নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অতি সাধারণ একজন মানুষ হবার প্রচেষ্টায়......................।

আজ তুমি অন্যের...........প্রীতি!

তুহিন সরকার

অমরে একুশে..............\nআমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি............\nএকাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। “রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ” সাঈদী/জব্বার সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি। জয়বাংলা।

তুহিন সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

গণজাগরণ মঞ্চ।

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০১

আগামী ২২ মার্চ শুক্রবার বিকাল ৩ টায় শাহবাগ প্রজন্ম চত্ত্বর গণজাগরণ মঞ্চ-এ সমাবেশ।

গণজাগরণ মঞ্চের আহ্বানে সারাদেশে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জামায়াত-শিবিরের সাম্প্রদায়িক নৃশংসতার প্রতিবাদে সম্প্রীতি সমাবেশের আয়োজন করা হয়।



(অপরাজয়ের পাদদেশে সম্প্রীতি সমাবেশ)

জামায়াত-শিবিরের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে ও জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধের দাবীতে ইসলামী ঐক্য জোটের কর্মসূচী

কর্মসুচী ঘোষণা করেন ইসলামী ঐক্য জোটের চেয়ারম্যান মিজবারুর রহমান চৌধুরী।

২০ মার্চ বুধবার ইঞ্জিনিয়ার ইনস্টিউটিউটে ওলামা মাশায়েখ সম্মেলন, ২৫ থেকে ৩১ মার্চ ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ-এ ৪ টি সমাবেশ ও ৫ এপ্রিল শুক্রবার ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক দিয়েছেন।

জামায়াত-শিবিরের সঙ্গ ত্যাগ করে গণজাগরণ মঞ্চের প্রতি সংহতি প্রকাশের জন্য বিরোধীদলীয় নেত্রীর প্রতি আবারও আহ্বান জানিয়েছে গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডাঃ ইমরান এইচ সরকার।

গণজাগরণ মঞ্চের উদ্যোক্তাদের হত্যার হুমকি।

সিলেটে গণজাগরণ মঞ্চের উদ্যোক্তাদের হত্যার হুমকি দিয়ে কাফনের কাপড় পাঠানো হচ্ছে।



(সিলেট গণজাগরণ মঞ্চ।)



(হত্যার হুমকি দিয়ে পাঠানো কাফন।)

সিলেটের গণজাগরণ মঞ্চের উদ্যোক্তা বলেছেন, ভয় দেখিয়ে লাভ নেই, আন্দোলন চলবে।

সিলেটে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন।

শহীদ মিনার ভাঙচুর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলার প্রতিবাদে ২ ঘন্টা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে প্রায় ২ কি.মি রাস্তা জুড়ে মানববন্ধনে সিলেট ব্যবসায়ী সমিতির ব্যনার নিয়ে অংশ নেয় ব্যবসায়ী ও কর্মচারীরা ব্যবসায়ীরা। হামলাকারীদের আইনের আওতায় আনার দাবী জানানো হয়।







জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান- ড. মিজানুর রহমান বলেন-

গণজাগরণ মঞ্চের তরুনদের ঢালাও ভাবে নাস্তিক বলে ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি করা হচ্ছে।

নাগরিক সমাজের মহাসম্মেলন।

যুদ্ধাপরাধী ও সন্ত্রাসী সংগঠন জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবীতে বঙ্গবন্ধ আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এই সম্মেলনের আয়োজন



যুদ্ধাপরাধী ও সন্ত্রাসী সংগঠন জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবীতে বঙ্গবন্ধ আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

সম্মেলনে বক্তারা সন্ত্রাসী দল অভিহিত করে জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করেন এবং বলেন দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবী জানান।

শিক্ষক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সহ দেশের বিশিষ্ট জনরা গণজাগরণ মঞ্চের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে তাঁরা বলেন,

* আজকের এই সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে যদি শীঘ্রই কঠোর ব্যবস্থা না নেয়া হয়, তবে আন্তর্জাতিক ভাবে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হবে।

* দেশ এখন বিভক্তি হয়নি যেদিন বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছিল সেদিনই দেশ বিভক্ত হয়েছে-

অধ্যাপক আনিসুজ্জামান।

* যুদ্ধাপরাধীর বিচার কোন ব্যক্তি-গোষ্ঠীর একক দাবী নয়, এটা সমগ্র মুক্তিকামী মানুষের ও সভ্যতার দাবী- এ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল।

* বিএনপি চেয়ারপার্সন যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে দাড়িয়ে বলছেন, এটা খুবই বেদনাদায়ক-

মেজর জেনারেল (অবঃ) আমিন আহমেদ চৌধুরী।

* জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ হলেই তাদের সাম্রাজ্যের আর্থিক উৎস বন্ধ হয়ে যাবে-

ড. আনোয়ার হোসেন।

* যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরোধীতা যারা করছেন, তারা সত্যিকার অর্থে স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাস করেন না- ড. আকবর আলী খান।

* যারা মুক্তি যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন তারাই মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীদের রাজনীতিতে পুনর্বাসন করেছেন-

ড. কাজী খালেকুজ্জামান।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.