১| ০৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:২০

আধুনিক চিন্তাবিদ বলেছেন: দায়ী মাদার নেচার! মানব সভ্যতা যতদিন থাকবে ততদিন এইগুলোও থাকবে।

২| ০৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ১:১১

ফেনিক্স বলেছেন:



ইসলাম ধর্ম যখন এসেছিলো, মানব সমাজ তখন অনেক অনেক পেছনে ছিলো; মানুষকে আজকের অবস্হানে এনেছে মানুষের "লব্ধজ্ঞান"; জ্ঞান অর্জনের জন্য মানুষ স্কুল, কলেজ ও ইউনিভার্সিটি করেছে।

কিন্তু মুসলিম বিশ্ব করেছে মাদ্রাসা; মাদ্রাসার "সংস্কৃতি" মানুষকে শিক্ষিত না'করে ইডিয়টে পরিণত করে। ইসলাম ধর্ম ১টি সোজা সাবজেক্ট; সেটাকে ৬ মাস স্কুলে শেখালে চলে; সেটার বদলে বছরের পর বছর মাদ্রাসায় গার্বেজ শিখায়, ছেলেমেয়েরা গর্দভে পরিণত হয়।

৩| ০৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ১:৪৩

ফেনিক্স বলেছেন:




ইসলাম এসেছে আরবের মরুভুমি থেকে, যেখানকার মানুষ ছিলো নির্দয়; সেটার প্রভাব ইসলামের মুলে রয়ে গেছে: মানুষ শিয়া, সুন্নী, ওয়াহাবী, আহমেদিয়া, দ্রুজে বিভক্ত হয়ে পুরো আরব ধ্বংস করে দিয়েছে।

৪| ০৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ২:৩৯

আধুনিক চিন্তাবিদ বলেছেন: লেখক বলেছেন: মানব সভ্যতা কি টিকে আছে এই হানাহানি মারামারি আর যুদ্ধ বিগ্রহে? নাকি ধর্মের কল টিকে আছে যুদ্ধ বিগ্রহে?

দুটোই টিকে আছে। আমি মনে করি মানুষের এই হানাহানি মারামারি আর যুদ্ধ বিগ্রহের পিছনে প্রধান কারণ হল প্রকৃতিগতভাবে পাওয়া মানুষের কিছু বৈশিষ্ট্য যেমন- হিংসা, বিদ্বেষ, লোভ ইত্যাদি। ধর্ম এইখানে প্রধান কারণ না। তবে হ্যা, ধর্ম অনেক সময় এই গুলোর পিছনে প্রভাবকের ভূমিকা পালন করে। কিন্তু যদি কখনও সমাজ থেকে ধর্ম বিলুপ্ত হয়ও, তবুও এই হানাহানি মারামারি আর যুদ্ধ বিগ্রহ চলবে।

৫| ০৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ২:৪৭

আধুনিক চিন্তাবিদ বলেছেন: ফেনিক্স বলেছেনঃ কিন্তু মুসলিম বিশ্ব করেছে মাদ্রাসা;

মাদ্রাসা হল ধর্মীয় শিক্ষা কেন্দ্র। এমন ধর্মীয় শিক্ষা কেন্দ্র শুধু যে মুসলিমরা করেছে তা তো নয়। সকল জাতীরই (ইহুদি, খ্রীস্টান, হিন্দু, বৌদ্ধ) তো এই রকম ধর্মীয় শিক্ষা কেন্দ্র রয়েছে।

৬| ০৬ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৪:০৪

ফেনিক্স বলেছেন:


আধুনিক চিন্তাবিদ,

আপনি নিজকে দার্শনিক হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন; এই জীবনে হয়তো কখনো "দর্শন"এর ডেফিনেশনটা আপনার শেখা হবে না।

ইহুদীদের কিছু সেক্ট আছে, যারা ধর্মীয় পাঠ শেষ করে অন্য বিষয়ে লেখাপড়া করতে যায়; তারপর বেশীরভাগই বিজ্ঞানে ও ব্যবসায় পড়ালেখা করে।
খৃষ্টানরা ধর্মে (থিওলোজীতে ) পিএইচডি দেয়, যা সোস্যাল সায়েন্সের পিএইডি'র সমকক্ষ।

আপনার কমনসেন্স খুবই নীচু মানের।

৭| ০৬ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৫:২৭

আধুনিক চিন্তাবিদ বলেছেন: ফেনিক্স বলেছেন: ইহুদীদের কিছু সেক্ট আছে, যারা ধর্মীয় পাঠ শেষ করে অন্য বিষয়ে লেখাপড়া করতে যায়; তারপর বেশীরভাগই বিজ্ঞানে ও ব্যবসায় পড়ালেখা করে।

আমাদের দেশেও মাদ্রাসা শিক্ষা সমাপ্ত করে চাইলে জেনারেল লাইনে হায়ার স্টাডি করতে পারে। তাহলে সমস্যা কোথায়?

৮| ০৬ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৭:২৯

কামাল১৮ বলেছেন: প্রাচীন কালে প্রচুর মানুষ মারাযেত রোগশোকে ও প্রকৃতির বিপর্যয়ে।ধর্ম আবির্ভাবের পর সব থেকে বেশি মানুষ মারা গেছে ধর্মের কারনে।

৯| ০৬ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৮:০৪

ফেনিক্স বলেছেন:


আধুনিক চিন্তাবিদ বলেছেন, "...আমাদের দেশেও মাদ্রাসা শিক্ষা সমাপ্ত করে চাইলে জেনারেল লাইনে হায়ার স্টাডি করতে পারে। তাহলে সমস্যা কোথায়? "

-ছোট ১টা সমস্যা আছে: আপনি হচ্ছেন দা্র্শনিক, বারট্রান্ড রাসেলও ছিলেন দার্শনিক। আরো সমান্য ১টা সমস্যা আছে, বাস্তার্ড মাদ্রাসার ছাত্ররা ১৯৭১ সালে রাজাকার হয়েছিলো; এখনো রাজাকার।

১০| ০৬ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৮:০৭

কামাল১৮ বলেছেন: মন্তব্যে লাইক দেয়া দেখা যায় কিভাবে?আর্থাৎ কে লাইক দিলো সেটা বুঝার কি কোন উপায় আছে।

১১| ০৬ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৮:৩৭

আধুনিক চিন্তাবিদ বলেছেন: কামাল১৮ বলেছেন: প্রাচীন কালে প্রচুর মানুষ মারাযেত রোগশোকে ও প্রকৃতির বিপর্যয়ে।ধর্ম আবির্ভাবের পর সব থেকে বেশি মানুষ মারা গেছে ধর্মের কারনে।

দেখেন, ফেনিক্স ও আপনি ২ জনের কেউই কোন ধর্মের অনুসারী নন। তারমানে আপনাদের মাঝে কোন ধর্মীয় বিভেদ নেই। তাহলে তো আপনাদের ২ জনের সম্পর্ক চমৎকার হওয়ার কথা। অথচ দেখেন ফেনিক্সের সাথে আপনার সব সময় বাদানুবাদ লেগেই থাকে। ফেনিক্স মাঝে মাঝেই আপনাকে চরম অপমানজনক কথাবার্তা বলে থাকেন। আপনি অনেক সময় সহ্য করেন, অনেক সময় সহ্য করতে না পেরে পাল্টা জবাব দেন। এখন তাহলে বলেন ধর্মই যদি ক্যাচাল লাগানোর পিছনে দায়ী থাকে তাহলে আপনাদের ভিতরে ক্যাচাল লাগে কেন?
ধর্ম ক্যাচাল লাগানোর প্রতক্ষ উপাদান নয়, এটি হচ্ছে পরোক্ষ উপাদান। মানুষে মানুষে সব কনফ্লিক্ট লাগে হিংসা, বিদ্বেষ, লোভ থেকে। সেখানে ধর্ম বা অন্যান্য ফ্যাক্টর আনুষঙ্গিক উপাদান হিসেবে কাজ করে মাত্র। আজ যদি সমাজ থেকে ধর্ম বিলীন হয় তাহলে মানুষ হানাহানি করার জন্য স্বাভাবিক ভাবেই অন্য কোন ছুতা খুজে নিবে।
মুসলিম-হিন্দু দাঙ্গা লাগলে না হয় ধর্মের দোষ দিব। কিন্তু যখন মায়ের পেটের আপন ভাই-বোনের ভিতরে জায়গা-জমি নিয়ে ঝগড়া লেগে খুনোখুনি হয়ে যায় তখনও কি ধর্মের দোষ দিবেন? এই দেশে যেহেতু অধিকাংশ মুসলিম, তারমানে এই দেশে প্রতিদিন যত ধরনের ক্রাইম হয় তার অধিকাংশই মুসলিমরাই করে। প্রতিদিন এক মুসলিম আরেক মুসলিমের বিরুদ্ধে খুন, ধর্ষণ, ছিনতাই, চুরি, ডাকাতি, চাদাবাজি, ষড়যন্ত্র, জবর-দখল ইত্যাদি অপরাধমূলক কর্মকান্ড করে বেরায় কেন? তাদের ভিতরে ধর্মীয় কনফ্লিক্ট আছে তাই? অতএব সব কিছুতে দয়া করে ধর্মকে দোষ দিবেন না। মনে রাখবেন, অপরাধীদের কোন ধর্ম হয়না। তাদের পরিচয় তারা শুধুই অপরাধী। ধর্মীয় কারনে হয়তো মানুষে মানুষে হানাহানি ২০/৩০ বছরে একবার হয়। কিন্তু ধর্মীয় কারণ ছাড়াই অপরাধ হচ্ছে প্রতিদিন, প্রতিনিয়ত।

১২| ০৬ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৮:৩৯

কামাল১৮ বলেছেন: ধর্ম প্রচারের আগে যে কয়টা বড়যুদ্ধ হয়েছে সেগুলি ছিলো স্বার্থের দ্বন্দ্ব।সেখানে অনেক অতিরঞ্জন আছে।

১৩| ০৬ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৮:৪৯

আধুনিক চিন্তাবিদ বলেছেন: কামাল১৮ বলেছেন: ধর্ম প্রচারের আগে যে কয়টা বড়যুদ্ধ হয়েছে সেগুলি ছিলো স্বার্থের দ্বন্দ্ব।সেখানে অনেক অতিরঞ্জন আছে।

প্রতিটি যুদ্ধই আসলে স্বার্থের দ্বন্দ।

১৪| ০৬ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১০:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: দায়ী কে আপনি জানেন না? বুঝেন না??
দায়ী হচ্ছেন ঈশ্বর।

১৫| ০৬ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১০:২১

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মই যত নষ্টের মুল।

১৬| ০৬ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১০:২৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: রাজিব নুর@ ফিলিস্তিনের ঘটনায় ঈশ্বর দায়ী?

১৭| ০৬ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৫:১৪

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনার কি মনে হয়? কে দায়ী?

আমার ভাবনাটা আমি না হয় পরে বলছি।

১৮| ০৬ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:




আমরারই আমাদের বিপদ ডেকে আনি।

তারপরে, দোষ চাপাই খোদার উপরে।

আপনার প্রশ্নগুলো করা উচিৎ ছিলো মারা যাওয়া ঐ শিশুদের বাপ-মা বা আত্মীয়দের যারা বন্দুকের নলের মুখে 'স্বর্গ' দেখে, খোদার নামে। অথচ, খোদা তাদের তা করতে বলেন নাই।

১৯| ০৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:২০

আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,




দায়ী হলো ব্যক্তি মানুষ বা গোষ্ঠী স্বার্থপরতা যা হতে পারে ক্ষমতার দখল, ধর্মের নামে অধর্ম, রাজনৈতিক ফয়দা হাসিল, সম্পদ আহরণ, শক্তির পরাকাষ্ঠা দেখানো ইত্যাদি নানা কারনে।
মোটা দাগে, একমাত্র মানুষই সব ধ্বংসের জন্যে দায়ী। দোষ দেবেন কাকে ?

ঈদ মোবারক!!