![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সমকাল-ব্র্যাক ব্যাংক সাহিত্য পুরষ্কার পেলেন মঈনুল অাহসান সাবের, মাসরুর অারেফিন ও বদরুন নাহার
সমকাল-ব্র্যাক ব্যাংক সাহিত্য পুরষ্কার পেলেন মঈনুল অাহসান সাবের, মাসরুর অারেফিন ও বদরুন নাহার। সাবের ভাই (ম. অা. সা,) ও বদরুন নাহার পুরষ্কার পেলেন কথাসাহিত্যে, দুজনকেই অভিনন্দন জানিয়েছি। মাসরুরের পুরষ্কার কাফকা-অনুবাদের জন্যে। মাসরুরের সঙ্গে দেখা হলো অাজ, অনেকদিন পর, প্যান-প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের দোতলায়। দেখা হলো অারো কত স্বজনের সঙ্গেই। সে এক ভালো লাগা।
সাবের ভাইকে সবসময়ই পাই, নানান অনুষ্ঠানে। বদরুন নাহারকে বইমেলায় হলেও দেখা পাই। কিন্তু মাসরুরকে সচরাচর পাই না, মাসরুর অামাদের প্রতিভাবান বন্ধু, ব্যাংকের কাচঘরে অাটকেপড়া বন্ধু। অামরা একদা খুলনায় বসে দুনিয়ার দিকে তাকিয়ে থাকতাম। অামরা হাদিস পার্কের কোণার দিকটা্য় , কিম্বা দোলখোলা, কিম্বা অাহসান অাহমেদ রোড, কিম্বা পিকচার প্যালেস মোড় বা ডিসি বাংলোর পেছনে নদীর দিকটায় অর্থাৎ শহর খুলনার অলিগলি পাকস্থলি চষে বেড়াতাম। মাসরুর তখন সদ্য অালিগড় ইউনিভার্সিটি ফেরৎ, অামিও ঝিনেদা থেকে খুলনায় হিজরতে অাছি, মাঝেমাঝে ঢাকায়ও ঘুরে যাই। সুন্দরবনের পাশে সেই অামাদের স্বপ্নের বনভূমি। সেখানে কত পাখি, কত্ত প্রাণি, কত গাছগাছালির গল্প। মাসরুর, মিল্টন, মুনির ভাই, সাইফুল, ঋপণ ভাই, দ্যুতি ভাই, কাওসার, হারুন...অারো কেউ কেউ তখন অামাদের সেই রুপসা-ভৈরব তীরের শহরে থাকতাম অামরা। অামাদের সঙ্গে থাকতেন বিনয়, উৎপল, অাবুল হাসান, শক্তি, সুনীল-জয়-রণজিৎ-মৃদুল-অাল মাহমুদ, সৈয়দ হক, রাহমান-গুণ-বোর্হেস-কাফকা-ইলিয়াস-মার্কেজ-র্যাবো-ভের্লেনরাও-ল্যাতিন-ইউরোপ-কিম্বা হয়তো চর্যাপদের কবিরাও-- তারাও তখন খুলনার বাসিন্দা। সোনারগাঁ হোটেলের পাঁচতারা বারান্দায় দাঁড়িয়ে চোখের সামনে সব ভেসে উঠল। অটোমেটিক মনে পড়ল। মাসরুরকে সমকাল-ব্র্যাক ব্যাংক মূল্যায়ন করেছে, তাদেরও ধন্যবাদ দিচ্ছি। সাবের ভাই বা বদরুন নাহারকে মূল্যায়ন করাও যথাযোগ্য।
মাসরুর, অাই অ্যাম হ্যাপি ফর ইউ...
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:৫৩
হামিদ আহসান বলেছেন: অভিনন্দন তিন জনকেই..............................