নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
আমি জানি একজন প্রবাসী ভাই বোন, প্রবাসে রোজার দিনে কেমন কষ্ট করেন। বিশেষ করে রোজার দিনে (তিনি যদি রোজা রাখেন) ইফতার ও সেহরীতে একজন প্রবাসী কেমন কষ্ট করেন তা আমার চেয়ে আর বেশী কে জানেন? আমি এক সময়ের প্রবাসী এবং বিশিষ্ট ব্যচেলর (!) ছিলাম। রান্না না জানার কারনে কত বেলা কত কি খেয়ে থেকেছি! বিশেষ করে রোজার দিনে এই কষ্ট আরো বেশি হত। ইফতারে না থাকতে পারতাম অফিসে, না যেতে পারতাম মসজিদে, না হোটেলে! মসজিদে গেলে কেমন মনে হত, লোকে ভাবতে পারে বাসায় খাবার নেই বলে মসজিদে! অফিস এমন সময় ছুটি হত ইফতারে থাকাই যেত না! আর হোটেলে ইফতার করার টাকা থাকত না (মাসিক হোটেলের কার্ড থাকার কারনে, ইফতারে আরো বেশি খরচ করতে চাইতাম না)!
যাই হোক, আমার এখন আর সেই দিন নেই। আমি এখন নিজেই রান্না করতে পারি এবং অনেক কিছুই শিখে ফেলেছি! এখন রান্না জানা অবস্থায় প্রবাসে থাকতে পারলে ভাল হত। অনেক বাজে স্মৃতি থেকে বেঁচে যেতাম! এখন যারা প্রবাসে আছেন, তারা মোটামুটি অনেক সচেতন। গত ২০ বছর আগের প্রবাসী আর এখনকার প্রবাসী এক নন! তবুও অনেক প্রবাসী থেকে যা শুনি তাতে আমার অভিজ্ঞতার সাথে মিলে যায়। রান্না না জানার কারনে এখনো অনেক প্রবাসীর আমার মত দশাই হচ্ছে বা হবে!
আমি শুধু আপনাদের বলবো, রান্না শিখে ফেলুন। খুব কঠিন কাজ নয়। শুধু দরকার একটু ধৈর্য এবং একটু ভালবাসা! ব্যস। যাই হোক আর কথা বাড়িয়ে লাভ নেই। প্রবাসী ভাই, বোন বুন্ধুরা চলুন, ইফতারের আমাদের নিত্য কিছু খাবার দেখে ফেলি। আপনার হাতের কাছে সবই আছে, প্লিজ নেমে পড়ুন। দেশি ইফতারের মজা নিন।
রেসিপিঃ ছোলা ভাজি (আলু, টমেটো যোগে)
রেসিপিঃ পেঁয়াজু (প্রবাসীদের জন্য)
রেসিপিঃ পুদিনা আলুচপ (রান্নাতো আপার জন্মদিনে)
কষ্ট করে আপনাদের আমার পারসোন্যাল ব্লগে যেতে হল বলে আন্তরিক ধন্যবাদ। আসলে আমার রেসিপি গুলো লিখাই হয়ে থাকে আপনাদের জন্য, ছবি দেখেই আপনারা রান্না করতে পারবেন বলে আমি মনে করি। বিশেষ করে যারা প্রবাসী এবং ব্যচেলর (যারা দেশে মেসে থেকেও জীবন উপভোগ করছেন, তাদেকেও আমি অনুরোধ করি)!
সবাই ভাল থাকুন, ভাল খাবার খেয়ে জীবন কাটুক আমাদের সকলের।
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৫৬
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রাদার। এতরাতে জেগে আছেন, নিশ্চয় প্রবাসী। রান্নাটা শিখে ফেলুন, সময় ভাল কাটবে, শরীরো ভাল থাকবে। শুভেচ্ছা।
২| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৪৪
খেয়া ঘাট বলেছেন: এখনতো অনেক কিছু ফ্রোজেন পাওয়া যায়। মাইক্রোওয়েভে গরম করলেই হয়ে যায়। আর বিভিন্ন রকমের ফলতো আছেই।
তারপরও মন চাইলে আপনার রেসিপি কাজে লাগবে।
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৫৮
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হা, ব্রাদার, এখন চাইলে অনেক কিছুই করা যায়। আমাদের সময় সেটা ছিল না। তার পরও ফ্রোজেন চলে কিন্তু টাকা বাচাতে অনেক সময় সেই খাবার কেনাও বেশ দায়।
আর দেশি খাবার এবং নিজ হাতে রান্না, এটার জুড়ি নেই। কাজে কাজেই রান্নার বিকল্প নেই।
শুভেচ্ছা।
৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৪৬
মেলবোর্ন বলেছেন: আগে কি সুন্দর ইফতারি খাইতাম.... এবং সেটা পুরান ঢাকায় অবশ্যই। আগে যদিও আপনার মত বিদেশী ব্যচেলর ছিলাম তবে ছোলা ভাজা টা নিজে করতে পারতাম পেয়াজু আর আলুর চপ না খেতে পারার কস্ট টা খুব লাগতো আর যখন প্রথম প্রবাসে আসি তখন তো আরো অবস্থা খারাপ রোজার মাস দুয়েক আগে আসি আর আসার পর ভাত খেতে পারি তিন মাস পর তাও এক ভাবির বাসায় ঈদের দিনে সে এক না ভোলা সৃতি। রেসিপি ভালো লাগলো আশাকরি অনেকের কাজে লাগবে আমাদের ঢাকাতেও অনেক ব্যচেলর থাকে তাদেরও কাজে লাগবে আশাকরি।
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:০১
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: রোজার সময় কোন আত্মীয় বাসায় যাওয়াটাও বেশ বাজে ব্যাপার। মনের দিক থেকে মেনে নেয়া যায় না। প্রবাসে ব্যচেলরদের কারো বাসায় যাওয়া মানেই ধরে নেয়, খেতে এসেছে! এটাও মনের দিক থেকে ভালভাবে মেনে নেয়া যায় না। এবং সেজন্য হাতের কাছে খাবার থাকলেও খাওয়া যায় না। মান সন্মান বলে একটা ব্যাপার আছে না!
রান্না করতে পারেন জেনে ভাল লাগল।
শুভেচ্ছা।
৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:১৫
িটউব লাইট বলেছেন: ভাই মনের মত পোস্ট দিলেন। অনেক কষ্টে আছি
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রাদার। একটু চেষ্টা করে রান্না শিখে নিন। ভাল লাগবে, ভাল সময় কাটবে।
শুভেচ্ছা।
৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:২৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
চমৎকার পোস্টে ++++++
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রাদার। আপনাকেও প্লাস।
৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ভাই আপনার রেসেপি ফলো করে রান্না করি মাঝেমাঝে। একটা সমস্যা হয় সেটা আপনার একটা স্টেটাসে বলছি - সেদিকে একটু খেয়াল করবেন প্লিজ
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ কবি ভাই।
আপনার কমেন্টটা চোখে পড়ছে বলে মনে হচ্ছে না। যদি কিছু না মনে করেন, তবে এখানে আবার একটু ইশারা দিলে কাফি হত। বুঝে নিতাম।
শুভেচ্ছা।
৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০১
হাসান মাহবুব বলেছেন: একদিন দাওয়াত দেন উদরাজী ভাই।
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আরে এ যে আমাদের হামা ভাই।
শুনেছি আমাদের সমুদ্র আপার রান্না খুব সুস্বাদু। এত ভাল ভাল খাবার খাচ্ছেন, আমার রান্না আবার আপনার মুখে লাগবে?
শুভেচ্ছা।
৮| ২৫ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: ছোলা আলু-টমেটো দিয়ে করলে অতি অসাধারণ হয়।
পেঁয়াজুর ডাল একদম মিশিয়ে ফেললে কি ভাল লাগে? আধা বাটা বা আধা ভাঙ্গা হলে বোধহয় একটু বেশি ভাল হতো। আর পেঁয়াজুটা আরেকটু মচমচে বেশি পছন্দ করি।
আলুর চপ কেন জানি আমারটা একদমই ভাল হয় না। পুদিনা পাতা দিয়ে যেকোন চপ, বড়া, পাকোড়া ভাজলে অসম্ভব ভাল লাগে।
আপনার ছোলার পোলাও এর রেসিপিটা দেখেছিলাম। করা হয়ে উঠছে না। ওটা করতে হবে।
ভাল থাকবেন।
৯| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১
নীল-দর্পণ বলেছেন: আগেই দেখেছি। এখন আবার
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:২৮
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: চলুক!