![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আদিবাছিদের ছম্মান জানানো হোক। তাদের অধিকার মেনে নেয়া হোক।
আ তে আদিবাসী
আর আদিবাসীরা সম্মান চায়, বাচতে চায়, নিরাপত্তা চায়, অধিকার চায়, কোটার বৃদ্ধি চায়।
চ তে চাকমা আদিবাসী
আর আদিবাসীরা সম্মান চায়, বাচতে চায়, নিরাপত্তা চায়, অধিকার চায়, কোটার বৃদ্ধি চায়।
ম তে মারমা আদিবাসী
আর আদিবাসীরা সম্মান চায়, বাচতে চায়, নিরাপত্তা চায়, অধিকার চায়, কোটার বৃদ্ধি চায়।
র তে রাখাইন আদিবাসী
আর আদিবাসীরা সম্মান চায়, বাচতে চায়, নিরাপত্তা চায়, অধিকার চায়, কোটার বৃদ্ধি চায়।
হ তে হাজং আদিবাসী
আর আদিবাসীরা সম্মান চায়, বাচতে চায়, নিরাপত্তা চায়, অধিকার চায়, কোটার বৃদ্ধি চায়।
গ তে গারো আদিবাসী
আর আদিবাসীরা সম্মান চায়, বাচতে চায়, নিরাপত্তা চায়, অধিকার চায়, কোটার বৃদ্ধি চায়।
ম তে মণিপুরী আদিবাসী
আর আদিবাসীরা সম্মান চায়, বাচতে চায়, নিরাপত্তা চায়, অধিকার চায়, কোটার বৃদ্ধি চায়।
খ তে খাসিয়া আদিবাসী
আর আদিবাসীরা সম্মান চায়, বাচতে চায়, নিরাপত্তা চায়, অধিকার চায়, কোটার বৃদ্ধি চায়।
ত তে ত্রিপুরা আদিবাসী
আর আদিবাসীরা সম্মান চায়, বাচতে চায়, নিরাপত্তা চায়, অধিকার চায়, কোটার বৃদ্ধি চায়।
স তে সাওতাল আদিবাসী
আর আদিবাসীরা সম্মান চায়, বাচতে চায়, নিরাপত্তা চায়, অধিকার চায়, কোটার বৃদ্ধি চায়।
২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৯
*-._তস্রো_.-* বলেছেন:
রাখাইন - Rakhaine
রাখাইনরা নিজেদের উপজাতি মনে করে না। তারা ধর্মীয়ভাবে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী। তবে তাদের নিজেদের কৃষ্টি-কালচার রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো সাং গ্রেং পোয়ে বা নববর্ষ উৎসব। মশী সালের শেষ চার দিন এবং নতুন সালের প্রথম তিন দিন মিলে সপ্তাহব্যাপী এ উৎসব পালন করা হয়। তবে সাম্প্রতিককালে নতুন একটি উৎসবের প্রতি তাদের আগ্রহ তৈরি হয়েছে। এটি বর্ষা উৎসব। জুলাই থেকে প্রায় তিন মাসব্যাপী প্রতি শুক্রবার কক্সবাজার সৈকতের ঝাউবাগানে বৃষ্টিতে ভিজে এ উৎসব পালন করে রাখাইনরা। সাং গ্রেং পোয়ে ও বর্ষা উৎসব উপভোগ করতে হাজার হাজার পর্যটক কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন।
কক্সবাজারে রাখাইনরা প্রথম আসে ১৭৯৭ সালে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকে। জাতিগত বিদ্বেষের শিকার হয়ে তারা মিয়ানমারের আরাকান প্রদেশ থেকে কক্সবাজারে এলে তৎকালীন বৃটিশ ক্যাপ্টেন হিরাম কক্স তাদের এখানে পুনর্বাসিত করেন। এ সময় এখানে একটি বাজারও প্রতিষ্ঠা করা হয়। তখন থেকেই এ পর্যটন নগরীর নাম কক্সবাজার হয়ে যায়। এর আগে কক্সবাজারকে প্যানোয়া বা পালংক্যি নামে ডাকা হতো।
রাখাইন তাত্ত্বিকদের মতে, খ্রিস্টপূর্ব ৩৩২৫ সালে আরাকানের রাজা মারাইয়্য রাখাইন জনগোষ্ঠীর প্রবর্তক। বর্তমানে দেশের তিনটি জেলা যথাক্রমে কক্সবাজার, বরগুনা ও পটুয়াখালীতেই রাখাইনরা বাস করে। এর মধ্যে বরগুনা ও পটুয়াখালী জেলায় ১০ হাজারের মতো, বাকি রাখাইনদের বসবাস কক্সবাজার জেলাতেই। রাখাইনদের মধ্যে কক্সবাজার শহরের বাসিন্দারা মূলত ব্যবসায়ী। আর উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দারা কৃষি ও মৎস্যজীবী।
পর্যটন নগরী কক্সবাজারে রাখাইন তরুণীদের পরিচালিত দোকানগুলো পর্যটকদের কাছে বেশ আকর্ষণীয়। শিল্প, সংস্কৃতি ও ব্যবসার মাধ্যমে রাখাইনরা কক্সবাজারের পর্যটন শিল্পে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে।
৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৯
আমি শুধুই পাঠক বলেছেন: বানান দেখি আগের থেইকা সংশোধন হইছে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩২
*-._তস্রো_.-* বলেছেন: তই চুপ তাক্ক
৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
*-._তস্রো_.-* বলেছেন:
মারমা - Marma
মারমা। তিন পার্বত্য জেলায় তাদের বসবাস দেখা গেলেও মূল জনগোষ্ঠীর অধিকাংশের বসবাস বান্দরবানে। ‘মারমা’ শব্দটি ‘ম্রাইমা’ থেকে এসেছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের মারমারা মিয়ানমার থেকে এসেছে বিধায় তাদের ‘ম্রাইমা’ নাম থেকে নিজেদের ‘মারমা’ নামে ভূষিত করেছে। মারমারা মঙ্গোলীয় বংশোদ্ভূত। তারা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী। কথা বলার ক্ষেত্রে মারমাদের নিজস্ব ভাষা থাকলেও লেখার ক্ষেত্রে তারা বার্মিজ বর্ণমালা ব্যবহার করে।
মারমা সমাজ ব্যবস্থা পিতৃতান্ত্রিক। পুরুষদের মতো মেয়েরাও পৈতৃক সম্পত্তির সমান উত্তরাধিকারী হয়। ভাত মারমাদের প্রধান খাদ্য। পাংখুং, জাইক, কাপ্যা ইত্যাদি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান মারমা সমাজে জনপ্রিয়। তাদের প্রধান উৎসব ও পার্বণগুলো হচ্ছে সাংগ্রাই পোয়ে, ওয়াছো পোয়ে, ওয়াগ্যোয়াই পোয়ে এবং পইংজ্রা পোয়ে। বান্দরবানে মারমা লোকসংখ্যা প্রায় এক লাখের কাছাকাছি। শিক্ষাদীক্ষা ও আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে মারমারা দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে।
৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
*-._তস্রো_.-* বলেছেন:
খাসিয়া - Khashia
সুনামগঞ্জে গারো, হাজং, খাসিয়া, মণিপুরী, কোচ, বানাই হাদিসহ বিভিন্ন আদিবাসী সম্প্রদায় দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করে আসছে। চরম দারিদ্র্যের মধ্যে থেকেও এ সম্প্রদায়ের লোকজন শান্তিপ্রিয়। তাদের রয়েছে নিজস্ব নিয়ম-কানুন। তবে তাদের মধ্যে খাসিয়ারাই মাতৃতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় পরিচালিত। তাদের সমাজ ব্যবস্থায় কোনো পুরুষ সম্পত্তির মালিক হয় না। পুরুষদের বিয়ে হলে তারা শ্বশুরবাড়ি গিয়ে ওঠে। তারাও এ অঞ্চলের অন্যান্য আদিবাসীর মতো একটি প্রাচীন সম্প্রদায় হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে সম্প্রীতি বজায় রেখে বসবাস করে আসছে। সুনামগঞ্জের সীমান্ত এলাকায় এরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। পাহাড়ের পাদদেশে বিভিন্ন টিলা এলাকায় তাদের বসবাস। দারিদ্র্য সীমার নিচে বাস করলেও তারা অত্যন্ত নিরীহ প্রকৃতির। তাহিরপুর, বিশ্বম্ভরপুর, দোয়ারাবাজার ও সদর উপজেলার সীমান্ত এলাকায় তারা বসবাস করছে। সুনামগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় প্রায় ২৫০টি খাসিয়া পরিবার বসবাস করছে। জানা যায়, খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দীতে আর্যরা এ দেশে আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করলে তারা আদিবাসীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। পরবর্তীকালে এ আদিবাসীরাই অনার্য বলে পরিচিতি লাভ করে। আর্য-অনার্য যুদ্ধে অনার্যরা পরাজিত হয়ে বনে জঙ্গলে আশ্রয় নেয়। পরে এ গহিন বনেই তারা বসবাস শুরু করে। ফলে তারা শিক্ষা দীক্ষা ও আধুনিক জীবন ব্যবস্থা থেকে দূরে থাকে। খাসিয়াদের সাংস্কৃতিক জীবন বেশ সমৃদ্ধ। তাদের ধর্মীয় ও সামাজিক অনুষ্ঠানগুলো খুব আকর্ষণীয়। তাদের ভাষায় রচিত গানগুলোও হৃদয়ছোয়া।
৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩২
*-._তস্রো_.-* বলেছেন:
তঞ্চঙ্গ্যা - Tonchonga
পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসকারী বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে সবচেয়ে শান্ত ও নিরিবিলি হিসেবে বিবেচিত তঞ্চঙ্গ্যারা। জানা গেছে, পার্বত্য জেলাগুলোতে প্রায় ৫০ হাজার তঞ্চঙ্গ্যা বসবাস করছে। তঞ্চঙ্গ্যারা পার্বত্য চট্টগ্রামের চতুর্থ সংখ্যাগরিষ্ঠ আদিবাসী। বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের বাইরে মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলে ও ইনডিয়ার ত্রিপুরা এবং অন্যান্য রাজ্যে কিছু সংখ্যক তঞ্চঙ্গ্যা বসবাস করে। পালি, প্রাকৃত ও সংস্কৃত শব্দে তঞ্চঙ্গ্যা ভাষা পরিপূর্ণ। চাকমা ভাষার সঙ্গে তঞ্চঙ্গ্যা ভাষার ঘনিষ্ঠতা সমধিক। তঞ্চঙ্গ্যাদের নিজস্ব ভাষা ও অলঙ্কার রয়েছে। বিশেষত মহিলাদের পোশাকে রয়েছে বেশ বৈচিত্র্য। কারুকাজ করা চুলের কাটা ও চেইন সজ্জিত খোপার বেষ্টনী দিয়ে মাথায় খবং বাধা তঞ্চঙ্গ্যা মহিলার গায়ে থাকে ফুলহাতা কোবোই। পরনে থাকে সাতরঙা পিনুইন। তঞ্চঙ্গ্যা পুরুষদের পোশাক ধুতি ও লম্বা হাতা জামা। তঞ্চঙ্গ্যা সমাজে মামাতো, পিসতুতো, মাসতুতো ভাই-বোনদের মধ্যে বিয়ের প্রচলন রয়েছে। তঞ্চঙ্গ্যা সমাজে বাবার মৃত্যুর পর ছেলেরা উত্তরাধিকার সূত্রে সমান অংশে সম্পত্তির মালিক। মেয়েরা পৈতৃক সম্পত্তির দাবি করতে পারে না। তঞ্চঙ্গ্যা কোনো লোক মারা গেলে মৃত ব্যক্তির মুখে রৌপ্য মুদ্রা ঢুকিয়ে দেয়া হয়। তঞ্চঙ্গ্যারা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী হলেও সনাতন প্রথা অনুযায়ী গাঙ পূজা, ভূত পূজা, চুঙ্গুলাং পূজা, মিত্তিনী পূজা, কে পূজা, বুর পাড়া প্রভৃতি কাল্পনিক দেবদেবীর পূজা করতে দেখা যায়।
৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
*-._তস্রো_.-* বলেছেন:
পাংখোয়া -Pankar
কুকী বা কুগী হিসেবে খ্যাত আদিবাসী জনগোষ্ঠী পাংখোয়ারা রাঙামাটি পার্বত্য জেলার বাঘাইছড়ির সাজেক উপত্যকা অঞ্চলে সাজেক পাহাড়ে, বরকলের বড় হরিণা, কলাবুনিয়া, দুমদুম্যা, সাইচাল, জুড়াছড়ির ফকিরছড়া ও সুবলং সংরক্ষিত বনাঞ্চল, বিলাইছড়ি উপজেলার সাক্রাছড়ি এবং ফারুয়া এলাকায় বসবাস করে।
পার্বত্য চট্টগ্রামের উত্তর-পূর্ব সীমান্ত ও মধ্য-পূর্ব সীমান্ত এলাকায় বসবাস পাংখোয়াদের। পাংখোয়ারা ১৫টি গোত্রে বিভক্ত। ১৮৬৫ সালে পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রায় তিন হাজার পাংখোয়ার উপস্থিতির কথা জানা গেলেও ১৯০১ সালের আদমশুমারিতে তা কমে ১৬৮০ জনে আসে। এরপর ১৯৯১ সালের আদমশুমারিতে তা ৩ হাজার ২২৭ জনে দাড়ায়। বর্তমানে এ সংখ্যা প্রায় চার হাজারের মতো। পাংখোয়া মেয়েরা পিতলের তৈরি বিভিন্ন কটিবন্ধ ব্যবহার করে ও স্কার্ট কোমরে জড়িয়ে রাখার জন্য একটি পিতলের রিং কটিবন্ধ হিসেবে ব্যবহার করে। কোনো কোনো মেয়ে ঘুঙুর জাতীয় শিকল আড়াআড়িভাবে পরে ও নকশা করা পুতির মালা পরে থাকে। তারা গলায় বিভিন্ন আকারের ১০-১২টা পর্যন্ত পুতির মালা পরে।
পাংখোয়াদের ভাষা দক্ষিণ কুকী-চীন দলভুক্ত, ফলে লুসাইদের ভাষার সঙ্গে এ ভাষার মিল দেখা যায়। পাংখোয়াদের নিজস্ব রচিত কোনো সাহিত্যের নিদর্শন পাওয়া না গেলেও তাদের যথেষ্ট গান, কবিতা আছে, যা মুখে মুখে প্রচলিত হিসেবে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।
পাংখোয়ারা প্রায় সবাই খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বী। আগে তারা প্রকৃতি পূজারী ছিল। ধর্ম পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে তাদের জীবনাচরণেও বেশ পরিবর্তন লক্ষণীয়। তবে তারা জুম চাষের পরিবর্তে লাঙল চাষ, কমলালেবু চাষ ও কলা চাষ করে থাকে। এছাড়া হস্তশিল্প, পশুপালন ও শিকার বেশ প্রসিদ্ধ।
৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪
*-._তস্রো_.-* বলেছেন:
সাওতাল - Santal
অধিকাংশ সাওতালের বসবাস নওগায়। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থান, খাদ্যসহ মৌলিক অধিকারের নিশ্চয়তা তারা পায়নি। বাংলাদেশের উত্তর অঞ্চলে আদিবাসীদের বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর সংখ্যা এক লাখ ছাড়িয়েছে এমন তথ্য দিয়েছেন আদিবাসী নেতা রবীন্দ্রনাথ সরেন। আদিবাসীরা এমন একটি এলাকায় বসবাস করে, যাতে খাদ্য সংগ্রহ শেষে ওই নির্দিষ্ট এলাকাতেই ফিরে আসতে পারে। আদিবাসীরা একই সংস্কৃতি ঐতিহ্যের অধিকারী। আদিবাসীদের অর্থনৈতিক জীবন প্রণালী উৎপাদন বা সংগ্রহ পদ্ধতি একই। এদের অর্থনৈতিক জীবন প্রণালীতে তেমন কোনো বৈচিত্র্য নেই। তাদের খাদ্য সংগ্রহ উৎপাদন কৌশল একই রকম। নওগাার বরেন্দ্র অঞ্চল ধামইরহাট, পতœীতলা, সাপাহার, পোরশা, নিয়ামতপুর, মহাদেবপুর, মান্দা ও বদলগাছী উপজেলায় মূলত আদিবাসীদের বসবাস। প্রধানত সাওতাল, ওরাও, পাহান, মু-া, মালপাহাড়ি, কুর্মি, মাহালি, বাশফোড় গোত্রের আদিবাসীদের দেখা মেলে এ অঞ্চলগুলোতে। তবে নওগা জেলায় সাওতালদের সংখ্যাই বেশি। এ এলাকায় তাদের আগমন ঘটেছিল আজ থেকে প্রায় ২০০ বছর আগে। আদিবাসীরা ইনডিয়ার ভাগলপুর থেকে মালদা হয়ে নওগায় আসে। সেই থেকে তারা স্থায়ীভাবে বসবাস করে আসছে এখানে। ১৮৫৫-৫৬ সালে বিদ্রোহের দায় এড়ানোর জন্য কয়েকটি দলে বিভক্ত হয়ে তারা নওগায় প্রবেশ করে। এছাড়া বিভিন্ন জমিদার ও ভূস্বামীরা ১৮৭০ সালের পর থেকে জঙ্গলাকীর্ণ জমি পরিষ্কার করে সেখানে চাষাবাদের জন্য আদিবাসীদের আনতে শুরু করে। ১৯৩২ সালে মালদা ও দিনাজপুর বিদ্রোহ এবং ১৯৪৬-৪৭ সালে তেভাগা আন্দোলন ও ১৯৪৯-৫০ সালে ইলা মিত্রের নেতৃত্বে নাচোল বিদ্রোহের রক্তাক্ত ইতিহাসের সাক্ষ্য বহন করে চলেছে সাওতালরা।
৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
বিডি আইডল বলেছেন: অ তে এইবার অফ যান
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯
*-._তস্রো_.-* বলেছেন:
তঈ চপ তাক্কো
১০| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
*-._তস্রো_.-* বলেছেন:
ত্রিপুরা - Tripura
পার্বত্য চট্টগ্রামের খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি, বান্দরবান ছাড়াও কুমিল্লা, চাদপুর, চট্টগ্রামের সীতাকু-, মিরসরাই, ফটিকছড়ি, সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, নারায়ণগঞ্জ, রাজবাড়ী, ফরিদপুর এলাকায় ত্রিপুরাদের বসবাস রয়েছে। এর মধ্যে খাগড়াছড়ি জেলায় ত্রিপুরা আদিবাসীর সংখ্যা বেশি। তারা এ অঞ্চলে এসেছে তিব্বত থেকে। তাদের ব্যবহৃত ‘ককবরক’ ভাষা টিবেটান-বার্মিজ ভাষা পরিবার থেকে এসেছে। তিব্বত থেকে খাদ্য সংগ্রহ ও শিকারের জন্য এ জাতির মানুষ ইনডিয়ার দক্ষিণ অঞ্চলে এসে অসম অঞ্চলে বসতি গড়েন। পরবর্তী সময়ে বর্তমানে ইনডিয়ার ত্রিপুরা রাজ্যে ও পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েন। ১৯৯১ সালে আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশে বসবাসকারী ত্রিপুরার সংখ্যা ৬১,১২৯। এর মধ্যে খাগড়াছড়িতে ত্রিপুরা আদিবাসী সংখ্যা ৪৭.০৭ পারসেন্ট।
মঙ্গোলীয় নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত প্রাচীন এ জাতির রয়েছে বর্ণিল ও বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। ত্রিপুরাদের সাংস্কৃতিক উপাদান আমাদের জাতীয় সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করেছে। ত্রিপুরা সাংস্কৃতিক উৎসবের মধ্যে রয়েছে বৈইসুক বা বৈইসু, কের পূজা নৃত্য, গরাইয়া নৃত্য ও কাথারক নৃত্য (বোতল নৃত্য)। পুরনো বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে স্বাগতম জানানোর উদ্দেশ্যে হাসি, আনন্দ ও নৃত্যগীতের পাশাপাশি শিবের আশীর্বাদ কামনা করা হয় বৈইসুক উৎসবের মাধ্যমে। অতি প্রাচীনকাল থেকে ত্রিপুরা মহারাজা প্রজাদের সব ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ, মহামারী, বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য কের পূজার আয়োজন করতেন।
হাজং-Hazong
পাহাড় ও নদীর আশপাশের ছোট গ্রামগুলো যাদের পদচারণায় মুখরিত তারা আদিবাসী জনগোষ্ঠী হাজং নামে পরিচিত। নেত্রকোনার কলমাকান্দা ও দুর্গাপুরে প্রায় সাড়ে আট হাজার হাজং পরিবার বসবাস করে। হাজং শব্দটি কাছাড়ি শব্দ হা-জো থেকে এসেছে। কাছাড়ীিভাষায় হা অর্থ পাহাড় আর জো অর্থ পর্বত। পাহাড় পর্বতে বসবাস করে বলে এদের হাজো বলা হয়। এ হাজো থেকেই হাজং। ইতিহাস থেকে জানা যায়, হাজংরা ক্ষত্রিয় জাতির অন্তর্গত। আচার-আচরণ, রীতিনীতি ও ঐতিহ্যে আজো তারা নিজস্ব ধারা ধরে রেখেছে। বাংলাদেশের শেরপুর, রংপুর, দিনাজপুর, ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনার সীমান্তবর্তী পাহাড়ি এলাকায় এদের বাস। এছাড়া গাজীপুর, সুনামগঞ্জ, টাঙ্গাইলে কিছু হাজংয়ের বাস রয়েছে। হাজংদের গায়ের রঙ ফরসা ও শ্যামলা, দুই ধরনেই দেখা যায়। চোখ ছোট ও মাঝারি কিন্তু কালো। হাজং নারীদের পোশাকের নাম পাথিন। পুরুষদের পোশাক ছিল ধুতি আর টোবা। মেয়েদের এখনো পাথিন পরতে দেখা গেলেও বয়স্ক পুরুষ ছাড়া অন্যদের ধুতি পরতে দেখা যায় না। অনেকের মতে, হাজং ভাষার সঙ্গে পালি ভাষার মিল আছে। আবার অনেকে বলেন, হাজং ভাষা তিব্বতি ও বর্মি ভাষা থেকে এসেছে। বাংলা ভাষার সঙ্গে হাজং ভাষার মিল আছে। হাজং ভাষার কোনো লিখিত বর্ণমালা নেই। সনাতন বা হিন্দু ধর্মের অনুসারী বলে হাজং নারীরা কপালে ও সিথিতে সিদুর পরেন। হাজং সমাজে বিয়ে আছে চার ধরনের। সবচেয়ে প্রচলিত হচ্ছে স্বাভাবিক বিয়ে। এছাড়া তিন ধরনের বিয়ে হয়। হাঙ্গা, দায়মারা ও দায়পোড়া। হাজং জনগোষ্ঠী মূলত কৃষিজীবী। কৃষির মূল কাজ মেয়েরাই করে। জমিতে ফসল লাগানো, সময় মতো ফসল কাটা এবং এ ফসল মাড়াই করার পুরো কাজটাই মেয়েরা দক্ষতার সঙ্গে করে থাকে। জঙ্গল থেকে কাঠ সংগ্রহ করে তা বিক্রি করাও হাজংদের অন্যতম জীবিকা।
খিয়াং - Khiang
রাঙামাটির রাজস্থলীতে খিয়াং উপজাতির বসবাস। রাজস্থলী উপজেলার কুক্যাছড়ি, জিম্রম, ধনুছড়া, আরাছড়ি মৌজা ও চন্দ্রঘোনা মিশনপাড়ায় এরা বসবাস করে। বান্দরবানের রোয়াংছড়ি, নাইক্ষ্যংছড়ি ও থানচিতে কিছু খিয়াং বসবাস করে। পেশাগতভাবে খিয়াংরা জুম চাষী। তাই তাদের জীবনধারা আধা যাযাবরের মতো। তাদের কোনো স্থায়ী ঘরবাড়ি বা বসতি নেই। যেখানে জুমের জন্য ভালো জায়গা পাওয়া যায় ও ফসল ফলানোর সম্ভাবনা থাকে সেখানেই তারা গিয়ে বসতি স্থাপন করে থাকার উপযোগী ঘরবাড়ি তৈরি করে নেয়। এভাবে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে ঘুরতে খিয়াংরা বর্তমান জায়গায় এসে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে শুরু করেছে। খিয়াংরা বিভিন্ন গোত্রে বিভক্ত। খিয়াংদের মোট চারটি গোত্র রয়েছে। তিনটি গোত্রের নাম বিভিন্ন প্রাণীর নাম অনুসারে করা হয়েছে। সম্ভবত এটা তাদের এক ধরনের বিশ্বাস থেকে এরূপ গোত্রের নামকরণ করা হয়েছে। যেমন : মিন সংÑ বিড়াল গোত্র, ইউংচ সংÑ বানর গোত্র, ইউ সংÑ ইদুর গোত্র ও লাইতু সংÑ চাষী গোত্র। খিয়াংদের প্রধান উৎসবের নাম হেনেই বা নবান্ন উৎসব। হেনেই উৎসবের জন্য নির্দিষ্ট কোনো তারিখ নেই। ফসল ঘরে এলে তারা এ উৎসব উদযাপন করে। গ্রামের তরুণ-তরুণীরা মিলে সারা রাত মাংস রান্না করে। পরদিন ভোজের ব্যবস্থা করা হয়। খিয়াংরা জুম চাষের ওপর নির্ভরশীল। কোনো কোনো খিয়াংয়ের জমি আছে। এছাড়া তারা গাছ, বাশ, লাকড়ি প্রভৃতি কেটে বিক্রি করেও জীবন ধারণ করে। জুম চাষ ছাড়া খিয়াংরা ফলের বাগানও করে। খিয়াং উপজাতিদের ভাষা কুকী চায়না দলভুক্ত। খিয়াংদের মধ্যে নৃত্যগীতের যথেষ্ট প্রচলন রয়েছে।
১১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮
*-._তস্রো_.-* বলেছেন: গারো - Garo
গারো, হাজংরা গারো হিলের সমতলের বাসিন্দা। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে গেছে তাদের জীবনযাত্রা। কালচারাল মূল্যবোধের প্রতি প্রচ- রক্ষণশীল এ গোষ্ঠী বঞ্চনা ও বৈষম্যের শিকার হচ্ছে প্রতিনিয়ত। অধিকারের প্রশ্নে তাদের সংগ্রামের শেষ নেই। ময়মনসিংহের উত্তরের গারো পাহাড় সংলগ্ন নেতাই, দুর্গাপুরের সোমেশ্বরী অববাহিকায় যুগ যুগ ধরে বসবাস করছে আদিবাসীরা। গারো ও হাজং শ্রেণীর আদিবাসীরা বসবাস করে ময়মনসিংহের গারো পাহাড়ের পাদদেশে। এছাড়া ভালুকা, ফুলবাড়িয়া, মুক্তাগাছা উপজেলার পাহাড়ি এলাকা ও বনাঞ্চলে বসতি রয়েছে তাদের। ত্রিশাল ও ফুলপুর উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকাতেও রয়েছে তাদের বাস।
হালুয়াঘাট ও ধুবাউড়া উপজেলায় এ সম্প্রদায়ের বসবাস সবচেয়ে বেশি। আদিবাসী গারো সম্প্রদায় জাতিগতভাবে আত্মাভিমানী। অধিকাংশ গারো সম্প্রদায় ক্রিশ্চিয়ান ধর্মাবলম্বী। আদিবাসী সমাজ মাতৃতান্ত্রিক। বিয়ের পর এ সম্প্রদায়ের ছেলেরা মেয়ের বাড়িতে চলে যায়। তবে এখন এ নিয়ম কিছুটা পাল্টে গেছে। ছেলেমেয়েরা নিয়মের বাইরে এখন ইচ্ছামতো সিদ্ধান্ত নিতে পারে। তাদের প্রধান পেশা কৃষি। কৃষি সেক্টরে মহিলারা কাজ করে। লংফিশ (কুইচ্যা), কাছিম শিকার, শূকর পোষা আর মাটির ঘর এক সময় তাদের ঐতিহ্য ছিল। তাদের রয়েছে নিজস্ব ভাষা, কৃষ্টি কালচার, নিজস্ব ফেস্টিভাল। আদিবাসীদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও জীবনমান উন্নয়নে ক্রিশ্চিয়ান মিশনারি তৎপরতা, ওয়ার্ল্ডভিশন বাংলাদেশ, কারিতাসসহ বিভিন্ন এনজিওর ভূমিকা রয়েছে। গত দুই দশকে আদিবাসী সমাজ শিক্ষাদীক্ষার ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে এগিয়ে গেছে। গারো ছেলেমেয়েরা উচ্চ শিক্ষায় অনেক এগিয়েছে। আদিবাসীদের আচিক নামে নিজস্ব ভাষা রয়েছে। তারা নিজেদের মধ্যে এ ভাষায় কথা বলে থাকে। আচিক ভাষার নিজস্ব বর্ণমালা নেই। এ অঞ্চলের আদিবাসীদের প্রধান উৎসব ওয়ানগাল্লা। এটি তাদের নবান্ন উৎসব। এ উৎসব গারো ছেলেমেয়েরা নাচ-গানে মুখরিত করে রাখে। বিভিন্ন জায়গা থেকে এ সময় বাড়িতে অতিথির আগমন ঘটে। শান্তিপ্রিয় আদিবাসীরা সহজ সরল প্রকৃতির।
মণিপুরী - Manipuri
সিলেট অঞ্চলে বসবাসকারী মণিপুরী সম্প্রদায়ের আদি বাসস্থান ছিল ইনডিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলের মণিপুরী রাজ্যে। ধারণা করা হচ্ছে, মণিপুরী-বর্মা যুদ্ধের সময় মণিপুরের জনগণ আত্মরক্ষার্থে মণিপুর ছেড়ে পালিয়ে এসে অসম, কাছাড়, ত্রিপুরা ও বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বসবাস শুরু করে। ইতিহাসে এ যুদ্ধ সেভেন ইয়ারস ডিভাসটেশন নামে খ্যাত। তবে ভিন্ন মত হচ্ছে, এর আগেও এ অঞ্চলে মণিপুরীদের বসবাস ছিল এবং সেটা ১৭৬৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে। বাংলাদেশে মণিপুরীদের বসবাস মূলত সিলেট অঞ্চলে। এক সময় ঢাকার তেজগাও মণিপুরী পাড়া, ময়মনসিংহের দুর্গাপুর অঞ্চল, কুমিল্লার কসবা অঞ্চলে মণিপুরী সম্প্রদায়ের লোকজনের বসতি ছিল। বর্তমানে হবিগঞ্জের চুনারুঘাট, মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল, কমলগঞ্জ, কুলাউড়া, সিলেট সদর, সুনামগঞ্জের ছাতকে মণিপুরী সম্প্রদায়ের বসবাস রয়েছে। মণিপুরীদের মধ্যে বর্তমানে শিক্ষার হার ও শিক্ষার প্রতি আগ্রহ বেশি। অনেকটা নিরিবিলি বসবাস করতেই পছন্দ করে তারা। নিজেদের ব্যবহারের অধিকাংশ জামা-কাপড়ই তারা নিজেরা তৈরি করে। মনিপুরী তাতের তৈরি কাপড় রুচি ও সাংস্কৃতিক আভিজাত্যের প্রতীক হয়ে উঠছে দিন দিন। মণিপুরীরা সাধারণত সনাতন ধর্মাবলম্বী ও কৃষ্ণ ভাবাদর্শী। রাস উৎসব তাদের প্রধান ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসব। তবে ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক বিভেদকে কেন্দ্র করে মণিপুরীদের মধ্যে মৈতি ও বিষ্ণুপ্রিয়া নামে দুটি মতাদর্শ রয়েছে। সিলেট অঞ্চলে কিছু মনিপুরী লোক মুসলমান আছেন। মণিপুরীদের রয়েছে নিজস্ব ভাষা। এ ভাষা মঙ্গোলিজ ভাষা পরিবারের তিব্বত ব্রহ্ম শাখার অন্তর্গত। মণিপুরীদের রয়েছে নিজস্ব অক্ষর। প্রতিটি বর্ণমালার নাম করা হয়েছে মানব দেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের নাম অনুসারে। মণিপুরী বর্ণমালার লিপির সংখ্যা ১৮টি। মণিপুরী নৃত্য বাংলাদেশ তথা ইনডিয়ান সংস্কৃতির অন্যতম সমৃদ্ধ একটি অংশ। নৃত্যের বহু শাখায় রয়েছে তাদের বিচরণ। মণিপুরী নৃত্য ভাবে, গাম্ভীর্যে অনন্য।
১২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯
ভুল উচ্ছাস বলেছেন:
ঐ রসো মনু, আর সামনে যাইয়ো না। হটাৎ এতো ফাল পারতেছ কেন? বুঝলাম না।
ঐ ব্যাটা তোরা কবেত্তে আদীবাসী হইলি? আমরা কি তাইলে গাঙ্গের পানিতে ভাইসা আইছি? ছাগু কুন হাঙ্কার।
তোমরা উপজাতি।
প্রথমে এইটা সংশোধন করো মনু, নইলে তোমার কপালে খারাবি আছে। আর কোঁটা মানে? কিসের কোটা? এমনিতেই এই কোটা সেই কোটা করতে করতে এখন আর মেধাবীদের কোন জায়গা নাই কোথাও। এইসব ভন্ডামী বাদ দাও।
তবে হ্যা যদি তোমাদের ভাষা লোকগীতি এগুলো সংরক্ষন করার জন্যে এবং তোমাদের পার্বত্য এলাকা উন্নয়নের জন্যে আন্দোলন করো আমি আছি তোমাদের সাথে তবে আদিবাসী শব্দ যেন না দেখি আর।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩
*-._তস্রো_.-* বলেছেন: বাংলীদের ইতিহাছ কী????
১৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
*-._তস্রো_.-* বলেছেন:
বাংলীদের ইতিহাছ কী????
১৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪২
বিডি আমিনুর বলেছেন: ক তে কোটা প্রথা বাতিল করা হোক ।
তস্রো মানে কি জাতি জানতে চায়।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭
*-._তস্রো_.-* বলেছেন:
সামঞ্ঞকণ্ড
<ৰিসেস্যাধীনৰগ্গ>
পৰনং পৰ নিপ্পাৰা, তসরো সুত্তৰেঠনং।
সঙ্কমো দুগ্গসঞ্চারো, পক্কমো তু উপক্কমো॥
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
*-._তস্রো_.-* বলেছেন: সামঞ্ঞকণ্ড
ৰিসেস্যাধীনৰগ্গ
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯
*-._তস্রো_.-* বলেছেন: Vipassana is a universal, scientific method towards purifying the mind. It is the practical essence of the teachings of the Buddha, who taught Dhamma - the Universal Law of Nature.
The Pāḷi Tipiṭaka.
১৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪
মুহাম্মাদ আলী বলেছেন: আদিবাসি কথার জায়গায় উপজাতি কথাটা লাগাইলে একটা ভাল লাগা দিতাম
অফটপিকঃঅনেক দিন চুপ ছিলেন।ব্যাপার কি?
সামু কি আপনাকে ব্যান করছিলো নাকি
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫১
*-._তস্রো_.-* বলেছেন:
আর টমরা অপজাতী লাগাও টাইলে
কী লাগাইবাক?
১৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
বলদ বাবা বলেছেন: মামু সামনের বার প্রধানমন্ত্রী পদে ফাইট দাও। জিতলে তুমি যা কইবা তাই সই
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
*-._তস্রো_.-* বলেছেন: তই চপো থাকক
১৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪
ভুল উচ্ছাস বলেছেন: এক কাজ করি এখন থেকে আমরা বাঙ্গালীরা উপজাতি। খুশি?
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬
*-._তস্রো_.-* বলেছেন: অপজাতী
১৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
মুহাম্মাদ আলী বলেছেন: ভচ আপনার কমেডি লেখাগুলো ভালো লাগে।তাই আপনার সাথে তর্কে যামু না।পৃথিবীতে বাঙ্গালির সংখ্যা ৩০ কোটি।তাই তাদের পক্ষে আমি কলম না ধরলেও কলম ধরার লোক আছে
অফটপিকঃআপকি কি ফেসবুক ব্যাবহার করেন?করলে আমাকে এই আইডিতে একটা রিকোয়েস্ট পাঠাতে পারেন।অথবা আপনার আইডিটা আমাকে দিতে পারেন।আমরা তো বন্ধু হতে পারি
ফেসবুক
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৩
*-._তস্রো_.-* বলেছেন:
দুনিআতে মংগলোয়েডদের সংখ্যা জানোন নাকি??
আমরাই বেশী।
১৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৬
*-._তস্রো_.-* বলেছেন:
The Major Divisions of the Human Race
Most anthropologists recognize 3 or 4 basic races of man in existence today. These races can be further subdivided into as many as 30 subgroups.
- Caucasian races
(Aryans, Hamites, Semites)
- Mongolian races
(northern Mongolian, Chinese and Indo-Chinese, Japanese and Korean, Tibetan, Malayan, Polynesian, Maori, Micronesian, Eskimo, American Indian),
- Negroid races
(African, Hottentots, Melanesians/Papua, “Negrito”, Australian Aborigine, Dravidians, Sinhalese)
*Caucasion:
Skull: Dolicephalic(Long-Head),High forehead,Little supraobital development.
Face: Mainly Leptoproscopic( Narrow)Sometimes Meso- or even Euryproscopic, Neither Facial nor alveolar prognathism occurs except among some archaic peoples.
Nose:Long,narrow,high in both root and bridge.
*Mongoloid:
Skull: High incidence of Brachycephaly(Short Round Head)
American Indians while Mongoloid are often Dolicephalic.
Foreheads slightly lower than that of the Caucasoid.
No Supraobital development.
Face: Wide and short, projecting cheek bones, Prognathism rare. Shovel shaped incisors common especialy in Asia.
Nose: Mesorine(Low and Broad in both root and bridge.
*Negroid:
Skull: usually Dolicephalic, a small minority are Brachycephalic.
Forehead most often high, little supraobital development.
Face: Leproscopic (to a much lesser degree than the Caucasion), Prognathism common in most Negro populations.
Nose: Low & broad in root and bridge with characteristic depression at root.
তোংরা বাংলী কোন রেছ??? কতে পারিবি?? খি খি খি
২০| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৯
*-._তস্রো_.-* বলেছেন:
রেছ
A human race is defined as a group of people with certain common inherited features that distinguish them from other groups of people.
All men of whatever race are currently classified by the anthropologist or biologist as belonging to the one species, Homo sapiens
২১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
ভুল উচ্ছাস বলেছেন: লুল রে লুল। আসলেই অপজাতী কখন যে কার উপর সওয়ার হবে কেউ জানে না। তবে যখন হবে তখন একেরে পয়দা করেই ছারবে গো। তা ভাই বাংলা বুঝেন তো?
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৩
*-._তস্রো_.-* বলেছেন: নো দাইচেল্ফ
২২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫০
আহসান হাবিব হীমূ বলেছেন:
বরাবরের মতোই চমৎকার। আগুন পোস্ট। ভিন্নমত পোষন করার কোন সুযোগই নেই। বস, অন্ধদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন, যদিও জানি যার চোখ নেই সে চিরকালই অন্ধ থাকবে। এটাই সান্তনা যে অন্তত যারা দুই চোখ খুলে জগতটাকে দেখতে চায়, তারা আপনার লেখা পড়ে জানতে পারবে, নতুন কিছু শিখতে পারবে।
এমন একটি পোস্টের জন্যে ধন্যবাদ।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
*-._তস্রো_.-* বলেছেন:
?!
২৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
হানিফঢাকা বলেছেন: সবই বুজলাম। কিন্ত্ু কোটার বৃদ্ধি চান কেনো?
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫২
*-._তস্রো_.-* বলেছেন: সযা কতা বঝো না?
২৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২
ভালোরনি বলেছেন: উ তে উপজাতি।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
*-._তস্রো_.-* বলেছেন:
ব তে বাংলী
২৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০
জিললুর রহমান বলেছেন: পাহাড়ে যারা থাকে তারা যদি আদিবাসী হয়, তাহলে আমরা কি নতুনবাসী ?
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৫
*-._তস্রো_.-* বলেছেন:
পাহাড়ে যারা থাকে তারা যদি আদিবাসী হয় ,
--যডি নয়, তারাই আদিবাছি
২৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭
আফিফা মারজানা বলেছেন: আহসান হাবিব হীমূ
বলেছেন:
বরাবরের মতোই
চমৎকার। আগুন পোস্ট। ভিন্নমত
পোষন করার কোন সুযোগই নেই। বস,
অন্ধদের চোখে আঙ্গুল
দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন, যদিও জানি যার
চোখ নেই সে চিরকালই অন্ধ থাকবে।
এটাই সান্তনা যে অন্তত যারা দুই চোখ
খুলে জগতটাকে দেখতে চায়,
তারা আপনার লেখা পড়ে জানতে পারবে,
নতুন কিছু শিখতে পারবে।
এমন একটি পোস্টের জন্যে ধন্যবাদ
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
*-._তস্রো_.-* বলেছেন:
?! :
?!
?!
২৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৬
*-._তস্রো_.-* বলেছেন:
সাম্প্রতিক যারা ব্লগ দেখেছেন
এক্সপেরিয়া
ভালোরনি
ভুল উচ্ছাস
জিললুর রহমান
আফিফা মারজানা
আমি শুধুই পাঠক
িলয়া
বিডি আমিনুর
মুহাম্মাদ আলী
সিদ্ধার্থ.
আহসান হাবিব হীমূ
হানিফঢাকা
শার্লক
মতিচূর
দায়িত্ববান নাগরিক
মদন
মো: হুমায়ুন কবীর
বিডি আইডল
বলদ বাবা
আসিফরাশেদমতিচূর
ভুল উচ্ছাস
দায়িত্ববান নাগরিক
মুহাম্মাদ আলী
মদন
মো: হুমায়ুন কবীর
বিডি আইডল
বলদ বাবা
আসিফরাশেদ
বিডি আমিনুর
ধৈঞ্চা
ডাব্বা
আমি শুধুই পাঠক
সচেতন
ব্লগার রানা
হেডস্যার
আমি কেউ না
কালীদাস
sohagamin
ইফতেখার ভূইয়া
২৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৮
জিললুর রহমান বলেছেন: আপনি গুলশানে জমি কিনতে পারবেন, আর আমি বান্দরবানের জমি কিনতে পারবনা, অধিকার কে বেশি পায় ?
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৩
*-._তস্রো_.-* বলেছেন:
আমাডের টো পয়ছাই নাই।
আমররা গররীব।
২৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৩
শিরিষ গাছ বলেছেন: রাখাইন রা উপজাতি নয়। ওরা বার্মার আরাকান রাজ্যের মূলধারার জনগোষ্ঠী। অর্থাৎ ওরা জাতি। উপজাতি নয়। ওরা আদিবাসিও নয়। ওদের একটি বিদ্রোহী অংশ ইংরেজ আমলে বার্মা রাজার তাড়া খেয়ে চট্টগ্রামে আশ্রয় নেয়। মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছেন কেন? সবাইকে অসভ্যদের তালিকায় ফেলবেন না। অন্তত রাখাইনদের নিয়ে মায়া কান্না করিয়েন না। নিজের চাকমা তকমা নিয়ে থাকেন। বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করেছেন এই সেদিন । এত দিন ছিলেন যাযাবর জুম্মা। এখন আসছেন আদিবাসী লেকচার দিতে। বাঙালীরা যেমন সুসভ্য জাতি। ঠিক তেমনি রাখাইন রা ও সুসভ্য জাতি। তাই তাদেরকে জংলী চাকমাদের সাথে একই কাতারে ফেলার সুযোগ নেই। রাখাইন সংস্কৃতি, ভাষা সাহিত্যের ইতিহাস অনেক পুরানো। একই ভাবে মারমারাও সুসভ্য জাতি। সাওতাল, চাকমাদের সাথে আমাদের এই দুই জাতি মারমা এবং রাখাইনদের মিলাবেন না। আদিবাসি লেকচার দেয়ার জায়গা এটা না। মিথ্যাচার প্রচারের জায়গা এটা না।
৩০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৬
ভালোরনি বলেছেন: শিরিষ গাছ ভাই, রাখাইন দের সম্পর্কে আমিও এটাই জানতাম।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
*-._তস্রো_.-* বলেছেন: চাকমা
পার্বত্য চট্টগ্রামের সংখ্যাগরিষ্ঠ আদিবাসী চাকমা। পাহাড়ের অন্য আদিবাসীদের মতো তারাও মঙ্গোলীয় বংশোদ্ভূত। চাকমাদের উৎপত্তিকাল, আদি নিবাস ও পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে তাদের আগমন ও ক্রমবিকাশ সম্পর্কে ষোড়শ শতকের আগের কোনো সুস্পষ্ট ইতিহাস পাওয়া যায়নি। তবে এ পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য থেকে নিশ্চিত বলা যায়, ষোড়শ শতাব্দীর প্রথমার্ধেও পার্বত্য চট্টগ্রামে চাকমাদের বসবাসের নজির আছে। ১৫৬১ সালে এক ইওরোপিয়ানের আকা ছবি থেকে বাংলার যে মানচিত্র পাওয়া যায় সেখানেও চাকমাদের অবস্থানের প্রমাণ আছে। অষ্টাদশ শতাব্দীর শুরুতে চাকমা রাজ্যের রাজধানী ছিল তৈন বা আলেখ্যাং ডং। সময়ের পরিক্রমায় চাকমা রাজতন্ত্রে নানা উত্থান-পতন ও বর্মা-মোগলদের সঙ্গে সংঘর্ষের কারণে চাকমাদের আবাসস্থল এবং রাজ্য শঙ্খ নদীর তীরবর্তী হাঙ্গরকুল ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া হয়ে উত্তর-পূর্বে পার্বত্য চট্টগ্রামের দিকে ব্যাপ্ত হয়। চাকমাদের নিজস্ব ভাষা ও বর্ণমালা রয়েছে। চাকমারা ৪৬টি গোজা ও বিভিন্ন গুথি বা গোষ্ঠীতে বিভক্ত। ১৯৯১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী পার্বত্য চট্টগ্রামে চাকমাদের সংখ্যা ২ লাখ ৩৯ হাজার ৪১৭ জন। তবে বর্তমানে তা তিন লাখ ছাড়িয়ে গেছে বলে ধারণা করা হয়। চাকমারা আদি বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী। তবে তারা বৌদ্ধ হলেও কেউ কেউ আবার প্রকৃতি পূজারীও। চাকমারা জন্মান্তরবাদে বিশ্বাস করে। ক্রমাগত সৎকর্ম সাধনের মাধ্যমে নির্বাণ লাভ করা যায় বলে বিশ্বাস করে তারা। চাকমাদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বিজু। বাংলা বছরের শেষ দুদিন ও নতুন বছরের প্রথম দিন এ উৎসব পালন করা হয়। চাকমা লোকসাহিত্য বেশ সমৃদ্ধশালী। তাদের লোক কাহিনীকে বলা হয় উবগীদ। চাকমাদের তাল্লিক শাস্ত্র বা চিকিৎসা শাস্ত্র অনেক সমৃদ্ধ। আর বয়ন শিল্পে চাকমা রমণীদের সুখ্যাতি জগৎ জুড়ে।
এক সময় জুম চাষের ওপর নির্ভরশীল এ জনগোষ্ঠী এখন নিজ প্রচেষ্টা ও রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় শিক্ষা-দীক্ষায় বেশ এগিয়ে গেছে। বাংলাদেশের সবচেয়ে অগ্রসর আদিবাসী জনগোষ্ঠী হিসেবে তাই সহজেই বিশেষভাবে পরিচিত চাকমারা। পার্বত্য চট্টগ্রাম যে তিনটি সার্কলে বিভক্ত এর অন্যতম চাকমা সার্কল। বর্তমানে চাকমা সার্কলের চিফ বা চাকমা রাজা হিসেবে খ্যাত ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায় বর্তমান কেয়ারটেকার সরকারের চিফ অ্যাডভাইজরের বিশেষ সহকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।