নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

ঠাকুরমাহমুদ

sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

ঠাকুরমাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজকের বাজার দর ১৬-০২-২০২৩ রোজ বৃহস্পতিবার

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৩৫



বাজারে নিত্যপণ্য দ্রব্যের মূল্য কি অবস্থা দেশের জনগণ কি কি বাজার করছেন? কেমন চলছেন দেশের নিম্ন মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো তা কি আমরা জানি? নাকি আমরা জানার তেমন কোনো প্রয়োজন মনে করছিনা? যদি প্রয়োজন মনে না করে থাকি, তাহলে এর কারণ কি? আজ ১৬-০২-২০২৩ রোজ বৃহস্পতিবার বাজার দর উল্লেখ করছি। অনুরোধ থাকবে, বাদবাকি বিবেচনা আপনারা করুন।


মিনিকেট চাল = ৬৪/- কিলোগ্রাম (সম্ভবত সবচেয়ে কম দামি ও সস্তা সাধারণ চাল)*
মিনিকেট চাল = ৭৫-৭৮/- কিলোগ্রাম (সাধারণ চাল)
পোলাও চাল = ১৪০-১৫০/- কিলোগ্রাম (খোলা)
আটা = ১৩৬/- প্রতি ২ কিলোগ্রাম প্যাকেট
ময়দা = ১৫৬/- প্রতি ২ কিলোগ্রাম প্যাকেট

গরু মহিষের মাংস = ৭২০/- কিলোগ্রাম
খাসির মাংস = ১,০০০/- কিলোগ্রাম
ব্রয়লার মুরগি = ২৩০/- কিলোগ্রাম*
ডিম = ১৫০/- ডজন (৫০/- হালি)*

ইলিশ মাছ = ১,২০০/- কিলোগ্রাম (১ কিলোগ্রাম প্লাস)
ইলিশ মাছ = ৬০০/- কিলোগ্রাম (৫০০ গ্রাম প্লাস)
রুই মাছ = ৫০০-৫৫০/- কিলোগ্রাম (২ কিলোগ্রাম প্লাস)
রুই মাছ = ৩৫০-৪০০/- কিলোগ্রাম (১ কিলোগ্রাম প্লাস)
বোয়াল মাছ = ৪৫০-৫০০/- কিলোগ্রাম (১ কিলোগ্রাম)
শৈল মাছ = ৫০০-৫৫০/- কিলোগ্রাম (৫০০ গ্রাম প্লাস)
টেংরা মাছ = ৪৫০-৫০০/- কিলোগ্রাম
পাবদা মাছ = ৩৫০/- কিলোগ্রাম
তেলাপিয়া = ১৮০-২০০/- কিলোগ্রাম (ছোট)*
তেলাপিয়া = ২২০-২৫০/- কিলোগ্রাম (১ কিলোগ্রাম প্লাস)
পাঙ্গাস মাছ = ১৮০-২০০/- কিলোগ্রাম (১ কিলোগ্রাম প্লাস)*

সরিষার তৈল = ৩৬০/- লিটার (বোতলজাত)
সয়াবিন তৈল = ১৮৭/- লিটার (বোতলজাত)
পাম তৈল = ১৬৫/- লিটার (সুপার/খোলা)*
পাম তৈল = ১৫০/- লিটার (খোলা)*

পেঁয়াজ = ৩০-৩৫/- কিলোগ্রাম
রসুন = ১৮০/- কিলোগ্রাম (ছোট/দেশী)
রসুন = ২২০/- কিলোগ্রাম (বড়/ভারতীয়)
আদা = ১৬০-১৮০/- কিলোগ্রাম
লবন = ৪০-৪২/- কিলোগ্রাম (প্যাকেটজাত)
চিনি = ১১০-১১৫/- কিলোগ্রাম (খোলা)*

মসুর ডাল = ১২৫-১৩০/- কিলোগ্রাম (খোলা)*
গোল আলু = ২৫/- কিলোগ্রাম

টমেটো = ৩০-৪০/- কিলোগ্রাম
শসা = ৩০-৪০/- কিলোগ্রাম
ফুলকপি = ৩০/- প্রতিটি
পাতাকপি = ৩০/- প্রতিটি
লাউ = ৭০-৯০/- প্রতিটি
শিম = ৩০-৪০/- কিলোগ্রাম (সবুজ শিম)
শিম = ৬০-৭০/- কিলোগ্রাম (সুরমা শিম)
বেগুন = ৬০-৮০/- কিলোগ্রাম
পটল = ৬০/- কিলোগ্রাম
চিচিঙ্গা = ৬০/- কিলোগ্রাম
করলা = ১০০-১২০/- কিলোগ্রাম
মিষ্টি কুমড়া = ৪০-৫০/- কিলোগ্রাম
কাঁচ কলা = ৪০/- হালি
কচু = ৫০-৭০/- প্রতিটি
শাক = ২৫-৩০/- আঁটি (লাল শাক, মুলা শাক, সরিষা শাক, পু্ঁই শাক)

কাঁচা মরিচ = ১৪০/- কিলোগ্রাম*
ধনিয়া পাতা = ১০০/- কিলোগ্রাম

আপেল = ৪৫০/- কিলোগ্রাম
মাল্টা = ২৫০/- কিলোগ্রাম
আঙুর = ৫০০/- কিলোগ্রাম (লাল আঙুর)
স্ট্রবেরী = ৭০০/- কিলোগ্রাম (বাংলাদেশী)
পেঁপে = ১২০/- কিলোগ্রাম
কলা = ৪০-৫০/- হালি (সবরি, সাগর)

তরল দুধ = ৯৫/- লিটার (প্যাকেটজাত)*

নিম্ন মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো যা বাজার করছেন - মাছের মধ্য অন্যতম পাঙ্গাস আর তেলাপিয়া মাছ। বাজারের সবচেয়ে সস্তা ও কমদামি মাছ। যার বাজার দর ১৮০-২০০/- কিলোগ্রাম। আর ডিম ২০২২ সনের বছর জুড়ে ৩০-৩২ টাকা হালি ছিলো, যা ২০২২ সনের নভেম্বর - ডিসেম্বর মাস থেকে বাজার দর চড়া হতে থাকে এখন ৫০ টাকা হালি ডিম! খোলা ও বোতলজাত তৈলের দর আর কমবে বলে মনে হচ্ছে না। এই দেশে নিত্যপণ্য দ্রব্য সহ ভোজ্যতৈলের একবার মূল্যবৃদ্ধি হলে তার আর মূল্যহ্রাস হবার কোনো সম্ভবনা থাকে না। একমাত্র পচনশীল দ্রব্য শাক সবজির দর যথারিতি উঠা নামা করে থাকে। রমজান মাস আসার সাথে সাথে শুরু হবে বাজারে নিত্যপণ্য নিয়ে জুয়া খেলা। বলা হয়ে থাকে রমজান মাস রহমতের মাস। কিন্তু আমাদের দরিদ্র দেশ বাংলাদেশে রমজান মাসে বাজারের নিত্যপণ্য দ্রব্যে গজব নেমে আসে।

চিনির মূল্যবৃদ্ধি: বাংলাদেশে চিনির অতি উচ্চ মূল্যবৃদ্ধির পেছনের কারণ হচ্ছে - মহা সংকট, আকাল, দুর্ভিক্ষ! চিনির মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে বিস্তারিত লিখে আমি আলাদা পোস্ট দিবো।

আত্মকথা: পোস্টে দেশের বাজার দর দেখে বিবেচনা করার জন্য যদিও অনুরোধ করেছি, তারপরও কথা থেকে যায়, বিবেচনা করার মতো মনে হয় আমাদের অবস্থা ও অবস্থান নেই। খুব সম্ভব, আমরা হয়তো ইংরেজ আমলে প্রবেশ করতে যাচ্ছি। শুধু দুঃখ এই, বৃটিশ রানী ইন্তেকাল করেছেন। নয়তো তিনিই আমাদের রাণী হতেন।



বাজার দর: ১৬-০২-২০২৩ রাজউক কাঁচা বাজার, উত্তরা মডেল টাউন।
কৃতজ্ঞতা স্বীকার: সামহোয়্যারইন ব্লগ।
ছবি: ফটোশপে তৈরি করা।




মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৫০

সোনাগাজী বলেছেন:



নিউইয়র্কে এখন টমেটোর কিলো গড়ে ৬০০ টাকা
গরুর মাংসের কিলো গড়ে ৬০০ টাকা।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



প্রবাসে আমার দম বন্ধ লাগে। নয়তো প্রবাসে আমি টমেটো সহ সবজি চাষাবাদ কাজের জন্য জীবন বেছে নিতাম। বাংলাদেশের মানুষের আয় আর নিউইয়র্কের মানুষের আয় রাত দিন তফাত।

আমাদের জমির টমেটো, আলু এখনও সব উঠেনি। আগামী রমজান মাসের জন্য বেগুন গাছের পরিচর্যা হচ্ছে। বেগুন ইতিমধ্য বাজারে যাচ্ছে। এছাড়া চিচিঙ্গা, পটল, চাল কুমড়া রমজান মাসে বাজারে পাওয়া যাবে।

২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৩:৩৬

কাছের-মানুষ বলেছেন: জিনিষ পত্রের দাম ভয়াবহ অবস্থা, দেশে বাজারে যাই না অনেক বছর হল, একটি আইডিয়া হল!
একজন দিন মজুরের দৈনিক রোজগার কত সেটা দিলে ভাল হত, আয় ব্যায়ের একটি পরিস্কার হিসাব জানা যেত। তবে যেই দাম দেখছে সেই হিসেবে আমেরিকা অনেক সস্তা!

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:২৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



নিম্ন আয় ও নিম্নমধ্য আয়ের মানুষ বাজারের শুধুমাত্র পাঙ্গাস আর তেলাপিয়া মাছ খেয়ে বেঁচে আছেন। ভোজ্যতৈলের বাজার দর অত্যন্ত চড়া। রমজাস মাস শুরু হওয়ার সাথে সাথে বাজারে জুয়ার আসর বসে যাবে। মূল্যবৃদ্ধির জুয়ার আসর।

৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:৩৪

কামাল১৮ বলেছেন: আমার স্ত্রী বহু বছর পর বাংলাদেশে গিয়ে ছয়মাসের মতো থেকে গত মাসে কানাডায় আসছে।তার বক্তব্য জিনিস পত্রের দাম অনেক বেড়ে গেছে।কিসের দাম বেড়ে বলায়্,সে বললো ছোট এক মুঠা ধন্যা পাতা ২০ টাকা।আমি বললাম এখানে কতো।এতটুকু ধন্যাপাতা এখানে মাত্র দুই ডলার।আমি বললাম দুই ডলার মানে কত টাকা।তার কথা,ডলার তো ডলারই তুমি টাকা পেলে কোথায়।
অনেক দিন পরে আসলেন।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৪৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



কানাডা আর বাংলাদেশের মানুষের আয় সমান? দেশে আসুন, বাজার সাজার করুন দেখবেন আপনার নিজের কষ্ট না লাগলেও বাজারের অন্যদের বাজার করা দেখে হলেও আপনার কষ্ট লাগবে।

কিছুটা ব্যস্ত কাজে, আর লেখালেখি করতে তেমন ভালো লাগে না।


৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:২৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সরকার বলবে দ্রব্য মূল্য ক্রয় ক্ষমতার মধ্যেই আছে।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৪৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



সরকার কে? কোথায়? বাংলাদেশের ইতিহাসে সরকার নামে কিছু আছে বা ছিলো?

৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৪৫

বলেছেন: পাখি পাওয়া যায় কি,


!!! কাউয়ার দাম কত!!!! ""

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৫৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



পাখি পাওয়া যায়। কবুতর, টিয়া সহ আরোও কি কি পাখি, আমি পাখি বাজারে যাই না। দেশে পাখি প্রেমি বেড়েছে তারা পাখি কিনে ঘরে বন্দী করে রেখে পাখিপ্রেমে মগ্ন থাকে। কাউয়ার দাম কতো জানা নেই। তবে কাউয়া নামক পাখিটি বিরল প্রজাতির পাখির নামের তালিকায় উঠে গিয়েছে। কারণ কি জানেন?

আপনি কেমন আছেন? আপনি ব্লগ এডমিনের কাছে মেইল করার কথা ছিলো।

৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:৫২

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: দেশে ছাড়ার আগে ১৯৯২ সালে শেষ বাজার করি, যতদূর মনে পড়ে তখন আলু চার টাকা kg আর গরুর মাংস বিশ টাকা kg ছিল। আমাদের পরিবারের সারা মাসে বাজার খরচ তিন হাজার টাকা লাগতো। তবে আব্বা retired হওয়াতে সেই তিন হাজার টাকার টানাটানি লেগেই থাকতো।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:০৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আপনার লেখা পোস্টগুলো হতে ঘুড়ে এসেছি। সময় করে পড়বো। আপনিতো মাটির মানুষ। আপনি বরফের দেশে এতোদিন কি করছেন, কিভাবে টিকে আছেন?

আমাদের দেশের ইতিহাসে মানুষ খাবারের কষ্ট করছে - করে যাচ্ছে সেই কবে থেকে, যার সন সাল হিসাব করে কুল কিনারা শেষ করা যাবে না। আমার উক্ত পোস্টে “মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সরকার বলবে দ্রব্য মূল্য ক্রয় ক্ষমতার মধ্যেই আছে।” - লেখক বলেছেন: সরকার কে? কোথায়? বাংলাদেশের ইতিহাসে সরকার নামে কিছু আছে বা ছিলো? আমার উক্ত উত্তর, আমি মনে করি চিরন্তন সত্য।

সময় পেলে আপনি নিয়মিত লেখালেখি করার চেষ্ট করুন। আমি এক সময় নিয়মিত ছিলাম, এখন অনিয়মিত একজন। আপনাদের মতো মানুষজন ব্লগে থাকলে আবার নিয়মিত হবো।

৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৩৬

শেরজা তপন বলেছেন: পরশু আগোরা থেকে আদা কিনলাম ২৭০ টাকা করে
প্রানের চিনিগুরা-১৭০ টাকা, তিন মাস আগে ছিল ১২০-১৩৫
বড় রুই ৬৫০ টাকা পর্যন্ত কেজি
রাজউক কাচা বাজারে মাছের দাম কম মনে হয়েছে।
উচ্ছের কেজি ১২০-১৬০ টাকা!!!
মিনিকেট প্রিমিয়ামটা ( মানে মোটা চাল ভাল করে কাটা ও পালিশ) ৮০ টাকার উপরে

প্রতিমাসে কেউ একজন এমন বাজার দর দিলে মুল্যাবৃদ্ধির ব্যাপারটা নজরে থাকবে সবার।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আমি চেষ্টা করেছি সর্বনিম্ন মূল্য দিয়ে আজকের বাজার দর তৈরি করতে। তারপরও কিছু কারেকশান করতে হয়েছে। আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ আপনার এলাকার বাজার দর উল্লেখ করেছেন। বাজারে পাঙ্গাস ও তেলাপিয়া মাছের বিক্রেতার কাছে ক্রেতাদের যেই ভিড় বাট্টা তা দেখে সত্যি সত্যি কষ্ট লাগে।

বাজারের অবস্থা সম্পর্কে মোটামোটি কিছু লিখে আশা করছি প্রতি তিন মাসে একবার বাজার দর পোস্ট দিতে পারবো। আপনাদের সহযোগিতা লাগবে। তাছাড়া রমজান মাসে বাজার দর নিয়ে বিস্তারিত লিখবো। রহমতের মাস রমজান মাসে বাজারে কিভাবে জুয়ার আসর বসে, রহমতের মাস রমজান মাসে কিভাবে বাংলাদেশের নিত্যপণ্যের বাজারে গজব নেমে আসে তার কিছুটা বিবরণ লিখবো।

৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কয়েকটা জিনিসের দাম কম লিখেছেন।
যেমন গরুর মাংস আমাদের এখানে ৭৫০ টাকা। রমজানে ৮০০ হয়ে যাবে।
ছাগলের মাংস ১১ শ' টাকা। রমজানে ১২ শ' হবে।
এক কেজির একটা ইলিশ আমাদের এখানে ১৫ শ' টাকা।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৪২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



নিত্যপণ্যের বাজারে বিক্রতারা নানান ভাবে জুয়ার সাথে জড়িত। তাই এরা নিজের জীবন নিয়ে জুয়া খেলে, ব্যবসা নিয়ে জুয়া খেলে, পরিবার পরিজন নিয়েও জুয়া খেলে অভ্যস্ত। আমি রমজান মাসে বিস্তারিত লিখে পোস্ট দিবো।

আমাদের এলাকাতে গরু মহিষের মাংসের দর এখনও = ৭২০ টাকা/কিলোগ্রাম আছে, খুব সম্ভব দুই চার দিনের মধ্য তাহলে ৭৫০ টাকা/কিলোগ্রাম হয়ে যাবে। আপনি নিয়মিত - অনিয়মিত বাজার সাজার করেন আপনি বাজারের অবস্থা ভালো জানেন। আমি কাল পরশু বাজারের অবস্থা নিয়ে আরেকটি পোস্ট লিখবো, আশা করি আপনাকে পাশে পাওয়া যাবে।

৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:২২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: কিছু লোক কিনতে পারবে কিছু দেখবে কিছূ চিৎকার করে কাঁদবে। কিছু লোক হাওয়া খেয়ে সুর তুলবে আগে কি সুন্দর দিন কাটাতাম

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



সমস্যা হচ্ছে শ্রেণী বিন্যাস। নিত্যপণ্যনের মূল্যবৃদ্ধির অন্যতম একটি কারণ সমাজের একটি শ্রেণীর অপব্যয়। অতিরিক্ত অপব্যয় ও খাবার নষ্ট করা।

১০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৫

রানার ব্লগ বলেছেন: দামের চাপে জীবন নাভিশ্বাস অবস্থা। দাম বাড়ে আয় সেই একজায়গায় ফুলস্টপ হয়ে আছে।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



সমস্যা হচ্ছে সমাজের একটি শ্রেণী অতিরিক্ত অপব্যয় অপচয় ও খাবার নষ্ট করছে এবং পাশাপাশি আরোও শ্রেণীর লোকজন আছে যারা সারাদিন ভোজন করছেন। তাঁর সাথে পাল্লা দিয়ে মূল্যবৃদ্ধি হচ্ছে মাছ মাংস ডিম সহ সকল আমিষজাত পণ্য।

১১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:২৭

জুল ভার্ন বলেছেন: আজ নিউমার্কেটে গরুর মাংস(মহিষের মাংসের মিশেলও হতে পারে) - ৭৫০/-
খাসি/ছাগল- ১১০০/-
ব্রয়লার- ২৪০/-

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:০১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



সামনে রমজান মাস চালু হওয়ার সাথে সাথে দেখুন কোন দিকের পরিস্থিতি কোন দিকে যায়। আমরা মনে হয় ইংরেজ শাসনামলে প্রবেশ করতে যাচ্ছি। ভোজ্য তৈলের যাদুও দেখতে হবে আশা করছি।


১২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমি প্রতি সপ্তাহে বাজারে যাই। বাজার করি। আমি প্রতিটা জিনিসপত্রের দাম জানি। যদি কিছু কেনার প্রয়োজন না-ও থাকে, তবু আমি বাজারে যাই। জাস্ট জিনিসপত্রের দাম জানতে। কতটা বাড়লো।

জিনিসপত্রের দাম সব সময় বাড়ে। আজ থেকে ৪০ বছর আগেও লোকজন বলতো বাজারে আগুব। এখনও বলে। আগামীতে তো বলবে। কিন্তু কথা হচ্ছে- করোনার পর থেকে এখন পর্যন্ত যেভাবে হা হা করে প্রতিটা জিনিসের দাম বেড়েছে- অন্য কোনো সময় জিনিসের দাম এরকম বাড়েনি। কিন্তু খেয়াল করে দেখুন দেশে- কোনো আনন্দলোন হচ্ছে না।

আপনি লিখুন। আমি সাথে আছি।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৪৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



১০০ টাকা লিটার সয়াবিন তৈল কিভাবে ১৯০ টাকা লিটারে পরিণত হয়? ৯০ টাকা ২ কিলোগ্রাম আটা গত তিন চার মাসে ১৩৬-১৪০ টাকা হয়েছে আশ্চর্য বিষয় নাহ?

আমি জানি আপনি নিয়মিত বাজার সাজার করেন, তাছাড়া খুব সম্ভব আপনার বাসার কাছাকাছি বড় বাজার আছে, মাংসের দাম আর ডিমের দাম যেভাবে বেড়ে চলেছে আমার মনে হচ্ছে খুব দ্রুত গরু মহিষের মাংস ৮০০ - ১,০০০ টাকা পৌছাবে। নিত্যপণ্যের এভাবে মূল্যবৃদ্ধি হলে দেশে চোর ছেচ্চর বেড়ে যাবে ঘুষখোর বেড়ে যাবে, দুর্নীতি চাঁদাবাজি বেড়ে যাবে। - এইগুলো বোঝার জন্য গন্ডায় গন্ডায় ডক্টরেট করার প্রয়োজন নেই। যে কোনো সাধারণ মানুষ বুঝতে পারার কথা!

১৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:২০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- বাজার চিত্র দেখলে নিজের চিত্ত বেসামাল হয়ে উঠে। X((

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:২৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



২০২৩ সনের রমজান মাস খুব সম্ভব স্মরণকালের রমজান মাস হবে। নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্যের বাজার নিয়ে জুয়ার আসর শুরু হবে। - সময় ও সুযোগ করে আমি বিস্তারিত লিখবো।



১৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:২৫

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
পাবদা কিনলাম ৪৮০ টাকা কিলোগ্রাম।

এভাবে চলেছে আর।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৪১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



জ্বালানী তৈলের মূল্যবৃদ্ধির কারণ কি তার সঠিক ব্যাখ্যা কোনো পত্র পত্রিকা প্রদান করেনি। জ্বালানী তৈলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে তৈল ও খনিজ সম্পদ, পেট্রোবাংলা, বাপেক্স মাপেক্স কেউ কোনো ব্যাখ্যা দেননি। তাতে করে দেশের পরিবহনে খরচ বেড়ে গিয়েছে প্রায় দ্বিগুণ।



১৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:০৮

নীল আকাশ বলেছেন: এইদেশে সবচেয়ে বড় বিপেদে আছে মধ্যবিত্তরা। এরা না পারছে ভালোভাবে চলতে না পারছে কোনোরকমে চলতে।
যারা এইসব উর্ধগতি নিয়ন্ত্রণ করবে তাদের হাতে কোনো টাকার কোনো অভাব নেই। এইসব দাম বাড়লেও তাদের কোনো কিছু যায় আসে না।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



বাজারের নিত্যপণ্য দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে যেই ধরণের সমস্যা তৈরি হচ্ছে তা সমগ্র দেশবাসীর জন্য হুমকি হয়ে দাড়াবে। কেউ যদি ভাবেন তাঁদের হাতে যথেস্ট পরিমাণ অর্থ সম্পত্তি আছে, তাঁদের কোনো সমস্যা হবে না এটি ভুল চিন্তা, সমগ্র দেশে আকাল মহামারী দেখা দিলে তা থেকে কেউ রক্ষা পাবার কথা না।

আমাদের অতি দ্রুত সচেতন হওয়াটা জরুরী।

১৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:১৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,




রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের বাহানায় দেশে বিভিন্ন অজুহাতে পণ্যমূল্য বাড়ানো হচ্ছে যার কোনও হিসেব আপনি মিলাতে পারবেন না। অজুহাতের যেন শেষ নেই। বর্ষাকালে সবজির দাম বাড়লে বলা হয় - বৃষ্টিতে ফসল নষ্ট হয়েছে । আবার গরম কালে বলা হয় - বৃশ্টি নেই তাই ফলন ভালো হয়নি। :(
জ্বালানী তেলের যে মূল্য বেড়েছে তার বিপরীতে কেজি প্রতি দাম রেড়েছে কয়েকগুন। পত্রিকান্তরে এক সমীক্ষায় পড়েছিলুম, জ্বালানী তেলের মূল্য বৃদ্ধিতে কেজি প্রতি যেখানে পরিবহন খরচ বেড়েছে ১ টাকা সেখানে মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে কেজি প্রতি ৫ থেকে ১০ টাকা।
কাওরান বাজারে দাম কমলেও কোথাও দাম কমেনা কিন্তু কাওরান বাজারে দাম বাড়লে সাথে সাথে দেশের প্রত্যন্ত এলাকার বাজারেও দাম বেড়ে যায়। এই হলো বাস্তবতা।
নৈতিকতা যেখানে মৃত সেখানে সততারও বেঁচে থাকার কোনও কারন নেই।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:০৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



নৈতিকতা যেখানে মৃত সেখানে সততারও বেঁচে থাকার কোনও কারণ নেই। - কথা সত্যি। আরেকটি বিষয় না বললেই নয় রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের যেই প্রভাব বংলাদেশে লক্ষ্য করা গিয়েছে তা হচ্ছে - আদার বাপারী জাহাজের খবরের মতো। রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে দেশের সকল নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে মনে হচ্ছে - বাংলাদেশের সকল পণ্য রাশিয়া আর ইউক্রেন থেকে আমদানি হয়!

বাংলাদেশে সকল গরু মহিষ রাশিয়া ইউক্রেন বর্ডার পাস হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। বাংলাদেশের সকল পোল্ট্রি মুরগি সহ পোল্ট্রি ডিম, হাঁসের ডিম, ভোজ্য তৈল, গম, চিনি সব - সব রাশিয়া ইউক্রেন হতে বর্ডার পাস হয়ে প্রবেশ করে সোনার বাংলাদেশে।

আহমেদ জী এস ভাই, এই দেশ বড় অভাগা দেশ, তাঁর চেয়েও বড় অভাগা এই দেশের জাতি। এই দেশের মানুষজন।

১৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৫১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বাজার দর নিয়ে ভাবলেই মনটা খারাপ হয়ে যায় :(

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:০৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



বাংলাদেশের নিত্যপণ্য বাজার হতে বাজার দর নিয়ন্ত্রণকারী সহ সকল ক খ গ ঘ সব - সব অসৎ মানুষের ভাগাড়।

১৮| ০১ লা মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:০৩

মোগল সম্রাট বলেছেন:

প্রিয় ঠাকুর ভাই, আশা করি কুশলে আছেন।

অবস্থা এখন এমন যে, উগান্ডায় কালবৈশাখী ঝড় হইলেও তার বেনিফিসিয়ারী বাংলাদেশ, যার অজুহাতে আমাদের বাজারে সব কিছুর দাম ডবল করতে হবে। গত ৭/৮ বছর ধরে এরকম ঠুনকো অজুহাতে মেনিউপুলেশন করে সব কমোডিটির দাম বাড়ানো হয়েছে।

নিরীহ হরিণ বাঘের হাত থেকে আল্লাহ বাচাঁও বাচাঁও বলে ফরিয়াদ করলেও আল্লাহ চিরকাল বাঘের দোয়াই কবুল করেছে। সুতরাং ...........................! !!!!!!!!!!!!!!!!!

শুভকামনা আপনার জন্য ।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৩৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



মোগল সম্রাট ভাই আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ। আপনি কি রিত্বিক রৌশনের হিন্দি সিনেমা যোধা আকবর দেখেছেন? সিনেমটাটি দেখবেন আপনার ভালো লাগার কথা।

আপনার জন্যও শুভ কামনা রইলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.