নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি সেখানে আড়ষ্ট, মুক্তি সেখানে অসম্ভব।

এম টি উল্লাহ

আমি এম টি উল্যাহ। আইনি উপন্যাস ‘‘অসমাপ্ত জবানবন্দী’’ ও ‘‘নিরু”, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বই ‘‘মায়ের মুখে মুক্তিযুদ্ধ’’ ও ‘‘একাত্তরের অবুঝ বালক’’ এর লেখক। পেশায়-আইনজীবী।www.facebook.com/mohammad.toriqueullah , Email- [email protected]

এম টি উল্লাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনঃ ভারত তুমি কার?

২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৪২

শুরুতেই বলে নেওয়া ভাল ২০১৮ এর বিশ্ব রাজনীতি অনেকগুলো জটিল সমীকরণের মধ্য দিয়ে অতিবাহিত হচ্ছে। শুধু এ জুন মাসের দুই সপ্তাহের কূটনীতিতেই ঘটে গেল ট্রাম্প ও কিম জং-উন একান্ত বৈঠক, পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট মামনুন হোসাইন ও ভারতের নরেন্দ্র মোদি করমর্দন ও শুভেচ্ছা বিনিময় ,কুইবেকে অনুষ্ঠিত বিশৃঙ্খল জি৭ শীর্ষ সম্মেলনে ক্রুদ্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্পের দিকে কটাক্ষের দৃষ্টিতে তাকিয়ে জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মর্কেলের তাকানো, কিংদাওতে অনুষ্ঠিত সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার (এসসিও) ১৮তম শীর্ষ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে নানা অংকের দুয়ার খুলে যাওয়া ও চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিঙের সাথে মৌদির একান্ত বৈঠকের ফলে এসসিওর রাস্তা ধরেই ভারতের চীনা মেগা প্রকল্প বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভে যোগ দেওয়ার গুঞ্জন সহ নানা সমীকরণ।এমন অসংখ্য সমীকরণের সাথে তাল মিলিয়ে আমাদের নির্বাচন কেন্দ্রিক এক জটিল হিসাব আলোচিত হচ্ছে ভারত-বিএনপির সম্পর্ককে কেন্দ্র করে।
গত কয়েক বছরের (২০১৪ এর পর) বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে ভাবলে একটি বিষয় সুষ্পষ্ট আওয়ামীলীগ ও বিএনপির মাঝে কূটনীতিক দৌড়াদৌড়ি এক চরম আকার ধারণ করছে।কারণ, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, রাশিয়া, ভারত, যুক্তরাজ্য সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্য এবং তাদের এজেন্টগুলোর সমন্মিত হিসাবের বিষয়টি মূখ্য ভূমিকা রাখে ক্ষমতার পালাবদল বলি আর বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি বলি । তবে সবকিছুর উর্ধ্বে এবারের দৌড়াদৌড়িটা মূলত চীন-ভারত কেন্দ্রিকই বলা চলে। একদিকে দিল্লীর সাথে ঢাকার কথিত রক্তের সম্পর্ক অন্যদিকে টাকাওয়ালা বন্ধু চীনের মন রক্ষা করে চলা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে নিঃসন্দেহে।
চীন-ভারতের এমন প্রতিযোগিতার বিষয়ে সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্র এবং অস্ট্রেলিয়া ভিত্তিক দুটি প্রতিষ্ঠান এ এনিয়ে দুটি লেখা প্রকাশ করেছে। অস্ট্রেলিয়ার একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান 'ইস্ট এশিয়া ফোরামে'র প্রকাশিত Forrest Cookson and Tom Felix Joehnk এর লেখা নিবন্ধটির শিরোণাম, "China and India’s geopolitical tug of war for Bangladesh" অর্থাৎ বাংলাদেশ নিয়ে চীন এবং ভারতের ভূ-রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব । আর নিউইয়র্ক ভিত্তিক 'ওয়ার্ল্ড পলিসি রিভিউ' ঠিক এ বিষয়েই 'উড্রো উইলসন ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর স্কলারসের' একজন গবেষকের অভিমত ছেপেছে। তাদের লেখাটির শিরোণাম, "Why India and China Are Competing for Better Ties With Bangladesh" অর্থাৎ বাংলাদেশের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক গড়তে কেন ভারত আর চীনের মধ্যে এত প্রতিদ্বন্দ্বিতা? । বাস্তবা এটাই। এসব প্রশ্ন এখন সবার। দুটি লেখাতেই বাংলাদেশের সঙ্গে চীন এবং ভারতের সম্পর্ক, ব্যবসা-বাণিজ্য, নিরাপত্তা সহযোগিতা, বাংলাদেশর রাজনীতি ও নির্বাচন এবং দেশটির ওপর প্রভাব বিস্তারের জন্য এই দুই বৃহৎ শক্তির দ্বন্দ্বের বিষয়ে বেশ কিছু পর্যবেক্ষণ এবং বিশ্লেষণ রয়েছে। কিন্তু বিষয়টা সেখানে না। গত এক মাসে এই ধারায়ও কিছুটা পরিবর্তন পরিলক্ষিত হচ্ছে। বিশেষ করে আওয়ামী ও বিএনপি উভয়ই আর চীন নয় বরং ভারতের পিছনেই ছুটছে। এর পিছনে অসংখ্য যুক্তিকতা রয়েছে। তার মধ্যে অনেকেই ভাবতেছে বাংলাদেশ ইস্যুতে স্বয়ং চীন ও ভারত হয়তো কোন এক সমঝোতায় উত্তীর্ণ হয়েছে! পুরো দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতি নিয়ন্ত্রনের পাশাপাশি রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রন যখন চীনের ঘরে চলে যাচ্ছে সে সময়ে হয়তো চীনের সাথে মৌদি সরকারের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের খাতিরে অন্তত বাংলাদেশ ইস্যুতে চীন নাক না গলানোই ভারত হয়তো চাই। তাই হয়তো এখন সবার দৌড় মুরব্বী রাষ্ট্র দাদাদের কেন্দ্রিক!।এখানে বলে রাখা ভাল শুধু গত এক সপ্তাহেই চীন ভারতের বাণিজ্যিক সম্পর্ক দেখলে দেখা যায় ভারতের ছয়টি অবকাঠামো প্রকল্পে ১.২ বিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে বেইজিং-ভিত্তিক এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ব্যাংক (এআইআইবি)।



তএছাড়া আরো ১.৯ বিলিয়ন ডলার ঋণ পর্যালোচনা করা হচ্ছে, ‘পৃথিবীর ছাদ’ নামে পরিচিত তিব্বতের বন্ধুর দক্ষিণ সীমান্তজুড়ে চীনের তিনটি নতুন বিমানবন্দর নির্মাণের পরিকল্পনা সমঝোতা করছে চীন-ভারত, তিব্বত থেকে শুরু হয়ে ভারত ও বাংলাদেশে মধ্য দিয়ে প্রবাহিত ব্রহ্মপুত্র নদীর বন্যা প্রতিরোধে চীনের সঙ্গে ভারত একটি চুক্তি সই করেছে, এশিয়ার নিরাপত্তা উদ্বেগগুলো নিরসনের লক্ষ্যে ২০০১ সালে চীন, রাশিয়া, কাজাখস্তান, কিরঘিজিস্তান, তাজিকিস্তান ও উজবেকিস্তানকে নিয়ে এসসিও (সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার ) গঠিত হয় তাতে গত বছর এই সংস্থায় নেওয়া হয় চীনের বন্ধু পাকিস্তানের সাথে ভারতকেও!, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটিতে চাল, রাইসরিষা, সয়াবিন ও চিনি রফতানি বৃদ্ধির সুযোগ চেয়ে ভারতের আবেদনও মঞ্জুর হওয়ার পথে, এসব সম্ভব হয়েছে গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে শি জিনপিঙ ও নরেন্দ্র মোদি তিনবার সাক্ষাত করে সম্পর্ক উষ্ণ করার ফলে । এমন পরিস্হিতিতে বাংলাদেশ ইস্যুতে চীন না হয় নাক নাই-ই গলালো!।
আমাদের রাজনৈতিক প্রধান দুই দলের একতরফাভাবে মুরব্বী ভারতের পিছনে ছুটে চলার পেছনে এটাই হয়তো কারণ বলে আমার ক্ষুদ্র ধারণা। যাইহোক,মূল আলোচনায় আসা যাক। বাংলাদেশের সাথে আওয়ামীলীগের সম্পর্ক পুরনো ও খাঁটি মর্মে আমরা সবাই অবহিত এবং বরাবরই বিএনপির সহিত ভারতের পররাষ্ট্রনীতির আস্হার সংকট এতোদিন আমরা শুনলেও গত কয়েকমাসে তার বিপরীত কথা শুনা যাচ্ছে। যেমন, গত এপ্রিল মাসে লন্ডনে স্বয়ং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সহিত নরেন্দ্র মোদি সরকারের বৈঠকের পরও ১৯ সদস্যের সরকার দলীয় টিম ২ দিন পরই ভারতে গিয়ে বিজেপির শীর্ষ নেতাদের সাথে (যদিও বিজেপি সভাপতি অমিত শাহের সাথের সাক্ষাতের খবর পাওয়া যায় নি) এবং নরেন্দ্র মোটির সাথে সাক্ষাত করার ফলে সন্দেহ আরো ঘণিভূত হয়। ধারণা করা হয় গণেশ উল্টে গেল মর্মে!


ঠিক এমন পরিস্হিতি যখন সবার মনে ঠিক সে সময়েই ভারতের প্রভাবশালী সাপ্তাহিক মেইনস্ট্রীম উইকলি'তে প্রকাশিত একটি নিবন্ধে ভারতের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের দুজন বিশ্লেষক অপরুপা ভট্টাচার্য এবং সৌরিনা বেজ, যারা কাজ করেন একটি ফরেন পলিসি থিংক ট্যাংকের সঙ্গে লিখেন India-Bangladesh: What if the BNP returns? (Aparupa Bhattacherjee and Sourina Bej, Mainstream, VOL LVI No 19 New Delhi April 28, 2018) । অর্থাৎ এই লেখায় তারা সরাসরি প্রশ্ন তুলেছেন, যদি বিএনপি নির্বাচনে জিতে বাংলাদেশের ক্ষমতায় ফিরে আসে, তখন ভারত কী করবে? তাদের মতামত হচ্ছে, শেখ হাসিনার সরকারের প্রতি ভারতের সমর্থন অব্যাহত থাকলেও, ভারতের উচিত হবে না বাংলাদেশের ক্ষমতার লড়াইয়ে খালেদা জিয়া বা বিএনপিকে এখনই খরচের খাতায় লিখে ফেলা। তাদের মতে, যদি খালেদা জিয়া ক্ষমতায় ফিরে আসেন, তাহলে ভারতকে তার নীতি কিছুটা বদলাতে হবে। এই কলামকে কেন্দ্র করে বিবিসিও করে এক বিশাল প্রতিবেদন। তাতে বিবিসি বলে, ‘‘বিএনপির কারাবন্দী নেত্রী খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে যখন দলের কর্মী-সমর্থকরা চরম উৎকন্ঠায়, তখন বিএনপির উচ্চপর্যায়ের এক প্রতিনিধিদলকে দেখা গেল নয়াদিল্লিতে। সেখানে তারা দফায় দফায় কথা বলছেন কীভাবে বাংলাদেশে একটি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করা যায় সেটা নিয়ে। আর ঠিক ঐ একই সময়ে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ছুটে গেছেন লন্ডনে। ভারতের কয়েকজন সাবেক কূটনীতিক, লেখক ও সাংবাদিকের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণা পাওয়া যাচ্ছে যে বিএনপি ভারতের আস্থা অর্জনে নতুন করে আগ্রহী হয়ে উঠেছে। বিএনপির নেতাদের কথাতেও তার আভাস মিলছে। আর এর পাশাপাশি ভারতের নীতিনির্ধারকরাও বাংলাদেশে বিকল্প রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে বিএনপিতে বিবেচনায় রাখতে চাইছেন’’। অন্যদিকে, ভারতের প্রভাবশালী দৈনিক দ্য হিন্দুতে একই রকম সময়ে প্রকাশিত হলো একটি প্রতিবেদন, যার মূল কথা, বিএনপি নেতারা ভারতের কাছে পজেটিভ আচরণ চাইছেন বাংলাদেশে একটি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যাপারে। মূলকথা হলো বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ঢাকায়, লন্ডনে, আর দিল্লি কেন্দ্রিক দৌড়াদৌড়িই কি জাতীয় নির্বাচনের মূল ইস্যু হয়ে গেল!। বিএনপির ভারত প্রীতির সমালোচনা যখন আওয়ামীলীগের নেতাদের মুখে মুখে তখন বিষয়টির দিকে আরো বেশী নজর সবার। বিশেষ করে ২০১৪ এর প্রণব মুখার্জীর সাথে দেখা না করার মতো ভুল বিএনপি আর করতে চাচ্ছেন না বলে মনে হয় সবার কাছে। তার বড় নজির, "ভারতের নতুন হাই কমিশনার হয়ে শ্রীংলা যখন ঢাকায় আসেন, তিনি যথারীতি বেগম খালেদা জিয়ার আমন্ত্রনে ওনার সঙ্গে দেখা করেছেন। আবার ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ ২০১৭ তে যখন ঢাকায় আসলেন, আওয়ামী লীগ একদম চায়নি উনি বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। কিন্তু এই সফরের আগেই কিন্তু তখন লন্ডনে অবস্থানরত বেগম খালেদা জিয়াকে বার্তা দেয়া হয় যে সুষমা স্বরাজ তার সঙ্গে ঢাকায় সাক্ষাৎ করতে চান। বেগম খালেদা জিয়া তখন ঢাকায় ফিরে আসেন। আর সুষমা স্বরাজ তখন দেখা করেন তার সঙ্গে। এর সূত্র ধরে বিএনপির ভারত নীতিতেও পরিবর্তন আসে এবং চিড় ধরা সম্পর্কে জোড়া লাগতে শুরু করে।আর এ জোড়া লাগার সর্বশেষ নজির গত সপ্তাহে ভারত যাওয়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস-চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু ও জনাব তারেক রহমানের উপদেষ্টা বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির এর ভারতীয় নেতৃবৃন্দের সহিত একাধিক বৈঠক।
কংগ্রেসের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক থাকলেও বর্তমান ক্ষমতাসীন বিজেপির সঙ্গে খুব একটা সখ্য ও বোঝাপড়া নেই আওয়ামী লীগের। ফলে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির ‘তথাকথিত’ নির্বাচনে সমর্থন পেলেও একাদশ জাতীয় নির্বাচনে সমর্থন পাওয়া নিয়ে তাদের (আওয়ামী লীগের) রয়েছে শঙ্কা ও সংশয় তৈরি হয়েছে। বিএনপি এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগের ভারত সফরকে তাদের রক্ষাকবজ হিসেবেই দেখছে। তবে পাশা পাল্টে গেছে অনেক আগ থেকেই। ভারতের বিজেপির সঙ্গে বিএনপির সম্পর্ক পুরানা ও ঘনিষ্ঠ। বিশেষ করে বিজেপি নেতা দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের সম্পর্ক বেশ আগের বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সব মিলিয়ে ভারতকে দুই দলেরই নিজেদের ফেভারে আনার এই প্রতিযোগিার শেষ কোথায় তাই-ই দেখার বিষয়।যদিও সম্পূর্ণ ভারতমূখী নীতি গ্রহণের ঝুঁকিতে পড়লো কিনা বিএনপি তাও দেখার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে অনেকের দৃষ্টিতে। বিষয়টা এমনই হয়ে যাচ্ছে দিন দিন ভারত যার গদি তার! এখন প্রশ্ন হচ্ছে জাতীয় নির্বাচন ইস্যুতে, ভারত তুমি কার? তবে যারই হও না, বাংলাদেশের জনগণের মনে হাজারো প্রশ্ন থেকেই যায়।
আইনজীবী ও কথাসাহিত্যিক

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬

Mohammad Israfil বলেছেন: ভারত যার, গদি তার!
হে ভারত, তুমি কার?

২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০১

মানুষ বলেছেন: নিশ্চিন্তমনে চলছিলাম ব্লগের বুকে। হঠাৎ এক গন্ধমাদনসম জ্ঞান এসে পড়লো ঘাড়ের উপর :(

৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৪

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: এইসব চলতাছে তাইলে!

আমি তো নির্বাচন টির্বাচন ভুলতে বসেছিলাম।

৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: হুম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.