নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহাদাত উদরাজী\'র আমন্ত্রণ! নানান বিষয়ে লিখি, নানান ব্লগে! নিজকে একজন প্রকৃত ব্লগার মনে করি! তবে রান্না ভালবাসি এবং প্রবাসে থাকার কারনে জীবনের অনেক বেশী অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা প্রকাশ করেই ফেলি - \'গল্প ও রান্না\' সাইটে! https://udrajirannaghor.wordpress.com/

সাহাদাত উদরাজী

[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।

সাহাদাত উদরাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

রেসিপিঃ বিফ ককটেল (ব্যাটারী স্টাইল, শুক্রবারের রান্না)

০৩ রা মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫

[রেসিপি ভাল না লাগলে প্রবেশ করবেন না, যারা রেসিপি পছন্দ করেন তারাই ওয়েলকাম]



শুত্রবার বাংলাদেশের জাতীয় সপ্তাহিক ছুটির দিন। এই দিনে পরিবারের সবাই বাসায় থাকেন এবং দুপুরের খাবার সাধারণত সবাই মিলে খেয়ে থাকেন। এই দিনে প্রায় প্রতিটা পরিবারে ভাল রান্না হয় বা চেষ্টা করা হয়। বিশেষ করে মধ্যবিত্ত পরিবার গুলোতে শুক্রবার মানে ভাল খাবারের দিন, শিশুরা এই দিনের জন্য অপেক্ষা করে থাকে। সবাই মিলে নানান খোশ গল্প করে খাবার খায় এবং কিছুটা রেষ্ট নিয়ে বিকালের দিকে ঘুরতে বের হয়।



হাতে তেমন সময় নেই। চলুন এই শুক্রবারের জন্য একটা রান্না দেখিয়ে দেই। সাধারন পোলাও এর সাথে এই রান্নাটা বিশেষ ভাল লাগবে বলে আমি বিশ্বাস করি। এই রান্নাটা আমি বেশ কয়েকবার খেয়েছি এবং রেসিপির রান্নাটা আপনাদের জন্য বিশেষভাবে করা হয়েছে। এটি আমার ব্যাটারীর রান্না, যাকে আমি বলি ব্যাটারী স্টাইল, আর তিনি নিজেই এটার নাম দিয়েছেন “বিফ ককটেল”। আশা করি আপনারা একবার বানিয়ে দেখতে পারেন। রান্নার রং দেখেই খেতে মন চাইবে। আর বিফ তো অনেকেরই প্রিয় খাবার!



চলুন দেখে ফেলি, আর অপেক্ষা নয়।



উপকরনঃ

- গরুর গোসতঃ ৭৫০ গ্রাম (হাড় ছাড়া, পাতলা স্লাইস করে কাটা)

- রসুন বাটাঃ ২ টেবিল চামচ

- আদা বাটাঃ দেড় টেবিল চামচ

- ভিনেগারঃ ১ চা চামচ

- সয়াসসঃ ১ চা চামচ

- টমেটো সসঃ ৩ টেবিল চামচ

- ওয়েষ্টার সসঃ ১ টেবিল চামচ

- লাল মরিচের গুড়াঃ ১ চা চামচ (ঝাল বুঝে)

- চিনিঃ হাফ চামচ

- লবনঃ পরিমান মত

- তেলঃ এক কাপের কম

- পানি (পরিমান মত)



* লক্ষনীয় যে, পেঁয়াজ ব্যবহার করা হয় নাই। যারা পেঁয়াজ খান না তাদের জন্য বেশী ফিট হবে।



প্রনালীঃ

বিফ বা গুরুর গোসতকে পাতলা স্লাইস করে কেটে পরিস্কার করে রাখুন। পানি/তেল ছাড়া সব মশলাপাতি দিয়ে মাংশের সাথে মাখিয়ে রাখার জন্য তৈরী হউন। সামান্য লবন দিতে ভুলবেন না (সসে লবন থাকে তাই বুঝে, প্রথমে খুব অল্প, সঠিক পরে করা যাবে)। ভাল করে মাখিয়ে এক/দেড় ঘন্টা রেখে দিন। মারিনেট। এবার কড়াইতে তেল নিয়ে গরম করুন এবং মিশিয়ে রাখা মাংস ঢেলে দিন। ভাল করে ভেঁজে নিন। দুই কাপ পানি দিন (যে পাত্রে মাংস রেখেছিলেন সেটা ধুয়েও দিতে পারেন)। এবার ঢাকনা দিয়ে মাধ্যম আঁচে যতক্ষন না গোসত নরম হয় ততক্ষন জ্বাল দিন। মাঝে মাঝে নাড়িয়ে দিন। পানি লাগলে আরো দিতে পারেন। এবং এক পর্যায়ে রান্নাটা ঝোল শুকিয়ে এমন হয়ে যাবে। ফাইন্যাল লবন দেখুন, লাগলে দিন। না লাগলে ওকে বলুন।



পোলাউএর সাথে খুবই চমৎকার ভাল লাগবে। ছেলে মেয়ে বুড়ো বুড়ি সবাই আশা করি এই রান্না খেয়ে তারিফ করবেই।



আরো ডিটেইলস দেখতে আমাদের সাইটে ক্লিক করতে পারেন, গল্প ও রান্না



সবাইকে শুভেচ্ছা। সপ্তাহের এই একটা দিনে পরিবারের সবাই মিলে আনন্দে থাকুন।



কৃতজ্ঞতাঃ মানসুরা হোসেন।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:২২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: রান্নায় আগ্রহ থাকলে আমাদের নিজ সাইটে দেখে আসতে পারেন।
http://udrajirannaghor.wordpress.com

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.