নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মন্তব্য

উদদিন

"সামহোয়্যার ইন ব্লগের ব্লগার হিসাবে নিবেদিত প্রাণ যারা" প্রসঙ্গে ঃ আমার বক্তব্য টি সংযোযন করলাম ;- ব্লগার যাযাবর বেদুইন-কে বলছি ; "আপনার পোষ্ট পড়ে অন্তত কিছু "সু-শীল ব্লগার হস্তীদের" চিনতে পারলাম, এই-সব "সু-শীল হস্তী" বা রাঘব-বোয়ালদের কারনেই হয়তো আমাদের লেখার সাথে সম্পৃক্ত ছবিগুলো "সু-শীল ব্লগার হস্তীদের" মত বা "রাঘব-বোয়ালদের লেখার মত লেখার পূর্ব-লাইনে সংযোযন করা হয়-না ; -যেমন তাদের পোষ্টে সংযোযন করা হয় এবং "সু-শীল ব্লগার হস্তীদের" সাদা-বিষের ছোবলে সত্যের সন্ধ্যানীদের জন্য আমাদের লেখা-গুলো প্রথম পাতা থেকে বাদ-দেয়া হয় অথবা মুছে ফেলা-হয় , বন্ধ করে দেয়া হয় অন্যান্য পাঠকদের জন্য পড়ার লিংক ! ধন্যবাদ আপনাকে "যাযাবর বেদুইন" !

উদদিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলা -একাডেমীর আন্তর্জাতিক কোন মান এবং সন্মান ছিলো না -আজ-ও নাই ঃ সূচনা : -প্রথম অংশের পর

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৪১

académie bangladaise Dhaka





কি করছে আমাদের ঢাকা বাংলা -একাডেমী ?

ব্লগে আমি শুধু জানাতেই আসি ‘নি , এসেছি সন্মানীত বন্ধু-গন-দের কাছ থেকে অনেক কিছু জানতে-ও "তা আমি আগেই বলেছি এবং এসেছি আমি আমার কথা বলতে ‘সত্য কথা এবং যে-কথা গুলো কেউ কখন-ও বলে নাই , কিন্তু বলা দরকার ‘সে-কথা গুলোই আমি বলতে এসেছি এবং বলবো , কথা-গুলো এই জন্য বলা দরকার যে আমাদের আগামী প্রজন্মদের অন্ধ্যকার ভবিষ্যৎ থেকে আলোর দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য , বাংলাদেশের নতুন জেনারেশন আজ যে পরিমানে স্মার্ট-ফোন , ল্যাপটাব ব্যাবহার করে "ফেজ-বুক , "জি+ , "টুইট এবং "ইউ-টিউব সহ আরো-ও আধুনিক নেট-ওয়ার্ক এর মাধ্যমে পারদর্শী হয়ে উঠছে সে অনুপাতে তারা বাস্তব শিখ্যায় শিখ্যিত হয়ে উঠছে-না তা অতি সত্য-কথা , সত্য-কথা সব-সময়"ই অ-প্রিয় হয় , কিন্তু আমি মনে করি তাকে অ-শ্বীকার না করে মেনে নিলেই উত্তম তাতে আমরা আমাদের করে আসা ভুল-গুলোকে সংশোধন করে নতূন এবং আগামী প্রজন্মদের সঠিক পথে পরিচালনা করতে পারবো ! আমার মূল বক্তব্যে যাওয়ার আগে আমার নিজ অভিগ্যতার ২-টি উদাহরন তুলে ধরবো ঃ - ইউরোপে এভেলেবেল মোবাইল-ফোন শরু হয় ১৯৯৭"র দিকে অথচ ২০০৭ সনে যখন আমি দেশে যাই ( দেশে প্রতি বছর"ই যাই ) তখন-ও আমি মোবাইল-ফোন ব্যাবহার করি-না "তা শুনে সবাই অবাক এবং আরো বলতে থাকলো "বল-কি , ইউরোপে থেকে-ও মোবাইল-ফোন ব্যাবহার কর-না অথচ বাংলাদেশের কাজের মেয়েরা এমন-কি রিক্সাওয়ালারা পর্যন্ত তা ব্যাবহার করছে" ? কথা বলার ধরন এবং এমন অবাক তাঁরা হয়েছে তাঁদের মুখের ভাব দেখে বুঝা গেল -যেন আমি কোন অন্যায় কাজ করে-ফেলছি মোবাইল-ফোন ব্যাবহার না-করে ! কাজের মেয়েদের বা রিক্সাওয়ালার মোবাইল-ফোন ব্যাবহারের কোন প্রয়োযন আছে কি নাই সে-তর্কে আমি যাবো-না , তাঁদের প্রয়োযনীয়তা তাঁরাই ভালো বুঝে , কিন্তু ইউরোপে আছি টাকা কামাচ্ছি শুধু এই কারনেই আমার একটা মোবাইল-ফোন ব্যাবহার করতে হবে এই রকম যুক্তি আমি মানি-না ! আমার যুক্তি হলো "যা আমার প্রয়োযন যা থাকলে আমার কর্ম জীবন বাধা গ্রস্ত হবে সে জিনিসটাই আমার থাকতে হবে যদি আমার সমর্থ থাকে নতুবা তা আমার জীবনে অর্থ-হীন একটা মোবাইল-ফোন , গেল পয়েন্ট এক । দুই ঃ - আমার এক বন্ধু গাড়ী কিনবে , আমাকে বললো "তুমি যেহেতু ছুটিতে আছ চল আমার সাথে ‘কিছু মত-বিনিময় করতে পারবো কোন মডেল-টা ভালো হবে ! আমি গেলাম ওর সাথে , এ-সব দেশে গাড়ী বিক্রির বড়-বড় সো-রুম গুলো সাধারনত গ্রামের দিকে হয় তাতে ক্লাইন্টদের বিশেষ সুবিদা দিতে পারে , গাড়ী পার্ক করার প্রচুর জায়গা থাকে , আলাদা-আলাদা ভাবে ক্লাইন্ট রিসিভ এবং আলোচনা করার জন্য আধুনিক ডেকোরেশন ও সোফা-সেট সহ বড়-বড় রুম এর ব্যাবস্থা করা যায় -যা মূল শহড় বা ক্যাপিটালে সম্ভব হয়-না , তা ছাড়া-ও আরো একটি মূল কারন হলো কর্ম সংস্থান ভাগ করে দিয়ে মূল শহড় বা ক্যাপিটালের উপড় থেকে জন-চাপ কমানোর উত্তম ও ইকোলজিক ব্যাবস্থা ! আমরা একটার পর একটা সো-রুম ঘুড়ছি , একটা থেকে আর একটা সো-রুমের দূরত্ব বেশ কয়েক কিলো মিটার দূরে-দূরে , এর মধ্যে কখন-ও ডিষ্ট্রিক- বোর্ডের রাস্তা , ন্যাশনাল রোড এবং হাই-ওয়ে-তেও যেতে হচ্ছে , যাওয়ার পথে বেশ কয়েক স্থানে দেখা-গেল বেশ কিছু "ব্রীজ" তৈরী করে রেখেছে , কোন-টা হাই-ওয়ের উপড়ে , কোন-টা ন্যাশনাল রোডের উপড়ে , আবার কোন-টা ডিষ্ট্রিক- বোর্ডের রাস্তার উপড়ে , কেন এই ব্রীজ , কি প্রয়োজন এই ব্রীজের ? এখানে না আছে খাল "না আছে নদী -তবে কেন শূন্য জায়গায় খোলামাঠে সরকারী পয়সার এতো অপচয় ? তার জবাব হলো ঃ প্রয়োজনের মূখ্য বিষয় বা কাজ-গুলো আগেই করে ফেলা , যে ব্রীজ-গুলো আমরা দেখেছি প্রত্যেক ব্রীজের"ই এ-পাশে ও-পাশে রাস্তার কাজ চলছে , কোন-টা যোগ হবে ন্যাশনাল রোডের সাথে , কোন-টা হাই-ওয়ের সাথে , আবার কোন-টা যোগ করবে হাই-ওয়ে টু হাই-ওয়ের সাথে আবার কোন -টা ন্যাশনাল টু ন্যাশনাল রোডের সাথে ! আমার দ্বীতীয় উদাহরন থেকে আমরা কি শিখ্যা নিতে পারলাম , ওদের যা প্রয়োজন হবে ঐ-গুলো ওরা আগেই করে নিচ্ছে যেন শেষ করতে এসে কোন অপেখ্যায় থাকতে না-হয় এবং এ-ভাবেই ওরা শিখ্যা পেয়েছে বা এ-ভাবেই ওদের শিখ্যা দিয়েছে ওদের দেশের একাডেমী । আর আমার প্রথম উদাহরন থেকে আমরা কি শিখ্যা নিতে পারলাম , কি করছে আমাদের ঢাকা বাংলা -একাডেমী ? যা আমাদের প্রয়োজন তা আমাদের বাংলা -একাডেমী করছে-না , আর যা বাংলা -একাডেমী করছে তা আমাদের এখ্যন"ই না হলে চলবে , যেমন ; -শিখ্যা ব্যাবস্থা উন্নতি না করে যুবক-যুবতীদের হাতে তুলে দিচ্ছে এক সঙ্ক্রামক ব্যাদী যা থেকে মুক্তি পাবে-না কোনদিন আমাদের যুব-সমাজ , এর কারন আবার-ও ঐ শিখ্যা ব্যাবস্থার উপড়"ই যায় , আমাদের ঢাকা বাংলা -একাডেমীর উপড়"ই যায় । ঃ চলবে -

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.