নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful
আজ ভোর সকাল হতে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। এমনিতে আমাদের অন্ধগ্রামে বেশ ভালো বৃষ্টি হয়ে থাকে। এক সময় গ্রামে অধিকাংশ পরিবার ছিলো কৃষি নির্ভর। তাই বৃষ্টিকে বলা হতো আমাদের গ্রামের জন্য আশীর্বাদ। ফসলি জমিতে যথেষ্ট ভালো ফসল হতো। তিতাস নদীর তীরবর্তী গ্রাম হওয়ার কারণে একটা সময় ছিলো যখন পানি ও মাছের অভাব হতো না, প্রচুর মাছ পাওয়া যেতো। যা এখন কল্পনা মনে হয় অথবা মনে হতে পারে নিছক গল্প। এখন বর্ষাকালেও তেমন পানি হয় না। তেমন মাছও নেই। পানির জন্য নদীতে বার বার ড্রেজিং করা হয়েছে। নদীতে মাছ ছাড়া হয়েছে। মরতে মরতে আমাদের নদী যেনো আবারও বেঁচে উঠার জন্য লড়াই করছে। নদীর এই বেঁচে থাকার লড়াই দেখে নিজের কাছেও ভালো লাগে।
আমাদের গ্রাম সহ আশেপাশের গ্রামে প্রচুর প্রবাসী আছেন যেই কারণে অনেক ফসলি জমিতে নিয়মিত ফসল না করার কারণে ফসলি জমিগুলো প্রায় পতিত অবস্থায় থাকে বারো মাস। দীর্ঘ প্রবাস জীবন শেষ করে যারা দেশে ফিরে আসছেন তারা আর জমিজমাতে কাজ করার মতো শারীরিক অবস্থায় থাকেন না। কৃষি নির্ভর গ্রামটি কিভাবে কখন যেনো প্রবাস নির্ভর হয়ে গিয়েছে তা সময়ের দৌড়ে কেউ বুঝতেও পারেনি। যখন মোটামোটি কেউ কেউ বুঝতে পেরেছেন তখন দেখা গেলো - গ্রামশূন্য! মানুষ নেই। পুরুষের চেয়ে নারীর সংখ্যা বেশী হয়ে গিয়েছে। অধিকাংশ পরিবারের পুরুষ প্রবাসে! এমনকি এমনও পরিবার আছে যেই পরিবারের চার - পাঁচ জন পুরুষের মধ্যে সকলেই প্রবাসে। মালয়েশিয়া সিঙ্গাপুর থেকে শুরু করে মধ্যপ্রাচ্যে ইয়োরোপ আমেরিকা কানাডা সহ জাপান অষ্ট্রেলিয়া - এমন কোনো দেশ নেই যেই দেশে এই অন্ধগ্রামের মানুষ না গিয়েছেন।
এখন সন্ধ্যা পেড়িয়ে রাত নেমেছে এখনও ঝুম বৃষ্টি হচ্ছে। গ্রামে প্রচুর কাজ জমে আছে। একটি কাজ শেষ করলে আরো দশটি কাজ তৈরি হয়। এই অন্ধগ্রামের কাছে আমি নানান ভাবে ঋণী। এই ঋণ শোধ করার মতো ক্ষমতা আল্লাহপাক আমাকে দেননি। তারপরও চেষ্টা করে যাচ্ছি। চেষ্টা করছি কৃষি নির্ভর গ্রাম তৈরি করতে। চেষ্টা করছি আমাদের অন্ধগ্রামের মানুষ আবারও কৃষিতে ফিরে যাবেন। ফসলি জমিতে কাজ করে ক্লান্ত শরীরে রাত নামার সাথে সাথে ঘুমিয়ে পড়বেন! - হয়তো সেই দিন আর ফিরে আসবে না, তারপরও চেষ্টা করে যাচ্ছি। এই মাটিতে আমার জন্ম এই মাটির কাছে আমার অনেক অনেক ঋণ।
১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
কাঁচা আম দিয়ে নদীর মাছের ঝোল তরকারি আর সাদা ভাতের মতো অমৃত আমি কোথাও খাইনি। আমাদের দেশের কৃষিকাজ কে উন্নত করতে হবে সাথে সাথে মানুষকে কৃষিকাজে আগ্রহী করে তুলতে হবে।
আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।
২| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৫০
ফেনা বলেছেন: তিতাসকে ঘিরে অনেক স্মৃতি মনে পড়ে গেল।
অনেক সুন্দর একটি পোষ্ট।
আপনার জন্য অনেক অনেক ভাল লাগা রইল।
১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৫৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ। তিতাস মেঘনা নিয়ে আমার অনেক অনেক স্মৃতি আর ভালোবাসা। মনে হয় এক জীবন গল্প করেও শেষ করা যাবে না। আমি সময়ে সময়ে লিখবো সেই সকল ভালোবাসার গল্প।
আপনাকে আবারও ধন্যবাদ।
৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:০২
কামাল১৮ বলেছেন: ৭২ পর আর নিজ গ্রামে খুব একটা যাওয়া হয়নি।৫/৭ বছর পর দুই এক দিনের জন্য গেছি।এখনতো বিদেশে স্থায়ী হয়ে গেছি।আপনি নিজ গ্রামের যে বর্ণনা দিলেন বাংলাদেশের বেশিরভাগ গ্রামের কি এই অবস্থা,মানে পুরুষ শুন্য।
১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৪৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
শহরে বা দেশের বাইরে স্থায়ী হয়ে গেলে গ্রামের বাড়ি যাওয়াটা প্রায় দুষ্কর। তাই আমি গ্রামের বাড়ি কখনো ছেড়ে দেইনি। বাংলাদেশে সকল গ্রাম যে পুরুষ শূণ্য তা নয়। তবে প্রায় পুরুষ শূন্য বলা যেতে পারে। অধিকাংশ পুরুষ রাজধানী সহ বিভাগীয় শহরে কাজ করেন ব্যবসা করেন। গ্রামে হয়তো মাসে একবার যান। অথবা অনেকে আছেন যারা পরিবার নিয়ে শহরে থাকেন। বছরে দুই একবার হয়তো গ্রামে বেড়াতে যান ঈদে অথবা এমন কোনো ছুটিতে।
৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:০৭
ডার্ক ম্যান বলেছেন: গ্রাম দেখলেই যেতে ইচ্ছে হয়। যদিও কোনোদিন গ্রামে থাকা হয় নি।
১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:২৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
মাঝে মাঝে গ্রামে বেড়াতে যান, আশা করি ভালো লাগবে। চট্টগ্রামে আমার অনেক অনেক স্মৃতি। বাটালি হিল, পতেঙ্গা, কর্ণফূলি - অনেক অনেক আনন্দময় জীবনের স্মৃতি।
বৃষ্টি হচ্ছে প্রায় প্রতিদিন কিন্তু গরম কমছে না। আমি গ্রামের বাড়িতে এসেছি, আগামীকাল শনিবার রাতে ঢাকায় ফিরবো।
৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:০৭
সোনাগাজী বলেছেন:
কি পরিমাণ জমি অনাবাদী পড়ে থাকে? কি পরিমাণ ফসলের জমিতে বসতবাড়ী হয়েছে?
মানুষ প্রবাসী হয়েছে জিয়া, এরশাদ, বেগম জিয়া ও শেখ হাসিনার মাথায় মগজ না থাকাতে; মানুষ টাকা আয় করতে করতে যৌবনও হারিয়ে ফেলে, স্ত্রীর সাথে থাকাই হয়নি এই জীবনে।
১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:২৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
দেশের প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে গেলে দেখতে পাবেন মানুষ বিদেশ আর বিদেশ। দেশে দৈনন্দিন বাজার করছেন নারীরা। আমাদের নিজের জমিই অনাবাদী হয়ে গিয়েছিলো প্রায় ৬০% থেকে ৭০%। জমি করার মানুষ নেই। যারা জমি করতেন তারা প্রবাসে চলে গিয়েছেন। দেশে ভালো ছিলেন না, তবে প্রবাসে গিয়েও ভালো নেই। যেই পরিমান ঋণ করে গিয়েছেন এক একজন তা পূরণ করতেই বড় সময় চলে যায়।
আমাদের এলাকাতে এখনও প্রায় ৪০% জমি অনাবাদী।
৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৫৬
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনাদের এলকার মানুষ শান্ত, নাকি হিংস্র?
১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:১২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমাদের নিজ গ্রাম এলাকার লোকজন অলস প্রকৃতির।
আমাদের থানা উপজেলা ও জেলা সহ সমগ্র বাংলাদেশের চিত্র হিসেবে দেখতে গেলে দেশে হিংস্র মানুষ আছে প্রচুর। আত্মীয় পরিজন প্রবাসে - দেশে ছোট ভাই, ছেলে সন্তান যারা আছে তারা রাজনীতি সহ এলাকার নানা ধরনের ঝামেলাতে চাঁদা, গুন্ডামী নষ্টামীতে যুক্ত থাকে এবং বছরে কম করে হলেও দুইটি বড় মারপিট হয় যাতে কমপক্ষে ২-৩টি মার্ডার হয়। - এটি বাংলাদেশের প্রতিটি থানা উপজেলার চিত্র।
৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:১৮
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি কি কি ফসল করেন?
১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:৩৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
উঁচু জমিতে শাক সবজি সরিষা আর নিচু জমিতে ধান হয়। আমাদের কিছু পাহাড়ি জমি আছে তাতে লেবু বাগান আছে। আগে জংলা মতো ছিলো দিনে দিনে পরিস্কার করে লেবু বাগান করেছি। আগামীতে কলাবাগান, পেপে বাগান ও পেয়ারা বাগান করার জন্য মাটি তৈরি করার লক্ষ্যে কাজ করছি। সময় লাগবে মাটি তৈরি হতে প্রায় এক বছর। ২০২৫ নাগাদ গাছ রোপন করবো।
আর কিছু নিচু জমিতে কিছুই হয় না অথবা ধান করলে হবে, তবে বৃষ্টিতে তলিয়ে যেতে পারে তাই ধান / এক ফসলও চাষ করি না। এইগুলো বিল এলাকার জমি। আর ডোবাতে মাছ হতো এক সময় প্রচুর এখন মাছ কম, চাষ করে মাছ রাখা সম্ভব না, কারণ বৃষ্টি ও বর্ষাতে ডোবাগুলো পানিতে তলিয়ে বিলের সাথে একাকার হয়ে যায়।
১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:৪১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
জমি ও ফসলে অতিরিক্ত কেমিক্যাল কীটনাশক ব্যবহার করে করে নদী নালা ডোবা ঝিলের মাছ সব শেষ। দেশের বাতাসে কি পরিমান ক্যমিক্যাল আছে তার প্রমাণ পাওয়া যায় দেশের ক্যান্সার হাসপাতালগুলোতে গেলে। ক্যান্সারের রোগীর সংখ্যা দেখলে আতঙ্কিত হতে হয়।
৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:৪১
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: ঢাকার বাহিরে আমাদের কেউ ছিল না ,বাবা /মা এর সবাই ছিলেন ঢাকার স্থানীয়। তাই ঢাকার বাহিরে গ্রামে ঐ ভাবে থাকা হয়নি। আমিনবাজার এর আশে পাশে এক সময় গ্রামের মতো ছিল। আশুলিয়া ,সাভার , ছোট দিয়াবাড়ি ,বিরুলিয়া ,আকরাইন এই সব অঞ্চল ছিল পুরোই গ্রামের মতো এক সময়। এখন আর সেই রূপটি নেই। শেষ বার সেই ১৯৯৪ সালে গিয়ে ছিলাম নওগাঁর এক গ্রামে। আর যাওয়া হয়নি এই জীবনে।
১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:৫২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
৩০ বছর বিশাল সময়। আমিন বাজার আশুলিয়া ৮০ এর দশকেও গ্রাম ছিলো। চারোদিকে পানি আর পানি নৌকা দিয়ে চলাচল করতে হতো। বিশাল বিশাল আকৃতির মাছ ছিলো সাভার আশুলিয়া বিলে। সন্ধ্যার পর মানুষ আর যাতায়াত করতো না।
৭০ এর দশকে আমরা মিরপুর পল্লবীতে ছিলাম। আমাদের আত্মীয় পরিজন আছেন সাভারে। আমি সাভার গিয়েছি অনেক।
আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।
৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:১৬
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: লেখক বলেছেন:৩০ বছর বিশাল সময়। আমিন বাজার আশুলিয়া ৮০ এর দশকেও গ্রাম ছিলো।
দাদির কাছে শুনেছিলাম ,মিরপুর মাজারের দিকে বাঘ দেখা যেত এক সময় !
১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:২৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনার দাদীজান সঠিক বলেছেন। মিরপুর এলাকার মাটি লাল মাটি, গরমে লাল মাটির ধুলোর ঝড় বইতো আর বৃষ্টিতে লাল মাটির কাঁদা। বালতি বালতি পানি দিয়েও লাল মাটির কাঁদা পরিস্কার করা দুষ্কর ছিলো।
আমিন বাজার ও সাভারের অরিজিন যারা তাঁরা অনেক আপ্যায়ন প্রিয় ও অতিথি পরায়ন মানুষ।
১০| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:৫৮
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: শৈশবের কিছু স্মৃতি মনে আছে , ধান ক্ষেতের আইল দিয়ে হেটে যাওয়া ,নৌকা করে সদুর( হয়তো সুদূর ) টেক ( স্থানীয় সবাই অপভ্রংশ নাম ডাকে হদুর টেক বলে ) যেতাম। বাবার দিকের আত্মীয়দের অনেকে ছিলেন ওই গ্রামে। ফুফু দেখলে চিৎকার করে উঠতেন , " আরে আমার বাপে আইছে ! কখনো বলতেন আমার লালে ! কি অসীম ভালোবাসায় মাখানো ছিল সেই কণ্ঠ। কখনো কোনো বাড়ির উঠোনে বসে থাকা বয়স্ক কেউ দেখলে ডাক দিয়ে জিজ্ঞেস করতেন ক্যাঠা যায় ,কোন বাড়ির পোলা ?
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:২৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমাদের জীবন যতোই শহর আর প্রবাস জীবন হোক, গ্রাম আমাদের টানে। গ্রামের প্রতি এই টান যারা এখনও অনুভব করেন তাঁদের প্রতি ভালোবাসা রইলো।
১১| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১১
ডার্ক ম্যান বলেছেন: মাঝে মাঝে গ্রামে বেড়াতে যান, আশা করি ভালো লাগবে।.
আমি আমার জন্মস্থানেই থাকি। সেটা শহরের মধ্যেই পড়ে।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৩৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমার জন্মস্থান গ্রামে। আমার সন্তানদের জন্মস্থান গ্রামে না। তারপরও তাঁরা গ্রামকেই ভালোবাসেন। বেলা শেষে তাঁরা গ্রামকেই প্রাধান্য দেন। ছুটিতে তাঁরা আমার সাথে গ্রামে চলে যান, গ্রামের বাড়ি ঘরের যত্ন করেন। আমার আর কিইবা চাওয়ার আছে। বেলা গেলো হাঁস মুরগি ঘরে তোলো - আমারও বেলা শেষ হয়ে আসছে।
শুভ কামনা রইলো।
১২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৩
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আসসালামওয়ালাইকুম ভাই....
কেমন আছেন?
গ্রামের এইসব দৃশ্য দেখতে ভালোই লাগে। মাঝেমধ্যে ইউটিউবে খুজে খুজে দেখি।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৪০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আমি ভালো আছি। আপনি কেমন আছেন? আপনি আমার খোঁজ নিয়েছেন আমি কৃতজ্ঞ। পূঁজার ছুটিতে সবাই গ্রামে থাকবো। আমাদের এলাকাতে পূঁজাতে অনেক অনেক অনুষ্ঠান হয়।
শুভ কামনা রইলো।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৩৩
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সুখ পাঠ্য পোস্টটি এক টানে পড়ে গেলাম। গ্রাম আমার অনক প্রিয়। প্রবাসে থাকি যখন ফিরে যাই দেশে শুধুই মেঠু পথে হাটতে মন চায়। হাটিও সময় করে।