নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলা ব্লগ ভালবাসি আর সুযোগ পেলেই পড়ি। অনেক কিছু লিখতে মন চায়, কিন্তু লেখার যে হাত!...চেস্টা করে যেতে হবে তবুও।

কাতিআশা

বই এর পোকা, স্কেচ এর নেশা, পেশায় স্থপতী আর বাংলাদেশের প্রতি অসীম ভালবাসা

কাতিআশা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বুয়েট স্মৃতি---১

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪৯

বুয়েটে পড়ার সময়ের কথা মনে হলেই প্রথম দিনের কথা মনে পড়ে--- ব্যাগপত্র গুছিয়ে ছাত্রীহলে আসলাম রিক্সায় করে, আসার পথে চেইন পরে গেল রিক্সার, ব্যাগ একটা ছিটকে পড়ল রাস্তায়,...হলে ঢুকে প্রথমেই ধাককা খেলাম যে নাদুসনুদুস মেয়েটার সাথে, সে ছিল আমার রুমমেট!..একটা সুক্ষ মিস আন্ডারস্যান্ডিং হলো আমার প্রতি ওর! এরপর প্রায়ই আমাকে হার্ড টাইম দিত ও। যাহোক, স্বপ্নের শিক্ষা প্রতিস্ঠানে শেষমেষ ভর্তি হতে পেরে ওসব ছোটখাট ঘটনা পাত্তা দিলামনা, ক্লাস শুরু হলো...শুরু হলো নতুন জীবন!
ক্লাস শুরু হওয়ার দ্বিতীয় দিনেই ভয়ংকর একটা ঘটনা ঘটে গেলো..মনে আছে, দীপ্তি ম্যাডামের ক্লাস করছি, এমন সময় হুরমুড় করে ফিফ্‌থ ইয়ারের বড়ভাইরা ক্লাসে এসে আমাদের বের হয়ে ২য় তলায় যেতে বলল। ম্যাডাম মনে হয় অতীত অভিগ্গতা থেকেই জানতেন, সেই রকম অনুমান করে তাদের চলে যেতে বললেন মিনতি করে,তখন একজন বলেছিল " ম্যাডাম, ঝামেলা কইরেন না, আপনি জানেন আমারা কি করছি এখন,.. আপনিও এমন করেছিলেন আপনার জুনিয়রদের সাথে, একই প্রসেসে.." অসহায় ম্যাডাম চুপ করে রইলেন, কিছু মফঃসলী গাধার মত আমি কিছুই বুঝলাম না, কি হতে যাচ্ছে! ....
ঘটনা অতি ভয়াবহ..আমাদের নীচে এনে সেকি র্যাগিং/raging শুরু হলো---সবকিছু লেখা যাবেনা এখানে! শুধু মনে আছে আমাকে একটা জনপ্রিয় একটা হিন্দীগান গাইতে বলা হল (মোটামুটি ভদ্র ব্যাপার..), কিন্তু এর পরেই বিশ্রি ঘটনা হলো--আমাকে বিয়ে দেওয়া হলো ফিফ্‌থ ইয়ারের এক বড়ভাই এর সাথে! কয়েকজন মেয়ের সাথে এমন করা হয়েছিলো...লজ্জায়, ভয়ে আমার কান্নার উপক্রম হলো। আমি ভেঙে পরছি, আর বাকিরা (বড় আপুরা সহ) ফিঁচেল হাসি দিচ্ছে---একজন বড়ভাই বলল আমার উনাকে.." নাও, তোমার হাতে তুলে দিলাম, ..যত্নআত্বি করো, দেখে রেখো" উনি অবশ্য খুব ভালো মানুষ ছিলেন...ফিসফিসিয়ে আমাকে বলেছিলেন সহজ হতে,-- এটা যে একটা প্রহসন/ ট্র্যাডিশন আমাদের ডিপার্টমেন্‌টের, সেটা বলে আমাকে আশ্বাস দিলেন! আর আমাদের সবচাইতে সুন্দরী মেয়েটাকে কি যে নাজেহাল করেছিলো ওনারা, কি বলব!..সুখের কথা, আমাদের ব্যাচই প্রথম, যারা rag করেনি আমাদের নেক্সট ব্যাচদের সাথে! এজন্য সিনিয়রদের কাছে কম কথা, অপমান শুনতে হয়নি!

প্রিয় ক্যাম্পাস, সেই সিড়িগুলোতে বসে কত আড্ডা দিয়েছি..

আমাদের খুব প্রি্য় এক স্যার ছিলেন..আমরা অবশ্য ওনাকে ঝুমুভাই বলতাম, উনি পড়ানোর চাইতে আমাদের সাথে আড্ডা দিতে বেশী ভালোবাসতেন! রাতজেগে ক্যাম্পাসে গ্রপ প্রজেক্ট করার সময় কত মজা করেছি আমরা...স্যার আমাদের ভুতের গল্প শোনাতেন, আমরা হা করে শুনতাম,... আমাদের সেই মহা সুন্দরী একমনে সিগারেট টেনে যেত!..রিলেশনসীপে খুব কনফিউজড মেয়েটি ছিলো সবার থেকে আলাদা,..অসম্ভব মেধাবী ছিলো ও, এখন একই দেশে থাকি, যোগাযোগ নেই এক অদ্ভুত কারনে..শুনেছি, নামকরা একটা ইউনিভার্সিটিতে পড়ায় এখন। সুখে থাক বন্ধু আমার, ভালো থেকো...
(চলবে....)

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:০০

মলাসইলমুইনা বলেছেন: আপনার বুয়েট স্মৃতি ভালোই লাগলো পড়তে |প্রথম দিকের রয়্যাগ অভ্যর্থনাটা অবশ্য বুঝাই যাচ্ছে কি রকম অস্বস্তিকর ছিল ফার্স্ট ইয়ারের ছাত্রী হিসেবে ...| পরের দিকের বর্ণনায় বুয়েটের মজাগুলো বোঝা যাচ্ছে | হ্যা রাত জেগে সিরিয়াস গল্পগুজব আর সেই সাথে আরো সিরিয়াস পড়াশোনার আমাদের ইউনিভার্সিটি জীবন ! আহা কোথায় যে হারায় ! পরের পর্বগুলোর অপেক্ষা শুরু করে দিলাম এই পর্ব পরেই | প্রত্যেক পর্বের সাথে একটা করে স্কেচ দেবেন আপনার ...| আপনিতো আর্কিটেক্ট আপনিকেন আমাদের মতো অগতির গতি গুগলের বা স্টিভ জব সাহেবের হেল্প নিয়ে ফটো দেবেন ? আপনি আপনার নিজস্ব স্কেচ দেবেন প্লিজ লেখার সাথে |

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:১৭

কাতিআশা বলেছেন: সময় পেলে স্কেচ দিব..তাছাড়া, কাজের ফাঁকে লিখি, তাই একটু কঠিন হয়ে যায়। স্মৃতি নিয়েই তো বেঁচে আছি! সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ!

২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৩২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: কি যে ভালো লাগলো লেখাটা। কাতিআশা আরও জানতে চাই।

৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:২০

কাতিআশা বলেছেন: ভালো লাগছে রাজকন্যা?...কত কথা, কত স্মৃতি বুয়েট জীবন নিয়ে---সব না পারলেও কিছু কিছু সময় পেলে লিখব। আপনার লেটেস্ট লেখার স্টাইলটা মজা লেগেছে..বেশ ভার্সেটাইল আপনি! ধন্যবাদ লেখা ভালো লাগার জন্য, কিপ ইন টাচ!

৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


বুয়েট বরাবরই বিকলাংগ ইন্জিনিয়ার ম্যানুফেকচারিং করেছে

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৩

কাতিআশা বলেছেন: আবার এই বুয়েটই প্রচুর মেধাবী ইন্জিনিয়ার/আর্কিটেক্ট গুগল, ইনটেল সহ খ্যাতিমান জায়গায় ম্যানুফেকচারিং করেছে এবং করছে! ধন্যবাদ।

৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫১

শায়মা বলেছেন: আপুনি!!!!!!!!! কেমন আছো!!!!!!!!! :)

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৩

কাতিআশা বলেছেন: ভালো, তুমি?

৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বুয়েটের লোকেরা বাংলাদেশে ঘুষের প্রচলন ঘটায়েছে।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:১৭

কাতিআশা বলেছেন: আমি এখানে আমার বুয়েট লাইফের স্মৃতিচারন করছি, আপনি বারবার বুয়েটের বিরুদ্ধে মন্তব্য করেই যাচ্ছেন..কারন টা কি?

৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:০৫

আটলান্টিক বলেছেন: আহা বুয়েটে পড়ার জন্য যখন দেখি একটা ছাত্র তিন জায়গায় কোচিং করছে তখন ভাবি কি আছে বুয়েটে।আপু আপনার পোষ্ট পড়ে এখন কিছুটা অনুমান করতে পারছি বুয়েট কি।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

কাতিআশা বলেছেন: :D

৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বুয়েট স্মৃতি চলতে থাকুক-----------
বুয়েট ইঞ্জিনিয়ারদের উচ্চতা সম্পর্কে চাঁদগাজীর কোন ধারনাই নেই দেখছি !!!

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৬

কাতিআশা বলেছেন: কত বুয়েটের ছেলেমেয়েরা এখন গুগল, মাইক্রোসফট, ইনটেল এ কাজ করছে গিয়াস ভাই জানেন?---প্রচুর! গতকালই শুনলাম এক পরিচিত ছেলে বিখ্যাত শিক্ষাপ্রতিস্ঠান MIT (Massachusetts of Institute of Technology ) চান্স পেয়েছে পিএইচডি প্রোগ্রামে; ও বুয়েট থেকে মাস্টার্স করে ওখানেই রিসার্চ করত। এসব পজিটিভ খবরে মনটা আমার অন্তত গর্বে ভরে ওঠে..এসব মেধাবীিরা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পরুক, আর আমার বাংলাদেশের মুখ উজ্জল করুক---এর থেকে আনন্দের আর কিছু আছে?
অনেক ধন্যবাদ গিয়াস ভাই!

৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৫৩

প্রামানিক বলেছেন: রেগিং নিয়ে নিরীহরাই বেশি নাজেহাল হয়। এটার প্রচলন বন্ধ করা দরকার।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০২

কাতিআশা বলেছেন: সহমত প্রামানিক ভাই!

১০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:১৯

শামচুল হক বলেছেন: তাহলে রেগিংয়ের শিকার অনেকেই।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৪৭

কাতিআশা বলেছেন: হ্যা..

১১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৪৬

কালীদাস বলেছেন: সম্ভবত গত বছর ঢাকা ইউনির একজন আমাকে ব্লগে বলছিল, আমি কোন ইউনির সে জানে না তবে ঢাবির কোন হলে র‌্যাগিং নেই এটা সে শতভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে বলতে পারে। হা হা হা =p~ =p~ =p~ =p~

আপনাদেরটা তো কমনই মনে হল। বাইদ্যাওয়ে, র‌্যাগিং নিয়ে যে কয়টা লেখা ইদানিং চোখে পড়ছে, আমি হতাশ। যারা র‌্যাগ দিচ্ছে প্রায় সবাই চরম বল্ড/ডাম্ব এবং আমার দাদার আমলের এক্ট করছে। ইন্টেলেকচুয়াল র‌্যাগিং দেয়ার ক্ষমতা একজনেরও আছে বলে মনে হল না, যেটা সবার জন্যই উপভোগ্য হতে পারত।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৬

কাতিআশা বলেছেন: এখন অবশ্য ঐ দিনগুলো খুব মিস করি..তখন অত ভয় পেয়েছিলাম দেখে এখন হাসি পায়! হুমম্‌...ইন্‌টেলেকচুয়াল র‌্যাগিং! ..ভালো উপমা দিয়েছেন! আমাদের হলে অবশ্য কোন র‌্যাগিং হয়নি, সেই সিনিয়ার আপুগুলো খুবি আদর করত আমাদের..বুয়েট জীবন নিয়ে কোন কমপ্লেইন নেই আমার, সবাই পড়া নিয়ে এত ব্যস্ত থাকত!...ভালো থাকবেন!

১২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫১

ওমেরা বলেছেন: আমার এক আত্বীয় বুয়েটের টিচার,তাই অনেক বারই বুয়েটে যাওয়া হয়েছে, এবারও গিয়েছিলাম । আপু আপনার স্মৃতির রাতে থেকে লিখাটা পড়ে বেশ ভালই লাগল। অনেক ধন্যবাদ আপু ।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৪২

কাতিআশা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ওমেরা!..ভালো আছ?

১৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:১৪

ওমেরা বলেছেন: আলহামদুল্লিলাহ ! ভাল আছি আপু ।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৫২

কাতিআশা বলেছেন: :)

১৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৫৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভালই লাগল আপনার বুয়েটের স্মৃতিচারণ । বুয়েট ছাত্র ছাত্রীর বাবা-মা মহা উৎসাহে বলেন “আমাদের ছেলে/মেয়ে বুয়েটে পড়ে। ছাত্র ছাত্রীর সাথে অভিভাবদেরও চোখেমুখে থাকে তৃপ্তির হাসি । বুয়েটে ভর্তি মাত্রই বোনাস হিসেবে পাওয়া যায় আত্মীয়-স্বজন, পরিচিত-অপরিচিত সবার অতিরিক্ত খাতির যত্ন! তৃপ্তির ঢেঁকুর একটাতো থাকেই , হোক না সেটা গোপনে! বুয়েটে পড়তে পারলে এত ভালো ভালো বিষয় যখন আসবে তখন বুয়েটে পড়ার জন্য রেগিং এর মত কিছু প্রাথমিক মাসুলতো গুনতেই হবে তাইনা?

রেগিং এ পুরাতনের সাথে নবীনের সখ্যতা গড়ে উঠে, তাই একে পজিটিভলি নিতে পারাইতো ভাল । তবে এটাও সত্য যারা ভার্সিটিতে ১ম ভর্তি হয় তারাই সবচেয়ে রেগিং এর শিকার হয় । তাই রেগিং পর্বে পরিচয় দেওয়া,গান গাওয়া, নাচা, কবিতা আবৃতি ইত্যাদির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে পারলেই বেশি ভাল হয় । রেগিং এর মাধ্যমে সিনিয়রদের সাথে সম্পর্ক ভালো হয় । পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের গাইডলাইন ত সিনিয়ররাই দিয়ে থাকে। মানুষের সাথে কথা বলা, চাল-চলন, উঠা-বসার সিস্টেম টা রেগ এর মাধ্যমেই শিখানো হয় । চাকুরীজীবনে প্রবেশের জন্যে সিনিয়রদের সাহায্যেরও প্রয়োজন পড়ে, তার ভিত এখানেই গড়ে উঠে । একটি বিষয় দেখা যায় হুজুর টাইপের ছাত্রদের জন্য সিনিয়ররা সবসময়ই সিথীলতা প্রদর্শন করে থাকে। মানিয়ে চললে জুট ঝামেলা কমই হয় । এর উল্টোটা হলে মহা বিপদ । তখন ভরে যায় হরেক পদের নোংরামিতে ,অশ্লীল কথাবার্তা বা অশ্লীল অঙ্গভঙ্গী প্রদর্শন হয় বিভিন্ন মাত্রায় । সবার রেগ সহ্য করার ক্ষমতাও এক নয়। রেগ এ শারীরীক ও মানসিকভাবে নির্যাতন অনেক সময় অসহনীয় পর্যায়ে গেলে অনেকে জ্ঞানও নাকি হারিয়ে ফেলেন। রেগিং তখন তাদের মনে হয় একটা আতঙ্ক। যাহোক, চলতে থাকুক আপনার বুয়েট স্মৃতি পর্ব । নতুন পোষ্ট দিলে এসে দেখে যাব ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল



১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:২৮

কাতিআশা বলেছেন: রেগিং এর ব্যাপারে সহমত আপনার সাথে আলী ভাই, আগের কথা মনে হলে হাসি পায়..সত্যই সেই সিনিয়র ভাইয়া-আপুদের সাথে কত সুন্দর সময় কেটেছে! এখনও অনেকের সাথে ফেবু তে যোগাযোগ রাখি..আমার বুয়েটের ২য় পর্ব তো দিয়েছি--সময় পেলে পড়ে নেবেন। সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ!

১৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৩

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সুন্দর স্মৃতিচারণা...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.