![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পারভেজ রানা পেশায় প্রকৌশলী। ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের সদস্য। বাংলাদেশ প্রফেশনাল ইঞ্জিনিয়ার্স রেজিস্ট্রেশন বোর্ড কর্তৃক নিবন্ধিত স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার। ইঞ্জিনিয়ারিং স্টাফ কলেজ থেকে ফায়ার সেফটি ও স্ট্রাকচারাল ডিজাইনে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত প্রকৌশলী। পারভেজ রানা ইঞ্জিনিয়ারিং সল্যুশন নামে নিজস্ব প্রতিষ্ঠান। কনস্ট্রাকশন, ডিজাইন ও ফায়ার সেফটি বিষয়ক পরামর্শ দিচ্ছেন নিজস্ব প্রতিষ্ঠান থেকে। তার সাথে যোগাযোগের জন্য লিখুন [email protected],[email protected] বলুন ০১৯১৩৩৩৬১২৭ নম্বরে ফোন করে। সরাসরি দেখা করার জন্য চলে আসুন ৫ম তলা, ১৫২ সেনপাড়া পর্বতা (রোকেয়া সরণি), মিরপুর-১০ (আল হেলাল হাসপাতালের কাছে)। আসার আগে ফোন করে আসবেন। পারভেজ রানা বাংলাদেশ রাইটার্স গিল্ডের চেয়ারম্যান। লেখালেখি করেন কৈশোর থেকে। তার ছয়টি প্রকাশনা আছে। উপন্যাস: এলে তুমি অবেলায়, আত্মদহন। গল্পের বই: ঝড়ের শেষে, স্টেশন (সম্পাদিত)। কবিতা: গহীন ভালোবাসায় (কার্ড),গহীন ভালোবাসায় (বই) ভালোবাসা দাও। লেখকদের জন্য একটি নতুন প্লাটফরম বাংলাদেশ রাইটার্স গিল্ড। যারা লেখালেখি করছেন তাদেরকে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়ে...
ত পরশু (২৫ অক্টাবর ২০১৪) ফেসবুকে একটা পোস্ট দেখে রাণী সরকারকে ফোন দিয়েছিলাম। ফেসবুকের পোস্টে রাণী সরকারের জন্য সাহায্য চাওয়া হচ্ছিল। আমি ঐ বিকাশ নম্বরে ফোন করলে কেউ ধরেনি। যে একাউন্ট থেকে অনুরোধ করা হয়, সেখানেও অনুরোধকারীর সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়নি। অনলাইনের কল্যাণে রাণী সরকারের নাম্বারটা আমার কাছে আগে থেকেই ছিল। একজন সাংবাদিক খুব ভালো লিখেছিলেন তাকে নিয়ে। উনার ফোন নাম্বারটাও ছেপে দিয়েছিলেন। রাণী সরকারকে কিছু সহযোগিতা করতে চাই জেনে তিনি বললেন, কত টাকা দিতে চাই? আমি একটা বিকাশ নম্বর চেয়েছিলাম তাকে টাকা পাঠানোর জন্য, তিনি বললেন, যে যা দিতে চায়, সরাসরি তার কাছে দিতে। তার বাসায় যাবার রাস্তাটা তিনি আমাকে এভাবে চিনিয়ে দিলেন। মোহাম্মাদপুর হাউজিং সোসাইটির ৬ নং রোড ধরে ডানে বায়ে না তাকিয়ে নাক বরাবর চলে যেতে হবে নবোদয়ের মোড়। ওখানেই একটা কৃষ্ণচূড়া গাছ, সাথে একটা চায়ের দোকান। চায়ের দোকানে তার নাম বললেই বাসা দেখিয়ে দেবে। ডাক্তার হারুনের বাড়ি।
পরদিন (অর্থাৎ ২৬ অক্টোবর-২০১৪) সকালে একটা কাজে সাভার গিয়েছিলাম, ফেরার পথে দিক নির্দেশনা মত সস্ত্রীক পৌঁছে গেলাম রাণী সরকারের বাড়ি। তখন তিনি নামাজ পড়ছিলেন। বসার ঘরে শোভা পাচ্ছে রাষ্ট্রীয় এফডিসি'র পুরষ্কার, প্রেসিডন্ট শাহাবুদ্দিন-এর হাত থেকে পুরষ্কার নিচ্ছেন একটা ছবিতে। জনকণ্ঠের দেওয়া ঘুণীজন পুরষ্কারও চোখে পড়লো। নামাজ পড়া শেষে আমাদেরকে সময় দিলেন। অত্যন্ত অতিথি বৎসল তিনি। আমাদেরকে আপন করে নিলেন। সুখ দুঃখের অনেক কথা বললেন আমাদের সাথে। মৃত বড় ভাইয়ের দুই মেয়ে, ভাবি আর এক ছোট ভাই নিয়ে তার সংসার। নিজে ভুগছেন শারিরীক অসুস্থতায়। তার রোগের নাম রিউমেটিক ফিভার। এক সময়ের চলচ্চিত্রের ব্যস্ত নায়িকা ও অভিনেত্রী এখন অলস সময় কাটাচ্ছেন দুর্দশাগ্রস্ত অবস্থায়। তার সাথে আলাপে তিনি জানালেন, কেউ যদি তাকে সাহায্য সহযোগিতা করতে চায়, তাহলে যেন সরাসরি তাকে করে। অন্য কারো কাছে যেন সাহায্য না পাঠায়। রাণী সরকারের ফোন নাম্বার: ০১৭৩৯-৫১-৫১-৮১, তার ব্যাংক একাউন্ট ৪৬০২, রুপালী ব্যাংক, মোহাম্মাদপুর শাখা। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের শুরু থেকে চলচ্চিত্র উন্নয়নে অপরিসীম অবদান রেখেছেন যেই অভিনেত্রী, তার এই দুঃসময়ে একটু পাশে এসে দাঁড়াবেন কী?
২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:১৪
খেলাঘর বলেছেন:
দেখা যাক।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:০৪
পারভেজ রানা বলেছেন: রাণী সরকারকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসুন।