নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

৫২ আর ৭১ এর চেতনায় আছি বাধা

সবুজের বুকে লাল, সেতো উড়বেই চিরকাল

ধীবর

সাংবাদিক কলামিস্ট

ধীবর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার খাদক জীবন ২ - দুপুরের খাবার পর্ব (ভোজনরসিকদের জন্য ছবি ব্লগ)

০৬ ই মার্চ, ২০১২ ভোর ৫:৫৪

মনে হয় আমাকে দাওয়ার দেওয়ার ভয়ে আমার আগের পোস্টে নিয়মতি মন্তব্যকারিদের অনেকেই কোন মন্তব্যই করেননি। হায় ! খেতে পছন্দ করি বলি, এহেন আচরণ? তাদের খাওয়ায় যেন বিলাই মুখ দেয়। ;)



আমার খাদক জীবন ১ (নাস্তা পর্ব)



খালি নাস্তায় কি আর দিন চলে? দুপুরের খাওয়া তো চাই? নাকি? তবে দুপুরর খাওয়ার আগে চটজলদি স্কুল কলেজের দিনগুলিতে ফিরে তাকানো যাক।



দুপুরের আগে প্রাক দুপুর পর্বে স্কুলে টিফিন পিরিয়ড ছিল। টিফিন বক্সে করে কোনদিন পাউরুটি মাখন ডিম, কোনদিন পরাটা অমলেট, কোনদিন হাল্কা কিছু। কিন্তু ওইসব খাবার কয়েক ঘন্টা খেয়ে এসে আবার খাওয়া রুচি থাকে?



তাই চোখ পড়ে থাকতো স্কুলের বাইরের দোকান গুলিতে। চটপটি-ফুচকা, আইস্ক্রীম, ঝালমুড়ি, আচার, হজমি ইত্যাদি। তবে চটপটিটাই বেশি ভালো লাগতো। বেশ খাওয়া যেতো না। কারণ ঘরে ফিরে দুপুরে কম খেলে ধরা পড়তাম যে বাইরের খাওয়া খেয়েছি। ফলাফল? মায়ের হাতে ঝাড়ি ও হাল্কা মারধোরের প্রবল সম্ভাবনা।















কলেজ উঠার পর নিজেকে আমি কি হনু মনে হতে করে স্কুলের টিফিন নেয়া বা স্কুলের বাইরের খাবারগুলিকে বাচ্চা পোলাপাইনের কাম/খাবার জ্ঞান হতো। তাই কলেজের বাইরের রেস্টুরেন্টে বন্ধুবান্ধব সহযোগে "অত্যাচার" চলতো। কাকলেট -পরাটা, আলুকিমা বার্গার, কলিজার সিংগারা-সমুচা ইত্যাদি চা সহযোগে বেশ জম্পেশ করেই চলতো। যে আইটেম ভালো লাগতো, সেটা ঘরের জন্যও নিয়ে যেতাম। যেহেতু কলেজে উঠার পর হাতখরচের পরিমানটাও ততদিনে স্ফিত, তাই নিজে খেয়ে ঘরে নেবার মত পর্যাপ্ততা ছিল।



দুপুরের খাওয়া



সাধারণ দিন গুলিতে...



মনে করেন বর্ষার দিন। প্রচন্ড বৃস্টি, সাথে ঠান্ডা হাওয়া। এই সময়ের যার খিচুড়ি আর গরুর মাংসের ঝোল না খেতে ইচ্ছা করবে, সে কোন খাদকই না।



আমার মা যে ধরণের খিচুড়ি রান্না করেন, সেধরণের খিচুড়ি আমার পরিচিত কারো বাসায় রান্না হতে দেখিনি। সবরকমের ডাল আর চাল, আদা কুচি আর তেজপাতা দিয়ে অন্তত ঘণ্টা দুই জাল দিয়ে একেবারে ঘন করে ফেলা হতো। এর পর উপর দিয়ে ঘি ঢেলে দেয়া হতো। গরুর মাংসের ঝোল রান্না হতো আলু দিয়ে।







প্লেটে সেই গরম গরম খিচুরি আর মাংস আলুর ঝোল দিয়ে পেটভর্তির পর, কার সাধ্য আছে দুচোখের পাতা খুলে রাখতে পারে? তবে এই জিনিস শুধু বর্ষার সময়। জ্বি, ঘোর বর্ষায় এটাই আমার সবচেয়ে প্রিয় খাবার।



যাকগে। বর্ষা আসতে ঢের বাকি। এখন অন্যান্য খাবারে চোখ বুলানো যাক।



দুপুরের খাবারে অবশ্যই ভাত। কোন ব্যাতিক্রম নেই (ছুটির দিন ছাড়া) সাথে একটা শাক-একটা সব্জি-একটা আমিষ-একটা ডাল থাকবেই। মাঝে মাঝে শুটকি অবশ্যই।



শাক- পুই শাকের সাথে চিংড়ি কিংবা চ্যাপা শুটকি দিয়ে লাল শাক, রসুনের বাগাড় দেয়া লাউশাক (লাল মরিচ ভাজা সহযোগে), চিংড়ি দিয়ে মুলাশাক, আমার সবচেয়ে প্রিয়।











ভাজি- খুব পছন্দের না। তবে সীম আলু ধৈনাপাতা দিয়ে ভাজি হলে বেশ খাওয়া চলে।





শুটকি- অনেকে এই মহার্ঘ্য বস্তটির স্বাদ নেননি বা নিতে চান না। সেটা গন্ধের কারণে। তবে গন্ধ সহ্য হয়ে গেলে এটাই মহা সুস্বাদু জ্ঞান হতে বাধ্য।





চ্যাপা শুটকির ভর্তা (রসুন পিয়াজ সরিসার তেল মিশ্রিত), বড় সামুদ্রিক মাছের শুটকির দোপিয়াজা (জিরার গুড়া দেয়া), কাইক্যা মাছ কিংবা কেচকি মাছের শুটকির (পুদিনা পাতা দিয়ে) চর্চরি, আমার সবচেয়ে প্রিয়।



আমিষ- আমাদের মত গরুখোর আর কোন জাতি আছে বলে জানি না। গরুর মাংসের মধ্যে ঝাল কসা, পুদিনাপাতা (জ্বি পুদিনা পাতা) দিয়ে হাল্কা ঝোল, আলুর ঝোল, শালগম/বাধা কপি/ফুলকপি/মুলা দিয়ে মাংস, সংক্ষেপে গরুর মাংসের এই রেসিপিই আমার পছন্দ।







মুরগির মাংস শুধু সব মসলা দিয়ে কসানো ছাড়া ভাল লাগে না। খাসিরর মাংস শুধু বিয়ের খাবারের রেজালা ছাড়া চলে না। তবে খাসির মাথা কিংবা কলিজা ভুনা বেশ চলতো।







মাছে ভাতে বাঙালি, তাই মাছের কথা তো আসবেই। তাছাড়া বাপের গুস্টি ভয়াবহ রকমের গরুর মাংসের ভক্ত বলে, মায়ের খেদ। তারই প্রতিবাদে বেশি করে মাছ রান্না হতো।







ইলিশ মাছ ভাজা, তেজপাতা দিয়ে ইলিশের দোপিয়াজা, কৈ মাছ ফুলকপি, আলু মটরশুটি জিরার গুড়া দিয়ে শিং মাছের ঝোল, শিমের বিচি দিয়ে মাগুর মাছ, আলু বেগুন জিরার দিয়ে পাঙ্গাস মাছের ঝোল, চিংড়ির দোপিয়াজা, গলদা চিংড়ির মাথা ভাজা, বজুরি/টেংড়া মাছের ঝোল (রসুন ধনেপাতা দিয়ে) , চিতল মাছের পেটি ধইনাপাতা দিয়ে দোপিয়াজা, এবং কালিবাউস সিম দিয়ে।



















আরেকটা মাছের নাম না বললেই না। সাপের মত দেখতে বলে অনেকেই ঘেন্না করেন। সেটাও আমার অনেক প্রিয় মাছের মধ্যে একটা। কেউ কি নাম বলতে পারবেন? (না, এটা বাইন মাছ না।)



ওহ। মাছের ডিমও সাংঘাতিক প্রিয়। ইলিশের ডিমের দোপিয়াজা সবচেয়ে প্রিয়। তবে শিং মাছের ডিমের ভর্তা, অথবা ডিমভরা কৈ, পুটি, ইত্যাদি পেলে আর কি চাই?







ডাল- মুসুর ছাড়া অন্য কোন ডালই আমি পছন্দ করি না। মুসুরের ডাল সে টমেটো দিয়েই হোক, কিংবা রসুনের বাগাড় সমান প্রিয়। তবে ডালে ধইনাপাতা দিলে সেই ডাল আমার মুখে উঠবে না।







এই মোটামুটি এই গরীবের দুপুরের পছন্দের খাবার।



আর আপনার পছন্দ?

মন্তব্য ১৪৩ টি রেটিং +২৮/-০

মন্তব্য (১৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ ভোর ৬:৫৭

তুমি আমায় ডেকেছিলে ছুটির নিমন্ত্রনে বলেছেন: কি দিলেন এইসব ? আমার সব প্রিয় খাবার , বিশেষ করে শাকের আইটেম ,সিমের বিচি দিয়ে কাঁচা মরিচের দু'মাছা , শুটকি , চিংড়ি , স্বার্থপরের
মতো শুনায় তবু বললাম আমি দেশকে মিস করি মানে এইসব খাবার কেই মিস করি ।

০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৭:০৮

ধীবর বলেছেন: না ভাই, স্বার্থপরতা হবে কেন? খাওয়া দাওয়া অন্যতম অনুসঙ্গ। তাই প্রবাসে দেশকে মিস কররা তালিকায় খাবার থাকাই তো স্বাভাবিক। অনেক ধন্যবাদ।

২| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৭:০৪

আইফোন ৫ বলেছেন: ভাই খাইতে মুঞ্চায়

০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৭:০৯

ধীবর বলেছেন: আমারো তো মন চায়। তাই ব্লগে দিলাম। যদি কেউ খাওয়ায়।

৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৭:২৩

ঢাকা থেকে বলেছেন: খেতে পারাটা একটা ভালো গুণ যা অনেকেরই নেই।
তো আমার সাথে খেয়ে আপনি পারবেন না, এটা শিউর বলতে পারি।
বন্ধু বান্ধব কেউ আমার সাথে খাবার নিয়ে চ্যালেঞ্জ করে না।
ভোজন রসিক বলে আপনার খাবারের সাথে আমার প্রিয় খাবারের সবই মিল আছে।
তবে আমি মিষ্টি জাতীয় খাবার বেশী পছন্দ করি।
ঠান্ডা পায়েস, দধি, জিলাপী, মিষ্টি তো আছেই আর যত রকমের মিষ্টি এবং দুগ্ধ জাতীয় খাবার সবই দেদারছে খাই।
তবে পায়েস - পিন্নি প্রায় নিয়মিত খাওয়া হয়।

০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৭:৩৪

ধীবর বলেছেন: খেতে পারাটা যে বড় গুণ একথার সাথে পুর্ণ সহমত। আমি খাওয়ার প্রতিযোগিতায় পারবো কি পারবো না, সেটা প্রমান করা অসম্ভব। তবে আপনার মত খাদক সহব্লগার পেয়ে আমি আনন্দিত। স্বাগতম।

এপর্যন্ত খলি নাস্তা আর দুপুরের খাবারের কথা বললাম। বিকালের নাস্তা, রাতের খাবার, ছুটির দিনের বিশেষ খাবার এবং স্ন্যাক্স জাতিয় খাআরের কথা তো এখন পর্যন্ত বলাই হল না। অপেক্ষা করুন এবং চোখ রাখুন।

সাপের মত দেখতে মাছটির নাম কি বলতে পারবেন? (বাইন মাছ কিন্তু না)



৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৭:৩৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এতো মজাদার খাবার দেখে সকাল বেলাই ক্ষিদা যে লেগে গেলো ।

০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৭:৫১

ধীবর বলেছেন: প্রথম পর্বে নাস্তা দেয়া আছে। জলদি গিয়ী দেখে নিন। দর্শনে অর্ধভোজ হয়ে যাবে। :)

৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৭:৫১

ঢাকা থেকে বলেছেন: সাপের মত দেখতে মাছটা আমাদের নোয়খালীর আঞ্চলিক ভাষায় স্যালশ মাছ বলে। ওটার শুদ্ধ বাংলা জানা নেই।
একটা আছে কুচে ,ওটা খাওয়া নাকি মাক্বরুহ , সঠিক জানা নেই। স্যালশ মাছটা বাইন মাছের মতই। তবে সাইজ ২-৩ হাত পর্যন্ত লম্বা হয়। বেশী করে পেঁয়াজ, রসুনএবং কাচা মরিচ দিয়ে ওই মাছের কারীটা ভালোই মজার । আমার আব্বু ওই মাছ খুব পছন্দ করতেন। ছোট বেলায় দেখতাম আব্বু ওই বাজারে পেলে না এনে ছাড়তেন না। তবে এখন ওই মাছ বাজারে দেখিনা।

০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৭:৫৩

ধীবর বলেছেন: এই মাছটা ঢাকায় খুব কমন। আপনার বর্ণনার সাথে মিলে না। আর এই মাছ মাকরুহ ও না। দেখা যাক আর কীউ জানেন কি না

আরেকটা কথা। মিস্টি আমারও খুব পছন্দের। খালি মিস্টি নিয়ে আরেকটা আলাদা পোস্ট দিবো ইনশাল্লা।

৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:০৮

সোহরাব সুমন বলেছেন: এইটাও খাইয়েন কইলাম, মিস দিয়েন না।

০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:৫৫

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। দেখলাম। কমেন্ট ব্যান তাই মন্তব্য করতে অপারগ।

৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:১৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: চিংমাছ দিয়ে লাল শাকের ঝোল দারুন লাগে। আর পালংশাক দিয়ে যে কোন মাছের ঝোল আহ!!

শেষের দিকে চিংড়ি মাছের ছবিটা দেখে ভরা পেটেই জিবে জল চলে এলো :(

০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:৫৭

ধীবর বলেছেন: এখন তো শিং মাছের সিজন। আলসেমি না করে বাজারে চলে যন। আগের পোস্টে আপনার জন্য রেসিপি দেয়া হয়েছে। :)

৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:২০

আমার আপন আঁধার বলেছেন: Dhur mia, sokal sokal eita ekta kaj korlen? Apne kharap :-(
ranna kora jemon ekta art, khete paratao kintu art, sobai kintu khabar jinishta thikmoto upovog korte janena. Amio apnar dole kina,tai jani bepar ta.
[mobile theke likhchi, tai bangla likhte parlam na, khomaprarthi]

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:২০

ধীবর বলেছেন: পুরা সহমত। খাদক ভাই, আসেন কোলাকুলি করি। খাদকের মোবাইল ইংরেজিও সহি। কুন সমস্যা নাই। :)

৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:৩৮

আনন্দক্ষন বলেছেন: ধুর......।আপনারে মাইনাস...................।

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:২১

ধীবর বলেছেন: আরো মাইনাস দ্যান ভাই। খিদায় কিছু ভালো লাগে না। মাইনাসই খামু।

১০| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:৪০

েমা আশরাফুল আলম বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++্

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:২১

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ আশরাফ ভাই।

১১| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:৪৫

পথিক০২১ বলেছেন: Apne khubi kaharap ekta manush. Post khubi bhalo hoise. Kintu apni kharap manush. Amar ager blogger er shathey ami pura puri ekmot. :) :) :) :)

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:২৩

ধীবর বলেছেন: হেহেহে।। আমি মানুষ খারাপ হইলেও, খাদ্যগুলি কিন্ত ভাই পুরাই কঠিন। কি বলেন? ;)

১২| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:৪৮

নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: দুপুরের খাবারে আমার প্রথম পছন্দ কাচ্চি বিরিয়ানি!

খাবারের বর্ননা পড়ে তো আপনাকে মাইনাস দিতে ইচ্ছে করছে ধীবর ভাই! যে খাবারের কথাগুলো মনে করিয়ে দিলেন , এরপর আজ দুপুরে তো হলের ডাইনিং এর খাবার মুখে রুচবে না! আমি আবার একটু পেটুক কিনা!

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:২৬

ধীবর বলেছেন: ভাই ভুল করে মিস্টেক হয়ে গেছে। আজকে না হয় বাইরেই খান। আত্মাকে কস্ট দিয়ে কি লাভ?

আমি হইলাম খাস ঢাকাইয়া। তাই বিরিয়ানি টাইপের যে কোন খাবার খাওয়ার জন্য কোন সময় বা ঋতু মানি না। কাচ্চির খবর পরের পোস্টে দিবো ইনশাল্লা।

১৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:৫৫

সোহরাব সুমন বলেছেন: খাবারের সঙ্গে জ্যান্ত মাছের ছবি দেওয়া ঠিক হয় নাই আপু মনিদের বমি আসবে !

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:২৭

ধীবর বলেছেন: আপুদের অভ্যাস করতে দেন। উনারাই তো বাজার করেন। ঘিন্না করলে বাজার করবেন কি করে? ;)

১৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:৫৪

কলাবাগান১ বলেছেন: সবতো দেশি খাওয়া.... 'বিদেশি' ডিশের কি অবস্হা???

আমার প্রিয় খাওয়া শুনলে হয়তো অনেকের ভালো লাগবে না:

কাচা মাছের জাপানি শুশি সাথে ওয়াসাবি (হর্সরেডিস টাইপ) আর সয়াসস

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:২৯

ধীবর বলেছেন: আমি দেশি মানুষ, বিদেশি খাবার পামু কই? তাছাড়া ওইসব বড়লোকেরর কারবার। আমি গরিব মানুষ, তাই দেশি খাওয়াই জিন্দাবাদ।

ওয়াসাবি খেয়ে চোখে আর নাকের পানি এক হয়ে যায়। সুশি খারাপ না। তবে ইমিটেশন ক্রাব আর শশার সুশিতে গন্ধ নাই। চিংড়ি দেয়াটাও ভালো লাগে খেতে।

১৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:০৩

আমি তানভীর বলেছেন: কি দিলেন এইগুলা ভাই, একটু আগে নাস্তা কৈরা আসলাম । তবে আমরা ৫ বন্ধু আছি, কেউ আমাদের একবারের বেশী দাওয়াত দেয় না ;)

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৩১

ধীবর বলেছেন: হেহেহে... ভালোবাসার খানা যদি এমন করে আকে ছবি, অপবাদের জ্বালায় সে কেন থেমে রবে? কুন সমস্যা নাই। নিত্য নতুন দাওয়াত খুজে বের করেন। আমিও আছি আপনাদের সাথে।

১৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:০৪

ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: আহ! খাওন!!! :> :> :>

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৩১

ধীবর বলেছেন: আপনার বাসায় কবে দাওয়াত্ত পাবো ক্ষুদিত পাষান ভাই? ;)

১৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:০৮

শিশিরের শব্দ বলেছেন: সবগুলো আইটেমই আমার মোটামুটি পছন্দের :)
বিশেষ করে,পুই শাকের সাথে চিংড়ি,সীম আলু ধৈনাপাতা দিয়ে ভাজি,চ্যাপা শুটকির ভর্তা,চিংড়ির দোপিয়াজা,গলদা চিংড়ির মাথা ভাজা :D

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৩৩

ধীবর বলেছেন: ওয়াইজ ম্যান থিংক এন্ড ইট এলাইক। :)

১৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:১০

Observer বলেছেন: সকালের নাস্তা করলাম, দুপুরের খাবারও খেলাম। এখন রাতের খাবারের জন্য অপেক্ষায় আছি মানে ডিনার পোষ্টের অপেক্ষায় আছি।

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৩৩

ধীবর বলেছেন: হবে অবসারভার ভাই। আরো অন্তত ২ টা পোস্ট দেবার আশা রাখি।

১৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:১২

ইচ্ছে বলেছেন: দেশ থেকে ১৪০০০ কিলোমিটার দুরে এই সব দেখলে মাথা ঠিক থাকে!!!

X( X( X( X(( X( X( X(( X(( X(( X(( X(( X( X( X(

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৩৫

ধীবর বলেছেন: ভাই, আমারও মাথা নষ্ট হয়ে গেছে বলেই তো খাবার নিয়ে পোস্টাচ্ছি।

২০| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:২০

সুচিন্তিত মতবাদ বলেছেন: ধীবর ভাইয়া,যেকোনো খাওন বিষয়ক যোগ্য পার্টনার হইলেন কবির স্যার! একটা স্লীম মানুষ কত যে খেতে পারেন-তা ওনার সাথে নাখেলে আন্দাজ করতে পারবেননা! ওনাকে গোপনে আমরা "খাদক" বলি।

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৩৭

ধীবর বলেছেন: সুচিন্তিত মতবাদ ভাই, আমার সাথে কবির ভাইয়ের চুক্তি আছে। আল্লাহ চাহে তো খাদ্য অভিযানে দুইজন বেড়িয়ে পড়বো। দেশে যত রকম খাবার আছে সব জয় করে ছাড়বো ইনশাল্লাহ। :)

আপনার নিজের কি হাল? খাওয়া দাওয়া কি ছেড়েই দিলেন? ;) নাকি আমার দেয়া খাদ্য ভালো লাগে নাই? খেক খেক।

২১| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:২১

সুচিন্তিত মতবাদ বলেছেন: সব থেকে মজার বিশয় হলো-উনি নিজেকে "স্মল ইটার" মনে করেন! :-P

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৩৮

ধীবর বলেছেন: নাহ... মর্ডান জমানার তরুণদের নিয়ে মুসকিল ! স্বাভাবিক খাওয়ার পরিমানটাকেও ম্যাগনিফাই করে দেখে। আপনাকে মাইনাস। ;)

২২| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৩৪

ঈষাম বলেছেন: ক্ষিদা লাগায় দিলেন তো ..:/

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৪০

ধীবর বলেছেন: কি বলবো ভাই। আমার পেটে খিদা নিয়েই পোস্ট দিয়েছি। সুকান্তের মত পুর্ণিমা চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি টাইপ পোস্ট এটা।

২৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৪১

গিড়ীবাজ বলেছেন: জুভেতে জল আসে! :-P

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৪১

ধীবর বলেছেন: আসতেই হবে। এটাই তো প্রকৃত খাদকের লক্ষণ। ;)

২৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৫৫

কেনজিয়া বলেছেন: লোভনীয় সব খাবার!

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৪৩

ধীবর বলেছেন: এই জন্যই তো পোস্টই দিয়ে দিলাম কেনজিয়া ভাই। :)

২৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৫৬

রেজোওয়ানা বলেছেন: মাছ আমারো খুব ফেবারিট! মাছের ডিম ঝুরো করে পেয়াজ দিয়ে যে ভুনা করে সেটা দারুন লাগে। আর আম -ডাল!

লোভনীয় পোস্টটা দেখে মনে হলো এখনও সকালে ব্রেকফাস্ট করি নাই :(

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৪৪

ধীবর বলেছেন: হায় হায়... নাস্তা না করেই খাবারের পোস্ট দর্শন? আজকে নাস্তার খবরই আছে। ;)

২৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৫৮

রাহী আবদুল্লাহ বলেছেন: লোভনীয় সব খাবার!

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৪৫

ধীবর বলেছেন: হেহেহে ... এইজন্যই পোস্টাইলাম রাহি ভাই।

২৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:০৯

আমি ভাল মানুষ বলেছেন: আমারও শুটকি মাছ অনেক প্রিয়। :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D B-)

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৪৬

ধীবর বলেছেন: শুকটি যে খায় নাই সে মানুষ খুন করতে পারে, থুক্কু মানে সে অনেককিছু মিস করলো।

২৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:২৮

বাদশা নামদার বলেছেন: এমনিতেই সকালে নাস্তা করি নাই
এসব দেখে এখন আর সহ্য হচ্ছে না
যাই খেয়ে আসি :-B :-B :-B

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৪৭

ধীবর বলেছেন: একলা খায়েন না ভাই। আমার জন্যও নিয়া আইসেন। আমিও না খাওয়া।

২৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:২৯

জুল ভার্ন বলেছেন:

খাওনের চাইতে মজার কিছু এই দুনিয়ায় নাই।
খাইতে খাইতে মইরা যাইতে চাই!
-ইহা একটি কবিন্দ্র গীতি!

(মামুন যা বলেছে-তার সবটুকু সত্য নয়)

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৪৯

ধীবর বলেছেন: কবিন্দ্র গীতিকে হাজার হাজার সালাম। এই রকম কবিন্দ্র গীতিই খাদক নোবেলের আসল হকদার। :)

আরে বাদ দেন মর্ডান যুবকদের কথা। না খাওয়ার অভ্যাস করে এখন্ স্বাভাবিক খাওয়ার পরিমানটাও ওদের কাছে অতিরিক্ত মনে হয়। খাদ্য খাদক চির জিন্দাবাদ। :)

৩০| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৫৬

শাহরীদ বলেছেন: ভাই ধীবর আপনি যে সাপের মত মাছের নাম জানতে চেয়েছেন সেটি হলো চেউয়া মাছ

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৫৮

ধীবর বলেছেন: মাশাল্লাহ। সাব্বাশ শাহরীদ ভাই । ১০০ তে পুরা ১০০।

অনেক অভিনন্দন রইলো। চেউয়া মাছের আরেকটা নাম হইলো পীরবদল।

৩১| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:০৫

হাবীব কাইউম বলেছেন: আমরা দুপুরে পার্শেল খাবার খাই। প্যাকেটে যে অবশিষ্ট থাকে, তা আবার ক্লিনার ডাস্টবিনে ফেলে আসার আগে নিচের ফ্লোরে ছিন্নমূলদের কাছে দেয়। ওরা প্যাকেটগুলো থেকে অবশিষ্ট/ঝুটা নিয়ে খায়। খেতে বসলে প্রায়ই এই দৃশ্যটা চোখের সামনে ভেসে ওঠে।

এত সুন্দর আয়্জেনের মধ্যে এই অপ্রাসঙ্গিক কথা বলায়। দুঃখিত।

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:৪৮

ধীবর বলেছেন: কাইউম ভাই। আপনার মন্তব্য যথেষ্ট প্রাসংগিক। কিন্তু যে খাবারের কথা লিখেছি, সেটা কিন্ত একদিনে বা এক বেলায় বা একবারে খাওয়া হয়নি। বছরের পর বছর গিয়েছে।

এটা সত্যি যে আমাদের দেশের একটা খুদ্রাংশ এখনো উচ্ছিস্টের উপর নির্ভরশীল। এটা বেদনাদায়ক হলেও কঠিক সত্য। এমন কি উন্নত বিশ্বের অনেক দেশেও এধরণের উচ্ছিস্টভোগি খুজলে পাওয়া যাবে। জীবন কঠিন। বাস্তব আরো কঠিন। যাদের কথা লিখলেন, দুর্ভাগ্যক্রমে তারা সেই কঠিন জীবন আর বাস্তবতার একটি অংশ হয়ে গিয়েছে।

৩২| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:১৪

মাসরুর প্রধান বলেছেন: X( X( X( X( X( |-)

০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:৪৯

ধীবর বলেছেন: খুব বেশি ক্ষিদা লেগেছে মাসরুর ভাই? ;)

৩৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:১১

বান_দর বলেছেন: এত্ত এত্ত খাওনের ছবি দিয়া দিলেন্তো মাথাডা খারাপ কইরা!

ধীবর ভাই, ফুচকার ছবিডা সরাইয়া নেন-ফুচকা খাওয়ানের পাব্লিকই কিন্তু সামু পঁচানোর হোতা! হারমজাদা ইদানীং ঘাপটি মাইরা আচে।

০৬ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:০৯

ধীবর বলেছেন: মাথা খারাপ হইলেই কি বান_দর ভাই? আপনাদের তো সুবিধা আছে। ইচ্ছহা হইলো তো বাড়িতে বা রেস্টুরেন্টে ওইসব খেতে পারবেন। যাদের ওই সুযোগ নাই? তারা তো কানতে কানতে শেষ। কেউ কেউ তো দেখলেনই । মহা বিলা !

ওইটা চটপটির দোকান তো ! থাকুক। মেমরির জন্য ভালো। ঘাপ্টি মারলেইই কি? যে একবার পইড়া যায়, সে আর খাড়াইইতে পারে না। বাংলাদেশে এমন নজির নাই।

৩৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:১৫

বান_দর বলেছেন: মামুন ভাই সব সময় ভাইয়ার নামে বদনাম কয়:(! হ্যায়তো "স্মল ইটার" :> -তাই একবেলায় মাত্র ২৮ পদের ভর্তা দিয়াই লাঞ্চ করে! আর মাছ দেখলেই একটু বেশী মানে-যত প্রকার মাছ থাকে সবই খায়! ভাততো খায়না বললেই চলে-তারপরও তাঁর নামে বদনাম করা কি উচিত? B-))

০৬ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:১০

ধীবর বলেছেন: সহমত ! খাদকদের নিয়ে বদনাম চলবে না চলবে না। দুনিয়ার খাদক এক হওওওও।

৩৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:২৭

শিপু ভাই বলেছেন:
+++++++++++++++++
চামে আমার লিস্টিটাও দিয়া দেই-

শাকসব্জি অপছন্দ। মটরশুটি, ব্রকোলি ভাল লাগে। বেগুন ভাজাও প্রিয়।
গরুর মাংস খুবই প্রিয়। ওলান, মগজ, নলি, জীহ্ববা, লেজ, কলিজা সব।
ইলিশের উপ্রে মাছ নাই। এটাকে লবন পানি দিয়ে সিদ্ধ করলেও খাওয়া যায়।
ফলি/চিতল মাছের কোপ্তা।( এটাকে বেহেস্তি খাবার মনে হয়)
টাকি মাছ ভর্তা।
মুগ ডালের সাথে খাসির মাথা।
বড় পাঙ্গাস/ বোয়াল (নদীর), শিং- মাগুর, বাইম, চিংড়ি ভুনা।
ইলিশ মাছের ডিম।


আচ্ছা বলেনতো- কোন মাছের ডিম সবচেয়ে সুস্বাদু????





০৬ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:১৫

ধীবর বলেছেন: শিপু ভাই, আপনে দেখি গরু খাওয়ায় বস পাব্লিক। হু।। ওলানের ভুনা না খাইলে চরম মিস। অনেকে কিন্তু জানেও না এইটার কথা। এইটার কথা মনে ছিল না। নাইল্লে এই জিনিসও আমার পছন্দের তালিকায়।

লিস্ট দেইখাই মনে হইতাছে আপনিও বিশিস্ট খাদক। আসেন কোলাকুলি করি।

মাছের ডিমের মধ্যে আমার কাছে সবচেয়ে টেস্ট লাগে ইলিশ মাছের ডিম। কিন্তু চিংড়ি বা শিং মাছের ডিমের ভর্তাও সেই রকম। মিছা কইলাম?

৩৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:৫০

তানভীর আহমেদ সজীব বলেছেন: এই পোস্টে দেখছি সব খাদকদের ভীড়! আমি আপনাদেরমত ভোজন রশিক নাহলেও রান্নাবান্না/খাওয়া দাওয় পোস্ট পড়ে মজা পাই।

ধীবর ভাই, নিশা ভাই একটা তথ্য গোপন করেছেন। ভাইয়া মাত্র ২৮ পদের ভর্তা খেতে বাধ্য হয়েছিলেন-কারন, তখন কস্তুরী হোটেল রেষ্টুরেন্টে আর কোনো ভর্তা ছিলইনা। তখন আমি মেসিয়ারকে বলেছিলাম-"সব পদের ভর্তা একত্র করে একটা স্পেশাল ভর্তা বানিয়ে দাও"! মেসিয়ার কিচেনে অর্ডার দিয়ে একটা "ককটেল ভর্তা" বানিয়ে দিয়েছিল-যা ভাইয়া খুব মজা করে খেয়েছিলেন!

০৬ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:১৮

ধীবর বলেছেন: আপনাদের কথায় কিন্ত আমি খাদকদের নিয়ে ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছি। নিখিল বাংলাদেশ খাদক সমিতি দরকার হলেও ২৮ দুকুনে ৫৬ পদের ভর্তা খেয়ে এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ করবে।

আপনাদের চোখ লেগে না বিশিস্ট খাদক মানুষটার ক্ষুধা নষ্ট হয় ! তাহলে জাতি একজন বিশিস্ট খাদকের সেবা করাথেকে বঞ্চিত হবে।

৩৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:২৬

শিপু ভাই বলেছেন:
হুম শিং মাছের ডিম সবচেয়ে মজার!!! ইলিশের ডিম আমার কাছে ২য়।

আমি খেতে পছন্দ করি কিন্তু বেশি খেতে পারি না।

০৭ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:২০

ধীবর বলেছেন: তা ইলিশ মাছের ডিম আর শিং মাছের ডিম খেতে কবে আপনার বাসায় আসবো শিপু ভাই? ;)

৩৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:৪৮

নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: মন্তব্য গুলা পড়ে হাসতে হাসতে শেষ! =p~ =p~

এত্ত এত্ত খাবারের নাম মনে করায় দিলেন! দাঁড়া্ন, এবার ছুটিতে বাসায় যায়ে নি! খাওয়াদাওয়ার একদিন কি আমার একদিন ;)

০৭ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:২৪

ধীবর বলেছেন: হাহাহা... এইবার নিশ্চই খবরই আছে। একলা খাইয়েন না নাহিয়ান ভাই। এই গরীবরেও সাথে রাইখেন। অনেক সোয়াব হবে। ;)

৩৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৫

স্পেলবাইন্ডার বলেছেন:

সামুর ইতিহাস বলে- খানাপিনা বিষয়ক পোস্ট বরাবরই হিট! তাতে বোঝা যায় বাঙ্গালী কতটা ভোজনরসিক! এজন্য বাঙ্গালী 'ধার করে হলেও ঘি খায়' কথাটা মিথ্যে নয়!

গরুর মাংসের উপর কোন খাবার পৃথিবীতে নাই- কথা সত্য! কয়দিন আগে রক্তের মোট কোলেস্টরল পরীক্ষা করে পাইছি ২২০!!! তারপরও আজকে সকালে খাইলাম প্রিন্স হোটেলের পরোটা আর কলিজা ভুনা! দুপুরে খাইলাম গরুর মাংস ও ভাত! (বাচ্চার মা গেছে বাপের বাড়ি, রংপুর- ফ্রিজে রান্না করা খাবার আছে- কিন্তু হোটেল থাকতে বাসার খাবার গরম করে কে খায়? :-P )

আল্লাহ তুমি রহম কর! :)

০৭ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:২৮

ধীবর বলেছেন: আমি তো পোস্ট দিলাম ভিজিটার লিস্টি দেখে দেখে দাওয়াত নেবার জন্য। তবে ভোজন রসিক বলতে যা বুঝায়, আমরা সত্যি তাই। একবার কোলকাতায় এক রেস্টুরেন্টে আমরা ৪-৫ জন যে খাওয়া দিয়েছিলাম, ওইটা দেখে বাকি ক্যালকেশদের হার্টফেল হবার জোগাড়।

ভাবি যখন বাসায় নেই, তখন মারি তো গন্ডার লুটি তো ভান্ডার করে ফেলেন স্পেল ভাই। কোলেস্ট্রল নাই কার? সবারই আছে। কম বা বেশি এই যা! তাই কোলেস্ট্রলের মুখে আগুন দিন, সুখ মিটিয়ে খাওয়া দাওয়া করেন। অনেক ধন্যবাদ। :)

৪০| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৩

জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: আমার এক প্লেট ভাত আর দুইটা রুই মাছের ভাজি বা ভূনা সাথে ডাল হলে আর কিছু চাই না লাঞ্চে

০৭ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৩০

ধীবর বলেছেন: আপনি দেখি শশুড়বাড়ির সামনে বাপের বাড়ির অপমান করে ফেলবেন। শশুড়বাড়ির লোকজন বলবে কেমন জামাই? খাওয়া শিখে নাই। খবরদার ভুলেও এই পছন্দের কথা ওইখানে বলবেন না। পছন্দের খাবারের নাম জানতে চাইলে, ইচ্ছা হলে এই পোস্টের সবগুলি খাবারের লিস্টি ধরিয়ে দিবেন। খিক খিক।

৪১| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৫

জুন বলেছেন: আপনি যেহেতু আমার মতই ঢাকাবাসী সেহেতু আপনার পছন্দের সাথে আমার ৯৯% ভাগ মিল আছে। মাছটার নাম চেউয়া মাছ আমিও বলতে চেয়েছিলাম যা উপরে এক ভাই বলেছে। আমার ও খুব প্রিয় ওটার মাখা মাখা ঝোল চর্চরি।

০৭ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৩৩

ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ গত সাড়ে তিন বছরের মধ্যে এই প্রথম এই অধমের পোস্টে আসবার জন্য। দোষ আমারই। সর্বক্ষন কাঠখোট্টা বিষয় নিয়ে লিখলে কে আসবে পড়তে।

ওয়াজ ম্যান অ্যান্ড উওম্যান থিংক অ্যান্ড ইট এলাইক... কবি বলেছেন। :) অনেকে কিন্ত ঘৃণা করে মাছটা। কিন্তু খেতে ... (পেটে খিদার ইমো হবে)

৪২| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৪

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া মেইল করে সব খানাপিনা পাঠায় দাও।:)


০৭ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৩৪

ধীবর বলেছেন: অবশ্যই। মেইল না করে দিলে তুমি আমাকে দাওয়াত দিয়ে খাওয়াবে কি করে? ;)

৪৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৫

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া দেখলে খানাপিনা দেখলেই সবাই কত্ত খুশী হয়।

০৭ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৩৫

ধীবর বলেছেন: কেন খুশি হবে না বলো? স্থুল্ভাবে চিন্তা করলে মানুষ যা কিছু করুক না কেন, সেটা খাওয়ার জন্যই তো করে। ঠিক না? এখন বল কবে দাওয়াত দিচ্ছ? ;)

৪৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:০৭

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: রাতের জন্য আপেক্ষা করছি...।

০৭ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৩৬

ধীবর বলেছেন: ইনশাল্লাহ রাতের খাবারও হবে। নো চিন্তা !

৪৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৫১

কলম.বিডি বলেছেন: দেরী করে ফেললাম মনে হয়। দুপুরের খাবারে মাছ আর শাকই বেশী ভাল্লাগে। চেঊয়া মাছ আম্মু কড়া ভাজি করে।গরম ভাতের সাথে মচমচা মাছ খেতে কী যে মজা! আমার যে কোন বেলার খাবারে লেবু চাইই। না থাকলে গরুও ভালো লাগে না :(

০৭ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৪৪

ধীবর বলেছেন: কলম ভাই, লেবু খুবই ভালো। চমৎকার বলেছেন। তবে কিনা গরুর মাংস খাওয়া আরো ভালো। রাতের খাবারের পোস্টে একটা রেসিপি দিবো। টেস্ট করে দেখবেন।

৪৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:১৭

ভারসাম্য বলেছেন: নিকট অতীত বিবেচনায় ধীবর'র লেখায় নিয়মিত মন্তব্যকারীর তালিকায় আমারও পড়ার কথা।
আসলে অনলাইনে আসার ক্ষেত্রে গত কয়েকদিন কিছুটা সুযোগহীন থাকাই এখানে মন্তব্য না করার পেছনে প্রধান কারণ হলেও খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারে আমার অনীহাও গৌণ একটা কারণ।

ঢাকাইয়া নবাবী খাবারগুলো বেশ মুখরোচক হলেও সবসময়ে খাবার মত অভ্যাসে অভ্যস্ত হতে পারেনি আমার পেট বাবাজী কখনোই।
তার চেয়ে নদীর তাজা মাছ আমার কাছে অনেক বেশি প্রিয়। এখনো আমার গ্রামের বাড়ির বড় নদীতে অল্প হলেও কিছু ইলিশ মাছ পাওয়া যায়। একটা সময় ছিল যখন আমাদের অঞ্চলের মানুষ বাজার থেকে খুব কমই মাছ কিনে খেত। ছোটবেলায় গ্রামে বেড়াতে গেলে আমার সবচেয়ে বড় নেশা ছিল আমার সেজচাচার সাথে মাছ ধরতে যাওয়া।

পরে আমার দাদী বড় বড় মাছ বাদ দিয়ে ছোট আকারের হরেক রকমের মাছ একসাথে করে কলাপাতায় মুড়ে কিভাবে যেন মাছগুলো রান্না করতো। এই জিনিসের স্বাদ এখনো ভুলতে পারিনা।

আমার জন্ম বরিশালে হলেও শৈশব-কৈশর-তারুন্যের বড় সময়টাই কেটেছে পাবনা-নাটোর-সিরাজগঞ্জ অঞ্চলে। এই এলাকার কোন এক বিয়ের দাওয়াতে লাল আমন চালের ভাত, অনেক ঝাল দেয়া মোষের মাংস আর শেষে দই এত তৃপ্তির সাথে খেয়েছিলাম যার সাথে অন্য কোন দাওয়াতের তুলনা করা আমার পক্ষে খুব কঠিন।

নবাবী খাবারগুলো এখন আমাদের জাতীয় ঐতিহ্যের অংশ হয়ে গেলেও এর আদি উৎস সম্ভবত কাশ্মীরের হবে। খাবার দাবারের ব্যাপারেও আঞ্চলিক রাজনীতির বিভেদ টেনে আনার জন্য মোটেই না বরং খাবার দাবারের ব্যাপারে আমার রুচিবোধ সাধারণ ভেতো বাঙালির পর্যায়ে এটা বোঝাতেই আদি উৎসে একটু টান দিতে হল।

রাজনৈতিক আলাপ যারা এড়িয়ে চলেন এমন অনেকেই এই ধরণের লেখায় মন্তব্য করছেন। এই ধরণের লেখায় আমরা দু'একজন নিয়মিত যদি অনিয়মিত হয়েও যাই তাতে খুব একটা হেরফের কিছু হবেনা। :D ভাল থাকবেন।

০৭ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৫১

ধীবর বলেছেন: কি যে বলেন না ভারসাম্য ভাই। গুণমুগ্ধ পাঠক তৈরি করা গেলে সব পোস্টেই তাদের অংশগ্রহন করানো যায়। আমার ওই রকম গুণ নেই স্বীকার করে নিলাম। তবে আশা করি যারা আমার লেখার পাঠক তারা অন্তত ঢু মারুক। লেখালেখি করি তো এই হাল্কা ব্লগীয় সামাজিকতার জন্যই।

গ্রামের তরতাজা খাবারের সাথে শহরে খাবারের কোন তুলনাই চলে না। সমস্যা হচ্ছে আমার গ্রামের কোন শেকর নেই। তাই আদি বাংলার স্বাদের সাথে আমি সম্পুর্ণ অপরিচিত। সেটা আমার দোষ বলে মনে করি না। কারণ গ্রামের শেকড়হীন জন্মতে আমার কোন হাত ছিল না।

ঢাকায় নবাবি খাবারের প্রধান উৎসই হচ্ছে মোগলরা। যাদের আদি নিবাদ ইরান। এজন্য দেখবেন মোগলাই খাবারের রেসিপির সাথে আমাদের নবাবি খাবারের অনেক মিল। তবে স্বাদ ভিন্ন। কারণ ইরানী খাবারের সাথে আমাদের নিজস্ব স্বকীয়তা যুক্ত হয়ে নতুন স্বাদের সৃস্টি হয়েছে। যেমন বাংলাদেশের চাইনিজের সাথে পৃথিবীর অন্য কোন চাইনিজের তুলনা করা যাবে না।

আপনিও ভালো থাকবেন। আর পছন্দের খাবারের লিস্টি দেবার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৪৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ ভোর ৪:৫১

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: প্রথম পর্বের মত এটাও সুন্দর বর্ণণা! আমি পছন্দ করি শোল মাছ ও লাউয়ের তরকারী। শীতকালে এর স্বাদ এক কথায় অসাধারণ। অনেক ধন্যবাদ ধীবর ভাই।

০৭ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৫৩

ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বা জি ভাই। আপনার জন্যও ৪০ নং প্রতিমন্তব্য প্রযোজ্য। যদি ঢাকাইয়া মেয়ে বিয়ে করতে চান, তাহলে পোস্টের রেসিপি ধার করে হলেও সেটাই তাদের দিবেন। ;)

০৭ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৫৪

ধীবর বলেছেন: আপনার পছন্দের আইটেম মাত্র একটা কেন? আইটেম বাড়ান। খাদকদের সম্মান বৃদ্ধি করুন। :)

৪৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ ভোর ৬:৫২

কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: নীলু,রেজু আপা,শায়মা আপা খুব ভালো রাধে। তারা কি এই অভাগাদের দাওয়াত করে এক বেলা খাওয়াইতে পারে না :| :|

ভাই দাওয়াত পাইলে সাথে নিয়েন B-)

০৭ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৫৭

ধীবর বলেছেন: সেটা কি আর বলতে কামরুল ভাই। এই জন্যই তো পোস্ট দিলাম। রাধুনির আসবেন পড়বেন। এবং দাওয়াত দিয়ে খাদকদের কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করবেন। খিক খিক।

৪৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:১৮

চেম্বার জজ বলেছেন: প্রিয় ধীবর ভাই, সালাম নিবেন। অনেক দিন পর ব্লগে আসার সুযোগ পেয়েছি। কমেন্টস ব্যান ছিলাম দীর্ঘ দিন যাবত-যা আপনি জানেন।

ইতোমধ্যে আমাকে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তিপক্ষ প্রথমে বদলী করে আশুগঞ্জ পোর্ট। "পরীক্ষামূলক ট্রাঞ্জিটের নামে ভারতীয় কোনো জাহাজ আশুগঞ্জ পোর্টে কোনো প্রকার শুল্ক/মাশুল দেয়না-সেই তথ্য একুশে টেলিভিশনের সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম পান্না সাহেবকে একটা সাক্ষাতকারে জানিয়েছিলাম এবং অন্যান্য সাংবাদিকদেরও জানাই। সেই অপরাধে কর্তিপক্ষ আমাকে স্টান্ড রিলিজ করে পাঠায় মংলা বন্দর। এখানে আমাকে ওএসডি করে রাখে। ১ মাসের মাথায় মংলা থেকে বদলী করে নারায়নগঞ্জ বন্দর, দেড় মাসের মধ্যে আবার ফিরিয়ে নেয়া হয় মংলা বন্দর। মাত্র ২২ দিনের মাথায় আবার বদলী করেছে নারায়ঙ্গঞ্জ নৌবন্দর।

আমি এখনও ওএসডি।আমার কোনো কাজ নাই, দপ্তর নাই ইন্টারনেট নাই!

০৭ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:০২

ধীবর বলেছেন: আমরা যে হিরক রাজার রাজ্যত্বে বসবাস করছি, আপনি তার সবচেয়ে বড় প্রমান। আমাদের দেশে চাটুকার আর চোর ছাড়া বাকিরাও আপনার মত পেরেশানিতে আছে, এখবর নিশ্চিন্তেই জানি। আপনার আত্মসম্মানবোধ এবং সততাকে হাজার সালাম জানাই চেম্বারজজ ভাই।

কমেন্ট ব্যান কাটিয়ে ফিরে আসার জন্য অভিনন্দন।। আমি এখনও বন্দিই আছি। সেসব নিয়ে চিন্তা করি না। আসি মনের জানালা খুলে লেখার জন্য, তাই লিখি। পাঠকদের সাথে দু চারটা সুখ দুঃখের আলাপ হয়, এটাই আমার জন্য সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি।

আপনার পেশাগত জীবন রাহুমুক্ত হোক অচিরেই এই শুভ কামনা রইলো ভাই। ওয়ালাইকুম আস সালাম। ভালো থাকবেন।

৫০| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৫৪

জুন বলেছেন: আপনার সাড়ে তিন বছর হলেও আমার তো মাত্র দু বছর :(
আর সিনিয়র ব্লগারদের পোষ্টে কমেন্ট করতে একটু সংকোচ বোধ করি, যখন দেখি আমার মন্তব্যকে পাশ কাটিয়ে উপর নীচের গুলোর উত্তর দিচ্ছেন কেউ কেউ। যাক এসব বিব্রতকর প্রসঙ্গ।
আর পলিটিকাল পোষ্টেও মন্তব্য করতে ভয় পাই যা আপনার প্রিয় লেখার বিষয়, তবে অফলাইনে পড়ি :)

০৭ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:০৬

ধীবর বলেছেন: আমি সাড়ে তিন বছরেও যা করতে পারিনি সেটা আপনি দুবছরেই করে ফেলেছেন। সাইন অফ সিয়ার ট্যালেন্ট। আমার কাছে লেখক পাঠক সিনিয়ার জুনিয়ার নেই। খেয়াল করে দেখবেন, আমার পোস্টে মন্তব্য করা কেউকেই আমি অবহেলা করি না, বা অবজ্ঞা করি না। কারণ অন্যকে সম্মান না করলে, আমি কারো কাছে সম্মান দাবি করার যোগ্য হতে পারবো না।।

হাহা... আমার রাজনৈতিক লেখাগুলি বেশ হার্ডলাইনের। এটা আমিও বিশ্বাস করি। কিন্ত আমার ব্যাক্তিগত কোন লাভের আশায় নয়, আমাদের রাজনৈতিক চিন্তা বিশ্লেষন করে যা ভাবি, সেটাই লিখি। অফলাইনে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।

৫১| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:০০

এস এইচ খান বলেছেন:

জুল ভার্ন বলেছেন:

খাওনের চাইতে মজার কিছু এই দুনিয়ায় নাই। খাইতে খাইতে মইরা যাইতে চাই! -ইহা একটি কবিন্দ্র গীতি!


লেখক বলেছেন: কবিন্দ্র গীতিকে হাজার হাজার সালাম। এই রকম কবিন্দ্র গীতিই খাদক নোবেলের আসল হকদার।

আরে বাদ দেন মর্ডান যুবকদের কথা। না খাওয়ার অভ্যাস করে এখন্ স্বাভাবিক খাওয়ার পরিমানটাও ওদের কাছে অতিরিক্ত মনে হয়। খাদ্য খাদক চির জিন্দাবাদ।

===== হা হা প গে =p~


লেখায় অউগ্গা ছুডু পিলাস :-B

০৭ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:০৭

ধীবর বলেছেন: এই খিদার সময় খালি প্লাস? ভদ্রতা করেও তো একটা ছোটখাট দাওয়াত দিতে পারতেন এস এইচ খান ভাই? ;)

৫২| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:১২

জুল ভার্ন বলেছেন: @• প্রিয় জাবেদ(চেম্বার জজ) , বর্তমান জোট সরকারের “দিন বদল”র শ্লোগান টাইমস হ্যাভ চেঞ্জড। সময় বদলে গেছে।জনস্বার্থে, দেশের স্বার্থেও কি সত্য কথা বললেই তাঁকে যুদ্ধাপরাধী, হুজী, তালেবানী, আইএসআই’ চর, রাষ্ট্রদ্রোহী,ইসলামী জঙ্গিবাদে মদত দানকারী,জামায়াত-শিবিরের দোশর ইত্যাদি বিশেষণে ভূষিত করা হয়।সরকার ভিন্নমত দমনের জন্য জঘণ্য প্রকারের ভয়ঙ্কর চণ্ডনীতি ব্যবহার করছে-বিচার ব্যাবস্থার অপব্যাবহার করে।শুধু মাত্র সরকারের দোষ ত্রুটি বলার জন্যই যাকে তাকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে ধরে ধরে রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতনের বর্বর নজির সৃষ্টিতে বর্তমান ক্ষমতাসীন মহল সভ্যতা-ভব্যতা,রীতি-নীতি,আইন-কানুনের কোনোরকম তোয়াক্কা করেনি। আপনার ভাগ্য ভাল –আপনাকে কোনো মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে নির্যাতন করা হয়নি, কিম্বা সরকারের পেটোয়া গুন্ডা বাহিনীর মাধ্যমে শারিরিক ভাবে হামলা করে ভবলীলা সাংঘ করে দেয়া হয়নি! বর্তমান নতজানূ ভারতীয় পদলেহী সরকারের কাছ থেকে এতটা বিবেকবোধ আশা করা একপ্রকার ইউটোপিয়া। এদেশের মানুষকে বৃটিশরা দমিয়ে রাখতে পারেনি। পাকিস্তানী সামরিক জান্তা এদেশের কৃষক শ্রমিক, ছাত্র জনতার ধোলাই খেয়ে পগারপার হয়েছে-এখন সেই সব বর্গীরা নিজেদের অস্তিত্ব বজার রাখতেই প্রানপাত করছে। ধৈর্য্য ধরুন-এই জালেম শাহীর ধংশ অনিবার্য্য।

০৮ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:০৮

ধীবর বলেছেন: পুর্ণ সহমত।

৫৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:২৬

গুপ্তঘাতক007 বলেছেন: প্রথমে মাইনাস নেন,কতদিন এইগুলার আসল স্বাদ নেই না :(( ! কিন্তু সত্যি কথা বলতে গেলে এখন এইসব মশলা-তেলের খাবার খুব ভারী মনে হয় আর তার সাথে রান্না বান্না সম্ভবত দুনিয়ার সবথিকা কঠিন কাম,তাই অন্য হালকা খাবার দিয়া চালায়া দেই। তারপরও প্রায়ই যেই খাবারগুলা খুব মিস করি( নিজের রান্নায় পেট ভরে মন ভরে না :( !)

মাংশ/ব্রেইন ভাজি,কলিজা(শুধু গরু,ছাগল;গরুরটা মাঝে মাঝে দিল ঠান্ডা করার লিগা খাই কিন্তু কেমন গন্ধ লাগে) এবং ভুনা গরু ও ছাগল,শুধু দেশী মুরগী(কই দেশী মুরগী আর এখন কি মাংসের তুব্রা চাবাই!)। খাই না হাস,মহিষ,ভেড়া।

মাছ/কই,ইলিশ(এবং অবশ্যই অপ্রতিদ্বন্দী ইলিশের ডিম),পাবদা,দেশী রুই,বড় সাইজের পুটি(সরপুটি না,) এবং বিভিন্ন শুটকি;খাই না(কোনো দিনও খাই নাই,এইটা নিয়া বাপের বহুত ঝাড়ি খাইসি কারণ এর কিছু আবার বাপের খুব পছন্দের কিন্তু আমরা ভাই-বোনেরা কেউ খাইতাম না!)বোয়াল,পাঙ্গাস,কার্প জাতীয় মাছ এবং সাপ জাতীয় মাছ(শুল,মাগুর,শিং,বাইং ইত্যাদি)। মজার ব্যাপার হৈল এখনো শুটকি খাইতে পারলেও মাছ(শ্রীম্প ছাড়া) খাইতে পারি না এমন কি স্যামনের গন্ধও সহ্য হয় না!

সবজি/শিমের বিচি,কাঠাল বিচি,কাচা কলা এবং কলা গাছে ফলের সাথে খয়েরি রংয়ের যা থাকে ঐটা(নাম মনে নাই),মুখি,পালং শাক,পুই শাক,লাল শাক,আরেকটা শাক আছে ঝাঝালো নামটা মনে আসতাছে না। খাই না করল্লা,কাকরোল আর মনে আসতাসে না।

রাইস/সব থিকা প্রিয় ভুনা খুচুড়ি এবং অবশ্যই কাচ্চি। ও সাথে চালের রুটি(উফ,ঈদের মাংসের সাথে এর তুলনা নাই)

আরও কত কি যে মিস করি লেইখা শেষ করা যাইবো না,আবারও মাইনাস দিলাম :((!

০৮ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:৫৪

ধীবর বলেছেন: যে লিস্ট দিলেন, তাতে আপনার নিক গুপ্তখাদক হওয়াই বাঞ্চনিয় ছিল। ;) জ্বি রান্নাবান্না চরম ঝামেলার। বিয়ে না করলে, এমন মেয়ে ব্বিয়ে করেন, যে বিশ্বাস করে, পুরুষের মন জয় করতে হয় তার পাকস্থলির মাধ্যমে। দেখবেন সব শান্তি। হেহহে।

একজন বিশিস্ট খাদকের মাইনাসের মধ্যেও ভিটামিন আছে।

৫৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:১৩

জুল ভার্ন বলেছেন: ধীবর ভাই, দেখেছেন্নি-পুলাপান আমার বিরুদ্ধে কেমুন কইরা লাগজে! :-0 :-0 আমি খাওয়া দাওয়ায় সর্ভূক বলা যায়। মাছ খাবার বিষয়ে আমি ভয়ংকর এডিক্টেড বললেও কম বলা হয়!

১।সিলেট জেলার "শের পুর" নামক স্থানে বাৎসরিক মাছ বিক্রির ১ দিনে মেলা বসে।ঐ মেলায় যারা গিয়েছেন-তারাই জানেন-লন্ডনীদের "আভিজাত্য প্রদর্শন" প্রমানে ওখানে মাছ বক্রি হয়-স্বর্নের দামে। আমি মাছ কেনার জন্য অন্ত ১০ বছর শেরপুর গিয়েছি মাছ কিনতে।

২। সিরাজগঞ্জ এলাকায় একটা মেলা বসে। মেলার নাম "জামাই মেলা"। ওই মেলায় স্থানীয় সকল মেয়ে জামাই হাজির হয়-দেশ বিদেশ থেকে। ঐ মেলাতে জামাইকে বড় মাছ খাওয়ানোর জন্য অনেকটা কোরবানীর গরুর মতই মাছ পোষা হয়-সেই মাছ বিক্রির হাট বসে। আমি ঢাকা থেকে সেই মেলায় গিয়ে মাছ কিনেছি একাধিক বার!

৩। বৃহত্তর ময়মনসিং জেলার বাজিতপূর,গফরগাঁও, কিশোরগঞ্জ, ভৈরবেও অমন মাছের হাট বসে-আমি সেখানেও মাছ কিনতে গিয়েছি অনেক বার।

৪। "মহাশোল" নামক একটা মাছ আছে যা সিলেটের পাহাড়ী নদ ও ময়মনসং জেলার হালুয়াঘাট ও নেত্রকোনা অঞ্চলের পাহাড়ী নদেই পাওয়া যায়......শুধু ঐ মহাশোল মাছ কেনার জন্য আমি একাধিকবার ঐসব এলাকায় গিয়েছি......

৪। ঢাকার সোয়ারীঘাট, কাপ্তান বাজার, কাওরান বাজার, নিউ মার্কেট, মিরপুর ১ নং, সাভার,আশুলিয়া বাজারে মাছের বড় পাইকারী মাছ ব্যাবসায়ীরা আমাকে চেনে.........

প্রসংগত "শুটকী" নিয়ে একটা বাস্তব অভিজ্ঞতা শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারছিনা- আমার এক কাজিন প্রেম করে বিয়ে করেছিলেন আমাদের দেশের এমন এক জেলার মেয়ে-যে জেলায় শুটকী খাওয়া অনেকটা দৈনন্দিন প্রার্থনার মতই! কিন্তু আমার কাজীন শুটকীর গন্ধ সহ্য করতে পারেনা। বিয়ের আগেই শুটকী নিয়ে তাঁদের মধ্যে একটা "রফা" হয়েছিল =p~

বিয়ের কয়েক মাসের মধ্যেই কাজীনের অজান্তে ভাবী "চুক্তি ভংগ করে" B:-/ "চ্যাপা শুটকী" কিনে বাসায় রান্না করেছিলেন।
চ্যাপা শুটকীর গন্ধ এটম বোমারমতই শক্তিশালী :-< বললে ভুল বলাহবেনা!

বাসায় ফিরে শুটকীর গন্ধ নিয়ে দুজনের প্রচন্ড ঝগড়া... দুজনই নিজের সিদ্ধান্তে অটল। কেউ কাউকে ছাড় দিবেনা! শেষ পর্যন্ত প্রেমের বিয়ে ৪ মাসের মাথায় ডিভোর্স! :|

০৮ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:৫৮

ধীবর বলেছেন: বলেন কি? শুটকি নিয়ে এত কান্ড? তবে এটা ঠিক হয়নি। দোষ যিনি খান না, তার।

পোলাপানের কাজ পোলাপান করেছে। এজন্য্য খাদক বীর কেন ভয় পাবে জুলভার্ণ ভাই? আপনি এগিয়ে চলেন। দুনিয়ার খাদক সেনারা আপনার সাথে আছে।

তবে মৎস ভক্ষণের পি এচ ডি নেবার জন্য আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চাই। অনুমতি দিয়ে বাধিত ক্কবেন আশা করি। :) অনেক ধন্যবাদ আবারও।

৫৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:১৩

ফিরেদেখা বলেছেন: এখানেতো দেখছি-সব খাদকদের আড্ডা! :)

০৮ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:৫৯

ধীবর বলেছেন: খাদকদের সংখ্যা যে বিশাল, সেটা নিশ্চই এখন বুঝতে পারছেন। :)

৫৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৩৫

সারথী মন বলেছেন: ছবির শিং মাগুরগুলো অরিজিনাল। নো হাইব্রীড!

০৮ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:০১

ধীবর বলেছেন: আসল খাদকরা হাইব্রিড খাআয় না সারথী মন ভাই। :)

৫৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৪৬

সারথী মন বলেছেন: দিলেনতো মন খারাপ করে! :(পকেটের যা অবস্থা তাতে খাবারের জন্য হোটেলে যাওয়া যাবেনা! :(

০৮ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:০৩

ধীবর বলেছেন: জলদি বন্ধু বান্ধব সবার বাসায় কল করে দেখেন কার বাসায় কি রান্না হয়েছে। যেটা প্পছন্দ গিয়ে খেয়ে আসলেই তোও সমস্যার সমাধান হয়্যে যায়।

৫৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:১০

বড় বিলাই বলেছেন: দেশী খাবারের কিছুই তো বাদ রাখেন নাই। শুটকী ভর্তা ছাড়া বাকীগুলায় কঠিনভাবে নজর দিলাম।

০৮ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:০৪

ধীবর বলেছেন: হেহেহে কোন সমস্যা নেই। বেশি বেশি করে নজর দিন। রান্না করুন, নিজেও খান আমাদেরও খাওয়ান।

৫৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:১৭

পাব্লিক বলেছেন: তৃষিত নয়নে চেয়েচেয়ে দেখলাম-তোমরা খাইয়া দাইয়া পেট ভাসাইয়া দিছো!

০৮ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:০৬

ধীবর বলেছেন: আপনারও কি সর্দি জ্বর? ক্ষুদা মন্দা? না হলে তো খালি চেয়ে দেখার কিছু নাই। নিজেও খান, আমাদেরও খাওয়ান। ;)

৬০| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:২২

নিঃসংগ যোদ্ধা বলেছেন: পড়েই অর্ধ ভোজন!

০৮ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:০৭

ধীবর বলেছেন: অবশ্যি। এটা আসল খাদকের লক্ষণ।

৬১| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:০৬

অনিরূদ্ধ বলেছেন:
আমার গরুর মাংসের ঝোলে আলু খুউব পছন্দ। কিন্তু কেন জানি আমার বাসার অন্য কেউ এটা পছন্দ করেনা! মাংসের তরকারিতে আলু না দিলে আমি চেঁচিয়ে বলি- "হ্যা তোমরা তো সব জমিদার বংশের তাই সবচেয়ে কম দামী সবজি খাও না X( "

০৮ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:০৮

ধীবর বলেছেন: আলু আর মাংসের ঝাল তরকারি আমারো খুবই পছন্দের। এ নিয়ে আলাআ পোস্ট দেবার আশা রাখি।

৬২| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:১৩

অনিরূদ্ধ বলেছেন:
আমাদের স্কুলের বাইরে একটা চটপটির টং ছিলো। ষাটোর্ধ্ব বয়সী বৃদ্ধ আর তার বউ মিলে চালাতেন। তাদেরকে নানা নানী বলে ডাকতাম। মনে আছে টিফিন টাইমে তার দোকানের সামনে মৌমাছির চাকের মতো ভীড় জমে যেত! উনি চটপটি বিক্রি করতেন ১ টাকার, ২ টাকার আর ৩ টাকার! পোলাপান তো সব "নানা ১ টাকার দেন, নানা ১ টাকার দেন" বলে বলে চিল্লাতেই থাকতো। একদিনের ঘটনা খুব মনে পড়ে যখন নানা পোলাপানের চিল্লাচিল্লিতে বিরক্ত হয়ে চিৎকার করে বলছিলেন- "কাইল থাইকা ১ টাকার চটপটি ব্যাচা বন্ধ। ২ টাকার নিচে চটপটি বেচুম না X(( "

হাহাহাহাহাহ!

স্কুলে থাকতে দুপুর কাটতো একটা ২ টাকার সিংগাড়া আর ১ টাকার আইসক্রীম খেয়ে। মনে আছে যখন ক্লাস সিক্স/সেভেনে পড়ি তখন নতুন নতুন টমেটো সস এর প্রচলন শুরু। স্কুল ক্যান্টিনের কাউন্টার থেকে একটা সিংগাড়ার চুড়ায় এএএএকটুখানি সস মাখিয়ে দিতো! :-P
একটু বেশি সস নেয়ার জন্যে কতো ন্যাকা সুরে পটানোর চেষ্টা করতাম ওদের! হাহাহাহাহাহ....

ধীবর ভাই আপনার খানাপিনা ব্লগ বেশ লাগলো :)

০৮ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:১১

ধীবর বলেছেন: হহা স্কুলের দিনগুলি মনে করিয়ে দেবার জন্য অনেক ধন্যবা অনিরুদ্ধ ভাই। আমি তোও বেশি খেতে পারি না। তাই পোস্টই দিয়ে দিলাম। ;) অনেকধন্যবাদ।

৬৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:২২

অনিরূদ্ধ বলেছেন:
আমার সবচেয়ে পছন্দের শাক হলো লাউ শাক! এইটা রীতিমতো অমৃত! লাউশাক ভাজার সঙ্গে শুকনা মরিচ ভাজা ভেঙ্গে খেলে পুরা মাতাল হয়ে যাই :!>

আর আমাদের গ্রামে গেলে সকালবেলা ক্ষেতে কুয়াশাভেজা পুইশাক জিনিসটা দেখলে ওখানেই কাঁচা খেয়ে ফেলতে ইচ্ছে করে! পুঁইশাকের প্রিয় রেসিপি হলো পুঁইশাক ডাল।

আর কোনও বাঙ্গালী খাবার কে যদি নোবেল পুরষ্কার দিতে হয় তাহলে আমি দেবো শুটকি কে! !:#P !:#P

চ্যাঁপা শুটকি ভর্ত্তা, ভুনার উপরে কোনও খাবারই হয়না। একটা মজার কথা শেয়ার করি ধীবর ভাই। পোলাও এবং খিচুড়ির সঙ্গে চ্যাপা শুটকি ভুনা যে আমি এতোই পছন্দ করি যে আমার ফুপুর বাড়ি যখনই বেড়াতে যাই গিয়েই দেখি উনি আমার জন্য হাড়ি ভর্তি পোলাও মাছ মাংসের সঙ্গে শুটকি ভুনার তৈরী করে রেখেছেন! :) :)

শুটকি আরো বেশি মজা লাগে পান্তা ভাতের সঙ্গে!
আমার তো পান্তা খেতে আর পহেলা বৈশাখ লাগেনা। সারা বছর পান্তা খেয়ে পেটে আলসার যার তার আবার বৈশাখ! :P

০৮ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:১৪

ধীবর বলেছেন: আপনার শুটকি পোলাও এর কথা শুনে একটা কথা মনে পড়ে গীল আম্মা খুদের পোলাও রান্না করতেন, যা শুটকির ভর্তা দিয়ে খাওয়া হতো। (লোল পড়ার ইমো হবে। পান্তা ভাত তো অমৃতই।বিশেষ করে কাঠফাটা গরমে আম্মা আমাদের সবাইকে এমনকি বাসার বিল্লিটাকেও পান্তা খাওয়াতেন। হেহেহে।

৬৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:৪২

আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: যত যাই বলেন গরম ভাত,আলু ভাজি, ডিম ভাজি আর ঘি এর উপরে কিছু নাই রে ভাই.......... বেহেশতি খাওয়া..... :D

০৮ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:১৫

ধীবর বলেছেন: :) সবুজ বাংলার সাধারণের মধ্যে অসাধারণ খাওয়া।

৬৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৯

বান_দর বলেছেন: আমরা এইসব বাদশাহী খানা খাইয়া মজা পাইনা, তবে চটপটী লুলালশার লুলামী দেইখা মজা পাই।

০৮ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:১৭

ধীবর বলেছেন: খেক খেক আপনি দেখি শাসাহেবকে চটপটির ব্রান্ড এম্বেসেডর না বানিয়ে ছাড়বেন না দেখি !

৬৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৯

বান_দর বলেছেন: চেম্বার ভাইর ভাইর প্রতি সমবেদনা জানাই।

০৮ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:১৭

ধীবর বলেছেন: সহমত বান_দর ভাই।

৬৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:৪৭

ব্লাক উড বলেছেন: বিরাট মেজবানী! +

০৮ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:১৯

ধীবর বলেছেন: এমন বিশাল মেজবানির কথা ভুভারতেও কেউ কোনদিন শুনেছে বলে জানা নেই। ;)

৬৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:০৫

মি: জন বলেছেন: যাক ভাই। না খেয়েও অনেক টা দাওয়াত খাওয়ার মতো হয়ে গেল।

০৮ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:২১

ধীবর বলেছেন: দর্শনেও অর্ধ ভোজন জন ভাই। আপনার পুর্ণ ভোজন প্রাপ্তি ঘটুক এই দোয়া করি। :)

৬৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:১০

অনিরূদ্ধ বলেছেন:
ওহ, সাপের মতো দেখতে বাইম মাছের প্রজাতি মাছটার নাম আমাদের নানাবাড়ির দিকে বলে কুঁইচ্যা মাছ!! দেখতে আসলেই.... B:-)

০৮ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:২৩

ধীবর বলেছেন: মাছটার নাম চেউয়া বা পীরবদল। লাল এবং সাদা দুই রঙ্গেরি হয়।। দেখতে সাপের মত মুখটা গোল দাতগুলি পিরানহা মাছের মত। খেতে কিন্তু বেশ ভালো। বাজারে গেলে খুজে দেখতে পারেন।

৭০| ০৮ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৪২

জোছনার আলো বলেছেন: ভাল লাগল।

১২ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৪৫

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ জোছনার আলো ভাই।

৭১| ১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৪৭

সত্যসাক্ষী বলেছেন: ঐ মিয়া আপত্তিকর পোস্ট দিসেন ক্যালা।


জিভে তো পানি আইসা গেল।।

১৯ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:১২

ধীবর বলেছেন: কি করুম ভাই। আমারও আপনের মতই হাল। তাই লিখ্যা একটু শান্তি পাওয়ার চেস্টা করলাম আর কি !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.