নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব... নচেত চুপ থাকিব...

সত্য তখনই দাম পায়, যখন তার পাশে মিথ্যা নামক অদৃশ্য বস্তুটি স্থান পায়......

নহে মিথ্যা

নহে মিথ্যা › বিস্তারিত পোস্টঃ

১০টি মিথ্যা আমাদের শিখানো হয় (১ম পর্ব)

১৪ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:২৩

আমরা স্কুল জীবন থেকেই অনেক কিছু শিখি যে গুলিকে আমরা সারা জীবন সত্য বলে মেনে নিয়েই জীবন পার করে দেই। কিন্তু আমাদের যা শিখানো হয় তার সব কি সত্যি? অবশ্যই সত্যি তা না হলে তা আমাদের পাঠ্য পুস্তকে কি ভাবে ঠাই পেল? তাই না? কিন্তু এখন আপনাদের যা জানাবো তা জানলে হয়ত আপনার সব জানাই মনে হবে মিথ্যে হয়ে গেছে। আর এখন আমি যা বলব তা যদি আপনার বিশ্বাস না হয় তাহলে একটু কষ্টো করে খোঁজ করুন পেয়ে যাবেন আসল সত্য। যা হোক তাহলে চলুন এবার শুরু করা যাক।







০১) মহাশূন্যে কোন অভিকর্ষন বল নেইঃ

যারা যারা বিজ্ঞান বিভাগে পড়েছেন তারা এর সাথে ভাল ভাবেই পরিচিত। আমরা সকলেই স্কুল হতেই শিখেছি যে মহাশূন্যে (Space) কোন অভিকর্ষন বল (Gravity) কাজ করে না। কিন্তু কথাটা কিন্তু একদম ভূল। পৃথিবীর এই অভিকর্ষ বলের কারনেই আমাদের একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ মামা তার নিজ কক্ষপথে ঘুরে বেড়ায়। তা না হলে এত দিন সে পৃথিবী থেকে বহু দূরে অবস্থান নিত। 'কোন বস্তু যখন মুক্ত ভাবে পরতে থাকে তখন তাকে ওজন শুন্য মনে হয়', যারা এই কথাটুকুর মানে বুঝতে পারেন নাই তারা একটু কষ্টো করে Big Bang Theory বইটা পড়ে নিবেন। তাহলেই স্পষ্ট ভাবে বুঝে যাবেন।







০২) হীরা তৈরি হয় কয়লা হতেঃ

আমরা সকলেই কম বেশি এটা শিখেছি যে প্রচন্ড চাপ আর তাপের কারনে কয়লা এক সময় পরিনত হয় হীরাতে। কিন্তু কথাটা কিন্তু একদম ভূল। পৃথিবী তৈরি হবার সময় সে যকল কার্বন এর মধ্যে আটকা পরেছিল মূলত সেগুলি হতেই তৈরি হয় হীরা। বেশীর ভাগ হীরার বয়স আমাদের পৃথিবী ঠান্ডাকালীন বয়সের তুলনায় অনেক বেশি। তাহলে এবার চিন্তা করুন কবে আর কখন তৈরি হয়েছিল এই ডায়মন্ড খন্ড গুলি।







০৩) বৈদ্যুতিক বাতির আবিস্কারকঃ

আমাদের সবাইকে শিখানো হয় যে 'Thomas Edison' বৈদ্যুতিক বাতির আবিস্কারক। কিন্তু কথাটা কিন্তু একদম ভূল। মূলত এডিসন 'Henry Goebel' এর তৈরি করা বাতি কিনে নেন হেনরির বিধবার কাছ থেকে। মূলত প্রথম বাল্ব আবিস্কার করেন জার্মানির এই 'হেনরি গোইবেল'। কিন্তু তার স্থায়িত্ব বেশি সময় ছিল না, কিন্তু বাল্ব তৈরির মূল সূত্র তিনিই আবিস্কার করেন। তার তৈরি বাল্বের আধুনিকায়নের প্রচেষ্টায় তৎকালীন সময়ে সর্বমোট ২২ জন বিজ্ঞানী কাজ করছিলেন, তার মধ্যে এক জন ছিল বিশ্ব বিখ্যাত আবিস্কারক 'Nikola Tesla'।







০৪) নিজের কান নিজেই কেটে ফেলেনঃ

বিশ্ব বিখ্যাত ডাচ আর্টিষ্ট 'Vincent van Gogh'। বিশ্বখ্যাত এই আর্টিষ্ট নিয়ে আমাদের শেখানো হয়, জীবনের শেষ দিকে সে তার মানষিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে এবং যার ফলে সে নিজের কান নিজেই কেটে ফেলে। কথাটা কিন্তু একদম ভূল। কান কেটে ছিল ঠিকই কিন্তু তার বন্ধু আর্টিষ্ট 'Paul Gauguin' এর সাথে তরবারি খেলায় দূর্ঘটনাক্রমে কান কেটে যায়। তবে এই সত্য Vincent van Gogh এর মৃত্যুর আগ পর্যন্ত কেউ জানতে পারেন নাই। কোন এক অজ্ঞাত কারনে দু'জনেই এই বিষয়ে চুপ ছিল।







০৫) প্রতিরক্ষায়র কাজেই রঙ বদলায়ঃ

আমাদের পাঠ্যপুস্তক সহ বিভিন্ন ম্যাগাজিন বা পত্রিকায় যেখানেই 'ক্যামেলিয়ান' (এক জাতীয় গিরগিট) নিয়ে কিছু লেখা হয় সেখানেই উঠে আসে এদের রঙ পরিবর্তন করার ক্ষমতার কথা। আসলেই অদ্ভুত এদের গায়ের রঙ পরিবর্তন করার ক্ষমতা। কিন্তু কেন এরা গায়ের রঙ এরকম পরিবর্তন করে? এই প্রশ্নের উত্তরে প্রায় সব জায়গাতেই উল্লেখ থাকে যে শিকারীর হাত থেকে নিজেদের লুকাতে এরা পারিপার্শিক রঙের সাথে নিজেদের মিলিয়ে ফেলে যাতে এদের সহজে সনাক্ত করা না যায়। কিন্তু রঙ পরিবর্তন করার এই কারন কিন্তু একদম ভূল। এরা মূলত গায়ের রঙ পরিবর্তন করে একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে অথবা বিপরীত লিঙ্গকে আকর্ষনের জন্য করে, আবার শীতল রক্ত বিশিষ্ট প্রাণী বিধায় সূর্যের তাপ সহজে গ্রহন করার জন্য এরা নিজেদের গায়ের রঙের পরিবর্তন ঘটায়।



লেখকঃ জানা অজানার পথিক AKA নহে মিথ্যা।



মূল লেখাঃ 10 Lies We Were Taught (1st Part)

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রতিদিন গড়ে আপনি কয়টি মিথ্যা বলেন?

১৪ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৫২

নহে মিথ্যা বলেছেন: গুনে দেখি নাই... তবে না বলার অদম্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি... সফলতা ইনশা-আল্লাহ আসবেই :)

২| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:০৩

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
চমকপ্রদ পোস্ট।

কিছু মিখ্যার সত্যটা জানলাম।++

১৪ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৩৮

নহে মিথ্যা বলেছেন: ধব্যবাদ :)

৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:০৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হুম.....

১৪ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৩৮

নহে মিথ্যা বলেছেন: হুম

৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:২৮

শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়া বলেছেন: কোন কোন বইয়ে এসব শেখানো হয় সেটি উল্লেখ করলে ভালো হত। বিজ্ঞান এমন একটি জিনিস যেটির ব্যাখ্যা প্রতিদিনই পরিবর্তন হয়। আমাদের দেশে বেশিরভাগ রাইটাররা ইংরেজি থেকে বাংলায় অনুবাদ করে থাকেন এবং মাঝে মাঝে আভিধানিক এবং আক্ষরিক অর্থের মধ্যে গোলমাল পাকিয়ে ফেলেন। বৈদ্যুতিক বাতির প্রথম কমার্শিয়াল পেটেন্ট (পেটেন্ট নাম এবং নং -Improvement in electric lights US 214636 A) থমাস এডিসনের, কিন্তু এটা নিয়ে অনেকেই গবেষনা করেছেন । বাস্তবতা হচ্ছে , কাগজে কলমে যাকে স্বীকৃতি দেয়া হয় তাকেই সঠিক বলে মানতে হবে।

১৪ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭

নহে মিথ্যা বলেছেন: বাস্তবতা হচ্ছে আমাদের যা চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে তাই শিখতে হবে। যেমন জগদীশ চন্দ্র বসু রেডিওর প্রথম আবিস্কর্তা হওয়া সত্ত্বেও শুধু আগে পেটেন্ট করাবার সময় পাননি বিধায় তার নাম কেউ উল্লেখ করে না। কিন্তু কেউ অস্বীকারও করে না যে তিনি আবিস্কার করেন নাই। তারপরেও তার নাম নেওয়া হয় না।

আর আমাদের হাতে যত বই আসে বিজ্ঞান সম্পর্কে তার কোন বইতে এগুলি লেখা নাই জানালে খুশি হব।

১৪ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৪০

নহে মিথ্যা বলেছেন: অহ আরেকটা কথা... অনেকেই বাংলা করতে যেয়ে ভুল করে ফেলেন সত্য কিন্তু তাদের মিথ্যাই সকলেই নির্দিধায় মেনে নেয় এটা সত্য বলে গ্রহন করতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছি।

৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: এতকালতো আপনার ভাষায় ঐ ভুলগুলোই শিখেছি! আসলে এখন আর ওগুলোকে ভুল বলাই ভুল হবে মনে হয়।

১৪ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭

নহে মিথ্যা বলেছেন: ভুল শিখেছি বলেই ভুল ধরতে শিখেছি... :)

৬| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:১৪

সুমন কর বলেছেন: উৎস দেবার প্রয়োজন ছিল।

১৪ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৯

নহে মিথ্যা বলেছেন: যতার্থ... একারনেই প্রথমেই উল্লেখ করেছি...

কিন্তু এখন আপনাদের যা জানাবো তা জানলে হয়ত আপনার সব জানাই মনে হবে মিথ্যে হয়ে গেছে। আর এখন আমি যা বলব তা যদি আপনার বিশ্বাস না হয় তাহলে একটু কষ্টো করে খোঁজ করুন পেয়ে যাবেন আসল সত্য।

আমি কষ্টো করে খুঁজে খুঁজে বের করেছি... কারো যদি জানার ইচ্ছা থাকে নিজে খেটে বের করুক। :)

৭| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

১৪ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৯

নহে মিথ্যা বলেছেন: পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ :)

৮| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভ্যান গগেরটা আজকেই অন্য একটা লেখায় পড়লাম।

চমৎকার পোস্ট।

১৪ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:২৬

নহে মিথ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৯| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:১০

কামরাজ বলেছেন: আরেকটি মিথ্যা হল- সূর্য পূর্বদিকে উঠে পশ্চিম দিকে অস্ত যায়-যা চিরন্তন সত্য বলে শিখানো হয়। কিন্তু সবাই জানি সূর্য স্থির। পৃথিবী ঘুরছে। আবার উত্তর মেরু ও দক্ষিণ মেরুর ক্ষেত্রেও এটা সত্য নয়। পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

১৪ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:২৭

নহে মিথ্যা বলেছেন: একটু খুঁজে দেখা লাগবে... আমার ধারনা নাই... তবে নতুন জিনিষ মাথার মধ্যে দেবার জন্য ধন্যবাদ...

১০| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:১২

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: প্রথম দুইটায় কিছুটা ভিন্নমত। ওইগুলা জেনারেল সেন্সে বলা হয়।

যেমন, হীরা কয়লা থেকেই হয় এমন বলা হয় এদের আনবিক গঠনের কারনে।

যেমন দশমিকের পর ৫০ টা শুন্য বসালে অটাকে শুন্যই ধরে নেয়া হয়, কিন্তু গনিতের দৃস্টিতে ওইটা শুন্য হবে না।

১৪ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:২৯

নহে মিথ্যা বলেছেন: বাহ অসাধারন বলেছেন, এবার তাহলে একটু চিন্তা করে দেখুন...

যখন পৃথিবী কোন বস্তুকে কোন বল দ্বারা আকর্ষন করে তখন তাকে বলে অভিকর্ষ আর যখন দু'টি বস্তু পরস্পরকে আকর্ষন করে তখন তাকে বলে মহাকর্ষ। কিন্তু পৃথিবীর এই অভির্ষ বলই মহাকর্ষ বল। যখন পৃথিবির ন্যায় কোন গ্রহ বা উপগ্রহ এর মধ্যকার আকর্ষন বলকে বলা হয় তখন আমরা পৃথিবীর এই অভিকর্ষকেই মহাকর্ষ নামে আক্ষ্যায়িত করি, পারত পক্ষে পৃথিবীর ক্ষেত্রে এই অভিকর্ষ = মহাকর্ষ।

আর পৃথিবী যে ভাবে চাঁদকে আকর্ষন করে চাঁদও একই ভাবে পৃথিবীকে আকর্ষন করে, এর ফলাফল হচ্ছে আমাদের জোয়ার-ভাটা। আশা করি বুঝতে পারছেন।

আর চাঁদ কেন পৃথিবীকে ঘুরা শুরু করে তা ব্যাখ্যা করতে গেলে অনেক কিছু বলা লাগবে তা না করে একটু উদাহরন দিয়ে বুঝাবার চেষ্টা করে দেখি, ধরুন একটা ভারি বস্তুকে দড়ি দিয়ে বেঁধে আপনি যদি ঘুরাতে থাকেন তাহলে তা কেন্দ্র থেকে দূরে সরে যাবে, ঠিক একই ভাবে চাঁদও কেন্দ্র অর্থাৎ পৃথিবী থেকে দূরে সরে যেতে চায় বা যাচ্ছে, কিন্তু পৃথিবী এবং চাঁদের পরস্পর আকর্ষনের ফলেই তা অতটা হয় না।

আর ২য় ক্ষেত্রে তাইলে পেন্সিলের সীস থেকে কেন হীরা হয় না... এটার রাসায়নিক গঠন কিন্তু একদম কয়লার মত... :D

১১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:২১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এদের অনেকগুলোই এখন শেখানো হয় না

১৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৫১

নহে মিথ্যা বলেছেন: কোনটা শিখানো হয় না ভাই???

১২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৮

জনাব মাহাবুব বলেছেন: ব্যতিক্রম পোষ্ট।
আপনার পোষ্ট পড়ে চিন্তায় পড়ে গেলাম। :D

১৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৪৪

নহে মিথ্যা বলেছেন: চিন্তায় পরার মতই

১৩| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ব্যাপারটা ওই একই, জেনারেল সেন্সে সবচেয়ে কমন টার্মটার সাথে মিলিয়ে বলা। কয়লা পেন্সিলের শিষের চেয়ে বেশি পরিচিত, পেন্সিলের শিষ বেশি পরিচিত নাম হইলে হয়তো তার সাথে মিলায় বলা হইতো।

মহাশুন্যেরটা একটা অবস্থা বোঝানোর জন্য বলা হয়। ভরশুন্যতার পরিবেশ বোঝাতে, যদিও ভর কখনোই শুন্য হয়না।

১৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৫২

নহে মিথ্যা বলেছেন: না ভাই সব জায়গায় শুধু মিল রাখার জন্যই বলা হয় না... :D

কার্বনের চারটা মুক্ত ইলেক্ট্রনের মধ্যে হীরাতে চারটা ইলেক্রন বন্ধন তৈরি করে অন্য কার্বন পরমানুর সাথে কিন্তু পেন্সিলের সীসের কার্বনের একটা ইলেক্ট্রন মুক্ত থাকে ফলে তা বিদ্যুৎ পরিবহনে সক্ষম। পরীক্ষা করে দেখুন। কিন্তু কয়লার গঠন আবার হীরার মতই হয় :D কিন্তু তা বিশ্বের সব থেকে শক্ত বস্তু বা হীরায় পরিনত হতে অনেক বেশি চাপ ও তাপের প্রয়োজন হয় যা কিনা কোন গ্রহ তৈরি হবার সময়কার চাপ ও তাপ বা কোন গ্রহের কেন্দ্রের তাপ বা চাপ এর সমান। অর্থাৎ আমাদের গ্রহে নতুন করে কোন হীরা তৈরি হয় না বর্তমানে আর হলেও ভূ-পৃষ্ঠের যে স্তরে হয় সেখান হতে আমাদের সংগ্রহ করা অসম্ভব। Click This Link

মহাশূন্যে ভর শুন্য না হলেও ওজন শুন্য হয়। আর অভিকর্ষ বলের মাত্রা বোঝাতে আমরা ওজনকেই বুঝি। তাই ভর নিয়ে কথার কোন দরকারই পরে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.