![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পারভেজ রানা পেশায় প্রকৌশলী। ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের সদস্য। বাংলাদেশ প্রফেশনাল ইঞ্জিনিয়ার্স রেজিস্ট্রেশন বোর্ড কর্তৃক নিবন্ধিত স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার। ইঞ্জিনিয়ারিং স্টাফ কলেজ থেকে ফায়ার সেফটি ও স্ট্রাকচারাল ডিজাইনে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত প্রকৌশলী। পারভেজ রানা ইঞ্জিনিয়ারিং সল্যুশন নামে নিজস্ব প্রতিষ্ঠান। কনস্ট্রাকশন, ডিজাইন ও ফায়ার সেফটি বিষয়ক পরামর্শ দিচ্ছেন নিজস্ব প্রতিষ্ঠান থেকে। তার সাথে যোগাযোগের জন্য লিখুন [email protected],[email protected] বলুন ০১৯১৩৩৩৬১২৭ নম্বরে ফোন করে। সরাসরি দেখা করার জন্য চলে আসুন ৫ম তলা, ১৫২ সেনপাড়া পর্বতা (রোকেয়া সরণি), মিরপুর-১০ (আল হেলাল হাসপাতালের কাছে)। আসার আগে ফোন করে আসবেন। পারভেজ রানা বাংলাদেশ রাইটার্স গিল্ডের চেয়ারম্যান। লেখালেখি করেন কৈশোর থেকে। তার ছয়টি প্রকাশনা আছে। উপন্যাস: এলে তুমি অবেলায়, আত্মদহন। গল্পের বই: ঝড়ের শেষে, স্টেশন (সম্পাদিত)। কবিতা: গহীন ভালোবাসায় (কার্ড),গহীন ভালোবাসায় (বই) ভালোবাসা দাও। লেখকদের জন্য একটি নতুন প্লাটফরম বাংলাদেশ রাইটার্স গিল্ড। যারা লেখালেখি করছেন তাদেরকে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়ে...
যারা লেখালেখি করছেন এবং বাংলাদেশ রাইটার্স গিল্ডের সাথে থাকতে চান, আগামী শুক্রবার আড্ডা দিতে চলে আসুন রাইটার্স গিল্ডের অফিসে। সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত আমরা আছি। বই প্রকাশ নিয়ে উন্মুক্ত আলোচনা, লেখালেখি নিয়ে ভাব বিনিময় হবে। বিস্তারিত জানতে ফোন দিতে পারেন এই নাম্বারে। +৮৮০১৫৫৭৮৫৩১৬৮, visit http://www.facebook.com/himuebongamra, http://www.facebook.com/bangladeshwg
কিছু কথা:
প্রতি বছর অমর একুশে গ্রন্থমেলায় প্রচুর বই প্রকাশিত হয়।
অমর একুশে গ্রন্থমেলায় ( ২০১৪)-এর পর্যন্ত প্রকাশিত বিভিন্ন বিষয়ে নতুন বইয়ের সংখ্যা ৩১৩৩টি। ২০১৪এর মেলায় মোট বিক্রির পরিমাণ প্রায় ১৭ কোটি টাকা। বইগুলির মধ্যে কবিতার বইয়ের সংখ্যা সবচেয়ে বেশী আর বিক্রির সংখ্যা সবচেয়ে কম। বিক্রিতে উপন্যাস শীর্ষে। কবিতার বই সবচেয়ে বেশী প্রকাশিত হয়, কিন্তু বিক্রি হয় সবচেয়ে কম, এর কারণ কী। আসলে কবিতার পাঠক নেই।অনেক প্রকাশক বলে থাকেন সৈয়দ শামসুল হকের বইও মেলাতে ১৫০ কপি চলে না। তাহলে কবিতার পাঠক কোথায়? বাংলাদেশের পাঠক কী হারিয়ে যাচ্ছে? নতুন অনেকেই লিখছেন। বইও প্রকাশ করছেন। প্রকাশনা সংস্থা একটা নির্দিষ্ট মান বজায় রেখে প্রকাশ করছেন, অথবা মান বজায় রাখছেন না। বই প্রকাশিত হয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে প্রযুক্তির যুগে পাণ্ডুলিপি থাকলে চার দিনের মধ্যে বই প্রকাশ হয়ে যাচ্ছে। কে দেখছে প্রুফ আর কে দেখছে মান? প্রকাশকেরা সারা বছর পাণ্ডুলিপি জমিয়ে রাখেন, মেলায় প্রকাশ করবেন। এক সিজনে যা কামাবেন তা দিয়ে সারা বছর চলতে হবে। শেষ মুহূর্তে লেগে যাচ্ছে তাড়াহুড়া, মেলা চলে এসেছে বই বের করতে হবে। তাড়াহুড়ায় মানহীন বই প্রকাশিত হয়ে যাচ্ছে। বই প্রকাশ শুধু মাত্র মেলা ভিত্তিক বানিয়ে ফেলার কারণে দেশের সার্বিক, সাহিত্য চর্চার মান ও প্রকাশনার মান নিম্নগামী হচ্ছে। লেখকেরাও মনে করেন বই বুঝি মেলাতে প্রকাশ করলেই পাঠক খাবে বেশী। বই কী খাওয়ার জিনিস?
মেলার সময়ে পত্রিকাগুলো বইয়ের বিজ্ঞাপনে ৫০% ছাড় দেয়, যা বছরের অন্যান্য সময়ে দেয় না। তাহলে অন্য সময়ে বই প্রকাশ করে প্রচার কীভাবে করবেন? তাহলে দেখা যাচ্ছে প্রতিকূলতা আরো অন্যান্য জায়গায়ও আছে। সাহিত্য সাময়িকীগুলোও সারা বছর বইয়ের রিভউ গুরুত্ত্ব দিয়ে না করলেও মেলার সময় তা করে।
সার্বিকভাবে ভালো মানের লেখকের যেমন অভাব আছে, ভালোমানের প্রকাশকেরও অভাব আছে। সারা বছর বই প্রকাশ হতে হবে। সারা বছর চর্চা হতে হবে। সারা বছর বইয়ের বিজ্ঞাপনে ছাড় থাকতে হবে। বিশেষ পাতাগুলোতে বিশেষ রেটে, প্রয়োজনে ৭৫%-৮০% ছাড় থাকতে হবে। লেখকদেরকে যেমন ভূমিকা রাখতে হবে ভালো লেখায়, পাঠক সৃষ্টিতে। প্রকাশকদেরও ভূমিকা রাখতে হবে বইয়ের মানোন্নয়নে। সারা বছর বই যেন প্রকাশিত হয়। একটা প্রবাদে আছে, ‘মাছের চাষ, বারো মাস।’ সেই কথা সাথে কথা মিলিয়ে বলতে হয়, ‘বই প্রকাশ, বারো মাস’। সারা বছর মাছ চাষ না করলে মাছের ফলন যেমন ভালো হয় না। সারা বছর বই প্রকাশ না করলে, সাহিত্য ও প্রকাশনা শিল্পের উন্নয়ন সম্ভব না।
২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৬
পারভেজ রানা বলেছেন: সাথে থাকুন কবি।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০০
♥কবি♥ বলেছেন: সহমত।