নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তার ছেঁড়া বাক্য .......।\"জীবন একটা বাঁশ ঝাড় খালি মুথা আর মুথা\"..................

তারছেড়া লিমন

স্বপ্ন চারি কোন এক সময়ের খোঁজে................................ হেঁটে চলেছি অবিরাম............ চেনা পথের অচেনা গলিতে..... জীবনরে তুই মম বাঁশের বাঁশি... .............................. শুধু প্রার্থণা করি খোদা মৃত্যুর কালে ঠোঁটে হাসি রেখ সদা।।। .................................. বিশ্বাস করি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মিথ্যা "I LOVE YOU"।।।।

তারছেড়া লিমন › বিস্তারিত পোস্টঃ

সংকলিত কবিতা......

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৫

ঘাস

তসলিমা নাসরিন




তার চেয়ে ঘাস হয়ে যাই চল,

তাকে বলেছিলাম, সে বলেছিল চল।

বলেছিল, তুমি আগে হও, আমি পরে।

বলেছিল, তোমার ডগায় ছোট চুমু খেয়ে তারপর আমি।

ঘাস হলাম, সে হলো না। আমাকে পায়ে মাড়িয়ে অন্য কোথাও চলে গেল।

কোথায় কার কাছে কে জানে ! ঘাসের কি সাধ্য আছে খোঁজ নেয় !

কোনও একদিন বছর গেলে শুনি

কোথাও সে বৃক্ষ হতে চেয়ে চেয়ে হয়েছেও,

আমি ঘাস, ঘাসই রয়ে গেছি, ফুল ফোটাই, দিনভর আকাশ দেখি, বাঁচি।

এদিকে দু'টো লোক ঘুরঘুর করছে, বৃক্ষ হবে, বৃক্ষ হবে ?

সে বুঝি পাঠালো বৃক্ষ হতে ? একলা লাগছে তাহলে এতদিনে ?

লোক দুটো চাওয়াচাওয়ি করে। বলে, কার কথা বলো ?

নাম বলি। জীবনে শোনেনি নাম।

তবে কেন বৃক্ষ হতে বলছো আমাকে ?

হেসে বললো, দেখতে রূপসী হবে, ফলবতী হবে।

দুর দুর করে তাড়াই তাদের। আমার ঘাসই ভালো।

ঘাস হলে দুঃখ রাখার জায়গা অত থাকে না,

ঘাস হলে কার সাধ্য আছে গায়ে চড়ে চড়ে

আঁচড়ে কামড়ে রক্তাক্ত করে।

আমি আমার মতো বৃষ্টি বাদলায় বাঁচি,

ঘামাচি গরমে বাঁচি।

আমার মতো রাতভর চাঁদ দেখে দেখে, চাঁদ থেকে

চুয়ে পড়া সুখ দেখে দেখে বাঁচি।

ভুল করেও কাউকে বলি না ঘাস হতে আর,

ভুল করে নিজেও কখনও বৃক্ষ হই না।

*****************************

ইচ্ছার স্বর অন্য রকম

রুদ্র মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ




গভীর তোমার ঘৃনার তলে

বাক্যবিহীন নির্জনতায়

উদোম গাড়ল রয়েছি প'ড়েই__

সে এক রকম ইচ্ছে তোমার।



হাত পাতলেই সাগর শুন্য

চোখ খুলতেই মল্লিকা শব

রাত্রি আমার বড়ই আপন__

সে এক রকম ইচ্ছে তোমার।



শুক্লতিথীর পূর্ন চাঁদের

নিরাশীর্বাদ,মেঘের মতোন

আলতো পরশ পায়নি ললাট



সেও তো তোমার ইচ্ছে মতোন

পাড় ভাঙ্গা ঢেউ আলগা ছোঁয়ায়

নিষিদ্ধ রাত ডাকলো আবার



চেতনা ধুসর ন্যুব্জ হতাশ

রাত্রি আমার ঘুমালো পাশেই

সেও তো তোমার ইচ্ছে মতোন।



খুল্লে দুয়ার বাতাস অন্ধ

বুক ভাঙলেই দীর্ঘ নিঃশাস

সর্বপ্রকার মান অভিমান

সেও তো তোমার ইচ্ছে মতোন__

ইচ্ছে তোমার।

*****************************

দুঃখ করো না আমি আবার আসব...

কিরণশঙ্কর সেনগুপ




দুঃখ করো না আমি আবার আসবো

আমি ব্যর্থ নই, শূণ্য নই

বৃক্ষ থেকে ঝরে যাওয়া শুকনো ফুল

কিংবা উড়ে যাওয়া কীটদষ্ট পাতা নই ;

আমি অন্ধকারে মিশে আছি

তাই অদৃশ্য,

আমি হাজার দীর্ঘশ্বাসের মধ্যে কাঁপছি,

তাই উধাও :

আমি দারুণ ক্ষোভের ধূম্রজালে আচ্ছন্ন

তাই দেখতে পাচ্ছ না ;

কিন্তু একদিন ঝরণার জলের শব্দ শোনা যাবে,

বাঁশি বাজার শব্দ ;

সে দিন সব বিষাদ সরিয়ে আমি আসব,

আমি আসব |



*****************************

গৃহত্যাগী জোছনা — হুমায়ূন আহমেদ



প্রতি পূর্নিমার মধ্যরাতে একবার

আকাশের দিকে তাকাই।

গৃহত্যাগী হবার মত জোছনা কি উঠেছে?



বালিকা ভুলানো জোছনা নয়,

যে জোছনায় বালিকারা ছাদের

রেলিং ধরে ছুটোছুটি করতে করতে বলবে,

ও মাগো! কি সুন্দর চাঁদ!



নব দম্পতির জোছনাও নয়,

যে জোছনা দেখে স্বামী গাড়

স্বরে স্ত্রীকে বলবে;

দেখো দেখো,

চাঁদটা তোমার মুখের মতই সুন্দর।



কাজলা দিদির স্যাঁতস্যাঁতে

জোছনা নয়,

যে জোছনা বাসি স্মৃতিপূর্ণ ডাস্টবিন উল্টে দেয় আকাশে ।

কবির জোছনা নয়,

যে জোছনা দেখে কবি বলবেন,

কি আশ্চর্য রুপোর থালার মত চাঁদ।



আমি সিদ্ধার্থের মত

গৃহত্যাগী জোছনার জন্য বসে আছি।

যে জোছনা দেখা মাত্র গৃহের সমস্ত

দরজা খুলে যাবে।

ঘরের ভেতর

ঢুকে পড়বে বিস্তৃত প্রান্তর।



প্রান্তরে হাঁটব, হাঁটব, আর হাঁটব।

পূর্নিমার চাঁদ ....স্থির হয়ে থাকবে মধ্য আকাশে,

চারিদিক থেকে বিবিধ কন্ঠ

ডাকবে ... আয়, আয়, আয় ।।



*****************************

হিসেব

তসলিমা নাসরিন


কতটুকু ভালোবাসা দিলে,

ক তোড়া গলাপ দিলে,

কতটুকু সময়, কতটা সমুদ্র দিলে,

কটি নিরঘুম রাত দিলে, কফোটা জল দিলে চোখের –সব যেদিন ভিসন আবেগে

শোনাচ্ছেলে আমাকে, বোঝাতে চাইছিলে আমাকে খুব ভালোবাসো, আমি বুঝে নিলাম

তুমি আমাকে এখন আর একটুও ভালোবাসোনা।

ভালোবাসা ফুরোলেই মানুষ হিসেব কষতে বসে, তুমিও বসেছো।

ভালোবাসা ততদিনই ভালোবাসা

যতদিন এটি অন্ধ থাকে, বধির থাকে,

যতদিন এটি বেহিসেবি থাকে।।



*****************************

ভালোবাসা বলতে এখনো তোমাকেই বুঝি

ঘৃণা বলতে এখনো তোমাকে

সংসার বলতে এখনো তোমাকে বুঝি

সুখ বলতেও আমি এখনো তোমাকে

কত টুকু পশু আছে, কতটা হিংস্রতা

কতটা দানব থাকে একজন মানুষের দেহে

তোমাকে আমল ছুঁয়ে যেনে, আমি সমস্ত জেনেছি

তোমার তকের নিচে কত টুকু ক্লেদ

কতটা দ্রুদতা

চোখের তারায় তুমি কতটা লুকোও পাপ

শরীলের ঘ্রাণ শুকে শুকে আমি সকল বুঝেছি

স্বপ্ন বলতে এখনো তোমাকেই বুঝি

কষ্ট বলতে এখনো তোমাকে

চুম্বনে তোমার লালা থেকে চুষে নেই

সংক্রামক ব্যাধি



তোমাকে আরোগ্য করি

তোমাকে শুশ্রূষা করি

তোমাকে নির্মাণ করি আমার বিনাশে

জীবন বলতে এখনো তোমাকে বুঝি

মৃত্যু বলতেও আমি এখনো তোমাকে।





এইটার নাম ও কবির নাম আমি জানি না যদি কারও জানা থাকে তো বলবেন।



সংগ্রহঃ Shimul Mustapha Fan Club ফেচবুক পেজ থেকে।

উৎসর্গঃ যারা অকপটে বলতে পারে জীবন বলতে এখনো তোমাকে বুঝি

মৃত্যু বলতেও আমি এখনো তোমাকে।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০১

একজন আরমান বলেছেন:
নাসরিন আপার কবিতা তো ভালোই লাগলো।
খিকযয...

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১৪

তারছেড়া লিমন বলেছেন: হ মুনে হয় বাঁশ (ছ্যাকা)খাইবার পর লিকচে.......... ;) ;) ;) ;)

২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২১

স্বপনবাজ বলেছেন: একজন আরমান বলেছেন:
নাসরিন আপার কবিতা তো ভালোই লাগলো।
খিকযয...

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৪৭

তারছেড়া লিমন বলেছেন: হ মুনে হয় বাঁশ (ছ্যাকা)খাইবার পর লিকচে.......... ;) ;) ;) ;)

৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২৭

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: নাসরিন আপার আমলে ব্লগ ফেসবুক থাকলে উনি জীবনেও বেইল পাইতেন না।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৪৮

তারছেড়া লিমন বলেছেন: আমি এ তারে ভালা পাই না........কিন্তুক এই কবিতা গুলো ক্যামবা জানি লাগলু.......তাই শেয়ারাইলাম...............

৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৪৯

একজন আরমান বলেছেন:
উহু।
উনি চ্যাকা খাওয়া নারী আমি ইহা বিশ্বাস করি না।
উনি হয় আইক্কাওয়ালা বাঁশ কিংবা মুলি বাঁশ খাওয়া নারী। B-)) B-)) B-)) ;) ;) ;)

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৫১

তারছেড়া লিমন বলেছেন: এই চিডিডা কিন্তক ভুল না
প্রিয় রুদ্র,
প্রযত্নে, আকাশ

তুমি আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখতে বলেছিলে। তুমি কি এখন আকাশ জুড়ে থাকো? তুমি আকাশে উড়ে বেড়াও? তুলোর মতো, পাখির মতো? তুমি এই জগত্সংসার ছেড়ে আকাশে চলে গেছো। তুমি আসলে বেঁচেই গেছো রুদ্র। আচ্ছা, তোমার কি পাখি হয়ে উড়ে ফিরে আসতে ইচ্ছে করে না? তোমার সেই ইন্দিরা রোডের বাড়িতে, আবার সেই নীলক্ষেত, শাহবাগ, পরীবাগ, লালবাগ চষে বেড়াতে? ইচ্ছে তোমার হয় না এ আমি বিশ্বাস করি না, ইচ্ছে ঠিকই হয়, পারো না। অথচ এক সময় যা ইচ্ছে হতো তোমার, তাই করতে। ইচ্ছে যদি হতো সারারাত না ঘুমিয়ে গল্প করতে… করতে। ইচ্ছে যদি হতো সারাদিন পথে পথে হাটতে… হাটতে। কে তোমাকে বাধা দিতো? জীবন তোমার হাতের মুঠোয় ছিলো। এই জীবন নিয়ে যেমন ইচ্ছে খেলেছো। আমার ভেবে অবাক লাগে, জীবন এখন তোমার হাতের মুঠোয় নেই। ওরা তোমাকে ট্রাকে উঠিয়ে মিঠেখালি রেখে এলো, তুমি প্রতিবাদ করতে পারোনি।

আচ্ছা, তোমার লালবাগের সেই প্রেমিকাটির খবর কি, দীর্ঘ বছর প্রেম করেছিলে তোমার যে নেলী খালার সাথে? তার উদ্দেশ্যে তোমার দিস্তা দিস্তা প্রেমের কবিতা দেখে আমি কি ভীষণ কেঁদেছিলাম একদিন! তুমি আর কারো সঙ্গে প্রেম করছো, এ আমার সইতো না। কি অবুঝ বালিকা ছিলাম! তাই কি? যেন আমাকেই তোমার ভালোবাসতে হবে। যেন আমরা দু’জন জন্মেছি দু’জনের জন্য। যেদিন ট্রাকে করে তোমাকে নিয়ে গেলো বাড়ি থেকে, আমার খুব দম বন্ধ লাগছিলো। ঢাকা শহরটিকে এতো ফাঁকা আর কখনো লাগেনি। বুকের মধ্যে আমার এতো হাহাকারও আর কখনো জমেনি। আমি ঢাকা ছেড়ে সেদিন চলে গিয়েছিলাম ময়মনসিংহে। আমার ঘরে তোমার বাক্সভর্তি চিঠিগুলো হাতে নিয়ে জন্মের কান্না কেঁদেছিলাম। আমাদের বিচ্ছেদ ছিলো চার বছরের। এতো বছর পরও তুমি কী গভীর করে বুকের মধ্যে রয়ে গিয়েছিলে! সেদিন আমি টের পেয়েছি।

আমার বড়ো হাসি পায় দেখে, এখন তোমার শ’য়ে শ’য়ে বন্ধু বেরোচ্ছে। তারা তখন কোথায় ছিলো? যখন পয়সার অভাবে তুমি একটি সিঙ্গারা খেয়ে দুপুর কাটিয়েছো। আমি না হয় তোমার বন্ধু নই, তোমাকে ছেড়ে চলে এসেছিলাম বলে। এই যে এখন তোমার নামে মেলা হয়, তোমার চেনা, এক আমিই বোধ হয় অনুপস্থিত থাকি মেলায়। যারা এখন রুদ্র রুদ্র বলে মাতম করে বুঝিনা তারা তখন কোথায় ছিলো?

শেষদিকে তুমি শিমুল নামের এক মেয়েকে ভালোবাসতে। বিয়ের কথাও হচ্ছিলো। আমাকে শিমুলের সব গল্প একদিন করলে। শুনে… তুমি বোঝোনি আমার খুব কষ্ট হচ্ছিলো। এই ভেবে যে, তুমি কি অনায়াসে প্রেম করছো! তার গল্প শোনাচ্ছো! ঠিক এইরকম অনুভব একসময় আমার জন্য ছিলো তোমার! আজ আরেকজনের জন্য তোমার অস্থিরতা। নির্ঘুম রাত কাটাবার গল্প শুনে আমার কান্না পায় না বলো? তুমি শিমুলকে নিয়ে কি কি কবিতা লিখলে তা দিব্যি বলে গেলে! আমাকে আবার জিজ্ঞেসও করলে, কেমন হয়েছে। আমি বললাম, খুব ভালো। শিমুল মেয়েটিকে আমি কোনোদিন দেখিনি, তুমি তাকে ভালোবাসো, যখন নিজেই বললে, তখন আমার কষ্টটাকে বুঝতে দেইনি। তোমাকে ছেড়ে চলে গেছি ঠিকই কিন্তু আর কাউকে ভালোবাসতে পারিনি। ভালোবাসা যে যাকে তাকে বিলোবার জিনিস নয়।

আকাশের সঙ্গে কতো কথা হয় রোজ! কষ্টের কথা, সুখের কথা। একদিন আকাশভরা জোত্স্নায় গা ভেসে যাচ্ছিলো আমাদের। তুমি দু চারটি কষ্টের কথা বলে নিজের লেখা একটি গান শুনিয়েছিলে। “ভালো আছি ভালো থেকো, আকাশের ঠিকানায় চিঠি দিও…”। মংলায় বসে গানটি লিখেছিলে। মনে মনে তুমি কার চিঠি চেয়েছিলে? আমার? নেলী খালার? না শিমুলের? অনেক দিন ইচ্ছে তোমাকে একটা চিঠি লিখি। একটা সময় ছিলো তোমাকে প্রতিদিন চিঠি লিখতাম। তুমিও লিখতে প্রতিদিন। সেবার আরমানিটোলার বাড়িতে বসে দিলে আকাশের ঠিকানা। তুমি পাবে তো এই চিঠি? জীবন এবং জগতের তৃষ্ণা তো মানুষের কখনো মেটে না, তবু মানুষ আর বাঁচে ক’দিন বলো? দিন তো ফুরোয়। আমার কি দিন ফুরোচ্ছে না? তুমি ভালো থেকো। আমি ভালো নেই।

ইতি,
সকাল

পুনশ্চঃ আমাকে সকাল বলে ডাকতে তুমি। কতোকাল ঐ ডাক শুনি না। তুমি কি আকাশ থেকে সকাল, আমার সকাল বলে মাঝে মধ্যে ডাকো? নাকি আমি ভুল শুনি?

৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:০৬

একজন আরমান বলেছেন:
ইডা কি নাসরিন আফার লেখা চটি থুক্কউ চিডি? :-B :-B :-B

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১০

তারছেড়া লিমন বলেছেন: সবাই তো সিডাই কয়...............রুদ্রর থন বাঁশ খাইবার পর আফার এই উপলব্ধি হয়চিল মুনে অয় :#) :#) :#) :#)

৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৮

শায়মা বলেছেন: সবগুলাই ভালো লাগলো!:)

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩২

তারছেড়া লিমন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু ..............আমার ব্লগ-বাড়িতে স্বাগতম।।

৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৩

মাক্স বলেছেন: কখনো দেখিনি যা -
গৃহত্যাগী জোছনা!!

০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৮

তারছেড়া লিমন বলেছেন: ধন্যবাদ মাক্স ভাই সাথে থাকার জন্য।।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.