নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
সারাদিন অনেক চিন্তা ভাবনার উপরে থাকি! অনলাইনে কোথায় কখন কি বলি বা লিখি, তা বটেই!
- খাবার ছবি দিলে বলেন, এটা কেমন কথা! রাজনীতি নিয়ে লিখলে তো ভয়ে ফিরেও তাকান না! ভোট অধিকার নিয়ে লিখলে, সরকারের ভয়ে সাধারণ লাইক চিন্তাও করেন না! শিল্প সাহিত্য নিয়ে কথা বললে আড় চোখে দেখেন, ভাবেন, আইছে নারী নিপীড়নকারী! কি এক জ্বালারে! খালি একটা বিষয়ে লিখলেই দেখি অনেকে সরব হয়ে পড়েন, 'স্বামী স্ত্রীর ক্যাচাল' লিখলে, দেখি সবাই মজা নেয়ার চেষ্টা করেন, শত শত লাইক, শত শত কমেন্ট, একেকজন যেন আগুনের ফুলিংগ! এটা কোন কথা হল, এত ভয় নিয়ে রাস্তাঘাটে হাটেন ক্যামনে!
- শিল্প সাহিত্যের চর্চা গুলো কিছুটা ভিন্ন, চাইলেই যে কেহ তা পারে না! আপনাকে গড় চিন্তার উপরে উঠে কিছু করতে হবে, গড়পড়তা কিছু করলে সেটা সাধারণ মানুষ পড়বে না, দেখবে না! ফলে এই চর্চা করতে হলে কিছুটা দড়িছেঁড়া হতে হয়! গাঁজা, ভাংগ, আফিম, মদপান ইত্যাদি নেশার সাথে কিছু আকাম কুকাম না থাকলে উপরি চিন্তা মাথায় আসবেই না! ফলে আপনারা যারা পাঠক বা দর্শক, এই ব্যাপারটা কন্সিডার করুন! কর্ম (প্রোডাক্ট) দেখুন, কর্মী (ফ্যাক্টরী) নয়! (ভাল কথা)
- বাংলাদেশে মানুষ মুলত দুইভাগে বিভক্ত! ১. বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ ২. বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদ। বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদ মুলত ধারন করে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ আর এর বাইরের নানা কৌশলের সবাই বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ! আওয়ামীলীগ মাঝে মাঝে নিজেরাই বলে, আওয়ামীলীগ আর এন্টি আওয়ামীলীগ, ব্যাপারটা এমনিই বলে না, বুঝেই বলে! অন্যদিকে আওয়ামীলীগের মুল ভয়টাও এখানে লুকায়িত!
- বিশেষ করে যারা শিল্প ও সাহিত্য নিয়ে কাজ করতে চান, তাদের কিছুতেই বিবাহ করা উচিত নয়। বিবাহিত মানুষের ক্ষেত্রে সৃজনশীল কাজে প্রথম অন্তরায় তার বিপরীত লিংগ (স্বামী বা স্ত্রী)! যাই হোক, শিল্প সাহিত্য এমনি একটা জিনিষ যে, কারো বাঁধা মানে না, দুমড়ে মুচড়ে বের করে নিয়ে আস্তে হয়! হা হা হা! সাময়িক কষ্টে পড়তে হয় আর কি!
- বিবাহ বহু প্রতিভা নষ্ট করে দেয়, সন্তান হলে তো কথাই নেই (আপনি যদি সামান্য বিবেকবান হয়ে থাকেন বা সংসারের প্রতি যদি আপনার সামান্য মমতাবোধ থাকে)! আমার ২য় সন্তান হবার পর আমি নিজকে আবিস্কার করি একজন মানি মেকিং মেশিন হিসাবে, যার একটাই কাজ, টাকা, টাকা, টাকা! আমার জীবনে এখন অন্য কিছু থাকতে পারে এটা আমি আর চিন্তাও করি না! হয়ত কথাটা নিষ্টুর মনে হবে, তবে যা সত্য তা বলে দিলাম! জেল ফাঁসি যা হবার হউক!
- যে টাকা রুজি করে সেই বুঝে, কত ধানে কত চাল কিংবা কি করে টাকা রুজি করলো, কোন পাহাড়ের চুড়ায় সে উঠলো! আর যে খরচ করে সে শুধু আনন্দই নেয়, বুঝতে চেষ্টা করে না! টাকা খরচের আগে সবাইকে টাকার সোর্স জানা উচিত এবং যে টাকা রুজি করে তাকে দিল তার প্রতি অন্তত সামান্য কৃতজ্ঞতা বা সন্মান দেখানো উচিত! অকৃতজ্ঞ ব্যক্তির সামষ্টি যত বাড়ছে, সমাজের বিশৃংখলা তত বেশী হচ্ছে!
(আপনাদের অভিমত প্রদানে আমাকে আরো এমন চিন্তা ভাবনা করার সাহস যুগাবে!
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: যাদেরকে সেই কঠিন মুহূর্তগুলোতে বেশি দরকার হয় তারাই উপেক্ষা করে বেশি.....!!