নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অলস মনের কথকতা

তৃথা

আমার ব্লগের শিরোনাম-ই প্রকাশ করে আমার পরিচয়

তৃথা › বিস্তারিত পোস্টঃ

অস্ট্রেলিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন পদ্ধতি-১

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:১১

আজকাল উচ্চ শিক্ষার্থে অনেকেই অস্ট্রেলিয়া যেতে চান, কিন্তু কিভাবে আবেদন করবেন তা হয়ত গুছিয়ে উঠতে পারেন না। তাই তাদের জন্য আবেদন পদ্ধতিটি বর্ণনা করার তাগিদ থেকেই এই লেখা, আশা করি ভুলত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন :)। উল্লেখ্য যে এই টিপস গুলো মূলত যারা পরিবারের সদস্য ব্যতীত একা মাস্টার্স করতে যাবেন, তাদের জন্য সবচেয়ে বেশি প্রযোজ্য হবে, তবে অন্যরাও কিছুটা আইডিয়া পাবেন :)

লেখাটি একাধিক পর্বে দেওয়ার ইচ্ছে আছে। প্রথম পর্বে আলোচনা করছি মূলত আবেদনপত্র ও প্রাথমিক প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে--



আবেদনপত্র সংগ্রহ ও পূরণ



যারা মাস্টার্সের (কোর্সওয়ার্ক) জন্য যেতে চান, তাদের ভিসা সাবক্লাস হবে ৫৭৩ আর এখন পর্যন্ত এ্যাসেসমেন্ট লেভেল হবে ৪ (চার)। এক্ষেত্রে তারা ভিএফএস (VFS) থেকে (যে সংস্থা বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া দূতাবাসের পক্ষ থেকে ভিসা আবেদনপত্র পদ্ধতি পরিচালনা করে থাকে) আবেদনপত্র সংগ্রহ করে হাতে লিখে পূরণ করতে পারেন অথবা এই লিঙ্ক থেকে আবেদনপত্র ডাউনলোড করে সরাসরি এ্যাডবি রাইটার/রিডার এর মাধ্যমে কম্পিউটার টাইপ দ্বারা পূরণ করে প্রিন্ট করে নিতে পারেন।



প্রয়োজনীয় কাগজপত্র



পাসপোর্টঃ এর মেয়াদ কমপক্ষে ছয় মাস থাকলেই চলবে। পরে অস্ট্রেলিয়া পৌঁছে নবায়ন করিয়ে নিলেই চলবে। কাগজের পাসপোর্টও গ্রহণযোগ্য হবে যদি সেটির মেয়াদ কমপক্ষে ছয় মাস থাকে।



ব্যাঙ্ক ড্রাফটঃ ৩৭৬৩০ টাকার ভিসা আবেদন চার্জ ব্যাঙ্ক ড্রাফটে পরিশোধ করতে হবে যা VFS এ অবস্থিত ব্র্যাক ব্যাঙ্ক এর কাউন্টার থেকে ক্রয় করা যাবে।



অ্যাপ্লিকেশন কভার শীটঃ এখানে পাবেন অথবা VFS থেকে।



অ্যাপ্লিকেশন চেকলিস্টঃ এখানে পাবেন অথবা VFS থেকে।



ছবিঃ দুই (মতান্তরে তিন) কপি সদ্যতোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি (কাঁধ পর্যন্ত)। প্রতিটি ছবির পিছনে নিজের নাম লিখে দিতে হবে। এই ছবিগুলো আবেদনপত্রে নির্দেশিত স্থানে স্ট্যাপল করে দিতে হবে।



স্টেটমেন্ট অফ পারপাসঃ এটা এক পৃষ্ঠার মধ্যে লিখতে হবে। ভাষা যেন সহজ কিন্তু যথাযথ গুরুত্ববহ হয়।



আইইএলটিএস ফলাফলঃ এর মেয়াদ থাকতে হবে দু' বছরের নিচে।



অফার লেটারঃ এটা ভিসা আবেদনের অন্তত দু'মাস আগে এ্যাপ্লাই করলে ঠিক সময়ে পাওয়া যায়। এখন অস্ট্রেলিয়ার প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইনে আবেদনের সুযোগ দেয়, তবে অল্প কিছু বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া বাকিদেরকে আপনাকে আবেদন ফি পরিশোধ করতে হতে পারে তাদের নির্দেশিত পন্থায়। যেমন-ব্যাঙ্ক ড্রাফট, ক্রেডিট কার্ড ইত্যাদি। এটা যদি আপনাকে ইমেইল করা হয়, তবে তার প্রিন্ট কপি কে মূল কপি হিসেবে ধরা হবে।



পরিবার প্রমাণপত্রঃ

-পরিবারের সদস্য তথ্য ফর্ম, এটা এখানে পাবেন অথবা VFS থেকে।

-পরিবারের প্রত্যেক সদস্যের (নিজের, মা, বাবা, ভাই, বোন) বার্থ সার্টিফিকেট লাগবে। এটার জন্য ওয়ার্ড কমিশনারের অনুমতিপত্র নিয়ে সিটি কর্পোরেশনে আবেদন করতে হবে।



শিক্ষা সনদঃ এ পর্যন্ত প্রাপ্ত সকল পাবলিক পরীক্ষার মূল মার্কশিট ও সার্টিফিকেট। এগুলো লেমিনেটেড করা থাকলে তা খুলে ফেলতে হবে অথবা বোর্ড থেকে নুতনভাবে তুলে আনতে হবে।



আর্থিক প্রমাণপত্রঃ



-আর্থিক নিশ্চয়তা ফর্ম, এখানে পাবেন অথবা VFS থেকে। এটা প্রত্যেক স্পন্সর আলাদা আলাদা ভাবে এক কপি করে পূরণ করে সাক্ষর করবেন ও নোটারী পাবলিক দ্বারা সত্যায়িত করাবেন। এটার সাথে প্রত্যেক স্পন্সরের এক কপি সদ্যতোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি অপর পিঠে নাম লিখে সনযুক্ত করতে হবে।

-এক্ষেত্রে কাগজপত্রের পরিমাণ বা প্রযোজ্যতা নির্ভর করে আবেদনকারী কিভাবে বা কার মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ায় পড়ার জন্য ফান্ড দেখাচ্ছেন।



স্পন্সরঃ সাধারণত নিম্নলিখিত ব্যক্তি কে ফান্ড এর স্পন্সর হিসেবে দেখানো যাবে--

-আবেদনকারী নিজে

-আবেদনকারীর স্ত্রী/স্বামী

-আবেদনকারীর মা-বাবা (একক বা যৌথ ভাবে)

-আবেদনকারীর খালা/ফুফু/চাচা/মামা (একক বা যৌথভাবে, তবে এক্ষেত্রে এরূপ স্পন্সরকে অবশ্যই অস্ট্রেলিয়া'র স্থায়ী অধিবাসী/নাগরিক বা নিউজিল্যান্ডে'র নাগরিক হতে হবে)



স্পন্সর প্রমাণপত্রঃ স্পন্সর এর বৈধতা'র প্রমাণস্বরূপ যেসব কাগজপত্র লাগবে তা নিম্নরূপ-



স্পন্সর চাকুরীজীবি হলেঃ



-স্পন্সরের ডিক্লারেশন ফর্মঃ এটা সাধারণত আবশ্যক নয়, তবে দিলে ভাল। এটা প্রত্যেক স্পন্সরের জন্য (যদি একাধিক হয়) আলাদা আলাদাভাবে টাইপ করিয়ে নোটারী পাবলিকের দ্বারা সত্যায়িত করিয়ে নিতে হবে। এটা নোটারী পাবলিকই সাধারণত তৈরি করেন।

-৩ মাসের পে স্লিপ

-এ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার

-ভিজিটিং কার্ড

-চাকুরী'র সার্টিফিকেট

-এক বছরের বেতনের স্টেটমেন্ট (কোন খাতে কত প্রাপ্ত, বেতনের চেক নং ও তারিখ ইত্যাদি)

-এক বছরের পার্সোনাল এ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্ট (যেখানে মূলত বেতনের টাকাটা জমা হয়। উল্লেখ্য যে এই এ্যাকাউন্টে এমন পরিমাণ টাকা যেন জমা না থাকে যেটার উৎস সঙ্ক্রান্ত কাগজপত্র দেখানো সম্ভবপর নয় বা যেটা স্পন্সরের আয়ের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয় বা যেটা ব্যাঙ্কের মাধ্যমে লেনদেন হয় নি। যেমন-সরাসরি ক্যাশ ডিপোজিট, ব্যবসায়ের লাভ (এমন ব্যবসা যেটা চাকুরীজীবি স্পন্সরের আয়ের মূল উৎস নয়), কারো কাছে থেকে ক্যাশে প্রাপ্ত ব্যক্তিগত পাওনা ইত্যাদি।)

-এক বছরের সর্বশেষ আয়কর সার্টিফিকেট (TIN সহ)

-এক বছরের সর্বশেষ অর্থ ও সম্পত্তি সংক্রান্ত এ্যাসেসমেন্ট ফর্মসমূহ যথাক্রমে আইটি-১১ গ, আইটি ১০বি এবং আইটি ১০বি-বি। এক্ষেত্রে অনেকসময় দেখা যায় যে বিভিন্ন সম্পত্তির হিসেবের ঘরে "পূর্বের ন্যায়" কথাটি লেখা থাকে। সেক্ষেত্রে সর্বপ্রথম যে এ্যাসেসমেন্ট ফর্মসমূহ থেকে হিসেব শুরু হচ্ছে, সেটা জমা দিতে হবে যাতে পূর্বের তথ্যের সঙ্গে মিলিয়ে দেখা সম্ভবপর হয়।



স্পন্সর ব্যবসায়ী হলেঃ

(এক্ষেত্রে আমার ধারণা নিতান্তই নগণ্য বলে আমি ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইটের সাহায্য নিয়ে লিখছি, ভুলচুক হলে তা সংশোধন করে দিলে খুবই খুশি হব।)



-স্পন্সরের ডিক্লারেশন ফর্মঃ এটা সাধারণত আবশ্যক নয়, তবে দিলে ভাল। এটা প্রত্যেক স্পন্সরের জন্য (যদি একাধিক হয়) আলাদা আলাদাভাবে টাইপ করিয়ে নোটারী পাবলিকের দ্বারা সত্যায়িত করিয়ে নিতে হবে। এটা নোটারী পাবলিকই সাধারণত তৈরি করেন।

-ভিজিটিং কার্ড

-দুই বছরের পার্সোনাল/কোম্পানী এ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্ট (যেখানে মূলত স্পন্সরের আয়ের টাকাটা জমা হয়। উল্লেখ্য যে এই এ্যাকাউন্টে এমন পরিমাণ টাকা যেন জমা না থাকে যেটার উৎস সঙ্ক্রান্ত কাগজপত্র দেখানো সম্ভবপর নয় বা যেটা স্পন্সরের আয়ের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয় বা যেটা ব্যাঙ্কের মাধ্যমে লেনদেন হয় নি। যেমন-সরাসরি ক্যাশ ডিপোজিট, কারো কাছে থেকে ক্যাশে প্রাপ্ত ব্যক্তিগত পাওনা ইত্যাদি।)

-ব্যবসা সংক্রান্ত সকল নথিপত্র, যেমন-পার্টনারশীপ/মালিকানা ডীড, ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স ইত্যাদি।

-দুই বছরের সর্বশেষ আয়কর সার্টিফিকেট (TIN সহ)

-দুই বছরের সর্বশেষ অর্থ ও সম্পত্তি সংক্রান্ত এ্যাসেসমেন্ট ফর্মসমূহ যথাক্রমে আইটি-১১ গ, আইটি ১০বি এবং আইটি ১০বি-বি। এক্ষেত্রে অনেকসময় দেখা যায় যে বিভিন্ন সম্পত্তির হিসেবের ঘরে "পূর্বের ন্যায়" কথাটি লেখা থাকে। সেক্ষেত্রে সর্বপ্রথম যে এ্যাসেসমেন্ট ফর্মসমূহ থেকে হিসেব শুরু হচ্ছে, সেটা জমা দিতে হবে যাতে পূর্বের তথ্যের সঙ্গে মিলিয়ে দেখা সম্ভবপর হয়।

--------------------------------------------------------------------

উপরোক্ত সকল কাগজ পত্র (স্টেটমেন্ট অফ পারপাস, ব্যাঙ্ক ড্রাফট, অ্যাপ্লিকেশন কভার শীট, স্পন্সরের ডিক্লারেশন ফর্ম, ডিটেইলস অফ রিলেটিভস ফর্ম, এ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্ট বাদে, এগুলোর শুধু মূল কপি লাগবে) ফটোকপি সহকারে মূল সংস্করন VFS এ জমা দিতে হবে। এক্ষেত্রে আগেই এ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে রাখা হবে সর্বোত্তম। কাগজপত্র নির্ধারিত দিনে VFS এ জমা দেওয়ার পরে নতুন নিয়ম অনুযায়ী আবেদনকারীকে ওখানেই নেওয়া তার ১০ আঙ্গুলের ছাপ ও ডিজিটাল ছবি ও জমা দিতে হবে। এরপরে তাকে দূতাবাসের সাক্ষাৎকারের জন্য তারিখ ও সময় নির্দিষ্ট করে জানিয়ে দেওয়া হবে, যদি তা প্রয়োজন হয়। কোন কাগজ যদি বাংলায় থাকে তবে তা ইংরেজিতে অনুবাদ করিয়ে নোটারী পাবলিক দ্বারা সত্যায়িত করিয়ে মূল বাংলা কপির সাথে সংযুক্ত করে জমা দিতে হবে। এই কাগজপত্র সাধারণত নিম্নরূপ ক্রমানুযায়ীদু'টি সেট করে জমা দিতে হয়। (এক্ষেত্রে প্রত্যেকটি কাগজের বাম কোণায় ছোট স্লিপের সাহায্যে ঐ কাগজের সঙ্কক্ষিপ্ত বর্ণনা জেমস ক্লিপ দিয়ে আটকে দিলে খুবই ভাল।)



সেট-১ঃ



১। সকল স্পন্সরের একটি করে ডিক্লারেশন ফর্মের মূল কপি

২। ব্যাঙ্ক ড্রাফটের মূল কপি ও পাসপোর্টের প্রথম ৫ পৃষ্ঠার ফটোকপি

৩। অ্যাপ্লিকেশন কভার শীটের মূল কপি

৪। ছবিসহ আবেদনপত্রের মূল কপি

৫। পরিবারের সদস্য তথ্য ফর্মের মূল কপি

৬। স্টেটমেন্ট অফ পারপাসের মূল কপি

৭। অফার লেটারের ফটোকপি

৮। আইইএলটিএস ফলাফলের ফটোকপি

৯। সকল প্রয়োজনীয় শিক্ষা সনদের ফটোকপি

১০। সকল স্পন্সরের ছবি সহ একটি করে আর্থিক নিশ্চয়তা ফর্মের মূল কপি

১১। স্পন্সরের যথাযথ এ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্টের মূল কপি

১২। ফান্ড সংক্রান্ত সকল কাগজের ফটোকপি

১৩। স্পন্সরের আয় সংক্রান্ত সকল কাগজের ফটোকপি



সেট-২ঃ



১। আবেদনকারীর পাসপোর্ট (এমআরপি বা কাগজ)

২। আইইএলটিএস ফলাফলের মূল কপি

৩। অফার লেটারের মূল কপি

৪। সকল প্রয়োজনীয় শিক্ষা সনদের মূল কপি

৫। ফান্ড সংক্রান্ত সকল কাগজের মূল কপি

৬। স্পন্সরের আয় সংক্রান্ত সকল কাগজের মূল কপি

--------------------------------------------------------------------

আজ এ পর্যন্তই :)



এডিটঃ VFS এর যোগাযোগ তথ্য--



VFS Bangladesh Pvt. Ltd.

ZN Tower,

1st Floor, Plot # 2, Road # 8,

Block SW(1),

Gulshan Avenue, Dhaka 1212.



Email: [email protected]



Helpline No: + 88 02 9895894 (Sunday to Wednesday : 08:30 hrs - 13:00 hrs & 14:00 hrs - 16:30 hrs)



Application lodgment Timings: Sun - Wednesday 8:30 hrs - 12:00 hrs & 14:00 hrs - 15:30 hrs

Thursday : 8:30 hrs to 13:30 hrs



Information, Form Collection & Additional Documents Submission:

Sunday to Wednesday :08:30 hrs - 13:00 hrs & 14:00 hrs - 16:00 hrs

Thursday : 8:30 hrs – 13:30 hrs



Passport & Document Collection: Sunday to Wednesday 14:00 hrs - 16:30 hrs

Thursday: 12:00 to 14:00



VFS Sylhet Office

Garden Towers, 1st Floor,

Shahjalal Bridge Link Road, Mendhibagh

Sylhet- 3100

Helpline No: +88 02 9895894

Timings for the Helpline: Sunday to Wednesday : 08:30 hrs - 13:00 hrs & 14:00 hrs - 16:30 hrs)

Thursday: 08:30 hrs -13:30 hrs



Timings for VFS Sylhet Office are:

Application Submission: Sunday to Thursday 08:30 h rs to 12:30 hrs.

Passport Collection : Sunday to Thursday 08:30 hrs - 13:00 hrs and 14:00 hrs - 15:30hrs



Australian High Commission Bangladesh



Street Address

184 Gulshan Avenue

Gulshan 2, Dhaka - 1212

Bangladesh



Telephone: 8802 881 3105

Fax: 8802 881 1125

Email: [email protected]

Website: http://www.bangladesh.embassy.gov.au/

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +২১/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:১৫

বিডিআর বলেছেন: ভাই আরও কয়েকটা দরকারী কাগজের লিষ্ট দেন :-P :-P :-P

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:১৯

তৃথা বলেছেন: ভাই ব্যাপারটা শুনে আপনার কাছে ফানি মনে হলেও এতগুলো কাগজ ঠিকই লাগে আবেদন করতে :(
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ :)

২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:২৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মামা, অস্ট্রেলিয়া যামুনা, স্পন্সর যে দিবো তারে এত গুলান কাগজ দেখাইলে আমারে জায়গায় উষ্টাইবো! আমি বরফের দেশেই ভালা আছি, ক্যাঙ্গারূর নাচ দেখনের কুনো শখ নাই!

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৩৩

তৃথা বলেছেন: মামা??!!?? :-*
=p~ =p~ =p~
মজা পেলাম, মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:২৯

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৩৪

তৃথা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ :)

৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৩৮

এন.আই.পি বলেছেন: Vai, ato kagoj potro jogar korte korte to bura hoye jabe...... (mobile comment)

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৪৫

তৃথা বলেছেন: কিছু করার নেই, যেতে হলে এসব লাগবেই
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৪৩

জোবায়ের বিন ইসলাম বলেছেন: অস্ট্রেলিয়া যাওয়া যেমন কমপ্লেক্স, আপনার পোষ্ট টা আরো বেশী কমপ্লেক্স। ইংল্যান্ডের ভিসার উপায় এভাবে লিখা যায়ঃ
১) ইউনি তে এপ্লাই বাই ইমেইল,
২) গেট অফার লেটার
৩)পে টিউশান ফিস বাই ব্যাংক ড্রাফট
৪) গেট ভিসা লেটার
৫) এপ্লাই ফর ভিসা উইথ মেডিকেল অ্যান্ড আইএলস
৬) গেট ভিসা
৭) বাই চিপ টিকেট
৮) গো লন্ডন
৯) ফরগেট এবাউট ইউনি
১০) ডু এ জব ইন রেস্টুরেন্ট

আপনি সব ডিটেইল না দিয়ে যদি সংক্ষেপে বলতেন তাহলে সেটা পড়তে আর বুঝতে সুবিধা হত।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৪৮

তৃথা বলেছেন: আপনি যেভাবে বললেন, এভাবে তো লেখা কোন ব্যাপার না ভাই, কিন্তু কি কি কাগজ লাগবে সেটা অনেকেই বুঝে উঠতে পারেন না, তাদের জন্যই একটু বিস্তারিত করে লিখেছি :)
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ :)

৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৫০

প্রিয়ন্তি বলেছেন: উপকারি একটা পোষ্ট...
আপনাকে ধন্যবাদ।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৫২

তৃথা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ, কষ্ট করে পোস্টটি দেখার জন্য :)

৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৫:০২

জাকিয়া তানজিম বলেছেন: কাজের পোষ্ট। অনেক ধন্যবাদ। সংগ্রহে রাখলাম।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৫:০৭

তৃথা বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, পড়ার জন্য :)

৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৫:১৫

ঝটিকা বলেছেন: ভাই হেল্থ ইন্স্যুরেন্স ডকুমেন্টের কথা তো লেখেন নাই।এটা বাংলাদেশে থাকই করতে হয় $১৬০০ মতো লাগে।

UNSW তে এডমিশন হলে,স্কলারশীপ চায় থাক আর না থাক $৪০০০ আগেই জমা দিতে হয়(একটু কনফিউশন আছে),পরে ফেরত পাওয়া যায়।Usyd এ স্কলারশীপ পেলে এটা লাগেনা।অন্য Uni ব্যপার জানা নাই।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৫:২৩

তৃথা বলেছেন: ধন্যবাদ ব্যাপারটা জানানোর জন্য। সাধারণত মাস্টার্স কোর্সে অফার লেটারের মধ্যেই টিউশন ফি এবং ওভারসীজ স্টুডেন্ট হেলথ কভারের খরচ উল্লেখ করা থাকে যা এখন বছর প্রতি ৪৯০ ডলার (অফেরতযোগ্য) করে ধার্য করা হয়েছে।

৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৫:৪৮

ঝটিকা বলেছেন: হুমম ভাইয়া, আমি আসলে পি.এইস.ডি র কথা বলছিলাম।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৬:০২

তৃথা বলেছেন: জি এখন বুঝলাম
আবারো ধন্যবাদ আপনাকে :)

১০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৭:২৪

স্বপ্ন দিগন্ত বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার এই পোস্ট অনেকের কাজে আসবে বলে মনে করছি।

১১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৭:৪৮

ওলি বলেছেন: ভাই, মাইগ্রেশনের ব্যাপারে জানা থাকলে পোস্ট দেন। অস্ট্রেলিয়াতো কয়েক মাস পরপর মাইগ্রেশন আইন বদলায়।

১২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:১৬

আশার রাজ্যে নিরাশার মেঘ বলেছেন: আর ও কিছু বাদ গেছে। eCOE এবং COE ও লাগে।

প্রি-ভিসা assessment এর সময় এই সব কাগজ লাগে আপনি যা উল্লেখ করেছেন।

প্রি-ভিসা assessment হয়ে গেলে তখন আবার COE এবং হেলথ ইন্সুরেন্স এর কাগজ লাগে।

ভাই ভিসা প্রসেসিং আষ্ট্রলিয়ার মত জটিল আর কোন দেশ এ নাই। আবেদন ফি ও আমার জানা মতে সবচেয়ে বেশি, ৩৬,০০০ টাকা।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:৩৪

তৃথা বলেছেন: ধন্যবাদ, এ লেখার পরবর্তী পর্বে এসব কাগজের কথা উল্লেখ করা আছে

১৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:২৪

অলস ছেলে বলেছেন: উপকারী পোষ্ট, ধন্যবাদ। ফুল স্কলারশীপ থাকলে কি স্পনসরের কাগজপত্র আর লাগে, পিএইচডিতে?

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:৩৩

তৃথা বলেছেন: ধন্যবাদ, আমি যতটুকু জানি যে ফুল স্কলারশীপ থাকলে স্পনসরের কাগজপত্র আর লাগে না।

১৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:১৬

শোভন এক্স বলেছেন: এমন সিস্টেম করেছে যাতে কেউ আর যেতে না পারে। আমি অফার লেটার পাবার পর এ্যাম্বাসিতে এমন নিয়ম দেখে পুরাই আক্কেলগুড়ুম। বাদই দিয়েছি এই প্রজেক্ট। এরচেয়ে কানাডা অনেক সহজ।

১৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৯

পরিবেশবাদী ঈগলপাখি বলেছেন: +++++++++++

১৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৭

নাজেহাল নাগরিক বলেছেন: হে হে :-B ........................অস্ট্রেলিয়া আসার আগে নিজের ডেথ সাটিফিকেট ছাড়া সব ডকুমেন্টসই জমা দিছি হাইকমিশনে। যা ঘুরান ঘুরাইছিলো।সেই কাহীনি লিখলে আরেক মেঘনাধ বধ হয়ে যাবে ভাই!!!!!!!!!

২১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ২:৪১

তৃথা বলেছেন: সহমত
ধন্যবার মন্তব্যের জন্য :)

১৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ ভোর ৫:২০

ভুডুল বলেছেন: +

১৮| ০৫ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ৯:৪৮

বাদশাহ্‌ ফাহাদ বলেছেন: ASSALAMULIKUM.....

ami BBA complete korse....ekon MBA (Australia-te) directly apply korte parbo.....naki kono foundation course kora lagbe....r IELTS score koto lagbe...PLS janaben....?

২৫ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:০৫

তৃথা বলেছেন: আপনি এমবিএ করতে চাইলে সরাসরি আবেদন করতে পারবেন, তবে আইইএলটিএস দিতে হবে, আর স্কোর কত লাগবে তা নির্ভর করে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর, এজন্য আপনি তাদের ওয়েবসাইট-এ দেখতে পারেন।

১৯| ২৩ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:৩৯

সাহস বলেছেন: আচ্ছা ভাইয়া, অস্ট্রেলিয়ায় পোস্ট গ্রাড এ পডাশোনা করা শেষে সেখানে কি জব করা যাবে ? বা সেখানে স্হায়ী হবার কি কোন উপায় আছে ?

২৫ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:০১

তৃথা বলেছেন: ভাইয়া??? :-B
অস্ট্রেলিয়া তে পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন এর পরে চাকুরী করা সম্পর্কে আমার নিজের এখন পর্যন্ত ভাল ধারণা নেই ভাই, আর স্থায়ী হওয়ার ব্যাপারে আপনি অস্ট্রেলিয়া ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইট-এ দেখতে পারেন, প্রয়োজনীয় তথ্য ওখানে পাবেন আশা করি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

২০| ২৬ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:০৯

সাহস বলেছেন: তাডা তাডি পোস্ট টি পডতে গিয়ে ভুল হয়ে গেছে :)

২০১২ এর শেষে বিবিএ শেষ হবে। তার একটু আগে থেকেই কাজ শুরু করব। ইনশাহল্লাহ, আশা করি তখন হেল্প করবেন আপু 8-|

২১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:২৬

আনোয়ার খোকন বলেছেন: ভাই অস্ট্রেলিয়াতে স্টুডেন্ট ভিসার নুতুন নিয়ম সমন্ধে কী কিছু জানেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.