নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
সম্পূর্ণ পৃথিবী তেলের জন্য আরব দেশ গুলোর তোষামোদে ব্যস্ত। বিশ্বের এহেন কঠিন পরিস্থিতি ও চাপ সামাল দিতে জ্বালানী তৈলের যোগানের চেয়ে সোনার হরিণ আর আর কোনটিই নহে । সাশ্রয়ী মূল্যে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) ও জ্বালানি তেল সরবরাহ বাংলাদেশকে আসন্ন দুর্ভিক্ষ মোকাবেলা করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে কয়েক মাস ধরে চলমান বিদ্যুৎ–সংকটের প্রেক্ষাপটে প্রাথমিক পণ্য অপরিশোধিত তেল সাশ্রয়ী মূল্যে আমদানির বিষয়টি অনস্বীকার্য।৩০ ও ৩১ অক্টোবর সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে অনুষ্ঠিত হবে দুই দেশের মধ্যে ১৪তম যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের বৈঠক (জেইসি)।
বিশ্বব্যাংক বলছে- জ্বালানির উচ্চমূল্যের কারণে দেশে দেশে জ্বালানি-নির্ভর শিল্পকারখানায় উৎপাদন কমছে। বিশেষ করে গ্যাস-সংকটের কারণে সার, রাসায়নিক ও ইস্পাত কারখানাগুলোতে উৎপাদন অনেক কমেছে। কোনও কোনও কারখানা বন্ধেরও উপক্রম হয়েছে। ফলে বাধ্য হয়ে বিকল্প জ্বালানির উৎসের দিকে ঝুঁকছে তারা।
সৌদি আরবকে আমাদের দেশের এক শ্রেণীর মানুষ সহ্য করতে না পারলেও , তারা শিক্ষা ও প্রযুক্তিতে পিছিয়ে থাকলেও তাদের রয়েছে এখনে পৃথিবীর সকলের একমাত্র চাহিদার অমূল্য খনিজ সম্পদ।আইইএ বলছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে পরিবেশ-বান্ধব জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ বাড়ছে । নতুন পরিকল্পনা অনুসারে ২০৩০ সালের মধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ বছরে দুই ট্রিলিয়ন ডলার হতে পারে। তবে ২০৫০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ শূন্যে নামিয়ে আনতে ২০৩০ সালে এ বিনিয়োগ চার ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে হবে।
পুতিনের উদ্দেশ্য কি এখনো ধারণা করা যাচ্ছেনা। মস্কোয় এক সম্মেলনে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বক্তব্য শোনে বুঝা গেলো- তাঁর বক্তব্যে ইউক্রেনে হামলার জন্য কোনও অনুশোচনা পর্যন্ত নেই। পুতিন ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলাকে ন্যায্যতা দেওয়ার চেষ্টা করেন। ইউক্রেনে যুদ্ধের উসকানির জন্য তিনি পশ্চিমাদের দায়ী করেন। ইতিমধ্যে ইউক্রেনে ৮২ হাজার রিজার্ভ সেনা পাঠিয়েছে রাশিয়া। ফলে নিশ্চিত করে বলা যায় যুদ্ধ এখনই থামছেনা। এবং বাংলাদেশের অবস্থা এখনের চেয়ে খারাপ হবে। পুতিনের বক্তব্যের জবাবে কিয়েভ বলল‘ঝড় আসছে’।
রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে অনেকগুলো দেশে খাদ্য সংকট বা দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) এবং বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) আশঙ্কা, ২০২৩ সালে বিশ্বের ৪৫টি দেশে তীব্র খাদ্য ঘাটতি দেখা দিতে পারে। এর মধ্যে বাংলাদেশও আছে। সাম্প্রতিক সময়ে প্রধানমন্ত্রীও একটি কথা বলে বার বার সতর্ক করছেন, এদেশে দুর্ভিক্ষ বা খাদ্য সংকট যাতে না হয় সেজন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে। খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে হবে। পতিত জমি আবাদ করতে হবে।
তেল ও জ্বালানি সংকট মোকাবেলায় সৌদি আরবের সাথে কাল পরশুর বৈঠকের উপর সরকারকে বেশী গুরুত্ব দিতে হবে।
১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৩৮
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: তাহা কইবার পারি না।
২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৪০
মোগল বলেছেন: স হ ম ত
১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৩৮
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: ধৈন্যা।
৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৫৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: সর্বশেষ পরিস্থি্তি অনুযায়ী আপনার এ পোস্টের পর আর কোন আপডেট দিতে পারবেন কি?
১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৩৯
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: এখনও আগের মত।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ৮:৩১
সোনাগাজী বলেছেন:
প্রধানমন্ত্রী উনার ছাদ-বাগানে শাক, সীম লাগাচ্ছেন তো?