঘ ২৩ বছরের বক্তৃতায়?

এভাবে শব্দ মেলানো মানুষের পক্ষে অসম্ভব ছিল, কারণ:

কুরআন কোনো বই আকারে ছিল না।
দীর্ঘ ২৩ বছরের বক্তব্যে (লেখায় নয়) কোন শব্দ কতবার বলা হয়েছে তা পূর্ণটা মুখস্ত রাখা অসম্ভব।
আরবদের মাঝে কোন শব্দ কতবার এসেছে এরকম কোনো গেম ছিল না। আর মুখস্ত বা বক্তব্যে, তাও দীর্ঘ ২৩ বছরের বক্তব্যে, ৬০০০-এর উপর আয়াতে এটা গণনা করা ছিল অসম্ভব।
“সালাওয়াত” শব্দ এসেছে পাঁচ বার (পাঁচ ওয়াক্ত সালাত — যা প্রতিদিন পড়া হয়)। আবার দীর্ঘ ২৩ বছরের বক্তৃতায় মাস কেন মাত্র ১২ বার আসবে, অথচ অন্যান্য জিনিস অনেক বেশিও এসেছে?
এমন একজন মানুষ যিনি লিখতে জানতেন না এবং নিরক্ষর থাকার কারণে পড়তেও জানতেন না তাঁর পক্ষে দীর্ঘ ২৩ বছরে কোন শব্দ কুরআনের বাণী হিসেবে তিনি কতবার বলেছেন এটা মনে রাখা সম্ভব নয়। কেবলই মুখের কথা দ্বারা এভাবে কোনো কিছু রচনা করা কোনো মানুষের পক্ষে অসম্ভব। এটাই প্রমাণ করে কুরআন মানব রচিত কোনো বই নয়

১১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: @কানিজ রিনা, কিছু মনে করবেন না, আপনি যদি বহুবিবাহ মেনেই নেন তাহলে আপনার পিতা কি দোষ করেছিলো? সে কাজের বুয়া ছিলো এ জন্য কি? ইসলামে তো সবাইকে সমান চোখে দেখতে বলতে, তাহলে আপনি এখানে নিজেই তো ইসলাম মানছেন না

১২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৬

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: @ উদাসী স্বপ্ন, এটাই তো সমস্যা , বেশিরভাগ মানুষ নিজের স্বার্থের বেলায় ষোলআনা, তখন কোন যুক্তি মানে না । বাবার দ্বিতীয় বিয়া নিয়া ব্লগ তোলপাড় কইরা ফালাইল , আবার এইখানে বহুবিবাহ সাপোর্ট করতাসে ।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭

পলিগেমি আহমাদ বলেছেন: বহু বিবাহ তালাকের বিকল্প:
শারীরিক ও গুনগত কারনে স্ত্রী অযোগ্য ও অপছন্দনীয় হলে স্বামী যদি তালাক দিয়ে দ্বিতীয় স্ত্রী নিয়ে আসে তাহলে দ্বিতীয় স্ত্রী নিয়ে স্বামী হয়তো সুখী ও তৃপ্তির জীবন পেয়ে যেতে পারে। কিন্তু তালাকপ্রাপ্তা প্রথম স্ত্রী তিলে তিলে শেষ হবে।

অন্যদিকে প্রথম স্ত্রী যদি স্বামীকে দ্বিতীয় বিবাহে বাধা দেয় তাহলে অযোগ্য ও অপছন্দনীয় (শারিরিক, মানসিক,অর্থনৈতিক কারনে গরমিল) স্ত্রী নিয়ে স্বামী তিলে তিলে শেষ হবে। এবং প্রথম স্ত্রীও লাঞ্চিত হবে। এক্ষেত্রে সমাধান বহুবিবাহ। মানে প্রথম স্ত্রীকে তালাক না দিয়ে দ্বিতীয় বিবাহ। তাহলে দুই জনই বাচবে।
কিন্তু বহুপুরুষ কুরআনের এ সমাধানে না গিয়ে বিকল্প হিসেবে স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও ব্যভিচারে লিপ্ত হয়ে স্ত্রী থেকে কম পাওনাটা পুষিয়ে নিচ্ছে। কিন্তু দ্বিতীয় বিবাহে যাচ্ছে না

১৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তাইলে মোহাম্মদ আর শুয়োর উভয়েই কেনো ৫ বার বলা হইছে কোরানে? এইডা বুঝান। প্যাগান গড আল্লাহ মুহাম্মদরে অধিক লাইক করে না শুয়োর নাকি একে অপরের সাথে শব্দ দুইটা অদল বদল হইছে?

এই যুক্তি দিয়া কি প্রমান হয় একটু বুঝান! শুয়োর আর মোহাম্মদ?

লে হালুয়া

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫

পলিগেমি আহমাদ বলেছেন: ‘ফেরেশতা’ শব্দটা এসেছে ৮৮ বার
‘শয়তান’ শব্দটা এসেছে ৮৮ বার
‘ভালো কাজ’ এসেছে ১৬৭ বার
‘মন্দ কাজ’ এসেছে ১৬৭ বার
তেমনি পৃথিবীর সর্বোত্তম সৃষ্টি মুহাম্মদ ৫ বার
সর্ব নিকৃষ্ট সৃষ্টি শুয়োর ৫ বার

১৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তাইলে শুয়োর = মোহাম্মদ, কি বলেন?

আপনাদের যুক্তি অনুসারেই... ভালো মন্দ পরের হিসেব! B-)

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৮

পলিগেমি আহমাদ বলেছেন: ফেরেশতা আছে ৮৮ বার শয়তানও আছে ৮৮ বার৷ তাহলে কি আপনার যুক্তি অনুসারে শয়তান=ফেরেশতা

১৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১৫

কানিজ রিনা বলেছেন: হে উদাশী আমাকে যদি বড় আপা মনে
কর তাহলে সুন্দর ভাষায় যুক্তি তর্কে আসো
আজ তোমাকে একটা বকা দিব যে তুমি
বিচ্ছিরী ভাষাবিদ। মোহাঃ সাঃ কে যে ভাবে
বকা দিচ্ছ ধর আমি কষ্ট পাচ্ছি অনেকেই
কষ্ট পাচ্ছে এই যে ইসলামে বিশ্বাসীরা কষ্ট
পাচ্ছে এই কষ্ট দিয়ে তোমরা ভাল মানুষের
পরিচয়ে বিবেচিত হও?
আমার বাবা নয় সে ছিল আমার স্বামী।
আমি আমার স্বামীকে ঘর থেকে বেড় করে
দিয়েছি কারন সে ছিল মাতাল অত্যাচারী
ধোকাবাজ। সে ঘরের বাহিরে গিয়েও আট
বছর পর বিবাহ করেছে তাতে আমি খুশি।
ছেলে মেয়েও একরম পিতার অত্যাচার থেকে
রেহায় পেয়েছে। আর আমি ছিলাম সব সময়
অন্যায়ের বিরুদ্ধে তার ধোকাবাজী ও অত্যাচার
যখন চরম পর্যায়ে ঠিক সেই সময় সিদ্ধান্ত
নিলাম এই লোকের সাথে আর নয়।

আচ্ছা তোমরা ইসলাম বিদ্যেশীরা কি ইউরোপ
আমেরিকার দিকে দেখনা? যেখানে সমকামীতা
ও নারী পুরুষ কিভাবে একটা ছেড়ে একটা
বিবাহ করে জীবনের শেষ অবধি পর্যন্ত তারা
কতগুল বিবাহ ও বন্ধু বান্ধব নিয়ে চলে।
এটা কি তাদের ধর্ম গ্রন্থ অনুসারে চলে?
তোমরা আছো শুধু ইসলামের কোথায় কোন
ছিদ্রো আছে সেখানে ঢুকে পরতে।

ইসলামের মহনবী সাঃ আঃ প্রাচীন যুগে
কিভাবে দাস দাসী সম্মানের সাথে বসবাস
করতে পারবে সেই চেষ্টায়। দাসদাসী বিলুপ্ত
হয়েছে একমাত্র ইসলামিক আইনে।
মোহাঃ সাঃ তিনি ছিলেন শ্রেষ্ঠ আইনবিদ
হযরত মোহাঃ সাঃ আঃ প্রথম স্ত্রী ছিলেন
বিধোবা তার জীবদ্দশায় তিনি কোনও সাদী
করেন নাই। তার স্ত্রীরা ছিলেন বেশীর ভাগই
বিধোবা। এবং সাহাবা ও খলিফাতুন মুমিনিন
দের কন্যা আপনাদের মনে কি প্রশ্ন জাগেনা
কেন তিনি এত বিধোবা অসহায় মেয়েদের
সম্মান দিয়েছিলেন? এবং তারা বেশীর ভাগই
সাহাবা মুমিনিনদের কন্যা কেন? কারন ইসলাম
টিকাতে মোহাঃ সাঃ অনেক অনেক পথ
অবলম্বন ও কষ্ট করেছেন।

এখন এই ভারত উপমহাদেশের প্রাচীন যুগের
কথা। হিন্দুরা কৃষ্ণকে ভগবান কৃষ্ণ কেন
বলে তার তো লক্ষ লক্ষ স্ত্রী ছিল।
আপনার কি তার নামে চরিত্রের কলংক
দিয়ে পূজা বন্ধ করতে পারবেন? ভারত
বর্ষে প্রাচীন যুগে মেয়ের সংখা বেশী ছিল
পুরহীতরা হাজার হাজার বিয়ে করে তাদের
শাখা সিঁদুর পড়িয়ে বিয়ের নাম ঘুছাত।
সেথায় দৈহিকতা বলতে কিছু ছিল না।

অথচ এখন যারা দ্বীতিয় তৃতীয় চতুর্থ যত
বিয়েই করুক তারা কি ইসলাম স্বাধীত করার
জন্য বিয়ে করে? যত চরিত্রহীন বাটপার
মাতাল নবীর সাঃ কথা বলে ঘরের গুনী বউ
রেখে ডিসকো একটা নিয়ে আনন্দে মাতে।
দেখা যায় জীবনে এক ওয়াক্ত নামাজ পড়েনা
অথচ বহু বিবাহ করার সময় নবীর হাদীসের
ওছিলা দেয়।
তাই আমি বলি কি আপনারা যারা ইসলাম
বিদ্যেশী তারা ভাল ভাষা ব্যবহার করে যুক্তি
দেখালে তর্কে জ্ঞান বাড়ে।
একটা কথা জানেন কি? ১৪ শত বছর ধরে
আপনাদের মত হাজার হাজার নাস্তিক জম্ম
হয়েছে মরেও গেছে তাদের যুক্তি চটি সব
আবর্জনার স্তুপ। আপনাদের অপচেষ্টায় হয়ত
কেউ কেউ ধর্ম পরিত্যাগ করলেও এখন
ইউরোপ এমেরিকায় হাজার হাজার ইসলাম
গ্রহন করছে। তাই আপনাদের অপচেষ্টা কখনও
ইসলাম কোরআন মোহাঃ সাঃ কখনও
মুছে যাবেনা। যার রক্ষক আল্লাহ্ স্বয়ং
নিয়জিত।
স্বর্গ নরক বুঝেন? উৎকৃষ্ট ও নিকৃষ্টরা সেখানেই
পতিত হবে। আল্লাহ্ বলেছেন নিকৃষ্টদের
আমার সামনে দাড়াতে হবে সেদিন ওরা
পৃথিবীতে আবার ভাল কাজের জন্য ও
আমার পরিচিতি আমার প্রেরিত নবীদের
ন্যায় নীতি মানার জন্য যেতে চাইবে কিন্তু আর
কোনও পথ থাকবেনা কারন আমি ওদের
অদৃশ্য দেয়াল তুলে দিয়েছি। ওরা আমার
প্রেরিত নবী রাসুল নিয়ে যুগে যুগে এভাই
উপহাস করেছে।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩১

পলিগেমি আহমাদ বলেছেন: বিবাহ মানে স্বামীকে ক্রয় করা নয়৷
সংগা : বিবাহ মানে একটি চুক্তি। যেখানে স্ত্রী ভরনপোষন ও নিরাপত্তা পাবে। বিবাহ মানে স্বামীকে কিনে ফেলা নয় যা অধিকাংশ নারী মনে করে।
স্বামী বিবাহ করেছে তার মানে এই নয় স্বামী তার যৌবন স্ত্রীর কাছে বিক্রী করে দিছে, ফলে সেটি হারালে স্ত্রী দুখে স্বামী হত্যাও করতে পারে। স্ত্রীর মনে রাখতে হবে স্বামীর পুরো যৌবনটাই স্ত্রীর নয়। স্ত্রী স্বামীকে দশ মাস পেটে রাখে নাই। ২৬ বছর খাওয়িয়ে মানুষ করে নাই। তাই স্বামীকে হত্যা করার অধিকার যদি থাকে তা একমাত্র স্বামীর মায়ের। অথচ দুইদিনের বউ একটি বিবাহ নামক একটি চুক্তির মাধ্যমে স্বামীর সকল দৈহিক ও সম্পত্তিগত অধিকার মনে করে।

স্বামী আর দাস এক জিনিস নয়। মেয়ের বাপ স্বামীকে এক কোটি টাকা দিয়ে কিনে নাই যে ছুটে গেলে কোটি টাকার লস। ফলে তাকে মেরে ফেলতে হবে।

নারীরা যা মনে করে : বিবাহের মাধ্যমে আমি স্বামীর দৈহিক ও সম্পত্তির ১০০ ভাগ প্রাপ্য।
পরস্পরের এ অধিকারের মূল বিষয়বস্তু কেউ যেন না ঠকে।স্বামী যেন স্ত্রীর কাছে না ঠকে, স্ত্রী যেন স্বামীর কাছে না ঠকে। পরস্পরের দাবি দাওয়া পূরন করে উভয়পক্ষ একটি সমঝোতায় চলে যাওয়া

স্ত্রীর হিংসা ও জিদাজিদিতে স্বামী ও আরেকটি নারীর জীবন তিলে তিলে নিশেষ হয়। স্বামীকে একলা ভোগ করার চিন্তা বাদ দিয়ে নারীর চিন্তা করা দরকার আমি আটকানোতে আরেক নারী ও স্বামী ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে কিনা। এমনিতেও স্বামীর ভাগ চিরদিন ভোগ করতে পারবেন না। যে স্বামীকে এতো কড়াকড়ি পাহাড়া যেকোন সময় স্বামীর দম ফুরিয়ে যেতে পারে। তাই দম ফুরানোর আগে স্বামীর চাহিদাপূরন করে হক্ব আদায় করলে জান্নাতে যাবেন৷

১৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:২৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: @কানিজ

আমার বয়স কত জানো? ৭৩ চলে। তোমার কত? এত দিন যে মিথ্যা কথা বইলা যেসব বেয়াদবী করছো সেসবের হিসাব কিন্তু বাকি আছে।

আর যদি নিজের বাপ হয় তাহলে কোন বাপকে নিয়ে পোস্ট দিছিলেন? সেই পোস্টে তো কমেন্টের উত্তরও দেন নাই। যদি নিজের বাপ না হয় অন্যের পরিবার কি করলো না করলো এসব গীবত ব্লগে কেন? সে অধিকার কি আপনারে ঐ পরিবার দিছে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.