নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পারভেজ রানা

পারভেজ রানা পেশায় প্রকৌশলী। ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের সদস্য। বাংলাদেশ প্রফেশনাল ইঞ্জিনিয়ার্স রেজিস্ট্রেশন বোর্ড কর্তৃক নিবন্ধিত স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার। ইঞ্জিনিয়ারিং স্টাফ কলেজ থেকে ফায়ার সেফটি ও স্ট্রাকচারাল ডিজাইনে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত প্রকৌশলী। পারভেজ রানা ইঞ্জিনিয়ারিং সল্যুশন নামে নিজস্ব প্রতিষ্ঠান। কনস্ট্রাকশন, ডিজাইন ও ফায়ার সেফটি বিষয়ক পরামর্শ দিচ্ছেন নিজস্ব প্রতিষ্ঠান থেকে। তার সাথে যোগাযোগের জন্য লিখুন [email protected],[email protected] বলুন ০১৯১৩৩৩৬১২৭ নম্বরে ফোন করে। সরাসরি দেখা করার জন্য চলে আসুন ৫ম তলা, ১৫২ সেনপাড়া পর্বতা (রোকেয়া সরণি), মিরপুর-১০ (আল হেলাল হাসপাতালের কাছে)। আসার আগে ফোন করে আসবেন। পারভেজ রানা বাংলাদেশ রাইটার্স গিল্ডের চেয়ারম্যান। লেখালেখি করেন কৈশোর থেকে। তার ছয়টি প্রকাশনা আছে। উপন্যাস: এলে তুমি অবেলায়, আত্মদহন। গল্পের বই: ঝড়ের শেষে, স্টেশন (সম্পাদিত)। কবিতা: গহীন ভালোবাসায় (কার্ড),গহীন ভালোবাসায় (বই) ভালোবাসা দাও। লেখকদের জন্য একটি নতুন প্লাটফরম বাংলাদেশ রাইটার্স গিল্ড। যারা লেখালেখি করছেন তাদেরকে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়ে...

পারভেজ রানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

এনালগ সিস্টেমে বন্ধুর বাড়ি খোঁজা

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫২

গতকাল (২৪ অক্টোবর ২০১০) বিভাসের বাসায় যাওয়ার কথা ছিল। দুপুর বারোটার সময় ওর এলাকা আলমনগরে পৌঁছে গেলাম। আলম নগর আমিন বাজার ছাড়িয়ে হেমায়েতপুরের কাছাকাছি একটা এলাকা। আলম নগরের গেটে পৌঁছে বিভাসকে কল দিচ্ছি কিন্তু ধরে না। মোবাইল সাইলেন্ট করে ঘুমাচ্ছে হয়ত। ওর বাসাতো চিনি না। কিছুক্ষণ ঘোরাঘুরি করে এলাকাটা দেখতে থাকলাম। সাথে একমাত্র স্ত্রী। আনডার ডেভলপড এরিয়া। কিছু ডেভলপার কোম্পানি কাজ করছে। মাঝে মাঝেই কল দিচ্ছি। কিন্তু ধরে না। আমার স্ত্রী অধৈর্য হয়ে গেল। বলল, চলো বাসায় ফেরত যাই।
ভাবলাম, ডিজিটাল বাদে এনালগ সিস্টেমে একটু চেষ্টা করা যায় কী না? আলম নগরের গেটে ফেরত এলাম। এখানে অনেকগুলো দোকান। একটা দোকান লক্ষ্য করে এগিয়ে গেলাম। এই দোকানদার জানতে পারে।
দোকানদারকে জিজ্ঞেস করলাম, ইঞ্জিনিয়ার বিভাসকে চিনেন?
লোকটি আমাকে ইশারা করে, খদ্দেরকে সদাই পাতি দিতে থাকলো। একটু ফ্রি হয়ে জানতে চাইল, একটা ছেলে আছে, না? আমি বললাম, হ্যাঁ।
সোজা ছয় নম্বর রোডের শুরুতে ফ্রেণ্ডস ভিউতে।
অবশেষে ছয় নম্বর রোডের ফ্রেণ্ডস ভিউতে তাকে খুঁজে হয়রান। এখানে যে ছোট বাচ্চাকে পাওয়া গেল, তার নাম অনুভব। আমরা খুঁজছি নিলয়দের বাসা। ভাগ্যিস নিলয় নামটা মনে ছিলো। নিলয় বিভাসের ছয় বছর বয়সি বাচ্চার নাম। অনুভভবদের বাসা থেকে জানালো নিলয় থাকে, তিন নম্বর রোডে। এবার আবার তিন নম্বর রোডে এলাম, একটা ভবন লক্ষ্য করে এগিয়ে গেলাম। এখানে থাকতে পারে। জোরে বিভাস বলে একটা হাক ছাড়লাম।পাশের ভবনের বাসিন্দা একজন মহিলাতো বলেই ফেলল, বাসা খুঁচে না পেলে আমাদের বাসায় বেড়িয়ে যান। বিল্ডিংয়ের মহিলা দারোয়ান এগিয়ে এলো, নিলয়ের বাসা তিন তলায়, জানালো। আমাদেরকে গাইড করে নিয়ে গেলো। নিলয় দরজা খুলল। অবশেষে মিলল বিভাস, চেষ্টা এবং ভুল (ট্রায়াল এণ্ড ইরর পদ্ধতিতে)। বিভাসকে মিলল, বিছানায় ঘুমন্ত, ঘড়ির কাটা ১২টা ৪১, পাশেই মোবাইলটা সাইলেন্ট করা। সাইলেন্ট করলে কী ভাইব্রেশনও দেয় না? ঘুম থেকে উঠে বিভাস বলল, ফ্রেণ্ডস ভিউতে আগে ছিলাম।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:০৮

বদিউজ্জামান মিলন বলেছেন: সুন্দর গল্প। নাকি সত্যি ঘটনা?

২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:১৪

পারভেজ রানা বলেছেন: ভাই ব্লগ লিখলাম। গতকালের সত্যি ঘটনা।

৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৩৩

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: পাশের ভবনের বাসিন্দা একজন মহিলাতো বলেই ফেলল, বাসা খুঁচে না পেলে আমাদের বাসায় বেড়িয়ে যান। =p~

শুভেচ্ছা :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.