নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

৫২ আর ৭১ এর চেতনায় আছি বাধা

সবুজের বুকে লাল, সেতো উড়বেই চিরকাল

ধীবর

সাংবাদিক কলামিস্ট

ধীবর › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলা সিনেমার অন্যরকম নায়কেরা ( এক বছর পুর্তি + ঈদের শুভেচ্ছামুলক পোস্ট)

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:১৩





খেয়াল করা হয়ে উঠেনি। লক্ষ্য করতেই দেখলাম, ব্লগিয় বয়স এক বছর অতিক্রান্ত হয়ে আরো কদিন পার হয়ে গিয়েছে। একান্ত প্রিয় একজনের কখনও " হয় আমি নইলে ব্লগ" টাইপের হুমকি, অথবা "এই ব্লগ আমার সতিন" টাইপের ঈর্ষামিশ্রিত অনেক অম্ল মধুর বাক্যালাপের পরেও, ব্লগের মায়া ছাড়তে পারিনি।



এক বছর খুব অল্প সময় না হলেও, কি করে যে পার হয়ে গেলো টের পাইনি। এর মাঝে সমমনা বিরুদ্ধামনা সবাইকেই পেয়েছি। নিজের একান্ত না বলা কথাগুলি নির্দ্বিধায় বলেছি। মোদ্দা কথা, বিশাল পরিসরে ঘরের একান্ত কোনেই যেন একটা পরিবারকে পেয়ে গেছি। যাদের সাথে হাসি কান্না দুঃখ বেদনা সবই অনুভব করেছি। এ জন্যই এমন নেশার মত ব্লগে পড়ে থাকা।



এক বছর উপলক্ষ্যে লিখতে গিয়ে দেখলাম ঈদ সমাগত। তাই ভাবলাম, এক ঢিলে দুই পাখিই মারা যাক। তাই আপনাদের উদ্দেশ্যে একটু অন্যরকম উপস্থাপনা। বাংলা ছবির অন্যরকম নায়কেরা। তবে এ জন্য বাংলা সিনেমার পোকা, অনেক সিনিয়ার এক ভাইয়ের সাহায্য নিতে হয়েছে। কৃতজ্ঞতা তার প্রতি।



আমি লক্ষ্য করে দেখেছি, যে ছবিতে শক্ত পোক্ত একজন প্রতিনায়ক থাকে, সেই ছবিটা দর্শক মোটামুটি ভালই খায়। এই ফর্মুলা ব্যাবহার করার ফলেই, হালের ডিপজল যেমন তারকা খ্যাতি লাভ করেছেন, তেমনি তার নামেই ছবি মোটামুটি সুপারহিট। যদিও সেগুলি ঠিক উন্নত রুচির বলা যায় না।



নায়ক নায়িকার প্রেম, এবং নায়কের বীরত্বে একটি ছবিতে ঢাকা পড়ে যায় প্রতিনায়কের অভিনয়। অথচ তিনিও অন্যান্যদের মত সমান কস্ট করে থাকেন। তাই উনাদের সম্মান করে অন্যরকম নায়ক সম্বোধনে আজকের এই লেখা।



বাংলা সিনেমার এই অন্যরকম নায়কদের দুই ধরণের ক্যাটাগড়িতে ভাগ করা হয়েছে। খাটি খল নায়ক এবং অভিনেতা। খাটিরা শুধু খল নায়কের চরিত্রেই অভিনয় করতেন। আর অভিনেতারা শুধুমাত্র খল নায়ক নয়, সাধারণ চরিত্রেও অভিনয় করতেন।







১। গোলাম মোস্তফা-- জি, ঠিক ধরেছেন। উচ্চবিত্ত স্নেহশীল বাবার চরিত্রে কি সিনেমা, কি মঞ্চ কি টিভি পর্দা, সবখানে যার বিচরণ ছিল অবাধ এবং নিঃসংকোচ, অভিনয় যার রন্ধ্রে রন্ধ্রে ছিল, এই মানুষটিকে নির্দ্বিধায় আমাদের অভিনয় জগতের সবচেয়ে শক্তিশালি বলে অভিহিত করা যায়। ইনিও এক সময় কখনও ঈর্ষাকাতর প্রেমিক কিংবা আত্মগরিমায় অন্ধ বিত্তবান পিতা হিসেবে খল নায়কের চরিত্রে অভিনয় করতেন।



২। এম এ সামাদ --- না, ইনি প্রখ্যাত চিত্রগ্রাহক এম এ সামাদ নন। সিংহভাগ ছবিতেই তিনি খল নায়কের চরিত্রে অভিনয় করতেন। তবে জন্মসুত্রে পশ্চিম বঙ্গিয় বলে, বাংলাদেশের গ্রাম্য ভাষায় সংলাপ বলার সময় ঠিক বলতে পারতেন না। " করসোস" কে কচ্চস, "বলসস" কে বলচোচ ইত্যাদি এ রকম বাচনভঙ্গি ছিল তার। তবে অভিনয়ে খুঁত ছিল না। উল্লেখযোগ্য ছবি, নবাব সিরাজুদ্দৌলা ( জগত শেঠের ভুমিকায়), রংবাজ ( মহাজনের ভুমিকায়)।



৩। তুলিপ ঃ উচ্চবিত্ত লম্পটের ভুমিকায় তিনি পারদর্শি ছিলেন। সুস্থ পরিছন্ন সামাজিক ছবিগুলিতে খলনায়ক হিসেবে তিনি অনেকদিন রুপালি পর্দায় ছিলেন। পরে সম্ভবত হুমায়ুন আহমেদের একটি ধারাবাহিকে প্বার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন।



৪। মেহফুজ -- ইনিও নাটকে অভিনয় করেছেন, কিন্ত তার আগ থেকেই তিনি সিনেমার খল নায়কের চরিত্রে অভিনয় করতেন। তুলিপের সমসাময়িক হওয়াতে, এদের দুজনের চরিত্রের কোন পার্থক্য ছিল না।







৫। রাজু আহমেদ--- রুপালি পর্দায় একবারে খাঁটি ভিলেন বলতে যায়, ইনি ছিলেন একদম ঠিক তাই। তার চেহারার মধ্যেই ভিলেনি এমনই ভাব ছিল, যে বাস্তবেও নাকি সবাই তাকে মানে মানে এড়িয়েই চলতো। তার সংলাপ প্রক্ষেপন, তাকানোর ভঙ্গি, হাসি, সব কিছুই এতই নিখুত খল্ভাব ছিল, যে অনায়াসেই তাকে বাংলাদেশের সর্বশ্রেষ্ঠ খল নায়কের খেতাব দেয়া যেতে পারে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধচলাকালিন সময়ে "জল্লাদের দরবার" নামের কথিকা তার কারণেই আরো বেশি আকর্ষনীয় করে তুলেছিল। স্বাধীনতার আগের কটা বছর, আর পরের কয়েকটা বছর, তিনি একচেটিয়া অভিনয় করে গেছেন। প্রতিটি ছবিতেই তার সমান মুন্সিয়ানা ছিল বলে, আলাদা করে শুধুমাত্র "ওরা এগার জন" ছবিটির নাম বলতে পারছি। স্বাধীনতার মাত্র বছর দুই বছরের মধ্যেই, নারীঘটিত ব্যাপারে তৎকালিন ক্ষমতাসীন এক রাজপুত্রের সাথে দ্বন্দের কারণে রাজু আহমেদ খুন হন। উপরের ছবিতে ডান দিকের নীচের ছবিটিই রাজু আহমেদের।







৬। খলিলুল্লাহ খান -- ইনি অভিনয় জগতের আরেকজন দিকপাল, যাকে আমরা খলিল নামের চিনি। উচ্চপদস্থ পুলিশ অফিসার, উচ্চবিত্ত পিতা এধরণের পার্শ্বচরিত্রেই তাকে দেখে আমরা অভ্যস্থ। কিন্ত নেই নেই করেও, অনেক ছবিতে তিনি খলনায়কের চরিত্রে অভিনয় করতে দেখেছি। উল্লেখযোগ্য ছবি "সংগ্রাম", "মিন্টু আমার নাম।"







৭। এ টি এম শামসুজ্জামান -- ইনি নিজ নামেই খ্যাত। আপনারা কি জানেন উনি কিন্ত অনেক আগে থেকেই খল পার্শ্ব অভিনেতার ভুমিকায় অভিনয় করতেন? মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ছবিগুলি যেমন ওরা ১১ জন, সংগ্রাম ইত্যাদি ছবিতে তিনি রম্য খল অভিনেতার ভুমিকায় অভিনয় করেছিলেন। তবে আমজাদ হোসেন পরিচালিত "নয়ন মনি" ছবিতে মোড়লের অভিনয়, তাকে রীতিমত বিখ্যাত করে তোলে। এর পর থেকে গ্রামভিত্তিক কুটিল মোড়লের ভুমিকায় তার সমকক্ষ্ আর কোন অভিনেতা পাওয়া যায়নি। এখন পর্যন্ত অতন্ত দক্ষতার সাথে তিনি অভিনয় করে যাচ্ছেন। কায়মন বাক্যে প্রার্থনা করি, তিনি আমাদের মাঝে আরো অনেকদিন থাকুন।



৮। কাজি এহসান -- পরিশালিত ভাষায় খলনায়কের সংলাপ বলায় তার মত আর কেউকে দেখা যায়নি। নাট্যাভিনেতা প্রবালের মধ্যে তার কিছুটা ছাপ আছে। বিমানের কর্মকর্তা কাজি এহসান শ্রেফ শখের বশেই অভিনয় করতেন বলে খুব বেশি ছবি করা হয়নি তার। সাধারনত উচ্চবিত্তের বখে যাওয়া সন্তানের ভুমিকাতেই তাকে বেশি দেখা যেতো।



৯। রাজ --- ইনার দেহের মতই গলাটা ছিল বেশ রাশভারি। ক্রুর হাসিই ছিল তার একটি বিশেষ বৈশিষ্য। ওরা ১১ জন এবং দয়াল ভান্ডার তার উল্লেখযোগ্য ছবি। রাজু আহমেদের ছবির ঠিক উপরেরটাই রাজের ছবি।



১০। জুবের আলম --- নারীলোলুপ চরিত্রেই তাকে সব সময় দেখা যেত। সাধারণত তিনি সামাজিক ছবিতেই অভিনয় করতেন।



১১। আব্দুল মতিন -- ঘন কৃষকায় কিন্তু ছিমছাম দেহেরও কেউ ভিলেন হতে পারে, এধারণাটি তিনিই প্রতিষ্ঠা করে গিয়েছেন। নাট্টকর্মী হিসেবে অভিনয় জীবন শুরু করলেও, কালের আবর্তে তাকে খলনায়ক হিসেবে অভিনয় করে যেতে হয়েছে। যারা নবাব সিরাজুদ্দৌলা ছবিটা দেখেছেন, তারা আব্দুল মতিনকে, সিরাজ হন্তারক মোহাম্মদি বেগের ভুমিকায় দেখে থাকবেন। রীতিমত ভয়ংকর এবং বাস্তব মনে হয়েছে। পরবর্তিতে তিনি ফোক ফ্যান্টাসি চলচিত্রে রাক্ষস খোক্কসের ভুমিকায় অভিনয় করেছেন। নাট্ট ও চলচিত্র অভিনেতা আব্দুর রাতিনের পিতা তিনি।



১২। আদিল --- ৮০ এর দশকে ফোক ফ্যান্টাসি ছবির হিড়িক শুরু হওয়ার পর, নায়ক হিসেবে যেমন মিস্টার ঢাকা ওয়াসিমের উত্থান হয়, তেমনি তার প্রতিপক্ষ হয়ে খল নায়কের আসন পাকা করে নেন আদিল। তার উদিয়মান ক্যারিয়ারে ইতি ঘটে যখন, বধু হত্যার দায়ে তার নামে মামলা হয়। তিনি অনেকদিন পলাতক থাকায় তার অভিনয়ের ইতি ঘটে।



১৩। জসিম -- বাংলাদেশের ইতিহাসে খল নায়ক থেকে সফল নায়ক হবার রেকর্ড এক মাত্র জসিমেরই রয়েছে। রংবাজ ছবিতে প্রধান ভিলেনের ভুমিকায় অভিনয় করে তিনি রীতিমত তারকা ভিলেনে পরিণত হন। এর পর অনেকগুলি ছবিতে তিনি খল নায়কের ভুমিকায় অভিনয় করেন। শুধু খল নায়কের অভিনয়ের মধ্যেই তার কর্মসীমানা সীমাবদ্ধ ছিল না। "জ্যাম্বস" নামে তার একটি ফাইটিং দল ছিল, যারা চলচিত্রে মারপিটের অংশটূকু পরিচালনা করতো। এই গ্রুপে আরো দুজন হলেন, মাহবুব গুই, এবং জাম্বু। ক্যারিয়ারের স্বর্ণসময়ের জসীম অকৎসাৎ স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।



১৪। জাম্বু -- খল নায়কদের মধ্যেই তিনিই বোধ করি সবচেয়ে কম সংলাপ বলতেন। বিশাল দশাসই শরীরের কামানো মাথা, এটিই ছিল তার বৈশিষ্ট। কিছুদিন আগে, তিনিও হার্টফেল করে মারা যান।



১৫। বাবর --- খানিকটা চিবিয়ে চিবিয়ে কথা বলা ইনার ট্রেন্ড। রাস্তার বখাটে থেকে শুরু করে বড়লোকের বখে যাওয়া ছেলের মেয়েদের পেছনে ছোক ছোক করা, নায়ক বাধা দেয়া মাত্রই চাকু বের করে মারা চেস্টা, এসবের মধ্যেই তার ভিলেনি অভিনয় জীবন সীমাবদ্ধ ছিল।







১৬। মিজু আহমেদ -- বিশাল বপুর অধিকারি এই সুঅভিনেতা উত্তর বঙ্গের আঞ্চলিক উচ্চারণে সংলাপ বলেই বেশি খ্যাতি পেয়েছেন। হালের আমলের ডিপজলের সাথে সমান পাল্লা দিয়েই তিনি অভিনয় করে যাচ্ছেন।



১৭। কাবিলা -- আমার কাছে তার অভিনয় বেশ ভালো মনে হয়। বিশেষ করে, নির্ভুল উচ্চারণে বরিশাল বা আদি ঢাকার ভাষায় সন্ত্রাসির অভিনয়। উল্লেখযোগ্য ছবি "ইতিহাস" "ঢাকাইয়া পোলা বরিশাইলা মাইয়া"।



১৮। মিশা সওদাগর -- ইনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করলেও, অভিনয়কে ভালোবেসে চলচিত্রে দাপটের সাথে খল নায়কের অভিনয় করে যাচ্ছেন। যদিও অভিনয়ের চেয়ে চিৎকার চেচামেচিতেই তিনি বেশি অভ্যস্থ !







১৯। রাজিব -- "খোকন সোনা" ছবিতে নায়িকা জুলিয়ার বিপরীতে নায়ক হিসেবে তার প্রথম চলচিত্রে আগমন হলেও, ছবিটি ফ্লপ হওয়ার তাকে খলনায়কের চরিত্রেই অভিনয় করতে হয়। খল নায়ক হিসেবে, কি গ্রাম কি শহরভিত্তিক যে কোন ছবিতেই তাকে দারুণ মানিয়ে যেত। তাই খুব দ্রুতই তিনি অভিনয় জগতে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন। ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করার আগ পর্যন্ত তিনি এফ ডি সির এম ডি হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করে গিয়েছেন।







২০। ডিপজল -- ইনার সমন্ধে নতুন করে বলার কিছু নেই। তবে চলচিত্রে খিস্তি খেউরের ব্যাপারটিতে যে একটা অলিখিত সেন্সর ছিল, ইনার আগমনে সেই ব্যাপারটা চুকেবুকে গিয়েছিল। ফলে, চরম অশ্লিল সংলাপে ভরপুর ছবি মানেই ডিপজলের অভিনিত। অনেকে বলেন, বাস্তবে তিনি যা করে থাকেন, সেটাই রুপালি পর্দায় নিখুতভাবে অভিনয় করে দেখান ডিপজল। শুধু অভিনয় নয়, অনেক ছবিতে তিনি নাকি সংলাপ লেখা থেকে শুরু করে পরিচালনায় হস্তক্ষেপ করে থাকেন। সম্ভবত অমি বনি কথাচিত্র নামের প্রযোজনা সংস্থাটি তারই মালিকানাধীন। বি এন পির ওয়ার্ড কমিশনার হিসেবে মিরপুর এলাকায় সন্ত্রাসি কার্যক্রমের জন্য তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল। আমিন বাজারের গাংচিল নামের যে সন্ত্রাসি দল, তারও নাকি পৃষ্ঠপোষক ডিপজল। কয়েকবার র‌্যাবের হাতে ধরাও পড়েছিলেন তিনি। বর্তমানে কিছুদিন কারাভোগের পর এখন জামিনে মুক্ত। বস্তুত বাংলা ছবির জগতটিকে অশ্লিলতা দিয়ে ধবংস করার পরিকল্পনায় তারও অবদান ছিল বলে জানা যায়।



এই গেলো মোটামুটি বাংলা চলচিত্রের অন্যরকম নায়কদের নিয়ে কিছু কথকতা। সিনেমা গবেষক ব্লগার ফাহমিদুল হক ভাইয়ের সাথে আলাপ থাকলে হয়তো আরো কিছু তথ্য পাওয়া যেত। সবাইকে ধন্যবাদ এবং









ঈদ মোবারক

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:২৩

অপ্‌সরা বলেছেন: বাপরে!!!!!!!!!!

তুমি দেখি খলনায়ক বিশারদ!!!!!!

ভাইয়া আমার ব্লগে আমার নতুন আবিষ্কার দেখে আসো প্লিজ!! আর ভাবীর জন্য নিয়ে নাও শাড়ীর সাথে ম্যাচ করে।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৩৪

ধীবর বলেছেন: আরে, ব্লগে নতুন কিছু না লিখলে নাকি বেইল পাওয়া মুশকিল। তাই বাধ্য হয়েই অন্যরকম কিছু লিখলাম। ;)

কিইইইইই...। চেনা নেই জানা নেই, ভাবির জন্য দরদ? আগে ভাইয়ের প্রতি দরদ দেখাও। আড়ং এর পাঞ্জাবি সেট আর অতি বিশাল ভোজনে ভাইকে দাওয়াত দাও। এর পর না হয় ভাবি টাবি নিয়ে ভেবো। কি বল? ;)

২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৫০

জুল ভার্ন বলেছেন: ছিঃনেমা(!) নিয়ে লেখা অসম্ভব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন-অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। যদিও বাংলাদেশী সিনেমা সম্পর্কে আমার ধারনা অতি অল্প-কিন্তু বিশ্ববিখ্যাত ছবিগুলো আমি ধৈর্য্য নিয়ে দেখি। হয়ত বারবার দেখি। বাঙ্গাল সিনেমা(ঢাকাইয়া)র বেশীর ভাগ পরিচালক এবং কলাকুশলীদের সম্পর্কে আমার ধারনা অত্যন্ত নেতিবাচক। তবে আপনার উল্লেখিত বেশ কয়েজন মহান শিল্পীর আমিও ভক্ত।

ব্লগে আমার বিচরন দীর্ঘ দিনের। আমার স্ত্রীও সামহোয়ারকে ঈর্ষা করে-বুড়ো বয়সে আমি এই সাইট নিয়ে অনেক সময় ব্যয় করি তাই। দেখতে দেখতে আমার ৯৮ তম পোস্ট হয়ে গিয়েছে। ভেবে দেখলাম-এই ৯৮ টি পোস্ট যারা কস্ট করে পড়েছেন-তাঁদের আমি কতইনা কস্ট দিয়েছি! তারপরেও কালই ১০০ তম পোস্ট লিখে সেঞ্চুরী করতে চাই এবং ব্লগ থেকে এক সপ্তাহের ছুটি নিতে যাচ্ছি।

বরাবরের মতই সুন্দর এবং পরিশ্রমী লেখার জন্য ধন্যবাদ এবং একটা প্লাস দিচ্ছি। শুভ কামনায়।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:০৭

ধীবর বলেছেন: হাহাহা... বলেন কি জুলভার্ণ ভাই? ভাবিও এমন করেন? ওটা আসলে কিছু না। ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ মাত্র। সপ্তাহ খানেক ছুটি নিন, ঈদের দুর কোথাও থেকে ঘুরে আসুন। আশা করবো, সেই সময়টুকু ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন এবং আনন্দে থাকবেন।

আপনার সব লেখা পড়েছি, এমন দাবি করবো না। আটলান্টার সেই ভ্রমন কাহিনী পড়ের পর থেকেই আমি আপনার ভক্ত। আমি নিশ্চিত, আপনার লেখা পড়েই সবাই আনন্দাপ্লুতই হয়েছে। সুতরাং ভ্রান্তিতে ভুগবেন না যেন। আমরা চাই, আপনি ১০০ কেন, আরো অনেক অনেক লেখা লিখুন। আমরাও যেন নতুন অনেক কিছু জানতে পারি।

বাংলা সিনেমা আমি কোনদিনও দেখি না। ব্যাতিক্রম শুধু মুক্তিযুদ্ধের আর হাল আমলের কিছু অবাণিজ্যিক ছবি। এর পরেও মনে হলো, আমরা সবাই যদি, ছিঃনেমা বলে ছ্যা ছ্যা করি, তাহলে তো বাংলা চলচিত্রই বিলুপ্ত হয়ে যাবে। সেই চিন্তা থেকে, একটু অন্যরকম করে লেখা। আপনার ভালো লেগেছে বলে, আমারো লেখা সার্থক বলে মনে হলো। অনেক ধন্যবাদ আর অজস্ত্র শুভেচ্ছা।

৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১২

শ।মসীর বলেছেন: শুভেচ্ছা । বিয়াপক অভিগ্গতা সমৃদ্ধ পোস্ট :)

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১৪

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ শামসীর ভাই। অভিজ্ঞতা ঠিকই, মাগার সবই চোথা। ওই ভাই বলছে, আর আমি টাইপ করছি। হেহে...

খবর কি? ঈদ কি ঢাকায় করবেন, না বাইরে?

৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৪১

রামন বলেছেন: ব্যাতিক্রম ধর্মী একখানা পোষ্ট দিলেন দিলেন ধীরব ভাই। ভালই লেগেছে। বাংলাছবি এখন দেখা হয় না, তাছাড়া নতুন ছবিগুলোতে দেখার মত পরিবেশ নাই। তবে পুরোনো ছবি পেলে মিস করি না। রাজু আহমদ, গোলাম মোস্তফা, রাজ , মেহফুজ , তুলিপ উনারা সকলেই শক্তিবান অভিনেতা। আবদুল মতিনের " ছদ্মবেশী" ছবিতে অভিনয় ছিল দেখার মত।
দারাশিকোর কথা হয়ত বা ভুলে লিখেন নাই। ছবিতে রাজু আহমদের সুন্যতা তিনি অনেকাংশে পূরণ করেছিলেন। ধন্যবাদ ।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:০৮

ধীবর বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ রামন ভাই। সত্যি দারাশিকোর কথা ভুলে গিয়েছি মনে করিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ। একটা ব্যাতিক্রমধর্মি বিষয় খুজছিলাম, ভাবলাম এটাই দিয়ে দেই। অনেক ধন্যবাদ আরো কিছু নতুন তথ্য যোগ করে দেবার জন্য। আরেকজনের কথা ভুলে গিয়েছি, সেটা হুমায়ুন ফরিদি। বাপ রে বাপ,এত্ত ভিলেন ঢাকাই ছবিতে? আব্দুল মতিনের কথাটা দিয়েও সমৃদ্ধ করলেন।

ঈদে কি করছেন রামন ভাই? ব্যাবসা কেমন চলছে?

৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৩

শ।মসীর বলেছেন: এইত চলছে বস। ঈদ ইনশাআল্লাহ চিটাগং এ করব।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১০

ধীবর বলেছেন: ইনশাল্লাহ... দোয়া করি ভালোয় ভালোয় পৌছে যান । চট্টগ্রাম থেকে ব্লগাইবেন আশা করি।

৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৯

বিবর্ণ বলেছেন: মা গো মা... এই নাকি খবর!!!

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১১

ধীবর বলেছেন: েহেহেহে।। নায়ক নায়িকাদের নিয়া সবাই বিজি ... তাই আমি মনে করলাম উনাদের পেইন দেয় যে ভিলেন, ওগো নিয়াই লিখি।

৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৩

সরকার সেলিম বলেছেন: একটানা পরে শেষ করলাম। সুন্দোর লিখেছেন।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৮

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ সরকার সেলিম ভাই। ঈদের প্রস্তুতি কেমন?

৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৯

শয়তান বলেছেন: মুগাম্বো খুশ হুয়া !!!!!


জটিল পোস্ট ।সরাসরি প্রিয়তে :)অভিনন্দন বর্ষপুর্তির ।



**আরো দু একজন ছিল মনে হয় খল নায়ক । **

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩২

ধীবর বলেছেন: হাহাহা... হ্যা দারুন বলেছেন শয়তান ভাই। মুগাম্বো খুশ... হাহাহা

অভিনন্দনের জন্য ধন্যবাদ আর বিশেষ কৃতজ্ঞতা। ভাইরে, বাংলা ছবিই দেখি না, তাই জানার পরিধিটা একটু সংক্ষিপ্ত। বাদ পড়েছেন, দারাশিকো আর হুমায়ুন ফরিদি। :(

৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪০

শয়তান বলেছেন: ব্যপারস নাহ । ড্যানি সিডাকও তো বাদ পরছে । তাতে কি ? বাংলা সিনেমাতে যে এতোজন ভিলেন আছে তার এমন হিসাব কে কবে করেছে :)

একটা কমন ডায়লগ সম্ভবত ছোটবেলায় সবাই আমরা মারতাম । ভিলেন দেখলেই তারে শয়তান নামে ডাকতাম । হা হা হা :)

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৬

ধীবর বলেছেন: হাহাহা, সহমত... হিসাব করতে গেলে দেখি মাথা আউলায় যায় শয়তান ভাই। কে যে এই লেখা লিখার বুদ্ধি দিছিলো !! :)

১০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:২৬

স্পর্শহীন কিছুদিন বলেছেন: খবু সুন্দর করে সাজিয়েছেন পোষ্টটি। এ,টি,এম শামছুজ্জামান আমার সবচেয়ে প্রিয় অভিনেতা। খুব ভয়ে ভয়ে আছি কবে উনি আমাদের ছেড়ে চলে যান। উনার বিদায় হয়তো সহ্য করার মত নয়।


ভালো থাকবেন।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৪৯

ধীবর বলেছেন: আপনাদের ভালো লাগাই বলে দেয়, আমার কিঞ্চিত পরিশ্রম বৃথা যায়নি। এজন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা। আমিও আপনার সাথে সহমত।

১১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৯

কানা বাবা বলেছেন:
সাদেক বাচ্চু'র নামডা বাদ পোর্ছে মুনয়... খলচরিত্রের আরেকজন শক্তিশালী অভিনেতা...

@শয়তান
ড্যানি সিডাক, ইলিয়াস কোবরাগো নায়ক খলনায়ক কুনোটাতেই ফেলা উচিৎ না... ড্যানি তো খলচরিত্রে বেইল না পায়া পরে নায়ক হৈয়াও টিরাই দিচিলো কিচুদিন... পুরা ফালতু...

ভোটকা রুবেল আর 'ওস্তাদ'(?) জাহাঙ্গীর আলমের লগে ঢুসাঢুসি করার লুক ছিলোনা বৈলা তাগোরে 'ভিলেইন' হিশাবে আনা হৈচিলো মুনয়...

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫৫

ধীবর বলেছেন: কানাবাবা, এক দম ঠিক কথা। সাদেক বাচ্চুর নামটা বাদ পড়াটা অপরাধের পর্যায়ে পড়ে। হুমায়ুন ফরিদির মতই, সাদেক বাচ্চুও ভীষন ট্যালেন্টেড একজন অভিনেতা। কোন কুক্ষণে যে ভিলেনের পার্টে নামলেন, বুঝতে পারলাম না। তিনি টিভি নাটক থেকেই অভিনয় জীবন শুরু করেছিলেন। কালজয়ি বাংলা উপন্যাস "আবদুল্লাহ"র টিভি নাট্টরুপে, তিনি নাইয়কের অভিনয় করে সবার নজর কাড়েন। এর পর কোথা থেকে কি যে হয়ে গেলো, তিনি চলচিত্রে আসীন হলেন, তাও খলনায়কের চরিত্রে। কিছু ট্যালেন্ট আসলেই এভাবে ধবংস হয়ে গেলো।

ধন্যবাদ কানাবাবা ভাই।

১২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:১০

রামন বলেছেন: আরেকটি নাম যোগ করলাম, তিনি জাভেদ রহিম । খলনয়ক চরিত্রে তার দুর্দ্দান্ত অভিনয় ভুলবার নয়।

আমার ছেলেমেয়ের ঈদ উৎযাপনের আনন্দটি উপভোগ করবো আর স্মৃতিচারণ করবো হারানো দিনগুলোর কথা, আর ভাববো এই বিদেশ বিঁভূইয়ে আমার সন্তানেরা তার কতটুকুই বা পেয়েছে।

রেসেশনে কি ব্যাবসা চলে ভাই , কোনোভাবে টিকে আছি।
আপনার পরিবারের সকলকে আগাম ঈদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি , ভাল থাকবেন, সুস্হ্য থাকবেন এই কামনায়।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫৯

ধীবর বলেছেন: আহহ... জাভেদ রহিমের কথা মনে ছিল বটে, কিন্ত নামটা কোনমতেই মনে আসছিলো না। যতদুর মনে পড়ে, এই শক্তিশালি অভিনেতা, স্বাধীনতাপুর্ব বাংলা ছবিতে ভিলেন হিসেবে (রাজু আহমেদের আসার আগ পর্যন্ত) একচেটিয়া অভিনয় করে গিয়েছিলেন। নতুন তথ্যটা দিয়ে অনেক বাধিত করলেন রামন ভাই।

আপনার পরিবারের প্রতিও রইলো আমার ঈদের অনেক আন্তরিক শুভেচ্ছা। আপনার জন্য ঈদের কোলাকুলি। ( রিসিশনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে, চাকুরিজীবিরা। আপনার ক্ষতি কম এটা বলছি না, তাও দোয়া করি, আপনার ব্যাবসায় শনৈঃ শনৈঃ উন্নতি হোক।)

১৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৩২

চিরসবুজ-মানব বলেছেন: ভালো লাগল। + দিলাম।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ২:০৪

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ চিরসবুজ ভাই।

১৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৩৩

চিরসবুজ-মানব বলেছেন: ভাই আমার নিম্নলিখিত পোষ্টে আলোচনা দারুণ জমে উঠেছে.........


Click This Link

মঞ্জুরুল হক সম্ভবত প্রথম আলোর সাথে জড়িত ভদ্রলোক এই বিষয়টিকে সিরিয়াস হিসেবে নিয়েছেন, যদি দয়া করে আপনাদের আবারও কিছু মন্তব্য করেন তো কৃতজ্ঞ থাকি। ধন্যবাদ।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ২:০৭

ধীবর বলেছেন: যতদুর জানি, শ্রদ্ধেয় মঞ্জুরুল হক ভাই, প্রথম আলোর সাথে জড়িত নন। তার সাথে মইত্যা রাজাকার ২ এর আদর্শিক গাটছড়া আছে। ( দুজনই বামপন্থি)। তাই কমরেডের স্বপক্ষ্যে কথা বলছেন উনি। আপনার অনুরোধ রাখছি। ওখানেই তাহলে বাকি কথা বলি।

১৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ২:১২

ফারহান দাউদ বলেছেন: ব্যাপক, ব্যাপক।:)
রাজু আহমেদের নাম বাপ-মায়ের কাছে শোনা, বিশেষ দেখার সুযোগ হয়নি।
গোলাম মোস্তফা আর এটিএম শামসুজ্জামান এমনিতেই যে কারো প্রিয় অভিনেতাদের তালিকায় পড়েন, যেমন হুমায়ুন ফরিদীও।
নায়কের চেয়ে ভিলেনের চরিত্র করা কঠিন, অনেক বেশি কঠিন, আজকালকার ভিলেন গুলা চিল্লায় বেশি, অভিনয় তো পারে না।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৪৩

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ ধন্যবাদ ফারহান ভাই। আমি রাজু আহমেদের ছবি টিভিতে দেখেছি। ব্যাপককক জিনিস এই রাজু আহমেদ। বাস্তব লাইফেও নাকি সে এই রকমই টেরর ছিল। শেখ কামালের সাথে মাস্তানিতে টেক্কা দিতে যাইয়া ধরা খাইয়া নাকি এক ধাক্কায় আজিমপুরে। ( একটা নারীরে নিয়া নাকি ক্যাচাল ছিল ) পরের পোস্টে দিব।

আর পুরানো যাদের কথা লিখলাম, সেটা অনেক সিনিয়ার ভাইয়ের কাছ থেকে শোনা। ব্লগেও কয়েকজন নতুন কয়েকটা নাম দিয়েছেন ( দারাশিকো, জাভেদ রহিম)।

সহমত। আজকালের ভিলেনগুলি খালি জানে মা বাপ তুইলা গাইল পারতে আর ঝাড়ি মার্কা পার্ট লইতে। অভিনয়ের অ ও জানে না। ধন্যবাদ আবারও।

১৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৫:২৫

রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: আমি বাংলা সিনেমার একজন ভক্ত। প্রিয়তে। +++++

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৬

ধীবর বলেছেন: অনেক অনেক ধইনাপাতা। আপনি খালি শশা টমেটো লেবু পিয়াজ কাচা মরিচ জোগাড় করেন। ঈদের খানার সাথে সালাদ হিসাবে খাওয়া যাইবো। ;)

১৭| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২১

জনৈক আরাফাত বলেছেন: রাজু আহমেদের নাম জন্ম থেকেই শুঞ্ছি! এলাকার লোক কিনা! বাপ মা কুষ্টিয়া শহরে বেড়াতে নিয়ে গেলেই দ্যাখাতো, ঐ যে রাজু আহমেদের বাড়ি।

সবার ছবি দিলে খুব ভালো হতো.।প্রিয়তে নিলাম। :)

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১৪

ধীবর বলেছেন: রাজু আহমেদের দেশের বাড়ি যে কুস্টিয়া সেটা জানতাম না। জানানোর জন্য ধন্যবাদ। আমরা সংরক্ষন করতে জানি না। এজন্য মাত্র ৩৮ বছর আগের কোন চলচিত্র বা অভিনেতাদের ছবি সংরক্ষিত নেই। একারনেই উনাদের ছবি পাইনি।

আপনার মন্তব্য এবং অনুপ্রেরণার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১২:৫২

মুহাম্মদ শাহাদত হাসান বলেছেন:
ভাল লাগলো

০৬ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ২:৩১

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ শাহাদত হাসান ভাই।

১৯| ১৭ ই মে, ২০১০ ভোর ৫:৪৯

মে ঘ দূ ত বলেছেন: আমারও ভালো লাগলো।

+++++

২৮ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:১১

ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। দেরিতে উত্তরের জন্য ক্ষমাপ্রার্থি।

২০| ০১ লা আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:৫৫

র হাসান বলেছেন: পুরনো সাদা-কালো যুগের বাংলা সিনেমা, গান, সিনেমার রিভিউ নিয়ে সম্প্রতি একটি সাইট বানালাম। কেমন হলো জানাবেন।

২৮ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৩১

ধীবর বলেছেন: চমৎকার কাজ করেছেন হাসান ভাই। আরো সমৃদ্ধ হতো যদি এর সাথে পুরানো বাংলাদেশের ছবির লিংকও দিতে পারতেন। অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.