নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এম টি উল্যাহ। আইনি উপন্যাস ‘‘অসমাপ্ত জবানবন্দী’’ ও ‘‘নিরু”, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বই ‘‘মায়ের মুখে মুক্তিযুদ্ধ’’ ও ‘‘একাত্তরের অবুঝ বালক’’ এর লেখক। পেশায়-আইনজীবী।www.facebook.com/mohammad.toriqueullah , Email- [email protected]
আর্থিক সহ যে কোন লেনদেনের ক্ষেত্রে চুক্তিপত্র, দলিল বা ডকুমেন্টস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কাজেই আর্থিক লেনদেন সহ যে কোন রকমের অঙ্গীকার /কারবার লিখিত চুক্তির মাধ্যমে হওয়া উচিত। এবং তা নন-জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে করতে হয়।
লেনদেনের লিখিত চুক্তি বা দলিল থাকলে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা কম। আর প্রতারিত হলেও আইনের আশ্রয় নেওয়া যায়। যদি কোনো ব্যক্তি প্রতারণা করে এবং প্রতারণার কারণে প্রতারিত ব্যক্তিকে কোনো সম্পত্তি দিতে বাধ্য করে তাহলে প্রতারণাকারীকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড, জরিমানা বা উভয় প্রকার দণ্ড দেওয়া যেতে পারে দন্ডবিধির ৪০৬ ধারার বিধান মোতাবেক।
দণ্ডবিধির ৪০৬ ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি বিশ্বাস ভঙ্গ করে তাহলে তাকে তিন বছর কারাদণ্ড দেওয়া যাবে। অর্থদণ্ডেও দণ্ডিত করা যাবে বা উভয় দণ্ড দেওয়া যাবে। লেনদেনের দলিল বা ডকুমেন্টস থাকলে কেউ প্রতারণা করার সাহস পাবে না। আর যে কোন চুক্তি সম্পাদনের পূর্বে অবশ্যই আইনজীবীর সহায়তা নিন। চুক্তিপত্র ব্যাতিত পরবতীতে মামলা করাটা কঠিন হয়ে পড়ে। তাই লক্ষ লক্ষ /কোটি কোটি টাকার লেনদেনের ক্ষেত্রে সামান্য কিছু টাকা খরচ করে চুক্তি সম্পাদন করা উত্তম।
- এম টি উল্যাহ
আইনজীবী
০১৭৩৩৫৯৪২৭০
১২ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:০৮
এম টি উল্লাহ বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: ওকে। জানলাম।