নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

৫২ আর ৭১ এর চেতনায় আছি বাধা

সবুজের বুকে লাল, সেতো উড়বেই চিরকাল

ধীবর

সাংবাদিক কলামিস্ট

ধীবর › বিস্তারিত পোস্টঃ

চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবার এখনই সময়। পর্ব ১

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:১৪

স্বাধীন বাংলাদেশে এমন গুমোট আর অস্থির সময় মাত্র একবারই এসেছিল। সেটা ৩রা থেকে ৭ই নভেম্বর ১৯৭৫ সালে।



দেশ কোনদিকে যাচ্ছে, সেটা নিয়ে সারা দেশেই এখন চাপা অস্থিরতা। আতংকিত হচ্ছেন অনেকেই। কিন্ত কেন?



এই সরকারের বর্তমান শাসনামলের শেষের দিকেই একের পর এক নানা ঘটনা জন্ম দিয়েছে। সেই শাহাবাগ আন্দোলন থেকে শুরু। শেষ হচ্ছে মাহামুদুর রহমানকে গ্রেফতার করার মধ্যে দিয়ে।



দলের আদর্শিক অবস্থানের উর্ধে থেকেই অনেক সাধারণ মানুষই সেই আন্দোলনের পক্ষ্যে সমর্থন দিয়েছিলেন।



কিন্তু একটি বিশেষ কুচক্রি মহল, সেই আন্দোলনকে ছিনতাই করাতে, এখন সেই আন্দোলন মৃত। যদিও কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাস দিয়ে তাকে বাচানোর প্রাণান্ত চেস্টা চলছে।



এজন্য সেই কুচক্রি মহলকেই দায়িত্ব নিতে হবে। কেননা সাধারণ মানুষের বিপুল সাড়া পেয়ে এরা ধরাকে সরা জ্ঞান করছিলো। তার উপর সরকারের প্রত্যক্ষ সমর্থনে এরা সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছিল।



বিরোধিমত প্রকাশ করলেই, সামান্যতম জ্ঞানগম্য ব্যাবহার না করেই, দলিয় অন্ধ বাচালের মত এরা একে মারো, অমুক রাজাকার, তুমক যুদ্ধাপরাধী, অমুকের ফাসি চাই তমুককে নিষিদ্ধ করো, বলে বলে নিজেদের দিন দিন অগ্রহনযোগ্য করে তুলছিলো।



যার ফলে যা হবার তাই হয়েছে। পা ভাঙ্গা ল্যাংড়া ঘোড়ার মত এরা মুখ থুবড়ে পড়ে গিয়েছে।



যারা এই কুচক্রি মহলের ইন্ধনদাতা, তাদের পরিচয় জনসম্মুখে তেমন আসে না। এদের কুকীর্তির কথা খুব যত্ন করে ঢেকে রাখা হয়। তবে তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে, সেটা আর সম্ভব হয়নি।



তাই আমরা এখন জানতে পারছি যে, যে সব উচ্চকন্ঠ তথাকথিত চেতনাধারিরা শাহবাগে পেছন থেকে কলকাঠি নাড়ছিল, তাদের কেউ কেউ ছিল পাকিস্থানি বাহিনীতে মুরগি সাপ্লায়ার। কেউ কেউ পাকিদের নিরাপত্তায় যুদ্ধের ৯ মাস খুব আরাম আয়েশ করে সারা ঢাকা ঘুরে বেড়িয়েছিল। আর কেউ কেউ এমনই বীরপুঙ্গব ছিল যে, শর্ষিণার পীরের ঘরে ৯ টা মাসই লুকিয়েছিল। আবার এমন একজনকে দেখা গিয়েছে, যে কিনা স্বাধীনতা যুদ্ধ শেষে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধেই আন্ডারগ্রাউন্ডে যুদ্ধ করেছে।



আর ব্লগ না লিখেই ব্লগারদের নেতা হয়ে যাওয়া ছেলেটার দাদা নাকি মুক্তঞ্চলে রাজাকারদের হাতে শহিদ হয়েছিল। অনেকদিন শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের কোটায় ভাতা খাবার পর, প্রকৃত সত্য প্রকাশ হয়ে যাওয়াতে সেই ভাতা খাওয়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।



অথচ আলাদিনের আশ্চর্যপ্রদীপের গুণে এরাই হয়েছে গিয়েছে স্বাধীনতার চেতনার একমাত্র সোল এজেন্ট।



শাহাবাগের পতনের আরো একটা কারণ হচ্ছে, বাংলাদেশের সংখ্যাগরিস্ট সাধারণ মানুষদের ধর্ম ইসলাম নিয়ে বিরুপ মন্তব্য এবং অন্যায় কিছু দাবি করা। যা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষরা ভাল চোখে দেখেনি।



অবস্থা আরো বেগতিক হয় যখন দেখা যায় শাহাবাগের মঞ্চ থেকে প্রবল ইসলামবিদ্বেষি খুন হওয়া একজনকে নিয়ে ব্যাপক মাতামাতি করা হচ্ছে। ইসলামি কায়দাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে চলে লোক দেখানো জানাজা পড়ানো। শহিদ তকমা দেয়া ইত্যাদি।





অসাম্প্রদায়িকতা এবং ধর্মনিরপেক্ষতা কি? কেন?



শাহাবাগিদের অনেকগুলি শ্লোগানের সাথে একটি শ্লোগান ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠনের। আর ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধকরণ।



মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সংজ্ঞা কেউ কি কোনদিন দিয়েছিলেন? দিলে এক এক দল এক এক রকম কথা বলবে কেন?



তবে এই ধরণের ডায়ালগ সবচেয়ে বেশি যারা হরহামেশাই দিয়ে অভ্যস্থ, তাদের জীবনাচারণের সাথে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষদের মিল কোথায়?



আর বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িকতা তারাই খুজে পায়, যারা পাশের দেশকে প্রভু জ্ঞান করে। গোটা ভারতীয় উপমহাদেশে একমাত্র বাংলাদেশেই পুর্ণ মাত্রায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিদ্যমান। যার পুর্ণ কৃতিত্ব বাংলাদেশের সাধারণ মানুষদের।



অথচ এর মধ্যে সাম্প্রদায়িকতা আবিস্কার করাদের নিশ্চই করে ভিন্ন এজেন্ডা আছে। মাঝে মাঝে এই এজেন্ডা প্রকাশিত হয়ে পড়ে বলেই আমরা দেখতে পাই, এই গোষ্ঠির অনুগতরাই বাংলাদেশ ভারতের সামরিক আগ্রাসন আহবান করছে।



আর ইসলাম নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে ভীরুতা আছে, অজ্ঞতাও আছে সেটা স্বীকার করি। তাই বলে তাদের এই ধর্মবিশ্বাসকে অবজ্ঞা করা, কিংবা বিলুপ্ত করা, ইসলাম নিয়ে চরম অশ্লিলভাবে যুক্তরাস্ট্রের চরম মৌলবাদি গোষ্ঠি বাঁ ভারতের হিন্দুত্ববাদিদের সুরে একই সুরে কথা বলা , এটা কোন অসাম্প্রদায়িক চিন্তাধারা থেকে উদ্ভুত?



এ ধরণের আহবানকারিদের মধ্যে মুসলমান নামধারি যেমন আছেন, তেমনি হিন্দু ধর্মানুলম্বিরাও আছেন। যা হওয়া উচিত নয়। এর পরেও তারা এই সব করছেন। কেননা, ঘৃণাবাদ ছড়ানোর দায়ে কোন হিন্দুকে গ্রেফতার করা হলে, উনারা সংখ্যালঘুতত্ত্বের আড়ালে, নিজেদের নির্যাতিত প্রমানে ব্যাপক আন্তর্জাতিক সমর্থন পেতে পারে। নইলে মুন্নি সাহা কোন স্পর্ধায় বলতে পারে যে, কোরবানির পশুর চামড়া যেন আর কওমি মাদ্রাসায় দান করা না হয়?



হেফাজতে ইসলাম একটি রাজনৈতিক সংগঠন হলে, বলা যেতো আদর্শিক ভিন্নতায় মুন্নি সাহা এই ধরণের মন্তব্য করেছেন। সেটা না হওয়াতে, বলাই বাহুল্য যে মুন্নি সাহাদের মত লোকজন শ্রেফ ধর্মিয় ভিন্নতার কারণেই এধরণের কথা বলেছেন।



আর এই সব একারণেই প্রায় দৃস্টির আড়ালে থাকা কওমি মাদ্রাসাদের সংগঠন যে বিক্ষোভ করেছে, তাতে অভুতপুর্ব সমর্থন এসেছে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষদের কাছ থেকেই।



এই বিক্ষোভ এতই ব্যাপক ছিল যে, স্বয়ং হাসিনা পর্যন্ত নড়ে চড়ে বসতে বাধ্য হয়েছে। তাকে এখন মদিনা সনদ নিয়ে বলতে হচ্ছে। যদিও তিনিই বাংলাদেশের সংবিধান থেকে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস কথাটি উঠিয়ে দিয়েছেন। তাও তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতার দোহাই দিয়ে।



সংবিধানে যাই লেখা থাকুক, তাতে বাংলাদেশে কোন সাম্প্রদায়িক অশান্তি সৃস্টি হয়েছিল, এমন কোন প্রমান কি আছে? এর পরেও হাজার হাজার সমস্যা বাদ দিয়ে ইসলাম নিয়ে টানাটানি করে হাসিনা প্রমান করেছেন যে তিনি আসলে গণমানুষের মনের ভাষা পড়তে অক্ষম। অথবা তার বাবার মত ইসলামদ্বেষি জনগণ প্রত্যাখ্যাত ভারতপ্রেমিক বামদের হাতে বন্দি।



যতই মদিনা সনদের বুলি কপচানো হোক, কিংবা লোক দেখানো হাতে গোণাম ইসলামবিদ্বেষি কিছু ব্লগারদের বিরুদ্ধে মামলা দেয়া হোক, তিনি মানুষের বিশ্বাস ভঙ্গ করে আস্থা হারিয়েছেন। যা পুনরুদ্ধার হয় অসম্ভব কিংবা সুদুর পরাহত।



আমাদের দেশে প্রগতিশীলতা আধুনিকতা এইসবের আড়ালে যা চলে, সেটা আর কতদিন মেনে নেয়া যায়? যারা এর প্রচারক, তারা তো পুজিবাদের ঘোরতর উপাসক। অর্থই দ্বিতীয় ঈশ্বর জ্ঞানকারি মুনাফাবাদি।



মিডিয়াতে ব্যাপক প্রচার প্রসারের ফলে আমাদের দেশে রীতিমত আমাদের বিশ্বাস এবং ঐতিহ্যকে ধর্ষন করা হচ্ছে। নারী স্বাধীনতার আড়ালে নারীকে অন্ধকার জগতে চিরতরে বন্দি করা হচ্ছে।



আমাদের সাংস্কৃতিক জগতে যে সব ঘটনা ঘটে, সেগুলির সাথে নিষিদ্ধপল্লির তেমন রকম ফের নেই। সমস্যা হচ্ছে, ব্যাপক প্রপাগান্ডার কারণে সেই সামাজিক নিষিদ্ধতার প্রতিও সামাজিক গ্রহনযোগ্যতার পথ তৈরি হচ্ছে।



যার রাশ টেনে না ধরা হলে, ভয়াবহ সামাজিক অবক্ষয়ের দিকে সারা জাতিকে টেনে নিয়ে যাবে।



এখনই যা অবস্থা তাতে কুমার আর কুমারি বলে শব্দদুটি অভিধানেই শুধু আছে। কিছু ব্যাতিক্রম আছে অবশ্যই।



সারা দেশ এমনই প্রেমের সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছে যে, বাৎসায়ন বেচে থাকলে কামশাস্রের দ্বিতীয় সংস্করণ লিখতে বাংলাদেশে অবশ্যই আসতেন।



যারা এই সব অনাচারকেই আধুনিকতা বলে উস্কে দিচ্ছেন, তারাই কিন্তু আবার স্বাধীনতার চেতনার সবচেয়ে বড় ফেরিওয়ালা। অথচ স্বাধীনতা সংগ্রামের বড় তিনটি ফ্যাক্টরের মধ্যে, এই নারীদের সম্ভ্রমহানির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ছিল অন্যতম একটি।



উস্কানিওয়ালারা এই সব জানবেন কি করে? সে সময় তো তারা হয় মুরগি সাপ্লাই দেয়াতে ব্যাস্ত ছিলেন, কিংবা পীরের আস্তায় লুকিয়ে ছিলেন, অথবা পাকিদের নিরাপত্তায় খুব ভালোই ছিলেন।



আর কেউ কেউ ছিলেন কোলকাতায় রঙ্গ তামাশায় ব্যাস্ত। দেশ স্বাধীনের পর এরাই চোয়াল্বাজি করে মুক্তিযুদ্ধের ক্রেডিট হাইজ্যাক করেছে।



চলবে......

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +২০/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:১৬

ধীবর বলেছেন: সময় স্বল্পতার কারণে আপনাদের মুল্যবান মন্তব্যের উত্তর দিতে বিলম্ব হবে। তাই আগে থেকেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।

২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:২৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সহমত। পানি ঘোলা না হলে তারা খায়না।তাই স্বচ্ছ জল জোটে না।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০০

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই। আসলে আমরা ইতিহাসের এমন এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছি, যা আমাদের ভবিষ্যত গড়ে দেবে। তবে সেটা কেমন হবে, তা নির্ভর করছে আমাদের বিচক্ষণ সিদ্ধান্তের উপর।

৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪২

ইনফা_অল বলেছেন: এদেশের সেকুলাররা বহু আগেই moral গ্রাউন্ডে defeated। যেদিন শাহবাগে আযান দিয়েছিল সেদিনই তারা হেরে গিয়েছিল। যেদিন থাবা বাবার জানাযা হয়েছিল সেদিন তারা পরাজিত হয়েছিল। যখন শেখ হাসিনা মদীনার সনদ দিয়ে দেশ চালনা করার কথা বলেছিল সেদিন তারা লজ্জাজনকভাবে পরাভূত হয়েছিল, সে পরাজয় চোখে দেখা যায় না, মন দিয়ে অনুভব করে নিতে হয়।

কতটা লজ্জাজনক, কতটা হতাশাজনক, কতটা পরাজিত তারা যে এই বাংলার মাটিতে তাদেরকে বেঁচে থাকতে হয় ইসলামের নাম নিয়ে। তাদের এতটুকু বলার সাহস নেই যে তাদের ধর্মনিরপেক্ষতা আর ইসলাম এক নয়। মনে মনে ইসলামকে ঘৃণা করে গেছে কিন্তু মুখ ফুটে বলতে পারে নি যা তারা বিশ্বাস করে। এদেশের মানুষের মন রক্ষার জন্য সবসময় তারা বলে গেছে তাদের ধর্মনিরপেক্ষতা কিংবা গণতন্ত্র ইসলামের বিরোধী নয়, যদিও তারা জানে ইসলামের সাথে এসব আদর্শের পদে পদে সংঘাত।

পশ্চিমারা আজ থেকে দু'-তিনশ বছর আগে যখন গণতন্ত্র আর ধর্মনিরপেক্ষতার দাবিতে আন্দোলন করেছিল তারা সাহস করে বলেছিল তারা ধর্ম চায় না। তাদের মধ্যে ভন্ডামি ছিল না, সত্য কথা বলার সাহস তাদের ছিল। আজকের সেকুলারদের সে সাহসটুকু নেই। তারা টিকে আছে মিথ্যা, ভন্ডামি, রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস আর মানুষকে ভুজুং ভাজুং দিয়ে, ইসলামের ছাল-চামড়া জড়িয়ে।

ইনশা আল্লাহ সেদিন বেশি দূরে নয় যেদিন মুসলিমদের বিজয় moral ground এ সীমাবদ্ধ থাকবে না, সেটা সত্যিকারের বিজয়ে পরিণত হবে। সেদিন তারা এক বুক ভরা যন্ত্রণা নিয়ে হাসি হাসি মুখ করে দাঁড়িয়ে থাকবে ভন্ডের মত। সেটা হবে একটা দেখার মত দৃশ্য ...

ফেসবুক থেকে..

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০৩

ধীবর বলেছেন: চমৎকার বলেছেন ভাই। আমি আমাদের এই বাংলাদেশে আবহমানভাবে চলা ভাষা এবং ঐতিহ্যের একজন পরম ধারক এবং বাহক হিসাবেই বিজাতিয় কোন সংস্কৃতি বা ঐতিহ্যকে ধারণ সমর্থন করতে পারি না। হ্যা, পরিবর্তন আসতে হবে, আসবে, তবে সেটা নিজেদের বিলুপ্ত করে নয়। অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:১৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

চলুক ভাই সাথেই আছি আপনার সাথে

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৮

ধীবর বলেছেন: আমার লেখায় সব সময়ে আপনাকে পাচ্ছি। এই জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ গ্রহন করুন কান্ডারি ভাই :)

৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৯

শিরিষ গাছ বলেছেন: সঠিক কথাই লিখেছেন। ওদের ধর্ম নিয়ে চুলকানী এখনো গেল না। নির্বাচিত পাতায় পারভেজ আলমের একটি ইসলাম বিদ্বেষী এবং বিভ্রান্তি সৃষ্টিকারী লেখা ঝুলে আছে।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০৫

ধীবর বলেছেন: ধর্ম বিদ্বেষ আমাদের ঐতিগ্যের বিরোধী। তাই এর লালন বাহনকারিরা যতই মিস্টি মধুর সুরে বলুন না কেন, যত অজুহাতই দেখান না কেন, সেটা পরিত্যাজ্য বলেই গণ্য করা উচিত। এই সহজ সত্যটা কেউ না বুঝলে ইতিহাসের আস্তাকুরে যেতে হবে অনেক ধন্যবাদ ভাই।

৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫

আস্তবাবা বলেছেন: দারুণ।

আর কেউ কেউ ছিলেন কোলকাতায় রঙ্গ তামাশায় ব্যাস্ত। দেশ স্বাধীনের পর এরাই চোয়াল্বাজি করে মুক্তিযুদ্ধের ক্রেডিট হাইজ্যাক করেছে।

এটাই লজ্জার চোরের মায়ে বড়ো গলা। মুতা মামুন ও মুরগী শাহরিয়াররাও আজ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধারক!!!!

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০৮

ধীবর বলেছেন: সেটাই দেখছি ভাই। এদের কারনেই সাধারণ মানুষ বিশেষ করে নতুন প্রজন্ম আমাদের গৌরবজ্জল স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস বিস্মিত হচ্ছে। একারণেই আমরা আমাদের একান্ত নিজস্ব ভাষা সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যকে হুমকির সম্মুখিন করছি। অনেক ধন্যবাদ।

৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫

প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: আন্দালিব পার্থ টকশোতে সেই টাইপের একটা বাশ দিছে। ফেবুতে ভিডিও টা আছে।

আসলে বেশির ভাগ টক শোতে এখন ওনারা বাশ খায়। জনগন আর কতকাল চোখমুখ খিচ্চা বইসা থাকব? লাকির কাহিনী তেমনি একটা প্রমান।

চুন্নি সাহার নামটা উচ্চারন করলে কুলি করা লাগে আমার। রুচি নাই ওরে নিয়া কিছু বলার।

মুরগি কবির বেচে থাক মুরগির কলিজা নিয়ে। মাহমুদুর রহমানের মতন বাঘ দরকার আমাদের, যাদের বাহ্যিক আয়ু হবে অল্প, বাট মানুষের অন্তরে থাকবে লক্ষ কোটি বছর।

সকল চেতনা ব্যবসায়ীর মুখে থুথু মারিলাম, এবার আমার মারা থুতু চেটে চেটে সাফ কর।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১০

ধীবর বলেছেন: আপনার মন্তব্যে অনেকগুলি +++++++ এক সাথে। এখন বাশ খেয়ে কয়েকটা বান্দর ব্লগে উঠে পড়ে পার্থকে ছাগু বানানোর ধান্ধায় লিপ্ত। এরা এতই নির্লজ্জ আর বেহায়া যে, যতই চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখান না কেন, এর পরেও অন্ধ দলবাজি ছাড়বে না।

আর পাকিদের আস্থাভাজনরা যখন চেতনাবাজি করে তখন ওদের মুখে লাত্থি দিতে ইচ্ছা করে। এই সব দেশদ্রোহি জারজদের স্থান একটাই। নরক !

অনেক অনেক ধন্যবাদ আতিক ভাই।

৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০

কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
বাংলাদেশে ইসলাম, এবং ধর্ম পালন (নামাজ, রোজা, জাকাত ইত্যাদি) কি বিপন্ন অবস্থায় আছে?

ধর্ম পালনে বাধা কে দিছে?

ধর্ম হেফাজতের নামে নিজেদের 'রাজনৈতিক আদর্শ' দেশের মানুষের উপর জোড়পুর্বক চাপিয়ে দিবে?
এর হেফাজতের জন্য ঘেরাও হাঙ্গামা, প্রানহানী ঘটাইতে হবে?

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১১

ধীবর বলেছেন: হাসান ভাই, খুব জলদি সিদ্ধান্তে চলে এসেছেন। দয়া করে শেষ পর্বটুকু দেয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করেন। লেখক কি বলতে চাচ্ছেন সেটা আরো স্পস্ট হবে। এই লেখা কোন অবস্থাতেই কোন দল বা মুভমেন্টকে সমর্থন করে লেখা হয়নি। অনেক ধন্যবাদ।

৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: একটি দেশের সংবিধানের মূলনীতি কি হবে সেটা তার সিংহভাগ জনগণই নির্ধারণ করবে। কিন্তু বাকশালী আদর্শে বিশ্বাসী আলীগ জনমতকে ভয় পায়। এই কারণেই খায়রুল হকের মতলবী রায়ের দোহাই দিয়ে ১৫তম সংশোধনীতে গণভোট দেয়নি। হাসিনা গংদের কথা হল তারা যা ভাবে সেটাই দেশের সকল জনগণের জন্য সংবিধান হবে। হাসিনা যে পরম বেঈমান সেটা "সর্ব শক্তিমান আল্লাহর উপর বিশ্বাস" কথাটি সংবিধান থেকে উঠিয়ে দিয়ে প্রমাণ করল যদিও সে নির্বাচনে এই কথাটিই লিখে ভোট নিয়েছে। এত বড় মোনাফেক যে একই সাথে ধর্মনিরপেক্ষতা ও ইসলাম রাষ্ট্র ধর্ম রেখে দিয়েছে। আর হাসিনার নিযূক্ত আশরাফ, শফিক, নাহিদ ও দিপুমণি মন্ত্রীরা বলে বাংলাদেশ মুসলিম নয় এটা ধর্মনিরপেক্ষ দেশ।

এই বিষয়ে ভারতীয় কোলকাতার ইসলাম বিদ্বেষী বুদ্ধিজীবিদের আচরণ লক্ষ্যণীয়;

শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের গণতান্ত্রিক ও ধর্মনিরপেক্ষ চেতনাকে সমর্থনের আহ্বান জানিয়েছে পশ্চিমবঙ্গের উদ্বাস্তুদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ উদ্বাস্তু উন্নয়ন সংসদ’। সংগঠনের উদ্যোগে আজ মঙ্গলবার বিকেলে কলকাতার কলেজ স্কয়ারে এক সমাবেশে এ আহ্বান জানানো হয়।

Click This Link

ভারত ও বাংলাদেশে এর দালালরা জানে ১৯৪৭ এর পূর্বাবস্থায় ফিরে যাওয়ার সবচেয়ে বড় বাধা হল ইসলাম ও মুসলমান। তাই গায়ের জোরে বাকশালী কায়দায় ধর্মনিরপেক্ষতা চাপিয়ে দিতে চায়।

@ হাকা, একটি দেশের সংবিধানই হল তার বৈধ আইনগত পরিচয়। সেটা দেশে কি বিদেশে। হাসিনা গং মোনাফেক বলেই দেশের ৯০% জনগণের মূল্যবোধকে অস্বীকার করছে। মুসলিমগণ স্রেফ নামাজ পড়বে ও রোজা রাখবে কিন্তু তাদের পরিচয় হবে ধর্মনিরপেক্ষতা এই ভন্ডামি তারা কেমনে মেনে নেয়? ৫ম ও ৮ম সংশোধনী ছিল তাদের মূল্যবোধের আইনগত স্বীকৃতি। কিন্তু তার মানে এই নয় যে অমুসলিম বা নাস্তিকদের অধিকার কেড়ে নেওয়া। উক্ত সংশোধনী দ্বয়ে পরিস্কার উল্লেখ আছে প্রজাতন্ত্রের অন্যান্য ধর্মাবলম্বীরাও স্বাধীন ও শান্তিপূর্ণ ভাবে নিজ নিজ ধর্ম পালন করবে ও নাগরিক অধিকারও পাবে। বাংলাদেশে পুজা, পূর্ণিমা ও বড়দিনে নির্ধারিত সরকারি ছুটি থাকলেও ভারতে ঈদে সাধারণ ছুটি নাই। আর এখন সরকার ধর্মনিরপেক্ষতার নামে ইসলাম বিদ্বেষীদের আস্কারাও দেয়;



কাজেই মোনাফেকী ছেড়ে তাওবা করেন এবং ধর্মনিরপেক্ষতা, সমাজতন্ত্র বাদ দিয়ে ৫ম সংশোধনী পুনঃ বহাল করেন।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৩

ধীবর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বা জি ভাই। আসলে আপনার মন্তব্য এতই ক্ষুরধার যে, এটা নিয়ে আলাদা পোস্ট দেবার জোর অনুরোধ করছি। এসব কথা সর্বসম্মুখে আসার দরকার রয়েছে।

১০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪১

সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখেছেন ভাই ,,, +++

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৩

ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আসামী ভাই।

১১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:১৯

আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
+++

:)

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৩

ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুন্না ভাই :)

১২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২১

সরকার৮৪ বলেছেন: অনেকদিন পর ধীবর ভাই ধীবর ভাইয়ের মত লিখলো
++

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৫

ধীবর বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সরকার ভাই। আসলে আমি এক টাইপের লেখা দিতে পছন্দ করি না। এই জন্যই মনে হচ্ছে অনেকদিন পর এই ধরণের লেখা লিখছি :)

১৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:১৫

শিপন মোল্লা বলেছেন: আপনি পোস্ট দিয়ে চলে যাবেন তা তো হতে পারেনা ভাই। সময়ের বেস্ততায় ব্লগে আসতে পারছিনা নিয়মিত তাই পড়া হয় না আপন ভাইদের পোস্ট এ হতে পারেনা। ফেসবুকের ইনবক্সে লিওংটা দিতে দিলেই হয়। ভাই রাগ করলাম।


যাইহোক পোস্ট চরম হয়ছে ভাই আগুন পোস্ট। ভাল থাকবেন। দ্বিতীয় পর্বের অপেক্ষায় রয়লাম।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৬

ধীবর বলেছেন: অভিমান ভুলুন আবু শিথি ভাই :) সবাই আপনার মত সৌভাগ্যবান তো নয়। তাই না চাইলেও সাময়িক প্রস্থান করতে হয়। তাছাড়া আপনি সদস্য রয়েছেন এমন গ্রুপে কিন্ত লিংক দেয়া হয়েছিল। মনে হয় মিস করেছেন।

১৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৬

বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: ছি ছি গো দাদা, এভাবে মাথা ভর্তি কালো চুলে লুকিয়ে থাকা সাদা চুল চিমটি দিয়ে টেনে তুলার মতন করে বলেনা, তাদের ব্যথা লাগেতো দাদা।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪৪

ধীবর বলেছেন: এদের শুধু মাথার চুল কেন? সারা শরীর থেকে চুল উপ্রিয়ে নিয়ে রাস্তায় বসিয়ে ভিক্ষা করানো কাজ। অনেক ধন্যবাদ বৃস্টি ভাই।

১৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২০

দ্রুতগামী উল্কা বলেছেন: ধীবর ভাই সব থেকে অবাক হইত তখন যখন দেখি ওদের দ্বিমুখী চলন। আপনি সেদিনের নিঝুমের পোষ্ট দেখেছেন? পার্থ খারাপ হেন তেন ইত্যাদি ইত্যাদি, আরে বাবা তোর না এখন বাংলা পরীক্ষা নিয়ে বিজি থাকার কথা টা হটাৎ ইংলিশের পিছে লাগ্লি ক্যান? এতদিন যখন আবুল দের দুর্নীতি নিয়ে কথা বলতে দেখলাম না একটা তারা আসে পার্থ কোথায় কি বলে না বলে সেসব নিয়ে নৈতিকতা দেখাতে। ওর পোষ্টে গিয়ে একবার ওকে হাতে ধরিয়ে দিতে ইচ্ছা করেছিলো কিন্তু পরে আর রুচিতে কুলায় নাই। ও মনে করে যারা ভিন্নমত আই মিন আওয়ামী না তাদের এই দেশের নাগরিক সুবিধা পাওয়ার অধিকার নাই, এদের কিভাবে কি বুঝাই বলেন তো?

এরা তো সাইকো, এরাই তো মৌলবাদী।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪৯

ধীবর বলেছেন: এরা যে সুশিলতার আড়ালে লুকানো আওয়ামি বাকশালি সেটা বহুদিন থেকেই দেখছি। দিন দিন এদের ট্যাগিং দেবার লিস্টিটা বাড়ছে। কোথাকার কে, ইতিহাস জানে কিনা সন্দেহ, আজ বিরিয়ানি খেয়ে শাহাবাগি স্বাধীনতার চেতনারধারি হয়ে বসে, মুক্তিযোদ্ধাদেরই রাজাকার অপবাদ দিচ্ছে। এদের এত বড় স্পর্ধার উৎস প্রথমে কেউ না জানলেও এখন দিবালোকের মত স্পস্ট।

আর নিঝুম ফিঝুম, পাকিদের মুরগি সাপ্লায়ার শাঃ কবিরের একনিস্ট চামচা। এদের গুনার টাইম নাই। এরা মুখে মুখে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কথা বলে নিজেদের পংকিল ইতিহাসকে ঢাকা দিতে চায়। কোন লাভ নেই। দিন শেষে সত্য উন্মোচিত হবেই।

চমৎকার মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ উল্কা ভাই।

১৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৮

সবুজ ভীমরুল বলেছেন: একেবারে মনের কথা বলেছেন!!

আমার আব্বুর কাছে মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন রোমহর্ষক ঘটনা শুনেছি। অনেক মুক্তিযোদ্ধার মুখেও মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা শুনেছি। তাদের সবার চোখে মুখেছিল দেশের জন্য গর্ব। ছিল পাকিস্তানিদের প্রতি, রাজাকারদের প্রতি ঘৃণা.........কিন্তু কারও মুখেই ধর্মনিরপেক্ষতা শব্দটি শুনিনি। কেউ এই নিয়ে কোন আবেগও দেখাইনি। কিন্তু, এই জিনিষ নিয়া শাহরিয়ার কবির গং আজকাল রীতিমত কুস্তি শুরু করেছে ! কি তাদের উদ্যেশ্য??

আজও অনেক মুক্তিযোদ্ধ রাস্তায় ভিক্ষে করে! সামান্য চায়ের দোকানে চাকরী করে! তাদের জন্য এইসব মুক্তিযোদ্ধারা কি করেছেন?? উনারা তো চাদর গায়ে দিয়া টক-শো করতে ব্যাস্ত !! এইসব চেতনা ব্যবসায়ীরা ইসলামের বিরুদ্ধে খায়া- না খাইয়া লেগে আছে। মাস শেষে মনে হয় মোটা অঙ্কের মাসোহারা পায়?

আর মিডিয়ার ব্যাপারে একটা জিনিষ অবাক লাগল। আজকাল খোলামেলা পোষাকে মেয়েদের ব্যাবহার মিডিয়াতে অতীতের চেয়ে বেড়ে গিয়েছে। আগে তো বিজ্ঞাপন কিছু সেন্সর করা হত। এখন কিন্তু সেন্সর প্রায় হচ্ছে না বললেই চলে!! "লাক্স চ্যানেল" আই তারকার নামে নারীদেরকে পণ্য বানানোর নোংরা খেলা তো আগেই শুরু হয়েছে!!

এগুলো কি কোন গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ?? এইসব গুটিকয়েক নোংরাদের জন্য কি দেশে ভয়াবহ বিপর্যয় আসন্ন??


অঃটঃ মুক্তিযুদ্ধে "ধর্মনিরপেক্ষতা" বিষয়ক আদিখ্যেতার অরিজিন/যাত্রা নিয়ে কোন লেখা থাকলে শেয়ার করবেন প্লিজ।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫০

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ ভীমরুল ভাই। দ্বিতীয় পর্বে চোখ রাখুন। এদের দিগম্বর করে দেয়া হবে।

১৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

ভুভুজিলা বলেছেন: ভাই লেখাটা কেমন হয়েছে?
Click This Link

০৩ রা মে, ২০১৩ ভোর ৬:৩১

ধীবর বলেছেন: চমৎকার হয়েছে ভুভুজিলা ভাই। চালিয়ে যান, থামবেন না কোন হুমকিতেই।

১৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৮

অজানা এক আমি বলেছেন: আর কেউ কেউ এমনই বীরপুঙ্গব ছিল যে, শর্ষিণার পীরের ঘরে ৯ টা মাসই লুকিয়েছিল।

এরা কারা !!!

০৩ রা মে, ২০১৩ ভোর ৬:৩৩

ধীবর বলেছেন: বাংলাদেশের বিখ্যাত লেখক ভ্রাত্রিদ্বয়। যাদের এখন কিছুদিন আগে মারা গিয়েছেন। আরেকজন মুরগি কবিরের সাথে চেতনার ব্যাবসা ফেরি করে বেড়াচ্ছেন।

১৯| ০২ রা মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৭

নষ্ট শয়তান বলেছেন: ব্রো দ্বিতীয় পর্ব চাই

০৩ রা মে, ২০১৩ ভোর ৬:৩৩

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ নস্ট শয়তান ভাই। ইনশাল্লা আসবে।

২০| ২০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

সবুজ সাথী বলেছেন: পিলাচ লন। কেমনে জানি মিস করে গেছিলাম।

২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫১

ধীবর বলেছেন: প্লাস নিয়া অনেকগুলি ধন্যবাদ দিলাম সবুজ সাথী ভাই। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.