নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
মোটামুটি এখনো পুরাপুরি ফলাফলের দিন আসে নাই। মানে মধু মাস বলে আমরা যা বুঝি! সিজনের আগেই মতিঝিলের ফুটপাতে ফলাদি এসে যায় এবং আমার মনে হয়, দাম দিয়ে ফলফলাদি কিনতে পারেন এই এলাকার ধনী মানুষেরা (!), মতিঝিলে টাকার অভাব নেই। সময় ও সুযোগ কাজে লাগাতে পারলেই হল, টাকা এসে এখনে পায়ে লুটাপুটি খায়! কত কি, কতজনকে দেখলাম। ফল কেনা অভিজাতের লক্ষন! তবে নানান ফলে যে পরিমান ভেজাল মিশানো হয়, তা কল্পনা করলেও মাথা ঘুরে যায়।
সে অন্য কথা, চলুন মতিঝিলের ফুটপাতের আরো দেশী ফলের ছবি দেখি।
তেঁতুল কি ফল নয়!
সফেদাকে আমি এক সময় বিদেশী ফল মনে করতাম। এটা আসলে আমাদের একটা নিজস্ব ফল কিন্তু কেন জানি মার্কেট দখল করতে পারে নাই। আমি কয়েকবার কিনেছি, বাসায় কেহ এক্সেপ্ট করতে চায় নাই!
মতিঝিলের কোনায় কানায় ডাব আছেই। চাইলেই পাবেন। এরশাদ কাকার চরিত্র, ডাবের পানির মত পবিত্র। আমাদের সময় এমন একটা কথা চালু ছিল, তখন বুঝতে না পারলেও এখন পারি! ডাবের পানিতে ভেজাল দেয়ার আসলে কোন উপায় নাই!
বেল। বেল পাকিলে তাতে কাকের কি! বেলের শরবত শরীরে একটা আলাদা জোস আনে।
লম্বা বাঙ্গি! এত বাঙ্গি কে খায় আমার জানতে ইচ্ছা হয়। গোল বাঙ্গির ছবি মিস করেছি। বাংলাদেশ ব্যাংকের উত্তর গেইটের কাছে ছিল। আমি হাতে গোনা কয়েকবার বাঙ্গি খেয়েছি। দেখেই প্রানে শান্তি!
বিক্রেতা জানাল, মধুপুরের আনারস। আমার কাছে তা মনে হল না! আনারস গুলো দেখে মনে হল জোর করে পাকানো হয়েছে।
কাঁঠাল দেখে বেশ আনন্দ পেলাম। শাপলা চত্ত্বরের উত্তরে ফুটপাতে একজন মাত্র ফল বিক্রেতার কাছে একটাই কাঁঠাল দেখলাম! দাম জিজ্ঞেস করার সাহস হয় নাই! কাঁঠালটা অন্যান্ন ফলের মাঝে বেশ সুন্দর করে দাঁড়া কারিয়ে সাজিয়ে রাখা হয়েছিল। কাঁঠাল আমাদের জাতীয় ফল, কিন্তু কাঠালের কদর দিনকে দিন শেষ হয়ে যাচ্ছে। (সামু ব্লগার শিপু ভাইয়ের কাঁঠাল পছন্দ জেনে ভাল লাগল)
ও যে বলেছি, মতিঝিল কারোই আশা নিরাশা করে না! আপনি চাইলে ফুটপাতে দাঁড়িয়ে নানান ফলের কিছু অংশ নানান মশলা দিয়ে খেয়ে দেখতে পারেন। গরীবের জন্য আরামদায়ক ব্যবস্থা!
মতিঝিলের এই বিল্ডিং এর ছাদে নাকি হেলিকাপ্টার উঠানামা করবে, আর কিছু দিনের মধ্যেই।
সব কিছু ছাপিয়ে বড় বড় বিল্ডিং উঠছেই! এটাই মতিঝিলের বিরাট কারবার (ছবিটা আগের তোলা)।
(আগামী পর্বে বিদেশী অনেক ফলাদি ও কথা আছে, আশা করি সাথে থাকবেন। ছবি গুলো মোবাইলে তোলা বলে ভাল কোয়ালিটির নয়, ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টি কাম্য।)
মতিঝিল ফুটপাত, এই সময়ের ফলফলাদি (পর্ব ১)
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৭
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ বোরহান ভাই।
২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯
বোরহান উদদীন বলেছেন:
সাহাদাত ভাই চিনছেন আমাকে।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩০
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ বোরহান ভাই। হ্যাঁ, কিছুটা চিনতে পারছি। কিন্তু একদম পারছি বলা যাবে না। তবে চশমা এবং স্টাইল মনে আছে! হা হা হা.। আমার পারসোন্যাল রেসিপি ব্লগে আসুন।
http://udrajirannaghor.wordpress.com/
৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩
কসমিক- ট্রাভেলার বলেছেন: দরদামসহ দিলে আরো ভালো হতো
ভালো লাগলো
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ কসমিক ব্রাদার। আসলে একবার ভেবেছিলাম দামটা কাগজে লিখে নেব। পরে ভাবলাম ছবি তুলতে দিচ্ছে এটাই যথেষ্ট, যেহেতু আমি ক্রেতা নই তা হলে উনাদের ডির্স্টাব করে কি লাভ। অন্যদিকে প্রায় প্রতিদিনই দাম উঠা নামা করে।
তবে এটা ঠিক দরদাম দিলে পোষ্ট আরো ভারী হত। আপনারাও দাম মিলিয়ে নিতে পারতেন।
শুভেচ্ছা।
৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২
আসফি আজাদ বলেছেন: সফেদা ভালোই লাগে। কাঁঠাল খাইতে আসলে বেশ মজা। বাইরে আছি, আস্ত কাঁঠাল সহজ লভ্য না, তাই মাঝে মাঝে ৪-৫টা কোয়া কিনি
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আজাদ ভাই, ধন্যবাদ। সফেদা আপনার ভাল লাগে। শুনে ভাল লাগল। সফেদা কিনে বাসায় ফিরলেই নানান কথা শুনতে হয় বলে এখন আর কেনার কথাই চিন্তা করি না।
আর কাঁঠাল। আহ.। আমার প্রিয় হলেও খেলেই পেটে কামড়াকামড়ি শুরু হয়ে যায়!
শুভেচ্ছা।
৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ৩য় এবং শেষ পর্ব দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
মতিঝিল ফুটপাত, এই সময়ের ফলফলাদি (পর্ব ৩, শেষ)
৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০
শিপু ভাই বলেছেন:
সফেদাও ভাল লাগে। তবে ইদানিং জোর করে পাকানো সফেদা ভাল লাগে না- কষ কষ!!!
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১২
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ শিপু ভাই, বেশীর ভাগ ফলেরই এই অবস্থা। কাঁচা কেটে কিছু একটা করে পাকিয়ে ফেলে।
কষ কষ বলে আমাদের দেশী গাবের কথা মনে করিয়ে দিলেন। কত দিন গাব খাই না।
শুভেচ্ছা।
৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬
রাইসুল সাগর বলেছেন: ফল খাইতে বেফুক মজাক। ধন্যবাদ ছবি শে্যার এর জন্য।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ সাগর ভাই। ফল দুনিয়াতে নেয়ামত। ফল শরীরের জন্য বেশ। শুভেচ্ছা।
৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২২
মেকগাইভার বলেছেন: নাইস পোস্ট।
বেশি লাইক।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ মেকগাইভার ভাই। শুভেচ্ছা।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
বোরহান উদদীন বলেছেন:
ভাই মোবাইলের ছবিগুলা ধারুন লাগলো। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য। ১ম লাইক।