নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

ঠাকুরমাহমুদ

sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

ঠাকুরমাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আলুবাজারে আগুন

১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৪৮



কথা নেই বার্তা নেই গত কয়েক বছর যাবত আলুবাজারে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। এই বছর আলুবাজারের আগুন এমন পর্যায়ে চলে গিয়েছে যাতে করে নিম্নবিত্ত, নিম্নমধ্যব্ত্তি ও মধ্যব্ত্তি পরিবারের জন্য হয়েছে বিপদ। আজ তারিখ: ০৮-১১-২০২৪ইং রোজ শুক্রবার, খুচরা বাজারে আলুর দর ৭৫ টাকা কিলোগ্রাম! বিগত কয়েক বছর যাবত আলুর দর সর্বোচ্চ ৫০ টাকা কিলোগ্রাম পর্যন্ত উঠেছে। কিন্তু এই বছর বিপদ সীমা অতিক্রম করে ৭৫ টাকা কিলোগ্রাম ছুয়ে গিয়েছে! অথচ প্রান্তিক পর্যায়ে যারা কৃষক আছেন তারা আলু কতো করে বিক্রয় করেছেন?

বৃষ্টি ও বন্যার ভয় সহ দেশের সামগ্রিক অস্থিতিশীলতা’র কারণে আলু চাষে কৃষকদের এই বছর কিছুটা বিলম্ব হয়েছে। তাছাড়া, যদিও বাজারে নতুন আলু আসা শুরু হয়েছে তবে তা সাধারণ পরিবারের ক্রয় ক্ষমতার বাহিরেই আছে। শখ করে হয়তো অনেকে এক কিলোগ্রাম নতুন আলু ক্রয় করে নিতে পারবেন, কিন্তু প্রায় প্রতিদিন ১৪০-১৬০ টাকা কিলোগ্রাম দরে আলু ক্রয় করা সহজ কথা না। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি আলু বাজার সহজ হয়ে আসবে। তবে এখনও হাতে প্রায় ৩০ দিন আছে, যাতে করে আলুর দর হয়তো আরোও বেড়ে যেতে পারে। সর্বশেষ খবর, ভারত ও মিয়ানমার হতে হাজার হাজার টন আলু আমদানি হচ্ছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত আলুবাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি।

বেশ কিছু বাংলা ব্লগ, ফেসবুক সহ অনলাইন পত্র পত্রিকাতে অনেকেই লেখালেখি করেন। যা নিয়ে লেখালেখি করেন তার মূল প্রতিপাদ্য বিষয়গুলো হচ্ছে - বিরহ প্রেম ভালোবাসা, ভ্রমণ, আড্ডা, হোটেল রেষ্টুরেন্টে হাভাতে’র মতো ভক্ষণ, গল্প, কবিতা সহ রাজনীতি ও ধর্ম। - দুঃখজনক হলেও সত্য লেখাগুলো অত্যন্ত নিম্নমানের ও রুচির দুর্ভিক্ষ বহন করে।

প্রিন্ট ও অনলাইন পত্রিকার সম্পাদকীয় কলাম, ও বিশেষ কলাম ব্যতিত অন্যত্র নিত্যপণ্য খাদ্যদ্রব্য চাষাবাদ, বাজার দর, বাজার নিয়ন্ত্রণ, হিমাগারে সংরক্ষণ ইত্যাদি বিষয়ে লেখালেখি হতে আমি তেমন লক্ষ্য করিনি। হয়তো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সহ ব্লগ ও অনলাইন পত্র পত্রিকাতে যারা লেখালেখি করেন তাঁদের খাদ্যপণ্য নিয়ে চিন্তা করতে হয় না। জীবনে হয়তো খাদ্যপণ্যের সমস্যা নেই। প্রতিবেশী ও সমাজ নিয়ে ভাবতে হয় না। - সমস্যা আছে প্রেম ভালোবাসা ও বিরহে, সমস্যা আছে ধর্মকর্মে, আর তাই হয়তো উক্ত বিষয়ে লেখালেখি করে যাচ্ছেন। অথবা খাদ্যপণ্য বিষয়ে লেখালেখি করার মতো পর্যাপ্ত শিক্ষা ও জ্ঞানের অভাব! অথবা তাঁদের ভাত খেতে হয় না, তাঁরা চা খেয়ে জীবন যাপন করেন, মনে হয়।






মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:০৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি তো আলুর দাম নিয়ে শংকা প্রকাশ করেছেন; ডেঙ্গুতে প্রায় ৪০০ লোক মারা গিয়েছে এবার। ১ লাখের উপর লোক অসুস্থ। মিডিয়াতে কেউ এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করে না।

১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:২৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



ডেঙ্গু ঔষধ প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা। ডেঙ্গু বন্ধ / প্রতিহত করা যাবে না। অসুস্থ মানুষ - সুস্থ হবে ঔষধ প্রতিষ্ঠান।


২| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:২৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



ভালো পোস্ট।
আমার ভালো লেগেছে।

দেশে জমির পরিমাণ কমে গেছে।
জমি যাও তাতে মানুষের চাষের কোন আগ্রহ নেই।
মানুষ বাজার থেকে কিনে খেতে বেশী আগ্রহী।
সেটা সম্মানের ।
চাষা বাস করলে মান ইজ্জত থাকে না।

১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:৪২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



সমস্যা হচ্ছে বাড়িতে থাকার মানুষ নেই তারপরও মানুষ বাড়িঘর করেই যাচ্ছেন! কৃষি জমি সহ জংলা ডোবা নালা খাল দখল করে বাড়িঘর বাজার মার্কেট, ইন্ডাস্ট্রি ফ্যাক্টরি, ইটের ভাটা করে ভরপুর করেছে এই দেশের মানুষ। প্রতিটি গ্রামে দুই তিনটি করে বাজার, মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল, কিন্ডার গার্টেন, মুদির দোকান, চায়ের দোকান বিশ্রি কেলেংকারি অবস্থা। - এতো এতো দোকান আর মসজিদ মাদ্রাসা পরিবেশ বিপর্যয় করে দিয়েছে।

কৃষি কাজে ইজ্জত থাকে না। আপনার হয়তো মনে আছে আলুর ভালো ফলনের কারণে, একটি কথা রেডিওতে প্রচার হতো “বেশি করে আলু খান ভাতের উপর চাপ কমান” - আর এখন দেখুন ভারত মিয়ানমার হতে আলু আমদানি করতে হচ্ছে।

৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:৫২

কামাল১৮ বলেছেন: সেন্ডিকেডের কারসাজি।কোল্ড স্টোরেজের খরছ কমিয়ে আনতে হবে।

১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:৫৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



প্রতিটি জেলাতে সরকারি কোল্ড স্টোর থাকা জরুরী ছিলো, তা হয়নি। খাস জমি আর খাল দখল করে হয়েছে মসজিদ মাদ্রাসা কিন্ডার গার্টেন আর বাজার।

৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৫১

আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,




কৃষি নিয়ে আপনার দরদ আমার জানা আছে।
দেশের কৃষি আর কৃষকদের নিয়ে সোস্যাল মিডিয়াতে কেউ কিছু লেখেনা বলে আপনার আক্ষেপ দেখলুম। কথাটি সর্ব্বাাংশে ঠিক নয় ।
কারন একজন " ঠাকুরমাহমুদ' তো এসব নিয়ে ভাবছেন, লিখছেন। তাছাড়া ২০২০ সালের মাঝামাঝি এই "মহাবেকুব'ও একখানা এমন জিনিষ লিখেছিলো। তাতে কৃষি নিয়ে আপনার বেশ ক'খানা মন্তব্যও তাতে আছে।
আপনার এবং অনেকের অবগতির জন্যে প্রাসঙ্গিক ভাবেই সেই লিংকটা দিলুম যাতে সেদিনের উপস্থিত ব্লগারদের মনোভাবটি সবাই বুঝতে পারেন----মহাবেকুব জাতক কথন - এক

১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আহমেদ জী এস ভাই, জাতি হিসেবে আমরা ভয়াবহ। যেই জাতি নিজের ক্ষতি নিজেই করে যাচ্ছি। দেশে জেলা পর্যায়ে সরকারি কোল্ড স্টোরেজ থাকাটা খুব জরুরী ছিলো যা আজ পর্যন্ত হয়নি, হয়তো হবেও না। আপনার লেখাতে আপনি নিজেও সেই কোল্ড স্টোর ও সংরক্ষণের বিষয়ে আলোচনা করেছিলেন। লেখাটি সেই ২০২০ সময়ের জন্য শুধু নয় আজ এবং ভবিষ্যতেও খুবই প্রয়োজনীয় লেখা।

আপনি লক্ষ্য করেছেন হয়তো, দেশে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যগুলোতে মানুষ ধর্ম ও রাজনীতি নিয়ে এতো লিখছেন রেভ্যুলেশন হয়ে গিয়েছে। প্রয়োজন ছিলো মানুষের মৌলিক অধিকার নিয়ে লেখালেখি করা যা আজও সম্ভব হয়নি।

দেশের ফলনের বড় একটি অংশ নষ্ট হয় সংরক্ষণের অভাবে ও ট্রান্সপোর্টে। যায় দিন ভালা যায় আসে দিন বুড়া - দেশে এই বছর সবজির বাজার দর যা গিয়েছে আগামী বছর আরোও বেশী হবে, দেশে চাষাবাদ করার জমি কমে গিয়েছে এবং চাষাবাদ করার মানুষ ও নেই। বাজারে আলুর দর ৭৫ টাকা কিলো। অথচ প্রান্তিক কৃষকগণ মৌসুমে আলু বিক্রি করবেন ১২-১৫ টাকা কিলোগ্রাম। এর একটিই কারণ দেশে সরকারি ভাবে কোল্ড স্টোরেজ তৈরি হয়নি। এইভাবে চলতে থাকলে দেশে মানুষ চাষাবাদ ছেড়ে দিবেন কারণ মৌসুমে কেউ ফলের মূল্য পাবেন না।

এখন দেশে এমন অবস্থা হয়েছে আলুও আমদানি হচ্ছে তাও হাজার হাজার টন, অথচ সিজনে আমরা আলু বিক্রি করবো ১২-১৫ টাকা কিলোগ্রাম। কারণ কি - হিমাগারের অভাব ও ট্রান্সপোর্ট।

৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৫৫

শিশির খান ১৪ বলেছেন: যার যেটাতে আগ্রহ সে সেটা নিয়া লেখে আপনার আলু নিয়ে লিখতে ভালো লাগে আপনি লেখেন কেউ তো না করে নাই। চার পেরার মাঝে দুই পেরা আলু নিয়া লিখছেন আর দুই পেরা মানুষ গালাগালি করছেন। আলুর ফলন খারাপ হইছে এই মৌসুমে সেটা বুঝলাম কতো খারাপ হইছে সেটা জানা দরকার।

১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আলুর ফলন খারাপ হয়নি, চাষে বিলম্ব হয়েছে কারণ অতি বৃষ্টি বন্যার ভয় ও দেশের অস্থিতিশীলতা। ডিসেম্বরের মাঝামঝি নাগাদ বাজার ভরে যাবে দেশের আলুতে। আশা করছি ৪০ টাকা কিলোগ্রাম আলু পাবেন তখন।

২০২৪ সিজন থেকে শুরু করে দেশে যেই পরিমাণ আলুর প্রয়োজন ছিলো আর যা উৎপাদন হয়েছে, তা দেশের মানুষ বছরের হাফ সময়ে (জুন মাসেই) খেয়ে অপচয় করে শেষ করেছে। এখন আমরা আছি আমদানি নির্ভর বাংলাদেশে। ভবিষ্যতে হয়তো আরোও খারাপ অবস্থা হতে পারে। ২০২৫ সিজন ও মানুষের চাহিদা নির্ভর করছে আগামী বছর দেশে সবজির দর কেমন থাকবে। আলুর দর বাজারে ‍অন্যান্য সবজির দর নিয়ন্ত্রণ করে। বাংলাদেশে সব জেলাতে সব সবজির ভালো ফলন হয় না - আমি সময় করে বিস্তারিত লিখবো।

৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৮

প্রহররাজা বলেছেন: আমাদের অভিভাবক একজন নোবেল বিজয়ী। আলু নিয়ে পরে থাকলে হবে? বিপ্লবের গল্প শুনে, গ্রাফিটি দেখে পেট ভরবে।

১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



সরকার আসবে সরকার যাবে এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। কিন্তু দেশ থাকবে, থাকবে আহার করার মতো মানুষও। মানুষ মৌলিক অধিকার সম্পর্ক সচেতন না হলে আজীবন রাজনীতি আর ধর্ম নিয়ে পরে থাকবে। - জীবন যাপনের জন্য যা প্রয়োজন নেই। আমাদের দেশের মানুষ কাজে কর্মে আগ্রহী নন, আগ্রহী রাজনীতি আর ধর্মে তাই দেশে রাজনীতি আর ধর্মের বাম্পার ফলন হয়।

আপনি রাজনৈতিক মন্তব্য প্রতিমন্তব্য উপেক্ষা করে চলুন। দেশের অবস্থা ভালো নয়।

৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৭

প্রহররাজা বলেছেন: হুমম দেশের অবস্থা ভালো না। জিনিসপত্রের দাম বেশী, ডেংগু তে মানুষ মারা যাছে আর সরকার পরে আছে সেন্ট মার্টিনের সাদা মাছি, গ্রাফিতি সংরক্ষণ, জাদুঘর নির্মাণ এইসব আজাইরা সংস্কার নিয়ে।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



ডেঙ্গু একটি চাষ করা রোগ। মাধ্যম হচ্ছে মশা ও মাছি। চাষ হচ্ছে রোগ তৈরি হয়ে যাচ্ছে - একটি চলমান প্রক্রিয়া।

৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫০

ডার্ক ম্যান বলেছেন: দেশে আগুন জ্বলছে আর আপনি আছেন আলু নিয়ে

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আসছে রমজান মাস, বাজারের অবস্থা নিয়ে তখন আমার কথা মনে করিয়েন।

৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪২

ক্লোন রাফা বলেছেন: Don't worry , সরকার এখন ব্যাস্ত আছে বাংলাদেশে স্বর্গের আইন প্রনয়নের কাজে। সেটা বাস্তবায়িত হোলে বাংলাদেশ জান্নাত হয়ে যাবে। তখন আর আলু , পটল নিয়ে ভাবতে হবেনা

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৫৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



“বাঘ নাই বনে খাটাশ বাঘ”
বনে যদি বাঘ না থাকে তাহলে নিকৃষ্ট খাটাশও বাঘ হয়ে যায়। এটি পরিক্ষিত চিরন্তন সত্য।

আপনি আমাকে বুঝতে ভুল করেছেন। আপনার পুরাতন আইডি দিয়ে আমাকে খুবই আক্রমণ করে কথা বলেছিলেন। কোনো কারণ ছাড়া, অকারণ। আ্পনি যেই পক্ষের সমর্থন করেন - আমি ও আমরা সেই পক্ষের সাথে তাদের জন্ম থেকে আছি। তাদের ভুলগুলো সব সময় সুধরে দিতে চেয়েছি - কাজ হয়নি। আজ দেখুন অবস্থা।

১০| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

ডার্ক ম্যান বলেছেন: দেশে আগুন জ্বলছে আর আপনি আছেন আলু নিয়ে

এই আগুণে আলু পুড়িয়ে কেউ কেউ মজা করে খাবে।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৫৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আসছে রমজান মাস, বাজারে আগুন ছাড়া জ্বলন্ত কয়লা পাবেন তখন আমার কথা স্মরণ করিয়েন।


১১| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩০

মোগল সম্রাট বলেছেন:

প্রিয় ঠাকুর ভাই,
গত সাত বছর ধরে কৃষি খামারে ধারাবাহিক লোকসান গুনতেছি। দালাল, ফড়িয়া আর মধ্যসত্বভোগিদের দৌরত্নে। কোন রকম কর্মচারিদের বেতন তুলতেই হিমসিম খাচ্চি। যে পেপে আমি ১৫ টাক কেজি বিক্রি করতে পরিনা সেই পেপে বাজারে ৬০ টাকা থেকে ৮০ টাকা।
যাই হোক অনেকদিন পর আপনাকে দেখে ভালো লাগছে।

শুভকামনা।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



এই সমস্যাতেই বলেছি - আমরা যখন আলু বিক্রি করেছি ১২-১৫ টাকা কিলোগ্রাম বিক্রি করেছি, আর এখন আলু ৭৫ টাকা কিলোগ্রাম! কৃষক বঞ্চিত হয়েছে কারণ কোল্ডস্টোরেজ ও যাতায়াত ব্যবস্থার অভাবে।

আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

১২| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৮

প্রামানিক বলেছেন: কি আর বলবো, কয়েক বছর আগে নিজের ক্ষেতে ধানের চাষ করেছিলাম। প্রতি মণে খরচ হয়েছিল চার শত পঁচাশি টাকা কিন্তু ধান বিক্রি করেছি তিন শত নব্বই টাকা তাও কেনার লোক নাই পাইকার ডেকে দিতে হয়েছে। রাগে দুঃখে চাষাবাদ ছেড়ে দিয়েছি। সবাই আলুর চাষ করেন, আমার মতো লস খেয়ে যখন বসে যাবেন, তখন ঠিকই আলু সস্তা হবে।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




এই সমস্যাতেই বলেছি - আমরা যখন আলু বিক্রি করেছি ১২-১৫ টাকা কিলোগ্রাম বিক্রি করেছি, আর এখন আলু ৭৫ টাকা কিলোগ্রাম! কৃষক বঞ্চিত হয়েছে কারণ কোল্ডস্টোরেজ ও যাতায়াত ব্যবস্থার অভাবে।

আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.