নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
রাজধানীর হাতিরঝিলের পাশে (মগবাজার দিলু রোড়ের পিছনে, যদিও এখানকার সব কাজ এখনো শেষ হয়নি, চলছে) আমার এক বন্ধুর বাসা। আজকাল বিকাল সন্ধ্যা হলে আড্ডা দিতে গেলে আমার বন্ধু আমাকে হাতিরঝিলে নিয়ে যায়। বেশ খোলামেলা এবং প্রানবন্ত জায়গা হয়ে উঠছে। পাড়া মহল্লার আবালবৃদ্ধবনিতা বিকাল হলেই নেমে পড়ে। কেহ হাটে, কেহ এক জায়গায় বসে গল্প গুজব কিংবা মোবাইল টিপাটিপি করে সময় কাটায়। বেশ লোক দেখানো হয়ে উঠছে। শিশুরাও বেশ আনন্দে আছে বলে মনে হয়, আজকাল আবার সাইকেল বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
ইট পাথরের এই দালান কোঠায় লেকের বাতাস মনে দোলা না দিয়ে পারে না।
লেকের পাড়ে তরুণদের টাইম পাস একটা দেখার বিষয় হয়ে উঠছে।
আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কিছুদিন আগে হাতিরঝিল প্রকল্প শুভ উদ্ভোধন করেছেন, এটা সবার জানা। এরপর তিনি একটা কথা বলেছিলেন, হাতিরঝিলের ক্যান্সার হচ্ছে, বিজিএমই ভবন। সেদিন আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কথাটা আমি বুঝতে পারি নাই, কারন আমি নিজ চোখে তা দেখি নাই, বিজিএমই ভবনের অবস্থান জানা ছিল না, শুধু মনে করতাম হোটেল সোনারগাঁও এর পাশে। এখন যখন দেখি (ভবনটি পুরাই লেকের উপর, এটা লেকের সৌন্দর্য্য/ গ্রহনীয়তা/ পানি প্রবাহ একদম শেষ করে দিয়েছে) আমার বার বার মনে পড়ে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেদিন সঠিক ক্যনাসারের কথাই বলেছিলেন।
আমি মনে করি এই ক্যান্সার অপারেশনের (পুরাই ভেঙ্গে ফেলা দরকার) মাধ্যমে পুরাই উপড়ে ফেলা দরকার। দেশের ক্ষতি এযাবৎ কম হয় নাই, এই ভবন ভেঙ্গে না হয় আরো ক্ষতি হউক! এই ভবন ভেঙ্গে হাতিরঝিলের আসল রুপে ফিরিয়ে আনলে আমি নিশ্চিত, আমাদের আগামী প্রজন্ম যে কোন অবৈধ স্থাপনা থেকে নিজদের মুক্ত রাখবে, সরকারী জায়গায় একটা খুটি লাগাতেও ভাববে অনেকবার!
হাতির ঝিলের জয় হউক।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০০
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ স্বাধীন ভাই। হা, এটা হতেই পারে। কারন সময় কারো জন্য বসে থাকে না। এখনো কোন প্রধানমন্ত্রী একনাগাড়ে ১০ বছর পার করতে পারে নাই! হা হা হা.।।
সেই করুক, আমাদের কথা হচ্ছে - বানা, গড়, অভাব দূর। ব্যস।
২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:১১
কলাবাগান১ বলেছেন: মিথ্যা কথা... বিনপি ভিত্তি দেয় নাই... বরন্চ এই জায়গায় ৫ স্টার হোটেল করার অনুমতি দিয়েছিল............
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০২
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ত্বত্তাবধায়ক সরকার না এলে এই জায়গা পুরাই ওরা খাইয়া ফালাইতো! এই হাতিরঝিলের জন্য ত্বত্তাবধাওয়ক সরকার এবং সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ জানাতে হয়।
এটা একটা ভাল কাজ হয়েছে। রাজনীতিবিদের কোন ধন্যবাদ জানানো যায় না। তবে সত্য বলার জন্য মাননীয় শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ।
৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:২৭
সাউন্ডবক্স বলেছেন: Hay re bnp awamileague... Desh ta sesh koira fello...
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আর জোরে সাউন্ড দিয়েন না, মিয়াভাই। ওদের ছাড়া আমাদের গতি নাই। আমারা ধরা খাইয়া আছি।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:০৩
স্বাধীন শোয়েব বলেছেন: এই ভবনের ভিত্তি দিছে এক প্রধানমন্ত্রী, উদ্বোধন করছে আরেক প্রধানমন্ত্রী।