নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এম টি উল্যাহ। আইনি উপন্যাস ‘‘অসমাপ্ত জবানবন্দী’’ ও ‘‘নিরু”, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বই ‘‘মায়ের মুখে মুক্তিযুদ্ধ’’ ও ‘‘একাত্তরের অবুঝ বালক’’ এর লেখক। পেশায়-আইনজীবী।www.facebook.com/mohammad.toriqueullah , Email- [email protected]
মিথ্য অজুহাত কিংবা শক্রতামূলকভাবে কারো বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন সংক্রান্ত মামলা করা হলে কিংবা অভিযোগ উপস্হাপন করলে সে মামলার অভিযুক্ত ব্যাক্তি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন অাইনের ১৭ ধারা অনুসারে ফরিয়াদির (মামলা কারীর)বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করতে পারবেন।
>কোন ব্যাক্তি শুধুমাত্র ক্ষতি সাধনের অভিপ্রায়ে,যথাযথ নায্য কিংবা অাইনানুগ কারণ/অভিযোগ না থাকা স্বত্বেও যদি কোন ব্যাক্তির বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতনের মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেন তাহলে অভিযোগকারী অনধিক ০৭ বত্সর সশ্রম কারাদন্ডে দন্ডিত হবেন এবং এর অতিরিক্ত দন্ডেও দন্ডিত হবেন।
তবে শাস্তি দেওয়ার পূর্বশর্তগুলো হল:
=>লিখিত অভিযোগ দিতে হবে।
=>সরল বিশ্বাসে ভুল করে মামলা করলে শাস্তি প্রযোজ্য হবে না।
=>মামলাটি চুড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে|
#এম টি উল্যাহ।
২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮
পুলক ঢালী বলেছেন: আইন বিষয়ক অনেক কিছুই জানা নেই। আপনার তথ্যগুলি খুবই কাজের।
একটা বিষয়ে একটু বলুন তো। একজন ব্যাক্তি আরেকজনকে আসামী করে মিথ্যা নারী ও শিশু নির্যাতন মামল দিয়েছিলো পরে কোর্টের বাহিরে জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে আপোষনামা করে এবং কেস উইথড্র করবে তা আপোষনামায় উল্লেখ করে কিন্তু বাস্তবে কেস উইথড্র করেনি এই পর্যায়ে কি ব্যবস্থা নেওয়া যায়?
ধন্যবাদ । ভাল থাকবেন।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৬
এম টি উল্লাহ বলেছেন: বিষয়টা কোর্টের নজরে আনতে পারেন।
৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: "পূর্ণ করিয়া লবে এ জীবন তব মিলনেরই যোগ্য ক'রে
আধা-ইচ্ছার সঙ্কট হতে বাঁচায়ে মোরে."
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭
লায়নহার্ট বলেছেন: {অনধিক ৭ বছর সশ্রম কারাদন্ডে দন্ডিত হবেন}