![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীর সব ভাল টিকে থাকুক শেষ দিন পর্যন্ত
কিছুদিন আগে দুজন বয়স্ক মানুষের আলোচনা শুনছিলাম। যাদেরকে আমি আংকেল ডাকি । উনাদের আলোচনা শুনে বইয়ে পড়া সেই শায়েস্তা খানের আমলের সাথে কিছুটা মিল খুঁজে পেলাম। শায়েস্তা খাঁ আমলে যেমন এক টাকায় যেমন আট মন চাল পাওয়া যেতো। উনাদের আলোচনা ছিল একই রকম, এক টাকায় ৩-৪ সের চাল,গরুর মাংসের কেজি দেড় টাকা। একজন আংকেলের কথায় জানলাম উনার বাবা এলাকার সবচেয়ে ধনীব্যক্তি ছিলেন। তারপরও উনারা পায়ের চটি জুতার ফিতে ছিঁড়ে গেলে বাজার থেকে নতুন ফিতে কিনে এনে লাগাতেন অথবা পুরাতন জুতার ফিতে আগুনে পুড়িয়ে জোড়া লাগিয়ে পরতেন। আর বেশিরভাগ দরিদ্র মানুষের পায়ে জুতাই ছিল না। একজন আংকেল বললেন পাচ টাকা দিয়ে তিনি একটি ক্যারোলিনের শার্ট কিনেছিলেন যা পরলে রাস্তাঘাটে মানুষ উনার দিকে তাকিয়ে থাকতো। অনেকেই শার্টটি ধরে দেখে বলতো এত দামী শার্ট?
সে সময় এত কমে দামে জিনিষ পত্র পাওয়া গেলেও উনাদের আলোচনা থেকে বুঝলাম মানুষ খুব বেশি সুখে ছিল না। একবাড়িতে ভাত রান্না হলে আশেপাশের গরিব মানুষেরা ভাতের ফেন(মাড়) নেওয়ার জন্য বসে থাকতো। পুরাতন কাপড় নেওয়ার জন্য গরিব মানুষ একবছর আগে থেকে সিরিয়াল দিয়ে রাখতো,বলতো তোমার এই শার্ট টি যেদিন পুরাতন হবে সেদিন আমাকে দেবে, অন্য কাউকে দিয়ে দিও না কিন্তু তাই আগেভাগেই বলে রাখলাম।।একটাকায় ৫কেজি চাউল পাওয়া গেলেও সেই টাকাটাই ছিল অনেকের কাছেই ছিল অনেক বেশি, তাই মানুষ ক্ষুধার তাড়নায় যবের ছাতু খেতো। এখন আমরা মজা করে খিচুড়ি খাই,সাথে ডিম ভাজি গরুর মাংস ভুনা, বেগুন ভাজি আরো কত কি! তখনকার মানুষ খিচুড়ি খেতো শুধুমাত্র খাবারের খরচ কমানোর জন্য। তখনকার সম্পদশালী মানুষ হচ্ছে যাদের জমি ছিল, গোয়ালে গরু ছিল, পুকুরে মাছ ছিল তারাই। এইসব জমিওয়ালাদের বাড়িতে অনেকেই পেটে ভাতে বছরের পর বছর কাজ করতো।
এই পুরো আলোচনাটাই সেই দুজন মুরব্বী মানুষের কাছ থেকে শোনা। আমি শুধুমাত্র শ্রোতা। এই ঘটনাগুলো শায়েস্তা খাঁর আমলের প্রায় তিনশো বছর পরের ঘটনা। এই ঘটনাগুলো শুনে আমার কিছু উপলব্ধি হল। যেমন শায়েস্তার খাঁ আমলে যতই এক টাকায় আট মণ চাউল পাওয়া যাক, সেই সময়ের প্রেক্ষিতে ওটাই ছিল অনেক বেশি। সেই সময়ের মানুষ আমাদের চেয়ে অনেক কষ্টে ছিল। এখন পুরাতন কাপড় নেওয়ার জন্য কোন লাইন নেই, ভাতের ফেন খাওয়ার জন্য মানুষ অন্যের বাড়িতে বসে থাকে না,এখন আর কেউ যবের ছাতু খায় না,এখন শুধুমাত্র পেটেভাতে কেউ কারো বাড়িতে বছরের পর বছর কাজ করে না ।
এখন যে দরিদ্র মানুষ নেই তা নয়, তবে সেইসব দিনের চেয়ে তুলনামূলকভাবে অনেক কম। তবে সেদিনের মানুষ আমাদের মত যান্ত্রিক ছিল না একে অন্যের প্রতি ভালবাসা ছিল,মায়ামমতা অনেক বেশী ছিল। তখনকার মানুষ প্রাণ খুলে হাসতো, যেটা আমাদের মত মোবাইল জেনারেশনের মধ্যে অনুপস্থিত
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২০
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আমার মনে হয়েছে সময়ের সাথে সাথে শিক্ষা মানুষকে বদলে দিয়েছে। মানুষ নিজের অধিকার সম্পর্কে সচেতন হয়েছে এ কারণে মানুষের জীবন যাত্রারও পরিবর্তন হয়েছে এ কারণেই আমার মনে হয়েছে মানুষ শায়েস্তা খাঁ আমল থেকে সুখে আছে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আবদুল্লাহ ভাই।
২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:০১
আবু আফিয়া বলেছেন: ভাল লাগল, আসলেই তাই, আমরা যেন আজ অনেকটাই যান্ত্রিক হয়েগেছি। আত্মীয়স্বজনের খোঁজ নেয়াও যেন হায়, হ্যালোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২৮
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: হুম তখনকার মানুষের টাকাপয়সা কম থাকলেও আন্তরিকতা ভালবাসার অভাব ছিল না। যেটা ফেসবুকে জেনারেশনের কাছে আশা করা যায় না। ধন্যবাদ আফিয়া আপু।
৩| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:০৩
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: তারেক ভাই,পুরানো দিন গুলোই মনে হয় বেশি ভাল ছিল।
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩৩
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: যে দিন চলে যায় সেইদিনকে বেশি ভাল মনে হয়, তবে আমার মনে হয় আমাদের সৌভাগ্য আমাদের খোলা যায়গায় মল মুত্র ত্যাগ করতে হয়না। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ সোহেল ভাই।
৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:১৬
ওমেরা বলেছেন: আগের দিনে মানুষের টাকা ছিল কম এখন মানুষের টাকা আছে ।
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: টাকা চেয়ে বড় কথা হচ্ছে মানুষ শিক্ষিত হয়েছে সচেতন হয়েছে। তাই মানুষ এখন সেইদিনের চেয়ে এই দিনে ভাল আছে। মন্তব্যের জন্য ওমেরা আপু।
৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬
আবু আফিয়া বলেছেন: টাকা অনেক তবে মন নেই, আগে যেমন গোলা ভরা ধান, পুকুর ভরা মাছ, গোয়াল ভরা গরু তেমনি ছিল আকাশের মত মন, আর এখন সবই আছে নেই শুধু মনের বিশালতা
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০২
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: গোলাভরা ধান, পুকুরভরা মাছ, গোয়াল ভরা গরু ভাবতে ভালই লাগে কিন্তু এটা খুবই কম মানুষেরই ছিল। তবে মানুষের মনে অনাবিল আনন্দ ছিল এটা ঠিক, সারল্য ছিল প্রাণ চাঞ্চল্য ছিল। মন্তব্যের জন্য আবারো ধন্যবাদ।
৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আগে যাঁদের সম্পদ ছিলো তারা সুখে ছিলো। যাদের ছিলোনা তাদের খেয়ে না খেয়ে দিনযাপন করতে হয়েছে।
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০৫
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আগের দিনের মানুষের চাহিদা কম ছিল তাই অল্পতেই মানুষ খুশি ছিল। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জুনায়েদ ভাই।
৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫
তারেক ফাহিম বলেছেন: তখনকার মানুষ মনের দিক থেকে সুখি ছিল বুঝা যাচ্ছে।
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০৮
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: তখনকার মানুষের মধ্যে জটিলতা কুটিলতা কম ছিল এবং তারা অল্পতেই সুখী ছিলেন। মন্তব্যের জন্য ভালবাসা তারেক ফাহিম ভাই।
৮| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩
উদভ্রন্ত বালক বলেছেন: খুবই সুন্দর উপস্থাপন করেছেন । ক্রমন্বয়ে আমরা মায়ামমতা ভালোবাসা বিহীন হতে চলেছি ভার্চুয়াল জগত এসে ।
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১১
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ভার্চুয়াল জগত আমাদের নির্মল আনন্দ কেড়ে নিয়েছে, প্রতিটি মানুষই এক একটা যন্ত্র। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ উদভ্রান্ত বালক ভাই।
৯| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: তারপরও আগের দিনগুলোই ভাল ছিল।
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১৪
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: হয়তো আপনার কথাই ঠিক, তখনকার মানুষের মানবিক মুল্যবোধ বেশী ছিল, মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ সম্রাট ভাই।
১০| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৭
বারিধারা ৩ বলেছেন: এখন দারিদ্র্যের চেয়ে বড় সমস্যা হয়ে দেখা দিয়েছে বেকারত্বের অভিশাপ। এই বেকার যুবকেরা পড়ে ক্ষমতাবানদের পালিত কুকুর হয়ে তাদের মূল্যবান জীবন নষ্ট করে এবং বুড়ো বয়েস কাটায় জেলখানায় পচে।
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৩
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সমস্যা সবসময়ই ছিল, এখনো আছে, ভবিষ্যতেও থাকবো, আমি বলতে চেয়েছি পুকুরভরা মাছ গোলাভরা ধান গোয়াল ভরা গরু সবার ছিল না,অনেক অভাবী মানুষও ছিল, মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ বারিধারা৩ ভাই।
১১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৫১
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আগে কী সুন্দর দিন কাটাতাম !!
আগের মত বা আগের দিনের মত কোনকিছুর তুলনা হয়না !
গাল্প ভালো হয়েছে তারেক ভাই।
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৩৭
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ শাহরিয়ার কবির ভাই, সেইদিন এইদিন দুই সময়েরই কিছু সুবিধা অসুবিধা হয়েছে। মন্তব্যের জন্য ভালোলাগা রইল।
১২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৫০
খাঁজা বাবা বলেছেন: কথা সত্য
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ খাজাবাবা পড়ার এবং মন্তব্য করার জন্য।
১৩| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:২১
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সেই দিন আর ফিরে আসবে না। আমরা আধুনিকতার নামে নিজেরাই আস্তাকুড়ে তলিয়ে যাচ্ছি।
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৩
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সেইদিন ফিরে পাওয়া সম্ভব নয়,আর ফিরে পেতে চাইও না, একটা ই চাওয়া মানুষ যেন যন্ত্রে পরিণত না হয়। পড়া এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ সুজন ভাই।
১৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: তারেক ভাই আপনার লিখা আর আমার লিখা পোস্ট পাশাপাশি অবস্থান করছে আজ ব্লগে আবার আলোচিত পাতায়ও দুজনে পাশাপাশি আছি।
আহ! কি আনন্দ আকাশে-বাতাশে।
একটু হাসুন। হা।হা।হা........................।
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২০
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: হুম তাইতো দেখছি, চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ মাইদুল ভাই।
১৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ খুব বেশি নিষ্ঠুর হয়ে গেছে।
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৭
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: এখন মানুষ আগের দিনের মত সহজসরল নেই মানুষ যান্ত্রিক হয়ে গেছে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ রাজীব ভাই।
১৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২৭
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সে আমলে সাধারণ মানুষদের মধ্যে কোন ভেঁজাল ছিলোনা।।
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৪১
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: তখন ভেজাল দেওয়ার কথা মানুষ স্বপ্নএ ও ভাবতো না। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ শাহাদাৎ ভাই।
১৭| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ২:৪৫
উম্মে সায়মা বলেছেন: আসলে ভালো থাকা ব্যাপারটা কিছুটা আপেক্ষিক। তখন হয়তো মানুষের খাবারের অভাব ছিল কিন্তু অন্য অনেকদিক দিয়ে শান্তিতে ছিল। আবার এখন হয়তো মানুষের খাবারের কষ্ট করতে হয়না কিন্তু অন্য অনেক অশান্তির মধ্যে দিনাতিপাত করতে হয়!
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৫
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: উম্মে সায়মা বলেছেন: আসলে ভালো থাকা ব্যাপারটা কিছুটা আপেক্ষিক। ঠিকই বলেছেন সায়মা আপু সময়ের সাথে সাথে মানুষের চাহিদার পরিবর্তন হয়। একসময় মানুষ শুধু খাবারের কথা চিন্তা করতো আর এখন মানুষের অভাব অন্য জিনিষের।
১৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৩:১৪
প্রামানিক বলেছেন: তাদের উল্যেখিত মূল্যের সাথে আমার দেখা জিনিষপত্রের মূল্য অনেকটা ঠিক আছে। একটাকায় ৩/৪ সের চাল দেখিনি তবে বারো আনা সের চাল আমি নিজেই বিক্রি করেছি এবং গরুর মাংস দেড়টাকায় কিনেছি।
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: বাহ প্রামাণিক ভাই আপনিতো কালের সাক্ষী। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৯| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫০
শাহিন বিন রফিক বলেছেন: এখন মানুষ কিছুটা হলেও সচ্ছল তবে বেশি বদ।
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৩৯
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: হুম মানুষ সচ্ছল হলেও মানুষ রোবটে পরিণত হয়েছে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ রফিক ভাই।
২০| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:২২
কালীদাস বলেছেন: সাবকন্টিনেন্টে এক্সট্রিম কেসই বেশি ছিল সোসাইটিতে সবসময়, মধ্যবিত্ত সমাজ গড়ে ওঠা শুরু হয়েছে ব্রিটিশদের প্ররোচণায় (!) স্কুল/কলেজমুখী হওয়া পর থেকেই। এবং এটা ধ্রুব সত্য, সুশিক্ষিত মধ্যবিত্ত সমাজ ছাড়া কোন দেশের পক্ষেই উন্নত হওয়া সম্ভব না।
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৪৪
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সুশিক্ষিত মধ্যবিত্ত সমাজ ছাড়া কোন দেশের পক্ষেই উন্নত হওয়া সম্ভব না
চমৎকার বলেছেন মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ কালিদাস ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: মনে হয় না সেই সময়ে মানুষ খুব কষ্টে ছিল। মধ্যযুগের বেশীর ভাগ মুসলিম শাসক একনায়ক হলেও প্রজাবৎসল ছিলেন। ব্রিটিশরা সভ্যতা আনলেও প্রজা বৎসল ছিল না, কারন তারা আসলে কলোনিগুলোকে নিজ বাসস্থান হিসেবে মেনে নিতে পারেনি।