নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
মার্ক উইন্স আমার দেখা সেরা খাদ্যরসিক*। খাদ্য এবং রেসিপি নিয়ে কাজ করতে গিয়ে আমি নানা দেশ বিদেশী খাবার এবং রেসিপি তথা রান্না দেখে থাকি। রান্নায় নিজের জ্ঞান বাড়ানোর জন্য বা নানান দেশের রান্না দেখেও আমি শান্তি পাই। তবে আমি আগেই বলে দেই, আমার পছন্দে খাবার হচ্ছে, স্থানীয় খাবার, সেটা যে দেশের হউক না কেন! আরো খোলাসা করে বলতে গেলে বলা যায়, নানা দেশের স্ট্রীট ফুড! রাস্তার ধারের খাবারে আমার একটা মোহ আছে তবে বাংলাদেশে রাস্তার ধারে ভাল খাবার পাওয়া যায় না বলে মরার আগেও একটা আফসোস থেকে যাবে! যাই হোক, মার্ক উইন্স আমার মতই একজন স্ট্রীট ফুড লাভার্স!
চলুন মার্ক উইন্স নিয়ে কিছু কথা জেনে নেই। মার্ক মুলত আমেরিকান নাগরিক তবে এখন তিনি থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যংককে থাকেন। গ্রোবাল স্টাডিজ এর উপর গ্রজুয়েশন করে সাউথ ইষ্ট এশিয়াতে চলে আসেন এবং ব্যাংককে তিনি খাবার খেতেই থেকে যান বলে জানা যায়। ব্যাংককের রাস্তার ধারের খাবারের উপর উনাকে এখন একজন বিশেষজ্ঞ বলা চলে। ২০০৯ সাল থেকে তিনি এখনো এই রাস্তার খাবার খেয়েই চলছেন। ইউটিউবে তার আপলোড করা ভিডিও গুলো না দেখলে বিশ্বাস করা মুস্কিল (এই কাজে তাকে তার এক বন্ধু হেল্প করে থাকে)। পরের ইতিহাস আরো মজাদার, তিনি কিছুদিন আগে এক থাই সুন্দরীর প্রেমে পড়ে যান এবং তাকে বিবাহ করে ফেলেন। মানে এই দাঁড়ায় যে, তিনি আর থাইল্যান্ড ছেড়ে কোথায়ও যাবেন না! আর খাবেন শুধু থাই স্ট্রীট ফুড!
মার্কের একটা নমুনা ভিডিও আপনাদের জন্য দিয়ে গেলাম, এর পর আপনারাই ইউটিউবে খুজে বের করতে পারবেন।
সদা হাস্যজ্জ্বল মার্কের একটা উল্লেখ যোগ্য ব্যাপার হল, খাবার খেয়ে তিনি যে একটা মুখাভঙ্গি করেন তা মনে রাখার মত! তার এই মুখাভঙ্গিই তাকে খাদ্যরসিক বানিয়ে দেয়, আমি এইজন্যই তাকে সেরা মানি। সবাই সব কিছু খেতে পারে না, আর খেলেও সব খাবারকে ভাল বলতে পারে না, প্রশংসা করতে পারে না। মার্ক এই ব্যাপারে সেরা, তার কাছে যে কোন খাবারই সেরা এবং আনন্দদায়ক।
বয়স কম হলে মার্ক বনে যেতাম, এখন শুধু আফসোসই করি এবং মার্কদের দেখি!
*খাদ্যরসিক শব্দটা নিয়ে আর একদিন নুতন কোন ব্লগে খোলামেলা আলোচনা করে যাব।
রেসিপি লাভার্স সবাইকে শুভেচ্ছা।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৯
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ জুপিটার ভাই।
সময় কি আর ফিরে আসে, এখন আপনাদের সময়, কাজে লাগান।
শুভেচ্ছা নিন।
২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এই রকম খাদ্য রসিক হইতে মন চায়!!!
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৬
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আপনি চাইলে এখনো পারতে পারেন, আপনি অবিবাহিত আছেন, দুনিয়ার সব জায়গাতেই আপনি যেতে পারেন। বিশেষ করে মার্কের মত থাইল্যান্ডে তো পারেনই। ব্যস, গিয়েই প্রেম করে বিবাহ! আপনাকে আর কে ঠেকাবে!
৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৫
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
খাদ্যরসিক হওয়ার মতো রস আর নাইগো ...
তয় স্ট্রীট ফুড ভালা পাই
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫৫
জুপিটার মুহাইমিন বলেছেন: হা হা! মজা পেলাম..
ধন্যবাদ খাদ্যরসিক প্রিয় শাহাদাত ভাইকে। তার জন্য দোয়া রইল, সে যেন এগেইন যৌবনকালের মত শক্তপোক্ত দাতের মালিক বনে যান.. আর মজার মজার খাবার খান
সুন্দর পোষ্ট