![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঘুমন্ত মানুষ গুলো যদি জেগে উঠে বলতো - আমি আছি
ইতিহাস বলে, হিটলার ছিলেন চরম মাত্রায় নৃশংস আর চরম ইহুদী বিদ্বেষী। কিন্তু এটা কি জানেন হিটলারের প্রথম ভালোবাসা ছিল এক ইহুদী তরুণীর জন্য? প্রথম বিশ্বযুদ্ধে এক ব্রিটিশ সেনা তার জীবন বাঁচিয়েছিলেন, নয়তো হিটলার সে যাত্রায় মারাই যেতেন! শুধু তাই নয় ১৯৩৯ সালে হিটলার মনোনীত হয়েছিলেন নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্যও। চলুন জেনে নেই হিটলারের এরকম আরো কিছু জানা তথ্য, যা হয়তো আপনি জানতেনই না!
এডলফ হিটলার সম্পর্কে ১৫ টি চমকপ্রদ তথ্য, যা হয়ত আপনি আগে জানতেন না!
(১) হিটলার ১৯৩৯ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিলেন।
(২) হিটলারের প্রথম ভালোবাসা ছিল একজন ইহুদী তরুণী। কিন্তু সাহসের অভাবে হিটলার তার ভালোবাসার কথা সেই তরুণীকে জানাতেই পারেন নি! অথচ এ ব্যক্তিই পরবর্তী জীবনে হত্যা করেছেন বহু ইহুদীকে।
(৩) হিটলারের নাম কিন্তু প্রথমে ছিল Adlof Shicklgruber। তবে তার বাবা ১৮৭৭ সালে তার ছেলের নামের শেষ অংশ পরিবর্তন করে এডলফ হিটলার রাখেন।
(৪) হিটলার Chronic flatulence এ আক্রান্ত ছিলেন। এর থেকে প্রতিকার পেতে তিনি ২৮ ধরণের ওষুধ সেবন করতেন।
(৫) আধুনিক ইতিহাসে হিটলারই প্রথম ধূমপান-বিরোধী প্রচারণা শুরু করেন।
(৬) ব্রিটেন ও জার্মানির সম্পর্ক অতীতে কখনোই তেমন ভালো ছিল না। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে একজন ব্রিটিশ সেনা একজন জার্মানের প্রাণ বাঁচিয়েছিল। আর সে জার্মানটি ছিলেন এডলফ হিটলার!
(৭) অত্যন্ত অস্বাভাবিকভাবে হিটলারের অণ্ডকোষ ছিল একটি!
(৮) হিটলার ইংল্যান্ডে লিভারপুলে তার ভাগ্নের বাড়ির উপর বোমা বর্ষণ করেন। কেন জানেন? যাতে তার ভাগ্নে তার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে আমেরিকান সেনাবাহিনী যোগ দেয় ও তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।
(৯) আমেরিকার সাথে শত্রুতা থাকা সত্ত্বেও হিটলারের অনুপ্রেরণা ছিলেন হেনরি ফোর্ড। আমেরিকার এ ব্যক্তি ছিলেন বিখ্যাত ফোর্ড গাড়ি কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা। হিটলারের ডেস্কের পেছনে ফোর্ডের একটা পোট্রেট ছিল।
(১০) হিটলার নিজে ছিলেন নিরামিষভোজী ও প্রাণী হত্যাকে নিষিদ্ধ করে আইন প্রণয়ন করেছিলেন।
(১১) মাত্র চার বছর বয়সে হিটলারকে পানিতে ডুবে যাবার হাত থেকে বাঁচিয়েছিলেন এক পাদ্রী।
(১২) জার্মানিতে সেসময় একজন ইহুদী বংশোদ্ভূত চিকিৎসক ছিলেন, যিনি হিটলারের পরিবারের কাছ থেকে চিক্তসার জন্য অর্থ নেন নি। কারণ হিটলারের পরিবার সেসময় আর্থিক অনটনে ছিল। পরে ইহুদীদের প্রতি চরম অত্যাচার চালালেও হিটলার সে চিকিৎসককে রক্ষা করেন। তিনি এ ব্যক্তিকে ডাকতেন ‘মহান ইহুদী’।
(১৩)ইহুদীদের নির্যাতন করে মারার জন্য হিটলারর নাৎসি বাহিনী তৈরি করেছিল কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প। তবে অদ্ভুত বিষয় হচ্ছে, হিটলার তার জীবনে কখনোই এসব কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প নিজের চোখে দেখেনই নি!
(১৪) ছোটবেলায় হিটলার চেয়েছিলেন একজন পাদ্রী হতে।
(১৫) হিটলার ছিলেন ডিজনি নির্মিত কার্টুনের বিশাল ভক্ত!
পরিশেষে হিটলারের কিছু উক্তি দিলামঃ-
=> একজন বড় মিথ্যাবাদী, একজন বড় জাদুকরও।
=> অপছন্দের চেয়ে ঘৃণার স্থায়িত্ব বেশি।
=> যে যুবক ভবিষ্যৎকে জয় করে, সে হয় একা।
=> সন্ত্রাস, নাশকতা, হত্যা এবং বিস্ময়ের মধ্য দিয়ে শত্রুর মনোবল ভেঙে দাও, এটাই যুদ্ধের ভবিষ্যৎ।
=> যে ব্যাক্তি আকাশকে সবুজ দেখে এবং জমিনকে আঁকে নীল রঙে তাকে নপংসুক করে দেয়া কর্তব্য।
=> যদি কোন মিথ্যাকে তুমি বারবার এবং সাবলীলভাবে বলতে পারো তবেই তা বিশ্বাসযোগ্য হবে।
=> একজন খ্রিস্টান হিসেবে প্রতারিত হওয়া আমার কর্তব্য নয়, কর্তব্য হলো সত্য এবং ন্যায়ের জন্য যুদ্ধ করা।
=> জার্মানি হবে পৃথিবীর সর্বশক্তিমান নয়তো কিছুই নয়।
=> শক্তি প্রতিরোধে নয়, আক্রমণেই প্রকাশিত হয়।
=> কে বলেছে আমি ঈশ্বরের দ্বারা সুরক্ষিত নই।
তথ্যঃ ইন্টারনেট।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৮
টোকাই রাজা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই
২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: জানলাম
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১০
টোকাই রাজা বলেছেন: আপনাকে জানাতে পেরে নিজেকে গর্বিত লাগছে ধন্যবাদ ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৪৩
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হিটলারের অনেক অজানা কথা জানা হল। ধন্যবাদ টোকাই রাজা।