![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি রক্তে স্নান করতে পারি, আমি নিজের জীবন বিলাতে পারি আমি আমার দেশের জন্য আমরণ লড়াই করতে পারি। তবে... আমি আমার প্রিয় ধর্মকে সবার চাইতে বেশী ভালোবাসি আমি মিথ্যে চেতনার নামে অসভ্যতাকে খুব বেশী ঘৃণা করি। তাই... আমি আমার ধর্মের প্রশ্নে কভু ছাড় নাহি দিতে পারি
সুরেন্দ্র সিনহার নেতৃত্বাধীন উচ্চ
আদালতের কীর্তিকলাপ নিয়া বেশী
কিছু বলতে ইচ্ছা করে না। এই সিনহা
হইলো সরাসরি দিল্লির স্টাফ। মনে
আছে---স্কাইপ কেলেঙ্কারীতে ও
জড়িত থেকে নিজামুল হক নাসিমরে
বলেছিলো- “গোলাম আযম, সাকা,
আর সাঈদীরে ঝুলাইয়া দেন,
আপনারে এখানে নিয়া আসি (আপীল
বিভাগে প্রমোশন)!! এতবড় কঠিন
অপরাধ প্রকাশ পাইলে পৃথিবীর
যেকোনো দেশে সিনহার চাকুরী তো
যাইতোই, বরং জেল হইতো। কিন্তু
এই দিল্লির দাসী হাসিনা সুরেন্দ্রকে
বাংলাদেশের চীফ জাস্টিস বানায় ২
সিনিয়রকে ডিঙিয়ে! সেই সিনহা যে
কিসের বিচার করবে, সেটা অনুমান
করতে কোনো জ্ঞানী হওয়ার
দরকার নাই। ওর বড় দায়িত্ব হলো,
দিল্লির হুকুম অনুযায়ী বাংলাদেশের
ইসলামী ব্যক্তিত্বদের ফাঁসি দেয়া।
দেশের মুসলমানদের ক্ষতি করে
রামরাজ্য বানানোর লক্ষে অবিরাম
কাজ করে যাচ্ছে সে। আজ হয়ত
অনেকের মনে হতে পারে, এসব খুব
সাম্প্রদায়িক কথা! তাদেরকে বলব,
নোট করে রাখুন, পরে মিলাইয়েন।
বিচারপতিদের চাকরি খাওয়ার
সংসদের ক্ষমতা হাইকোর্ট বাতিল
করার পরে জারজ সরকারের
মন্ত্রীদের আউল ফাউল
কথাবার্তা চলতেছে। মিচকা শয়তান
আনিসুল হক বলছে, বিচারপতিরা
সংবিধান লংঘন করছে। আর ডাকাত
শাজাহান বিচারপতিদের ক্ষমা
চাইতে বলছে! কল্পনা করা যায়?
আবার ছিনালী করে আনিসুল- ওরা
নাকি সংসদে বসে ধোলাই করতে
পারে বিচার বিভাগকে! ষাড়
তোফায়েল আবার এক ডিগ্রি বেশী
গিয়ে বলছে, আমরা (জারজরা) আছি
বলেই তোরা আজ বিচারপতি!
স্বাধীন বিচার বিভাগ হইলে
দুইটারেই কোমড়ে দড়ি লাগাইতো।
কিন্তু সেটা তো আর করবে না
আজ্ঞাবহ বিচারকরা। সে কারনে
এসব “আমি খাড়ায় যামু আপনে
বসায়া দিবেন” মার্কা কীর্তিকলাপে
আমি কোনো আমোদ পাই না।
কেননা, সরকার ও দলবাজ
বিচারপতিরা, দুইটাই জারজ গোষ্ঠি।
একটায় আরেকটারে টিকায়া
রাখতেছে। যা দেখা যাইতেছে, এগুলা
বেহুদা চুলকাচুলকি--মানুষকে ব্যস্ত
রাখা আর কি!
............৫ জানুয়ারীর ইলেকশনের
জারজ সংসদ-সরকার গত ২৮ মাস
ধরে দেশের গণতন্ত্র ও সংবিধানকে
ধর্ষন কর যাচ্ছে। দলবাজ
বিচারপতিরা এদের দেশ ধংসকারী
কাজগুলারে আইনের মারপ্যাচে ফেলে
জায়েজ করে যাচ্ছে। দু্ই গোষ্ঠিই
রাষ্ট্রদ্রোহী। এদের বিরুদ্ধে
গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
আগে জারজ সরকারের পতন ঘটাতে
হবে, পরে তল্পিবাহক বিচারপতিদের
পিটায়া বাড়ি পাঠাইতে হবে।
©somewhere in net ltd.