নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনুবাদকঃ আমি ঘৃনার শব্দকে ভালোবাসায় অনুবাদ করি।
3. Photography Lesson(for beginner)
I.S.O
আমার আগের দুটি পর্ব ছিলো অ্যাপারচার এবং সাটারস্পীড নিয়ে! আজকে লিখব আই.এস.ও নিয়ে! ফটোগ্রাফিতে আই.এস.ও এর গুরুত্ব অপরিসীম। তাহলে আসুন জেনে নেয়া যাক আই.এস.ও কি??
একটি ক্যামেরার আই.এস.ও বলতে বুজায় ক্যামেরার ফিল্ম বা সেনসর আলোর প্রতি কততা সংবেদনশীল! এখন সেনসর যদি আলোর প্রতি বেশি সংবেদনশীল হয় অর্থাৎ আই.এস.ও এর মান বেশী হয় তবে অল্প আলোতেই সেনসর অধিক সক্রিয় হবে ফলে কম আলোতেও আপনি ভালো ছবি তুলতে পারবেন! সাধারনত রাতের বেলা ছবি তুলার সময় আই.এস.ও বাড়িয়ে দিয়ে ছবি তুলা হয়! আবার দিনের বেলা যখন আলো অনেক বেশি থাকে তখন আই.এস.ও কমিয়ে দিয়ে ছবি তুলতে হয়! নতুবা ছবি ওভার এক্সপোজড হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে! তবে এখানে একটা কথা স্মরন রাখতে হবে আই.এস.ও এর মান যত কম ছবি তত পরিস্কার আসবে আর আই.এস.ও এর মান বেশি হলে ছবিতে গ্রেইন চলে আসবে ছবির নয়েজ বৃদ্ধি পাবে! ফলে ছবিটি পরিস্কার আসবে নাহ! এখন আসুন দেখি আই.এস.ও এর মান কেমন হতে পারে,
I.S.O=100,200,400,800,1600,3200.......etc
১০০ মানে আলো কম সংবেদী আর ৩২০০ মানে বেশি সংবেদী।
এখন, ধরুন আপনি কোনো রাতের কনসার্টের ছবি তুলবেন এক্ষেত্রে আপনি আই.এস.ও এর মান বাড়িয়ে দিয়ে, সাধারনত ৮০০,১৬০০ তে ছবি তুলতে পারবেন! আবার কোনো বিয়ে বাড়িতে কিংবা দিনের আলোতে ছবি তুলবেন এক্ষেত্রে আই.এস.ও এর মান ১০০তে রেখে ছবি তুলতে পারবেন!
আই.এস.ও, সাটারস্পীড, অ্যাপারচার একটা আরেকটার সাথে সম্পর্কযুক্ত! ধরুন আপনি ইনডোরে কোনো মুভিং অবজেক্ট এর ছবি তুলবেন এক্ষেত্রে আপনার সাটারস্পীড বেশি হতে হবে সুতরাং আপনার আই.এস.ও বাড়িয়ে দিয়ে ছবি তুলতে হবে। আপনি আলোর পরিমান, সিচুয়্যাশন অবজেক্টের(মুভিং অর স্টীল) উপর ভিত্তি করে এই তিনটি জিনিস বাড়িয়ে বা কমিয়ে শৈল্পিক ভাবে ছবিকে ফুটিয়ে তুলতে পারবেন।
তবে আই এস ও এর ক্ষেত্রে যে জিনিসটা মনে রাখবেন সেটা হচ্ছে আই.এস.ও এর মান যত কম ছবি তত পরিস্কার! নিচের ছবিটি দেখলে আপনাদের ধারনাটা আরো ভালো ভাবে পরিস্কার হয়ে যাবে!
যারা আগের দুটি পর্ব মিস করেছেন তাদের জন্য আগের দুটি পর্বের লিংক দিয়ে দিচ্ছি।
১। প্রথম পর্ব(অ্যাপারচার)
২। দ্বিতীয় পর্ব(সাটারস্পীড)
আজকে তাহলে এ পর্যন্তই থাক। আগামী পর্বে আবার আসব হয়ত নতুন কোন ফটোগ্রাফীর লেসন নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন!
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৯
আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও! আগের পর্ব গুলো পড়ে নিবেন বিষয়গুলো আরো পরিস্কার হয়ে যাবে!
২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০০
সাদ আরেফিন বলেছেন: প্রিয় তে নিলাম । ধন্যবাদ
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৮
আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: ধন্যবাদ!
৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ । ভালো লাগলো। খুব সহজ সরল ভাবে লিখেছেন। পাকনামি করেননি।
ফোটোগ্রাফি নিয়ে আরো লেখা চাই।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২১
আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: ধন্যবাদ! সামনে আরো লিখাবার আশা রাখি! ভালো থাকবেন!
৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৫৮
নীল বরফ বলেছেন: ভাল লিখেছেন। কাজে লাগবে। লিখতে থাকুন; সাথে আছি।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৪
আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: ধন্যবাদ!
৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৪
সোহাগ সকাল বলেছেন: ভালো লাগলো।
শুভ কামনা।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৩৪
আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: ধন্যবাদ
৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম
০২ রা জুন, ২০১৩ ভোর ৬:০৮
আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন:
৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০
গোবর গণেশ বলেছেন: আগের দুইটা পর্বও পড়েছি, এইটাও পড়লাম। ধন্যবাদ দিলাম। আমার খুব শখ আছে, কিন্তু ক্যামেরা নাই। আপনার তথ্যগুলো মনে থাকবে। যদি ক্যামেরা কিনি তখন কাজে লাগাবো।
০২ রা জুন, ২০১৩ ভোর ৬:০৯
আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: অবশ্যই! তবে ক্যামেরা ছারা যে ফটোগ্রাফী করা যাবে নাহ এমন কিন্তু কোনো স্বত্ত্ব নেই! আপনার যেটা আছে সেটা নিয়েই ঝাপিয়ে পড়ুন!
৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৮
শিপন মোল্লা বলেছেন: পিয়েতে নিয়ে রাখলাম আসিভ ভাই । বার বার পড়ার জন্যে
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২৫
আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: সমস্যা নাই! বার বার পড়ুন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩১
মিনহাজুল হক শাওন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। বিষয়টা নিয়ে প্রায়ই দেখি কিন্তু আসলে কি জানা হয়না। সোজা প্রিয়তে!