নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
অনেক দিন ধরে রমনা পার্ক, সোরোয়ার্দি উদ্যান এবং বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় যাই না। যাই না মানে কোন কাজ নেই এবং ব্যস্ততা বা ইচ্ছা হয় না। কয়েকদিন আগে দুপুরের দিকে কি মনে করে এই অঞ্চল গুলোতে হাটা ধরলাম। প্রথমে রমনা পার্ক, পরে সোরোয়ার্দি উদ্যান এবং সন্ধ্যার পর বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা। একাই, হুদাই সময় কাটালাম। নিজ মনে হাটলাম।
এই এলাকা গুলোর সাথে আমার একটা যোগাযোগ আছে বহু বছর ধরে। কলেজে পড়া থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার সময় পর্যন্ত। কত সময় কাটিয়েছি, কত আড্ডা দিয়েছি! আহ, সেই দিন গুলো!
বর্তমানে রমনা পার্কের অবস্থা বেশ ভাল মনে হল। গাছ গুলো বড় হয়ে গেলেও এখনো অনেক সুন্দর আছে। অবশ্য এটা হয়েছে ভাল রক্ষনাবেক্ষনের জন্য (এই বিষয়ে আর একটা ব্লগ লিখবো, কয়েকটা ছবি সহ)।
আজ শুধু সোরোয়ার্দি উদ্যান নিয়েই বলি। আমি যখন এই উদ্যানে প্রবেশ করি তখন ঘড়িতে বেলা সাড়ে তিনটা। পুরা সোরোয়ার্দি উদ্যান চকর মেরে আমার নিজেরো মাথা চকর দিতে লাগছিলো! এখানে, সেখানে, চিপায় চাপায় শুধু গাঁজার ঘ্রান! আহ।
কমের পক্ষে ২০/৩০টা স্পট বা একক গাঁজা বানানোর এবং টানার জায়গা দেখলাম। কারো কারো দিকে তাকাবার সময় নেই। মটর সাইকেল দিয়ে জটলা বা অন্য কোন গাছের আড়ালে, এমন কি স্মৃতি স্থম্ভের কাছাকাছি। সব চেয়ে ছবির হাট টু রমনা (শুশু পার্কের পিছনের) রাস্তাকে গাঁজার রাস্তা মনে হল। চোখের সামনেই উনারা ভরছেন আর টানছেন!
এই জীবনে কম তো দেখলাম না! লালন শাহর ছেউড়িয়া থেকে লিভারপুলের সেই ব্রীজের নীচে! সৌদি মুরুভূমি থেকে কলকাতা সরদার স্ট্রীট! ছবির হাট টু রমনার রাস্তাকেই সেরা মনে হল! হা হা হা। দিনের বেলায় এই অবস্থা, রাতে কি হয় কে জানে!
কাজে কাজেই, আর লজ্জা কি, আর মাইন্ড করে কি লাভ! সোরোয়ার্দি উদ্যানের নাম পাল্টে 'গাঁজা উদ্যান' করে দেয়া হউক!
(খোলামেলা লিখে ফেলার জন্য দুঃখিত কিন্তু কি আর করব! আমি না লিখলে কেহ না কেহ লিখবেই, আজ বা কাল!)
১০ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:২৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: বিশ্বাস না হলে দেখে আসতে পারেন।
২| ১০ ই জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৪৭
রাহাত লতিফ তৌসিফ বলেছেন: পুলিশেরও কিছু টু পাইস কামাই হচ্ছে, ভালই।
১০ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:২৬
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ুধু পুলিশ কেন, ক্ষমতায় থাকা সবাই কামাচ্ছে! দেশবাসী নিয়ে ভাব্বার এত সময় কোথায়?
৩| ১০ ই জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৫৬
রাবার বলেছেন: সোরোয়ার্দি উদ্যানের নাম পাল্টে 'গাঁজা উদ্যান' করে দেয়া হউক!
১০ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:২৭
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: কথা কিন্তু মিথ্যা বলি নাই।
৪| ১০ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ২:০৩
rakibmbstu বলেছেন: সোরোয়ার্দি উদ্যানের নাম পাল্টে 'গাঁজা উদ্যান' করে দেয়া হউক!
৫| ১০ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ২:১০
জুন বলেছেন: আমি তো ঐ উদ্যানে কখনো যাইনি উদার ভাই , গিয়ে দেখতে হবে আপনার নাম পরিবর্তনের আকাঙখা বাস্তবসম্মত কিনা
৬| ১০ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৬
নামগোত্রহীন বলেছেন: মাইন্ড করলাম কিন্তু! হা হা হা
৭| ২২ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৭:২৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: শুধু কী গাঁজা !! প্রকাশ্যে কপোত-কপোতীরা যা করে সেটা.....
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই জুন, ২০১৪ ভোর ৪:০০
খেয়া ঘাট বলেছেন: চোখের সামনেই উনারা ভরছেন আর টানছেন!