![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফেসবুকঃ http://www.facebook.com/tomald420 প্রত্যেকটি মানুষই অন্য মানুষ থেকে সম্পূর্ণ আলাদা।সব মানুষেরই স্বকীয় কিছুবৈশিষ্ট্য আছে।আমার বৈশিষ্ট্য হল আমার বলার মত কোন বৈশিষ্ট্য নেই। মেইল এড্রেসঃ [email protected]
ছোটবেলা হইতেই আমি একটু জ্ঞানী এবং ভাবুক প্রকৃতির।যেহেতু এ জাতি জ্ঞানী এবং গুণীর মর্যাদা দিতে শিখে নাই তাই বাংলা ভাষা এবং সাহিত্যে আমার যে কত নীরব অবদান আছে উহা লোকচক্ষুর অন্তরালেই রহিয়া গিয়াছে।কিন্তু তাই বলিয়া আমার জ্ঞানস্পৃহা এবং উহার প্রয়োগ থামাইয়া রাখিতে পারে এমন কোন শক্তি আবিষ্কার হয় নাই...উত্তম কর্মে বাধা বিপত্তি আসিবেই কিন্তু তাই বলিয়া থামিয়া গেলে চলিবে না...নিম্নে বঙ্গ ভাষায় আমার কিছু অবদান(নিন্দুকের ভাষায় অপকর্ম) উল্লেখ করা হইল...
বাংলা সাহিত্যে আমার অবদানের সূচনা সেই বাল্যকালেই...অন্যদের চেয়ে একটু দেরীতেই আড়াই বছর বয়সে কথা বলা শুরু করি...কারণ আগেই বলিয়াছি আমি অত্যন্ত ভাবুক প্রকৃতির ছিলাম।আসলে জন্মের পর থেকে মানব জাতিকে অযথা বাক্য ব্যয় করিতে দেখিয়া অত্যন্ত মর্মাহত হইয়া আমি আড়াই বছর বাকরুদ্ধ হইয়াছিলাম...বড় হইয়াও এই কথাটা কাহাকেউ বিশ্বাস করাইতে পারিলাম না।এইদিকে পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত কথা না বলিয়া পরবর্তীতে আলবার্ট আইন্সটাইন নোবেল পুরষ্কার পাওয়ায় দাবি করিলাম আমি অর্ধেকটা নোবেল পুরষ্কার পাইব।তাহারা আমার কথা বিশ্বাস করিলেন না...তাহারা বিশ্বাস করিলেন “মানুষের উপর বিশ্বাস হারানো পাপ,আর বাঙ্গালীর উপর বিশ্বাস রাখা বিপদজনক”।যাহা হউক আমার বয়স যখন ৫ হইয়া গেল বাপ চিন্তা করল পোলারে এইবার ইশকুলে পাঠাইতে(বলির পাঠা করিয়া) হইবে।শিক্ষকবৃন্দের বেত্রাঘাতের জন্য পুত্র এখন প্রস্তুত।মতিঝিল এজিবি কলোনীতে থাকার সুবাদে পিতা আইডিয়াল সরকারী প্রাথমিক এবং মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলে পরীক্ষা দেওয়াবার সিদ্ধান্ত নিয়াছিলেন...তো মতিঝিল আইডিয়ালে পরীক্ষা দিতে গিয়া অনুবাদ আসিল Butterfly শব্দের।আমি Butter এবং Fly এই দুইটি শব্দের সাথে পরিচিত।কাজেই অনুবাদ করিলাম Butterfly = মাখন উড়া।তখন এখনকার মত জ্ঞান থাকিলে হয়ত লিখিয়া বসিতাম মাখনের মাছি।এই দেশ যে জ্ঞানীর মর্যাদা দিতে শিখে নাই তখনই প্রমাণ মিলিয়াছিল।এক নম্বরের জন্য মতিঝিল আইডিয়ালে চান্স পাই নাই...
ছোটবেলার বাংলা ভাষার সেই প্রতিভা বড় হইয়া যখন উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রবেশ করিলাম তখন পূর্ণরূপে বিকশিত করিলাম।একবার স্কুলে বিপরীত শব্দ লিখায় আসিয়াছিল “ভূত”।আমি অত্যন্ত সরলমনে বিপরীত শব্দ লিখিয়া আসিলাম “পেত্নী”।কিন্তু শিক্ষকের উহা পছন্দনীয় হইল না।তিনি শুধু উহাতে আন্ডা প্রদান করিয়াই ক্ষান্ত হইলেন না বরং আমাকে ডাকিয়া পাঠাইলেন এবং জানাইলেণ ভূতের বিপরীত ভবিষ্যত পেত্নী নহে।ইহা ব্যতীত তিনি ভূতের বিপরীত পেত্নী কোথায় পাইয়াছি এবংবিধ প্রশ্নবানে বিদ্ধ করিয়া আমায় বিব্রত করিলেন।বাংলার শিক্ষক হইয়াও যাহার দক্ষিণারঞ্জন মিত্রের “ঠাকুরমার ঝুলি” সম্বন্ধে ধারণা নাই তাহার সহিত আমার মত জ্ঞানী লোকের তর্কে যাওয়া বৃথা বিধায় তর্কে যাই নাই...উচ্চ বিদ্যালয়ে আসা প্রশ্নসমূহের মধ্যে অন্যতম ছিল পত্র লিখন।পত্র লিখনে ওই সময়টায় যুগের দাবি ছিল পাঠ্যসূচীতে প্রেমপত্রের অন্তর্ভূক্তি।যদিও মোবাইলের SMS আসিবার ফলে বর্তমানকালে প্রেমপত্র উহার উপযোগিতা হারাইয়াছে তথাপি উক্ত সময়ে যথাযোগ্য প্রশিক্ষণের অভাবে প্রেম নিবেদন করিবার নিমিত্তে প্রেমপত্র লিখিতে গিয়া কত প্রেমিক-প্রেমিকা যে প্রতিকূল পরিস্থিতির শিকার হইয়াছিলেন তাহা আর বলিবার অপেক্ষা রাখে না।এমনকি প্রেমপত্রে বানান ভুলের কারণে কত প্রেম যে অঙ্কুরেই বিনষ্ট হইয়া গিয়াছে তাহা ব্যক্ত করিয়া অজস্র দুঃখভারাক্রান্ত হৃদয় খুঁড়িয়া সে তীব্র বেদনা জাগাইতে চাহি না।তাছাড়া আবেদন পত্রের ক্ষেত্রেও আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা কখনোই যুগোপযোগী হইতে পারে নাই।“বিবাহের অনুমতি চাহিয়া প্রেমিকার পিতা/মাতার নিকট আবেদন পত্র” কিংবা “প্রেম চলাকালে দেওয়া গিফটসমূহ+মোবাইলে রিচার্জ করা অর্থসমূহ ফেরত চাহিয়া প্রাক্তন প্রেমিকার নিকট আবেদন পত্র” কিংবা “প্রেম করিবার নিমিত্তে অর্থ চাহিয়া পিতার নিকট পত্র” এই সকল পত্রের চাহিদা বর্তমানেও স্থূলভাবে থাকিয়া গেলেও কর্তৃপক্ষ কখনোই এইরকম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পদক্ষেপ নেয় নাই।এমতাবস্থায় বন্ধুর ছোত ভাই ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পাওয়ায় অভিনন্দন জানাইয়া পত্র লিখনই ছিল শিক্ষা ব্যবস্থার ভরসা। শিক্ষাকমিশনসমূহের কর্তাব্যক্তিদের বৃহৎ মস্তিস্কে ওই সকল ক্ষুদ্র চিন্তা প্রবেশ করিবে এই চিন্তা করা আসলেই আকাশ-কুসুম কল্পনা ছাড়া আর কিছুই নহে।তবে এইসব দুনিয়াবি প্রতিবন্ধকতা প্রতিভাকে দাবায়া রাখিতে পারে নাই।তাই বন্ধুর ভাইকে লিখিলাম, “পত্র মারফত খবর পাইয়াছি তুমি নাকি ট্যালেন্টপুলে বৃত্ত পাইয়াছো।এই খবরে আমি আনন্দে আত্মাহারা হইয়া গিয়াছি”।হাজার হউক প্রিন্টিং মিসটেক(কোন মিসকে মিসেস হিসাবে টেক নহে) বলিয়া কথা।
রচনা লিখিতে গিয়াও প্রতিভার স্বাক্ষর রাখিতে কখনোই পিছপা হই নাই।রচনাতে কুড়ি নম্বরে নাম্বার দেয়া হইত পৃষ্ঠা গুনিয়া।ইহাই ছিল মুতিঝিল মডেল ইশকুলের অলিখিত রীতি।কাজেই পৃষ্ঠা বাড়াইতে অধ্যবসায় রচনায় আদু ভাইয়ের পাশের প্রচেষ্টা কিংবা রবার্ট ব্রুসের যুদ্ধক্ষেত্রে অধ্যবসায়ের পাশাপাশি অবধারিতভাবে প্রেমের ক্ষেত্রে অধ্যবসায় স্থান পাইত।প্রেমের ক্ষেত্রে অধ্যবসায় পয়েন্টে নিজের অধ্যবসায়ের পাশাপাশি তৎকালীন ভিসিআর এর কল্যানে শাহরুখ খান,সোলায়মান খান কিংবা সঞ্জয় দত্তের পাশাপাশি সালমান শাহ্,নাঈম,ওমর সানিদের প্রেমের ক্ষেত্রে অধ্যবসায় কোন কিছুই বাদ পড়িত না।ফলে পৃষ্ঠা বাড়ার পাশাপাশি আমার সর্বোচ্চ ১৭ নম্বর তোলার বাস্তব অভিজ্ঞতা হইয়াছিল।“একটি বর্ষণমুখর সন্ধ্যা” রচনা খানা লিখিতে গিয়া কতবার যে ব-কে ধ-তে পরিণত করিয়া লিখিতে চাহিয়াছি তাহা বর্তমান তাহা সুশীলসমাজমাত্রেই বুঝিতে পারে।সাহস করিয়া উঠিতে না পারিলেও সাহস সঞ্চয় করিয়া উক্ত কাজে যাহারা সাফল্য অর্জন করিয়াছিল তাহাদের যে কর্মসংস্থানের অভাব হয় নাই তাহা মানবজমিন,অপরাধকন্ঠ কিংবা সবচেয়ে কমদামি টয়লেট টিস্যু বাংলাদেশ পতিদিন(অনন্ত জলিলীয় উচ্চারণ) খুলিলেই সহজে অনুধাবন করা যায়।
চলিবে(To be continued)
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
তমাল গূরু বলেছেন: সামান্য দুনিয়াবি কমেন্টে আমার মত জ্ঞানী ব্যক্তি কিছুই মনে করে না...আসলে মনে করার মত যথেষ্ট টাইম নাই...আগামীকাল্য হইতেই পশ্চাদ্দেশে চিকনে বাশ ঢুকিবে...
২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০৬
মোসতাকিম রাহী বলেছেন: সাবলীল গদ্য আপনার, চোখে ঘুম নিয়েও পুরোটা পড়তে বাধ্য হলাম। ব্লগে আপনার দু'বছর হয়ে গেল, অথচ চোখ এড়িয়ে গেলেন কী ভাবে সেটা ভাবছি।
বাকি লেখাগুলোর শিরোনামেও চোখ ফেললাম। মনে হচ্ছে আদ্যন্ত পড়তে হবে আপনাকে। থামবেন না...
অশেষ শুভেচ্ছা!
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৬
তমাল গূরু বলেছেন: শুভেচ্ছা জানাবার জন্য ধন্যবাদ...আর চক্ষু এড়াইয়া যাইবার বিষয়টা হইল মায়া শুধুই মায়া...
৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২৫
নিশাচর্ বলেছেন: উত্তম রচণা। তথাপি সাধু ভাষা্য় রচিত রচণা পঠনের অনভ্যাস হেতু সৃষ্ট চক্ষু সমেত সমগ্র মস্তকের চলমান পীড়া প্রশমিত করিবার অভিপ্রায়ে রচণা'র অর্ধঃপ্রদেশ পাঠ প্রাক্কালেই পঠন প্রক্রিয়া হইতে নিজেকে বিরত করিলাম।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫২
তমাল গূরু বলেছেন: সাধু ভাষায় রচনা না করিলে রচনাটি যে তার রস অনেকখানাই হারাইয়া ফেলিত...তাই বাধ্য হইয়াই গুরুচন্ডালীর দিকে ধাবিত হইয়াছিলাম...
৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮
ভিটামিন সি বলেছেন: উত্তম রচনা আপনি প্রসব করিয়াছেন। রবীন্দ্রনাথ যদি বাচিয়া থাকিতেন তাহা হইলে আপনার এরুপ লেখনীর বাধনে তরুন সমাজের উপর বাবা, মা এবং স্যারদের কর্তৃক নিপীড়িত হইবার কারণে একখানা ঝটিকা মিছিল বাহির করিতেন বলিয়া আমার মনে হইতেছে। আর আপনি পত্র লেখার ব্যাপারে যে প্রস্তাবনা আনয়ন করিয়াছেন, ইহা যদি শিক্ষা বোর্ড অনুমোদন না দিতো তাহা হইলে তিনি নিজেই যুবক সম্প্রদায়ের জন্য নিজেই ব্যাকরণ বইখানি লিখিতেন এবং বিনামুল্যে বিতরণের জন্য আপনাকে নিয়োগ দান করিতেন। পরিশেষে একখান কথা বলি, উনি হয়ত নোবেলটাও আপাকে দিয়া দিতেন বাংলা সাহিত্যের দুর্যোগের সময় আপনি শক্ত হাতে কলম ধরেছেণ বলে।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
তমাল গূরু বলেছেন: বাংলা সাহিত্যের আকাশে দুর্যোগের ঘনঘটা দূর করিবার জন্য কলমের শরণাপন্ন হইতে গিয়া বিব্রত বোধ করিবার ফলে শক্ত হাতে কী-বোর্ড ধরিয়াছিলাম...এতটাই শক্ত হাতে ধরিয়াছিলাম যে প্লাস্টিকের তৈরি কী-বোর্ডখানা নষ্ট হইয়া গিয়াছিল...কিন্তু সবকিছু নষ্টদের দখলে গেলে কি চলিবে...তাই বন্ধুর বাসায় গিয়া তাহার কী-বোর্ডখানা মারিয়া দিয়া উহার মাধ্যমেই বর্তমানে সাহিত্যচর্চা অব্যাহত রাখিয়াছি...আর রবীন্দ্রনাথ বাচিয়া থাকিলে উনার সাহিত্যকর্ম লইয়া আমি যাহা করিয়াছি উহা দেখিয়া অকালে পৈত্রিক প্রাণখানা হারাইতেন...উনার সার্ধশত জন্ম-বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আমার রচনাখানা একবার পড়িলেই উহার কারণ অনুধাবন করিতে পারিবেন বলিয়া আশংকা হয়...
৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০
পথহারা সৈকত বলেছেন:
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০১
তমাল গূরু বলেছেন: ভাই কান্দেন কেলা...ফুরানা দিনের বেদনা জাগিয়া উঠিয়াছে???
৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫
মাতবার বলেছেন: ভালোই তো লাগিল
তাই আপনাকে মাত্র একখানা + দান করিয়া বাধিত করিলাম
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৪
তমাল গূরু বলেছেন: আওপনাদের ভালো লাগাই আমার রচনার উদ্দেশ্য এবং অনুপ্রেরণা...দোয়া রাখিবেন...
৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৭
গ্রাম্যবালিকা বলেছেন:
আচ্ছা।
অত্যেন্ত আনন্দ পেলুম আপনার সাধু ভাষায় লিখিত গল্প পাঠ করিয়া।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৮
তমাল গূরু বলেছেন: কবি বলিয়াছিলেন... "আনন্দ রে আনন্দ তুই থাকিস কুতায় বল...???"
আনন্দ বলিয়াছিল কিনা সেই খবর লওয়া হয় নাই...এখন আপনি যখন পাইয়াই গেলেন উহাকে বলিবেন উহার নিকট আমার এবং কবির প্রাপ্য ঋণ দ্রুততার সহিত পরিশোধ করিতে...
৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২১
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: অনেক দিন পর অসাধারন একটা হিউমার অলা রম্য পড়লাম।
আপনি তো লেখেন দারুন !!!
প্লাস এবং অনুসরনে।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
তমাল গূরু বলেছেন: ধইন্যাপাতা ভাইজান...দোয়া রাখবেন...
৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: এই ব্লগে আপনি আমার সবচেয়ে প্রিয় লেখক ।
আপনার সব পোস্ট পড়েছি ।কিন্তু কমেন্ট করিনি ,কিন্তু এবার আর প্রতিভার স্বাক্ষর না রেখে পারলাম না । :!>
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
তমাল গূরু বলেছেন: ভাইজানের কমেন্ট দেইখ্যাতো নিজেরে চেলিব্রিটি চেলিব্রিটি মনে হইতাছে...
ভাইজানের ফ্ল্যাটারিং প্রেরতিভার স্বাক্ষর দেইখ্যা আমি বিমুগ্ধ...চালায়া যান ভাই...রাজনীতিতে আফনের ভবিষ্যত সুপারনোভার চাইতেও উজ্জ্বল...
১০| ০৯ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: সুপারনোভা ক্যান ?white dwarf কি অন্যায় করলো ?
১০ ই মে, ২০১৩ রাত ১:১০
তমাল গূরু বলেছেন: ভাই সুপারনুভা বিস্ফোরণের সময় সবচাইতে উজ্জ্বল দেহায়...হোয়াইট ডর্ফ বা শ্বেত বামন থেইক্যা মিলিয়ন গুণ বেশি...
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৫৫
মুখপোড়া বলেছেন:
আমার প্রতিভার তুল্য না হইলেও কাছাকাছি যে কেহ থাকিতে পারে- তাহা আপনি প্রমাণ করিতে সমর্থ হইলেন; সবই সামুর বরাতে, , ,
কিন্তুক শেষখানটিতে আসিয়া দেশের জাতীয় একটি দৈনিককে টয়লেট তিস্যু সমতুল্য (এমন নয় যে ইহাদের দলে আর একটিও নেই) করিয়া নিজেকে অবিতর্কিত রাখিতে না পারিয়া,ক্রোধ সংবরণে অক্ষমতা দেখাইয়া,সিমাবদ্ধতার পরিচয় দিয়া- প্রথম পর্ব শেষ করিলেন।। জানি-প্রতিভাবানদের কিছু দোষ থাকে-আপনারটিকেও সেই রকম একটি মনে করিয়া ছাড়িয়া দিলাম।।
লেখায় শুভ কামনা-প্রতিভা বিস্ফোরিত হোক।।
ভাই রাগ কইরেন না-আমারে অনিরাপদ ভাইবা লিখন বন্ধ কইরা দিছে-তাই অন্যের সমালোচনা করতে আইছি (দোষ কিছুই করি নাই- পাঠক স্বার্থে ৩০০ টাকায় ১০০০ ঠিকুজিপত্রের কথা জানাইছিলাম- তারা হেইডারে বিজ্ঞাপন ভাইবা এই কাম কইরছে)।