নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

৫২ আর ৭১ এর চেতনায় আছি বাধা

সবুজের বুকে লাল, সেতো উড়বেই চিরকাল

ধীবর

সাংবাদিক কলামিস্ট

ধীবর › বিস্তারিত পোস্টঃ

তথাকথিত মুক্তমনা, অসাম্প্রদায়িক চেতনাধারিরা তফাৎ যান। অবিলম্বে অজয় রায়কে গ্রেফতার করা হোক

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:১৮

এই নিয়ে বোধ করি দ্বিতীয়বার একই বিষয় নিয়ে পোস্ট স্টিকি করা হয়েছে। অর্থাৎ এটা পরিস্কার যে, বর্তমান পরিস্থিতিতে সামু কর্তৃপক্ষ সামান্য হলেও নার্ভাস। এর আগে প্রথম আলোর সাংবাদিককে দিয়ে পোস্ট স্টিকি করিয়ে লাভ হয়নি। বরং বেশিরভাগ ব্লগারই সেই বক্তব্যের বিরোধীতা করেছেন। তাই এখন প্রিয় দিনমজুর ভাইকে দিয়ে একই বিষয়ে লেখানো হয়েছে। ফলাফল একই। তবে মাঝখান থেকে দিনমজুর ভাইয়ের ভাবমুর্তিতে আচর পড়লো।



প্রিয় ব্লগারবৃন্দ, ঠিকই ধরেছেন। আমি বাংলাদেশে চলমান অস্থিরতার কথাই বলছি।



পরিপুর্ণ বাক স্বাধীনতা বলে কিছু আছে বলে অন্তত আমার জানা নেই। যাদের বাকস্বাধীনতার রোল মডেল হিসাবে ধরা হয়, সেই পশ্চিমা বিশ্বেও তার সীমাবদ্ধতা আছে।



ধরুণ ইউরোপের কথা। সেখানে হলোকাস্ট বা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ইহুদি নিধন নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ কিংবা ভিন্নমত প্রকাশের উদ্দেশ্যে এই নিয়ে গবেষনা করা, লেখালেখি করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আইন করেই তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।



আর আমেরিকাতে আল কায়দা বা সমমনা যে কোন দলের প্রতি সামান্য সহানুভুতি অথবা অন্যায়ভাবে ইরাক দখলকে সমালোচনাও করলেও প্যাট্রিয়ট আইনের অধীনে বিনা জামিনে বিনা বিচারে বছরের পর বছর আটক রাখার বিধান রয়েছে।



আর চীন বা ভুতপুর্ব সোভিয়েট ইউনিয়ানে বাকস্বাধীনতা হলো সোনার পাথর বাটি।



বুশ সিনিয়ার, তার বাৎসরিক একটি ভাষনে এককেন্দ্রিক বিশ্বব্যাবস্থা চালু করা পরিকল্পনা প্রকাশ্যেই ব্যাক্ত করেছিলেন। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর সে পথের বাধা, কোন দেশ ছিল না। ছিল দেড় বিলিয়ান মুসলমানদের ধর্ম ইসলাম।



প্রফেসর হান্টিটন নামে উগ্রবাদি এক জঙ্গি রক্ষশীল খ্রিস্টান মৌলবাদির দর্শনকে কেন্দ্র করেই কর্পোরেট শক্তি, পৃথিবীতে এককভাবে শাসন করার স্বপ্ন দেখা শুরু করে। যার ভিত্তি ছিল আরেক চরমপন্থি ধর্মীয় গোষ্ঠি জীয়নবাদিদের স্বপ্নের অনুরুপ। সেই ভিত্তিতেই প্রবল পরাক্রান্ত দুটি গোষ্ঠির মিলন ঘটে।



When you want to kill a dog, give him a bad name এই তত্ত্বকে ভিত্তি করেই শুরু হয় ইসলামকে হেয় করার জন্য ব্যাপক অপপ্রচার। একাজে নিয়োগ করা হয় উগ্রপন্থি একদল খ্রিস্টান ধর্মযাজকদের। মধ্যে ড্যানিয়েল পাইপস অগ্রগন্য।



এই লক্ষ্যেই কোটি কোটি ডলার বরাদ্দ দিয়ে মিডিয়া এবং ইন্টারনেটে কিছু ভাড়াটে যোগাড় করা হয়। যাদের কাজই ছিল কোরান হাদিসের অপব্যাখা দিয়ে, ইসলামকে হেয় করা।



ইন্টারনেট ভিত্তিক ইসলাম বিদ্বেষি অপপ্রচার শুরুর মুল হোতা, আলী সিনা নামে একজন ইরানি ইহুদি। কথিত আছে সে বৃটেনে প্রবাসি। তার সাথে যোগ দিয়েছিল ইবনে ওয়ারাক নামে আরেক রহস্যময় ব্যাক্তি। যার কাজ ছিল জাল হাদিস খুজে বের করা। অথবা নিজেই হাদিসের অপব্যাখা দিয়ে ইসলামকে হেয় করা। এজন্য সে ইন্টারনেটে ইসলাম শিক্ষার জন্য তৈরি করা ফেইথ ফ্রিডম ডট কমের আদলে তৈরি করা ফেইথ ফ্রিডম ডট অর্গ নামের ওয়েব সাইট।



(আমার সামু জীবনের প্রথম দিকেই ইবনে ওয়ারাকের হাদিসকে বোখারি হাদিস চলে চালানো এক ব্লগারকে হাতেনাতে ধরেছিলাম। পরে ওই ব্যাটাকে আর খুজে পাওয়া যায়নি)



দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশ হিসাবে, বাংলাভাষিরা সেই জালের বাইরে থাকবে, তা কি হয়? তাছাড়া হালুয়া রুটির ভাগেরও তো একটা ব্যাপার ছিল। তাই বাংলাভাষাভাষিদের মধ্যে বেশ কয়েকজন

সেই উচ্ছিস্ট ভোগের জন্য সামনে এগিয়ে এসেছিল।



যুক্তরাস্ট্র প্রবাসি জনৈক অভিজিৎ রায়ের নেতৃত্বেই শুরু হয়েছিল বাংলা ভাষায় ইসলাম বিদ্বেষ প্রচার। সাথে ছিল, আবুল কাশেম (অস্ট্রেলিয়া প্রবাসি), সৈয়দ কামরান মীর্জা ওরফে ডঃ খোরশেদ আলম, মোঃ আলমগীর, মোঃ আসগর (অভিযোগ আছে ইনি চট্টগ্রাম উত্তরা ব্যাংকের ডাইরেক্টর থাকাকালিন সময়ে ব্যাংকের কয়েকশত কোটি টাকা আত্মসাৎ করে চিরদিনের জন্য সপরিবারে আমেরিকায় পালিয়ে গিয়েছেন) ডঃ আকাশ মালিক প্রমুখ।



প্রথমে এই অভিজিৎ, মুসলমান সেজে রুদ্র মোহাম্মাদ নামে ইসলাম বিদ্বেষি লেখালেখি শুরু করে ভিত্তি গড়ে তুলে।



এজন্যই বিশেষ ফান্ডিং এর সাহায্য নিয়ে গড়ে তোলা হয় মুক্তমনা নামে ওয়েব পোর্টাল। এবং বলাই বাহুল্য সেখানে মুক্তমনার নাম দিয়ে চরম ইসলাম বিদ্বেষি জঘন্য প্রচার শুরু হয়।



আমরা যারা সামু বা অন্যান্য বাংলা ব্লগে ইসলাম বিদ্বেষি কথাবার্তা শুনলে আতকে উঠি, মুক্তমনায় তার চেয়েও জঘন্য ভাষায় ইসলামকে আক্রমন করে লেখা হয়েছিল।



ছোট্ট নমুনা দিচ্ছি। আবুল কাশেম একটি লেখা লিখেছেন। যার নাম ইসলামিক কামশাস্র। সেখানে আমার প্রিয় নবির যৌন জীবনকে কামশাস্রের আকারে উপস্থাপন করা হয়েছে। নাউজুবিল্লাহ। তাহলেই বুঝুন ব্যাপারটা।



আর ব্লগের ইসলাম বিদ্বেষিরা যা লিখেছিল, সেটা মুক্তমনায় অনেক আগেই প্রকাশিত এবং প্রচারিত।



তাই জনরোষকে সাময়িক প্রশমন করার লক্ষ্যে বর্তমান সরকার তিন চার জন প্রমানিত ইসলাম বিদ্বেষিকে আটক করলেও, পালের গোদাগুলি রয়েছে ধরা ছোয়ার বাইরে।



আপনারা ভাবতে পারেন যে শিরোনামে অভিজিতের নাম নেই কেন? অভিজিতের উপরেও তার বাপ রয়েছে (আক্ষরিক অর্থেই)।



জ্বি, অভিজিত রায়ের পিতা হলো, প্রফেসর অজয় রায়, যে কিনা ঢাবির অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক, তিনিই হলেন এই মুক্তমনার প্রধান পৃষ্ঠপোষক। তিনি নাকি আবার অসাম্প্রদায়িক, মানবাধিকার ইত্যাদির প্রচারক ও সংগঠক।



আরো আছে। তিনি ভারত বাংলাদেশ মৈত্রি সমিতির সভাপতি। আর ইনিই সেই, যে কিনা ১৯৭১ সালে পাকিস্থানি হানাদার বাহিনীর মুরগি সাপ্লায়ার শাহরিয়ার কবিরকে মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট দিয়েছে।



স্বাধীনতার চেতনা বলে গলা ফাটানো শাঃ কবিরের মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট সেই একখানাই আছে।



বর্তমানে বাংলাদেশ দুটি ধারায় যে অস্থিরতা বিদ্যমান, তার এক পক্ষ্যে আছে তথাকথিত মুক্তমনা, অসাম্প্রদায়িকতার আড়ালে লুকানো, ইসলাম বিদ্বেষিরা, আরেক পক্ষ্যে আছে চরম ডানঘেষারা।



আমি মনে করি যে, এই দুটি ধারার সাথেই বাংলাদেশের সিংহ ভাগ মানুষের জীবন যাত্রার কোন মিল নেই ।



একারণেই বললাম যে, তথাকথিত অসাম্প্রদায়িক চেতনাধারিরা যে মঙ্গল প্রদীপ/ উত্তরীয় সংস্কৃতির অনুসারি তার সাথে বাংলাদেশের মানুষের সংস্কৃতি বা ঐতিহ্যের মিল কোথায়?



(এরা অনুষ্ঠান শুরু করে মঙ্গল প্রদীপ জ্বালিয়ে আর বরণ করে নেয় উত্তরীয় পড়িয়ে। এধরণের সংস্কৃতি পালন ভারতের হিন্দু ধর্মিয় মহলে ব্যাপক প্রচলিত থাকলেও, বাংলাদেশে এধরণের আচার এমনকি কোন হিন্দু পরিবারেও দেখিনি। তাছাড়া সম্প্রতি শহীদ আলতাফ মাহমুদের মৃত্যু দিবসও এরা মঙ্গলপ্রদীপ জ্বালিয়ে পালন করেছে , যা শহীদ আলতাফ মাহমুদের ধর্মীয় আদর্শের চরম অবমাননা বৈত নয়!)



তাই ইনারা কেমন অসাম্প্রদায়িক চেতনা ধারণ করেন, সেটা বুঝার জন্য রকেট সায়েন্টিস হবার দরকার নেই।





আর বাংলাদেশে বিদ্যমান তিনটি শিক্ষা ব্যাবস্থার সবচেয়ে নাজুক শাখা কওমি মাদ্রাসার পড়ুয়ারা সাধারণত অর্থনৈতিকভাবে চরম দুর্বল ও অনগ্রসর গোষ্ঠির প্রতিভু।। বাংলাদেশের মুল ভাষা, সংস্কৃতি এবং ইতিহাস সমন্ধে এরা প্রায় অন্ধকারেই থাকে। তথ্য প্রযুক্তির জ্ঞানের কথা নাই বললাম।



অথচ ইসলাম অবমাননার বিরুদ্ধে এরাই আজকে সমবেত ভাবে প্রতিবাদে মাঠে নেমেছে। যার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার অবকাশ নেই।



তবে সেটা করতে গিয়ে তারা এমন সব দাবি তুলেছে, যা সাধারণ জ্ঞানে যৌক্তিকতার বিরোধী।



সবচেয়ে আপত্তিকর বিষয় হলো, এরা ব্লগার মাত্রেই নাস্তিক বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে। যা ইসলামের মৌলিক শিক্ষার পরিপন্থি। এবং অবশ্যই গিবত নামের কবিরা গুনাহ করার সমতুল্য।



আমার আদর্শের বিরোধী আওয়ামি লিগের ব্লগারদের মধ্যেও অন্তত আমি কোনদিন ইসলাম বিরোধীতা দেখতে পাইনি।



অথচ আজকে তথ্য প্রযুক্তিতে চরমভাবে অনগ্রসর সাধারণ মানুষের মধ্যে এই মাদ্রাসার সাথে সংক্লিস্টরা এমন ধারণার সৃস্টি করেছেন, যাতে মনে হয় ব্লগার মানেই নাস্তিক আর নাস্তিক মানেই ইসলাম বিরোধী।



একজন ধর্মভীরু ইসলাম ধর্মানুলম্বি হিসাবে এই অপপ্রচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা আমি অত্যন্ত জরুরি মনে করছি।



গতকাল বিবিসির সাথে একান্ত সাক্ষাতকালে প্রধানমন্ত্রি শেখ হাসিনা, হেফাজতে ইসলামের দাবিকৃত ব্লাসফেমি আইন চালু করার বিরদ্ধে অবস্থান ব্যাক্ত করেছেন। কারণ এই সংক্রান্ত আইন ইতিমধ্যে রয়েছে।



সমস্যা হলো, কানে পানি না গেলে আমাদের বোধদয় ঘটে না। হেফাজতে ইসলাম যদি বিশাল শো ডাউন না করতো, তাহলে মনে হয় প্রধানমন্ত্রি অন্তত ইসলাম বিদ্বেষি কয়েকজন ব্লগারকে আটক করতেন না। যদিও আগে দেখা গিয়েছে যে, আওয়ামি লিগ বা হাসিনার বিরুদ্ধে কিছু বললেই তড়িৎ ব্যাবস্থা নেয়া হতো। অথচ দিনের পর দিন চরম অশ্লিলভাবে ইসলামকে আক্রমন করা হলেও কিছু ঘৃণাবাদি রয়ে গিয়েছিল ধরাছোয়ার বাইরে।



এমনকি জঘণ্য ইসলাম বিরোধী একজন কিছুদিন আগে দুর্বৃত্তদের হামলায় খুন হলে, তাকে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের প্রথম শহিদ বলে আখ্যা দিয়েছিলেন স্বয়ং আওয়ামি নেতা তোফায়েল আহমেদ। এমনকি এই কিছুদিন আগ পর্যন্ত সেই মৃতকে নিয়ে শাহাবাগেও কম আস্ফালন ঘটেনি। এই ধরণের বালখিল্যতার কারণেই ব্লগার মাত্রেই নাস্তিক ইসলাম বিরোধী এই অপপ্রচারটি হালে পানি পেয়েছে আরো বেশি।



(পরে অবশ্য থলের বেড়াল বের হয়ে যাওয়াতে জোকের মুখে নুন পড়েছে।)



ব্লগারদের ঢালাওভাবে নাস্তিক আখ্যা দেয়া, আর সেই অজুহাতে বাংলা ব্লগ বন্ধের দাবির প্রতি শেখ হাসিনা যে খুব নিমরাজি এমন মনে হচ্ছে না। না হলে, বেশ কয়েকটি ব্লগ বন্ধ করা হতো না। গতকাল থেকে আমার বর্ণমালা ব্লগটিও সরকার বন্ধ করে দিয়েছে।



যতটুকু মনে হচ্ছে যে, ভিন্ন মত দমনে যে কোন কৌশল নিতেই সরকার মরিয়া। কারণ সামনে নির্বাচন এলে, আওয়ামি পোষ্য এক গাদা মিডিয়া ও ব্যাক্তিত্বের বিপরীতে ইন্টারনেটে আওয়ামি বিরোধী প্রচারণাকে তারা নিজেদের জন্য বিপদজনক মনে করছে।



আর সেকারণেই হেফাজতে ইসলামের অপপ্রচারকে কেন্দ্র করে, ইসলাম রক্ষার নামে ব্লগগুলি অচিরেই বন্ধ করে দেয়া হলে, অবাক হবো না।



আর সামু কর্তৃপক্ষ্যের বাকস্বাধীনতার আড়ালে, সরাসরি ইসলাম বিদ্বেষি ব্লগারদের পক্ষ্যে অবস্থান গ্রহন, সরকারের সেই অপচেস্টাকেই সফল করার নামান্তর মনে করছি। কারণ নিরংকুশ বাকস্বাধীনতা বলে কিছু নেই। যদি থাকতোই তাহলে এক গাদা নিয়ম শৃংখলা বানানোর দরকার পড়তো না। এখন বল সামু কর্তৃপক্ষ্যে কোর্টেই।



তবে এটা সত্যি যে, গুটি কয়েক কুলাঙ্গারের কারণে সমগ্র ব্লগারগোষ্ঠির কন্ঠরোধ করার যে অপচেস্টা চলছে, তার বিরুদ্ধে চরম প্রতিবাদ করা জরুরি।



তবে সেই দাবিটি যেন তথাকথিত মুক্তমনা, অসাম্প্রদায়িক চেতনাধারিরা না করেন, কিংবা সেই আন্দোলনের নেতৃত্বের ধারে কাছে না থাকেন। কারণ ইতিমধ্যেই আপনারা আপনাদের বিশ্বাস কিংবা গ্রহন যোগ্যতা শুন্যের কোঠায় নামিয়ে এনেছেন।



শেষ কথাঃ মুক্তমনা বা অভিজিত/অজয় রায় নিয়ে যে সব তথ্য দেয়া হয়েছে, তার প্রমান আপনারা আমাদেরই পুরানো সহব্লগার এস এম রায়হান, এস্কিমো, এবং বাংলাদেশ জিন্দাবাদ, এদের কাছ থেকেই জানতে পারেন। কারণ ইনারা ইন্টারনেটে ইসলাম বিরোধিদের বিরুদ্ধে অনেক আগ থেকেই প্রতিবাদ করে আসছেন।





মন্তব্য ৮৫ টি রেটিং +৩৬/-০

মন্তব্য (৮৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩৪

ধীবর বলেছেন: বিরতি নিচ্ছি। কিছু সময় পরে আপনাদের সাথে দেখা হবে ইনশাল্লা।

২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪৩

কবি ও কাব্য বলেছেন: প্রথমে ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম । এই ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করবো ধীবর ভাই । দারুণ একটি পোস্ট

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪৮

ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আলোচনা জরুরি।

৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৫৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই আপনের দাবীর সাথে পূর্ণ সহমত। কিন্তু বর্তমানে এগুলো অরণ্যে রোদনের মতই। হাসিনার কাছে এই ডঃ অজয় রায় হইল জাতির বিবেক। দেখেন না সুরুঞ্জিতের কাছে সংবিধান সংশোধন করতে দিছে। সুরুঞ্জিত বাবু বলে "সংবিধানে আল্লাহর নাম থাকবে না থাকবে তা ভেবে দেখব"। সুরু বাবুর ভাবখানা এমন যে সে বাংলাদেশের ৯০% জনগণকে করুণা করছে। এই সব নাটের গুরু হাসিনা গং। বেছে বেছে সেক্যুলারিষ্টদের গুরুত্বপূর্ণ পোষ্টে বসিয়ে ভারতের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে। তাই হেফাজতে ইসলামের সিংহভাগ দাবীর সাথেই সহমত। কারণ হাসিনার রাজনীতির মাধ্যমে ৯/৬ করছে। এবার হেফাজতে ইসলামের অধিকার আছে রাজনীতির মঞ্চে এসে এই সমস্ত মোনাফেকী রুখা। বিএনপি ও জামাতেরও উচিত হেফাজতে ইসলামের সাথে ঐক্যবদ্ধ হওয়া।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:১৭

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ বা জি ভাই। আসলে এই অজয় রায় আর তার সহযোগিদের মুখোশ উন্মোচনের দ্বায়িত্ব প্রতিটা সচেতন নাগরিকের। সমস্যা হলো এরা মিডিয়াতে যে মাফিয়াতন্ত্র চালু করেছে, তার কারণেই মেইন স্ট্রিম মিডিয়াতে এদের কুকীর্তি গুলি প্রকাশিত হতে পারে না। যদি হতো তাহলে সাধারণ মানুষদের প্রতিবাদের মুখে এরা লেজ তুলে অনেকদিন আগেই পালাতো।

৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:২৭

সরকার৮৪ বলেছেন: ধীবর ভাই বাকস্বাধীনতার কথা বলে এখন যারা লাফাচ্ছে তার কি আসলেই বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাসী?

এরাই কি সেই ব্যাক্তি যারা আমার দেশ বন্ধ করার জন্য আন্দোলন করে?
আজ তারা কার বাকস্বাধীনতা চায়?

যে শাহবাগীরা সরকারের বিরুদ্ধে কেউ কিচ্ছু বলেনা, যারা বাংলা পরীক্ষা ছাড়া আর কোন পরীক্ষা দেবে না তারাই আজ কেন বাকস্বাধীনতার নার নামে ধর্ম বিদ্বেষীর জন্য আন্দোলন করে?বাংলা পরীক্ষা কি তবে শেষ? আর যদি বলেন দেশের বৃহত্তর স্বার্থে তবে কই তার তো তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে কিছু বলেনা? তত্ত্বাবধায়ক সরকার কি শুধু বিএনপির দাবী?

আমার কথা সোজা আমি এমন কোন আন্দোলনে সমর্থন দেবনা যা থেকে ধর্ম বিদ্বেষীর ফায়দাবান হবে।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:১৯

ধীবর বলেছেন: সরকার ভাই, যারা বাকস্বাধীনতার কথা বলে, তারা নিজেরাই এতে বিশ্বাসি নয়, সেটা কর্মকান্ডেই প্রমানিত। এরকম বেশ কয়েকটি প্রমানের কথা আপনি মন্তব্যেই উল্লেখ করেছেন।

শাহাবাগ নিয়ে আর কথা বলার কিছু নেই। এটা এখন একটি মৃত ঘোড়া বৈত নয় ! আর পুর্ণ সহমত জানাচ্ছি যে, ঘৃণাবাদিদের আশকারা দিতে পারে, এমন কোন কাজ কথা বা আন্দোলনে অন্তত আমার সমর্থন থাকবে না। অনেক ধন্যবাদ।

৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৩৫

আকাশ চুরি বলেছেন: অভিজিৎ, বিশ্বজিৎ এরা পারিবারিকভাবে নাস্তিকই না চরম ইসলাম বিদ্বেষি একটি পরিবার। এখনতো মনে হচ্ছে এগুলো সহ শাহরিয়ার কবির সবগুলোর মূল এক জায়গায়। এজন্যই এরা এমনভাবে নাস্তিকদের রক্ষায় মরিয়া।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:২২

ধীবর বলেছেন: আপনি মনে হয় ভুল করে বিশ্বজিত নামটি উল্লেখ করেছেন। যাই হোক, শুধু এরাই না, এদের সহযোগি সব কয়টা (যাদের আমরা বুদ্ধিজীবি কিংবা বিশিস্ট লেখক/সাংবাদিক/নাট্ট ব্যাক্তিত্ব বলে চিনি) সব কয়টার ইসলামে পরম এলার্জি আছে। চির অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসিদের অধ্যুসিত বাংলাদেশে এদের ঠাই হতে পারে না।

নাস্তিক নয়, চলুন ধর্মবিদ্বেষিদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করি। অনেক ধন্যবাদ আকাশ ভাই।

৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:১২

মুহসিন বলেছেন: অভিজিৎ-অজয় রায় নাস্তিক বা চরম ইসলামবিদ্বেষী হলেও সবার উচিৎ সেটা গঠনমূলকভাবে প্রতিরোধ করা। গ্রেফতার বা বিচার করে শাস্তিপ্রদান হয়তো একটা উপায়, কিন্তু অপরধর্মমতকে শ্রদ্ধা করাটা যে জরুরী সে শিক্ষাটা ওদের হয়তো নেই বলেই যা ইচ্ছা লেখছে।

"সে অধম, তাই বলিয়া তুমি উত্তম হইবেনা কেন?"-- এই নীতিতে থাকলে আলোচনার পথটা উন্মুক্ত থাকে। সবাই অসহনশীল হলে দেশের পরিস্থিতি এমনিতেই খারাপ, আরো খারাপ বই ভালো হবেনা।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:২৭

ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুহসিন ভাই। পদার্থ বিজ্ঞানের শিক্ষক হয়েও যিনি ঘৃণাবাদ ত্যাগ করতে শেখেননি, উলটো পুত্রকে সেই ঘৃণাবাদ আরো ব্যাপক পরিসরে করতে উদ্বুব্ধ করেছেন, সেই লোক শুধু জ্ঞানপাপি নয়, বরং বাংলাদেশে আইন লংঘনকারি।

চুরি ডাকাতি সন্ত্রাস ছিনতাই করার জন্য যেমন শাস্তির বিধান আছে, তেমনি ধর্মিয় ঘৃণাবাদ ছড়ানোর জন্যও আইন আছে। সেই আইনেই রায় বাবুর শাস্তি প্রাপ্য। কেননা শিক্ষিত লোক হিসাবে আইন সমন্ধে তার না জানার কিছু নেই। অপরাধীর সাথে আলোচনা করা কোন উত্তমের পক্ষ্যেই কি সম্ভব? অনেক ধন্যবাদ।

৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:২৭

প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: ধন্যবাদ ধীবর ভাই, চমৎকার তথ্যবহুল পোষ্টের জন্যে। আমরা সবাই যদি বুঝিয়াও না বুঝার ভান করি তাহলে কিভাবে কি হবে আমার বোধদয় হয়না।

দিনমজুর পোষ্ট দেওয়ার পরেই/সাথেসাথে দেখেছি, এবং ভাবছিলাম এটার জন্ম হইছে স্টিকি হবার জন্যে। পরে রাতে তাই হল।

ভাল থাকবেন।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:২৯

ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আতিক ভাই। কিছু কিছু ব্লগার খুবই সৌভাগ্যবান। তারা লেখেনই স্টিকি হবার জন্যই। আসলে আমরা সত্য টুকু কম জানি। কারণ সেই সত্য প্রকাশে মিডীয়াতে জাকিয়ে বসা ঘৃণাবাদি মাফিয়ারা বাধা দেয়। কিন্ত সত্য প্রকাশিত হবেই। আর ঘৃণাবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ চলবেই।

আমরা কোন ঘৃণাবাদিদের পক্ষ্যে কোন কার্যক্রমে সমর্থন দেবো না।

৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩১

আকাশ চুরি বলেছেন: না ভুল করে না এর ভাই বিশ্বজিৎ

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫২

ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আকাশ ভাই। অভিজিতের যে আরেকটা সুযোগ্য ভাই আছে জানতাম না।

৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৭

আমি মোঃ চয়ন বলেছেন: সবচেয়ে আপত্তিকর বিষয় হলো, এরা ব্লগার মাত্রেই নাস্তিক বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে। যা ইসলামের মৌলিক শিক্ষার পরিপন্থি। এবং অবশ্যই গিবত নামের কবিরা গুনাহ করার সমতুল্য।


দেখুন, এসব মাদ্রাসার ছাত্ররা ব্লগের ধার-কাছ দিয়েও হাটেনা। তাদের দৌড় পত্রিকা ও টেলিভিশন নিউজ পর্যন্ত।


আজ পর্যন্ত কোন মিডিয়া বলেছে যে, ব্লগে অনেক আস্তিক ব্লগার আছে ??? তাহলে তারা জানবে কোথাথেকে ???




অথচ আজকে তথ্য প্রযুক্তিতে চরমভাবে অনগ্রসর সাধারণ মানুষের মধ্যে এই মাদ্রাসার সাথে সংক্লিস্টরা এমন ধারণার সৃস্টি করেছেন, যাতে মনে হয় ব্লগার মানেই নাস্তিক আর নাস্তিক মানেই ইসলাম বিরোধী।


এখন তথ্য প্রযুক্তিতে চরমভাবে অনগ্রসর সাধারণ মানুষের মধ্যে তো ল্যাপটপ ও মডেম বিলিয়ে এই বিভ্রান্তি দূর করা যাবেনা। বরং তারা যাদের কাছ থেকে শুনেছে "ব্লগার মানেই নাস্তিক" তাদের কাছে সঠিক তথ্য তুলে ধরতে হবে। তবে ব্লগে নয়, তারা ব্লগ পড়ে না। জানাতে হবে মিডিয়ায়।

"আমার দেশ" শুধু ইসলাম বিরোধী নাস্তিক ব্লগারদের হাইলাইট করেছে। আর অন্য 'হলুদ' মিডিয়া গুলো 'দেশে কোন ইসলাম বিরোধী নাস্তিক ব্লগার নাই ' এটা প্রমানে ব্যাস্ত।

মাদ্রাছার ছাত্র-শিক্ষকদের দোষ দেওয়ার আগে দোষ দিন সব মিডিয়াকে।




০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫৪

ধীবর বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ চয়ন ভাই। মন্তব্যের মাধ্যমে অকাট্য যুক্তি তুলে ধরেছেন। পুর্ণ সহমত। হলুদ মিডিয়া আরেকটু চাপে পড়লেই ম্যা ম্যা করে বলতে বাধ্য হবে যে, ব্লগে ধর্মবিদ্বেষিরা নগণ্য।

১০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৪০

নষ্ট ছেলে বলেছেন: ভয়ংকর তথ্য B:-)
সত্য মিথ্যা জানি না। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে অবিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে। ব্লগের ব্যাপারগুলো তো চোখের সামনেই দেখতে পাচ্ছি।
এত ষড়যন্ত্রের মধ্যে আবার আছে বস্তাপচা কমুনিস্টদের আস্ফালন।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫৫

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ নস্ট ছেলে ভাই। ব্লগে সাড়ে চার বছর ধরে আছি। অন্তত মিথ্যাচারের জন্য কোনদিন অভিযুক্ত হইনি। তাছাড়া রেফারেন্স হিসাবে সহব্লগারদের নামগুলি তো দিয়েই দিয়েছি।

১১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:১৫

তুমি আমায় ডেকেছিলে ছুটির নিমন্ত্রনে বলেছেন:
উনি কি বাক স্বাধীনতা রক্ষার চেষ্টায় পোষ্ট স্টিকি করেছেন --?
নাকি উনার অনুগত / সমমনা উস্কানি মূলক ব্লগারদের রক্ষা করার জন্য পোষ্ট
স্টিকি করেছেন ?? এই পর্যন্ত সত্য কথা লিখার জন্য কয় জন ব্লগারকে সামু ব্যান
করেছে ? উনার মুখে বাক স্বাধীনতার কথা মানায় না।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬

ধীবর বলেছেন: পাঠকদের প্রতিক্রিয়া থেকে আপনার প্রশ্নের জবাব মিলছে। আশা করি বুঝতে পারছেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১০

ক্লোরোফিল বলেছেন: অন্যরকম কষ্টের /পাশবিকতার কথা - Click This Link

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬

ধীবর বলেছেন: পড়লাম।। মর্মান্তিক।

১৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


সামু যদি বাক স্বাধীনতার পরিপন্থি হতই তবে আমি, আপনি আমরা সবাই এখনো এমন ধরনের পোস্ট অথবা মন্তব্য করে যেতে পারতাম না। আর সামুকে দেখেছি গালিবাজদের , দেশের পক্ষে যা ক্ষতি কারক হতে পারে সেইসব বিষয়ে ব্যাবস্থা নিয়েছে সবসময়।


সরকার যদি বাংলা ব্লগ গুলোর টুটি চেপে ধরতে থাকে এভাবে তবে ধরে নিতে হবে আজ বাংলাদেশী জনগণ আর স্বাধীন নেই। স্বাধীনতা বিলুপ্তির পথে।

তবে এই বিষয়ে নীতিমালা গঠিত হতে পারে তবে অবশ্যই ব্লগ বন্ধ করে নয়।

ধন্যবাদ ভাইয়া কিছু সুন্দর বিষয় তুলে ধরার জন্য।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮

ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কান্ডারি ভাই। কোথাও কিঞ্চিত ভুল বুঝাবুঝি হচ্ছে। কেননা, সুস্পস্ট প্রমানের ভিত্তিতে আটকদের পক্ষ্যে কথা বলে, সামু ঝুকি নিচ্ছে। কারণ সরকারের উদ্দেশ্য ছুতা খুজে ব্লগ ব্যান করা। একথাটিই বলতে চাচ্ছি।

১৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২২

রিয়াজ৩৬ বলেছেন: অভিজিত রায়ের পিতা হলো, প্রফেসর অজয় রায়, যে কিনা ঢাবির অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক, তিনিই হলেন এই মুক্তমনার প্রধান পৃষ্ঠপোষক। তিনি নাকি আবার অসাম্প্রদায়িক, মানবাধিকার ইত্যাদির প্রচারক ও সংগঠক।

আরো আছে। তিনি ভারত বাংলাদেশ মৈত্রি সমিতির সভাপতি। আর ইনিই সেই, যে কিনা ১৯৭১ সালে পাকিস্থানি হানাদার বাহিনীর মুরগি সাপ্লায়ার শাহরিয়ার কবিরকে মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট দিয়েছে।

স্বাধীনতার চেতনা বলে গলা ফাটানো শাঃ কবিরের মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট সেই একখানাই আছে।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: পেলাস

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ ঘুণেপোকা ভাই।

১৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯

জুল ভার্ন বলেছেন: চমৎকার তথ্যবহুল পোষ্টের জন্যে ধন্যবাদ ধীবর ভাই। গুটি কয়েক কুলাঙ্গারের কারণে সমগ্র ব্লগারগোষ্ঠির কন্ঠরোধ করার যে অপচেস্টা চলছে, তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাই। একই সংগে বিভিন্ন ছল-ছুতায় কোনো ভাবেই সেই কুলাংগারদের অভয়ারণ্য যেনো কখনওই সামহোয়্যারইন ব্লগ নাহতে পারে-সেজন্য সংশ্লিষ্ঠ সকলকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানাই।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫২

ধীবর বলেছেন: শ্রদ্ধেয় জুলভার্ণ ভাই, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সাত কাহন লিখতে হলো একারণে, যাতে সাধারণ পাঠকরা জানতে পারেন যে, তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতার মুখোশে কি ধরণের ঘৃণাবাদিরা লুকিয়ে আছে।

এটা খুবই দুঃখজনক হবে যে, যদি আমাদের প্রিয় সামু, সেই গোষ্ঠির ছলনায় পড়ে, বাকস্বাধীনতার নামে সেই ঘৃণাবাদিদের পক্ষালম্বন করে।

সেটা যেন কোনমতে না ঘটে, সেজন্য সাধারণ সচেতন ব্লগারদের সাথে সাথে আপনার মত সর্বজন শ্রদ্ধেয় সিনিয়ার ব্লগাররাও যাতে যথাযথ ভুমিকা পালন করেন, সেই অনুরোধ করছি।

১৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬

ডক্টর স্ট্রেঞ্জলাভ বলেছেন: আর যাই হোক , 'ব্লগার ভাইরা এক হোন এক হোন ' এই একই টপিক দেখতে দেখতে চোখ কান পচে গেল । দুইদিন পর পর সামুতে একই বিষয়ে স্টিকি দেখতে দেখতে বিরক্ত হয়ে গেলাম ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ। রাজনৈতিক ভিন্ন আদর্শের সাথেও এক সাথে এই ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধ হতে আপত্তি নেই। তবে ঘৃণাবাদিদের প্রশ্নে কোন আপোষ করা সম্ভব নয়।

১৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫০

তাজুল_ইসলাম বলেছেন: এখানে একটা বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে মিডিয়া গুলো। হেফাযত ঢালাও ভাবে সব ব্লগারকে নাস্তিক বলে নি। এটা তারা বার বার বলছে। আল্লামা শফি হুজুর এটাও বলেছেন যে ব্লগে অনেক আলেম ব্লগারও আছেন। তাদের আন্দোলন শুধু মাত্র ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকদের জন্য।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬

ধীবর বলেছেন: খবরটা দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। এ সংক্রান্ত কোন লিংক থাকলে দয়া করে শেয়ার করুন। তাতে অনেক বিভ্রান্তির অবসান ঘটনে। অনেক ধন্যবাদ তাজুল ভাই।

১৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭

ব্লাক উড বলেছেন: ব্লগ রক্ষার নামে ধর্ম বিদেস্বী ব্লগারদের পূণর্বাসন করতে কোনো ভাবেই ব্লগারদের স্বোচ্চার হওয়া উচিত নয়।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬

ধীবর বলেছেন: পুর্ণ সহমত ব্লাকউড ভাই।

২০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮

আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: বেশ ভাল একটা পোষ্ট।

আমার অবজারভেশান হলো এই যে, সামুতেই একটি অরগেনাইজ্‌ড্ গ্রুপ আছে, যারা কি-না সময়ে সময়ে ভোল পাল্টায়। সময় অনুকূল থাকলে তারা সরাসরি ইসলামের বিরুদ্ধে নামে। আর সময় প্রতিকূল থাকলে মুসলিম/ইসলামের অনুসারী সাজে, যেটি এখন দেখা যাচ্ছে।

এমনও দেখা গেছে, পাক্কা মুসলিম সেজে হাদীসের/বিভিন্ন হাদীছ গ্রন্থের খুঁত ধরে। সবার মাঝে হাদীছের ব্যাপারে সন্দেহ ছড়িয়ে দেয়।

আর কেউ কেউ মুসলিম সেজে ডারউইনবাদের সাফাই গায়।

নাস্তিক ড. হুমায়ুন আজাদের পোষ্ট ষ্টিকি করা ও অপদস্থ হওয়া, সউদিতে খুন করার জন্য বাঙালীকে মৃত্যুদন্ড কেন দেয়া হলো, তা' নিয়ে ইসলামী আইনের বিরুদ্ধে খড়গহস্থ হওয়া্ এবং ঐ পোষ্ট ষ্টিকি হওয়া ও ভিজিটরদের তোপের মুখে পরা, এবং সাম্প্রতিককালে নাস্তিকদের কৌশলে রক্ষার জন্য মিস জানা'র পোষ্টে ব্যাপক ও তীব্র প্রতিক্রিয়া ইত্যা্দি ব্যাপারগুলো এটাই প্রমাণ করে যে সামু ইসলামের বিরুদ্ধে প্রচারণার জন্য সামু তার ব্লগ মিশন শুরু করেছে্। আর এ নিয়ে ইসলাম ভক্তরা প্রতিবাদ করলে মুক্তবুদ্ধি ও মুক্তচিন্তার দোহাই দেয়া - এসব প্রায়ই দেখা যায়। একটু সময় নিয়ে ছোটখাটো একটু গবেষণ করলে ব্যাপারটি ১০০% প্রমাণ করা কোন ব্যাপারই না।

যাই হোক, এই পোষ্টের জন্য আপনাকে বিশেষ ধন্যবাদ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০৫

ধীবর বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মুন্না ভাই। আপনি যে গোষ্ঠির কথা বলছেন, অনেকদিন ধরেই তারা ইসলাম বিদ্বেষ ছড়িয়ে যাচ্ছে। তবে সব কিছুর অন্ত থাকে। ধর্মের কল বাতাসে নড়ছে। আমার বিশ্বাস কর্তৃপক্ষ এখন এ ব্যাপারে অনেক সচেতন। তবে আটককৃত ইসলাম বিদ্বেষি ব্লগারদের ব্যাপারে অন্তত স্টিকি করে প্রচার চালানোটা ভুল সিগনাল দেবে। তাতে সরকার সুযোগ নিতে পারে। এই টাল মাটাল পরিস্থিতিতে সাবধানে পা না ফেললে তো বিপদ।

২১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩

আমি বীরবল বলেছেন: পোস্টে প্লাস।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০৬

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ বীরবল ভাই।

২২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪০

ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন:
সামুতে গত ২ বছরে কোন ধর্ম কটাক্ষকারি পোষ্ট দেখিনি।

দুএকটি যা ছিল কয়েক ঘন্টার ভেতর পোষ্ট মুছে ফেলা হয়েছিল।

এখন এসব নিয়ে বাড়াবারি করা ফাজলামো ছাড়া কিছু না!

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০৮

ধীবর বলেছেন: সামুতে প্রকাশিত কোন পোস্ট নিয়ে এ লেখা নয় ক্যাপ্টেন। এলেখা হচ্ছে সেই ইতিহাস নিয়ে যা ধর্মনিরপেক্ষতার আড়ালে থাকাদের আসল চেহারা উন্মোচন করে দেয়।

আর আপনার মন্তব্যের বিপরীতে অনেকেই বক্তব্য দিতে পারেন। তবে সেটা আলোচ্য বিষয় নয়। অনেক ধন্যবাদ।

২৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮

আমিনুর রহমান বলেছেন: দারুন লিখেছেন ধীবর ভাই।

আপনি লিখেছেন

তাই জনরোষকে সাময়িক প্রশমন করার লক্ষ্যে বর্তমান সরকার তিন চার জন প্রমানিত ইসলাম বিদ্বেষিকে আটক করলেও, পালের গোদাগুলি রয়েছে ধরা ছোয়ার বাইরে।

যতটুকু মনে হচ্ছে যে, ভিন্ন মত দমনে যে কোন কৌশল নিতেই সরকার মরিয়া।

সহমত।

নাস্তিক আর ধর্ম বিদ্বেষী এক নয় তা আপনি জানেন তা আমি জানি। সরকার যে ৪ জনকে ধরেছে তার মধ্যে রাসেল ভাই নাস্তিক এবং তার লিখায় আমি উগ্রতা দেখি নাই। তার বিশ্বাসকে সে উপস্থাপন করেছে মাত্র। শুভ সম্পর্কে যা জেনেছি সেও ধর্ম বিদ্বেষী ছিলো না। মগাচিপ নিয়ে আমার বলার কিছু নাই। এবার আমার কথা হলো আপনি আর আমি জানি ব্লগ এখন মিডিয়াতে এমন একটা জায়গায় গিয়ে পৌছছে যার কারনে সরকার তার মুখ বন্ধ করতে চাইছে আর হেফাজতে ইসলাম আপনার কথা মতে ভুল ব্যাখ্যা বন্ধ করতে চাইছে। এই গ্রেফতার শুধু দেখানো, যদি উগ্র ধর্ম বিদ্বেষীদের ধরত তাহলে আমাদের ব্লগারদের প্রতিবাদে ও যেতে হত না। তাহলে আমাদের কি করনীয় ! হেফাজতের কথার (ব্লগার মানে নাস্তিক) এবং সরকারে এই দমন পীড়নের প্রতিবাদ করা। সেই ক্ষেত্রে সকল মতাদর্শের ব্লগারদের এক হয়েই তার প্রতিবাদে যেতে হবে তা না হলে সবাইকে মুখ বন্ধ করে বাসায় বসে থাকা ছাড়া আর উপায় দেখি না।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১০

ধীবর বলেছেন: চমৎকার পর্যবেক্ষণ আমিনুর ভাই। আমরা ইসলাম বিদ্বেষি এবং ব্লগ অজ্ঞদের মাঝখানে পড়ে গেছি, মাঝখানে ফায়দা তুলতে উদ্যোত সরকার। অনেক ধন্যবাদ।

২৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫

ইকবাল পারভেজ বলেছেন: ধীবর ভাই, সামুতে এসব বলা আর চোরকে ধর্মের কাহিনী শোনানো প্রায় একই কথা। যে যাই বলুক সামু যে কাদেরকে প্রমোট করে সেটা এখন প্রায় অনেকেই জানে। একসময় মুক্তমনা থেকে সামুও এসব ব্যাপারে খুব একটা পিছিয়ে ছিল না।
অন্য কোন ধর্ম নিয়ে কেউ যদি কিছু লিখে দেখবেন সাথে সাথে সরায়ে নেওয়া হবে (এই জিনিসটা সামুর আসলেই ঠিক আছে, এবং সমর্থন যোগ্য); কিন্তু ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়িয়ে সামুতে পোস্ট দিলে সেইটা কিন্তু অনেকদিন টিকে থাকে।

এক পচা আম আসিফকে নিয়েই তো বলা যায়। এই আসিফকে ছাড়া সামুর কোন কিছুই কিছুদিন আগে পর্যন্ত হত না। গত বছর মে/জুনের দিকে আসিফের এক বিতর্কিত পোস্ট স্টিকি করার প্রতিবাদ করায় কতজনকে সামু গণহারে ব্যান করছিল সেইটা আপনার নিশ্চয় খেয়াল আছে? অনেকেই সেদিন ঠিক করছিল সামুতে আর ফিরবে না; এরপরেও সামুর ভালবাসার টানে অনেকেই আবার নিক ধার করে হইলেও ফেরত আসছে। কিন্তু এই ভালবাসার যোগ্যতা কি সামুর আছে?

আর আসিফকে নাকি ব্যান করা হইছে। কিছু ভা বে নামে একটা নিক যেইটা অনেকেই আসিফের বলে মনে করে; সেইটা কিন্তু আসিফকে ব্যান করার পরও একটিভ দেখছি।

আর এক আরিফুর রহমান তার ওঙ্কার নিকটা দিয়ে সামুতে এখনও পোস্ট দিয়ে যাচ্ছে। এই আরিফুর রহমান কি ইসলাম নিয়ে সামুতে কম বিদ্বেষ ছড়াইছে,




এইসবের বিরুদ্ধে কি এই ধরণের প্রতিবাদ করে কম পোস্ট দেওয়া হইছে? প্রতিবাদ করার ফলে উল্টা পোস্টদাতা ওয়াচে গেছে বা লগ ইন ব্যান খাইছে, যারা প্রতিবাদের সাপোর্ট দিছে তারা হয় জেনারেল হইছে, নয়ত কমেন্ট ব্যান খাইছে। এই আরিফুর রহমান আবার আমদের সুশান্তের পারিবারিক বন্ধু, এই দেখেন তার ফেবুতে মেয়ের জন্মদিনে আরিফুর রহমানের ছবি

শুনছি তার নামও নাকি "নিতাই ভট্টাচার্জ"(ব্লগে আমার বেশ কিছু হিন্দু ধর্মের অনুসারী লোক চোখে পড়েছে যারা নিজেকে মুসলিম পরিচয় দিয়ে ইসলাম সম্পর্কে বিদ্বেষ ছড়ায়; উদাহরণ সরূপ এই ব্লগের ঠোঁট কাঁটা বন্ধু, আর আমার ব্লগের সাদা মুখোশ নামধারী সুব্রত শুভের নাম বলা যেতে পারে)

এই আরিফুর রহমান ছাড়াও আমাদের বিখ্যাত সবাকের নাম বলা যায়। সবাকের এই বিখ্যাত মন্তব্যটি তো সবাই দেখছে


এছাড়াও সবাকের এই ধরণের অনেক মন্তব্য সামুতেই আরও অনেক আছে



এই সবাক আবার নিজেই স্বীকার করছে সে আবার একসময় শিবির করত। যদিও ঐ পোস্টটা সামু থেকে সে সরায়ে ফেলাইছে তবু ফেসবুকে ঐ পোস্টটা কিন্তু ঠিকই রয়ে গেছে। আসলে শিবির আর এই ধরণের উগ্র ইসলাম বিদ্বেষীর কোন তফাৎ নাই; এরা দুই দলই ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করে। একজন প্রাক্তন শিবিরই এই রকম উগ্রবাদী হইতে পারে।

আর সবাকের মুখের অপরূপ ভাষার ছোট্ট একটা প্রমান দেই; আর এতকিছুর পরও সবাকের নিক কিন্তু একটিভ আছে। আর এইসব সবাক/আরিফুর কিন্তু আবার এই মুক্তমনা থেকেই উৎপন্ন। সবাক, শয়তানদের সম্পর্কে ভাল অবগত আছেন পুরানো ব্লগার এস. এম. রায়হান ; তাঁকে তালগাছ ওয়ালা, আরও হাবিজাবি বইলা কম অপমান করে নাই এরা।

আর সবাকদের কিছু বলতেই কারা এগিয়ে আসে দেখেন; নাম নিলাম না, কিন্তু এই পোস্টে ৯, ১৪ ও ৩৬ নং কমেন্টে সুন্দরভাবে নিজের পরিচয় দিছেন তিনি। ব্যান খাইতে চাই না বলে তার আজান নিয়ে পোস্টটার কথা কিছু বললাম না। এদিকে দেখেন নিজের পোস্টে তিনি নিজেই ২৭ নং কমেন্টে বলছেন "আল্লাহর সাথে নাকি উনার নিত্য দেখা হইতেছে বেহেশতে...ইচ্ছে করলে যে কাউকেই নাকি দেখা করাইয়া দিতে পারেন" (নাউজুবিল্লাহ)

এখন আবার ব্লগে কিছু আবাল পাঠার আবির্ভাব হইছে; এরা ওঙ্কারের পোস্টে যাইয়া ভাইয়া ভাইয়া কইরা তেল মারে, সবাকের পুরানো পোস্টে যাইয়া তেল ফালায়। আবার এদিকে দেশি পোলার আনব্যান চায়। এরা তো আর জানে না দেশি পোলা যে মানের ব্লগার সে একটিভ থাকলে আগে এইসব ওঙ্কার/সবাক টাইপ ব্লগারগুলাকে লাথি দিয়া নিজেও আবার কমেন্ট ব্যান খাইত। তার কোয়ালিটি আছে সে ঐসব আবাল পাঠাদেরও লাথি দিত। দেখেন নাগরিকে দেশী পোলা কি বলছিল

মগা , সবাক, ছাগফুর এই তিনটারে সামু পয়সা দিয়া পালে হিট বানাইতে

এই আবাল পাঠাগুলার জন্য দুঃখ হয়।


সবশেষে, ধীবর ভাই সামুতে কিন্তু এতকিছু হওয়ার পরও সবাকের নিকটা এখনও একটিভ আছে; আরিফুর এখনও পোস্ট দিতে পারে সামুতে; তাই আসলেই সামুতে বর্তমান সময়ে আপনার পোস্টটা অনেকটাই অরণ্যে রোদনের মত। আর অন্যদিকে আসল কথা তো বা জি ভাই তো বলেই দিছেন, "ডঃ অজয় রায় হইল জাতির বিবেক।"

তারপরেও তথ্যবহুল এই পোস্টে প্লাস দিয়ে গেলাম, কারন কথা গুলা চরম সত্য। আর এর সাথে সামুর মত ব্লগ গুলার মডারেশন প্যানেলকে বলি, ভাল হন; সবার জন্যই আপনাদের নিজস্ব ব্লগনীতিই সমানভাবে প্রয়োগ করুন, তাইলেই কেই সামুকে নিয়ে কোন কথা বলতে পারবে না। কারও সাত খুন মাপ করবেন; আবার কাউকে সামান্য কারনে ব্যান করবেন, তাহলে আপনাদের নিয়ে কথা উঠবেই।

আর আপনার মতই একটা কথা অবশ্যই জোর দিয়ে বলতে চাই, গুটি কয়েক কুলাঙ্গারের কারণে সমগ্র ব্লগারগোষ্ঠির কন্ঠরোধ করার যে অপচেস্টা চলছে, তার বিরুদ্ধে চরম প্রতিবাদ জানাই। কিন্তু ঐ কুলাঙ্গারগুলাকেও যেন অবশ্যই শাস্তি দেওয়া হয়। কারন তাদের কারনেই আজ সমস্ত বাংলা ব্লগারদের নাম খারাপ হইছে।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৬

ধীবর বলেছেন: ইকবাল ভাই, শক্তিশালি রেফারেন্স হবার মত তথ্য্য প্রমান দিয়েছে। অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা। আসলে সব রসুনের গোড়া যে এক আস্তে আস্তে সবার কাছে সেটা প্রমান হচ্ছে।

নাস্তিকতা সমস্যা না।। সমস্যা হচ্ছে মুক্তমনা ধর্মনিরপেক্ষতা ইত্যাদি আড়ালে ইসলাম বিদ্বেষ এবং প্রাচিন পৌত্তলিকতাকে প্রতিষ্ঠা করা।

আর ব্লগে বাধা কিছু ছাগল ছানা আছে, যারা বুঝে না বুঝে দিন রাত পুচ্ছ নাচিয়ে ম্যা ম্যা করে যাচ্ছে। এই গুলিতে পাত্তা দিবেন না। এদের কথায় কিচ্ছু যায় আসে না।

অনেক ধন্যবাদ ইকবাল ভাই।

২৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪১

ইকবাল পারভেজ বলেছেন: উপরে লিখেছিলাম সবাকদের বিরুদ্ধে কিছু বললে একজনের গায়ে লাগে বলে তিনি একটি পোস্ট ৯, ১৪ ও ৩৬ নং কমেন্টে সুন্দরভাবে নিজের পরিচয় দিছেন, ওইখানে পোস্টটার লিঙ্ক আসেনি। লিঙ্কটা এইখানে আবার দিলাম।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৮

ধীবর বলেছেন: অবশ্যই দেখবো ভাই। তবে আসল কথা হলো, এরা একে অপরের ব্যাক্তিগত জীবনেরর বন্ধু। তাই এখানেও বন্ধুত্ব দেখায়। তবে যে বন্ধু অন্যায় কর্মেও অন্য বন্ধুকে সমর্থন দেয়, সে কোন প্রকৃত বন্ধু নয়। আবারও ধন্যবাদ।

২৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫২

ইকবাল পারভেজ বলেছেন: আর যারা বলতেছে রাসেল ভাই ইসলাম বিদ্বেষী কোন লেখা লেখে নাই তাদের আমি রাসেল ভাইয়ের এই পোস্টটা পড়তে বলতেছি।


আর সুব্রত শুভ আমার ব্লগে "সাদা মুখোশ" নামে লেখালেখি করত। ঐ ব্লগে সে অন্য ধর্মের একজন হয়ে আমাদের মহানবী(সাঃ) কে লুচ্চা, ভন্ড , নারী ললুপ আর ধর্ষক বলছে (নাউজুবিল্লাহ্‌)। আবার সে মিথ্যাচার করছে সে নাকি ছোটবেলা থেকেই আরবীতে কোরআন পড়ত (এইটা সে বলছে নিজেকে মুসলিম বোঝতে)। সে আবার কোরআনকে নিছক একটা ফালতু বই বলছে। নাউজুবিল্লাহ।
Click This Link

এরা ইসলাম ধর্ম বিদ্বেষী না তো কি?

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩২

ধীবর বলেছেন: এই সব ঘৃণাবাদিদের বেশিরভাগই প্রতিবেশি ধর্মের সাথে যুক্ত। এই বিষয়ে শক্ত প্রতিবাদ করলে, তারা সংখ্যলঘুতত্ত্বের আড়ালে আশ্রয় খুজে। এরা শুধু আমাদের দেশ ও জাতি নয়, বরং বিশ্ব এবং তাদের স্বধর্মের লোকের জন্যও বিপদজনক।

সব ঘৃণাবাদিদের কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করণ চাই। কিন্ত এই ছুতায় সিংহ ভাগ ব্লগারদের টুটি চেপে ধরার যে কোন চেস্টার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ চলবে।

২৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২

ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: সময়োপযোগী পোস্ট। +

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩২

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ ক্ষুধিত পাষাণ ভাই।

২৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৪

সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: ব্লগে এবং আশেপাশের ঘটনার উপর ভিত্তি করে বলছি ,, বাংলাদেশের হিন্দু গুলা ও কিছু মুসলিম পরিবারে জন্ম নেয়া জারজ গুলা খুব বেশি বারাবারি শুরু করছে ,,
পোস্টে পিলাচ ভাই

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩

ধীবর বলেছেন: আসামী ভাই, পুর্ণ হমত। এই সব অন্যায় আর চলতে দেয়া যেতে পারে না। অনেক ধন্যবাদ।

২৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:১০

মোঃমোজাম হক বলেছেন: ধন্যবাদ,সময়পোযগী লেখা।
ভেবে পাইনা সারা দুনিয়াতেই ইসলাম বিরোধিতাকারিরা এমন প্রকাশ্যে কেন!হিন্দু ধর্মে দেব-দেবিদের অনেক অশ্লীল কাহিনী থাকলেও কেউ প্রকাশ্যে টু শব্দটি করেনা।অথচ---

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭

ধীবর বলেছেন: কোন ধর্মের অবমাননার সম্পুর্ণ বিপক্ষ্যে আমি মোজাম ভাই। তবে পোস্টেই নিশ্চই পড়েছেন যে, এদের গোড়া কোথায় ! গোড়া তো উপড়ানো যাবে না। তবে বাংলাদেশে সেই শেকর গেড়ে বসবার আগেই নির্মুল করে দিতে হবে। আমাদের প্রিয় বাংলাদেশে কোন ধর্মিয় ঘৃণাবাদিদের স্থান হবে না। অনেক ধন্যবাদ।

৩০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩

আশিক মাসুম বলেছেন: ধীবর রক্স এগেইন,


ফাটিয়ে দিয়েছে :)

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪০

ধীবর বলেছেন: :) অনেক ধন্যবাদ আশিক ভাই। আমি সামান্য লোক, যাই আছি সব আপনার মত গুণমুগ্ধ পাঠকদের বদন্যতা। এজন্য অনেক কৃতজ্ঞতা।

৩১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০৫

এস. এম. রায়হান বলেছেন: পাঠকদের জন্য-


‘মুক্তবুদ্ধির চর্চা’র মোড়কে অভিজিৎ রায়ের মুক্তমনা ব্লগে ইসলাম বিদ্বেষের মহোৎসব


নিজেই দেখুন কী ভয়াবহ অবস্থা।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯

ধীবর বলেছেন: বিশেষ কৃতজ্ঞতা আর ধন্যবাদ জানবেন রায়হান ভাই। আপনার অনুমতি পেলে, এই রেফারেন্সটা আরো বৃহত্তর পরিবেশে শেয়ার করতে চাই।

৩২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০৯

এস. এম. রায়হান বলেছেন: 'আকাশ মালিক' (ছদ্মনাম) একজন মাদ্রাসার তিন-ক্লাশ পড়ুয়া গবেট, অভিজিৎ রায়ের খাস ভৃত্য। এমন একজন অর্ধশিক্ষিত গবেটের নামের আগে "ডঃ" লাগানোর জন্য আপনাকে মাইনাস।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫০

ধীবর বলেছেন: বুঝতে পারছি রায়হান ভাই। ভুল হয়ে গিয়েছে। আপনাদের মত অত গভীরে এই দুর্বৃত্তদের তো চিনতাম না। চিনিয়ে দেবার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৩৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৩

এস. এম. রায়হান বলেছেন: যে সকল উগ্র সাম্প্রদায়িক ধর্মান্ধরা [ইসলাম বিদ্বেষকে জায়েজ করার উদ্দেশ্যে] বাক-স্বাধীনতা, মুক্তবুদ্ধির চর্চা, মুক্তচিন্তা, ইত্যাদি সুন্দর সুন্দর বুলি আউড়াচ্ছে তাদের প্রতি একটি চ্যালেঞ্জ:

তারা এ পর্যন্ত কী কী বাক-স্বাধীনতা ও মুক্তবুদ্ধির চর্চা করেছে যেগুলো মুসলিমরা করতে পারেনি বা পারে না? সুস্পষ্ট প্রমাণ-সহ ব্যাখ্যা দিতে হবে।

যারা বাক-স্বাধীনতা ও মুক্তবুদ্ধির চর্চার বুলি আউড়াচ্ছে তারা এই প্রশ্নের জবাব না দিয়ে এড়িয়ে গেলে কী প্রমাণ হবে, তা আশা করি পাঠকরা বুঝতে পারছেন। যখনই দেখবেন কেউ এই ধরণের বুলি আউড়াচ্ছে, সাথে সাথে তার প্রতি উপরের প্রশ্নটা ছুঁড়ে দেবেন।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫১

ধীবর বলেছেন: আপনার এই যুক্তি ইনশাল্লাহ আমার পাঠকরা ব্যাবহার করবেন। তবে তাদের সুদিনের ইতি ঘটেছে। আবার মাথা ছাড়া সহসাই দিবে, এমন মনে করি না। আবারও অনেক ধন্যবাদ রায়হান ভাই।

৩৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৬

তাজুল_ইসলাম বলেছেন: http://www.shodalap.org/nirob-shakkhi/19103

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩

ধীবর বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা জানাই তাজুল ভাই। এই রেফারেন্স বিটি আর সি কে পৌছানোর জন্য আমার পাঠকদের আহবান করছি।

৩৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮

তাজুল_ইসলাম বলেছেন: Click This Link

ধীবর ভাই ওই রেফারেঞ্জটা দেখুন

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪

ধীবর বলেছেন: দেখলাম তাজুল ভাই। আসলে ইসলামদ্বেষিরা মরিয়া হয়ে উঠে, সব যায়গায় গরুর রচনা লিখছে। তাই ওদের কথার আর কোন মুল্য নেই সাধারণ মানুষের কাছে। ওরা প্রলাপ বকে যাক। অপবাদ দেবার শাস্তি ওদের পেতে হবে। আবারও অনেক ধন্যবাদ তাজুল ভাই।

৩৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০১

সরোয়ার হোসেন বলেছেন: সময়োপযোগী পোষ্ট।লেখককে ধন্যবাদ।

সিঙ্গাপুরের অভিজতের রুমমেট ছিল আলমগীর হুসেন। এদের জীবনের মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে ইসলাম বিদ্বেষ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫

ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সারোয়ার ভাই। আরো তথ্য জানা থাকলে শেয়ার করুন। এদের মুখোশ চিরদিনের মত খুলে দেয়া হবে।

৩৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৭

আমার স্বপ্নগুলি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সাহসী লেখার জন্য।

সামু নিজে বাকস্বাধীনতার গান গাইছে, অথচ নিজেই বাকস্বাধীনতা মানে না। আমার এই কথার প্রমাণে অনেক অনেক লিঙ্ক দেওয়া যেতে পারে। আমি এমন ৫ জনকে জানি যারা বিভিন্ন সময়ে সত্য প্রকাশের দায়ে অথবা ইসলামবিদ্বেষীদের বিরুদ্ধে কথা বলতে গিয়ে ব্যান খেয়েছে।

ভুড়ি ভুড়ি উদাহরন দেওয়া যাবে। আমারি আগের নিকটা মগাচীপকে নিয়ে একটা পোষ্ট দেবার ফলে সামু কমেন্ট ব্যান এবং প্রথম পাতার এক্সেস বন্ধ করে রেখেছে। অনেক ইসলাম পন্থীদের নিক সামু ব্যান করেছে দাড়িপাল্লার পোষ্টটা নিয়ে গন্ডোগোলের সময়। সাম্প্রতি সত্য প্রকাশের জন্য সামু ব্যান করেছে Click This Link এই নিকটা। এই রকম অনেক অনেক উদাহরণ দেওয়া যাবে।

এই সামু যখন বাকস্বাধীনতার ঝান্ডা হাতে নিয়ে দৌড় দেয় - বুঝতে অসুবিধা হয় না - এর পিছনে বিশাল ঘাপলা আছে।

আর আপনার এবং আরো অনেকজনের হেফাজতকে নিয়ে কিছু প্রশ্নের জবাব হয়তো পেতে পারেন এই পোষ্টে। Click This Link

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭

ধীবর বলেছেন: লিংকের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই। আসলে সামু মাঝেমাঝে বাকস্বাধীনতা আর ঘৃণাবাদের মধ্যে পার্থক্যটা ভুলে যায়। একারণেই যত বিপত্তি। আমি আশা করবো, শুভ বুদ্ধির উদয় হবে। যাতে সামু আর আমরা যারা সামু প্রেমিক, তাদের উপর অযথা কোন খাড়া ঝুলবে না।

৩৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৫

সবুজ ভীমরুল বলেছেন: ধীবর ভাই, সামু কেন জানি কোমর বেঁধে হেফাজত ইসলামকে জঙ্গি সংগঠন প্রমান করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। যার জন্য একের পর এক বিতর্কিত পোস্ট স্টিকি করছে (এর মধ্যে একটা কপি পেস্ট ছিল) যাতে নোংরা গালিবাজ আল্লামা শয়তান, আসিফ, অজয়দের প্রতি মানুষের সহানুভূতি বাড়ে!!

কিন্তু কেন? মডুরা কি পাবলিক সেন্টিমেন্ট বোঝে না?

এরকম করলে ব্লগই বন্ধ হয়ে যেতে পারে!! নাকি অন্য কোন অশুভ উদ্যেশ্য সাধনের জন্য কোন ভূমিকায় লিপ্ত আছে?

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০০

ধীবর বলেছেন: কি আর বলবো ভীমরুল ভাই। সামুর আজ এতই দুর্দিন যে, মাত্র ২৮ বার পঠিত পোস্টের লেখকের পোস্ট স্টিকি করে ! আর এখন যেটা আছে, সেতো পাড় আওয়ামি জোকার। অনেকবারই এই ব্যাটার পোস্টে গালাগালির মচ্ছব বসেছিল।

আমার মনে হয়, নিজেদের বাসভবন থেকে বের হয়ে সামু কর্তৃপক্ষ্যের একটু মুল ঢাকায় ঘুরে বেড়ানো উচিত। তাহলে পাব্লিক সেন্টিমেন্ট বুঝতে তাদের সুবিধা হতো। অনেক ধন্যবাদ ভীমরুল ভাই। আপনার প্রশ্নের উত্তর পেতে আরো কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে।

৩৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮

আমার স্বপ্নগুলি বলেছেন: @সবুজ ভীমরুল, মনে হচ্ছে সামুর পরিচালনা গোষ্ঠির কাছে সামুর চেয়ে মগাচীপের গুরুত্ব বেশী। তাই বর্তমান কর্মকান্ডে সামুর সামুর ক্ষতি করতেও তাদের আপত্তি নেই - তারপরেও ধর্মবিদ্বেষী কুলাঙ্গারগুলোর পক্ষে প্রচারণা চালাতে হবে।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০১

ধীবর বলেছেন: এই সরকারের আমলেই মগার যে দুর্দশা, সরকার বদল হলে কি হতে পারে, কোন আইডিয়া থাকলে, সুস্থ মস্তিকে মগার আশে পাশে কেউ থাকতো না। সমর্থন তো অনেক দুরের কথা।

৪০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৮

বিস্কুট বলেছেন: আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছে ভারতের কাছে খত দিয়ে। বর্তমানে তারা চার হাত পা চার নৌকায় রেখে কোনরকমে টিকে রয়েছে। তবে এভাবে বেশিদিন চলবে না।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০২

ধীবর বলেছেন: আওয়ামি বাকশালি আর ওদের সংগি ধর্মদ্বেষি মহলের পতন অবশ্যই ঘটবে। ধন্যবাদ বিস্কুট ভাই।

৪১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১২

এস. এম. রায়হান বলেছেন: ৩১ নং মন্তব্যে দেওয়া লিঙ্ক অবশ্যই শেয়ার করবেন।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১২

ধীবর বলেছেন: আপনার প্রতি অনেক কৃতজ্ঞতা রইলো রায়হান ভাই। এই রেফারেন্স চারিদিকে ছড়িয়ে দেয়া হবে। সব কিছুর যখন অন্ত আছে, তখন এই ইসলামদ্বেষিতারও অন্ত ঘটানো হবে ইনশাল্লাহ !।

৪২| ২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৫৫

নাজ_সাদাত বলেছেন: যারা ইসলাম অবমাননা করছে তাদের নাস্তিক বলাটা কি অতি সরল হয়ে যাচ্ছে না?? আমার মতে যারা এটা করছে তারা অতি মাত্রায় আস্তিক। এরা সব্বাই হিন্দু ধর্মে বিশ্বাস করে। আর কিছু অহিন্দু সম্পদের লোভে ওই সব শয়তানগুলোর পা ছাঁটছে।

২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ২:৫৮

ধীবর বলেছেন: হয়তো আপনার অভিযোগগুলি সঠিক। আমি এদেরকে হিন্দু বা নাস্তিক বলবো না। বলবো ইসলাম বিদ্বেষি। আর ইসলাম বিদ্বেষির সংজ্ঞা অনেক বড়। কেউ তাহলে বাদ পড়ে না। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৪৩| ১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯

ব্যান্ড পার্টি বলেছেন: +++++

১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১৬

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ ব্যান্ডপার্টি ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.