নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তার ছেঁড়া বাক্য .......।\"জীবন একটা বাঁশ ঝাড় খালি মুথা আর মুথা\"..................

তারছেড়া লিমন

স্বপ্ন চারি কোন এক সময়ের খোঁজে................................ হেঁটে চলেছি অবিরাম............ চেনা পথের অচেনা গলিতে..... জীবনরে তুই মম বাঁশের বাঁশি... .............................. শুধু প্রার্থণা করি খোদা মৃত্যুর কালে ঠোঁটে হাসি রেখ সদা।।। .................................. বিশ্বাস করি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মিথ্যা "I LOVE YOU"।।।।

তারছেড়া লিমন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাচ্চা লোগ সম্পূর্ণ রুপে প্রবেশ নিষেধ ইহা প্রাপ্ত বয়স্ক কৌতুক।।।।ব্যান খাইতারি.......................২

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫২

ভ্যালেন্টাইন ডে'তে এক বৃদ্ধ আর বৃদ্ধা কথা বলছে।

বৃদ্ধাঃ জানো আজ ভ্যালেন্টাইন ডে।

বৃদ্ধঃ তাই না-কি?

বৃদ্ধাঃ ওগো মনে আছে। সেই যে ৫০ বছর আগে এক ভ্যালেন্টাইন ডে'তে তোমার সঙ্গে আমার পরিচয় হয়।

বৃদ্ধঃ হ্যা হ্যা মনে থাকবে না কেন! আমি তখন প্যারিসে ব্যবসা করতাম, সব ছবির মতো মনে পড়ছে।

বৃদ্ধাঃ আর ওটা মনে নেই?

বৃদ্ধঃ কোনটা বলো তো?

বৃদ্ধাঃ আহ্ আর ন্যাকামো করো না তো।

বৃদ্ধঃ ও হ্যা হ্যা মনে পড়েছে, ঐ দিন আমি তোমার গাল কামড়ে দেই।

বৃদ্ধাঃ (দীর্ঘশ্বাস ফেলে) সেই দিন কি আর ফিরে আসবে?

বৃদ্ধঃ কেন আসবে না? দাঁড়াও বাথরুম থেকে নকল দাঁতটা লাগিয়ে আসি।

============================================

বিদেশের এক রেস্টুরেন্ট। তিনজন বাবুর্চি সেখানে কাজ করে। একজন চাইনিজ, একজন জাপানিজ আরেকজন বাংলাদেশী। তিনজনের ভিতর খুব রেষারেষি। একদিন একটা মাছি ঢুকছে কিচেনে। সাথে সাথে চাইনিজটা একটা ছুরি নিয়া এগিয়ে গেলো। কিছুক্ষন সাইসাই করে চালালো বাতাসে। মাছিটা পরে গেলো চার টুকরা হয়ে। সে বাকি দুইজনের দিকে তাকিয়ে বলল, " এইভাবে আমরা আমাদের শত্রুদের চার টুকরা করে ফেলি।"



আরেকদিন মাছি ঢুকতেই জাপানিজটা এগিয়ে গেলো। সাইসাই করে ছুরি চালালো। মাছি আট টুকরা হয়ে গেলো। সে বাকি দুইজনের দিকে তাকিয়ে বলল, " এইভাবেই আমারা আমাদের শত্রুদের আট টুকরা করে ফেলি"



পরেরদিন মাছি ঢুকছে একটা। বাংলাদেশীটা এগিয়ে গেলো। বেচারা অনেকক্ষন ছুরি চালালো। হাপিয়ে গিয়ে এক সময় চলে এলো। বাকি দুইজন বলল

- কি তোমরা তোমাদের শত্রুদের কিছুই করো না?

-হুমমমম...তোরা বুঝোস না কিছুই।এমন কাম করছি যে অই মাছি আর কোনোদিন বাপ হইতে পারবো না

=============================================



দুই এলিয়েন আসছে পৃথিবীতে।ধরা যাক তাদের নাম এক্স আর ইয়। দুইজন মরুভূমিতে এসে নেমেছে। চারিদিকে কিছু নাই। দুইজন হাটা শুরু করল প্রানের খোজে।

অনেকক্ষন হাটার পর তারা একটা পেট্রোল স্টেশনে এসে পৌছল। কোন একটা কারনে সেইদিন স্টেশনে কেউ নাই। নজলসহ পাইপটা মেশিনের গায়ে প্যাচিয়ে রেখে চলে গেছে। খা খা চারিদিক।

এরা দুইজন এগিয়ে এসে, তেল নেয়ার পাম্পটাকে অভিবাদন জানিয়ে বলল, পৃথিবীবাসীকে স্বাগতম।

বলাবাহুল্য, পাম্প কোন উত্তর দিলো না। এক্সের মেজাজ খারাপ হওয়া শুরু হইছে। সে আবার বলল, পৃথিবীবাসীকে শুভেচ্ছা।

উত্তর দেয় না। কথা বলিস ক্যানো? এই বলে এক্স কোমড়ে রাখা আগ্নেয়াস্ত্র বের করল। ইয় তাড়াতাড়ি এসে এক্সের হাত চেপে ধরে বলল, দোস্ত! ফায়ার করিস না।

এক্স কথা শুনবে না। সে ফায়ার করবেই। কিছুক্ষন ধ্বস্তাধ্বস্তির পর এক্স ফায়ার করে দিল।

সাথে সাথে বিরাট বিস্ফোরন। তারা দুইজন উড়ে গিয়ে পড়েছে দূরে। হাচড়ে-পাচড়ে উঠে দাড়াইছে দুইজনেই। আহত হইছে, তয় সিরিয়াস কিছু না।

এক্স হাপাইতে হাপাইতে ইয় কে জিজ্ঞেস করে, দোস্ত, তুই ফায়ার করতে মানা করছিলি, ক্যামনে বুঝলি আগে থেইক্যা?

ইয় কয়, গ্যালাক্সি ঘুইরা আমি কিছু শিখি আর না শিখি, একটা জিনিস শিখছি। যে ব্যাটা তার পুরুষাংগ নিজের শরীরে দুইবার পেচাইয়া এরপর সেইটা কানে গুজে রাখতে পারে, ওর লগে পাঙ্গা নিতে নাই।

=============================================



একশহরে দুই জমজ ভাই ছিল। বব আর জন। বব বিয়ে করেছিল লিসা নামের একটা মেয়েকে। কাকতালীয়ভাবে জনের লিসা নামে একটা ফিসিং বোট ছিল। আরো কাকতালীয়ভাবে ববের বউ লিসা যেদিন মারা যায় ঠিক সেইদিন জনের নৌকা লিসাও ডুবে যায়।



কয়েকদিন পর, শহরের এক বৃদ্ধা মহিলা জনের সাথে দেখা হলো। জন তার নৌকা লিসাকে হারিয়ে খুব একটা দুঃখ পায় নাই। এদিকে মহিলা ভেবেছে এইটা বব। ববের বউ মরায় সে নিশ্চয় কষ্টে আছে।

মহিলা বলল “আহা! কিরে পোলা, লিসার জন্য কষ্ট হয় রে?”

জন বলল, তেমন একটা হয় না।

কি বলিস ছোকরা!

আরে বলবেন না, যেদিন থেকে লিসা আমার হলো- সেদিনই আমি টের পেলাম আসলে লিসা বেশ খারাপ মাল। তার নিচটা বেশ ময়লা- পচা মাছের গন্ধ পেতাম। যেদিন আমি প্রথম তার ওপর উঠলাম- সে ছ্যাড়ছ্যাড় করে পানি ছেড়ে দিল। আমার মনের অবস্থাটা বুঝেন! তার পিছন দিকে তাকালে পরিষ্কারভাবেই একটা খাজ দেখা যেত। আর সামনের দিকের ছিদ্রটা যত দিন যেতে লাগল ততই বড় হতে লাগছিল। তবু তাকে দিয়ে আমার কাজ চলে যাচ্ছিল। কিন্তু শহরের চার যুবক এসে তার জীবন শেষ করে দিল। এই চাইর বদমাশ আসছিল একটু ভালো সময় কাটানোর জন্য। শহরে ভালো কিছু না পেয়ে এরা লিসাকেই পছন্দ করে ফেলল।আমি ত লিসাকে ভাড়া দিতে রাজি না। হাজার হোক লিসা আমার। কিন্তু হারামজাদাগুলা লিসার জন্য আমাকে টাকা সাধতে শুরু করল। আমি জানি লিসার ক্ষমতা নাই একসাথে চারজনকে নেয়ার- কিন্তু ওরা টাকা দিয়ে আমাকে রাজি করিয়ে ফেলল।





একটু দীর্ঘশ্বাস ফেলে জন বলল, ওরা চারজন একসাথে লিসার ওপর চড়ে বসতেই লিসা শেষ বারের মত পানি ছেড়ে দিয়ে ...... শেষ হয়ে গেলো।

জনের কথা শেষ হতেই বুড়ি মাথা ঘুরে পড়ে গেলো।

=============================================



কেন বই পড়া বা পড়াশুনা করা সেক্স করা থেকে ভালো?



তাড়াতাড়ি পড়া হয়ে গেলে লজ্জার কিছু নাই।

আপনি একা একা পড়তে পারেন

আপনি চাইলে আরেকজনকে সাথে নিয়ে পড়তে পারেন। আবার গ্রুপেও পড়তে পারেন। কেউ আপনার রুচি নিয়ে প্রশ্ন করবে না।

খোলা ময়দানে শুয়ে বসে যেভাবে ইচ্ছে পড়তে পারেন।

পড়ার সময় হঠাত করে বাবা মা রূমে ঢুকে পড়লে কোন অসুবিধা নাই।

আপনি ছেলে বা মেয়ের সাথে একত্রে পড়তে পারেন।

পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে পড়লে লজ্জার কিছু নাই।

কয়েক ঘন্টা ধরে একটানা পড়তে পারবেন।

আপনার বই সাইজে ছোট হলেও কুনো সমস্যা নাই।

=============================================



তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে। সাগরে আমেরিকা আর জাপানের যুদ্ধ জাহাজ যুদ্ধ করতেছে। হঠাত করে জাপানী জাহাজের ক্যাপ্টেন খেয়াল করলো আমেরিকার জাহাজ থেকে পানির নিচ দিয়া বেকায়দা স্টাইলে একটা মিসাইল ছুড়া হইছে। মিসাইল নির্ঘাত জাপানী জাহাজে আইসা লাগবো। মরা ছাড়া জাপানীদের আর কোনো উপায় নাই।



জাপানী ক্যাপ্টেন তার বৃদ্ধ সহকারীকে ডেকে পরিস্থিতি বুঝায় বললো।



ক্যাপ্টেন : আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করবো জাহাজকে মিসাইলের পথ থেকে সরিয়ে নিতে। কিন্তু সফল হওয়ার সম্ভাবনা কম। তুমি এক কাজ করো। নিচে আমাদের যেসব সৈন্য আছে তাদের কাছে যাও। তাদেরকে মিসাইলের কথা বলো না। বরং আমি চাই এই শেষ বেলায় তুমি তাদেরকে কিছুক্ষনের জন্য হাসাও। দেশপ্রেমিক ক্লান্ত সৈন্যরা যেনো জীবনের শেষ মুহুর্তেও একটু হাসতে হাসতে মরতে পারে।



বৃদ্ধ : স্যার, আপনি কোনো চিন্তা করবেন না। আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করবো তাদের হাসাতে।



বৃদ্ধ সহকারী নিচে নামলো। সৈন্যরা তাকে দেখে উপরের খবর জানতে চাইলো...



বৃদ্ধ : ঊপরের খবর ভালো, নিচের(!!!) খবর আরো ভালো।



সৈন্যরা : নিচের খবর ভালো মানে?



বৃদ্ধ : আমি যদি বলি আমার নিচের "জিনিস" দিয়ে জাহাজের এই মেঝেতে বাড়ি দিলে জাহাজটা ভেঙ্গে দুই ভাগ হয়ে যাবে, তাহলে কে কে অবিশ্বাস করবে?



সৈন্যরা : হাহাহাহা...বুড়ার খায়েশ দেখো...এই বয়সে কিসব কাপঝাপ কওন লাগছে।



সৈন্যরা হাসতে হাসতে মাটিতে গড়াগড়ি খাওয়া ধরলো।



বৃদ্ধ : বিশ্বাস হয় না?....দাড়া...দেখ তাহলে মজা....



এই বলে বৃদ্ধ হাটু গেড়ে বসে তার "জিনিস" দিয়ে জাহাজের পটাতনে দিলো এক বাড়ি। ঠিক সেই সময় মিসাইল এসে জাপানী জাহাজে আঘাত করলো। জাহাজ দুই ভাগ হয়ে ডুবতে লাগলো....



সৈন্যরা সবাই মারা গেলো। কাহিনীর প্রয়োজনে বেচে রইলো শুধু ক্যাপ্টেন আর বৃদ্ধ।



ক্যাপ্টেন : তোমাকে যা করতে বলছিলাম তুমি কি তা করছো?



বৃদ্ধ : জ্বি স্যার। আমি তাদেরকে শেষ সময়ে হাসাতে সাহায্য করেছি।



ক্যাপ্টেন : কিভাবে হাসাইছো?



বৃদ্ধ সব খুলে বললো। সব শুনে ক্যাপ্টেন বললো,



ক্যাপ্টেন : ভালো কাজ দেখাইছো। আমি অনেক খুশি হইছি যে আমাদের দেশের জন্য যারা যুদ্ধ করছে তাদেরকে তুমি শেষ মুহুর্তের আনন্দটুকু দিতে পারছো। তবে পরেরবার থেকে তোমার "জিনিস" ব্যবহারে সাবধান থাকবে। কারন মিসাইল আমাদের জাহাজের পাশ কেটে গেছে।

বিঃদ্রঃ ইহা একটি কপি -পেষ্ট পরিবেশনা।কাহারও অগ্রীম পড়া থাকলে দোষারোপ করা যাইবে না।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৯

লাভ ভাই বলেছেন: :-B :-B :-B :-B

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০২

তারছেড়া লিমন বলেছেন: পিকচুরিয়াস টা ধারুণ দিছেন ভাই =p~ =p~ =p~ =p~

২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৮

রাইসুল সাগর বলেছেন: হা হা। ব্যান খাবেন কেন? ভালা হইছে, বেফুক বিনোদন। :P :P :P :-B :-B :-B =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১২

তারছেড়া লিমন বলেছেন: মন ভাল না ভাই তাই হাসার টেরাই করছি............. =p~ =p~ =p~ =p~

৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৩

অপরিচিত অতিথি বলেছেন: moja,moja

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৯

তারছেড়া লিমন বলেছেন: ছু-ছাগতম.......মাননীয় অতিথি।

৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৪

প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: লিসার টা ব্যাফুক হৈছে :!> :#>

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৯

তারছেড়া লিমন বলেছেন: উড়ে কারে দেখছি...............শরীর এখন ক্যামবা আছে.................???

৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৩

প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: শরীর খুব একটা ভালো নাই। শীতে বসন্তের কবলে আছি :(

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৭

তারছেড়া লিমন বলেছেন: এই খবরটা ফেবু থেকে জানলাম ভাই তাই জানতে চেলাম........দোয়া করি দ্রুত সুস্থ হন।।।

৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩০

নষ্ট ছেলে বলেছেন: পরে কি বৃদ্ধের নিচের "জিনিস" যুদ্ধে আমেরিকানদের বিরুদ্ধে কামে লাগাইছে? ;)

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৮

তারছেড়া লিমন বলেছেন: ঐ যাত্রায় বাইচা গেছে..........পরে অন্য কামে লাগাইছে.........মানে মেশিন যে কামে লাগে .......... ;) ;) ;) ;)

৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৭

শূন্য পথিক বলেছেন: B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

তারছেড়া লিমন বলেছেন: ধন্রবাদ ভাই..........

৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫১

মাক্স বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

তারছেড়া লিমন বলেছেন: আমি ও হাসতেআছি........... :#) :#) :#)

৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩৩

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: হা হা প গে =p~ =p~ =p~ =p~

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

তারছেড়া লিমন বলেছেন: উড়ে কারে দেখতাছি.....ভাইডি ভালা আছেন...................

১০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৫০

মাথা খারপ মানুষ বলেছেন: =p~ =p~ লিসা রকজ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৫

তারছেড়া লিমন বলেছেন: ;) ;) ;) ;)

১১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
=p~ =p~ =p~ =p~ =p~

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৪

তারছেড়া লিমন বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.