নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

৫২ আর ৭১ এর চেতনায় আছি বাধা

সবুজের বুকে লাল, সেতো উড়বেই চিরকাল

ধীবর

সাংবাদিক কলামিস্ট

ধীবর › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি আদর্শ ও ঐতিহ্যবাহি ঢাকাইয়া ইফতার পরিচিতি ! (ছবি ব্লগ)

১২ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:২৮

এই পোস্টটা ঢাকাইয়া কোটায় স্টিকি করার দাবি জানাই।



সমগ্র বাংলাদেশের মানুষই খাদ্য রসিক, তাতে কোন সন্দেহ নেই। আমাদের দেশের মত এত আইটেমের খাবার, আমার দেখা মতে অন্য কোন দেশে নেই। এক মিস্টি আর বেকারির যা আইটেম, তা বিশ্বের যেকোন দেশকে টাসকি লাগিয়ে দিতে পারে।



তবে তেলেভাজাপ্রেমি এবং মাংসাশি বলে চরম কুখ্যাত ঢাকাইয়াদের ইফতারির মেনুতে মাংশের সেই রকম উপস্থিতি নেই বললেই চলে।



চলুন এক নজরে আদি ঢাকাইয়া ইফতারের মেনু দেখে নেই। ফলে রোজাদারদের ঈমান আর দৃঢ় হবে, এবং কিঞ্চিত সোয়াব আমার পক্ষ্যেও আসবে।



মাখন ও মাঠা...







সারাদিন রোজা রাখার পর, পেটকে ঠান্ডা রাখার সর্বোত্তম পদ্ধতি।



পেপে ও শশা পেট ঠান্ডা এবং সাথে অনাহারি পাকস্থলিতে সলিড কিছু দেয়ার জন্য খুব ভালো।



বরফ দেয়া সরবত







দই, লেবু, তোকমা, ইসুবগুল, রুহ আফজা। এখন জিজ্ঞেস করবেন না, তোকমা বা ইসুবগুল কি ! এর মাত্র একটি নামই জানি আমি।



ফলঃ পেপে আর শশা ফল হিসাবে তো খাওয়া হয় না। তাই আলাদা করে খেজুরের নাম বলছি। যত না এর পুস্টিগত কারণে, তার চেয়ে বেশি ধর্মিয় ঐতিহ্যকে প্রাধান্য দিয়ে খাওয়া হয়ে থাকে।



মিস্টিঃ শ্রেফ জিলাপি।







তেলেভাজা প্রেমি হিসাবে ঢাকাইয়া ইফতারে তেলেভাজা থাকবে না, সে কি হয়?



১) পুলি পিঠার আদলেই গড়া মচমচা স্বাদের সমুচা। ভেতরে কিমা বা পনির দেয়া থাকে।



২) সিঙ্গারাঃ চকবাজারের এই সিঙ্গারার ভেতরে আলুর পুর দেয়া থাকলেও, আদা এবং চীনা বাদাম যুক্ত করা থাকে।





৩) পিয়াজুঃ







তেলেভাজার রাজা এই জিনিস। বানানো অতি সহজ। মুসুরি বা মটরের ডাল ভিজিয়ে নরম করে এর পর পিষে ফেলে, সাথে হাল্কা খাবার সোডা, লবন, বেশি করে পিয়াজ কাচা মরিচ মাখিয়ে হাতের তালুতে চ্যাপ্টা করে ডূবো তেলে মচমচে করে ভেজে ফেলুন। অনেকে স্বাদ বৃদ্ধির জন্য হাল্কা আদা বাটা এবং গরম মসলার গুড়া ডাল বাটার সাথে মিশিয়ে নেন।



৪) ফুলুরি। এটা সাধারণত দেয়া হয়, মুড়ির ভর্তার সাথে। উপকরণ কিছুই না। বেসন লবন আর খাবার সোডা। ঘণ তরল করে ডূবো তেলে ভাজা।



৫) আলুর চপঃ যদি নিজেরা বানাতে পারেন, তাহলে সবচেয়ে সুস্বাদু বানাতে পারেন। বাইরের গুলি কমার্শিয়াল।







আলু সেদ্ধ করে লবন আর গোলমরিচের গুড়া দিয়ে ভালো করে চটকে নেবেন। এর পর সেখান থেকে অল্প অল্প করে ভর্তা নিয়ে গোল করে মাঝখানে ছেদ করে সেখানে পিয়াজ কুচি, পুদিনা পাতা কুচি, মরিচ কুচি এবং রান্না করা কিমার পুর দিয়ে দেবেন। হাতের চেটোয় সাবধানে চ্যাপটা করে, বেসনে ডুবিয়ে ভেজে তুলুন



মনে রাখবেন, মচমচে করতে হলে বেসনে অবশ্যই পরিমান মত (বেশি কিন্তু না) খাবার সোডা মেশাবেন। নইলে মচমচে হবে না।



৬) বেগুনি ঃ সারা দেশের মানুষের মতই বেগুণি খাওয়া হয়।



৭) বুট/ছোলা ঃ ঘোড়ার খাবার হলেও, মনুষ্য প্রজাতির জন্যও এই বস্তটি একদিকে উপদেয় অন্যদিকে পুস্টিকর। সাধারণত ছোলা ভিজিয়ে রেখে এর পর লবণ আদা কুচি দিয়ে খাওয়াই সবচেয়ে ভালো। তবে জিহবাকে স্বাদ দিতে অনেকে একে সেদ্ধ করে পিয়াজ লাল মরিচের বাগাড় দিয়ে খেতে পছন্দ করেন।





এবার আসুন আসল জিনিসে।



মুড়ির ভর্তা







এই জিনিস বছরের ওই এক মাসই মিলবে। নইলে এত হ্যাপা পোহাবে কে? মাথা কুটলেও পাওয়া যাবে না। এই জিনিসের স্বাদ যে একবার পেয়েছে, সে বার বার খেতে চাইবে।



রেসিপি বলে দিচ্ছি।



পরিবারের সাইজ বুঝে একটা বোলের মধ্যে কাটা পেয়াজ, কাচা মরিচ কুচি, লেবুর রস, লবন , সরিসার তেল (আন্দাজ মত) নিয়ে হাল্কা কচলে নেবেন। এর পর সেখানে ডাবলি সেদ্ধ ( বুট না কিন্ত !) ভাজা ফুলুরি আর পিয়াজু কুচি কুচি করে ছিড়ে এক সাথে ভালো করে মাখাবেন। এর পর মুড়ি ( আনুপাতিক হাতে সেটা হবে সেই ভর্তার অর্ধেক) দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে খেয়ে দেখুন। বার বার খেতে চাইবেন।



এই মুড়ির ভর্তার মধ্যে স্বাদের বৈচিত্র আনার জন্য অনেক সময় কাবাব, সিঙ্গারা, সেদ্ধ বুট, সমুচা, মায় কি জিলাপি পর্যন্ত মেশানো হয়।



আর যেহেতু বিরানিখোর বলে রোজার সময়েও বিরিয়ানি না হলে চলে না, তাই সেই ভর্তার মধ্যে অনেকে বিরিয়ানি মিশিয়েও খেয়ে থাকেন।



রোজা রাখুন, সংযম করুন, নিজেও ইফতারি করুন, আমাকেও ইফতারি খাওয়া। আল্লাহ আপনাদের সবার রোজা কবুল করুন।



সবাইকে মাহে রমজানের শুভেচ্ছা। রামাদানুল মোবারক।



মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:৪৩

দূর দ্বীপবাসীণি বলেছেন: রোজা তো মাত্র শুরু হল।এখনি এইটা কি পোস্ট দিলেন????

আম্মাআআআআ...আমি এখনি ইফতারি খামু :(( :(( :((

১২ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:৪৫

ধীবর বলেছেন: হেহেহে। যাতে এই সব তৈরির জন্য পর্যাপ্ত সময় সুযোগ পান। সেকারণেই দেয়া আর কি ! :)

২| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:৪৭

দূর দ্বীপবাসীণি বলেছেন: ইফতারির পোস্টে প্রথম ভালো লাগা।
যদিও খাবারের ছবি দেখে মেজাজ খুবি গরম।সারাদিন কিভাবে যাবে আল্লা মালুম।

১২ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:০৫

ধীবর বলেছেন: আরে এর নামই তো সংযম। ভালো লাগার জন্য ধন্যবাদ। তবে যে লিস্টি দিলাম, সেগুলি তৈরি করা কিন্ত অনেক সময় সাপেক্ষ। :)

৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:২২

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ঝাতি তো আপনাকেই খুজছে ধীবর ভাই। এত্তোদিনে আলুর চপ বানানোর একটা সুলেমানি তরিকা পাইলাম। এই যিনিসটা বানাইতে গেলে কেন ভেঙ্গে যায় বার বার। আর অল্প কিছুখন পরেই নরম হয়ে যায়।


১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩

ধীবর বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধৈনা পলাশ ভাই :)

৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭

রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: এইগুলার ছবি এখন কেন দিলেন?? X( X( X( এখন সারাদিন কেমনে রোজাটা রাখবো?? :(( :((

১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪

ধীবর বলেছেন: হায় হায় সেটা তো বুঝি নাই। আমি ভাবলাম এই লেখা পড়ে সবাই ইফতার বানানোর তরিকা দেখে সবাই ট্রাই করবে। :)

৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮

নেয়ামূল হক বলেছেন: একদিন একসাথে ঢাকাই ইফতারি করব।

১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫

ধীবর বলেছেন: ইনশাল্লাহ, এই গরিবের বাসায় আপনার দাওয়াত থাকলো নেয়ামুল ভাই :)

৬| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫

তুন্না বলেছেন: Post e Bhalo laga roilo

১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬

ধীবর বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ তুন্না :) তো ইফতারের দাওয়াত পাচ্ছি তো?

৭| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

দিনের বেলায় খাওয়ারের পোষ্ট দেওয়ায় আপনারে মাইনাচ ---- X(( X(( X(( X(( X((

১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭

ধীবর বলেছেন: শোভন ভাই, আরে দিনের বেলায় তো দেখবেন। যাতে বিকালের আগেই এই সব রেডী করে ইফতার করতে পারেন :)

৮| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:২৯

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

দিনের বেলায় খাওয়ারের পোষ্ট দেওয়ায় আপনারে মাইনাচ ----

লেখায় বিশেষ বিবেচনায় +++

১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮

ধীবর বলেছেন: কোন বিবেচনায় ভাই? আপনিও কি ঢাকাইয়া খাবারের ভক্ত? ;)

৯| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: এই পোস্টটা ঢাকাইয়া কোটায় স্টিকি করার দাবি জানাই।
আমি বৃহত্তর ঢাকা হিসেবে সমর্থন দিয়া গেলাম ।। ...


আপ্নে তো কাবাব কুবাব সব ঈ বাদ দিলেন :(
তবে জা দিছেন , আমার রোজা পোক্ত হইল , তাই ধন্যবাদ ...
আলুর চপ এ একটু হিং দিয়ে ভাজলে মাছি বসার টাইম পাবে না B:-/
মাঠার রেসিপি টা যদি দিতেন রে ভাই , এই রমজানে আপ্নের জন্য ৮ হাতে দোয়া করতাম B-))

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪

ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মনিরা আপনাকে। কাবাব বাদ দিলাম, কারণ এই আইটেমটা সব সময় না। সপ্তাহে একদিন বড় জোর দুই দিন চলে। প্রতিদিন না। :)

হিং? কলকাতার রোগ দেখি ঢাকায় এসে পৌছেছে। বাপের জন্মে বাংলাদেশে হিং এর প্রচলনের কথা শুনিনি। তবে নিশ্চই এর পুর্ণ গুণাগুণ আছে। :)

আর মাঠার রেসিপি? এটা বাইরে থেকে কেনা হয়। সাধারণত দুধওয়ালারা এটা বানিয়ে থাকেন। তবে কাছাকাছি স্বাদ আনতে, টক দই ব্লেন্ডারে স্বাদমত লবণ দিয়ে ব্লেন্ড করে খেয়ে দেখতে পারেন। আমার জাছে দারুণ লাগে। বিশেষ করে গরমের দিনে, পেটের জন্য এই বস্ত মহার্ঘ্য।

১০| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: বড় বাপের পোলায় খায়'' এই খাদ্যটার ছবি দিলেন না ক্যেন???

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৪৫

ধীবর বলেছেন: ভাই, পত্রিকায় প্রকাশের পর, হুজুগের চোটের এখন বড় ছোট সব বাপের পোলায় এটা খেয়ে থাকে। তাছাড়া এর স্বাদ এখন জঘন্য হয়ে গেছে। তাই দেইনি।

১১| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:০২

মুদ্‌দাকির বলেছেন: হতাশ হইলাম :( :(

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬

ধীবর বলেছেন: হতাশ কেন ভাই? আরো আইটেম আশা করেছিলেন? চুপিচুপি জেনে রাখুন। এই আইটেমগুলি খুব ঘরোয়াভাবে খাওয়া হয়। তবে মেহমান আসলে, এর সাথে আরো অনেক অনেক পদ যোগ হয় :)

১২| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১৫

টুম্পা মনি বলেছেন: :D :D :D

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭

ধীবর বলেছেন: খাওন দেইখা খুসি হিয়া গেছ্যেন দেহি ! রোজা রুজা তো মাকরুহ কইরা হালাইচেন। জলদি তোবা পড়েন ;)

১৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬

রেজোওয়ানা বলেছেন: আলুর চপের রেসিপিটা ট্রাই করে দেখতে হবে! এমন করে আমরা কিমার চপ বানাই!!

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫২

ধীবর বলেছেন: আরে কি সৌভাগ্য। এতদিন পর পদধুলি দিলেন। হ্যা ট্রাই করে দেখুন। তবে কারিগড়িটা হচ্ছে, আলুর ভর্তা যেন শুকনা থাকে। তার সাথে গোল মরিচের গুড়া আর হাল্কা লবণ দেবেন। আর যে বেসন গুলাবেন, তার মধ্যে পরিমান মত খাবার সোডা, হাল্কা আদার পেস্ট দেবেন। আর বেসন যেন খুব মোটা বা পাতলা না হয় । আর কাটা পেয়াজ, কাটা কাচামরিচ আর পুদিনা পাতা দেবেন।

আর কেমন হলো, জানাতে ভুলবেন না যেন !

১৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: একদিন একসাথে ঢাকাই ইফতারি করব

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫২

ধীবর বলেছেন: ইনশাল্লাহ ভাই। গরিবের ঘর আপনার জন্য খোলা রইলো। :)

১৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: শিরোনাম দেয়া উচিত ছিল, বাদ মাগরিব পোষ্ট! :( :(

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩

ধীবর বলেছেন: শিরোনাম বদলে দিলে তো সন্ধ্যার ইফতার, সেহেরির সময় করা লাগতো। প্রিপারেশনের একটা ব্যাপার আছে না? :)

১৬| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
সংযমের মাসে এত খাওনের কথা কইলে কেমতে কী!

আমার তো রোজাই ভাইঙ্গা যাওনের যোগার!!! :D

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪

ধীবর বলেছেন: সুপান্থ ভাই। একে এত বললেন? খিক খিক খিক ! আমি তো মাত্র ৫০ ভাগের কথা লিখেছি। ঢাকাইয়া খাদকদের কথা লিখতে গেলে মহাভারত হয়ে যাবে। ;)

১৭| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৪

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাল লাগল +++

অনেক ধন্যবাদ।

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫

ধীবর বলেছেন: আমি জানি এই রেসিপি গুলি আপনার খুব কাজে লাগবে :)

১৮| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭

গারো হিল বলেছেন: ওয়াকা ওয়াকা

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫

ধীবর বলেছেন: এই রেসিপি গুলা পুরাই ১০০ ভাগ খাটি বাংলাদেশি। পম গানা তো না। ;)

১৯| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: বড় বাপের পোলার কথা মনে পড়লেই মনটা আকুলি বিকুলি করে! :(

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬

ধীবর বলেছেন: নাজিম ভাই, এখন আদি জিনিসটা পাওয়া যায় না। আপনাদের দুর্ভাগ্য বলতে হবে। :(

২০| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫৮

সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: +++++++++++++++++

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭

ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তিতির আপনাকে। তো কবে দাওয়াত খেতে আসবো? :)

২১| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৬

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার কপাল ভাল-ভুল করেও 'কুত্তার পোলায় খায়' জাতীয় কুখাদ্যের ধারেও হাঁটেননাই! ঐ জিনিষের নাম লইলেও আপ্নার সাথে আজই সম্পর্কের 'খতম তারাবী' হইয়া যাইতো ;)

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯

ধীবর বলেছেন: মাথাখারাপ বড় ভাই? এত্ত বড় রিস্ক আমি নেবো? তার চেয়ে বড় বাপের পোলায় খায়, রেকাবিতেই থাকুক। :)

তবে বড়ভাই আপনার তো অন্তত আদি জিনিসটা না খাবার কথা না। সেই রকম ঘি টি দিয়ে, জিনিসটা এক সময় সুখাদ্যই ছিল কিন্ত। :)

২২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার কপাল ভাল-ভুল করেও 'কুত্তার পোলায় খায়' জাতীয় কুখাদ্যের ধারেও হাঁটেননাই! ঐ জিনিষের নাম লইলেও আপ্নার সাথে আজই সম্পর্কের 'খতম তারাবী' হইয়া যাইতো :P

পোস্টে হাজারও প্লাস। চমৎকার পোস্ট।

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:০০

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ কান্ডারি ভাই। রেসেপি দিলাম এই আশায়, যেন অন্তত একটা দাওয়াত পাই। সবাই প্লাস দেয়, কিন্তু দাওয়াত কেউ দেয়না :(

২৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:২১

জুল ভার্ন বলেছেন: ধীবর ভাই, আমি ঢাকাইয়া হইলেও আদি ঢাকাইয়া নই। আদি ঢাকাইয়াদের ভাষায় আমরা যারা বহিরাগত ঢাকাইয়া(যারা ঢাকা শহরে স্পেশালী পুরান ঢাকায় কমপক্ষে ৫০ বছর বাস করেছেননা-তাদেরকে আদি ঢাকাইয়ারা ঢাকাইয়া হিসেবে স্বীকৃতি দেয়না। যদিও আমাদের পরিবার ১৯৩৪ সন থেকেই ঢাকায় বসবাস করে) তাদেরকে ওরা "মোছলমান" বলে। আমরা ঢাকাইয়া হিসেবে স্বীকৃত হলেও আমি চক বাজারের ইফতারী অত্যন্ত অপছন্দ করি। কারন, ওখানকার ইফতাবী বানানোর কারিগরেরা তৈরী মজাদার খাবারের মধ্যে একটা বাড়তি মশলা দেয়-যা দুনিয়ার আর কোথাও ব্যাবহার করেনা-সেই মশলা"র নাম "শ্রমিকের শরিরের ঘাম"-যা আমি অজস্রবার নিজ চোখে দেখেছি......( চকবাজারের ইফতারী তৈরীর সব কারিগর খালি গায়ে ঘর্মাক্ত অবস্থায় অত্যন্ত নোংরা পরিবেশে ইফতারী তৈরী করে-তখন শ্রমিকদের ঘাম ফোঁটায় ফোঁটায় তৈরীকৃত খাবারে পরে, এমনকি নাকের সর্দি হাতে ফেলে সেই হাত কোনো প্রকার পরিস্কার নাকরেই আবার সেই হাতে খাবার তৈরী করতে দেখেছি প্রায় সকলকে...) তাই চকবাজারের ইফতারী আমার বাড়ি নিষিদ্ধ!

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০

ধীবর বলেছেন: হাহাহা। আরে বড় ভাই। এইজন্য বলে সব কিছু দেখে খেতে নেই। আপনার দুর্ভাগ্য কিংবা সৌভাগ্য যাই বলুন না কেন, অন্তত হাইজেনিকভাবে আক্রান্ত হবার চান্স নেই। সেক্ষেত্রে স্বাদের ব্যাপারটা স্যাক্রিফাইস করাই যায় ।

তবে বনেদি ঘরের ঢাকাইয়ারা বেশির ভাগই ঘরে তৈরি করেন, শুধু ঐ কাবাব বা সিঙ্গারা সমুচা বাদ দিয়ে। তাই হাইজেনিকলি আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা কম। আমার বা আমার আত্মিয়স্বজনের বাসায় তখনই বাইরে থেকে কিছু আইটেম কেনা হয়, যখন গ্যাদারিং থাকে। তবে সেটা রাস্তায় ভাজা নয়, আনন্দ বেকারি বা বোম্বে সুইটস বা আলাউদ্দিন থেকে। :)

২৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩

এস এইচ খান বলেছেন: হা হা হা.....ব্লগীয় ইয়া বড় খাদকের মেডেলটা আগেই কুক্ষিগত কইরা এখন দেখছি টমি মিয়ারটাও লই টানাটানি শুরু করছেন ;)


কবির ভাই, " বড় কুত্তার পোলায় খায় " না খাইয়া তাইলে বাইচা গেছি :-B


পুস্টু যথারিতি ভালুইচে +

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১০

ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এস এইচ খান ভাই। আমি কোথায় কি খেলাম যে খাদক বানিয়ে দিলেন? না খেতে খেতে আমি শুকিয়ে দড়ি দড়ি হয়ে গেছি মিয়া ভাই ;) আর রাখেন টমি মিয়া। ওই রকম চান্স পেলে আমি টমি মিয়ার বাপ হয়ে যেতে পারি :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.