নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এম টি উল্যাহ। আইনি উপন্যাস ‘‘অসমাপ্ত জবানবন্দী’’ ও ‘‘নিরু”, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বই ‘‘মায়ের মুখে মুক্তিযুদ্ধ’’ ও ‘‘একাত্তরের অবুঝ বালক’’ এর লেখক। পেশায়-আইনজীবী।www.facebook.com/mohammad.toriqueullah , Email- [email protected]
ব্যক্তিগত ঋণ, কোন কাজের অঙ্গীকার কিংবা যে কোন কার্য সম্পাদনের ক্ষেত্রে পক্ষ গণের মাঝে চুক্তি সম্পাদিত হতে দেখা যায় নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে। যিনি অঙ্গীকার করেছিলেন যে নির্দিষ্ট একটি তারিখের মধ্যেই উক্ত টাকা পরিশোধ কিংবা কাজটি করে দিবেন কিন্তু প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী নির্দিষ্ট দিনের মধ্যে টাকা ফেরত বা কাজটি করে না দেওয়ায় তাকে অনুরোধ করেন। কিন্তু তাতেও তিনি সাড়া না দিলে আপনি আইনের আশ্রয় নিতে পারবেন।
**কীভাবে আইনের আশ্রয় নিবেনঃ
এতে দেওয়ানি ও ফৌজদারি উভয় আদালতেই আশ্রয় নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। দেওয়ানি আদালতের অশ্রয় নিতে হলে টাকার ক্ষেত্রে মানি মোকদ্দমা আর অঙ্গীকারের ক্ষেত্রে চুক্তির ধরণ অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের মামলা হতে পারে। এবং ধরণ ভেদে কোর্ট ফি দাখিল করতে হয়।
ফৌজদারি আদালতে আশ্রয় নিতে হলে প্রতারণা এবং অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগ এনে সিআর (নালিশি) মামলা দায়ের করা যায়। এ ছাড়া থানায় এজাহার হিসেবেও মামলা দায়েরের সুযোগ রয়েছে। আদালতে সরাসরি মামলা দায়ের করলে আদালত জবানবন্দি নিয়ে সরাসরি সমন বা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করতে পারেন। অনেক ক্ষেত্রে সরাসরি আমলে না নিয়ে পুলিশ বা অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানকে প্রাথমিকভাবে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলতে পারে। এ প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে আদালত আমল গ্রহণ করে আদেশ দেন। ফৌজদারি আদালতে মামলা হলে দায়ী ব্যক্তি জামিন না-ও পেতে পারেন।
-এম টি উল্যাহ, আইনজীবী
[email protected]
01733594270
০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:০১
এম টি উল্লাহ বলেছেন: লিগ্যাল নোটিশ দিন
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:১৮
চাঁদগাজীর সমর্থকগোষ্ঠী বলেছেন:
আমার কাছে থেকে ৩-মানুষ যথাক্রমে ১২০০০ টাকা, ১৩০০০০ টাকা এবং ৫০০০০ টাকা নিয়েছিলেন। নির্দিষ্ট সময়ের পরেও তারা আমাকে টাকা ফেরত দেননি। আমার কাছে এই সংক্রান্ত কোন প্রমাণ নেই। আমি কি আইনতঃ ব্যাবস্থা নিতে পারবো?