![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful
আমার দেখা সামহোয়্যারইন ব্লগে কখনও দেশ বিরোধী লেখা আসেনি। আর তাই হয়তো সামহোয়্যারইন ব্লগে আমি লেখালেখি করে আসছি এতোদিন যাবত। কিন্তু এখন ব্লগে দেশ বিরোধী লেখা আসছে। প্রতিদিন প্রতিনিয়ত দেশবিরোধী লেখা আসছে। ব্লগে প্রশ্ন আসছে সত্যি সত্যি কি দেশে মুক্তিযুদ্ধে ত্রিশ লক্ষ মানুষ হত্যা হয়েছেন? অতি নিম্ন শ্রেনীর কিছু দলিল উপস্থাপণ হচ্ছে।
১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে ত্রিশ লক্ষ মানুষ হত্যা হয়েছেন এবং তারও বেশি হত্যা হয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধে হত্যার তালিকায় মনিরাম মুচি থেকে শুরু করে শ্রী শষীকান্ত ব্রাহ্মণ আর এক মাস বয়সের শিশু আলী হোসেন থেকে শুরু করে জমিদার পরিবারের সাহেব মীর্জা কেউ বাদ যায়নি। এই দেশে এক একটি বন্যা হয়েছে সাইক্লোন হয়েছে লক্ষ লক্ষ মানুষ হারিয়ে গিয়েছেন। এই দেশে দুর্ভিক্ষ হয়েছে লক্ষ লক্ষ মানুষ অনাহারে মারা গিয়েছেন। মৃতের কোনো হিসাব নেই। হিসাব রাখা সম্ভব হয়নি। গরিব দেশ। গরিবের একটাই চিন্তা থাকে আর তা হচ্ছে পেটের ক্ষুধা। কে বা আপন, কে বা পর - যিনি মারা গিয়েছেন যিনি হারিয়ে গিয়েছেন তাঁকে নিয়ে আর ভাবার সময় হয় না। ভাবার সময় কোথায়? অভাগা দেশের মানুষ, এই দেশের মানুষ সাবান কিনতে পারেনি, মাথায় তৈল দিতে পারেনি। অভাব অনটনে জীবন পাড়ি দিয়েছেন। একদিন দুনিয়া ছেড়ে চলে গিয়েছেন কেউ কাউকে মনে রাখেনি। মনে রাখা উচিত ছিলো, কিন্তু অভাবের তাড়নায় সম্ভব হয়নি।
১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে দেশে এমন কোনো বড় বাজার, নগরের বাজার, গঞ্জের বাাজার নেই - যেই সব বাজার উজার করে মানুষ হত্যা করা হয়নি। বাজার ভর্তি ছিলো হিন্দু মহাজনি আড়ত। হিন্দু সওদাগর, স্বর্ণকার, রৌপকার, হিন্দু পাইকারী দোকানী। এই দেশের মাটিতে এখনও যতো বড় বড় পুরাতন স্কুল কলেজ আছে সবগুলো হিন্দু জমিদারদের তৈরি করা। দেশে ডাক্তার উকিল শিক্ষক থেকে শুরু করে বাজারের ছোট বড় ও মাঝারি ব্যবসায়ী ছিলো হিন্দু, মিষ্টির কারিগর ছিলো হিন্দু, দইওয়ালা ছিলো হিন্দু। কাঠমিস্ত্রি, কামার কুমার ধোপা ছিলো হিন্দু। মোটা কাঁচের চশমা পড়ে বাজারের গলিতে বসে যারা কাপড় সেলাই করতো এরা ছিলো হিন্দু। বাজারে পিড়ি টুলে বসিয়ে যারা চুল কাটতো এরাও ছিলো হিন্দু। বাড়ি বাড়ি ঘুরে কবিরাজি করতো আশ্চর্য ব্রাহ্মণ। স্কুল কলেজে যাদের ভয়ে ছাত্র ছাত্রী পড়ালেখা করে করে মানুষ হয়েছে সেই সকল শিক্ষক ছিলেন হিন্দু। আমি সেই সকল হিন্দু শিক্ষকদের জন্য আজও প্রার্থনা করি যারা ত্রিশ টাকা বেতনের চাকরিতে মানবেতর জীবন যাপন করে এই দেশের মানুষকে মানুষ করতে চেয়েছিলেন। কুমার পাড়া, কামার পাড়া, নন্দি পাড়া, জেলে পাড়া এইগুলো হিন্দু পাড়া আর হিন্দু পরিবারের বসত বাড়ি। উল্লেখিত পেশা সহ বহু পেশার হিন্দু সম্প্রদায় ১৯৭১ এ নিহত হয়েছেন। তাঁদের বেঁচে যাওয়া আত্মীয় পরিজন দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। তাঁরা কখনও দেশে এসে নিজেদের কথা বলেনি, দেশ হতে কোনো সুযোগ সুবিধা আদায়ের জন্য নিজেদের নাম লিখেনি। - আর এখন আজ অর্ধশত বছর পর মুক্তিযুদ্ধে হত্যার হিসাব চাইছে দেশের তথাকথিত নষ্ট নর্দমার কীট!
এই অভাগা দেশে রাজনৈতিক কোনো দল গোষ্টি দেশের ভালো চাহেনি। মুক্তিযুদ্ধ না আওয়ামী লীগের বাবার সম্পত্তি! মুক্তিযুদ্ধ না বিএনপির বাবার সম্পত্তি। মুক্তিযুদ্ধ - রাজাকারদের শত্রু ছিলো, শত্রু আছে, শত্রু থাকবে অনন্তকাল। যারা আজ ত্রিশ লক্ষ শহীদের কথা সত্য মিথ্যা যাচাইয়ে প্রশ্ন তুলছে তাদের একটি কথাই বলতে চাই - “ইতিহাসে মানুষ নামক কলঙ্ক আছে। ইতিহাসে বিভীষণ ছিলো, ইতিহাসে মীরজাফর ছিলো, ইতিহাসে রাজাকার ছিলো। আজ যে বা যাহারা মুক্তিযুদ্ধে নিহত ও শহীদ নিয়ে প্রশ্ন করছে এরা মানুষ নামের কলঙ্ক এরা মানুষ নামের অভিশাপ। এরা সমাজের কলঙ্কিত মানুষ বলেই নিজের পাপ আর অনাচার দিয়ে অন্যকে বিচার করার চিন্তা করে”।
আমি ব্লগে একটি কথা প্রায়ই বলি, “সময় ও সুযোগ করে লিখবো”। এই সময় ও সুযোগ অর্থ কোনো ছুটির দিন নয়। কোনো ঘড়ির সময় নয়। সময় ও সুযোগ বলতে বুঝিয়েছি - দেশের পারিপার্শ্বিক অবস্থা যদি মিনিমাম অনুকূলে থাকে, তাহলে আমি লিখবো। লেখালেখি করা আমার পেশা বা নেশা নয়। আমার কর্ম করে খেতে হয়। আমি একজন অতি সাধারণ কর্মী মানুষ। আমার কর্ম করতে হয়। আমার নিজের জন্য কর্ম করতে হয়। কিছু মানুষের জন্য আমার কর্ম করতে হয় যাদের কাছে আমি ঋণী।
শেষ কথা: দেশকে যারা মায়ের মতো শ্রদ্ধা করেছেন ভালোবেসেছেন। সেই সন্তানেরা মায়ের জন্য যুদ্ধ করেছেন, মায়ের জন্য শহীদ হয়ে মায়ের বুকে মিশে একাকার হয়ে গিয়েছেন। তাঁদের জন্য থাকবে অন্তরের গভীর থেকে অকৃত্রিম ভালোবাসাা অনন্ত অনন্তকাল - কাল মহাকাল। দেশের প্রতি মায়ের প্রতি ভালোবাসা, মায়ের ত্রিশ লক্ষ সূর্য সন্তানদের প্রতি ভালোবাসা, মায়ের ত্রিশ লক্ষ সূর্য সন্তানদের প্রতি ঋণ কেউ মুছে দিতে পারবে না। আমি বিশ্বাস করি, মায়ের প্রতি ভালোবেসে যারা আত্মত্যাগ করেছেন স্বয়ং ঈশ্বর আল্লাহ ভগবানও এই ঋণের কাছে ঋণী হয়ে থাকবেন।
২২ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৩:০১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমি দেশ বিদেশ বহু বহু দেখেছি। আপনি দীর্ঘদিন প্রবাসে আছেন আপনি খুব ভালো ভা্বেই জানেন পাকিস্তানি কতো নিকৃষ্ট অসভ্য বর্বর আর হারামজাদা।
১৯৭১ এর যুদ্ধে পাকিস্তানি সেনা ভারতের সেনার কাছে আত্মসমর্পণ করে কারণ তারা জানতো ইপিআর আর ইস্ট বেঙ্গলের কাছে আত্মসমর্পণ করলে পাকিস্তানি সেনাদের লাশ নদীর নিচের মাটিতে পুতে ফেলতো। বাংলার মাটি হতে পাকিস্তানি সেনা ফেরত যেতে পারে না। আর রাজাকার নামক কলংক আর তাদের অনুসারীদের কথা কি আর বলবো, এরা যেই প্লেটে খায় সেই প্লেটেই প্রস্রাব করে।
২| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ২:৫১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: যারা মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে তীব্র কষ্ট ভোগ করে আত্নহুতি দিয়েছেন তাদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।
২২ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৩:৩৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
মনে অনেক দুঃখ কষ্ট নিয়ে লেখাটি লিখেছি। ব্লগে দেশ বিরোধী লেখা কখনও আশা করিনি।
৩| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৩:১৯
শ্রাবণধারা বলেছেন: এই লেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ এবং অশেষ শ্রদ্ধা ঠাকুরমাহমুদ ভাই।
এই ব্লগে আমাদের প্রামাণিক ভাই মুক্তিযুদ্ধের যে স্মৃতিগুলো লিখেছেন, তা পড়লে মনের গভীরে শান্তি পাই। স্বীকার করতে দ্বিধা নেই, চাঁদগাজীর বিভিন্ন মন্তব্যের ফাঁক ফোকর দিয়ে বেরিয়ে আসা মুক্তিযুদ্ধের সময়কার কথাও আমাকে গভীরভাবে স্পর্শ করে।
আরও লিখবেন মুক্তিযুদ্ধের কথা, সেই দিনগুলোর কথা - এই আশা রাখি।
২২ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৩:২৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
এখন রাত প্রায় ০৩:৩০। আমি মনে অনেক কষ্ট নিয়ে দুঃখ নিয়ে লেখাটি লিখেছি। আমাদের দেশে আজ ঘরে ঘরে বিবিএ পাশ এমবিএ পাশ। কিন্তু এতো পড়ালেখা করেও অনেক অনেক লোকজন মানুষ হতে পারেনি।
৪| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ ভোর ৪:০২
কলাবাগান১ বলেছেন: সামু এখন কোন পোস্টকে স্টিকি করে না? এই পোস্টকে স্টিকি করার জোর দাবী জানাই.... নতুন প্রজন্ম বুঝতে পারবে কিভাবে ১৯৭১ সনে বাংলাদেশ নামক দেশটার জন্ম হল লক্ষ প্রানের বিনিময়ে.....
"হিন্দু শিক্ষকদের জন্য আজও প্রার্থনা করি যারা ত্রিশ টাকা বেতনের চাকরিতে মানবেতর জীবন যাপন করে এই দেশের মানুষকে মানুষ করতে চেয়েছিলেন।" বিনিময়ে কি পেল? বন্চনা আর গাল মন্দ ধর্মান্ধ এর কাছ থেকে।
এমন করে কেউ কখনও বলে নাই- আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ
৫| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ ভোর ৬:২৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: লেখাটি পড়ে ভালো লাগায় একটা লাইক দিলাম।
৬| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ ভোর ৬:২৯
মাথা পাগলা বলেছেন: লেখক বলেছেন - ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে দেশে এমন কোনো বড় বাজার, নগরের বাজার, গঞ্জের বাাজার নে........ তাঁরা কখনও দেশে এসে নিজেদের কথা বলেনি, দেশ হতে কোনো সুযোগ সুবিধা আদায়ের জন্য নিজেদের নাম লিখেনি। - আর এখন আজ অর্ধশত বছর পর মুক্তিযুদ্ধে হত্যার হিসাব চাইছে দেশের তথাকথিত নষ্ট নর্দমার কীট!
লেখা পড়ে বোঝা গেল মনে যা এসেছে, মন থেকে সব বলেছেন। লেখা পড়ে অন্যরকম একটা ফিলিংস পেলাম। কথাগুলো এইভাবে বলার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
৭| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ ভোর ৬:৩০
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,
সুন্দর লিখেছেন।
এদেশের আলো-বাতাস গায়ে লাগিয়ে যারাই এদেশের সামান্যতম বিরোধীতাও করে তারাই মানুষ পদবাচ্য হতে পারেনা।
দেশপ্রেম হবে নিঃশর্ত।
৮| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ ভোর ৬:৫৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
মাজ রাতের তারা ভরা ব্লগের এ রাতে
এই লেখা পাঠে নিকশ কালো রঙএ রাংগীয়ে
এ কাব্যখানি রচিব আজ স্মৃতিতে ভাস্কর
মুক্তি যুদ্ধ বিষয়ে কিছু দু:খ গাথা দিয়ে।
যে কথা কভু ভাবিনি
যে কথা তারা যাবে ভুলে
সুযোগ করে দিবে তারা সত্যকে মিথ্যে বানাতে
ছড়িয়ে দিবে অসত্য ইতিহাসের পাতাতে ।
অবশ্য এতে সত্যের কিই বা যায় আসে
স্বদেশ প্রেম সেখানে নাইবা ভাসে
সময়টা থাকনা ভরা মিথ্যার তারায়
নাইবা থাকল মুক্তি যোদ্ধারা আশেপাশে ।
এই ভাল দুর হতেই তারাঁ গেয়ে যাক
তাদের ছাড়াই বীর মুক্তিযোদ্ধার হৃদয় ক্ষয়ে যাক
শিরায় শিরায় বাজুক অবক্ষয়ের গান
তাতে অবশ্য হবেনা ক্ষতি কোন মুক্তি যোদ্ধার প্রাণ ।
ইচ্ছে যখন জাগে বলতে কথা
চোখ দুটো তখন তাঁদেরকেই খুঁজে
মুক্তি যুদ্ধের চেতনা ভাংগিয়ে
যারা ছিল দিন রাত আনন্দ ফুর্তিতে
তন্ন তন্ন করে খুজেও হৃদয়
পায় না তাদের আমাদের মাঝে ।
এই ক্ষনে চোখ যখন সদা জলে ভাসে
মনে হয় আর নয়, থাকনা ইতিহাস নিরবে
তবে বাতাসে ভাসিয়ে দেয়া কথার রেণু
যেন মর্মে মর্মে তাদের কানে গিয়ে পশে ।
কে ও না কেও আগোয়ান হবে
কারো না কারো হাতে সত্য রবে
যেমনটি ছিল লক্ষ লক্ষ শহীদের মাঝে
মুক্তিযুদ্ধে জীবন দিয়েও ছিল মোহিণী হাসিতে ।
যত চাই ভুলে যেতে মিথ্যা রটনা
তত বেশী করে আসে সত্য স্মরণে
মিথ্যে রটনা শুধুই ক্ষানিকের
মিছেই তাকে ধরে রাখা বন্ধনে।
দুখের দাহন আর যন্ত্রনা সিক্ত
চোখ দুটো ভিজেই থাকুক জলে
তাতেও হবেনা কোন ক্ষতি
স্মৃতি গুলো যতদিন সাথে রবে ।
হয়তবা চোখেও থাকবেনা জল
যে জল দিয়ে হৃদয় গহীনে
মিথ্যে ভাষনে গড়া তীব্র উত্তাপ
এক ঝটিকায় নিভাতে পারে ।
জলে পুড়ে অংগার হওয়াতেই
বুঝিবা লিখা ছিল মুক্তিযোদ্ধার সুখ
কাওকে যখন দেখি সত্য লেখনী হাতে
পুরানো স্মৃতি গুলিই মনে পরে ত্বরিতে ।
৯| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৭:১৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরার প্রচেষ্টার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
১০| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৭:৩৪
কামাল১৮ বলেছেন: আমার দেখা না,আমি নিজেই মুক্তি যুদ্ধ করেছি।এটা ঠিক যে যুদ্ধ করতে গিয়ে দেখা আর হয় নাই।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ২:৪৯
কলাবাগান১ বলেছেন: "মায়ের প্রতি ভালোবেসে যারা আত্মত্যাগ করেছেন স্বয়ং ঈশ্বর আল্লাহ ভগবানও এই ঋণের কাছে ঋণী হয়ে থাকবেন।"
কি করবেন??? শেরজা তপন এর মতন ব্লগার 'অনেকাংশে' বিশ্বাস করে, তখন নিজেরই মনে হয় এই দেশের ভবিষ্যত হয়ত বা নিকট ভবিষ্যতে রাজাকার রাই নির্ধারন করবে...। পাকিস্হান এর সাহস দেখে স্তম্ভিত....আবার এক হতে চায় আর কিছু কুলাংগার এর এতে আবার সায় দেয়।